শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

ছয় সংকটে নাকাল ঢাকা

বিশৃঙ্খল গণপরিবহন, মশার বিস্তার, জলাবদ্ধতা, দূষণ, গ্যাস-পানি সংকট ও অপরিকল্পিত খোঁড়াখুঁড়ি
জয়শ্রী ভাদুড়ী ও হাসান ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
ছয় সংকটে নাকাল ঢাকা

ঘর থেকে বের হলে গণপরিবহনের সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়। একদিকে সংকট অন্যদিকে কে কার আগে যাবে গণপরিবহনের এমন প্রতিযোগিতা প্রতিদিনই অহরহ চোখে পড়ছে। একই সঙ্গে রাস্তায় বের হলে বায়ু আর শব্দদূষণে বিপর্যস্ত হতে হয়। আর ঘরে ফিরলে পানি বা গ্যাস সংকটে নাকাল হতে হয়। শুধু তাই নয়, অপরিকল্পিত খোঁড়াখুঁড়ি ও জলাবদ্ধতায় নাকাল রাজধানীবাসী। এ ছাড়া বর্তমানে সবচেয়ে বেশি বিপর্যস্ত এডিস বাহিত ডেঙ্গু মশা। নগরীর প্রতিটি ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। একই সঙ্গে ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে প্রতিদিনই ঘটছে প্রাণহানি। এই নিয়ে সরকার ও সিটি করপোরেশন নানা উদ্যোগ নিলেও কোনো সুফল মিলছে না। এই ছয় সংকটে নাকাল ঢাকার বাসিন্দারা। যদিও সরকার ও বিভিন্ন সংস্থা থেকে এসব সমস্যা নিরসনে কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হলেও তার সুফল মিলছে না; বরং দিনকে দিন নতুন নতুন জটিলতায় নগরজীবনের সংকট আরও ঘনীভূত হচ্ছে।

বিশৃঙ্খল রাজধানীর গণপরিবহন : ঢাকা মহানগরীর গণপরিবহনে শৃঙ্খলা আনতে বাস রুট রেশনালাইজেশনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল পাঁচ বছর আগে। এ উদ্যোগ বাস্তবায়নের জন্য যে কমিটি করা হয়েছে তারা এখন পর্যন্ত ২৭টি সভা করেছে। কিন্তু রুট মেনে বাস পরিচালনা ও কোম্পানি গঠনের কোনো কাজ সামান্যই এগিয়েছে। যাত্রী ছাউনি, বাস টার্মিনাল, বাস ডিপো নির্মাণ এবং নতুন বাস নামানোর কাজেও কাক্সিক্ষত অগ্রগতি নেই। তিনটি রুটে বাস চলাচল শুরু করলেও অবৈধ বাসের দৌরাত্ম্য থামছে না। একই সঙ্গে বাস মালিকরা গণপরিবহনে ই-টিকিটিং চালু করে শৃঙ্খলা ফেরানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়। কিন্তু নানা অনিয়মের কারণে বিশৃঙ্খলা থামছে না। কাউকে মেশিন নষ্ট, মেশিনে ভাড়া বেশি দেখায়, সব গন্তব্যে মেশিনে নেই ইত্যাদি বলে একেকজনকে একেক রকমভাবে বুঝ দিতে দেখা যায়। এভাবে ই-টিকিংয়ের নামে যাত্রীদের হয়রানি করে পকেট কাটা হচ্ছে প্রতিনিয়ত। ভোগান্তি তো কমেইনি, উল্টো টিকিট, ভাংতি নিয়ে পড়তে হচ্ছে বিড়ম্বনায়। বাড়তি ভাড়া আদায় বন্ধ ও সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে ই-টিকিটিং ব্যবস্থা চালু করলেও যাত্রীরা এখনো এই সেবা পুরোপুরি পাচ্ছে না। যাত্রীদের ই-টিকিট না দিয়ে আদায় করা হচ্ছে বাড়তি ভাড়া। যাত্রী কল্যাণ সমিতির এক পর্যবেক্ষণেও এসব তথ্য উঠে আসে। এ ছাড়া নগরীর অধিকাংশ স্থানেই নির্দিষ্ট যাত্রীছাউনি থাকলেও হাতেগোনা দু-একজন ছাড়া যাত্রী সমাগম নেই। কারণ যে যেখানে পারছেন সেখানেই বাস থামিয়ে উঠছেন-নামছেন। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে যাত্রী ওঠানামার কাজটা সড়কের মাঝখানেই সারা হচ্ছে। গতকাল নগরীর ব্যস্ততম সড়ক ফার্মগেট-বাংলামোটরে দেখা যায়, পান্থকুঞ্জ পার্কের বাংলামোটর মোড়-সংলগ্ন কোনায় যে যাত্রী ছাউনিসহ বাস স্টপেজ চিহ্নিত করা আছে, সেখানে কোনো বাস দাঁড়াচ্ছে না। অন্যদিকে বাংলামোটর মোড় ও সড়কের মাঝপথ থেকেই যাত্রী তোলা হচ্ছে। একই চিত্র মালিবাগ-রামপুরা সড়কের। এই সড়কে দৌড়ে গিয়ে সড়কের মাঝখানে যাত্রীদের চলন্ত গাড়িতে উঠতে দেখা গেছে। পুরুষ যাত্রীদের পাশাপাশি নারীরাও রয়েছেন বাসে ওঠার এমন প্রতিযোগিতায়। পথচারীদের অনেকেই জানিয়েছেন, প্রতিদিনই সড়কে চোখে পড়ে এমন চিত্র। এ বিষয়ে সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক খন্দকার এনায়েত উল্লাহ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, পরিবহনের ভাড়া শৃঙ্খলায় নিয়ে আসতে এরই মধ্যে আমরা গত বছর অধিকাংশ পরিবহনে ই-টিকিটিং চালু করেছি। সর্বমোট ৫৯টি পরিবহন কোম্পানির ৩ হাজার ৩০৭টি বাসে ই-টিকিটিং চালু হয়েছে। এই কার্যক্রম এখনো চলমান রয়েছে। একই সঙ্গে পরিবহনে শৃঙ্খলা আনতে আমরা কাজ করছি।

মশায় নাজেহাল নগরবাসী : রাজধানীতে ঘরে ঘরে ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হচ্ছে মানুষ। মশার কামড়ে প্রতিদিনই ঘটছে প্রাণহানির ঘটনা। হাসপাতালগুলো রোগীতে ঠাসা। এডিস মশার কামড়ে প্রতি বছর জুলাই-সেপ্টেম্বরে ডেঙ্গু হানা দিলেও সমস্যা সমাধানে কার্যকরী কোনো পদক্ষেপ নেয় না ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন। এ পর্যন্ত ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত রোগী ২২ হাজার ছাড়িয়েছে। গতকাল সোমবার পর্যন্ত মারা গেছেন ১১৪ জন। প্রতি বছরই মশা নিয়ন্ত্রণে বাজেটে বরাদ্দের পরিমাণ বাড়ছে ঢাকা উত্তর ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের। এ মশা নিয়ন্ত্রণেই গত ৬ অর্থবছরে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন ব্যয় করেছে প্রায় ৩৮৭ কোটি টাকা। ২০২২-২৩ অর্থবছরে মশক নিধনে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের বরাদ্দ ১০১ কোটি টাকা এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন রেখেছে ৪৫ দশমিক ৭৫ কোটি টাকা। বরাদ্দ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বেড়েছে মশার প্রকোপও। মশা নিয়ন্ত্রণে সম্প্রতি অভিযান শুরু করেছে দুই সিটি করপোরেশন। মশার লার্ভা মিললে মামলার সঙ্গে করা হচ্ছে জরিমানাও। যাত্রাবাড়ীর বাসিন্দা লুৎফুল কবিরের স্ত্রী ও মেয়ে ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়ে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি। তিনি বলেন, ‘পরিবারের দুজন সদস্য ডেঙ্গুতে আক্রান্ত। ভয়ে শঙ্কায় দিন কাটছে আমাদের। আমরা ডেঙ্গুর ভয়ে বাসা এবং চারপাশে যেন পানি জমে না থাকে তা সব সময় খেয়াল রাখি। কিন্তু তার পরেও আজ এ বিপদ। এত মানুষ আক্রান্ত হয়ে যখন পরিস্থিতি খারাপ হয়ে গেছে, তখন সিটি করপোরেশন লোকদেখানো অভিযান শুরু করেছে। অথচ মার্চ-এপ্রিল থেকে লার্ভিসাইডিং করে মশার বংশস্থল ধ্বংস করলে আজ আমরা এরকম বিপদে পড়তাম না।’ বাড্ডার বাসিন্দা সীমা বেগম বলেন, ‘শীতেও মশা কামড়ায়, গরমেও কামড়ায়। ছেলেমেয়ে নিয়ে এ শহরে থাকা দায় হয়ে গিয়েছে। সব সময় ভয়ে থাকি। বিকাল হতেই জানালা লাগিয়ে দেই। সারাক্ষণ মশা মারার স্প্রে, কয়েল লাগাই। ওডোমাস মাখিয়ে দিই ছেলেমেয়েদের। এটা আমার ট্রমায় পরিণত হয়েছে। সিটি করপোরেশনের মশা মারার যথেষ্ট বাজেট আছে কিন্তু কাজের কিছুই হচ্ছে না।’

জলজট, দূষণ, সংকটে নগরবাসী : বৃষ্টি হলেই জলজট ভোগান্তিতে পড়তে হয় রাজধানীবাসীকে। হাঁটু থেকে কোমর সমান পানি জমে যায় বেশ কিছু এলাকায়। গ্রিন রোড, ঝিগাতলা, পল্টন, বাড্ডা পোস্ট অফিস রোড, বনশ্রী, মোহাম্মদপুর, ধানমন্ডি, গুলশান, বনানী, বারিধারা, কুড়িল এলাকার বেশ কিছু সড়কে পানি জমে থাকায় ভোগান্তিতে পড়তে হয় নগরবাসীকে। গ্রিন রোড এলাকার বাসিন্দা সাইদুল আলম বলেন, বৃষ্টির কারণে এ বছর ঈদের নামাজে যেতে পারিনি। বৃষ্টি হলেই হাঁটু থেকে কোমর পর্যন্ত পানি জমে। মধুবাগ এলাকার বাসিন্দা মার্জিয়া ইসলাম বলেন, বৃষ্টি হলে জলজটে ঘর থেকে বের হতে পারি না। আর গরমে পানি সংকটে খাবার পানি পাই না। পানি আমাদের বিপদের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। গরম বাড়লেই পানির সংকট শুরু হয়। টানা ১৯ দিন পানি না আসার রেকর্ডও আছে। বৃষ্টি হলে ছাদ থেকে পানি ধরে রেখে খাওয়া, গোসল, রান্নার কাজ করি আমরা। গ্যাস সংকটও নগরীর বেশ কিছু এলাকার নিত্য চিত্র হয়ে দাঁড়িয়েছে। আজমপুরের বাসিন্দা নাজনীন খাতুন বলেন, সকাল ৮টা ৪৫ বাজলেই গ্যাস চলে যায়, দুপুর ৩টার পরে আসে। দুপুরে রান্না করা সম্ভব হয় না। তাই রাতে রান্না করে রাখতে হয়। দুপুরে বাসায় অতিথি আসলে খাওয়ানো মুশকিল হয়ে যায়। এ জন্য আবার ইলেকট্রিক চুলা কিনতে হয়েছে। লাইনের গ্যাস হওয়ায় পুরো মাসের বিল দিতে হয়। এদিকে রান্না করায় বিদ্যুতের বিলও বেশি আসে। উন্নয়ন কাজের খোঁড়াখুঁড়ি, গাড়ির কালো ধোঁয়া দূষণে বিপর্যস্ত রাজধানীবাসী। প্রায়ই দূষণের তালিকায় শীর্ষে চলে আসে রাজধানী ঢাকার নাম। বায়ুদূষণের কারণে রাজধানীর বাসিন্দারা বিভিন্ন কাশি, অ্যাজমাসহ শ্বাসতন্ত্রের রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। পানিদূষণে ডায়রিয়া, জন্ডিসসহ বিভিন্ন পানিবাহিত রোগে আক্রান্ত হয় রাজধানীর মানুষ।

সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি : রাজধানীর বিভিন্ন সড়ক ও অলিগলিতে চলছে খোঁড়াখুঁড়ির কাজ। কোথাও বিদ্যুৎলাইন, কোথাও মাটির নিচে নেওয়া হচ্ছে ঝুলন্ত তার, আবার কোথাও সুয়েজ লাইন, কখনো ওয়াসার পানির লাইন সংস্কারে চলছে এই খোঁড়াখুঁড়ি। দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন সড়কে সমন্বয়হীন খোঁড়াখুঁড়িতে ভোগান্তিতে পড়েছে নগরবাসী। রাজধানীর পরিকল্পিত গণপরিসর হাতিরঝিল। সেখানেও চলছে খোঁড়াখুঁড়ি। শত শত কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত সড়কগুলো ক্ষতবিক্ষত করে মাটির নিচ দিয়ে বিদ্যুতের উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন তার নেওয়ার কাজ চলছে। এ জন্য হাতিরঝিলের মগবাজার অংশ থেকে রামপুরা পর্যন্ত সড়কের একপাশ খোঁড়া হয়েছে। একই সঙ্গে মধুবাগ থেকে রামপুরা অংশেও কাজ চলছে। এ ছাড়া বনশ্রী ই, এফ, জি, এইচ, আই ও জে ব্লকেও চলছে খোঁড়াখুঁড়ি। সরেজমিন দেখা গেছে, হাতিরঝিল প্রকল্পের মগবাজার অংশ থেকে ফুটপাতের পাশ ধরে সড়কে খননকাজ চলেছে। ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি (ডিপিডিসি) তার বসাচ্ছে। ঢিমেতালে চলছে কাজ। খোঁড়াখুঁড়ি মধুবাগ পার হয়ে মহানগর প্রকল্প পর্যন্ত পৌঁছেছে। একই সঙ্গে রামপুরা থেকে মধুবাগ অংশেও খোঁড়াখুঁড়ির কাজ চলছে।

চক্রাকার বাস শৃঙ্খলার একটি উদাহরণ

সারা বছর সমন্বিত মশক ব্যবস্থাপনা জরুরি

খাতভিত্তিক উদ্যোগ নিলে সমস্যা সমাধান সম্ভব

এই বিভাগের আরও খবর
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
সর্বশেষ খবর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর

এই মাত্র | রাজনীতি

৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রয়লার  ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা
ব্রয়লার ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

২৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা
কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫
গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ
এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা
আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন
‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা