শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২২ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

ক্রিপটোকারেন্সিতে সর্বনাশ

সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
ক্রিপটোকারেন্সিতে সর্বনাশ

দেশের অর্থনীতির সর্বনাশ হচ্ছে ক্রিপটোকারেন্সির অবৈধ লেনদেনে। দেশে ক্রিপটোকারেন্সির কোনো বৈধতা না থাকলেও ১০ রকমের ক্রিপটোকারেন্সির মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে বিদেশে পাচার হচ্ছে হাজার হাজার কোটি টাকা। ‘ডার্ক ওয়েবে’ থাকা এই ‘ক্রিপটো ওয়ালেট’কেই অর্থ পাচারের সবচেয়ে নিরাপদ মাধ্যম মনে করেন কালো টাকার মালিকরা। ব্যবসার নানা কৌশলে অর্থ পাচার করে তা নিজের বাইন্যান্স ওয়ালেটে জমা রাখছেন। অন্যদিকে খোদ আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) এখন ক্রিপটোকারেন্সিকে দেখছেন বিশ্বব্যাপী কর-রাজস্ব ব্যবস্থার জন্য এক বড় ভবিষ্যৎ হুমকি হিসেবে। সম্প্রতি আইএমএফের একটি পলিসি পেপারেও বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে। বাংলাদেশে ক্রিপটোকারেন্সির লেনদেন অবৈধ।

পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ-সিআইডির প্রধান মোহাম্মদ আলী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ক্রিপটোকারেন্সিতে মুদ্রা পাচার হচ্ছে কি না বিষয়টি নিয়ে সিআইডির সাইবার ক্রাইম ইউনিট এবং ফিন্যানশিয়াল ক্রাইম ইউনিট কাজ করছে। তবে আমাদের দেশের বেশির ভাগ মানুষ ই-কমার্সের মতো বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে প্রতারিত হওয়ার পরও সচেতন হচ্ছে না। এটা সত্যিই দুঃখজনক।’ তিনি আরও বলেন, ‘এমটিএফই নামের প্রতিষ্ঠানটি দুবাই থেকে পরিচালিত হয়ে আসছিল। এটা নিয়েও আমাদের কাজ চলছে।’ জানা গেছে, বিএনবি, বিটিসি, ইটিএইচ, আলপাইন, এক্সআরপি, আইএনজে, এলটিসি, টিআরএক্স, এসএফপি, এসএইচআইবির মতো ১০টি ক্রিপটোকারেন্সির দিকে বেশি ঝুঁকেছে দেশের কালো টাকার মালিকরা। তবে অনেকে লাইটকয়েন, পাইপেল, প্লাটিনকয়েন, ভিকে-টেলিগ্রাম, কয়েন মার্কেট কেপকে পছন্দের তালিকায় রাখছে। তারা হুন্ডি, ভুয়া এলসির মাধ্যমে অবৈধ পন্থায় অর্থ বিদেশে নিয়ে ই-ওয়ালেটে জমা রাখছে। আবার ডার্ক ওয়েব নজরদারির মতো দেশে সক্ষমতা না থাকায় ক্রিপটোকারেন্সিগুলোর ওপর নজরদারি করতে পারছে না সাইবার মনিটরিং প্রতিষ্ঠানগুলো। তবে বাইন্যান্স থেকে দেশের মোবাইল আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোয় হামেশাই অর্থ লেনদেন হচ্ছে। আর বর্তমানে দেশে লক্ষাধিক তরুণ-তরুণী তৃতীয় পক্ষ হয়ে মোবাইল লেনদেনের মাধ্যমে বাইন্যান্সিং করছে। বিনিময়ে পাচ্ছে ৫ থেকে ১০ শতাংশ কমিশন।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ব্যাক অ্যান্ডে ‘ওয়ান টু ওয়ান’, ‘এপিআই’ না থাকলে কখনো এই মাধ্যমে টাকা লেনদেন করা যায় না। আর বাইন্যান্সের সঙ্গে দেশের অন্তত তিনটি ‘এমএফএস’ (মোবাইল ফিন্যানশিয়াল সার্ভিস)-এর সরাসরি সম্পৃক্ততা রয়েছে।

আইএমএফের পলিসি পেপারসের তথ্যের বরাত দিয়ে অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দ্রুত সম্প্রসারণশীল বাজার এবং লেনদেনকারীর পরিচয় গোপন রাখার সুযোগের কারণে ক্রিপটোকারেন্সিতে লেনদেন কোনো ধরনের করব্যবস্থার আওতায় আনা সম্ভব হচ্ছে না। এখনো এর ব্যবহার অনেক সীমিত। তবে যত ব্যাপকতা পাবে, এটিকে যথাযথভাবে করব্যবস্থার আওতায় নিয়ে আসা ততই কঠিন হয়ে পড়বে। সে ক্ষেত্রে বিভিন্ন দেশের কর-রাজস্ব ব্যবস্থার কার্যকারিতা ধরে রাখার পথে বড় হুমকি হয়ে উঠতে পারে ক্রিপটোকারেন্সি।

তারা আরও বলছেন, এনক্রিপশন অ্যালগরিদমে তৈরি ডিজিটাল মুদ্রাটিতে কোনো ধরনের নিয়ন্ত্রণ বা নজরদারির উপায় এখনো বের করতে পারেননি বৈশ্বিক আর্থিক খাতের হর্তাকর্তারা। এর পরও অত্যন্ত দ্রুতগতিতে বড় হচ্ছে ক্রিপটোকারেন্সির বাজার। এদিকে এমটিএফইয়ের প্রতারণা নিয়ে কাজ করছেন এমন কয়েকজন কর্মকর্তা বলছেন, দুবাই, রাশিয়ায় বৈধভাবে এই ব্যবসা থাকার কারণে অনেক বাংলাদেশি এতে জড়িয়ে পড়েছে। দেশের অনেক ছাত্রসহ বিভিন্ন পেশার লোকজন অতি লোভের আশায় এমটিএফইতে বিনিয়োগ করেছিল। তারা কখনো খোঁজ নিয়ে দেখার প্রয়োজনবোধও করেনি।

অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাংলাদেশে এভাবে অবৈধ লেনদেন অব্যাহত থাকলে অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। বিদেশে বাড়বে অবৈধভাবে অর্থ পাচার। অতি লোভের আশায় অনেকে শেয়ারবাজার থেকেও মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে। আবার এমটিএফইয়ের প্রতারণার দায় দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকসহ আর্থিক খাত নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান এড়াতে পারে না। গোয়েন্দারাও এ ক্ষেত্রে ব্যর্থ ছিলেন।

জানা গেছে, এক দশক আগেও জনপ্রিয় ক্রিপটোকারেন্সি ‘বিটকয়েন’-এর বিনিময় হার ছিল ২০০ ডলার। ২০২১ সালে তা উঠে দাঁড়ায় ৭০ হাজার ডলারের কাছাকাছি। তবে বর্তমানে তা নেমে গিয়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ২৯ হাজার ডলারে। গত বছর দেউলিয়া হয়ে পড়ে বাহামাভিত্তিক ক্রিপটোকারেন্সি এক্সচেঞ্জ ও হেজ ফান্ড এফটিএক্স। সম্প্রতি ক্রিপটোকারেন্সি এক্সচেঞ্জ বাইন্যান্স ও কয়েনবেজের বিরুদ্ধে মামলা করেছে ইউএস সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন। এ দুই ঘটনা ক্রিপটোকারেন্সি ব্যবহারকারীদের মধ্যে উদ্বেগের কারণ হয়ে উঠেছে জানিয়ে আইএমএফ বলছে, দেশে দেশে নীতিনির্ধারক মহলেও বিষয়টিতে নজরদারি বাড়ানোর প্রয়োজনীয়তা অনুভূত হচ্ছে। বিষয়টিকে আইনি কাঠামোয় নিয়ে আসার কথাও বলছেন তারা। প্রযুক্তিবিদ সুমন হোসেন সাবির বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ক্রিপটোকারেন্সি মনিটরিং কিংবা অপারেটিং করার মতো সক্ষমতা আমাদের দেশে এখনো তৈরি হয়নি। এর আগে কেউ যাতে ক্রিপটোকারেন্সিতে অবৈধভাবে ঝুঁকে না পড়ে সেদিকে নজর দেওয়া উচিত ছিল সংশ্লিষ্টদের। কারণ বাংলাদেশ ওপেন ইকোনমির দেশ হলে কোনো সমস্যা ছিল না।’ ২০২০ সালের ১৯ জানুয়ারি ‘অর্থ পাচারে নতুন আতঙ্ক বিটকয়েন’ শিরোনামে বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রকাশিত প্রতিবেদনে নড়েচড়ে বসেছিল সরকার। তবে বিষয়টি নিয়ে কিছুদিন পরই উৎসাহে ভাটা পড়ে তদারকি প্রতিষ্ঠানগুলোর। অনুসন্ধানে জানা গেছে, ক্রিপটোকারেন্সিতে লেনদেনে জড়িত বাংলাদেশের শতাধিক নাগরিকের একটি তালিকা তৈরি করেছে একটি গোয়েন্দা সংস্থা। এর বেশির ভাগই ব্যবসায়িক সাইনবোর্ডের রাজনৈতিক দলের নেতা। এ তালিকার কেউ কেউ তাদের কিছু প্রতিষ্ঠান ব্যবহার করে ভুয়া এলসি খোলে এবং হুন্ডির মাধ্যমে নিয়মিত বিদেশে অর্থ পাচার করে যাচ্ছে। আবার অনেকে ওই কালো টাকা রেমিট্যান্স আকারে ফিরিয়ে নিয়ে এসে সরকারের প্রণোদনা হাতিয়ে নিচ্ছে। এ ছাড়া কূটনৈতিক পাসপোর্ট ব্যবহার করে এমন কেউ কেউ এবং বিদেশি এয়ারলাইনসের কিছু দুর্নীতিগ্রস্ত পাইলট ও ক্রু তাদের ক্ষমতা ও সুযোগসুবিধার অপব্যবহার করে বিদেশে ডলার পাচারে সহায়তা করছে। পরে এসব ডলার সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের ই-ওয়ালেটে ঢোকানো হচ্ছে। আবার বাইন্যান্সে অ্যাকাউন্ট খুলে কালো টাকা রেখে এমএফএসের মাধ্যমে ফিরিয়ে নিয়ে আসছে। তবে নজরদারির বাইরে রয়ে যাচ্ছে জড়িত এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলো। জানা যায়, ২০১৮ সালের ২৮ নভেম্বর র‌্যাব-২-এর তৎকালীন কোম্পানি কমান্ডার পুলিশ সুপার মহিউদ্দীন ফারুকীর নেতৃত্বে একটি দল ‘বিটকয়েন’ ব্যবসার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে রাজধানীর মোহাম্মদপুর থেকে আটজনকে গ্রেফতার করে। তাদের মোবাইল ফোনে বিটকয়েনের কার্যক্রম সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য পায় আভিযানিক দল। মামলা নম্বর-১২১। এর আগে মহিউদ্দীন ফারুকীর নেতৃত্বেই আরেকটি দল ওই বছর সেপ্টেম্বরে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থেকে বিটকয়েন ব্যবসায় জড়িত থাকার অপরাধে আরও একজনকে গ্রেফতার করে। পরে ওই দুটি মামলার তদন্ত করে সিআইডি। জানা গেছে, এনক্রিপশন অ্যালগরিদমে তৈরি ডিজিটাল মুদ্রাটিতে কোনো ধরনের নিয়ন্ত্রণ বা নজরদারির উপায় এখনো বের করতে পারেনি বিশ্বের অনেক দেশের আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রকরা। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে অবৈধ অস্ত্র, মাদক, কিলিং, হ্যাকিং, সন্ত্রাসের মতো কর্মকাণ্ডে অর্থায়ন হচ্ছে ক্রিপটোকারেন্সির মাধ্যমে। ইন্টারনেট ক্রিপটোগ্রাফি ব্যবহার করে স্পষ্ট তথ্যকে প্রায় অবিচ্ছেদ্য কোডে রূপান্তর করা হয় ক্রিপটো প্রক্রিয়ায়। ক্রিপটো ওয়ালেট খুলতে কোনো থার্ড পার্টি ভেরিফিকেশনেরও প্রয়োজন হয় না। সর্বশেষ একজন গ্রাহককে দেওয়া হয় একটি ‘ইউজার নেম’ ও আট ডিজিটের একটি পাসওয়ার্ড। এ সিস্টেমটি পরিচালনা হয় ব্লকচেন পদ্ধতির মাধ্যমে। ডি-সেন্ট্রালাইজড নেটওয়ার্ক থাকায় এর ওপর নজরদারিও অনেক কঠিন।

এই বিভাগের আরও খবর
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রতিবেদন সোমবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রতিবেদন সোমবার
বিমান সচিবের বাড়িতে দুই বোনের লাশ
বিমান সচিবের বাড়িতে দুই বোনের লাশ
নিষিদ্ধের দাবি বিবেচনা করা হচ্ছে গুরুত্বের সঙ্গে
নিষিদ্ধের দাবি বিবেচনা করা হচ্ছে গুরুত্বের সঙ্গে
আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান
আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান
নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত জনগণের
নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত জনগণের
১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে
১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে
বাধা দেওয়ার দায়িত্ব পুলিশের
বাধা দেওয়ার দায়িত্ব পুলিশের
যুদ্ধ আমাদের দেখার বিষয় নয়
যুদ্ধ আমাদের দেখার বিষয় নয়
সোনারগাঁ থেকে প্রথম হাদিসের শিক্ষা প্রচারিত হয়
সোনারগাঁ থেকে প্রথম হাদিসের শিক্ষা প্রচারিত হয়
দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার
দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার
রাতভর অভিযানের পর আইভী গ্রেপ্তার
রাতভর অভিযানের পর আইভী গ্রেপ্তার
সবাইকে জানিয়েই দেশ ত্যাগ করেন হামিদ
সবাইকে জানিয়েই দেশ ত্যাগ করেন হামিদ
সর্বশেষ খবর
মুস্তাফা জামান আব্বাসীর মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
মুস্তাফা জামান আব্বাসীর মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে 'ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য'র ডাক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে 'ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য'র ডাক

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভালো দাম পাওয়ায় ক্যাপসিকাম চাষে আগ্রহী হচ্ছে কৃষক
ভালো দাম পাওয়ায় ক্যাপসিকাম চাষে আগ্রহী হচ্ছে কৃষক

৩ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আগামীতে খালেদা জিয়া ত্রাতার ভূমিকায় অবতীর্ণ হবেন’
‘আগামীতে খালেদা জিয়া ত্রাতার ভূমিকায় অবতীর্ণ হবেন’

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে কড়া রোদেও বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে জনস্রোত
চট্টগ্রামে কড়া রোদেও বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে জনস্রোত

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবীনগরে সড়ক দুর্ঘটনায় ইউপি সদস্যসহ নিহত ৩
নবীনগরে সড়ক দুর্ঘটনায় ইউপি সদস্যসহ নিহত ৩

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ২ মাদক ব্যবসায়ী আটক
সিদ্ধিরগঞ্জে ২ মাদক ব্যবসায়ী আটক

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জীববৈচিত্র্য রক্ষায় সেন্ট মার্টিনে বন্ধ্যা করা হলো ৬০০ কুকুরকে
জীববৈচিত্র্য রক্ষায় সেন্ট মার্টিনে বন্ধ্যা করা হলো ৬০০ কুকুরকে

২১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

টাঙ্গাইলে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল
টাঙ্গাইলে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুর সীমান্তে ১৩৮৬ বোতল ভারতীয় মদ জব্দ
শেরপুর সীমান্তে ১৩৮৬ বোতল ভারতীয় মদ জব্দ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে পিস্তল ও গুলিসহ যুবক আটক
সোনারগাঁয়ে পিস্তল ও গুলিসহ যুবক আটক

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধের শঙ্কায় সীমান্তের বাসিন্দাদের রাত কাটছে বাংকারে, খাবার-ওষুধ মজুত
যুদ্ধের শঙ্কায় সীমান্তের বাসিন্দাদের রাত কাটছে বাংকারে, খাবার-ওষুধ মজুত

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি বৈঠক সন্ধ্যায়
উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি বৈঠক সন্ধ্যায়

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজার যুবলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার
কক্সবাজার যুবলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহে লক্ষ্মীপুরে আলোচনা সভা
জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহে লক্ষ্মীপুরে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে সাবেক পৌর মেয়র গ্রেফতার
নাটোরে সাবেক পৌর মেয়র গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে জনতার সড়ক অবরোধ
চাঁদপুরে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে জনতার সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে ২ রাউন্ড গুলিসহ পিস্তল উদ্ধার
নাটোরে ২ রাউন্ড গুলিসহ পিস্তল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈয়দপুরে ধান ক্ষেতে পড়ে ছিল যুবকের লাশ
সৈয়দপুরে ধান ক্ষেতে পড়ে ছিল যুবকের লাশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোটালীপাড়ায় পৌর কিচেন মার্কেট বণিক সমিতির কমিটির গঠন
কোটালীপাড়ায় পৌর কিচেন মার্কেট বণিক সমিতির কমিটির গঠন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বদেশ বৈশাখী আবাসন মেলা শেষ হচ্ছে আজ
স্বদেশ বৈশাখী আবাসন মেলা শেষ হচ্ছে আজ

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঝালকাঠিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঝালকাঠিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
তেঁতুলিয়ায় বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মৌলভীবাজারে তিন সীমান্তে পুশইন ঠেকাতে প্রস্তুত বিজিবি
মৌলভীবাজারে তিন সীমান্তে পুশইন ঠেকাতে প্রস্তুত বিজিবি

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কোটালীপাড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে জামায়াতে ইসলামীর অনুদান প্রদান
কোটালীপাড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে জামায়াতে ইসলামীর অনুদান প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সামরিক সংঘাতের মধ্যেই শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
সামরিক সংঘাতের মধ্যেই শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নদীপথে ৬২ ভারতীয় নাগরিককে বাংলাদেশে পুশ ইন
নদীপথে ৬২ ভারতীয় নাগরিককে বাংলাদেশে পুশ ইন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ফ্লাইট সংক্রান্ত জরুরি ঘোষণা বাংলাদেশ বিমানের
ফ্লাইট সংক্রান্ত জরুরি ঘোষণা বাংলাদেশ বিমানের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত
উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উড়িয়ে দিল পাকিস্তান
ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উড়িয়ে দিল পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ছোড়া ৬ ব্যালিস্টিক মিসাইল নিজেদের রাজ্যেই পড়েছে : পাকিস্তান
ভারতের ছোড়া ৬ ব্যালিস্টিক মিসাইল নিজেদের রাজ্যেই পড়েছে : পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেওড়াপাড়ায় বাসা থেকে দুই বোনের মরদেহ উদ্ধার
শেওড়াপাড়ায় বাসা থেকে দুই বোনের মরদেহ উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাল্টা হামলা: ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণ কেন্দ্র ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের
পাল্টা হামলা: ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণ কেন্দ্র ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’
‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রক কমিটির সভা ডেকেছেন শেহবাজ শরিফ
পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রক কমিটির সভা ডেকেছেন শেহবাজ শরিফ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজ্যগুলোকে জরুরি অবস্থার পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ ভারতের
রাজ্যগুলোকে জরুরি অবস্থার পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত
পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের গোলায় ভারতীয় কর্মকর্তার মৃত্যু
পাকিস্তানের গোলায় ভারতীয় কর্মকর্তার মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল
সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানের কারাগারে ড্রোন হামলা চালাতে পারে ভারত, দাবি পিটিআই’র
ইমরান খানের কারাগারে ড্রোন হামলা চালাতে পারে ভারত, দাবি পিটিআই’র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি, বাড়তে পারে তীব্রতা
তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি, বাড়তে পারে তীব্রতা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ
আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের জন্য ১০০ কোটি ডলারের বাড়তি ঋণ মঞ্জুর আইএমএফের
পাকিস্তানের জন্য ১০০ কোটি ডলারের বাড়তি ঋণ মঞ্জুর আইএমএফের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ৩৬ স্থানে ৪০০ ড্রোন হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান, দাবি দিল্লির
ভারতের ৩৬ স্থানে ৪০০ ড্রোন হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান, দাবি দিল্লির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কের ড্রোন ব্যবহার করছে পাকিস্তান, দাবি ভারতের
তুরস্কের ড্রোন ব্যবহার করছে পাকিস্তান, দাবি ভারতের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় ৭২ নাগরিককে রাখা হয়েছে স্কুল ও বাড়িতে, দেওয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার
ভারতীয় ৭২ নাগরিককে রাখা হয়েছে স্কুল ও বাড়িতে, দেওয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের চারটি টিভির ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ করল ভারত
বাংলাদেশের চারটি টিভির ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ করল ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতের পাঁচ বিমানঘাঁটিতে হামলার দাবি পাকিস্তানের
ভারতের পাঁচ বিমানঘাঁটিতে হামলার দাবি পাকিস্তানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুত সিদ্ধান্ত না আসলে সারা দেশ থেকে ঢাকা মার্চ : নাহিদ
দ্রুত সিদ্ধান্ত না আসলে সারা দেশ থেকে ঢাকা মার্চ : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত
সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন হামলায় ভারতের পাঞ্জাবে আহত ৩
পাকিস্তানের ড্রোন হামলায় ভারতের পাঞ্জাবে আহত ৩

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দায়ী সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে’
‘আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দায়ী সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে জানিয়েই দেশ ত্যাগ করেন হামিদ
সবাইকে জানিয়েই দেশ ত্যাগ করেন হামিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে নতুন সিগন্যাল পেলেন আরিফুল হক
লন্ডনে নতুন সিগন্যাল পেলেন আরিফুল হক

পেছনের পৃষ্ঠা

মহিলা কারাগারে থাকবেন ভিআইপিরা
মহিলা কারাগারে থাকবেন ভিআইপিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক ঐক্যের খোঁজে বিএনপি
রাজনৈতিক ঐক্যের খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও বড় হামলার পরিকল্পনা
আরও বড় হামলার পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগ ব্লকেড ছাত্র-জনতার
শাহবাগ ব্লকেড ছাত্র-জনতার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমান সচিবের বাড়িতে দুই বোনের লাশ
বিমান সচিবের বাড়িতে দুই বোনের লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার
এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে
১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনারগাঁ থেকে প্রথম হাদিসের শিক্ষা প্রচারিত হয়
সোনারগাঁ থেকে প্রথম হাদিসের শিক্ষা প্রচারিত হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান
আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঙালি নায়িকারা কেন বলিউডে
বাঙালি নায়িকারা কেন বলিউডে

শোবিজ

রেললাইনে মৃত্যুফাঁদ
রেললাইনে মৃত্যুফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার
দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধ আমাদের দেখার বিষয় নয়
যুদ্ধ আমাদের দেখার বিষয় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিত্যপণ্যে অস্বস্তি বাড়ছে
নিত্যপণ্যে অস্বস্তি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়াচ্ছে হেলে পড়া ভবন
নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়াচ্ছে হেলে পড়া ভবন

নগর জীবন

রাতভর অভিযানের পর আইভী গ্রেপ্তার
রাতভর অভিযানের পর আইভী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাধা দেওয়ার দায়িত্ব পুলিশের
বাধা দেওয়ার দায়িত্ব পুলিশের

প্রথম পৃষ্ঠা

তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হারিয়ে যাওয়া পাখি...
হারিয়ে যাওয়া পাখি...

পরিবেশ ও জীবন

মালচিং পদ্ধতিতে নতুন জাতের তরমুজ চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে নতুন জাতের তরমুজ চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে আইসিসিবিতে ভিড়
ছুটির দিনে আইসিসিবিতে ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত জনগণের
নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত জনগণের

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমাপাগল আফজাল হোসেন
সিনেমাপাগল আফজাল হোসেন

শোবিজ

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - আজিজুর রহমান
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - আজিজুর রহমান

শোবিজ

নিষিদ্ধের দাবি বিবেচনা করা হচ্ছে গুরুত্বের সঙ্গে
নিষিদ্ধের দাবি বিবেচনা করা হচ্ছে গুরুত্বের সঙ্গে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই জাভেদ
ভালো নেই জাভেদ

শোবিজ

আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে মোগল পরিবেশে কাওয়ালির মুগ্ধতা
আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে মোগল পরিবেশে কাওয়ালির মুগ্ধতা

নগর জীবন