শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২০ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

দখলদারদের কবলে আড়িয়াল বিল

প্রলুব্ধ করে কিনছে কৃষিজমি ঘরবাড়ি, হাউজিংয়ের নামে মাটি ভরাট, ধ্বংস হচ্ছে জীববৈচিত্র্য
লাবলু মোল্লা, মুন্সীগঞ্জ
প্রিন্ট ভার্সন
দখলদারদের কবলে আড়িয়াল বিল

নামসর্বস্ব হাউজিং কোম্পানি ও বাণিজ্যিক দখলদারদের কবলে পড়ে ক্ষতবিক্ষত হয়ে যাচ্ছে বহুল আলোচিত আড়িয়াল বিল। প্রাকৃতিকভাবে গড়ে ওঠা মুন্সীগঞ্জের আড়িয়াল বিলে আবাসনের নামে বালু ও মাটি ভরাট, হাউজিংয়ের নামে অসংখ্য সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে দখল ও স্থাপনা নির্মাণের কারণে ধ্বংসের পথে জীববৈচিত্র্য। সরকার এ বিলে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের উদ্যোগ থেকে সরে গেলেও স্বার্থান্বেষী দখলদাররা তাদের তৎপরতা বন্ধ করেনি। পদ্মা সেতু, ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়েসহ এ এলাকায় বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের ফলে এলাকাটি অর্থনৈতিকভাবে অনেক গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। এ প্রেক্ষাপটে পদ্মা সেতু চালু হওয়ার পর একশ্রেণির হাউজিং কোম্পানি পদ্মা সেতুর সংযোগ সড়কের দুই পাশে এবং আশপাশে বিল-নদী দখল করে ভরাট শুরু করে। সর্বশেষ মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগরের আড়িয়াল বিল ভরাটে নেমে পড়েছে তারা। কোনো কোনো প্রতিষ্ঠান অনুমোদিত কোনো প্রকল্প ছাড়াই জমি ভাড়া নিয়ে সাইনবোর্ড টানিয়ে ক্রেতাদের প্রলুব্ধ করে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার পাঁয়তারা করছে। নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করেই এসব দখলদার সিন্ডিকেট সদস্যরা অবৈধ ড্রেজার ও ড্রাম ট্রাক দিয়ে বালু ভরাট এবং আড়িয়াল বিলের উর্বর মাটি শত শত বড় ট্রলার দিয়ে বিভিন্ন ইটভাটায় বিক্রির মাধ্যমে গিলে খাচ্ছে। এদিকে অবৈধ দখলদার ঠেকাতে আড়িয়াল বিলে আবাসনের নামে বালি ও মাটি ভরাট, স্থাপনা নির্মাণ এবং দখল বন্ধের নির্দেশ দিয়েছেন হাই কোর্ট। ১৬ আগস্ট হাই কোর্ট এ নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়নে মুন্সীগঞ্জের জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, শ্রীনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও পরিবেশ অধিদফতরের পরিচালকের (এনফোর্সমেন্ট) প্রতি এ নির্দেশ দিয়েছেন। একই সঙ্গে ২০১০ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত আড়িয়াল বিলের স্যাটেলাইট এরিয়াল ম্যাপসহ তিন মাসের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। একই সঙ্গে আড়িয়াল বিলে যাতে কেউ মাটি ভরাট, নির্মাণ ও দখল কার্যক্রম করতে না পারে, তা নিশ্চিত করতেও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। রুলে আড়িয়াল বিল সংরক্ষণে বিবাদীদের নিষ্ক্রিয়তা ও ব্যর্থতা কেন অবৈধ হবে না এবং আড়িয়াল বিলে অবৈধ দখল, ভরাট, স্থাপনা অপসারণ ও বিলটি সংরক্ষণের নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়েছেন হাই কোর্ট। এ বিষয়ে আদালতে রিট করেন সিনিয়র আইনজীবী মনজিল মোরসেদ। রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত আড়িয়াল বিল রক্ষায় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেন। মুন্সীগঞ্জের আড়িয়াল বিলে এখন দখলের মহোৎসব চলছে। ১৩৬ বর্গকিলোমিটার আয়তনের এ বিলে একশ্রেণির হাউজিং ব্যবসায়ী ড্রেজার ও ড্রাম ট্রাক দিয়ে কৃষি ও সরকারি খাসজমিসহ খাল, জলাশয়, পুকুর ভরাট করছে। পদ্মা নদীর সংযোগ খালসহ চারদিক থেকে বহু খালের মুখ বন্ধ করে দিয়েছে দখলদাররা। চারদিকের খাল দিয়ে আড়িয়াল বিলের পানি আসতে না পারায় বিলের মাছ ও শস্যভান্ডার পুরোপুরি হুমকিতে পড়েছে। ছোটবড় খাল, জলাশয়, পুকুর, ডাঙা ভরাটে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়ে বিপাকে পড়েছে হাজার হাজার কৃষকসহ স্থানীয় মানুষ। কৃষিজমি ভরাট করে দখলদাররা গড়ে তুলেছে আবাসনের নামে চটকদার অবৈধ হাউজিং প্রকল্প। এর ফলে দেশের কৃষিভূমির বিরাট একটি অংশ অবরুদ্ধ হওয়ায় খাদ্য উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। বিল এলাকা সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, মেরিন গ্রুপ, গুলশান সিটি, বাতায়ন, পুষ্পধারা প্রপার্টিজ লিমিটেড, ধরিত্রী, দখিনাচল, শান্তিনিবাস, বারিধারা হাউজিং কোম্পানি, মৈত্রী ইকো ভিলেজ, পদ্মা সিটি হাউজিং নামের নানা সাইনবোর্ডে সয়লাব এ এলাকার কৃষিজমি। বহুল আলোচিত আড়িয়াল বিল প্রমত্তা পদ্মা ও ধলেশ্বরী নদীর মাঝখানে মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগর, সিরাজদিখান, ঢাকার দোহার ও নবাবগঞ্জ উপজেলার অন্তর্গত বৃহৎ একটি ভূমি। এটি দেশের মধ্যাঞ্চলের সবচেয়ে বড় ও প্রাচীন বিল। আড়িয়াল বিলের বেশির ভাগ এলাকাই শুষ্ক ঋতুতে আর্দ্র এবং বিলে যথেষ্ট পরিমাণ পানি থাকে। বর্ষায় পানিতে টইটম্বুর থাকলেও শীতকালে এটি বিস্তীর্ণ শস্য খেতে পরিণত হয়। এখানে শীতকালে নানা ধরনের সবজির চাষ হয়। ২৮ হাজার হেক্টর জমির মধ্যে প্রায় ১০ হাজার হেক্টরই খাস ও ভেস্টেড প্রপার্টি। কিন্তু আড়িয়াল বিল পাড়ের চারদিকে যে হারে অবৈধ ড্রেজার ও ড্রাম ট্রাক দিয় কৃষি ও খাস জমি ভরাট হচ্ছে, তাতে অল্প সময়ে এ বিশাল জলাভূমির কেন্দ্রস্থল ‘কংক্রিটের জঙ্গল’-এ পরিণত হবে। পরিবেশ অধিদফতর, মুন্সীগঞ্জ শাখার উপপরিচালক মো. মিজানুর রহমান বলেন, ‘আড়িয়াল বিলে এখন পর্যন্ত কোনো আবাসন প্রকল্পের অনুমতি আমরা দিইনি। অন্য দখলদারদের বিষয়ে খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ উল্লেখ্য, ২০১১ সালে সরকার আড়িয়াল বিলে ‘বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর’ তৈরির পরিকল্পনা নেয়। এ লক্ষ্যে ভূমি অধিগ্রহণ প্রক্রিয়া শুরু হলে আড়িয়াল বিলের মানুষ তাদের পৈতৃক জমিতে সরকারের পরিকল্পনার বিরুদ্ধে আন্দোলন শুরু করে। বিলরক্ষায় তারা গঠন করে ‘আড়িয়াল বিল রক্ষা কমিটি’। ২০১১ সালের ৩১ জানুয়ারি হাজার হাজার কৃষকসহ নারী-পুরুষ আড়িয়াল বিল রক্ষায় লাঠিহাতে বিক্ষোভ করে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়ক অবরোধ করে যানবাহন ভাঙচুর করে। সেই বিক্ষোভে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সঙ্গে সংঘর্ষে এক পুলিশ সদস্য প্রাণ হারান। সরকার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণ প্রকল্প বাতিল করে দেয়। ওই সময় কৃষক তাদের কয়েক প্রজন্মের পৈতৃক আড়িয়াল বিলের জমি আঁকড়ে ধরে ছিল। এখন নামসর্বস্ব হাউজিং ও বিভিন্ন কোম্পানির নামে স্বার্থান্বেষী মহল ওই কৃষকদের নানাভাবে চাপে ফেলে বাপদাদার আমলের জমি বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছে। একশ্রেণির দালাল অনেক বেশি টাকার লোভ দেখিয়ে কৃষকের জমি দখল করে নিচ্ছে। কোনো কোনো দালাল কৃষকের কাছ থেকে জমি ভাড়া নিয়ে বিভিন্ন হাউজিং কোম্পানির সাইনবোর্ড টানিয়ে দিচ্ছে। যারা জমি বিক্রি করতে চাচ্ছে না তাদের নানাভাবে ভয়ভীতি দেখিয়ে এবং আশপাশের জমি কিনে তাদের জমি বিক্রিতে বাধ্য করছে। কারও কারও জমিতে রাতের আঁধারে বালি ফেলে ভরাট করে দখল করা হচ্ছে। এতে হাতছাড়া হয়ে যাচ্ছে কৃষকের জমি। এভাবে গোটা আড়িয়াল বিল অবৈধ দখলদারদের নিয়ন্ত্রণে চলে যাচ্ছে। সেই সঙ্গে প্রাকৃতিক জলাধার বিলের পরিবেশ বিপর্যয়ের মুখে পড়ছে। প্রাকৃতিক জলাধার সংরক্ষণ আইন-২০০০ অনুযায়ী, সরকারি যে কোনো জলাধার কোনোভাবেই ভরাট করা যাবে না। কোনো ব্যক্তি বা সংস্থা উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের পূর্বানুমতি ছাড়া সরকারি কোনো জলাধারে কোনো কাঠামো নির্মাণ, জমির উন্নয়ন, বালি বা কাদা উত্তোলন করে জলের গতি বন্ধ বা পরিবর্তন বা পরিবর্তনের চেষ্টা করতে পারবে না। এ ছাড়া কোনো প্রকার আবাসন প্রকল্প করতে গেলে বেশ কয়েকটি নীতিমালা অনুসরণ এবং নিয়মকানুন মেনেই করতে হবে। তার মধ্যে রয়েছে- কোনো কোম্পানি যদি আবাসন প্রকল্প করতে চায় তাহলে তাদের নামে কমপক্ষে ১০ একর জমি থাকতে হবে। সংশ্লি ইউনিয়ন পরিষদ থেকে ট্রেড লাইসেন্স নিতে হবে। গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হবে। জেলা প্রশাসনের কাছ থেকে দায়মুক্তি সনদ নিতে হবে। পরিবেশ অধিদফতর থেকে তিন ধাপের ছাড়পত্র নিতে হবে। এসব নিয়মনীতি পরিপালন সাপেক্ষে কোনো কোম্পানি একটি আবাসন প্রকল্প করতে পারে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আড়িয়াল বিল এলাকায় এ ধরনের কোনো ছাড়পত্র, নিয়মনীতির বালাই দখলদারদের মধ্যে নেই। তারা কেউ সবে জেলা প্রশাসনে দরখাস্ত করেছে। কেউ আবার কিছুই করেনি। আবার কেউ বলছেন, তাদের জমি বেদখল ঠেকাতে আবাসনের সাইনবোর্ড লাগিয়েছেন। এসব দখলদারের বিষয়ে হাষাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. সোলায়মান হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, হাউজিং সম্পর্কে জেলা প্রশাসনের কড়া নির্দেশনা রয়েছে। কেউ চাইলেই এ বিষয়ে ট্রেড লাইসেন্স দেওয়া যায় না। তা নিতে হলে নিয়মকানুন মেনে দায়মুক্তি ছাড়পত্র দেখিয়ে নিতে হবে। এ পর্যন্ত তিনি কোনো ট্রেড লাইসেন্স কাউকে দেননি। হাষাড়ায় তিনি যেসব আবাসনের সাইনবোর্ড দেখেন তার কোনোটারই ট্রেড লাইসেন্স দেননি বলেও জানান। এ বিষয়ে শ্রীনগর সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. তাজুল ইসলাম জানান, তাঁর কাছ থেকেও কোনো আবাসন প্রকল্পের নামে কেউ ট্রেড লাইসেন্স নেয়নি। তিনি বলেন, আড়িয়াল বিল এলাকায় এবং তাঁর ইউনিয়নের মধ্যে যেসব আবাসন প্রকল্পের সাইনবোর্ড রয়েছে তার কোনো ট্রেড লাইসেন্স তিনি দেননি। এগুলো সবই অবৈধভাবে গড়ে উঠেছে। এ বিষয়ে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের এসএ শাখার ক্লার্ক শিরিন আক্তার সাংবাদিকদের জানান, শ্রীনগর উপজেলার অন্তর্গত এলাকায় বেশ কয়েকটি হাউজিং কোম্পানি জেলা প্রশাসনের বরাবর দায়মুক্তি সনদ চেয়ে আবেদন করেছে; কিন্তু কেউই এখনো এটা পায়নি। এদিকে আড়িয়াল বিলের আশপাশে থাকা একাধিক দখলদার কৌশলে বিমানবন্দর ঠেকিয়ে এখন সেখান থেকে মাটি লুট করে নিয়ে বিক্রি করছে বিভিন্ন ইটভাটায়। মহলটি দিনে রাতে সমানতালে আড়িয়াল বিলের মাটি লুট করছে মাটিবাহী বাল্কহেড বোঝাই করে।

আড়িয়াল বিলের বিভিন্ন পয়েন্টে বিশালকায় শত শত মাটির স্তূপ রয়েছে। আর এ মাটি বিভিন্ন ইটভাটায় বিক্রি করে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে ওই মহল। স্থানীয় প্রশাসন কোনো অভিযোগ না পাওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারছে না বলে জানিয়েছে থানা প্রশাসন। অড়িয়াল বিলের বাড়ৈখালী মৌজা, আলমপুর মৌজা ও কাঁঠালবাড়ি এলাকার কতিপয় মাটি ব্যবসায়ী এ বিলের ফসলি জমির মাটি কেটে ইটভাটায় বিক্রি করছেন। এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক মো. আবু জাফর রিপন সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমি এ জেলায় নতুন যোগ দিয়েছি। ইতোমধ্যে আড়িয়াল বিলে কৃষিজমি কেটে নেওয়া বা ভরাট করে আবাসন ব্যবসা করার কথা শুনেছি এবং এটা জানার সঙ্গে সঙ্গেই সংশ্লিষ্ট ইউএনওকে এ বিষয়ে নজর দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছি। এ বিষয়ে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। আবাসন প্রকল্প গড়ে তুলতে হলে সব ধরনের নিয়মকানুন মেনে এবং পরিপালন করে করতে হবে। কেউই এখানে অবৈধভাবে আবাসন ব্যবসা করতে পারবে না বা আড়িয়াল বিলের মাটি লুট করতে পারবে না। অবৈধ আবাসন প্রকল্পের তালিকা করার জন্যও আমি উপজেলা প্রশাসনকে নির্দেশ দিয়েছি। সে অনুযায়ী তারা কাজও শুরু করেছেন। খুব শিগগিরই অবৈধ আবাসন প্রকল্পের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
কামব্যাক করার ম্যাচ আজ
কামব্যাক করার ম্যাচ আজ
কুমিল্লায় দুই ভাইয়ের বিরোধে নারী নির্যাতন
কুমিল্লায় দুই ভাইয়ের বিরোধে নারী নির্যাতন
হামলাকারীরা শনাক্ত, যুবদল নেতা বহিষ্কার
হামলাকারীরা শনাক্ত, যুবদল নেতা বহিষ্কার
ট্রাম্পের বিগ বিউটিফুল বিল পাস
ট্রাম্পের বিগ বিউটিফুল বিল পাস
হাতীবান্ধা থানাও অবরুদ্ধ করে দুর্বৃত্তরা
হাতীবান্ধা থানাও অবরুদ্ধ করে দুর্বৃত্তরা
যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি
পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
দলের শৃঙ্খলা রক্ষায় আপস হবে না
দলের শৃঙ্খলা রক্ষায় আপস হবে না
হামাসের সিদ্ধান্ত জানা যাবে শিগগিরই
হামাসের সিদ্ধান্ত জানা যাবে শিগগিরই
ছুটির দিনেও বিক্ষোভ অবরোধ
ছুটির দিনেও বিক্ষোভ অবরোধ
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
সর্বশেষ খবর
জামালপুরে নার্স-আয়ার টানা-হেঁচড়ায় নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ
জামালপুরে নার্স-আয়ার টানা-হেঁচড়ায় নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যৌন হয়রানির অভিযোগে ইবি শিক্ষককে বরখাস্ত
যৌন হয়রানির অভিযোগে ইবি শিক্ষককে বরখাস্ত

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সংসদীয় গণতন্ত্রের মধ্য দিয়েই মৌলিক পরিবর্তন আনতে হবে: খায়ের ভূঁইয়া
সংসদীয় গণতন্ত্রের মধ্য দিয়েই মৌলিক পরিবর্তন আনতে হবে: খায়ের ভূঁইয়া

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৩৬২২ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৩৬২২ মামলা

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে : তারেক রহমান
ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে : তারেক রহমান

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

১৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পক্ষপাতিত্ব করলে নুরুল হুদার মতো পরিণতি ভোগ করতে হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা
পক্ষপাতিত্ব করলে নুরুল হুদার মতো পরিণতি ভোগ করতে হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চীনের উচ্চশিক্ষা প্রোগ্রামে অংশগ্রহণে অনিশ্চয়তা শাবি-কুবি ভিসির
চীনের উচ্চশিক্ষা প্রোগ্রামে অংশগ্রহণে অনিশ্চয়তা শাবি-কুবি ভিসির

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মাদক মামলায় সাজাপ্রাপ্ত মা-ছেলে গ্রেফতার
মাদক মামলায় সাজাপ্রাপ্ত মা-ছেলে গ্রেফতার

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রক্ত দিয়েও সাংবাদিকদের ঋণ পরিশোধ করতে পারবো না: দুলু
রক্ত দিয়েও সাংবাদিকদের ঋণ পরিশোধ করতে পারবো না: দুলু

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুরাদনগরে গণপিটুনিতে তিনজনকে হত্যা, গ্রেফতার ৮
মুরাদনগরে গণপিটুনিতে তিনজনকে হত্যা, গ্রেফতার ৮

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ইয়াবাসহ আটক ৪
গাইবান্ধায় ইয়াবাসহ আটক ৪

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চান্দিনা প্রেস ক্লাবের সভাপতি রণবীর, সম্পাদক মাসুদ
চান্দিনা প্রেস ক্লাবের সভাপতি রণবীর, সম্পাদক মাসুদ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোরে সাড়ে চার কোটি টাকার স্বর্ণসহ আটক ২
যশোরে সাড়ে চার কোটি টাকার স্বর্ণসহ আটক ২

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ার নতুন রাষ্ট্রীয় প্রতীক
সিরিয়ার নতুন রাষ্ট্রীয় প্রতীক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি ফুটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি ফুটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযুদ্ধের সময়ও আওয়ামী লীগ পালিয়ে গিয়েছিল : মঈন খান
মুক্তিযুদ্ধের সময়ও আওয়ামী লীগ পালিয়ে গিয়েছিল : মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

করোনায় আরো একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৬
করোনায় আরো একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৬

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

‘নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করতে হবে’
‘নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধনবাড়ীতে বিএনপির বর্ধিত সভা
ধনবাড়ীতে বিএনপির বর্ধিত সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার দশকের মধ্যে টেক্সাসে এমন ভয়াবহ বন্যা প্রথম
চার দশকের মধ্যে টেক্সাসে এমন ভয়াবহ বন্যা প্রথম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৬
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৬

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ
অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাটগ্রামে থানায় হামলায় গ্রেফতার ১০
পাটগ্রামে থানায় হামলায় গ্রেফতার ১০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় স্বর্ণের দোকানে চুরি
গাইবান্ধায় স্বর্ণের দোকানে চুরি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে আবারও ১৫ জনকে পুশইন করলো বিএসএফ
পঞ্চগড়ে আবারও ১৫ জনকে পুশইন করলো বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালকিনিতে নিখোঁজের একদিন পর পাটক্ষেতে মিলল বৃদ্ধের মরদেহ
কালকিনিতে নিখোঁজের একদিন পর পাটক্ষেতে মিলল বৃদ্ধের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ২৯৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ২৯৪

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পাঁচ দাবিতে সিলেটে পণ্য পরিবহন ধর্মঘট
পাঁচ দাবিতে সিলেটে পণ্য পরিবহন ধর্মঘট

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নারীকে বিবস্ত্র ও নিপীড়নের অভিযোগে শাহপরান কারাগারে
নারীকে বিবস্ত্র ও নিপীড়নের অভিযোগে শাহপরান কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা
প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জিরো টলারেন্সে বিএনপি
জিরো টলারেন্সে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন
রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন

নগর জীবন

আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!
আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল
শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য
মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল চার বিমানবন্দর
আটকে গেল চার বিমানবন্দর

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা করলেই মিলত টাকা
হত্যা করলেই মিলত টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি
ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি

নগর জীবন

চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া
চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন
দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’
নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি
২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি

শনিবারের সকাল

ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে
ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা
জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

সরকারের ঘাড়ে ঋণের বোঝা
সরকারের ঘাড়ে ঋণের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা
ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা

শনিবারের সকাল

পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি
পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর
নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর

শনিবারের সকাল

নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা
নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা

শোবিজ

ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা
ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা

শোবিজ

অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস
অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা

প্রথম পৃষ্ঠা

হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের
হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের

মাঠে ময়দানে

আনকাট ‘শোলে’
আনকাট ‘শোলে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন
টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত
ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

রানের দেখা নেই লিটনের
রানের দেখা নেই লিটনের

মাঠে ময়দানে