শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২২ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

ক্রিপটোকারেন্সিতে সর্বনাশ

সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
ক্রিপটোকারেন্সিতে সর্বনাশ

দেশের অর্থনীতির সর্বনাশ হচ্ছে ক্রিপটোকারেন্সির অবৈধ লেনদেনে। দেশে ক্রিপটোকারেন্সির কোনো বৈধতা না থাকলেও ১০ রকমের ক্রিপটোকারেন্সির মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে বিদেশে পাচার হচ্ছে হাজার হাজার কোটি টাকা। ‘ডার্ক ওয়েবে’ থাকা এই ‘ক্রিপটো ওয়ালেট’কেই অর্থ পাচারের সবচেয়ে নিরাপদ মাধ্যম মনে করেন কালো টাকার মালিকরা। ব্যবসার নানা কৌশলে অর্থ পাচার করে তা নিজের বাইন্যান্স ওয়ালেটে জমা রাখছেন। অন্যদিকে খোদ আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) এখন ক্রিপটোকারেন্সিকে দেখছেন বিশ্বব্যাপী কর-রাজস্ব ব্যবস্থার জন্য এক বড় ভবিষ্যৎ হুমকি হিসেবে। সম্প্রতি আইএমএফের একটি পলিসি পেপারেও বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে। বাংলাদেশে ক্রিপটোকারেন্সির লেনদেন অবৈধ।

পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ-সিআইডির প্রধান মোহাম্মদ আলী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ক্রিপটোকারেন্সিতে মুদ্রা পাচার হচ্ছে কি না বিষয়টি নিয়ে সিআইডির সাইবার ক্রাইম ইউনিট এবং ফিন্যানশিয়াল ক্রাইম ইউনিট কাজ করছে। তবে আমাদের দেশের বেশির ভাগ মানুষ ই-কমার্সের মতো বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে প্রতারিত হওয়ার পরও সচেতন হচ্ছে না। এটা সত্যিই দুঃখজনক।’ তিনি আরও বলেন, ‘এমটিএফই নামের প্রতিষ্ঠানটি দুবাই থেকে পরিচালিত হয়ে আসছিল। এটা নিয়েও আমাদের কাজ চলছে।’ জানা গেছে, বিএনবি, বিটিসি, ইটিএইচ, আলপাইন, এক্সআরপি, আইএনজে, এলটিসি, টিআরএক্স, এসএফপি, এসএইচআইবির মতো ১০টি ক্রিপটোকারেন্সির দিকে বেশি ঝুঁকেছে দেশের কালো টাকার মালিকরা। তবে অনেকে লাইটকয়েন, পাইপেল, প্লাটিনকয়েন, ভিকে-টেলিগ্রাম, কয়েন মার্কেট কেপকে পছন্দের তালিকায় রাখছে। তারা হুন্ডি, ভুয়া এলসির মাধ্যমে অবৈধ পন্থায় অর্থ বিদেশে নিয়ে ই-ওয়ালেটে জমা রাখছে। আবার ডার্ক ওয়েব নজরদারির মতো দেশে সক্ষমতা না থাকায় ক্রিপটোকারেন্সিগুলোর ওপর নজরদারি করতে পারছে না সাইবার মনিটরিং প্রতিষ্ঠানগুলো। তবে বাইন্যান্স থেকে দেশের মোবাইল আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোয় হামেশাই অর্থ লেনদেন হচ্ছে। আর বর্তমানে দেশে লক্ষাধিক তরুণ-তরুণী তৃতীয় পক্ষ হয়ে মোবাইল লেনদেনের মাধ্যমে বাইন্যান্সিং করছে। বিনিময়ে পাচ্ছে ৫ থেকে ১০ শতাংশ কমিশন।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ব্যাক অ্যান্ডে ‘ওয়ান টু ওয়ান’, ‘এপিআই’ না থাকলে কখনো এই মাধ্যমে টাকা লেনদেন করা যায় না। আর বাইন্যান্সের সঙ্গে দেশের অন্তত তিনটি ‘এমএফএস’ (মোবাইল ফিন্যানশিয়াল সার্ভিস)-এর সরাসরি সম্পৃক্ততা রয়েছে।

আইএমএফের পলিসি পেপারসের তথ্যের বরাত দিয়ে অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দ্রুত সম্প্রসারণশীল বাজার এবং লেনদেনকারীর পরিচয় গোপন রাখার সুযোগের কারণে ক্রিপটোকারেন্সিতে লেনদেন কোনো ধরনের করব্যবস্থার আওতায় আনা সম্ভব হচ্ছে না। এখনো এর ব্যবহার অনেক সীমিত। তবে যত ব্যাপকতা পাবে, এটিকে যথাযথভাবে করব্যবস্থার আওতায় নিয়ে আসা ততই কঠিন হয়ে পড়বে। সে ক্ষেত্রে বিভিন্ন দেশের কর-রাজস্ব ব্যবস্থার কার্যকারিতা ধরে রাখার পথে বড় হুমকি হয়ে উঠতে পারে ক্রিপটোকারেন্সি।

তারা আরও বলছেন, এনক্রিপশন অ্যালগরিদমে তৈরি ডিজিটাল মুদ্রাটিতে কোনো ধরনের নিয়ন্ত্রণ বা নজরদারির উপায় এখনো বের করতে পারেননি বৈশ্বিক আর্থিক খাতের হর্তাকর্তারা। এর পরও অত্যন্ত দ্রুতগতিতে বড় হচ্ছে ক্রিপটোকারেন্সির বাজার। এদিকে এমটিএফইয়ের প্রতারণা নিয়ে কাজ করছেন এমন কয়েকজন কর্মকর্তা বলছেন, দুবাই, রাশিয়ায় বৈধভাবে এই ব্যবসা থাকার কারণে অনেক বাংলাদেশি এতে জড়িয়ে পড়েছে। দেশের অনেক ছাত্রসহ বিভিন্ন পেশার লোকজন অতি লোভের আশায় এমটিএফইতে বিনিয়োগ করেছিল। তারা কখনো খোঁজ নিয়ে দেখার প্রয়োজনবোধও করেনি।

অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাংলাদেশে এভাবে অবৈধ লেনদেন অব্যাহত থাকলে অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। বিদেশে বাড়বে অবৈধভাবে অর্থ পাচার। অতি লোভের আশায় অনেকে শেয়ারবাজার থেকেও মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে। আবার এমটিএফইয়ের প্রতারণার দায় দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকসহ আর্থিক খাত নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান এড়াতে পারে না। গোয়েন্দারাও এ ক্ষেত্রে ব্যর্থ ছিলেন।

জানা গেছে, এক দশক আগেও জনপ্রিয় ক্রিপটোকারেন্সি ‘বিটকয়েন’-এর বিনিময় হার ছিল ২০০ ডলার। ২০২১ সালে তা উঠে দাঁড়ায় ৭০ হাজার ডলারের কাছাকাছি। তবে বর্তমানে তা নেমে গিয়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ২৯ হাজার ডলারে। গত বছর দেউলিয়া হয়ে পড়ে বাহামাভিত্তিক ক্রিপটোকারেন্সি এক্সচেঞ্জ ও হেজ ফান্ড এফটিএক্স। সম্প্রতি ক্রিপটোকারেন্সি এক্সচেঞ্জ বাইন্যান্স ও কয়েনবেজের বিরুদ্ধে মামলা করেছে ইউএস সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন। এ দুই ঘটনা ক্রিপটোকারেন্সি ব্যবহারকারীদের মধ্যে উদ্বেগের কারণ হয়ে উঠেছে জানিয়ে আইএমএফ বলছে, দেশে দেশে নীতিনির্ধারক মহলেও বিষয়টিতে নজরদারি বাড়ানোর প্রয়োজনীয়তা অনুভূত হচ্ছে। বিষয়টিকে আইনি কাঠামোয় নিয়ে আসার কথাও বলছেন তারা। প্রযুক্তিবিদ সুমন হোসেন সাবির বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ক্রিপটোকারেন্সি মনিটরিং কিংবা অপারেটিং করার মতো সক্ষমতা আমাদের দেশে এখনো তৈরি হয়নি। এর আগে কেউ যাতে ক্রিপটোকারেন্সিতে অবৈধভাবে ঝুঁকে না পড়ে সেদিকে নজর দেওয়া উচিত ছিল সংশ্লিষ্টদের। কারণ বাংলাদেশ ওপেন ইকোনমির দেশ হলে কোনো সমস্যা ছিল না।’ ২০২০ সালের ১৯ জানুয়ারি ‘অর্থ পাচারে নতুন আতঙ্ক বিটকয়েন’ শিরোনামে বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রকাশিত প্রতিবেদনে নড়েচড়ে বসেছিল সরকার। তবে বিষয়টি নিয়ে কিছুদিন পরই উৎসাহে ভাটা পড়ে তদারকি প্রতিষ্ঠানগুলোর। অনুসন্ধানে জানা গেছে, ক্রিপটোকারেন্সিতে লেনদেনে জড়িত বাংলাদেশের শতাধিক নাগরিকের একটি তালিকা তৈরি করেছে একটি গোয়েন্দা সংস্থা। এর বেশির ভাগই ব্যবসায়িক সাইনবোর্ডের রাজনৈতিক দলের নেতা। এ তালিকার কেউ কেউ তাদের কিছু প্রতিষ্ঠান ব্যবহার করে ভুয়া এলসি খোলে এবং হুন্ডির মাধ্যমে নিয়মিত বিদেশে অর্থ পাচার করে যাচ্ছে। আবার অনেকে ওই কালো টাকা রেমিট্যান্স আকারে ফিরিয়ে নিয়ে এসে সরকারের প্রণোদনা হাতিয়ে নিচ্ছে। এ ছাড়া কূটনৈতিক পাসপোর্ট ব্যবহার করে এমন কেউ কেউ এবং বিদেশি এয়ারলাইনসের কিছু দুর্নীতিগ্রস্ত পাইলট ও ক্রু তাদের ক্ষমতা ও সুযোগসুবিধার অপব্যবহার করে বিদেশে ডলার পাচারে সহায়তা করছে। পরে এসব ডলার সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের ই-ওয়ালেটে ঢোকানো হচ্ছে। আবার বাইন্যান্সে অ্যাকাউন্ট খুলে কালো টাকা রেখে এমএফএসের মাধ্যমে ফিরিয়ে নিয়ে আসছে। তবে নজরদারির বাইরে রয়ে যাচ্ছে জড়িত এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলো। জানা যায়, ২০১৮ সালের ২৮ নভেম্বর র‌্যাব-২-এর তৎকালীন কোম্পানি কমান্ডার পুলিশ সুপার মহিউদ্দীন ফারুকীর নেতৃত্বে একটি দল ‘বিটকয়েন’ ব্যবসার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে রাজধানীর মোহাম্মদপুর থেকে আটজনকে গ্রেফতার করে। তাদের মোবাইল ফোনে বিটকয়েনের কার্যক্রম সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য পায় আভিযানিক দল। মামলা নম্বর-১২১। এর আগে মহিউদ্দীন ফারুকীর নেতৃত্বেই আরেকটি দল ওই বছর সেপ্টেম্বরে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থেকে বিটকয়েন ব্যবসায় জড়িত থাকার অপরাধে আরও একজনকে গ্রেফতার করে। পরে ওই দুটি মামলার তদন্ত করে সিআইডি। জানা গেছে, এনক্রিপশন অ্যালগরিদমে তৈরি ডিজিটাল মুদ্রাটিতে কোনো ধরনের নিয়ন্ত্রণ বা নজরদারির উপায় এখনো বের করতে পারেনি বিশ্বের অনেক দেশের আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রকরা। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে অবৈধ অস্ত্র, মাদক, কিলিং, হ্যাকিং, সন্ত্রাসের মতো কর্মকাণ্ডে অর্থায়ন হচ্ছে ক্রিপটোকারেন্সির মাধ্যমে। ইন্টারনেট ক্রিপটোগ্রাফি ব্যবহার করে স্পষ্ট তথ্যকে প্রায় অবিচ্ছেদ্য কোডে রূপান্তর করা হয় ক্রিপটো প্রক্রিয়ায়। ক্রিপটো ওয়ালেট খুলতে কোনো থার্ড পার্টি ভেরিফিকেশনেরও প্রয়োজন হয় না। সর্বশেষ একজন গ্রাহককে দেওয়া হয় একটি ‘ইউজার নেম’ ও আট ডিজিটের একটি পাসওয়ার্ড। এ সিস্টেমটি পরিচালনা হয় ব্লকচেন পদ্ধতির মাধ্যমে। ডি-সেন্ট্রালাইজড নেটওয়ার্ক থাকায় এর ওপর নজরদারিও অনেক কঠিন।

এই বিভাগের আরও খবর
স্থানীয় সরকার নির্বাচনে থাকছে না দলীয় প্রতীক
স্থানীয় সরকার নির্বাচনে থাকছে না দলীয় প্রতীক
কোটা ইস্যুতে উত্তপ্ত রাবি
কোটা ইস্যুতে উত্তপ্ত রাবি
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
ফেব্রুয়ারিতেই বিদায় নেবে অন্তর্বর্তী সরকার
ফেব্রুয়ারিতেই বিদায় নেবে অন্তর্বর্তী সরকার
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদে কিছু ছাড় দেওয়ার চিন্তা করছে বিএনপি
জুলাই সনদে কিছু ছাড় দেওয়ার চিন্তা করছে বিএনপি
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
চীনের বিনিয়োগ বাড়ানোর আহ্বান
চীনের বিনিয়োগ বাড়ানোর আহ্বান
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
সর্বশেষ খবর
গাজা সিটি দখলে আরও ৬০ হাজার রিজার্ভ সেনা মোতায়েন করবে ইসরায়েল
গাজা সিটি দখলে আরও ৬০ হাজার রিজার্ভ সেনা মোতায়েন করবে ইসরায়েল

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: আহত-নিহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: আহত-নিহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

মানুষ এখন পছন্দ মতো সরকার গঠন করতে চায় : টুকু
মানুষ এখন পছন্দ মতো সরকার গঠন করতে চায় : টুকু

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতাসহ গ্রেফতার ৪
বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতাসহ গ্রেফতার ৪

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্নীতির অভিযোগে চিতলমারী স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে কারণ দর্শানোর নোটিস
দুর্নীতির অভিযোগে চিতলমারী স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে কারণ দর্শানোর নোটিস

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় নিখোঁজ ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
গাইবান্ধায় নিখোঁজ ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ভ্রাম্যমাণ আদালতে জরিমানা
বরিশালে ভ্রাম্যমাণ আদালতে জরিমানা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১

৩৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান
মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান

৪১ মিনিট আগে | পরবাস

বাফুফকে ৫ কোটি টাকা দিল সরকার
বাফুফকে ৫ কোটি টাকা দিল সরকার

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১২১ দলের নিবন্ধন আবেদন বাতিলের চিঠি দিচ্ছে ইসি
১২১ দলের নিবন্ধন আবেদন বাতিলের চিঠি দিচ্ছে ইসি

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সারা দেশে ২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৭৫৬
সারা দেশে ২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৭৫৬

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ নিয়ে মতামত জমা দেয়ার সময় বাড়ল
জুলাই সনদ নিয়ে মতামত জমা দেয়ার সময় বাড়ল

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভুটানকে হারিয়ে সাফে শুভ সূচনা বাংলাদেশের
ভুটানকে হারিয়ে সাফে শুভ সূচনা বাংলাদেশের

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা
রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো
সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচনে ১৮ হলে প্রার্থী দিল ছাত্রদল
ডাকসু নির্বাচনে ১৮ হলে প্রার্থী দিল ছাত্রদল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই ঘটনাপ্রবাহের আলোকে চলচ্চিত্র নির্মাণের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার
জুলাই ঘটনাপ্রবাহের আলোকে চলচ্চিত্র নির্মাণের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিন্দগঞ্জে পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ৫
গোবিন্দগঞ্জে পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাস না থাকায় শিল্পে উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে : বিজিএমইএ সভাপতি
গ্যাস না থাকায় শিল্পে উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে : বিজিএমইএ সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘অভাব দুয়ারে আসলেও সব ভালোবাসা জানালা দিয়ে পালায় না’
‘অভাব দুয়ারে আসলেও সব ভালোবাসা জানালা দিয়ে পালায় না’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি ইস্যুতে আরও দৃঢ় বার্তা অস্ট্রেলিয়ার
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি ইস্যুতে আরও দৃঢ় বার্তা অস্ট্রেলিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারী বর্ষণে অচল ভারতের বাণিজ্যিক রাজধানী মুম্বাই
ভারী বর্ষণে অচল ভারতের বাণিজ্যিক রাজধানী মুম্বাই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে পাথর লুট, রিপোর্ট দিয়েছে তদন্ত কমিটি
সিলেটে পাথর লুট, রিপোর্ট দিয়েছে তদন্ত কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বরিশালে গ্রাম আদালতে এক বছরে আড়াই হাজার মামলা নিষ্পত্তি
বরিশালে গ্রাম আদালতে এক বছরে আড়াই হাজার মামলা নিষ্পত্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে ডাকাত সর্দার গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে ডাকাত সর্দার গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন
স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা

১১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’
‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান
ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান
ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ
ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ
৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ
আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস
প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র
উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত
যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প–ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকেও ইউক্রেনের সমাধান মিলল না
ট্রাম্প–ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকেও ইউক্রেনের সমাধান মিলল না

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রীর গোপন ছবি তুলে কুপ্রস্তাবের অভিযোগ কোচিং শিক্ষকের বিরুদ্ধে
ছাত্রীর গোপন ছবি তুলে কুপ্রস্তাবের অভিযোগ কোচিং শিক্ষকের বিরুদ্ধে

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না
জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না

১১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে
ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী
দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে

পেছনের পৃষ্ঠা

মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন
মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান
পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান

শোবিজ

ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন
ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ

সম্পাদকীয়

মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও
মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও

নগর জীবন

পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী
পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী

নগর জীবন

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাফুফে আসলে কী চায়
বাফুফে আসলে কী চায়

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন