শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

প্রতিহতের চেষ্টা হলে নির্বাচন চ্যালেঞ্জ হবে

বিশেষ সাক্ষাৎকারে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল
গোলাম রাব্বানী
প্রিন্ট ভার্সন
প্রতিহতের চেষ্টা হলে নির্বাচন চ্যালেঞ্জ হবে

আসন্ন জাতীয় নির্বাচনকে রাজনৈতিকভাবে প্রতিহত করার চেষ্টা করা হলে নির্বাচন আয়োজন কমিশনের জন্য চ্যালেঞ্জ হবে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল। তবে তিনি আশা করছেন, রাজনৈতিক সমঝোতা হবে। নির্বাচন শান্তিপূর্ণ পরিবেশে অংশগ্রহণমূলক হবে। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে নির্বাচন, চলমান রাজনীতি, বিদেশিদের দৌড়ঝাঁপসহ নানা প্রসঙ্গে খোলামেলা কথা বলেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার। তিনি মনে করেন, রাজনৈতিক সদিচ্ছা থাকলে সংলাপের মাধ্যমে ন্যূনতম মৌলিক প্রশ্নে মতভেদ ও সংকট নিরসন অসম্ভব নয়। সিইসি বলেছেন, নির্বাচন কমিশনের ওপর বিদেশিদের কোনো চাপ নেই। কমিশনের কাছে যুক্তরাষ্ট্রের কোনো বার্তাও নেই। নির্বাচনের গ্রহযোগ্যতার কোনো নির্ধারিত মানদন্ড নেই উল্লেখ করে সিইসি বলেছেন, কমিশনের সফলতা বিফলতা নির্বাচন শেষে জনগণই মূল্যায়ন করবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন নিয়ে রাজনৈতিক মহল এখন সরগরম। সব চেয়ে বড় জাতীয় নির্বাচনের আয়োজন নির্বাচন কমিশনের জন্য কতটা চ্যালেঞ্জ বলে মনে করছেন?

সিইসি : রাজনৈতিক প্রতিকূলতা, অস্থিরতা, ডামাডোল অনেক কিছু সত্ত্বেও কমিশনকে সাংবিধানিক ধারাবাহিকতায় তার দায়িত্ব পালন করে যেতে হবে। নির্বাচন রাজনৈতিকভাবে স্বাগত হওয়ার বিষয়। সব দলই নির্বাচনের পক্ষে। নির্বাচনের পদ্ধতি প্রকৃতি নিয়ে মতভেদ রয়েছে। মতভেদের নিরসন হতে পারে। নির্বাচনকে রাজনৈতিকভাবে প্রতিহত করার চেষ্টা হলে চ্যালেঞ্জ হতে পারে। পরিশেষে কতটা চ্যালেঞ্জ থাকবে বা আদৌ থাকবে কিনা তা এ মুহূর্তে নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। আশাকরি একটা সমঝোতা হবে। নির্বাচন শান্তিপূর্ণ পরিবেশে অংশগ্রহণমূলক হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সংসদ নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য করতে কী কী পদক্ষেপ নিচ্ছেন?

সিইসি : ইতোমধ্যে সমাপ্ত হওয়া বিভিন্ন পর্যায়ের প্রায় সহস্রাধিক নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য করতে যে সব পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে সেরকমেরই পদক্ষেপ নেওয়া হবে। তবে সংসদ নির্বাচনে ভোট ইভিএমে না হয়ে পুরোটাই কাগজের ব্যালটে হবে। বাড়তি কী কী পদক্ষেপ নেওয়া হবে তা এখনই বলা যাবে না। একই দিনে প্রায় ৪২ হাজার কেন্দ্রের ২ লক্ষাধিক বুথে অনুষ্ঠেয় জাতীয় সংসদের সাধারণ নির্বাচনের জটিলতা, গুরুত্ব ও বহুমাত্রিকতা নিঃসন্দেহে ব্যাপক। সেগুলো বিবেচনায় থাকবে। গ্রহণযোগ্যতার নির্ধারিত কোনো মানদন্ড নেই বিধায় অনুপমভাবে তা নিরূপণ করা যাবে না। তবে, জনগণের ব্যাপক অংশকে বিশ্বাস করতে হবে যে নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হয়েছে। সেজন্য কমিশন চেষ্টা কররে ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়াকে যতটা সম্ভব স্বচ্ছ করতে। গণমাধ্যম এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। নতুন আরও আরও পদক্ষেপ নেওয়া হলে তা যথাসময়ে জনগণকে অবহিত করা হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতিমূলক কাজ এর মধ্যে কতটা শেষ হয়েছে? তাতে কি আপনি সšুÍষ্ট?

সিইসি : নির্বাচনের প্রস্তুতিমূলক কাজে কমিশন পিছিয়ে নেই। প্রস্তুতির বিষয়টি চলমান। পরিকল্পনা মাফিক এগিয়ে চলেছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিগত দুটি সংসদ নির্বাচন নিয়ে বিতর্ক-সমালোচনা রয়েছে। নির্বাচন নিয়ে জনমনে আস্থার সংকট রয়েছে বলে মনে করা হয়। বর্তমান কমিশন সেই হারানো আস্থা ফিরিয়ে আনতে পারবে কি? আপনি কতটা আশাবাদী?

সিইসি : বিগত দিনের অতীত হয়ে যাওয়া বিষয় নিয়ে মন্তব্য করব না। আস্থা-অনাস্থার তর্ক-বিতর্কে প্রবৃত্ত হব না। আমার বিনম্র অভিমতে আস্থার সংকট নির্বাচন কমিশনকে নিয়ে না যতটা তার চেয়ে অধিক রাজনীতিতে। সেখানে কেউ কাউকে বিশ্বাস করতে পারছেন না। আমরা সীমিত ক্ষেত্রে আমাদের করণীয় নিয়ে ভাবছি এবং করণীয় সমাধা করতে সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছি। কর্মসমাপন হওয়ার পর দিনশেষে জনগণ কীভাবে আমাদের অর্জন, সফলতা, বিফলতা মূল্যায়ন করবেন সময়ই তা বলে দেবে। 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচন নিয়ে বিদেশিদের কোনো ধরনের চাপ অনুভব করছেন কি? বিদেশিদের উদ্বেগ দূর করতে কমিশন কোনো বিশেষ উদ্যোগ নেবে কি?

সিইসি : বিদেশিদের কোনো ধরনের চাপ আমাদের ওপর নেই। 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিরোধী রাজনৈতিক দল থেকে শুরু করে নানা মহলে নির্বাচনকালীন বিশেষ সরকার বা তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে নানা আলোচনা হচ্ছে। বিরোধী দলগুলো বলছে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না। এক্ষেত্রে কমিশন কীভাবে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিত করবে? রাজনৈতিক দলগুলোকে নির্বাচনে আনার ব্যাপারে কমিশনের কোনো বিশেষ উদ্যোগ বা ভূমিকা থাকবে কি?

সিইসি : সংবিধানের অর্থ ও অন্তর্নিহিত চেতনার আলোকে বহুদলীয় গণতন্ত্রের চর্চা প্রয়োজন। গণতন্ত্র ও রাজনীতির উৎকর্ষ সাধনের জন্য অবাধ, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনিবার্যভাবেই প্রয়োজন। রাজনৈতিক নেতৃত্বে পারস্পরিক আস্থা ও বিশ্বাস প্রয়োজন। নির্বাচন পদ্ধতির কতিপয় মৌলিক প্রশ্নে মতভেদ স্পষ্ট। ও থেকে সংকট উদ্ভূত হতে পারে। সদিচ্ছা থাকলে সংলাপের মাধ্যমে মতভেদ ও সংকট নিরসন অসম্ভব নয়। নিদেনপক্ষে ন্যূনতম কতিপয় মৌলিক প্রশ্নে ঐকমত্য হতে পারে। বিষয়টি বিবদমান রাজনৈতিক দলসমূহ এবং রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের অধিক্ষেত্র। সেখানে আমাদের অনুপ্রবেশ বাঞ্ছনীয় নয়। আমাদের কেবল শুভকামনা থাকবে। আমরা আন্তরিকভাবে চাই নির্বাচন প্রকৃত অর্থেই অংশগ্রহণমূলক হোক। নির্বাচন আপেক্ষিক অর্থে অংশগ্রহণমূলক হয়তো হবে। কিন্তু প্রধানতম কোনো দল বা দলগুলো অংশগ্রহণ থেকে বিরত থাকলে নির্বাচনের আইনগত বৈধতা ক্ষুণœ না হলেও ন্যায্যতা (Legitimacy) প্রশ্নে অনাকাক্সিক্ষত বিতর্ক উদ্ভূত হতে পারে।  

বাংলাদেশ প্রতিদিন : যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে সংঘাতমুক্ত নির্বাচন অনুষ্ঠানের ওপর বিশেষ জোর দেওয়া হয়েছে। ভোট গ্রহণের দিন বা আগে-পরে সহিংসতা রোধে কী কী পদক্ষেপ নেবে নির্বাচন কমিশন?

সিইসি : এ নিয়ে আমাদের কাছে যুক্তরাষ্ট্রের কোনো বার্তা নেই। সরকারের কাছে যদি যুক্তরাষ্ট্রের এ বিষয়ে কোনো পরামর্শ বা বার্তা থেকে থাকে সরকার সেটা বুঝবে এবং দেখবে। কমিশনের ভাবনা থাকবে সংবিধান ও প্রচলিত বিধিবিধান অনুসরণ করে নির্বাচন আয়োজন করা। নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষা করে সম্ভাব্য যে কোনো সংঘাত প্রতিহত করার জন্য কমিশন তার নিজ দায়িত্বের অংশ হিসেবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসমূহকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিয়ে থাকবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচনকালীন সময়ে নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করতে নির্বাচনের আগে স্থানীয় ও পুলিশ প্রশাসন ঢেলে সাজানোর পরিকল্পনা আছে কি?

সিইসি : পুলিশ ও প্রশাসনের নিরপেক্ষতা নিয়ে এ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত বিভিন্ন পর্যায়ের সহস্রাধিক নির্বাচনে কমিশনকে কোনো বিরূপ অবস্থার মুখোমুখি হতে হয়নি। ভবিষ্যতেও যে হবে না, তা নিশ্চিত করে বলছি না। তারপরও সাধারণ নির্বাচনের আগে পুলিশ ও প্রশাসনকে ঢেলে সাজানো বা সীমিত সময়ের জন্য পুনর্বিন্যাস করা একান্তই আবশ্যক মনে করলে কমিশন যথাসময়ে চিন্তাভাবনা করে সেবিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারবে। ভোট প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা, নিরপেক্ষতা ও জনগণের সার্বিক আস্থা উপেক্ষণীয় নয়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচনের আগে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আবারো সংলাপের কথা ভাবছেন কি?

সিইসি : এখনো সেভাবে ভাবা হয়নি। রাজনীতির চলমান চিত্র ও পারিপার্শ্বিক অবস্থা আরও খানিকটা পর্যালোচনা করে কমিশন পুনর্বার সংলাপ বিষয়ে ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত নেবে। 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ‘রাতের ভোট’ বলে দেশে একটি অনাকাক্সিক্ষত শব্দ প্রচলিত হয়েছে। আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে ব্যালটের ব্যবহার হবে বলে আবারও এরকম কোনো শব্দ প্রয়োগের শঙ্কা আছে কি?

সিইসি : মন্তব্য করছি না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সার্বিকভাবে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে আয়োজন এবং সব মহলে একে গ্রহণযোগ্য করে তোলার ব্যাপারে আপনি কতটা আশাবাদী?

সিইসি : আমি আশাবাদী। আমাদের প্রয়াসে শৈথিল্য থাকবে না। আয়োজনকে সফল করতে জনগণ এবং সংশ্লিষ্ট সবাইকেও আমাদের প্রয়াসে অংশী হতে হবে। তবে দেশে নির্বাচনের সমকালীন পরম্পরা বিশ্লেষণে মনে হয় সার্বিক গ্রহণযোগ্যতা বিষয়ে কমবেশি সংশয় বা বিতর্ক উত্থাপিত হতেই পারে। আগেই বলেছি  গ্রহণযোগ্যতা নিরূপণের সুস্পষ্ট কোনো মানদন্ড নেই। তবে ভোট প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে জনমনে বিশ্বাস (credibility) স্থাপনের আন্তরিক প্রয়াস আমাদের অবশ্যই থাকবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সম্প্রতি বরিশাল ও ঢাকা-১৭ উপনির্বাচনে প্রার্থীর ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। আগামী সংসদ নির্বাচনে এ ধরনের ঘটনার ক্ষেত্রে প্রার্থীর নিরাপত্তা বা ঘটনা প্রতিকারের ক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা কেমন হবে?

সিইসি : নির্বাচনে সহিংসতার সম্ভাবনা থাকে। প্রার্থী, সাধারণ ভোটার, নির্বাচন কর্মকর্তা, সংবাদ কর্মীসহ যে কারও ওপর আক্রমণ বা সহিংসতা হতে পারে। এ জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসমূহকে সতর্ক অবস্থানে রাখা হয়। তারা এমন সব অনভিপ্রেত ঘটনা প্রতিহত করার চেষ্টা করে থাকেন। এরপরও সহিংসতার কিছু কিছু ঘটনা ঘটে থাকে। ঘটনা ঘটে গেলে দুর্বৃত্তকে আইনের আওতায় এনে বিচারের মাধ্যমে শাস্তি নিশ্চিত করে প্রতিকারের প্রতিবিধান করতে হবে। তদুপরি সংশ্লিষ্ট সবাইকেও নিজ নিজ নিরাপত্তা বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। সম্প্রতি পশ্চিমবঙ্গের পঞ্চায়েত নির্বাচনে ৩৬ ব্যক্তির মৃত্যুর ঘটনাটি আমাদের নজরে এসেছে। আইন ও বিধিবিধানে আইনশৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা বিষয়ে যে সব নির্দেশনা দেওয়া আছে সেগুলো কমিশন যথারীতি অনুসরণ করার পাশাপাশি নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও কী উপায়ে জোরদার করা যায় তা নিয়ে অবশ্যই ভাববে।

এই বিভাগের আরও খবর
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সমাবেশ নিষিদ্ধ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
হঠাৎ পুশইন নিয়ে প্রশ্ন
হঠাৎ পুশইন নিয়ে প্রশ্ন
সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়া উচিত
সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়া উচিত
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে চেষ্টা
হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে চেষ্টা
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন হবে
ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন হবে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
সর্বশেষ খবর
মোগাদিশুতে প্রবল বর্ষণে সৃষ্ট বন্যায় নারী-শিশুসহ নিহত ৭
মোগাদিশুতে প্রবল বর্ষণে সৃষ্ট বন্যায় নারী-শিশুসহ নিহত ৭

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে সড়কে ৫৯৩ দুর্ঘটনায় নিহত ৫৮৮ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন
এপ্রিলে সড়কে ৫৯৩ দুর্ঘটনায় নিহত ৫৮৮ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন

১ মিনিট আগে | জাতীয়

উলিপুরে ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ দুই ভাইয়ের মরদেহ এখনও উদ্ধার হয়নি
উলিপুরে ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ দুই ভাইয়ের মরদেহ এখনও উদ্ধার হয়নি

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে এবার বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিকদের ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ
ভারতে এবার বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিকদের ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন দ্রুত বাতিল চায় এনসিপি
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন দ্রুত বাতিল চায় এনসিপি

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে পাচারকারীদের আস্তানা থেকে ১৪ জন উদ্ধার
টেকনাফে পাচারকারীদের আস্তানা থেকে ১৪ জন উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদককাণ্ডে কারাদণ্ডের পরিবর্তে ম্যাকগিলকে অন্যরকম শাস্তি
মাদককাণ্ডে কারাদণ্ডের পরিবর্তে ম্যাকগিলকে অন্যরকম শাস্তি

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গুরুদাসপুরে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ ২
গুরুদাসপুরে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ ২

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী
সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকাসহ ৮ জেলায় তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঢাকাসহ ৮ জেলায় তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

কোহলিকে অবসর না নিতে অনুরোধ লারার
কোহলিকে অবসর না নিতে অনুরোধ লারার

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, শাবিতে আনন্দ মিছিল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, শাবিতে আনন্দ মিছিল

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৫৫ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ভাঙ্গায় রাতের আঁধারে ৩ জনকে কুপিয়ে জখম, একজনের মৃত্যু
ভাঙ্গায় রাতের আঁধারে ৩ জনকে কুপিয়ে জখম, একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা কোনও প্রতিকূল আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া আশা করি না : প্রেস সচিব
আমরা কোনও প্রতিকূল আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া আশা করি না : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০০ কোটির ঘরে ‘রেইড ২’
১০০ কোটির ঘরে ‘রেইড ২’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিক্রিতে বড় ধাক্কা অ্যাপল ওয়াচে
বিক্রিতে বড় ধাক্কা অ্যাপল ওয়াচে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে পিরোজপুরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে পিরোজপুরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপে এআই ফিচার, গ্রুপ চ্যাটের সারমর্ম জানাবে এক ক্লিকে
হোয়াটসঅ্যাপে এআই ফিচার, গ্রুপ চ্যাটের সারমর্ম জানাবে এক ক্লিকে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রামে কিশোর গ্যাংয়ের ১২ সদস্য গ্রেফতার
চট্টগ্রামে কিশোর গ্যাংয়ের ১২ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৩.২ সেকেন্ডেই ১০০ কিমি! নেইমারের নতুন পোরশে ঘিরে হইচই
৩.২ সেকেন্ডেই ১০০ কিমি! নেইমারের নতুন পোরশে ঘিরে হইচই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি
আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির পরও অমৃতসরে বিস্ফোরণ, জারি রেড অ্যালার্ট
যুদ্ধবিরতির পরও অমৃতসরে বিস্ফোরণ, জারি রেড অ্যালার্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি: আইপিএল পুনরায় শুরুর উদ্যোগ
যুদ্ধবিরতি: আইপিএল পুনরায় শুরুর উদ্যোগ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজনৈতিক দলের বিচারে ট্রাইব্যুনাল আইনের সংশোধন, গেজেট প্রকাশ
রাজনৈতিক দলের বিচারে ট্রাইব্যুনাল আইনের সংশোধন, গেজেট প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উখিয়ায় ২০ হাজার ইয়াবাসহ কারবারি আটক
উখিয়ায় ২০ হাজার ইয়াবাসহ কারবারি আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাকে আনফলো করুন, কিছুই বলব না: হিনা খান
আমাকে আনফলো করুন, কিছুই বলব না: হিনা খান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত
পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ
আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত
সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা
বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি
ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দায়ী সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে’
‘আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দায়ী সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি
১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি

দেশগ্রাম