শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২০ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

দখলদারদের কবলে আড়িয়াল বিল

প্রলুব্ধ করে কিনছে কৃষিজমি ঘরবাড়ি, হাউজিংয়ের নামে মাটি ভরাট, ধ্বংস হচ্ছে জীববৈচিত্র্য
লাবলু মোল্লা, মুন্সীগঞ্জ
প্রিন্ট ভার্সন
দখলদারদের কবলে আড়িয়াল বিল

নামসর্বস্ব হাউজিং কোম্পানি ও বাণিজ্যিক দখলদারদের কবলে পড়ে ক্ষতবিক্ষত হয়ে যাচ্ছে বহুল আলোচিত আড়িয়াল বিল। প্রাকৃতিকভাবে গড়ে ওঠা মুন্সীগঞ্জের আড়িয়াল বিলে আবাসনের নামে বালু ও মাটি ভরাট, হাউজিংয়ের নামে অসংখ্য সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে দখল ও স্থাপনা নির্মাণের কারণে ধ্বংসের পথে জীববৈচিত্র্য। সরকার এ বিলে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের উদ্যোগ থেকে সরে গেলেও স্বার্থান্বেষী দখলদাররা তাদের তৎপরতা বন্ধ করেনি। পদ্মা সেতু, ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়েসহ এ এলাকায় বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের ফলে এলাকাটি অর্থনৈতিকভাবে অনেক গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। এ প্রেক্ষাপটে পদ্মা সেতু চালু হওয়ার পর একশ্রেণির হাউজিং কোম্পানি পদ্মা সেতুর সংযোগ সড়কের দুই পাশে এবং আশপাশে বিল-নদী দখল করে ভরাট শুরু করে। সর্বশেষ মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগরের আড়িয়াল বিল ভরাটে নেমে পড়েছে তারা। কোনো কোনো প্রতিষ্ঠান অনুমোদিত কোনো প্রকল্প ছাড়াই জমি ভাড়া নিয়ে সাইনবোর্ড টানিয়ে ক্রেতাদের প্রলুব্ধ করে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার পাঁয়তারা করছে। নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করেই এসব দখলদার সিন্ডিকেট সদস্যরা অবৈধ ড্রেজার ও ড্রাম ট্রাক দিয়ে বালু ভরাট এবং আড়িয়াল বিলের উর্বর মাটি শত শত বড় ট্রলার দিয়ে বিভিন্ন ইটভাটায় বিক্রির মাধ্যমে গিলে খাচ্ছে। এদিকে অবৈধ দখলদার ঠেকাতে আড়িয়াল বিলে আবাসনের নামে বালি ও মাটি ভরাট, স্থাপনা নির্মাণ এবং দখল বন্ধের নির্দেশ দিয়েছেন হাই কোর্ট। ১৬ আগস্ট হাই কোর্ট এ নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়নে মুন্সীগঞ্জের জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, শ্রীনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও পরিবেশ অধিদফতরের পরিচালকের (এনফোর্সমেন্ট) প্রতি এ নির্দেশ দিয়েছেন। একই সঙ্গে ২০১০ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত আড়িয়াল বিলের স্যাটেলাইট এরিয়াল ম্যাপসহ তিন মাসের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। একই সঙ্গে আড়িয়াল বিলে যাতে কেউ মাটি ভরাট, নির্মাণ ও দখল কার্যক্রম করতে না পারে, তা নিশ্চিত করতেও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। রুলে আড়িয়াল বিল সংরক্ষণে বিবাদীদের নিষ্ক্রিয়তা ও ব্যর্থতা কেন অবৈধ হবে না এবং আড়িয়াল বিলে অবৈধ দখল, ভরাট, স্থাপনা অপসারণ ও বিলটি সংরক্ষণের নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়েছেন হাই কোর্ট। এ বিষয়ে আদালতে রিট করেন সিনিয়র আইনজীবী মনজিল মোরসেদ। রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত আড়িয়াল বিল রক্ষায় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেন। মুন্সীগঞ্জের আড়িয়াল বিলে এখন দখলের মহোৎসব চলছে। ১৩৬ বর্গকিলোমিটার আয়তনের এ বিলে একশ্রেণির হাউজিং ব্যবসায়ী ড্রেজার ও ড্রাম ট্রাক দিয়ে কৃষি ও সরকারি খাসজমিসহ খাল, জলাশয়, পুকুর ভরাট করছে। পদ্মা নদীর সংযোগ খালসহ চারদিক থেকে বহু খালের মুখ বন্ধ করে দিয়েছে দখলদাররা। চারদিকের খাল দিয়ে আড়িয়াল বিলের পানি আসতে না পারায় বিলের মাছ ও শস্যভান্ডার পুরোপুরি হুমকিতে পড়েছে। ছোটবড় খাল, জলাশয়, পুকুর, ডাঙা ভরাটে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়ে বিপাকে পড়েছে হাজার হাজার কৃষকসহ স্থানীয় মানুষ। কৃষিজমি ভরাট করে দখলদাররা গড়ে তুলেছে আবাসনের নামে চটকদার অবৈধ হাউজিং প্রকল্প। এর ফলে দেশের কৃষিভূমির বিরাট একটি অংশ অবরুদ্ধ হওয়ায় খাদ্য উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। বিল এলাকা সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, মেরিন গ্রুপ, গুলশান সিটি, বাতায়ন, পুষ্পধারা প্রপার্টিজ লিমিটেড, ধরিত্রী, দখিনাচল, শান্তিনিবাস, বারিধারা হাউজিং কোম্পানি, মৈত্রী ইকো ভিলেজ, পদ্মা সিটি হাউজিং নামের নানা সাইনবোর্ডে সয়লাব এ এলাকার কৃষিজমি। বহুল আলোচিত আড়িয়াল বিল প্রমত্তা পদ্মা ও ধলেশ্বরী নদীর মাঝখানে মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগর, সিরাজদিখান, ঢাকার দোহার ও নবাবগঞ্জ উপজেলার অন্তর্গত বৃহৎ একটি ভূমি। এটি দেশের মধ্যাঞ্চলের সবচেয়ে বড় ও প্রাচীন বিল। আড়িয়াল বিলের বেশির ভাগ এলাকাই শুষ্ক ঋতুতে আর্দ্র এবং বিলে যথেষ্ট পরিমাণ পানি থাকে। বর্ষায় পানিতে টইটম্বুর থাকলেও শীতকালে এটি বিস্তীর্ণ শস্য খেতে পরিণত হয়। এখানে শীতকালে নানা ধরনের সবজির চাষ হয়। ২৮ হাজার হেক্টর জমির মধ্যে প্রায় ১০ হাজার হেক্টরই খাস ও ভেস্টেড প্রপার্টি। কিন্তু আড়িয়াল বিল পাড়ের চারদিকে যে হারে অবৈধ ড্রেজার ও ড্রাম ট্রাক দিয় কৃষি ও খাস জমি ভরাট হচ্ছে, তাতে অল্প সময়ে এ বিশাল জলাভূমির কেন্দ্রস্থল ‘কংক্রিটের জঙ্গল’-এ পরিণত হবে। পরিবেশ অধিদফতর, মুন্সীগঞ্জ শাখার উপপরিচালক মো. মিজানুর রহমান বলেন, ‘আড়িয়াল বিলে এখন পর্যন্ত কোনো আবাসন প্রকল্পের অনুমতি আমরা দিইনি। অন্য দখলদারদের বিষয়ে খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ উল্লেখ্য, ২০১১ সালে সরকার আড়িয়াল বিলে ‘বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর’ তৈরির পরিকল্পনা নেয়। এ লক্ষ্যে ভূমি অধিগ্রহণ প্রক্রিয়া শুরু হলে আড়িয়াল বিলের মানুষ তাদের পৈতৃক জমিতে সরকারের পরিকল্পনার বিরুদ্ধে আন্দোলন শুরু করে। বিলরক্ষায় তারা গঠন করে ‘আড়িয়াল বিল রক্ষা কমিটি’। ২০১১ সালের ৩১ জানুয়ারি হাজার হাজার কৃষকসহ নারী-পুরুষ আড়িয়াল বিল রক্ষায় লাঠিহাতে বিক্ষোভ করে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়ক অবরোধ করে যানবাহন ভাঙচুর করে। সেই বিক্ষোভে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সঙ্গে সংঘর্ষে এক পুলিশ সদস্য প্রাণ হারান। সরকার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণ প্রকল্প বাতিল করে দেয়। ওই সময় কৃষক তাদের কয়েক প্রজন্মের পৈতৃক আড়িয়াল বিলের জমি আঁকড়ে ধরে ছিল। এখন নামসর্বস্ব হাউজিং ও বিভিন্ন কোম্পানির নামে স্বার্থান্বেষী মহল ওই কৃষকদের নানাভাবে চাপে ফেলে বাপদাদার আমলের জমি বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছে। একশ্রেণির দালাল অনেক বেশি টাকার লোভ দেখিয়ে কৃষকের জমি দখল করে নিচ্ছে। কোনো কোনো দালাল কৃষকের কাছ থেকে জমি ভাড়া নিয়ে বিভিন্ন হাউজিং কোম্পানির সাইনবোর্ড টানিয়ে দিচ্ছে। যারা জমি বিক্রি করতে চাচ্ছে না তাদের নানাভাবে ভয়ভীতি দেখিয়ে এবং আশপাশের জমি কিনে তাদের জমি বিক্রিতে বাধ্য করছে। কারও কারও জমিতে রাতের আঁধারে বালি ফেলে ভরাট করে দখল করা হচ্ছে। এতে হাতছাড়া হয়ে যাচ্ছে কৃষকের জমি। এভাবে গোটা আড়িয়াল বিল অবৈধ দখলদারদের নিয়ন্ত্রণে চলে যাচ্ছে। সেই সঙ্গে প্রাকৃতিক জলাধার বিলের পরিবেশ বিপর্যয়ের মুখে পড়ছে। প্রাকৃতিক জলাধার সংরক্ষণ আইন-২০০০ অনুযায়ী, সরকারি যে কোনো জলাধার কোনোভাবেই ভরাট করা যাবে না। কোনো ব্যক্তি বা সংস্থা উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের পূর্বানুমতি ছাড়া সরকারি কোনো জলাধারে কোনো কাঠামো নির্মাণ, জমির উন্নয়ন, বালি বা কাদা উত্তোলন করে জলের গতি বন্ধ বা পরিবর্তন বা পরিবর্তনের চেষ্টা করতে পারবে না। এ ছাড়া কোনো প্রকার আবাসন প্রকল্প করতে গেলে বেশ কয়েকটি নীতিমালা অনুসরণ এবং নিয়মকানুন মেনেই করতে হবে। তার মধ্যে রয়েছে- কোনো কোম্পানি যদি আবাসন প্রকল্প করতে চায় তাহলে তাদের নামে কমপক্ষে ১০ একর জমি থাকতে হবে। সংশ্লি ইউনিয়ন পরিষদ থেকে ট্রেড লাইসেন্স নিতে হবে। গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হবে। জেলা প্রশাসনের কাছ থেকে দায়মুক্তি সনদ নিতে হবে। পরিবেশ অধিদফতর থেকে তিন ধাপের ছাড়পত্র নিতে হবে। এসব নিয়মনীতি পরিপালন সাপেক্ষে কোনো কোম্পানি একটি আবাসন প্রকল্প করতে পারে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আড়িয়াল বিল এলাকায় এ ধরনের কোনো ছাড়পত্র, নিয়মনীতির বালাই দখলদারদের মধ্যে নেই। তারা কেউ সবে জেলা প্রশাসনে দরখাস্ত করেছে। কেউ আবার কিছুই করেনি। আবার কেউ বলছেন, তাদের জমি বেদখল ঠেকাতে আবাসনের সাইনবোর্ড লাগিয়েছেন। এসব দখলদারের বিষয়ে হাষাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. সোলায়মান হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, হাউজিং সম্পর্কে জেলা প্রশাসনের কড়া নির্দেশনা রয়েছে। কেউ চাইলেই এ বিষয়ে ট্রেড লাইসেন্স দেওয়া যায় না। তা নিতে হলে নিয়মকানুন মেনে দায়মুক্তি ছাড়পত্র দেখিয়ে নিতে হবে। এ পর্যন্ত তিনি কোনো ট্রেড লাইসেন্স কাউকে দেননি। হাষাড়ায় তিনি যেসব আবাসনের সাইনবোর্ড দেখেন তার কোনোটারই ট্রেড লাইসেন্স দেননি বলেও জানান। এ বিষয়ে শ্রীনগর সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. তাজুল ইসলাম জানান, তাঁর কাছ থেকেও কোনো আবাসন প্রকল্পের নামে কেউ ট্রেড লাইসেন্স নেয়নি। তিনি বলেন, আড়িয়াল বিল এলাকায় এবং তাঁর ইউনিয়নের মধ্যে যেসব আবাসন প্রকল্পের সাইনবোর্ড রয়েছে তার কোনো ট্রেড লাইসেন্স তিনি দেননি। এগুলো সবই অবৈধভাবে গড়ে উঠেছে। এ বিষয়ে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের এসএ শাখার ক্লার্ক শিরিন আক্তার সাংবাদিকদের জানান, শ্রীনগর উপজেলার অন্তর্গত এলাকায় বেশ কয়েকটি হাউজিং কোম্পানি জেলা প্রশাসনের বরাবর দায়মুক্তি সনদ চেয়ে আবেদন করেছে; কিন্তু কেউই এখনো এটা পায়নি। এদিকে আড়িয়াল বিলের আশপাশে থাকা একাধিক দখলদার কৌশলে বিমানবন্দর ঠেকিয়ে এখন সেখান থেকে মাটি লুট করে নিয়ে বিক্রি করছে বিভিন্ন ইটভাটায়। মহলটি দিনে রাতে সমানতালে আড়িয়াল বিলের মাটি লুট করছে মাটিবাহী বাল্কহেড বোঝাই করে।

আড়িয়াল বিলের বিভিন্ন পয়েন্টে বিশালকায় শত শত মাটির স্তূপ রয়েছে। আর এ মাটি বিভিন্ন ইটভাটায় বিক্রি করে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে ওই মহল। স্থানীয় প্রশাসন কোনো অভিযোগ না পাওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারছে না বলে জানিয়েছে থানা প্রশাসন। অড়িয়াল বিলের বাড়ৈখালী মৌজা, আলমপুর মৌজা ও কাঁঠালবাড়ি এলাকার কতিপয় মাটি ব্যবসায়ী এ বিলের ফসলি জমির মাটি কেটে ইটভাটায় বিক্রি করছেন। এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক মো. আবু জাফর রিপন সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমি এ জেলায় নতুন যোগ দিয়েছি। ইতোমধ্যে আড়িয়াল বিলে কৃষিজমি কেটে নেওয়া বা ভরাট করে আবাসন ব্যবসা করার কথা শুনেছি এবং এটা জানার সঙ্গে সঙ্গেই সংশ্লিষ্ট ইউএনওকে এ বিষয়ে নজর দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছি। এ বিষয়ে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। আবাসন প্রকল্প গড়ে তুলতে হলে সব ধরনের নিয়মকানুন মেনে এবং পরিপালন করে করতে হবে। কেউই এখানে অবৈধভাবে আবাসন ব্যবসা করতে পারবে না বা আড়িয়াল বিলের মাটি লুট করতে পারবে না। অবৈধ আবাসন প্রকল্পের তালিকা করার জন্যও আমি উপজেলা প্রশাসনকে নির্দেশ দিয়েছি। সে অনুযায়ী তারা কাজও শুরু করেছেন। খুব শিগগিরই অবৈধ আবাসন প্রকল্পের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করছে সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করছে সরকার

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৩ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৫৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে