শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২০ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

দখলদারদের কবলে আড়িয়াল বিল

প্রলুব্ধ করে কিনছে কৃষিজমি ঘরবাড়ি, হাউজিংয়ের নামে মাটি ভরাট, ধ্বংস হচ্ছে জীববৈচিত্র্য
লাবলু মোল্লা, মুন্সীগঞ্জ
প্রিন্ট ভার্সন
দখলদারদের কবলে আড়িয়াল বিল

নামসর্বস্ব হাউজিং কোম্পানি ও বাণিজ্যিক দখলদারদের কবলে পড়ে ক্ষতবিক্ষত হয়ে যাচ্ছে বহুল আলোচিত আড়িয়াল বিল। প্রাকৃতিকভাবে গড়ে ওঠা মুন্সীগঞ্জের আড়িয়াল বিলে আবাসনের নামে বালু ও মাটি ভরাট, হাউজিংয়ের নামে অসংখ্য সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে দখল ও স্থাপনা নির্মাণের কারণে ধ্বংসের পথে জীববৈচিত্র্য। সরকার এ বিলে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের উদ্যোগ থেকে সরে গেলেও স্বার্থান্বেষী দখলদাররা তাদের তৎপরতা বন্ধ করেনি। পদ্মা সেতু, ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়েসহ এ এলাকায় বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের ফলে এলাকাটি অর্থনৈতিকভাবে অনেক গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। এ প্রেক্ষাপটে পদ্মা সেতু চালু হওয়ার পর একশ্রেণির হাউজিং কোম্পানি পদ্মা সেতুর সংযোগ সড়কের দুই পাশে এবং আশপাশে বিল-নদী দখল করে ভরাট শুরু করে। সর্বশেষ মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগরের আড়িয়াল বিল ভরাটে নেমে পড়েছে তারা। কোনো কোনো প্রতিষ্ঠান অনুমোদিত কোনো প্রকল্প ছাড়াই জমি ভাড়া নিয়ে সাইনবোর্ড টানিয়ে ক্রেতাদের প্রলুব্ধ করে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার পাঁয়তারা করছে। নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করেই এসব দখলদার সিন্ডিকেট সদস্যরা অবৈধ ড্রেজার ও ড্রাম ট্রাক দিয়ে বালু ভরাট এবং আড়িয়াল বিলের উর্বর মাটি শত শত বড় ট্রলার দিয়ে বিভিন্ন ইটভাটায় বিক্রির মাধ্যমে গিলে খাচ্ছে। এদিকে অবৈধ দখলদার ঠেকাতে আড়িয়াল বিলে আবাসনের নামে বালি ও মাটি ভরাট, স্থাপনা নির্মাণ এবং দখল বন্ধের নির্দেশ দিয়েছেন হাই কোর্ট। ১৬ আগস্ট হাই কোর্ট এ নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়নে মুন্সীগঞ্জের জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, শ্রীনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও পরিবেশ অধিদফতরের পরিচালকের (এনফোর্সমেন্ট) প্রতি এ নির্দেশ দিয়েছেন। একই সঙ্গে ২০১০ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত আড়িয়াল বিলের স্যাটেলাইট এরিয়াল ম্যাপসহ তিন মাসের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। একই সঙ্গে আড়িয়াল বিলে যাতে কেউ মাটি ভরাট, নির্মাণ ও দখল কার্যক্রম করতে না পারে, তা নিশ্চিত করতেও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। রুলে আড়িয়াল বিল সংরক্ষণে বিবাদীদের নিষ্ক্রিয়তা ও ব্যর্থতা কেন অবৈধ হবে না এবং আড়িয়াল বিলে অবৈধ দখল, ভরাট, স্থাপনা অপসারণ ও বিলটি সংরক্ষণের নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়েছেন হাই কোর্ট। এ বিষয়ে আদালতে রিট করেন সিনিয়র আইনজীবী মনজিল মোরসেদ। রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত আড়িয়াল বিল রক্ষায় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেন। মুন্সীগঞ্জের আড়িয়াল বিলে এখন দখলের মহোৎসব চলছে। ১৩৬ বর্গকিলোমিটার আয়তনের এ বিলে একশ্রেণির হাউজিং ব্যবসায়ী ড্রেজার ও ড্রাম ট্রাক দিয়ে কৃষি ও সরকারি খাসজমিসহ খাল, জলাশয়, পুকুর ভরাট করছে। পদ্মা নদীর সংযোগ খালসহ চারদিক থেকে বহু খালের মুখ বন্ধ করে দিয়েছে দখলদাররা। চারদিকের খাল দিয়ে আড়িয়াল বিলের পানি আসতে না পারায় বিলের মাছ ও শস্যভান্ডার পুরোপুরি হুমকিতে পড়েছে। ছোটবড় খাল, জলাশয়, পুকুর, ডাঙা ভরাটে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়ে বিপাকে পড়েছে হাজার হাজার কৃষকসহ স্থানীয় মানুষ। কৃষিজমি ভরাট করে দখলদাররা গড়ে তুলেছে আবাসনের নামে চটকদার অবৈধ হাউজিং প্রকল্প। এর ফলে দেশের কৃষিভূমির বিরাট একটি অংশ অবরুদ্ধ হওয়ায় খাদ্য উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। বিল এলাকা সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, মেরিন গ্রুপ, গুলশান সিটি, বাতায়ন, পুষ্পধারা প্রপার্টিজ লিমিটেড, ধরিত্রী, দখিনাচল, শান্তিনিবাস, বারিধারা হাউজিং কোম্পানি, মৈত্রী ইকো ভিলেজ, পদ্মা সিটি হাউজিং নামের নানা সাইনবোর্ডে সয়লাব এ এলাকার কৃষিজমি। বহুল আলোচিত আড়িয়াল বিল প্রমত্তা পদ্মা ও ধলেশ্বরী নদীর মাঝখানে মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগর, সিরাজদিখান, ঢাকার দোহার ও নবাবগঞ্জ উপজেলার অন্তর্গত বৃহৎ একটি ভূমি। এটি দেশের মধ্যাঞ্চলের সবচেয়ে বড় ও প্রাচীন বিল। আড়িয়াল বিলের বেশির ভাগ এলাকাই শুষ্ক ঋতুতে আর্দ্র এবং বিলে যথেষ্ট পরিমাণ পানি থাকে। বর্ষায় পানিতে টইটম্বুর থাকলেও শীতকালে এটি বিস্তীর্ণ শস্য খেতে পরিণত হয়। এখানে শীতকালে নানা ধরনের সবজির চাষ হয়। ২৮ হাজার হেক্টর জমির মধ্যে প্রায় ১০ হাজার হেক্টরই খাস ও ভেস্টেড প্রপার্টি। কিন্তু আড়িয়াল বিল পাড়ের চারদিকে যে হারে অবৈধ ড্রেজার ও ড্রাম ট্রাক দিয় কৃষি ও খাস জমি ভরাট হচ্ছে, তাতে অল্প সময়ে এ বিশাল জলাভূমির কেন্দ্রস্থল ‘কংক্রিটের জঙ্গল’-এ পরিণত হবে। পরিবেশ অধিদফতর, মুন্সীগঞ্জ শাখার উপপরিচালক মো. মিজানুর রহমান বলেন, ‘আড়িয়াল বিলে এখন পর্যন্ত কোনো আবাসন প্রকল্পের অনুমতি আমরা দিইনি। অন্য দখলদারদের বিষয়ে খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ উল্লেখ্য, ২০১১ সালে সরকার আড়িয়াল বিলে ‘বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর’ তৈরির পরিকল্পনা নেয়। এ লক্ষ্যে ভূমি অধিগ্রহণ প্রক্রিয়া শুরু হলে আড়িয়াল বিলের মানুষ তাদের পৈতৃক জমিতে সরকারের পরিকল্পনার বিরুদ্ধে আন্দোলন শুরু করে। বিলরক্ষায় তারা গঠন করে ‘আড়িয়াল বিল রক্ষা কমিটি’। ২০১১ সালের ৩১ জানুয়ারি হাজার হাজার কৃষকসহ নারী-পুরুষ আড়িয়াল বিল রক্ষায় লাঠিহাতে বিক্ষোভ করে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়ক অবরোধ করে যানবাহন ভাঙচুর করে। সেই বিক্ষোভে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সঙ্গে সংঘর্ষে এক পুলিশ সদস্য প্রাণ হারান। সরকার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণ প্রকল্প বাতিল করে দেয়। ওই সময় কৃষক তাদের কয়েক প্রজন্মের পৈতৃক আড়িয়াল বিলের জমি আঁকড়ে ধরে ছিল। এখন নামসর্বস্ব হাউজিং ও বিভিন্ন কোম্পানির নামে স্বার্থান্বেষী মহল ওই কৃষকদের নানাভাবে চাপে ফেলে বাপদাদার আমলের জমি বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছে। একশ্রেণির দালাল অনেক বেশি টাকার লোভ দেখিয়ে কৃষকের জমি দখল করে নিচ্ছে। কোনো কোনো দালাল কৃষকের কাছ থেকে জমি ভাড়া নিয়ে বিভিন্ন হাউজিং কোম্পানির সাইনবোর্ড টানিয়ে দিচ্ছে। যারা জমি বিক্রি করতে চাচ্ছে না তাদের নানাভাবে ভয়ভীতি দেখিয়ে এবং আশপাশের জমি কিনে তাদের জমি বিক্রিতে বাধ্য করছে। কারও কারও জমিতে রাতের আঁধারে বালি ফেলে ভরাট করে দখল করা হচ্ছে। এতে হাতছাড়া হয়ে যাচ্ছে কৃষকের জমি। এভাবে গোটা আড়িয়াল বিল অবৈধ দখলদারদের নিয়ন্ত্রণে চলে যাচ্ছে। সেই সঙ্গে প্রাকৃতিক জলাধার বিলের পরিবেশ বিপর্যয়ের মুখে পড়ছে। প্রাকৃতিক জলাধার সংরক্ষণ আইন-২০০০ অনুযায়ী, সরকারি যে কোনো জলাধার কোনোভাবেই ভরাট করা যাবে না। কোনো ব্যক্তি বা সংস্থা উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের পূর্বানুমতি ছাড়া সরকারি কোনো জলাধারে কোনো কাঠামো নির্মাণ, জমির উন্নয়ন, বালি বা কাদা উত্তোলন করে জলের গতি বন্ধ বা পরিবর্তন বা পরিবর্তনের চেষ্টা করতে পারবে না। এ ছাড়া কোনো প্রকার আবাসন প্রকল্প করতে গেলে বেশ কয়েকটি নীতিমালা অনুসরণ এবং নিয়মকানুন মেনেই করতে হবে। তার মধ্যে রয়েছে- কোনো কোম্পানি যদি আবাসন প্রকল্প করতে চায় তাহলে তাদের নামে কমপক্ষে ১০ একর জমি থাকতে হবে। সংশ্লি ইউনিয়ন পরিষদ থেকে ট্রেড লাইসেন্স নিতে হবে। গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হবে। জেলা প্রশাসনের কাছ থেকে দায়মুক্তি সনদ নিতে হবে। পরিবেশ অধিদফতর থেকে তিন ধাপের ছাড়পত্র নিতে হবে। এসব নিয়মনীতি পরিপালন সাপেক্ষে কোনো কোম্পানি একটি আবাসন প্রকল্প করতে পারে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আড়িয়াল বিল এলাকায় এ ধরনের কোনো ছাড়পত্র, নিয়মনীতির বালাই দখলদারদের মধ্যে নেই। তারা কেউ সবে জেলা প্রশাসনে দরখাস্ত করেছে। কেউ আবার কিছুই করেনি। আবার কেউ বলছেন, তাদের জমি বেদখল ঠেকাতে আবাসনের সাইনবোর্ড লাগিয়েছেন। এসব দখলদারের বিষয়ে হাষাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. সোলায়মান হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, হাউজিং সম্পর্কে জেলা প্রশাসনের কড়া নির্দেশনা রয়েছে। কেউ চাইলেই এ বিষয়ে ট্রেড লাইসেন্স দেওয়া যায় না। তা নিতে হলে নিয়মকানুন মেনে দায়মুক্তি ছাড়পত্র দেখিয়ে নিতে হবে। এ পর্যন্ত তিনি কোনো ট্রেড লাইসেন্স কাউকে দেননি। হাষাড়ায় তিনি যেসব আবাসনের সাইনবোর্ড দেখেন তার কোনোটারই ট্রেড লাইসেন্স দেননি বলেও জানান। এ বিষয়ে শ্রীনগর সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. তাজুল ইসলাম জানান, তাঁর কাছ থেকেও কোনো আবাসন প্রকল্পের নামে কেউ ট্রেড লাইসেন্স নেয়নি। তিনি বলেন, আড়িয়াল বিল এলাকায় এবং তাঁর ইউনিয়নের মধ্যে যেসব আবাসন প্রকল্পের সাইনবোর্ড রয়েছে তার কোনো ট্রেড লাইসেন্স তিনি দেননি। এগুলো সবই অবৈধভাবে গড়ে উঠেছে। এ বিষয়ে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের এসএ শাখার ক্লার্ক শিরিন আক্তার সাংবাদিকদের জানান, শ্রীনগর উপজেলার অন্তর্গত এলাকায় বেশ কয়েকটি হাউজিং কোম্পানি জেলা প্রশাসনের বরাবর দায়মুক্তি সনদ চেয়ে আবেদন করেছে; কিন্তু কেউই এখনো এটা পায়নি। এদিকে আড়িয়াল বিলের আশপাশে থাকা একাধিক দখলদার কৌশলে বিমানবন্দর ঠেকিয়ে এখন সেখান থেকে মাটি লুট করে নিয়ে বিক্রি করছে বিভিন্ন ইটভাটায়। মহলটি দিনে রাতে সমানতালে আড়িয়াল বিলের মাটি লুট করছে মাটিবাহী বাল্কহেড বোঝাই করে।

আড়িয়াল বিলের বিভিন্ন পয়েন্টে বিশালকায় শত শত মাটির স্তূপ রয়েছে। আর এ মাটি বিভিন্ন ইটভাটায় বিক্রি করে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে ওই মহল। স্থানীয় প্রশাসন কোনো অভিযোগ না পাওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারছে না বলে জানিয়েছে থানা প্রশাসন। অড়িয়াল বিলের বাড়ৈখালী মৌজা, আলমপুর মৌজা ও কাঁঠালবাড়ি এলাকার কতিপয় মাটি ব্যবসায়ী এ বিলের ফসলি জমির মাটি কেটে ইটভাটায় বিক্রি করছেন। এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক মো. আবু জাফর রিপন সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমি এ জেলায় নতুন যোগ দিয়েছি। ইতোমধ্যে আড়িয়াল বিলে কৃষিজমি কেটে নেওয়া বা ভরাট করে আবাসন ব্যবসা করার কথা শুনেছি এবং এটা জানার সঙ্গে সঙ্গেই সংশ্লিষ্ট ইউএনওকে এ বিষয়ে নজর দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছি। এ বিষয়ে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। আবাসন প্রকল্প গড়ে তুলতে হলে সব ধরনের নিয়মকানুন মেনে এবং পরিপালন করে করতে হবে। কেউই এখানে অবৈধভাবে আবাসন ব্যবসা করতে পারবে না বা আড়িয়াল বিলের মাটি লুট করতে পারবে না। অবৈধ আবাসন প্রকল্পের তালিকা করার জন্যও আমি উপজেলা প্রশাসনকে নির্দেশ দিয়েছি। সে অনুযায়ী তারা কাজও শুরু করেছেন। খুব শিগগিরই অবৈধ আবাসন প্রকল্পের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
গাজায় শক্তিশালী হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর
গাজায় শক্তিশালী হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর
নির্বাচন নিয়ে আলোচনায় ফখরুল-কুক
নির্বাচন নিয়ে আলোচনায় ফখরুল-কুক
নভেম্বরে গণভোটসহ ১৮ দাবি
নভেম্বরে গণভোটসহ ১৮ দাবি
অস্পষ্ট বলছে এনসিপি
অস্পষ্ট বলছে এনসিপি
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া
নির্বাচনে বৃহৎ পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ
নির্বাচনে বৃহৎ পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
সংস্কারের বিপক্ষের কারও সঙ্গে জোট করবে না এনসিপি
সংস্কারের বিপক্ষের কারও সঙ্গে জোট করবে না এনসিপি
তিন বিচারপতির কাছে ব্যাখ্যা নয় তথ্য চেয়েছেন
তিন বিচারপতির কাছে ব্যাখ্যা নয় তথ্য চেয়েছেন
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
সর্বশেষ খবর
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

এই মাত্র | অর্থনীতি

পদ ফিরে পেলেন বিএনপি নেতা ছাবির চৌধুরী
পদ ফিরে পেলেন বিএনপি নেতা ছাবির চৌধুরী

৬ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি

৪৬ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

বোয়ালখালীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
বোয়ালখালীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শিরোনামহীনের 'এই অবেলায় ২' আসছে ডিসেম্বরে
শিরোনামহীনের 'এই অবেলায় ২' আসছে ডিসেম্বরে

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

সমুদ্রবন্দর থেকে নামল সতর্কসংকেত
সমুদ্রবন্দর থেকে নামল সতর্কসংকেত

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিল শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিল শুনানি চলছে

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাজিলে পুলিশের অভিযানে নিহত বেড়ে ৬৪
ব্রাজিলে পুলিশের অভিযানে নিহত বেড়ে ৬৪

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ঘূর্ণিঝড় মোন্থার আঘাতে নারীর মৃত্যু
ভারতে ঘূর্ণিঝড় মোন্থার আঘাতে নারীর মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে দিওয়ালিতে জনপ্রিয় এক বাজি ফেটে অন্ধ বহু শিশু-কিশোর
ভারতে দিওয়ালিতে জনপ্রিয় এক বাজি ফেটে অন্ধ বহু শিশু-কিশোর

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় শান্তিচুক্তি টিকে থাকবে, ইসরায়েলি হামলা পরও দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় শান্তিচুক্তি টিকে থাকবে, ইসরায়েলি হামলা পরও দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকাতির প্রস্তুতিকালে পিস্তলসহ ৯ জন গ্রেফতার
ডাকাতির প্রস্তুতিকালে পিস্তলসহ ৯ জন গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

আসিয়ানের সভাপতির দায়িত্ব পেল ফিলিপাইন
আসিয়ানের সভাপতির দায়িত্ব পেল ফিলিপাইন

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘স্কাই স্টেডিয়াম’ নির্মাণ করছে সৌদি
‘স্কাই স্টেডিয়াম’ নির্মাণ করছে সৌদি

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছত্রাক দিয়েই সম্ভব মেমোরি চিপ : গবেষকদের নতুন উদ্ভাবন
ছত্রাক দিয়েই সম্ভব মেমোরি চিপ : গবেষকদের নতুন উদ্ভাবন

৪০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্যারিয়ার ও ব্যবসা উন্নয়নে কানাডায় বিবিসিসি’র প্রফেশনাল নেটওয়ার্কিং সেশন
ক্যারিয়ার ও ব্যবসা উন্নয়নে কানাডায় বিবিসিসি’র প্রফেশনাল নেটওয়ার্কিং সেশন

৫২ মিনিট আগে | পরবাস

বৈশ্বিক উষ্ণায়ণ প্রভাব ফেলছে পরিবার পরিকল্পনায়ও
বৈশ্বিক উষ্ণায়ণ প্রভাব ফেলছে পরিবার পরিকল্পনায়ও

৫৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমধ্যসাগরে নৌকাডুবি: ১৮ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার
ভূমধ্যসাগরে নৌকাডুবি: ১৮ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

স্কুলে ভর্তিতে লটারি নাকি পরীক্ষা, সিদ্ধান্ত হতে পারে আজ
স্কুলে ভর্তিতে লটারি নাকি পরীক্ষা, সিদ্ধান্ত হতে পারে আজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ২৫ অঙ্গরাজ্যের মামলা
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ২৫ অঙ্গরাজ্যের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দ্রুত মূল্য হারাচ্ছে ঐতিহ্যবাহী অনেক ডিগ্রি : হার্ভার্ডের গবেষণা
দ্রুত মূল্য হারাচ্ছে ঐতিহ্যবাহী অনেক ডিগ্রি : হার্ভার্ডের গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটিতে ‘গ্লোবাল মিডিয়া এন্ড ইনফরমেশন লিটারেসি’ সপ্তাহ উদযাপন
ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটিতে ‘গ্লোবাল মিডিয়া এন্ড ইনফরমেশন লিটারেসি’ সপ্তাহ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সহজ জয়ে সিরিজে এগিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা
সহজ জয়ে সিরিজে এগিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিজ বাঁচাতে আজ মাঠে নামবে বাংলাদেশ
সিরিজ বাঁচাতে আজ মাঠে নামবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে আজ থেকে টানা ৪৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
নারায়ণগঞ্জে আজ থেকে টানা ৪৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে জুয়া কেলেঙ্কারিতে জড়িত ৩৭১ রেফারি
তুরস্কে জুয়া কেলেঙ্কারিতে জড়িত ৩৭১ রেফারি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না
ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল
ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি
‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’
‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি
হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি

পেছনের পৃষ্ঠা

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ

নগর জীবন

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ
লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

খবর

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

নগর জীবন

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমান শাহর ১২ নায়িকা
সালমান শাহর ১২ নায়িকা

শোবিজ

‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি
‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি

শোবিজ

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার
স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার

টেকনোলজি

স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি
স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি

দেশগ্রাম

নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে
নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে

নগর জীবন

শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট

মাঠে ময়দানে