শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

প্রতিহতের চেষ্টা হলে নির্বাচন চ্যালেঞ্জ হবে

বিশেষ সাক্ষাৎকারে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল
গোলাম রাব্বানী
প্রিন্ট ভার্সন
প্রতিহতের চেষ্টা হলে নির্বাচন চ্যালেঞ্জ হবে

আসন্ন জাতীয় নির্বাচনকে রাজনৈতিকভাবে প্রতিহত করার চেষ্টা করা হলে নির্বাচন আয়োজন কমিশনের জন্য চ্যালেঞ্জ হবে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল। তবে তিনি আশা করছেন, রাজনৈতিক সমঝোতা হবে। নির্বাচন শান্তিপূর্ণ পরিবেশে অংশগ্রহণমূলক হবে। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে নির্বাচন, চলমান রাজনীতি, বিদেশিদের দৌড়ঝাঁপসহ নানা প্রসঙ্গে খোলামেলা কথা বলেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার। তিনি মনে করেন, রাজনৈতিক সদিচ্ছা থাকলে সংলাপের মাধ্যমে ন্যূনতম মৌলিক প্রশ্নে মতভেদ ও সংকট নিরসন অসম্ভব নয়। সিইসি বলেছেন, নির্বাচন কমিশনের ওপর বিদেশিদের কোনো চাপ নেই। কমিশনের কাছে যুক্তরাষ্ট্রের কোনো বার্তাও নেই। নির্বাচনের গ্রহযোগ্যতার কোনো নির্ধারিত মানদন্ড নেই উল্লেখ করে সিইসি বলেছেন, কমিশনের সফলতা বিফলতা নির্বাচন শেষে জনগণই মূল্যায়ন করবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন নিয়ে রাজনৈতিক মহল এখন সরগরম। সব চেয়ে বড় জাতীয় নির্বাচনের আয়োজন নির্বাচন কমিশনের জন্য কতটা চ্যালেঞ্জ বলে মনে করছেন?

সিইসি : রাজনৈতিক প্রতিকূলতা, অস্থিরতা, ডামাডোল অনেক কিছু সত্ত্বেও কমিশনকে সাংবিধানিক ধারাবাহিকতায় তার দায়িত্ব পালন করে যেতে হবে। নির্বাচন রাজনৈতিকভাবে স্বাগত হওয়ার বিষয়। সব দলই নির্বাচনের পক্ষে। নির্বাচনের পদ্ধতি প্রকৃতি নিয়ে মতভেদ রয়েছে। মতভেদের নিরসন হতে পারে। নির্বাচনকে রাজনৈতিকভাবে প্রতিহত করার চেষ্টা হলে চ্যালেঞ্জ হতে পারে। পরিশেষে কতটা চ্যালেঞ্জ থাকবে বা আদৌ থাকবে কিনা তা এ মুহূর্তে নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। আশাকরি একটা সমঝোতা হবে। নির্বাচন শান্তিপূর্ণ পরিবেশে অংশগ্রহণমূলক হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সংসদ নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য করতে কী কী পদক্ষেপ নিচ্ছেন?

সিইসি : ইতোমধ্যে সমাপ্ত হওয়া বিভিন্ন পর্যায়ের প্রায় সহস্রাধিক নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য করতে যে সব পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে সেরকমেরই পদক্ষেপ নেওয়া হবে। তবে সংসদ নির্বাচনে ভোট ইভিএমে না হয়ে পুরোটাই কাগজের ব্যালটে হবে। বাড়তি কী কী পদক্ষেপ নেওয়া হবে তা এখনই বলা যাবে না। একই দিনে প্রায় ৪২ হাজার কেন্দ্রের ২ লক্ষাধিক বুথে অনুষ্ঠেয় জাতীয় সংসদের সাধারণ নির্বাচনের জটিলতা, গুরুত্ব ও বহুমাত্রিকতা নিঃসন্দেহে ব্যাপক। সেগুলো বিবেচনায় থাকবে। গ্রহণযোগ্যতার নির্ধারিত কোনো মানদন্ড নেই বিধায় অনুপমভাবে তা নিরূপণ করা যাবে না। তবে, জনগণের ব্যাপক অংশকে বিশ্বাস করতে হবে যে নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হয়েছে। সেজন্য কমিশন চেষ্টা কররে ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়াকে যতটা সম্ভব স্বচ্ছ করতে। গণমাধ্যম এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। নতুন আরও আরও পদক্ষেপ নেওয়া হলে তা যথাসময়ে জনগণকে অবহিত করা হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতিমূলক কাজ এর মধ্যে কতটা শেষ হয়েছে? তাতে কি আপনি সšুÍষ্ট?

সিইসি : নির্বাচনের প্রস্তুতিমূলক কাজে কমিশন পিছিয়ে নেই। প্রস্তুতির বিষয়টি চলমান। পরিকল্পনা মাফিক এগিয়ে চলেছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিগত দুটি সংসদ নির্বাচন নিয়ে বিতর্ক-সমালোচনা রয়েছে। নির্বাচন নিয়ে জনমনে আস্থার সংকট রয়েছে বলে মনে করা হয়। বর্তমান কমিশন সেই হারানো আস্থা ফিরিয়ে আনতে পারবে কি? আপনি কতটা আশাবাদী?

সিইসি : বিগত দিনের অতীত হয়ে যাওয়া বিষয় নিয়ে মন্তব্য করব না। আস্থা-অনাস্থার তর্ক-বিতর্কে প্রবৃত্ত হব না। আমার বিনম্র অভিমতে আস্থার সংকট নির্বাচন কমিশনকে নিয়ে না যতটা তার চেয়ে অধিক রাজনীতিতে। সেখানে কেউ কাউকে বিশ্বাস করতে পারছেন না। আমরা সীমিত ক্ষেত্রে আমাদের করণীয় নিয়ে ভাবছি এবং করণীয় সমাধা করতে সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছি। কর্মসমাপন হওয়ার পর দিনশেষে জনগণ কীভাবে আমাদের অর্জন, সফলতা, বিফলতা মূল্যায়ন করবেন সময়ই তা বলে দেবে। 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচন নিয়ে বিদেশিদের কোনো ধরনের চাপ অনুভব করছেন কি? বিদেশিদের উদ্বেগ দূর করতে কমিশন কোনো বিশেষ উদ্যোগ নেবে কি?

সিইসি : বিদেশিদের কোনো ধরনের চাপ আমাদের ওপর নেই। 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিরোধী রাজনৈতিক দল থেকে শুরু করে নানা মহলে নির্বাচনকালীন বিশেষ সরকার বা তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে নানা আলোচনা হচ্ছে। বিরোধী দলগুলো বলছে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না। এক্ষেত্রে কমিশন কীভাবে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিত করবে? রাজনৈতিক দলগুলোকে নির্বাচনে আনার ব্যাপারে কমিশনের কোনো বিশেষ উদ্যোগ বা ভূমিকা থাকবে কি?

সিইসি : সংবিধানের অর্থ ও অন্তর্নিহিত চেতনার আলোকে বহুদলীয় গণতন্ত্রের চর্চা প্রয়োজন। গণতন্ত্র ও রাজনীতির উৎকর্ষ সাধনের জন্য অবাধ, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনিবার্যভাবেই প্রয়োজন। রাজনৈতিক নেতৃত্বে পারস্পরিক আস্থা ও বিশ্বাস প্রয়োজন। নির্বাচন পদ্ধতির কতিপয় মৌলিক প্রশ্নে মতভেদ স্পষ্ট। ও থেকে সংকট উদ্ভূত হতে পারে। সদিচ্ছা থাকলে সংলাপের মাধ্যমে মতভেদ ও সংকট নিরসন অসম্ভব নয়। নিদেনপক্ষে ন্যূনতম কতিপয় মৌলিক প্রশ্নে ঐকমত্য হতে পারে। বিষয়টি বিবদমান রাজনৈতিক দলসমূহ এবং রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের অধিক্ষেত্র। সেখানে আমাদের অনুপ্রবেশ বাঞ্ছনীয় নয়। আমাদের কেবল শুভকামনা থাকবে। আমরা আন্তরিকভাবে চাই নির্বাচন প্রকৃত অর্থেই অংশগ্রহণমূলক হোক। নির্বাচন আপেক্ষিক অর্থে অংশগ্রহণমূলক হয়তো হবে। কিন্তু প্রধানতম কোনো দল বা দলগুলো অংশগ্রহণ থেকে বিরত থাকলে নির্বাচনের আইনগত বৈধতা ক্ষুণœ না হলেও ন্যায্যতা (Legitimacy) প্রশ্নে অনাকাক্সিক্ষত বিতর্ক উদ্ভূত হতে পারে।  

বাংলাদেশ প্রতিদিন : যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে সংঘাতমুক্ত নির্বাচন অনুষ্ঠানের ওপর বিশেষ জোর দেওয়া হয়েছে। ভোট গ্রহণের দিন বা আগে-পরে সহিংসতা রোধে কী কী পদক্ষেপ নেবে নির্বাচন কমিশন?

সিইসি : এ নিয়ে আমাদের কাছে যুক্তরাষ্ট্রের কোনো বার্তা নেই। সরকারের কাছে যদি যুক্তরাষ্ট্রের এ বিষয়ে কোনো পরামর্শ বা বার্তা থেকে থাকে সরকার সেটা বুঝবে এবং দেখবে। কমিশনের ভাবনা থাকবে সংবিধান ও প্রচলিত বিধিবিধান অনুসরণ করে নির্বাচন আয়োজন করা। নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষা করে সম্ভাব্য যে কোনো সংঘাত প্রতিহত করার জন্য কমিশন তার নিজ দায়িত্বের অংশ হিসেবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসমূহকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিয়ে থাকবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচনকালীন সময়ে নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করতে নির্বাচনের আগে স্থানীয় ও পুলিশ প্রশাসন ঢেলে সাজানোর পরিকল্পনা আছে কি?

সিইসি : পুলিশ ও প্রশাসনের নিরপেক্ষতা নিয়ে এ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত বিভিন্ন পর্যায়ের সহস্রাধিক নির্বাচনে কমিশনকে কোনো বিরূপ অবস্থার মুখোমুখি হতে হয়নি। ভবিষ্যতেও যে হবে না, তা নিশ্চিত করে বলছি না। তারপরও সাধারণ নির্বাচনের আগে পুলিশ ও প্রশাসনকে ঢেলে সাজানো বা সীমিত সময়ের জন্য পুনর্বিন্যাস করা একান্তই আবশ্যক মনে করলে কমিশন যথাসময়ে চিন্তাভাবনা করে সেবিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারবে। ভোট প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা, নিরপেক্ষতা ও জনগণের সার্বিক আস্থা উপেক্ষণীয় নয়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচনের আগে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আবারো সংলাপের কথা ভাবছেন কি?

সিইসি : এখনো সেভাবে ভাবা হয়নি। রাজনীতির চলমান চিত্র ও পারিপার্শ্বিক অবস্থা আরও খানিকটা পর্যালোচনা করে কমিশন পুনর্বার সংলাপ বিষয়ে ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত নেবে। 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ‘রাতের ভোট’ বলে দেশে একটি অনাকাক্সিক্ষত শব্দ প্রচলিত হয়েছে। আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে ব্যালটের ব্যবহার হবে বলে আবারও এরকম কোনো শব্দ প্রয়োগের শঙ্কা আছে কি?

সিইসি : মন্তব্য করছি না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সার্বিকভাবে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে আয়োজন এবং সব মহলে একে গ্রহণযোগ্য করে তোলার ব্যাপারে আপনি কতটা আশাবাদী?

সিইসি : আমি আশাবাদী। আমাদের প্রয়াসে শৈথিল্য থাকবে না। আয়োজনকে সফল করতে জনগণ এবং সংশ্লিষ্ট সবাইকেও আমাদের প্রয়াসে অংশী হতে হবে। তবে দেশে নির্বাচনের সমকালীন পরম্পরা বিশ্লেষণে মনে হয় সার্বিক গ্রহণযোগ্যতা বিষয়ে কমবেশি সংশয় বা বিতর্ক উত্থাপিত হতেই পারে। আগেই বলেছি  গ্রহণযোগ্যতা নিরূপণের সুস্পষ্ট কোনো মানদন্ড নেই। তবে ভোট প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে জনমনে বিশ্বাস (credibility) স্থাপনের আন্তরিক প্রয়াস আমাদের অবশ্যই থাকবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সম্প্রতি বরিশাল ও ঢাকা-১৭ উপনির্বাচনে প্রার্থীর ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। আগামী সংসদ নির্বাচনে এ ধরনের ঘটনার ক্ষেত্রে প্রার্থীর নিরাপত্তা বা ঘটনা প্রতিকারের ক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা কেমন হবে?

সিইসি : নির্বাচনে সহিংসতার সম্ভাবনা থাকে। প্রার্থী, সাধারণ ভোটার, নির্বাচন কর্মকর্তা, সংবাদ কর্মীসহ যে কারও ওপর আক্রমণ বা সহিংসতা হতে পারে। এ জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসমূহকে সতর্ক অবস্থানে রাখা হয়। তারা এমন সব অনভিপ্রেত ঘটনা প্রতিহত করার চেষ্টা করে থাকেন। এরপরও সহিংসতার কিছু কিছু ঘটনা ঘটে থাকে। ঘটনা ঘটে গেলে দুর্বৃত্তকে আইনের আওতায় এনে বিচারের মাধ্যমে শাস্তি নিশ্চিত করে প্রতিকারের প্রতিবিধান করতে হবে। তদুপরি সংশ্লিষ্ট সবাইকেও নিজ নিজ নিরাপত্তা বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। সম্প্রতি পশ্চিমবঙ্গের পঞ্চায়েত নির্বাচনে ৩৬ ব্যক্তির মৃত্যুর ঘটনাটি আমাদের নজরে এসেছে। আইন ও বিধিবিধানে আইনশৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা বিষয়ে যে সব নির্দেশনা দেওয়া আছে সেগুলো কমিশন যথারীতি অনুসরণ করার পাশাপাশি নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও কী উপায়ে জোরদার করা যায় তা নিয়ে অবশ্যই ভাববে।

এই বিভাগের আরও খবর
জুলাইবিরোধী ৩০ শিক্ষক-কর্মকর্তা বরখাস্ত
জুলাইবিরোধী ৩০ শিক্ষক-কর্মকর্তা বরখাস্ত
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
অস্থিরতার আশঙ্কা পোশাক খাতে
অস্থিরতার আশঙ্কা পোশাক খাতে
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
ডিসেম্বরের প্রথম ভাগে নির্বাচনের তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথম ভাগে নির্বাচনের তফসিল
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে
সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
সর্বশেষ খবর
সাংবাদিকতার অতীত মানদণ্ড হারিয়ে ফেলেছে রয়টার্স: উপ-প্রেসসচিব
সাংবাদিকতার অতীত মানদণ্ড হারিয়ে ফেলেছে রয়টার্স: উপ-প্রেসসচিব

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

হালুয়াঘাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী ক্রিকেট ম্যাচ অনুষ্ঠিত
হালুয়াঘাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী ক্রিকেট ম্যাচ অনুষ্ঠিত

১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ব্যাকআপের জন্য পাসকি সুবিধা আনলো  হোয়াটসঅ্যাপ
ব্যাকআপের জন্য পাসকি সুবিধা আনলো হোয়াটসঅ্যাপ

৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা
দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

‘টুরিস্ট ফ্যামিলি’, ছোট বাজেটে বড় বাজিমাত
‘টুরিস্ট ফ্যামিলি’, ছোট বাজেটে বড় বাজিমাত

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

সুনামগঞ্জে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত
সুনামগঞ্জে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকাকে ইমপ্রেস করতে বাড়ির সামনে বোমা ফাটাল প্রেমিক, অতঃপর...
প্রেমিকাকে ইমপ্রেস করতে বাড়ির সামনে বোমা ফাটাল প্রেমিক, অতঃপর...

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর বৃষ্টিতে ডুবল চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহর, তলিয়ে গেছে ধানক্ষেত
রাতভর বৃষ্টিতে ডুবল চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহর, তলিয়ে গেছে ধানক্ষেত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ড্রোন আতঙ্কে দুই ঘণ্টা বিমান চলাচল বন্ধ বার্লিন বিমানবন্দরে
ড্রোন আতঙ্কে দুই ঘণ্টা বিমান চলাচল বন্ধ বার্লিন বিমানবন্দরে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সমবায়ের শক্তির বিকল্প নেই: নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সমবায়ের শক্তির বিকল্প নেই: নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল
প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আট মাস পর নিউজিল্যান্ডের ওয়ানডে একাদশে কনওয়ে
আট মাস পর নিউজিল্যান্ডের ওয়ানডে একাদশে কনওয়ে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেনাপোলে আমদানি নিষিদ্ধ ৮ লাখ টাকার হোমিওপ্যাথিক ওষুধ জব্দ
বেনাপোলে আমদানি নিষিদ্ধ ৮ লাখ টাকার হোমিওপ্যাথিক ওষুধ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাংনীতে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
গাংনীতে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

যুক্তরাষ্ট্র-ভেনেজুয়েলা উত্তেজনা : সতর্ক অবস্থানে প্রতিবেশী দ্বীপরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী
যুক্তরাষ্ট্র-ভেনেজুয়েলা উত্তেজনা : সতর্ক অবস্থানে প্রতিবেশী দ্বীপরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় খ্রিস্টানদের অস্তিত্ব হুমকির মুখে, বললেন ট্রাম্প
নাইজেরিয়ায় খ্রিস্টানদের অস্তিত্ব হুমকির মুখে, বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বোচ্চ ধৈর্যের পক্ষে বিএনপি
সর্বোচ্চ ধৈর্যের পক্ষে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিভাজন ভুলে সবাইকে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করার আহ্বান খোন্দকার বাবলুর
বিভাজন ভুলে সবাইকে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করার আহ্বান খোন্দকার বাবলুর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুদানের এল-ফাশেরে গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ
সুদানের এল-ফাশেরে গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ কোটি ব্যবহারকারী ছাড়াল ব্লুস্কাই, আসছে ‘ডিসলাইক’ বাটন
৪ কোটি ব্যবহারকারী ছাড়াল ব্লুস্কাই, আসছে ‘ডিসলাইক’ বাটন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সুদানের এল-ফাশের থেকে ৬০ হাজারের বেশি মানুষ পালিয়েছে : জাতিসংঘ
সুদানের এল-ফাশের থেকে ৬০ হাজারের বেশি মানুষ পালিয়েছে : জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যালিফোর্নিয়া মিউজিয়াম থেকে হাজারের বেশি ঐতিহাসিক নিদর্শন চুরি
ক্যালিফোর্নিয়া মিউজিয়াম থেকে হাজারের বেশি ঐতিহাসিক নিদর্শন চুরি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়ালালামপুরের টুইন টাওয়ারের তৃতীয় ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
কুয়ালালামপুরের টুইন টাওয়ারের তৃতীয় ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

একের পর এক নিষেধাজ্ঞায় দিশেহারা উপকূলের জেলেরা
একের পর এক নিষেধাজ্ঞায় দিশেহারা উপকূলের জেলেরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইট হাউসে সাংবাদিক প্রবেশে নতুন বিধিনিষেধ
হোয়াইট হাউসে সাংবাদিক প্রবেশে নতুন বিধিনিষেধ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিতকে পেছনে ফেলে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন বাবর
রোহিতকে পেছনে ফেলে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন বাবর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিরতি দিয়ে নাটকে ফিরছেন সারিকা
বিরতি দিয়ে নাটকে ফিরছেন সারিকা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির
গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার
ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ
জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার
বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা
কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা
হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো
মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশেষ শর্তে ভারতকে আবারও দুর্লভ খনিজ দিচ্ছে চীন
বিশেষ শর্তে ভারতকে আবারও দুর্লভ খনিজ দিচ্ছে চীন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল
জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ
ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম
আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর
সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর

শোবিজ

রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ
রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানব পাচারের রুট নেপাল
মানব পাচারের রুট নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক
জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান
অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি
দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি

শনিবারের সকাল

হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা
হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...
অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...

শোবিজ

বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা
বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক

নগর জীবন

কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি
কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে
যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে

নগর জীবন

বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা
কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা

নগর জীবন

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি

নগর জীবন

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

সম্পাদকীয়

আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি
জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি

মাঠে ময়দানে

অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার
অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত

প্রথম পৃষ্ঠা