শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

প্রতিহতের চেষ্টা হলে নির্বাচন চ্যালেঞ্জ হবে

বিশেষ সাক্ষাৎকারে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল
গোলাম রাব্বানী
প্রিন্ট ভার্সন
প্রতিহতের চেষ্টা হলে নির্বাচন চ্যালেঞ্জ হবে

আসন্ন জাতীয় নির্বাচনকে রাজনৈতিকভাবে প্রতিহত করার চেষ্টা করা হলে নির্বাচন আয়োজন কমিশনের জন্য চ্যালেঞ্জ হবে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল। তবে তিনি আশা করছেন, রাজনৈতিক সমঝোতা হবে। নির্বাচন শান্তিপূর্ণ পরিবেশে অংশগ্রহণমূলক হবে। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে নির্বাচন, চলমান রাজনীতি, বিদেশিদের দৌড়ঝাঁপসহ নানা প্রসঙ্গে খোলামেলা কথা বলেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার। তিনি মনে করেন, রাজনৈতিক সদিচ্ছা থাকলে সংলাপের মাধ্যমে ন্যূনতম মৌলিক প্রশ্নে মতভেদ ও সংকট নিরসন অসম্ভব নয়। সিইসি বলেছেন, নির্বাচন কমিশনের ওপর বিদেশিদের কোনো চাপ নেই। কমিশনের কাছে যুক্তরাষ্ট্রের কোনো বার্তাও নেই। নির্বাচনের গ্রহযোগ্যতার কোনো নির্ধারিত মানদন্ড নেই উল্লেখ করে সিইসি বলেছেন, কমিশনের সফলতা বিফলতা নির্বাচন শেষে জনগণই মূল্যায়ন করবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন নিয়ে রাজনৈতিক মহল এখন সরগরম। সব চেয়ে বড় জাতীয় নির্বাচনের আয়োজন নির্বাচন কমিশনের জন্য কতটা চ্যালেঞ্জ বলে মনে করছেন?

সিইসি : রাজনৈতিক প্রতিকূলতা, অস্থিরতা, ডামাডোল অনেক কিছু সত্ত্বেও কমিশনকে সাংবিধানিক ধারাবাহিকতায় তার দায়িত্ব পালন করে যেতে হবে। নির্বাচন রাজনৈতিকভাবে স্বাগত হওয়ার বিষয়। সব দলই নির্বাচনের পক্ষে। নির্বাচনের পদ্ধতি প্রকৃতি নিয়ে মতভেদ রয়েছে। মতভেদের নিরসন হতে পারে। নির্বাচনকে রাজনৈতিকভাবে প্রতিহত করার চেষ্টা হলে চ্যালেঞ্জ হতে পারে। পরিশেষে কতটা চ্যালেঞ্জ থাকবে বা আদৌ থাকবে কিনা তা এ মুহূর্তে নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। আশাকরি একটা সমঝোতা হবে। নির্বাচন শান্তিপূর্ণ পরিবেশে অংশগ্রহণমূলক হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সংসদ নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য করতে কী কী পদক্ষেপ নিচ্ছেন?

সিইসি : ইতোমধ্যে সমাপ্ত হওয়া বিভিন্ন পর্যায়ের প্রায় সহস্রাধিক নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য করতে যে সব পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে সেরকমেরই পদক্ষেপ নেওয়া হবে। তবে সংসদ নির্বাচনে ভোট ইভিএমে না হয়ে পুরোটাই কাগজের ব্যালটে হবে। বাড়তি কী কী পদক্ষেপ নেওয়া হবে তা এখনই বলা যাবে না। একই দিনে প্রায় ৪২ হাজার কেন্দ্রের ২ লক্ষাধিক বুথে অনুষ্ঠেয় জাতীয় সংসদের সাধারণ নির্বাচনের জটিলতা, গুরুত্ব ও বহুমাত্রিকতা নিঃসন্দেহে ব্যাপক। সেগুলো বিবেচনায় থাকবে। গ্রহণযোগ্যতার নির্ধারিত কোনো মানদন্ড নেই বিধায় অনুপমভাবে তা নিরূপণ করা যাবে না। তবে, জনগণের ব্যাপক অংশকে বিশ্বাস করতে হবে যে নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হয়েছে। সেজন্য কমিশন চেষ্টা কররে ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়াকে যতটা সম্ভব স্বচ্ছ করতে। গণমাধ্যম এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। নতুন আরও আরও পদক্ষেপ নেওয়া হলে তা যথাসময়ে জনগণকে অবহিত করা হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতিমূলক কাজ এর মধ্যে কতটা শেষ হয়েছে? তাতে কি আপনি সšুÍষ্ট?

সিইসি : নির্বাচনের প্রস্তুতিমূলক কাজে কমিশন পিছিয়ে নেই। প্রস্তুতির বিষয়টি চলমান। পরিকল্পনা মাফিক এগিয়ে চলেছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিগত দুটি সংসদ নির্বাচন নিয়ে বিতর্ক-সমালোচনা রয়েছে। নির্বাচন নিয়ে জনমনে আস্থার সংকট রয়েছে বলে মনে করা হয়। বর্তমান কমিশন সেই হারানো আস্থা ফিরিয়ে আনতে পারবে কি? আপনি কতটা আশাবাদী?

সিইসি : বিগত দিনের অতীত হয়ে যাওয়া বিষয় নিয়ে মন্তব্য করব না। আস্থা-অনাস্থার তর্ক-বিতর্কে প্রবৃত্ত হব না। আমার বিনম্র অভিমতে আস্থার সংকট নির্বাচন কমিশনকে নিয়ে না যতটা তার চেয়ে অধিক রাজনীতিতে। সেখানে কেউ কাউকে বিশ্বাস করতে পারছেন না। আমরা সীমিত ক্ষেত্রে আমাদের করণীয় নিয়ে ভাবছি এবং করণীয় সমাধা করতে সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছি। কর্মসমাপন হওয়ার পর দিনশেষে জনগণ কীভাবে আমাদের অর্জন, সফলতা, বিফলতা মূল্যায়ন করবেন সময়ই তা বলে দেবে। 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচন নিয়ে বিদেশিদের কোনো ধরনের চাপ অনুভব করছেন কি? বিদেশিদের উদ্বেগ দূর করতে কমিশন কোনো বিশেষ উদ্যোগ নেবে কি?

সিইসি : বিদেশিদের কোনো ধরনের চাপ আমাদের ওপর নেই। 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিরোধী রাজনৈতিক দল থেকে শুরু করে নানা মহলে নির্বাচনকালীন বিশেষ সরকার বা তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে নানা আলোচনা হচ্ছে। বিরোধী দলগুলো বলছে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না। এক্ষেত্রে কমিশন কীভাবে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিত করবে? রাজনৈতিক দলগুলোকে নির্বাচনে আনার ব্যাপারে কমিশনের কোনো বিশেষ উদ্যোগ বা ভূমিকা থাকবে কি?

সিইসি : সংবিধানের অর্থ ও অন্তর্নিহিত চেতনার আলোকে বহুদলীয় গণতন্ত্রের চর্চা প্রয়োজন। গণতন্ত্র ও রাজনীতির উৎকর্ষ সাধনের জন্য অবাধ, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনিবার্যভাবেই প্রয়োজন। রাজনৈতিক নেতৃত্বে পারস্পরিক আস্থা ও বিশ্বাস প্রয়োজন। নির্বাচন পদ্ধতির কতিপয় মৌলিক প্রশ্নে মতভেদ স্পষ্ট। ও থেকে সংকট উদ্ভূত হতে পারে। সদিচ্ছা থাকলে সংলাপের মাধ্যমে মতভেদ ও সংকট নিরসন অসম্ভব নয়। নিদেনপক্ষে ন্যূনতম কতিপয় মৌলিক প্রশ্নে ঐকমত্য হতে পারে। বিষয়টি বিবদমান রাজনৈতিক দলসমূহ এবং রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের অধিক্ষেত্র। সেখানে আমাদের অনুপ্রবেশ বাঞ্ছনীয় নয়। আমাদের কেবল শুভকামনা থাকবে। আমরা আন্তরিকভাবে চাই নির্বাচন প্রকৃত অর্থেই অংশগ্রহণমূলক হোক। নির্বাচন আপেক্ষিক অর্থে অংশগ্রহণমূলক হয়তো হবে। কিন্তু প্রধানতম কোনো দল বা দলগুলো অংশগ্রহণ থেকে বিরত থাকলে নির্বাচনের আইনগত বৈধতা ক্ষুণœ না হলেও ন্যায্যতা (Legitimacy) প্রশ্নে অনাকাক্সিক্ষত বিতর্ক উদ্ভূত হতে পারে।  

বাংলাদেশ প্রতিদিন : যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে সংঘাতমুক্ত নির্বাচন অনুষ্ঠানের ওপর বিশেষ জোর দেওয়া হয়েছে। ভোট গ্রহণের দিন বা আগে-পরে সহিংসতা রোধে কী কী পদক্ষেপ নেবে নির্বাচন কমিশন?

সিইসি : এ নিয়ে আমাদের কাছে যুক্তরাষ্ট্রের কোনো বার্তা নেই। সরকারের কাছে যদি যুক্তরাষ্ট্রের এ বিষয়ে কোনো পরামর্শ বা বার্তা থেকে থাকে সরকার সেটা বুঝবে এবং দেখবে। কমিশনের ভাবনা থাকবে সংবিধান ও প্রচলিত বিধিবিধান অনুসরণ করে নির্বাচন আয়োজন করা। নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষা করে সম্ভাব্য যে কোনো সংঘাত প্রতিহত করার জন্য কমিশন তার নিজ দায়িত্বের অংশ হিসেবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসমূহকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিয়ে থাকবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচনকালীন সময়ে নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করতে নির্বাচনের আগে স্থানীয় ও পুলিশ প্রশাসন ঢেলে সাজানোর পরিকল্পনা আছে কি?

সিইসি : পুলিশ ও প্রশাসনের নিরপেক্ষতা নিয়ে এ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত বিভিন্ন পর্যায়ের সহস্রাধিক নির্বাচনে কমিশনকে কোনো বিরূপ অবস্থার মুখোমুখি হতে হয়নি। ভবিষ্যতেও যে হবে না, তা নিশ্চিত করে বলছি না। তারপরও সাধারণ নির্বাচনের আগে পুলিশ ও প্রশাসনকে ঢেলে সাজানো বা সীমিত সময়ের জন্য পুনর্বিন্যাস করা একান্তই আবশ্যক মনে করলে কমিশন যথাসময়ে চিন্তাভাবনা করে সেবিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারবে। ভোট প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা, নিরপেক্ষতা ও জনগণের সার্বিক আস্থা উপেক্ষণীয় নয়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচনের আগে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আবারো সংলাপের কথা ভাবছেন কি?

সিইসি : এখনো সেভাবে ভাবা হয়নি। রাজনীতির চলমান চিত্র ও পারিপার্শ্বিক অবস্থা আরও খানিকটা পর্যালোচনা করে কমিশন পুনর্বার সংলাপ বিষয়ে ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত নেবে। 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ‘রাতের ভোট’ বলে দেশে একটি অনাকাক্সিক্ষত শব্দ প্রচলিত হয়েছে। আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে ব্যালটের ব্যবহার হবে বলে আবারও এরকম কোনো শব্দ প্রয়োগের শঙ্কা আছে কি?

সিইসি : মন্তব্য করছি না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সার্বিকভাবে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে আয়োজন এবং সব মহলে একে গ্রহণযোগ্য করে তোলার ব্যাপারে আপনি কতটা আশাবাদী?

সিইসি : আমি আশাবাদী। আমাদের প্রয়াসে শৈথিল্য থাকবে না। আয়োজনকে সফল করতে জনগণ এবং সংশ্লিষ্ট সবাইকেও আমাদের প্রয়াসে অংশী হতে হবে। তবে দেশে নির্বাচনের সমকালীন পরম্পরা বিশ্লেষণে মনে হয় সার্বিক গ্রহণযোগ্যতা বিষয়ে কমবেশি সংশয় বা বিতর্ক উত্থাপিত হতেই পারে। আগেই বলেছি  গ্রহণযোগ্যতা নিরূপণের সুস্পষ্ট কোনো মানদন্ড নেই। তবে ভোট প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে জনমনে বিশ্বাস (credibility) স্থাপনের আন্তরিক প্রয়াস আমাদের অবশ্যই থাকবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সম্প্রতি বরিশাল ও ঢাকা-১৭ উপনির্বাচনে প্রার্থীর ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। আগামী সংসদ নির্বাচনে এ ধরনের ঘটনার ক্ষেত্রে প্রার্থীর নিরাপত্তা বা ঘটনা প্রতিকারের ক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা কেমন হবে?

সিইসি : নির্বাচনে সহিংসতার সম্ভাবনা থাকে। প্রার্থী, সাধারণ ভোটার, নির্বাচন কর্মকর্তা, সংবাদ কর্মীসহ যে কারও ওপর আক্রমণ বা সহিংসতা হতে পারে। এ জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসমূহকে সতর্ক অবস্থানে রাখা হয়। তারা এমন সব অনভিপ্রেত ঘটনা প্রতিহত করার চেষ্টা করে থাকেন। এরপরও সহিংসতার কিছু কিছু ঘটনা ঘটে থাকে। ঘটনা ঘটে গেলে দুর্বৃত্তকে আইনের আওতায় এনে বিচারের মাধ্যমে শাস্তি নিশ্চিত করে প্রতিকারের প্রতিবিধান করতে হবে। তদুপরি সংশ্লিষ্ট সবাইকেও নিজ নিজ নিরাপত্তা বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। সম্প্রতি পশ্চিমবঙ্গের পঞ্চায়েত নির্বাচনে ৩৬ ব্যক্তির মৃত্যুর ঘটনাটি আমাদের নজরে এসেছে। আইন ও বিধিবিধানে আইনশৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা বিষয়ে যে সব নির্দেশনা দেওয়া আছে সেগুলো কমিশন যথারীতি অনুসরণ করার পাশাপাশি নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও কী উপায়ে জোরদার করা যায় তা নিয়ে অবশ্যই ভাববে।

এই বিভাগের আরও খবর
ঋতুপর্ণার ক্যানসার আক্রান্ত মাকে তারেক রহমানের সহায়তা
ঋতুপর্ণার ক্যানসার আক্রান্ত মাকে তারেক রহমানের সহায়তা
টি-২০তে ঘুরে দাঁড়াতে চান টাইগাররা
টি-২০তে ঘুরে দাঁড়াতে চান টাইগাররা
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফার আলোচনা শুরু
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফার আলোচনা শুরু
মার্কিন শুল্ক আরোপে উদ্বেগ বিএনপির
মার্কিন শুল্ক আরোপে উদ্বেগ বিএনপির
জড়িয়ে পড়েছিল বিচার বিভাগও
জড়িয়ে পড়েছিল বিচার বিভাগও
মার্কিন শুল্কারোপ নিয়ে ব্যবসায়ীরা আতঙ্কিত
মার্কিন শুল্কারোপ নিয়ে ব্যবসায়ীরা আতঙ্কিত
হাসিনার বিচার বাংলাদেশেই হবে
হাসিনার বিচার বাংলাদেশেই হবে
তিন দেশের ঘনিষ্ঠতায় উদ্বিগ্ন ভারত
তিন দেশের ঘনিষ্ঠতায় উদ্বিগ্ন ভারত
প্রতি ১০০ জনে ৭০ জন শূন্য কর দেয়
প্রতি ১০০ জনে ৭০ জন শূন্য কর দেয়
ধরন বদলে জটিল ডেঙ্গু
ধরন বদলে জটিল ডেঙ্গু
অচল সারা দেশ বিচ্ছিন্ন ঢাকা
অচল সারা দেশ বিচ্ছিন্ন ঢাকা
অনেক চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশে বিনিয়োগে
অনেক চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশে বিনিয়োগে
সর্বশেষ খবর
ফেনীতে ভয়াবহ বন্যা: আশ্রয়কেন্দ্রে হাজার হাজার মানুষ
ফেনীতে ভয়াবহ বন্যা: আশ্রয়কেন্দ্রে হাজার হাজার মানুষ

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রিয়ালকে উড়িয়ে দিয়ে ফাইনালে পিএসজি
রিয়ালকে উড়িয়ে দিয়ে ফাইনালে পিএসজি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে বাস পুকুরে পড়ে নিহত ২, আহত ২০
রংপুরে বাস পুকুরে পড়ে নিহত ২, আহত ২০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ জুলাই)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ৬ কেজি ওজন কমেছে এমবাপ্পের
খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ৬ কেজি ওজন কমেছে এমবাপ্পের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতের উদ্যোগে রামচন্দ্রপুর স্বাস্থ্য কেন্দ্রে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান
জামায়াতের উদ্যোগে রামচন্দ্রপুর স্বাস্থ্য কেন্দ্রে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টি দলে সাইফউদ্দিনকে নেওয়ার কারণ জানালেন অধিনায়ক লিটন
টি-টোয়েন্টি দলে সাইফউদ্দিনকে নেওয়ার কারণ জানালেন অধিনায়ক লিটন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক্সের প্রধান নির্বাহীর পদত্যাগ
এক্সের প্রধান নির্বাহীর পদত্যাগ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান এখন আরও পরিপক্ব ও যোগ্য নেতা: মান্না
তারেক রহমান এখন আরও পরিপক্ব ও যোগ্য নেতা: মান্না

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রপতির কাছে সৌদি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ
রাষ্ট্রপতির কাছে সৌদি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোপের সঙ্গে শান্তি আলোচনা জেলেনস্কির
পোপের সঙ্গে শান্তি আলোচনা জেলেনস্কির

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্থগিত হলো কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের পরীক্ষা
স্থগিত হলো কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের পরীক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে ডিসি-এসপি পদে রদবদল হবে
নির্বাচনের আগে ডিসি-এসপি পদে রদবদল হবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের অপরাধ থেকে সুন্দরবনকে মুক্ত রাখতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশ
সব ধরনের অপরাধ থেকে সুন্দরবনকে মুক্ত রাখতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
কুমিল্লা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় ‘জাতীয় সনদ ও নাগরিক প্রত্যাশা’ শীর্ষক নাগরিক সংলাপ
কুমিল্লায় ‘জাতীয় সনদ ও নাগরিক প্রত্যাশা’ শীর্ষক নাগরিক সংলাপ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীতে ভেসে এলো অজ্ঞাত মরদেহ
নদীতে ভেসে এলো অজ্ঞাত মরদেহ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের অফিস কক্ষ থেকে ৮ লাখ টাকা উদ্ধার
সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের অফিস কক্ষ থেকে ৮ লাখ টাকা উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ
ভোলায় গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মায় ধরা পড়ল ২৫ কেজির পাঙ্গাস, ৪২ হাজারে বিক্রি
পদ্মায় ধরা পড়ল ২৫ কেজির পাঙ্গাস, ৪২ হাজারে বিক্রি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ধর্ষকের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
টাঙ্গাইলে ধর্ষকের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, জন ভোগান্তি
বরিশালে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, জন ভোগান্তি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
টাঙ্গাইলে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত
ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা বৃষ্টিতে ডুবে গেছে কুমিল্লা নগরীর সড়ক-অলিগলি
টানা বৃষ্টিতে ডুবে গেছে কুমিল্লা নগরীর সড়ক-অলিগলি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও পুতিনের ওপর ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
আবারও পুতিনের ওপর ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাস পর কবর থেকে 
লাশ উত্তোলন
১৫ মাস পর কবর থেকে  লাশ উত্তোলন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ
সোনারগাঁয়ে স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ চিরতরে নিষিদ্ধ করতে হবে: রাশেদ প্রধান
আওয়ামী লীগ চিরতরে নিষিদ্ধ করতে হবে: রাশেদ প্রধান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ
হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!
ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব
এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে
ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ
দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’
হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক
ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান
ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত
ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি
নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা
ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল
গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা
১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক
র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত
ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ
কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান
ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ার আলোচিত সন্ত্রাসী তুফান সরকারের শ্বশুর-শাশুড়ি ও স্ত্রী গ্রেপ্তার
বগুড়ার আলোচিত সন্ত্রাসী তুফান সরকারের শ্বশুর-শাশুড়ি ও স্ত্রী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘একই সাথে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবেলার ক্ষমতা ইরানের আছে’
‘একই সাথে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবেলার ক্ষমতা ইরানের আছে’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ভয়ংকর রূপে বন্যা
ফের ভয়ংকর রূপে বন্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ

সম্পাদকীয়

তিন দেশের ঘনিষ্ঠতায় উদ্বিগ্ন ভারত
তিন দেশের ঘনিষ্ঠতায় উদ্বিগ্ন ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজার আগে নির্বাচন
রোজার আগে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রতিযোগিতায় ধারে কাছেও নেই বাংলাদেশ
প্রতিযোগিতায় ধারে কাছেও নেই বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

কলকাতায় পুরোনো চোরাচালান ব্যবসায় আবার তাজুল
কলকাতায় পুরোনো চোরাচালান ব্যবসায় আবার তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

লবণাক্ত মাটিতে সৌদি খেজুর
লবণাক্ত মাটিতে সৌদি খেজুর

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ সমাধান ব্যর্থ, নালায় পড়ে আবার শিশুর মৃত্যু
বাঁশ সমাধান ব্যর্থ, নালায় পড়ে আবার শিশুর মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

রুট পারমিট ছাড়াই গণপরিবহন
রুট পারমিট ছাড়াই গণপরিবহন

নগর জীবন

অনেক চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশে বিনিয়োগে
অনেক চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশে বিনিয়োগে

প্রথম পৃষ্ঠা

তদন্ত শেষ হবে কবে?
তদন্ত শেষ হবে কবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে দুই বাসের চাপায় মর্মান্তিক মৃত্যু
রাজধানীতে দুই বাসের চাপায় মর্মান্তিক মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ রেলক্রসিং যেন মারণফাঁদ
অবৈধ রেলক্রসিং যেন মারণফাঁদ

রকমারি নগর পরিক্রমা

দখল-দূষণে বদ্ধ চার খাল
দখল-দূষণে বদ্ধ চার খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

টানা বৃষ্টিতে রাজধানীতে জলাবদ্ধতা দুর্ভোগ
টানা বৃষ্টিতে রাজধানীতে জলাবদ্ধতা দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশা জনগণের
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশা জনগণের

নগর জীবন

নিবন্ধনপ্রত্যাশী ১৪৪ দলের আবেদন বাছাই শুরু
নিবন্ধনপ্রত্যাশী ১৪৪ দলের আবেদন বাছাই শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী আন্দোলনের সঙ্গে জাতীয় সংস্কার জোটের মতবিনিময়
ইসলামী আন্দোলনের সঙ্গে জাতীয় সংস্কার জোটের মতবিনিময়

নগর জীবন

ঋতুপর্ণার ক্যানসার আক্রান্ত মাকে তারেক রহমানের সহায়তা
ঋতুপর্ণার ক্যানসার আক্রান্ত মাকে তারেক রহমানের সহায়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্তান হত্যার ভয় দেখিয়ে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ
সন্তান হত্যার ভয় দেখিয়ে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ

নগর জীবন

পানিবন্দি ২ হাজার পরিবার রান্না বন্ধ
পানিবন্দি ২ হাজার পরিবার রান্না বন্ধ

দেশগ্রাম

টি-২০তে ঘুরে দাঁড়াতে চান টাইগাররা
টি-২০তে ঘুরে দাঁড়াতে চান টাইগাররা

প্রথম পৃষ্ঠা

অচল সারা দেশ বিচ্ছিন্ন ঢাকা
অচল সারা দেশ বিচ্ছিন্ন ঢাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিচার বাংলাদেশেই হবে
হাসিনার বিচার বাংলাদেশেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েকে হত্যার হুমকি দিয়ে মাকে ধর্ষণ, যুবক কারাগারে
মেয়েকে হত্যার হুমকি দিয়ে মাকে ধর্ষণ, যুবক কারাগারে

দেশগ্রাম

ঋতুপর্ণার মায়ের পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান
ঋতুপর্ণার মায়ের পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান

নগর জীবন

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ আজ
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ আজ

নগর জীবন

জড়িয়ে পড়েছিল বিচার বিভাগও
জড়িয়ে পড়েছিল বিচার বিভাগও

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ আকাঙ্খা পূরণে নির্বাচিত সরকারের বিকল্প নেই
গণ আকাঙ্খা পূরণে নির্বাচিত সরকারের বিকল্প নেই

নগর জীবন