শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

ছয় সংকটে নাকাল ঢাকা

বিশৃঙ্খল গণপরিবহন, মশার বিস্তার, জলাবদ্ধতা, দূষণ, গ্যাস-পানি সংকট ও অপরিকল্পিত খোঁড়াখুঁড়ি
জয়শ্রী ভাদুড়ী ও হাসান ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
ছয় সংকটে নাকাল ঢাকা

ঘর থেকে বের হলে গণপরিবহনের সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়। একদিকে সংকট অন্যদিকে কে কার আগে যাবে গণপরিবহনের এমন প্রতিযোগিতা প্রতিদিনই অহরহ চোখে পড়ছে। একই সঙ্গে রাস্তায় বের হলে বায়ু আর শব্দদূষণে বিপর্যস্ত হতে হয়। আর ঘরে ফিরলে পানি বা গ্যাস সংকটে নাকাল হতে হয়। শুধু তাই নয়, অপরিকল্পিত খোঁড়াখুঁড়ি ও জলাবদ্ধতায় নাকাল রাজধানীবাসী। এ ছাড়া বর্তমানে সবচেয়ে বেশি বিপর্যস্ত এডিস বাহিত ডেঙ্গু মশা। নগরীর প্রতিটি ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। একই সঙ্গে ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে প্রতিদিনই ঘটছে প্রাণহানি। এই নিয়ে সরকার ও সিটি করপোরেশন নানা উদ্যোগ নিলেও কোনো সুফল মিলছে না। এই ছয় সংকটে নাকাল ঢাকার বাসিন্দারা। যদিও সরকার ও বিভিন্ন সংস্থা থেকে এসব সমস্যা নিরসনে কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হলেও তার সুফল মিলছে না; বরং দিনকে দিন নতুন নতুন জটিলতায় নগরজীবনের সংকট আরও ঘনীভূত হচ্ছে।

বিশৃঙ্খল রাজধানীর গণপরিবহন : ঢাকা মহানগরীর গণপরিবহনে শৃঙ্খলা আনতে বাস রুট রেশনালাইজেশনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল পাঁচ বছর আগে। এ উদ্যোগ বাস্তবায়নের জন্য যে কমিটি করা হয়েছে তারা এখন পর্যন্ত ২৭টি সভা করেছে। কিন্তু রুট মেনে বাস পরিচালনা ও কোম্পানি গঠনের কোনো কাজ সামান্যই এগিয়েছে। যাত্রী ছাউনি, বাস টার্মিনাল, বাস ডিপো নির্মাণ এবং নতুন বাস নামানোর কাজেও কাক্সিক্ষত অগ্রগতি নেই। তিনটি রুটে বাস চলাচল শুরু করলেও অবৈধ বাসের দৌরাত্ম্য থামছে না। একই সঙ্গে বাস মালিকরা গণপরিবহনে ই-টিকিটিং চালু করে শৃঙ্খলা ফেরানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়। কিন্তু নানা অনিয়মের কারণে বিশৃঙ্খলা থামছে না। কাউকে মেশিন নষ্ট, মেশিনে ভাড়া বেশি দেখায়, সব গন্তব্যে মেশিনে নেই ইত্যাদি বলে একেকজনকে একেক রকমভাবে বুঝ দিতে দেখা যায়। এভাবে ই-টিকিংয়ের নামে যাত্রীদের হয়রানি করে পকেট কাটা হচ্ছে প্রতিনিয়ত। ভোগান্তি তো কমেইনি, উল্টো টিকিট, ভাংতি নিয়ে পড়তে হচ্ছে বিড়ম্বনায়। বাড়তি ভাড়া আদায় বন্ধ ও সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে ই-টিকিটিং ব্যবস্থা চালু করলেও যাত্রীরা এখনো এই সেবা পুরোপুরি পাচ্ছে না। যাত্রীদের ই-টিকিট না দিয়ে আদায় করা হচ্ছে বাড়তি ভাড়া। যাত্রী কল্যাণ সমিতির এক পর্যবেক্ষণেও এসব তথ্য উঠে আসে। এ ছাড়া নগরীর অধিকাংশ স্থানেই নির্দিষ্ট যাত্রীছাউনি থাকলেও হাতেগোনা দু-একজন ছাড়া যাত্রী সমাগম নেই। কারণ যে যেখানে পারছেন সেখানেই বাস থামিয়ে উঠছেন-নামছেন। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে যাত্রী ওঠানামার কাজটা সড়কের মাঝখানেই সারা হচ্ছে। গতকাল নগরীর ব্যস্ততম সড়ক ফার্মগেট-বাংলামোটরে দেখা যায়, পান্থকুঞ্জ পার্কের বাংলামোটর মোড়-সংলগ্ন কোনায় যে যাত্রী ছাউনিসহ বাস স্টপেজ চিহ্নিত করা আছে, সেখানে কোনো বাস দাঁড়াচ্ছে না। অন্যদিকে বাংলামোটর মোড় ও সড়কের মাঝপথ থেকেই যাত্রী তোলা হচ্ছে। একই চিত্র মালিবাগ-রামপুরা সড়কের। এই সড়কে দৌড়ে গিয়ে সড়কের মাঝখানে যাত্রীদের চলন্ত গাড়িতে উঠতে দেখা গেছে। পুরুষ যাত্রীদের পাশাপাশি নারীরাও রয়েছেন বাসে ওঠার এমন প্রতিযোগিতায়। পথচারীদের অনেকেই জানিয়েছেন, প্রতিদিনই সড়কে চোখে পড়ে এমন চিত্র। এ বিষয়ে সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক খন্দকার এনায়েত উল্লাহ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, পরিবহনের ভাড়া শৃঙ্খলায় নিয়ে আসতে এরই মধ্যে আমরা গত বছর অধিকাংশ পরিবহনে ই-টিকিটিং চালু করেছি। সর্বমোট ৫৯টি পরিবহন কোম্পানির ৩ হাজার ৩০৭টি বাসে ই-টিকিটিং চালু হয়েছে। এই কার্যক্রম এখনো চলমান রয়েছে। একই সঙ্গে পরিবহনে শৃঙ্খলা আনতে আমরা কাজ করছি।

মশায় নাজেহাল নগরবাসী : রাজধানীতে ঘরে ঘরে ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হচ্ছে মানুষ। মশার কামড়ে প্রতিদিনই ঘটছে প্রাণহানির ঘটনা। হাসপাতালগুলো রোগীতে ঠাসা। এডিস মশার কামড়ে প্রতি বছর জুলাই-সেপ্টেম্বরে ডেঙ্গু হানা দিলেও সমস্যা সমাধানে কার্যকরী কোনো পদক্ষেপ নেয় না ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন। এ পর্যন্ত ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত রোগী ২২ হাজার ছাড়িয়েছে। গতকাল সোমবার পর্যন্ত মারা গেছেন ১১৪ জন। প্রতি বছরই মশা নিয়ন্ত্রণে বাজেটে বরাদ্দের পরিমাণ বাড়ছে ঢাকা উত্তর ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের। এ মশা নিয়ন্ত্রণেই গত ৬ অর্থবছরে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন ব্যয় করেছে প্রায় ৩৮৭ কোটি টাকা। ২০২২-২৩ অর্থবছরে মশক নিধনে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের বরাদ্দ ১০১ কোটি টাকা এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন রেখেছে ৪৫ দশমিক ৭৫ কোটি টাকা। বরাদ্দ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বেড়েছে মশার প্রকোপও। মশা নিয়ন্ত্রণে সম্প্রতি অভিযান শুরু করেছে দুই সিটি করপোরেশন। মশার লার্ভা মিললে মামলার সঙ্গে করা হচ্ছে জরিমানাও। যাত্রাবাড়ীর বাসিন্দা লুৎফুল কবিরের স্ত্রী ও মেয়ে ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়ে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি। তিনি বলেন, ‘পরিবারের দুজন সদস্য ডেঙ্গুতে আক্রান্ত। ভয়ে শঙ্কায় দিন কাটছে আমাদের। আমরা ডেঙ্গুর ভয়ে বাসা এবং চারপাশে যেন পানি জমে না থাকে তা সব সময় খেয়াল রাখি। কিন্তু তার পরেও আজ এ বিপদ। এত মানুষ আক্রান্ত হয়ে যখন পরিস্থিতি খারাপ হয়ে গেছে, তখন সিটি করপোরেশন লোকদেখানো অভিযান শুরু করেছে। অথচ মার্চ-এপ্রিল থেকে লার্ভিসাইডিং করে মশার বংশস্থল ধ্বংস করলে আজ আমরা এরকম বিপদে পড়তাম না।’ বাড্ডার বাসিন্দা সীমা বেগম বলেন, ‘শীতেও মশা কামড়ায়, গরমেও কামড়ায়। ছেলেমেয়ে নিয়ে এ শহরে থাকা দায় হয়ে গিয়েছে। সব সময় ভয়ে থাকি। বিকাল হতেই জানালা লাগিয়ে দেই। সারাক্ষণ মশা মারার স্প্রে, কয়েল লাগাই। ওডোমাস মাখিয়ে দিই ছেলেমেয়েদের। এটা আমার ট্রমায় পরিণত হয়েছে। সিটি করপোরেশনের মশা মারার যথেষ্ট বাজেট আছে কিন্তু কাজের কিছুই হচ্ছে না।’

জলজট, দূষণ, সংকটে নগরবাসী : বৃষ্টি হলেই জলজট ভোগান্তিতে পড়তে হয় রাজধানীবাসীকে। হাঁটু থেকে কোমর সমান পানি জমে যায় বেশ কিছু এলাকায়। গ্রিন রোড, ঝিগাতলা, পল্টন, বাড্ডা পোস্ট অফিস রোড, বনশ্রী, মোহাম্মদপুর, ধানমন্ডি, গুলশান, বনানী, বারিধারা, কুড়িল এলাকার বেশ কিছু সড়কে পানি জমে থাকায় ভোগান্তিতে পড়তে হয় নগরবাসীকে। গ্রিন রোড এলাকার বাসিন্দা সাইদুল আলম বলেন, বৃষ্টির কারণে এ বছর ঈদের নামাজে যেতে পারিনি। বৃষ্টি হলেই হাঁটু থেকে কোমর পর্যন্ত পানি জমে। মধুবাগ এলাকার বাসিন্দা মার্জিয়া ইসলাম বলেন, বৃষ্টি হলে জলজটে ঘর থেকে বের হতে পারি না। আর গরমে পানি সংকটে খাবার পানি পাই না। পানি আমাদের বিপদের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। গরম বাড়লেই পানির সংকট শুরু হয়। টানা ১৯ দিন পানি না আসার রেকর্ডও আছে। বৃষ্টি হলে ছাদ থেকে পানি ধরে রেখে খাওয়া, গোসল, রান্নার কাজ করি আমরা। গ্যাস সংকটও নগরীর বেশ কিছু এলাকার নিত্য চিত্র হয়ে দাঁড়িয়েছে। আজমপুরের বাসিন্দা নাজনীন খাতুন বলেন, সকাল ৮টা ৪৫ বাজলেই গ্যাস চলে যায়, দুপুর ৩টার পরে আসে। দুপুরে রান্না করা সম্ভব হয় না। তাই রাতে রান্না করে রাখতে হয়। দুপুরে বাসায় অতিথি আসলে খাওয়ানো মুশকিল হয়ে যায়। এ জন্য আবার ইলেকট্রিক চুলা কিনতে হয়েছে। লাইনের গ্যাস হওয়ায় পুরো মাসের বিল দিতে হয়। এদিকে রান্না করায় বিদ্যুতের বিলও বেশি আসে। উন্নয়ন কাজের খোঁড়াখুঁড়ি, গাড়ির কালো ধোঁয়া দূষণে বিপর্যস্ত রাজধানীবাসী। প্রায়ই দূষণের তালিকায় শীর্ষে চলে আসে রাজধানী ঢাকার নাম। বায়ুদূষণের কারণে রাজধানীর বাসিন্দারা বিভিন্ন কাশি, অ্যাজমাসহ শ্বাসতন্ত্রের রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। পানিদূষণে ডায়রিয়া, জন্ডিসসহ বিভিন্ন পানিবাহিত রোগে আক্রান্ত হয় রাজধানীর মানুষ।

সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি : রাজধানীর বিভিন্ন সড়ক ও অলিগলিতে চলছে খোঁড়াখুঁড়ির কাজ। কোথাও বিদ্যুৎলাইন, কোথাও মাটির নিচে নেওয়া হচ্ছে ঝুলন্ত তার, আবার কোথাও সুয়েজ লাইন, কখনো ওয়াসার পানির লাইন সংস্কারে চলছে এই খোঁড়াখুঁড়ি। দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন সড়কে সমন্বয়হীন খোঁড়াখুঁড়িতে ভোগান্তিতে পড়েছে নগরবাসী। রাজধানীর পরিকল্পিত গণপরিসর হাতিরঝিল। সেখানেও চলছে খোঁড়াখুঁড়ি। শত শত কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত সড়কগুলো ক্ষতবিক্ষত করে মাটির নিচ দিয়ে বিদ্যুতের উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন তার নেওয়ার কাজ চলছে। এ জন্য হাতিরঝিলের মগবাজার অংশ থেকে রামপুরা পর্যন্ত সড়কের একপাশ খোঁড়া হয়েছে। একই সঙ্গে মধুবাগ থেকে রামপুরা অংশেও কাজ চলছে। এ ছাড়া বনশ্রী ই, এফ, জি, এইচ, আই ও জে ব্লকেও চলছে খোঁড়াখুঁড়ি। সরেজমিন দেখা গেছে, হাতিরঝিল প্রকল্পের মগবাজার অংশ থেকে ফুটপাতের পাশ ধরে সড়কে খননকাজ চলেছে। ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি (ডিপিডিসি) তার বসাচ্ছে। ঢিমেতালে চলছে কাজ। খোঁড়াখুঁড়ি মধুবাগ পার হয়ে মহানগর প্রকল্প পর্যন্ত পৌঁছেছে। একই সঙ্গে রামপুরা থেকে মধুবাগ অংশেও খোঁড়াখুঁড়ির কাজ চলছে।

চক্রাকার বাস শৃঙ্খলার একটি উদাহরণ

সারা বছর সমন্বিত মশক ব্যবস্থাপনা জরুরি

খাতভিত্তিক উদ্যোগ নিলে সমস্যা সমাধান সম্ভব

এই বিভাগের আরও খবর
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সমাবেশ নিষিদ্ধ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
হঠাৎ পুশইন নিয়ে প্রশ্ন
হঠাৎ পুশইন নিয়ে প্রশ্ন
সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়া উচিত
সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়া উচিত
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে চেষ্টা
হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে চেষ্টা
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন হবে
ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন হবে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
সর্বশেষ খবর
অভয়নগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প
অভয়নগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প

৫৬ সেকেন্ড আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণায় জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণায় জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়
গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়

১০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন
শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়
গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়

২০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা
বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা

২৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন
কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল
প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ
গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ

২৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড
খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল
প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ
জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস
গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস

৩৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’
‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে
ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত
খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন
হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ঘন ঘন বাথরুম ব্যবহার করায় বরখাস্ত, স্পেসএক্সের বিরুদ্ধে মামলা
ঘন ঘন বাথরুম ব্যবহার করায় বরখাস্ত, স্পেসএক্সের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল
ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে
তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মন্সিগঞ্জে প্রবাসীর বাড়িতে হামলা-লুটপাট, আহত ৪
মন্সিগঞ্জে প্রবাসীর বাড়িতে হামলা-লুটপাট, আহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় অটোরিকশাচালক নিহত
রাজধানীতে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় অটোরিকশাচালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তীব্র গরমে আজও পুড়বে ঢাকাসহ আট জেলা
তীব্র গরমে আজও পুড়বে ঢাকাসহ আট জেলা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোগাদিশুতে প্রবল বর্ষণে সৃষ্ট বন্যায় নারী-শিশুসহ নিহত ৭
মোগাদিশুতে প্রবল বর্ষণে সৃষ্ট বন্যায় নারী-শিশুসহ নিহত ৭

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা
বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি
ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক
বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি
১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি

দেশগ্রাম