শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৩ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

নষ্ট যন্ত্রের পাহাড় সরকারি হাসপাতালে

♦ একবার নষ্ট হলে ঠিক করানোই দায় ♦ বাইরের ডায়াগনস্টিক থেকে টেস্ট করে আনতে হয় রোগীদের ♦ সেবা দিতে অসুবিধায় চিকিৎসকরা ♦ ভোগান্তিতে মানুষ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
নষ্ট যন্ত্রের পাহাড় সরকারি হাসপাতালে

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আল্ট্রাসনোগ্রাম করার পাঁচটি যন্ত্রের তিনটিই নষ্ট। গর্ভবতী মা কিংবা জরুরি রোগীদের বসে থাকতে হচ্ছে দীর্ঘ সিরিয়ালে। জীবন বাঁচাতে বেসরকারি ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ছুটছে মানুষ। রোগী নিয়ে দৌড়াদৌড়িতে বাড়ছে ভোগান্তি, বাড়ছে খরচের বোঝা।

শুধু ঢাকা মেডিকেল নয় রাজধানী থেকে শুরু করে দেশের সব বিভাগীয়, জেলা, উপজেলা পর্যায়ের সরকারি হাসপাতালে নিত্যচিত্র এটি। একবার যন্ত্রপাতি নষ্ট হলে আর সারানোর ব্যবস্থা হয় না। রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে শত কোটি টাকার যন্ত্র নষ্ট হয়ে পড়ে আছে। অনেক জায়গায় যন্ত্র কেনার পর বাক্সবন্দি অবস্থায় থেকে নষ্ট হয়ে গেছে। টেকনিশিয়ান নিয়োগ না দিয়ে পাঠানো হয়েছে যন্ত্রপাতি। ফলে কাক্সিক্ষত সেবা পায় না রোগীরা। রাগ ক্ষোভ গিয়ে পড়ে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের ওপর।

গত ২১ ফেব্রুয়ারি স্বাস্থ্য অধিদফতরের হাসপাতাল সেবা ব্যবস্থাপনা শাখা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত সভায় জানায় যে, দেশের তিনটি প্রধান সরকারি হাসপাতালে প্রায় ১০০ কোটি টাকা মূল্যের ২৩৮টি যন্ত্রপাতি নষ্ট হয়ে পড়ে আছে। এর মধ্যে অনেক যন্ত্রপাতি ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। এ ছাড়া অচল হয়ে পড়ে আছে চারটি অ্যাম্বুলেন্স। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের গাইনি বিভাগের এক চিকিৎসক বলেন, এই হাসপাতালের পাঁচটি আল্ট্রাসনোগ্রাম যন্ত্রের তিনটিই নষ্ট। পেটের ভিতরে রক্তক্ষরণ হচ্ছে এমন জরুরি রোগীর চিকিৎসার জন্য আল্ট্রাসনোগ্রামের বিকল্প নেই। কিন্তু দীর্ঘ সিরিয়ালে বসে রোগী টেস্ট করাতে পারছে না। তখন বাধ্য হয়ে তারা বাইরে থেকে টেস্ট করিয়ে আনে, নয়তো চিকিৎসকদের বলতে হয় বাইরে থেকে টেস্ট করানোর কথা। এ কথা শুনলে মানুষ চিকিৎসককে ভুল বোঝে। কিন্তু এই সিস্টেমের মধ্যে আমরা তো নিরুপায়। সবাই চিকিৎসকদের ভুল বোঝে। আল্ট্রাসনোগ্রামে এক বেলায় ৭০ জনের বেশি রোগীর সিরিয়াল নেয় না। তাহলে গর্ভবতী মা যার জরুরি চিকিৎসা দরকার তাকে কোথায় পাঠাব। তিনি আরও বলেন, রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে দামি দামি যন্ত্রপাতি নষ্ট হচ্ছে। এমআরআই, ল্যাপরোস্কপির মতো দামি দামি মেশিন রক্ষণাবেক্ষণ না করলে কেনার তিন মাসের মধ্যে তো নষ্ট হবেই।’

অনেক হাসপাতালে অসাধু স্বাস্থ্যকর্মীদের বিরুদ্ধে ইচ্ছাকৃতভাবে মেশিন নষ্ট করে রাখা কিংবা সচল থাকলেও বেসরকারিতে রোগী পাঠানোর জন্য অচল বলে চালানোর অভিযোগ রয়েছে। কমিশনের আশায় দালালদের সঙ্গে মিলে রোগী পাঠান সরকারি হাসপাতালের পাশে গড়ে ওঠা বেসরকারি ক্লিনিকে। অনেক সময় এর সঙ্গে টেকনিশিয়ান এবং ওয়ার্ডবয়দের জড়িত থাকার অভিযোগ করেন রোগীরা।

স্বাস্থ্য অধিদফতরের দেওয়া নষ্ট হওয়া মেশিনের তালিকায় ছিল, এক্সরে যন্ত্র, ইসিজি যন্ত্র, আলট্রাসনোগ্রাম যন্ত্র, ওটি টেবিল, ওটি লাইট (সিলিং), ওটি লাইট (পোর্টেবেল), ডায়াথার্মি যন্ত্র, সাকার যন্ত্র, অ্যানেসথেসিয়া যন্ত্র, অটোক্লেভ যন্ত্র, ডেন্টাল যন্ত্র, অক্সিজেন সিলিন্ডার, অক্সিজেন কনসেনট্রেশন, নেবুলাইজার যন্ত্র, এনজিওগ্রাম যন্ত্র, এমআরআই যন্ত্র, সিটি স্ক্যান যন্ত্র ও অক্সিজেন জেনারেটর। এ ছাড়া রয়েছে অ্যাম্বুলেন্স।

সবচেয়ে বেশি যন্ত্রপাতি নষ্ট হয়ে আছে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। দেশের সবচেয়ে বড় এই হাসপাতালে প্রয়োজনীয় ১৪৯টি যন্ত্রপাতি নষ্ট হয়ে আছে। স্বাস্থ্য অধিদফতরের হিসাব বলছে, এর অধিকাংশ আর মেরামত করার অবস্থায় নেই। সেই তুলনায় যন্ত্রপাতি কম নষ্ট দেখা গিয়েছে মিটফোর্ড হাসপাতালে। এই হাসপাতালে নষ্ট যন্ত্র আছে ৩৮টি। এর মধ্যে ৩টি যন্ত্র মেরামতের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। অন্যদিকে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নষ্ট যন্ত্র আছে ৫১টি। এর মধ্যে ৩টিকে আর চেষ্টা করেও ব্যবহার উপযোগী করা যাবে না।

রোগীর সেবায় ঢাকা মেডিকেলে অ্যাম্বুলেন্স আছে ১২টি। এর মধ্যে অচল দুটি। অচল একটি অ্যাম্বুলেন্স মেরামতের অনুপযোগী। শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চারটি অ্যাম্বুলেন্সের একটি নষ্ট এবং সেটি আর চালানো যাবে না।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালটি ২ হাজার ৬০০ শয্যার। শয্যার চেয়ে প্রায় দেড় গুণ বেশি রোগী এই হাসপাতালে ভর্তি থাকে। প্রতিদিন বহির্বিভাগে ৫ থেকে ৬ হাজার রোগী চিকিৎসা নেয়। সাধারণ চিকিৎসার পাশাপাশি এই হাসপাতালে অনেক বিষয়ে বিশেষায়িত সেবা দেওয়া হয়। এই হাসপাতালের জরুরি বিভাগ বছরের ৩৬৫ দিনই খোলা থাকে। জরুরি বিভাগে দিনে প্রায় ১ হাজার রোগী আসে। সাধারণ মানুষের একটি ধারণা আছে, কোথাও চিকিৎসা না জুটলেও ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসা পাওয়া যাবে। কিন্তু যন্ত্রপাতি নষ্ট থাকায় প্রয়োজনীয় সেবা পেতে ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে ক্যান্সার চিকিৎসায় ব্যবহৃত অন্যতম জরুরি রেডিওথেরাপি মেশিন রয়েছে ছয়টি। কিন্তু প্রায় দুই বছর আগে এগুলোর মধ্যে মেয়াদোত্তীর্ণ হয়েছে চারটির। এর পাঁচটিই প্রায় নষ্ট থাকে। একটি মেশিন দিয়ে খুঁড়িয়ে চলছে স্বাস্থ্যসেবা।

কনজুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ’র (ক্যাব) সভাপতি গোলাম রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘সরকারি হাসপাতালে যন্ত্রপাতি নষ্ট থাকলে সেবা পেতে বিড়ম্বনায় পড়ে মানুষ। এটা রাষ্ট্রীয় সম্পদের অপচয়ও বটে। অনেক সময় জনবল নিয়োগ না দিয়ে যন্ত্রপাতি কেনা হয়। বাক্সবন্দি অবস্থায় নষ্ট হয়ে যায় কোটি টাকার যন্ত্র। এর জন্য সরকারের ক্রয় পদ্ধতি কিছুটা দায়ী। তিনি আরও বলেন, এর পাশাপাশি আরও দায় রয়েছে হাসপাতালে দায়িত্বরত সংশ্লিষ্টদের। তাদের অবহেলা, অযতেœ নষ্ট হয়ে যায় মেশিনগুলো। ঠিকমতো রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে এ ঘটনা ঘটে। তাই আমরা প্রত্যাশা করি যন্ত্রপাতি যাতে নষ্ট হয়ে না পড়ে সেদিকে তারা নজর দেবেন। যন্ত্রপাতির সুষ্ঠু রক্ষণাবেক্ষণের মাধ্যমে মানুষের সেবা প্রাপ্তি নিশ্চিত করবেন।’

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বে ১০০ কোটির বেশি মানুষ মানসিক সমস্যায় আক্রান্ত
বিশ্বে ১০০ কোটির বেশি মানুষ মানসিক সমস্যায় আক্রান্ত
ভোট গ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুত করছে ইসি
ভোট গ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুত করছে ইসি
ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রদলের বিক্ষোভ
তদন্তে দুই কমিটি শাস্তি দাবি শিক্ষক নেটওয়ার্কের
তদন্তে দুই কমিটি শাস্তি দাবি শিক্ষক নেটওয়ার্কের
গণ অভ্যুত্থানের ৩৪ মামলার চার্জশিট
গণ অভ্যুত্থানের ৩৪ মামলার চার্জশিট
আদাবরে পুলিশকে কুপিয়ে জখম
আদাবরে পুলিশকে কুপিয়ে জখম
বাণিজ্যসংক্রান্ত ৪০ লাখ মামলা অমীমাংসিত
বাণিজ্যসংক্রান্ত ৪০ লাখ মামলা অমীমাংসিত
ডাকসু নিয়ে শঙ্কা উত্তেজনা
ডাকসু নিয়ে শঙ্কা উত্তেজনা
ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন
ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্রে অদৃশ্য শক্তি
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্রে অদৃশ্য শক্তি
দ্রুত বিচারে বাড়বে ট্রাইব্যুনাল
দ্রুত বিচারে বাড়বে ট্রাইব্যুনাল
পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন
পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন
সর্বশেষ খবর
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ডেমরায় খাল পরিষ্কার ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ডেমরায় খাল পরিষ্কার ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

এই মাত্র | রাজনীতি

হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় ঝাড়ু হাতে নারীদের বিক্ষোভ
ইন্দোনেশিয়ায় ঝাড়ু হাতে নারীদের বিক্ষোভ

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু
সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশগুলোকে জলবায়ু পরিকল্পনা জমা দিতে চাপ দিচ্ছে জাতিসংঘ
দেশগুলোকে জলবায়ু পরিকল্পনা জমা দিতে চাপ দিচ্ছে জাতিসংঘ

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে শ্রম অধিকার উন্নতিতে জাপানি সংসদ সদস্যদের প্রশংসা
বাংলাদেশে শ্রম অধিকার উন্নতিতে জাপানি সংসদ সদস্যদের প্রশংসা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

‘বিএনপি হলো দেশ গড়ার দল’
‘বিএনপি হলো দেশ গড়ার দল’

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে নতুন সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তাব এপিএইচআরের
রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে নতুন সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তাব এপিএইচআরের

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কথার ফুলঝুরি দিয়ে রাজনীতি করার দিন শেষ: আমীর খসরু
কথার ফুলঝুরি দিয়ে রাজনীতি করার দিন শেষ: আমীর খসরু

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

কিশোরের আত্মহত্যার পর চ্যাটজিপিটিতে আসছে ‘প্যারেন্টাল কন্ট্রোল’
কিশোরের আত্মহত্যার পর চ্যাটজিপিটিতে আসছে ‘প্যারেন্টাল কন্ট্রোল’

৩৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া
ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প
পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে পাহাড় কাটায় দুই লক্ষ টাকা জরিমানা
খাগড়াছড়িতে পাহাড় কাটায় দুই লক্ষ টাকা জরিমানা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতির ক্রান্তিলগ্নে বিএনপি বারবার জনগণের পাশে ছিল : মীর হেলাল
জাতির ক্রান্তিলগ্নে বিএনপি বারবার জনগণের পাশে ছিল : মীর হেলাল

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন
সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ চূড়ান্ত করতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা
জুলাই সনদ চূড়ান্ত করতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় বার্মিজ চাকুসহ প্রকাশ্যে মহড়া, দুই যুবক গ্রেফতার
বগুড়ায় বার্মিজ চাকুসহ প্রকাশ্যে মহড়া, দুই যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক
ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচন : পূর্বঘোষিত ছুটি বাতিল, ভোটের দিন ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ
ডাকসু নির্বাচন : পূর্বঘোষিত ছুটি বাতিল, ভোটের দিন ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাঁপাইনবাবগঞ্জে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডোনাল্ড ট্রাম্পের মৃত্যুর গুজব যেভাবে ছড়ায়
ডোনাল্ড ট্রাম্পের মৃত্যুর গুজব যেভাবে ছড়ায়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি নির্বাচনে লড়বেন নান্নু
বিসিবি নির্বাচনে লড়বেন নান্নু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৪৫০
সারাদেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৪৫০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশখালী-মাতারবাড়ীতে নতুন শহরের জন্ম হবে: প্রধান উপদেষ্টা
মহেশখালী-মাতারবাড়ীতে নতুন শহরের জন্ম হবে: প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ শুরুর পর গাজায় প্রতিবন্ধী হয়েছে ২১ হাজার শিশু
যুদ্ধ শুরুর পর গাজায় প্রতিবন্ধী হয়েছে ২১ হাজার শিশু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অপরাধে ১৪ জনের কারাদণ্ড
সিলেটে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অপরাধে ১৪ জনের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাষ্ট্রপতির সঙ্গে নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি সাক্ষাৎ
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
ভালুকায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৪৩ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৪৩ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘তারেক রহমানের হাত ধরে শহীদ জিয়ার অসম্পূর্ণ কাজ সম্পন্ন করবে বিএনপি’
‘তারেক রহমানের হাত ধরে শহীদ জিয়ার অসম্পূর্ণ কাজ সম্পন্ন করবে বিএনপি’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী
ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা
চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে
এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প
ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’
বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১
ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস
কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত
তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার
পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ
৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি
ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি
নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন
শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের
পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন
এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর
সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম
বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের মৃত্যুর খবর নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের মৃত্যুর খবর নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা
ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'
'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর
সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লালবাগে শাওন হত্যা মামলায় হাজী সেলিম গ্রেফতার
লালবাগে শাওন হত্যা মামলায় হাজী সেলিম গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার
রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা
হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি
আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত
আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত
বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত

নগর জীবন

রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার
রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত
রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ
হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন
পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন
পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে
মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে

নগর জীবন

ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল
ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়
ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতেই হবে নির্বাচন
ফেব্রুয়ারিতেই হবে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা
স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা

দেশগ্রাম

বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে
বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন
পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন
ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরের চরিত্রে আঁচল
শাবনূরের চরিত্রে আঁচল

শোবিজ

সাংবাদিক নির্যাতনে সেই ডিসি কারাগারে
সাংবাদিক নির্যাতনে সেই ডিসি কারাগারে

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তমকে নিয়ে যত আলোচনা
উত্তমকে নিয়ে যত আলোচনা

শোবিজ

নির্বাচন করবেন বুলবুল
নির্বাচন করবেন বুলবুল

মাঠে ময়দানে

চটপটে তটিনী...
চটপটে তটিনী...

শোবিজ

সবার ওপরে রশিদ খান
সবার ওপরে রশিদ খান

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ভিয়েতনাম পরীক্ষা
বাংলাদেশের ভিয়েতনাম পরীক্ষা

মাঠে ময়দানে

আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না
আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না

শোবিজ

হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি
হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি

মাঠে ময়দানে

নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে
নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা