শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

প্রতিহতের চেষ্টা হলে নির্বাচন চ্যালেঞ্জ হবে

বিশেষ সাক্ষাৎকারে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল
গোলাম রাব্বানী
প্রিন্ট ভার্সন
প্রতিহতের চেষ্টা হলে নির্বাচন চ্যালেঞ্জ হবে

আসন্ন জাতীয় নির্বাচনকে রাজনৈতিকভাবে প্রতিহত করার চেষ্টা করা হলে নির্বাচন আয়োজন কমিশনের জন্য চ্যালেঞ্জ হবে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল। তবে তিনি আশা করছেন, রাজনৈতিক সমঝোতা হবে। নির্বাচন শান্তিপূর্ণ পরিবেশে অংশগ্রহণমূলক হবে। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে নির্বাচন, চলমান রাজনীতি, বিদেশিদের দৌড়ঝাঁপসহ নানা প্রসঙ্গে খোলামেলা কথা বলেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার। তিনি মনে করেন, রাজনৈতিক সদিচ্ছা থাকলে সংলাপের মাধ্যমে ন্যূনতম মৌলিক প্রশ্নে মতভেদ ও সংকট নিরসন অসম্ভব নয়। সিইসি বলেছেন, নির্বাচন কমিশনের ওপর বিদেশিদের কোনো চাপ নেই। কমিশনের কাছে যুক্তরাষ্ট্রের কোনো বার্তাও নেই। নির্বাচনের গ্রহযোগ্যতার কোনো নির্ধারিত মানদন্ড নেই উল্লেখ করে সিইসি বলেছেন, কমিশনের সফলতা বিফলতা নির্বাচন শেষে জনগণই মূল্যায়ন করবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন নিয়ে রাজনৈতিক মহল এখন সরগরম। সব চেয়ে বড় জাতীয় নির্বাচনের আয়োজন নির্বাচন কমিশনের জন্য কতটা চ্যালেঞ্জ বলে মনে করছেন?

সিইসি : রাজনৈতিক প্রতিকূলতা, অস্থিরতা, ডামাডোল অনেক কিছু সত্ত্বেও কমিশনকে সাংবিধানিক ধারাবাহিকতায় তার দায়িত্ব পালন করে যেতে হবে। নির্বাচন রাজনৈতিকভাবে স্বাগত হওয়ার বিষয়। সব দলই নির্বাচনের পক্ষে। নির্বাচনের পদ্ধতি প্রকৃতি নিয়ে মতভেদ রয়েছে। মতভেদের নিরসন হতে পারে। নির্বাচনকে রাজনৈতিকভাবে প্রতিহত করার চেষ্টা হলে চ্যালেঞ্জ হতে পারে। পরিশেষে কতটা চ্যালেঞ্জ থাকবে বা আদৌ থাকবে কিনা তা এ মুহূর্তে নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। আশাকরি একটা সমঝোতা হবে। নির্বাচন শান্তিপূর্ণ পরিবেশে অংশগ্রহণমূলক হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সংসদ নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য করতে কী কী পদক্ষেপ নিচ্ছেন?

সিইসি : ইতোমধ্যে সমাপ্ত হওয়া বিভিন্ন পর্যায়ের প্রায় সহস্রাধিক নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য করতে যে সব পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে সেরকমেরই পদক্ষেপ নেওয়া হবে। তবে সংসদ নির্বাচনে ভোট ইভিএমে না হয়ে পুরোটাই কাগজের ব্যালটে হবে। বাড়তি কী কী পদক্ষেপ নেওয়া হবে তা এখনই বলা যাবে না। একই দিনে প্রায় ৪২ হাজার কেন্দ্রের ২ লক্ষাধিক বুথে অনুষ্ঠেয় জাতীয় সংসদের সাধারণ নির্বাচনের জটিলতা, গুরুত্ব ও বহুমাত্রিকতা নিঃসন্দেহে ব্যাপক। সেগুলো বিবেচনায় থাকবে। গ্রহণযোগ্যতার নির্ধারিত কোনো মানদন্ড নেই বিধায় অনুপমভাবে তা নিরূপণ করা যাবে না। তবে, জনগণের ব্যাপক অংশকে বিশ্বাস করতে হবে যে নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হয়েছে। সেজন্য কমিশন চেষ্টা কররে ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়াকে যতটা সম্ভব স্বচ্ছ করতে। গণমাধ্যম এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। নতুন আরও আরও পদক্ষেপ নেওয়া হলে তা যথাসময়ে জনগণকে অবহিত করা হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতিমূলক কাজ এর মধ্যে কতটা শেষ হয়েছে? তাতে কি আপনি সšুÍষ্ট?

সিইসি : নির্বাচনের প্রস্তুতিমূলক কাজে কমিশন পিছিয়ে নেই। প্রস্তুতির বিষয়টি চলমান। পরিকল্পনা মাফিক এগিয়ে চলেছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিগত দুটি সংসদ নির্বাচন নিয়ে বিতর্ক-সমালোচনা রয়েছে। নির্বাচন নিয়ে জনমনে আস্থার সংকট রয়েছে বলে মনে করা হয়। বর্তমান কমিশন সেই হারানো আস্থা ফিরিয়ে আনতে পারবে কি? আপনি কতটা আশাবাদী?

সিইসি : বিগত দিনের অতীত হয়ে যাওয়া বিষয় নিয়ে মন্তব্য করব না। আস্থা-অনাস্থার তর্ক-বিতর্কে প্রবৃত্ত হব না। আমার বিনম্র অভিমতে আস্থার সংকট নির্বাচন কমিশনকে নিয়ে না যতটা তার চেয়ে অধিক রাজনীতিতে। সেখানে কেউ কাউকে বিশ্বাস করতে পারছেন না। আমরা সীমিত ক্ষেত্রে আমাদের করণীয় নিয়ে ভাবছি এবং করণীয় সমাধা করতে সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছি। কর্মসমাপন হওয়ার পর দিনশেষে জনগণ কীভাবে আমাদের অর্জন, সফলতা, বিফলতা মূল্যায়ন করবেন সময়ই তা বলে দেবে। 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচন নিয়ে বিদেশিদের কোনো ধরনের চাপ অনুভব করছেন কি? বিদেশিদের উদ্বেগ দূর করতে কমিশন কোনো বিশেষ উদ্যোগ নেবে কি?

সিইসি : বিদেশিদের কোনো ধরনের চাপ আমাদের ওপর নেই। 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিরোধী রাজনৈতিক দল থেকে শুরু করে নানা মহলে নির্বাচনকালীন বিশেষ সরকার বা তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে নানা আলোচনা হচ্ছে। বিরোধী দলগুলো বলছে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না। এক্ষেত্রে কমিশন কীভাবে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিত করবে? রাজনৈতিক দলগুলোকে নির্বাচনে আনার ব্যাপারে কমিশনের কোনো বিশেষ উদ্যোগ বা ভূমিকা থাকবে কি?

সিইসি : সংবিধানের অর্থ ও অন্তর্নিহিত চেতনার আলোকে বহুদলীয় গণতন্ত্রের চর্চা প্রয়োজন। গণতন্ত্র ও রাজনীতির উৎকর্ষ সাধনের জন্য অবাধ, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনিবার্যভাবেই প্রয়োজন। রাজনৈতিক নেতৃত্বে পারস্পরিক আস্থা ও বিশ্বাস প্রয়োজন। নির্বাচন পদ্ধতির কতিপয় মৌলিক প্রশ্নে মতভেদ স্পষ্ট। ও থেকে সংকট উদ্ভূত হতে পারে। সদিচ্ছা থাকলে সংলাপের মাধ্যমে মতভেদ ও সংকট নিরসন অসম্ভব নয়। নিদেনপক্ষে ন্যূনতম কতিপয় মৌলিক প্রশ্নে ঐকমত্য হতে পারে। বিষয়টি বিবদমান রাজনৈতিক দলসমূহ এবং রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের অধিক্ষেত্র। সেখানে আমাদের অনুপ্রবেশ বাঞ্ছনীয় নয়। আমাদের কেবল শুভকামনা থাকবে। আমরা আন্তরিকভাবে চাই নির্বাচন প্রকৃত অর্থেই অংশগ্রহণমূলক হোক। নির্বাচন আপেক্ষিক অর্থে অংশগ্রহণমূলক হয়তো হবে। কিন্তু প্রধানতম কোনো দল বা দলগুলো অংশগ্রহণ থেকে বিরত থাকলে নির্বাচনের আইনগত বৈধতা ক্ষুণœ না হলেও ন্যায্যতা (Legitimacy) প্রশ্নে অনাকাক্সিক্ষত বিতর্ক উদ্ভূত হতে পারে।  

বাংলাদেশ প্রতিদিন : যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে সংঘাতমুক্ত নির্বাচন অনুষ্ঠানের ওপর বিশেষ জোর দেওয়া হয়েছে। ভোট গ্রহণের দিন বা আগে-পরে সহিংসতা রোধে কী কী পদক্ষেপ নেবে নির্বাচন কমিশন?

সিইসি : এ নিয়ে আমাদের কাছে যুক্তরাষ্ট্রের কোনো বার্তা নেই। সরকারের কাছে যদি যুক্তরাষ্ট্রের এ বিষয়ে কোনো পরামর্শ বা বার্তা থেকে থাকে সরকার সেটা বুঝবে এবং দেখবে। কমিশনের ভাবনা থাকবে সংবিধান ও প্রচলিত বিধিবিধান অনুসরণ করে নির্বাচন আয়োজন করা। নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষা করে সম্ভাব্য যে কোনো সংঘাত প্রতিহত করার জন্য কমিশন তার নিজ দায়িত্বের অংশ হিসেবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসমূহকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিয়ে থাকবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচনকালীন সময়ে নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করতে নির্বাচনের আগে স্থানীয় ও পুলিশ প্রশাসন ঢেলে সাজানোর পরিকল্পনা আছে কি?

সিইসি : পুলিশ ও প্রশাসনের নিরপেক্ষতা নিয়ে এ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত বিভিন্ন পর্যায়ের সহস্রাধিক নির্বাচনে কমিশনকে কোনো বিরূপ অবস্থার মুখোমুখি হতে হয়নি। ভবিষ্যতেও যে হবে না, তা নিশ্চিত করে বলছি না। তারপরও সাধারণ নির্বাচনের আগে পুলিশ ও প্রশাসনকে ঢেলে সাজানো বা সীমিত সময়ের জন্য পুনর্বিন্যাস করা একান্তই আবশ্যক মনে করলে কমিশন যথাসময়ে চিন্তাভাবনা করে সেবিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারবে। ভোট প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা, নিরপেক্ষতা ও জনগণের সার্বিক আস্থা উপেক্ষণীয় নয়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচনের আগে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আবারো সংলাপের কথা ভাবছেন কি?

সিইসি : এখনো সেভাবে ভাবা হয়নি। রাজনীতির চলমান চিত্র ও পারিপার্শ্বিক অবস্থা আরও খানিকটা পর্যালোচনা করে কমিশন পুনর্বার সংলাপ বিষয়ে ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত নেবে। 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ‘রাতের ভোট’ বলে দেশে একটি অনাকাক্সিক্ষত শব্দ প্রচলিত হয়েছে। আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে ব্যালটের ব্যবহার হবে বলে আবারও এরকম কোনো শব্দ প্রয়োগের শঙ্কা আছে কি?

সিইসি : মন্তব্য করছি না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সার্বিকভাবে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে আয়োজন এবং সব মহলে একে গ্রহণযোগ্য করে তোলার ব্যাপারে আপনি কতটা আশাবাদী?

সিইসি : আমি আশাবাদী। আমাদের প্রয়াসে শৈথিল্য থাকবে না। আয়োজনকে সফল করতে জনগণ এবং সংশ্লিষ্ট সবাইকেও আমাদের প্রয়াসে অংশী হতে হবে। তবে দেশে নির্বাচনের সমকালীন পরম্পরা বিশ্লেষণে মনে হয় সার্বিক গ্রহণযোগ্যতা বিষয়ে কমবেশি সংশয় বা বিতর্ক উত্থাপিত হতেই পারে। আগেই বলেছি  গ্রহণযোগ্যতা নিরূপণের সুস্পষ্ট কোনো মানদন্ড নেই। তবে ভোট প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে জনমনে বিশ্বাস (credibility) স্থাপনের আন্তরিক প্রয়াস আমাদের অবশ্যই থাকবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সম্প্রতি বরিশাল ও ঢাকা-১৭ উপনির্বাচনে প্রার্থীর ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। আগামী সংসদ নির্বাচনে এ ধরনের ঘটনার ক্ষেত্রে প্রার্থীর নিরাপত্তা বা ঘটনা প্রতিকারের ক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা কেমন হবে?

সিইসি : নির্বাচনে সহিংসতার সম্ভাবনা থাকে। প্রার্থী, সাধারণ ভোটার, নির্বাচন কর্মকর্তা, সংবাদ কর্মীসহ যে কারও ওপর আক্রমণ বা সহিংসতা হতে পারে। এ জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসমূহকে সতর্ক অবস্থানে রাখা হয়। তারা এমন সব অনভিপ্রেত ঘটনা প্রতিহত করার চেষ্টা করে থাকেন। এরপরও সহিংসতার কিছু কিছু ঘটনা ঘটে থাকে। ঘটনা ঘটে গেলে দুর্বৃত্তকে আইনের আওতায় এনে বিচারের মাধ্যমে শাস্তি নিশ্চিত করে প্রতিকারের প্রতিবিধান করতে হবে। তদুপরি সংশ্লিষ্ট সবাইকেও নিজ নিজ নিরাপত্তা বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। সম্প্রতি পশ্চিমবঙ্গের পঞ্চায়েত নির্বাচনে ৩৬ ব্যক্তির মৃত্যুর ঘটনাটি আমাদের নজরে এসেছে। আইন ও বিধিবিধানে আইনশৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা বিষয়ে যে সব নির্দেশনা দেওয়া আছে সেগুলো কমিশন যথারীতি অনুসরণ করার পাশাপাশি নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও কী উপায়ে জোরদার করা যায় তা নিয়ে অবশ্যই ভাববে।

এই বিভাগের আরও খবর
জাকসু নির্বাচন ঘিরে সরগরম ক্যাম্পাস
জাকসু নির্বাচন ঘিরে সরগরম ক্যাম্পাস
শেষ সময়ে সাইবার হামলার শিকার প্রার্থীরা
শেষ সময়ে সাইবার হামলার শিকার প্রার্থীরা
ডাকসু নির্বাচনে সেনাবাহিনীর সংশ্লিষ্টতা নেই
ডাকসু নির্বাচনে সেনাবাহিনীর সংশ্লিষ্টতা নেই
জুলাই সনদ নিয়ে ফের বৈঠক করবে কমিশন
জুলাই সনদ নিয়ে ফের বৈঠক করবে কমিশন
দ্রুত নির্বাচন হলে বিদেশি বিনিয়োগ বাড়বে
দ্রুত নির্বাচন হলে বিদেশি বিনিয়োগ বাড়বে
শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকারের
শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকারের
পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় অ্যাপ
পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় অ্যাপ
আইএমএফের ১০০ কোটি ডলার পেতে জান যায়
আইএমএফের ১০০ কোটি ডলার পেতে জান যায়
খালেদা জিয়ার জন্য ফল পাঠালেন ভুটানের রাষ্ট্রদূত
খালেদা জিয়ার জন্য ফল পাঠালেন ভুটানের রাষ্ট্রদূত
আস্থার সংকটে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক
আস্থার সংকটে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক
বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এ বয়ান ফেলে দিতে হবে
বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এ বয়ান ফেলে দিতে হবে
সুষ্ঠু ভোটে সম্ভাবনাময় নেতৃত্ব উঠে আসবে
সুষ্ঠু ভোটে সম্ভাবনাময় নেতৃত্ব উঠে আসবে
সর্বশেষ খবর
ভোরে মেসিকে ছাড়াই মাঠে নামছে আর্জেন্টিনা
ভোরে মেসিকে ছাড়াই মাঠে নামছে আর্জেন্টিনা

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

আদালতের দোতলা থেকে লাফ দিয়ে হত্যা মামলার আসামির পালানোর চেষ্টা
আদালতের দোতলা থেকে লাফ দিয়ে হত্যা মামলার আসামির পালানোর চেষ্টা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য ১৪০ মিলিয়ন ডলারের সাহায্য চায় জাতিসংঘ
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য ১৪০ মিলিয়ন ডলারের সাহায্য চায় জাতিসংঘ

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপের সূচি নিয়ে রশিদের অসন্তোষ
এশিয়া কাপের সূচি নিয়ে রশিদের অসন্তোষ

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নেপালের অর্থমন্ত্রীকে জনতার পিটুনি
নেপালের অর্থমন্ত্রীকে জনতার পিটুনি

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ৪৫ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ
হাসিনার মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ৪৫ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?
নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল
ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবি ভিসির সঙ্গে ছাত্রদলের সাক্ষাৎ, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিন বিষয়ে উদ্বেগ
ঢাবি ভিসির সঙ্গে ছাত্রদলের সাক্ষাৎ, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিন বিষয়ে উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ
হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় স্কুলছাত্রের মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় স্কুলছাত্রের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএমই উদ্যোক্তাদের জন্য বিশেষ বিজনেস ডেবিট কার্ড চালু করল ইসলামী ব্যাংক ও মাস্টারকার্ড
এসএমই উদ্যোক্তাদের জন্য বিশেষ বিজনেস ডেবিট কার্ড চালু করল ইসলামী ব্যাংক ও মাস্টারকার্ড

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ওলিকে হিটলারের সঙ্গে তুলনা বিক্ষোভকারীদের
ওলিকে হিটলারের সঙ্গে তুলনা বিক্ষোভকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?
ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সংস্কৃতি উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তান হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
সংস্কৃতি উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তান হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে সাদাপাথর উদ্ধারে র‌্যাবের অভিযান
সিলেটে সাদাপাথর উদ্ধারে র‌্যাবের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভালুকায় সংবাদ সম্মেলনে ইউনিয়ন চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অভিযোগ
ভালুকায় সংবাদ সম্মেলনে ইউনিয়ন চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মন্ত্রীদের জন্য ৬০টি গাড়ি কেনার প্রস্তাব বাতিল
মন্ত্রীদের জন্য ৬০টি গাড়ি কেনার প্রস্তাব বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিঙ্গাপুরের জালে এক হালি গোল বাংলাদেশের
সিঙ্গাপুরের জালে এক হালি গোল বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে প্রয়োজন অনুযায়ী অটো ইনস্যুরেন্স নেবেন
যেভাবে প্রয়োজন অনুযায়ী অটো ইনস্যুরেন্স নেবেন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৪৮৭
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৪৮৭

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

গাজা সিটি সম্পূর্ণ খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলের
গাজা সিটি সম্পূর্ণ খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএমপির ৬ কর্মকর্তাকে বদলি
ডিএমপির ৬ কর্মকর্তাকে বদলি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্দোলনকারীদের শান্ত থাকার আহ্বান কাঠমান্ডুর মেয়রের
আন্দোলনকারীদের শান্ত থাকার আহ্বান কাঠমান্ডুর মেয়রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে
ডাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজ আফগানিস্তান ও হংকংয়ের ম্যাচ দিয়ে পর্দা উঠছে এশিয়া কাপের
আজ আফগানিস্তান ও হংকংয়ের ম্যাচ দিয়ে পর্দা উঠছে এশিয়া কাপের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধুর ক্যান্টিনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল প্যানেল
মধুর ক্যান্টিনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল প্যানেল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা
নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দল নিবন্ধন প্রক্রিয়া চলতি মাসেই শেষ করতে চায় ইসি
রাজনৈতিক দল নিবন্ধন প্রক্রিয়া চলতি মাসেই শেষ করতে চায় ইসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাট পণ্য দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বাজারে প্রবেশে প্রাধান্য দিতে হবে
পাট পণ্য দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বাজারে প্রবেশে প্রাধান্য দিতে হবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শিবিরের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উমামা ফাতেমার
শিবিরের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উমামা ফাতেমার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন : ভোট দিয়ে যা বললেন সাদিক কায়েম
ডাকসু নির্বাচন : ভোট দিয়ে যা বললেন সাদিক কায়েম

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ জবাবে যা বলল হামাস
ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ জবাবে যা বলল হামাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
বিক্ষোভের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে আগেই ভোট দেওয়া ছিল সাদিক-ফরহাদের নামে, অভিযোগ এবং ক্ষোভ প্রকাশ
ডাকসু নির্বাচনে আগেই ভোট দেওয়া ছিল সাদিক-ফরহাদের নামে, অভিযোগ এবং ক্ষোভ প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিমানবন্দরে হামলার পর ইসরায়েলে নিরাপত্তা নিয়ে অজানা শঙ্কা (ভিডিও)
বিমানবন্দরে হামলার পর ইসরায়েলে নিরাপত্তা নিয়ে অজানা শঙ্কা (ভিডিও)

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধুর ক্যান্টিনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল প্যানেল
মধুর ক্যান্টিনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল প্যানেল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির কিছু শিক্ষক শিবিরের ভাষায় কথা বলছেন : নাছির
ঢাবির কিছু শিক্ষক শিবিরের ভাষায় কথা বলছেন : নাছির

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তীব্র চাপের মুখে সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল নেপাল
তীব্র চাপের মুখে সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল নেপাল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত এক পোলিং অফিসারকে অব্যাহতি
ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত এক পোলিং অফিসারকে অব্যাহতি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে নির্বাচন কমিশন : এস এম ফরহাদ
পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে নির্বাচন কমিশন : এস এম ফরহাদ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে যেভাবে ভোট দেবেন ভোটাররা
ডাকসু নির্বাচনে যেভাবে ভোট দেবেন ভোটাররা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ
ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশ দেখে ‘লাশ’ বলল ‘আমি বেঁচে আছি’!
পুলিশ দেখে ‘লাশ’ বলল ‘আমি বেঁচে আছি’!

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ
হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা নীতিতে বড় পরিবর্তন আনল যুক্তরাষ্ট্র
ভিসা নীতিতে বড় পরিবর্তন আনল যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেলিকপ্টারে মন্ত্রীদের সরিয়ে নিল নেপাল সেনাবাহিনী
হেলিকপ্টারে মন্ত্রীদের সরিয়ে নিল নেপাল সেনাবাহিনী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে
ডাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রান্স সরকারের পতন, ম্যাক্রোঁকে পদত্যাগ করতে হবে?
ফ্রান্স সরকারের পতন, ম্যাক্রোঁকে পদত্যাগ করতে হবে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে ১৯ জন নিহতের দায় নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ
নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে ১৯ জন নিহতের দায় নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক নজরে ডাকসু ভোট
এক নজরে ডাকসু ভোট

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পদত্যাগপত্রে কী লিখেছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী?
পদত্যাগপত্রে কী লিখেছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন করে গণতন্ত্রের দ্বার উন্মোচন হবে : আবিদুল
ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন করে গণতন্ত্রের দ্বার উন্মোচন হবে : আবিদুল

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নুরাল পাগলার দরবারের ভক্ত নিহতের ঘটনায় ৪ হাজার জনকে আসামি করে মামলা
নুরাল পাগলার দরবারের ভক্ত নিহতের ঘটনায় ৪ হাজার জনকে আসামি করে মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীনের হাইকোর্টে জামিন
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীনের হাইকোর্টে জামিন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?
ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?
নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল
ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভালো সাড়া পাচ্ছি, জয়ের ব্যাপারে আমি আশাবাদী : উমামা ফাতেমা
ভালো সাড়া পাচ্ছি, জয়ের ব্যাপারে আমি আশাবাদী : উমামা ফাতেমা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
আস্থার সংকটে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক
আস্থার সংকটে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়বেন কারা
ইতিহাস গড়বেন কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণে সরকারের সম্মতি
ব্যাংক একীভূতকরণে সরকারের সম্মতি

শিল্প বাণিজ্য

অসময়ে তরমুজ চাষে সাফল্য
অসময়ে তরমুজ চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এ বয়ান ফেলে দিতে হবে
বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এ বয়ান ফেলে দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চায় চারজন অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়ন চায় চারজন অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী

নগর জীবন

জেন-জির বিক্ষোভে উত্তাল নেপাল
জেন-জির বিক্ষোভে উত্তাল নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে দেশবাসী অবগত নয়
পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে দেশবাসী অবগত নয়

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী অর্ধডজন অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী অর্ধডজন অন্যদের একক

নগর জীবন

নাগালের বাইরে গরিবের পুষ্টি
নাগালের বাইরে গরিবের পুষ্টি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়েমেনের ৩৫০ বছরের ক্ষুদ্র কোরআন শরিফ কুমিল্লায়
ইয়েমেনের ৩৫০ বছরের ক্ষুদ্র কোরআন শরিফ কুমিল্লায়

পেছনের পৃষ্ঠা

জনজীবনে হাঁসফাঁস
জনজীবনে হাঁসফাঁস

পেছনের পৃষ্ঠা

আইএমএফের ১০০ কোটি ডলার পেতে জান যায়
আইএমএফের ১০০ কোটি ডলার পেতে জান যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার জন্য ফল পাঠালেন ভুটানের রাষ্ট্রদূত
খালেদা জিয়ার জন্য ফল পাঠালেন ভুটানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

মজুত আছে পাঁচ বছরের
মজুত আছে পাঁচ বছরের

পেছনের পৃষ্ঠা

পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় অ্যাপ
পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় অ্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-চীন বাণিজ্য কমেছে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশ-চীন বাণিজ্য কমেছে ২০ শতাংশ

শিল্প বাণিজ্য

বিআইডব্লিউটিএতে শাজাহানের সাম্রাজ্য
বিআইডব্লিউটিএতে শাজাহানের সাম্রাজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

রেমিট্যান্সে আস্থা হারিয়েছে শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক
রেমিট্যান্সে আস্থা হারিয়েছে শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

সুষ্ঠু ভোটে সম্ভাবনাময় নেতৃত্ব উঠে আসবে
সুষ্ঠু ভোটে সম্ভাবনাময় নেতৃত্ব উঠে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকারের
শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইসেন্সে নতুন নীতিমালা
লাইসেন্সে নতুন নীতিমালা

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
রংপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু আইসিইউতে তিন মেয়ে
স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু আইসিইউতে তিন মেয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়েও দুই বিভাগ এক হচ্ছে!
এবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়েও দুই বিভাগ এক হচ্ছে!

পেছনের পৃষ্ঠা

কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগ দুলাভাইয়ের বিরুদ্ধে
কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগ দুলাভাইয়ের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

আসুন জনগণের ওপর আস্থা রাখি : তারেক রহমান
আসুন জনগণের ওপর আস্থা রাখি : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাথরে চুম্বকের গুঁড়া লাগিয়ে মূর্তি তৈরি
পাথরে চুম্বকের গুঁড়া লাগিয়ে মূর্তি তৈরি

দেশগ্রাম

গরুর মাংস রপ্তানিতে ভারতের রেকর্ড
গরুর মাংস রপ্তানিতে ভারতের রেকর্ড

পূর্ব-পশ্চিম