শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

দালালে দুর্বিষহ প্রবাসজীবন

শিকার হতে হয় নির্যাতনের, দিতে হয় মুক্তিপণ ♦ মিথ্যা প্ররোচনায় বিদেশ গিয়ে কাজ নেই
বেলাল রিজভী, মাদারীপুর ও রোকনুজ্জামান পারভেজ, শরীয়তপুর
প্রিন্ট ভার্সন
দালালে দুর্বিষহ প্রবাসজীবন

মাদারীপুর সদর উপজেলার কেন্দুয়া ইউনিয়নের খাগদাহ গ্রামের আতাহার খানের ছেলে রবিন খান (২২)। ভাগ্যের চাকা ঘোরাতে এক বছর আগে পাড়ি জমান ইউরোপের দেশ ইতালির উদ্দেশে। এরপর দীর্ঘদিন বন্দি ছিলেন লিবিয়ার দালালদের কাছে। কয়েক দফায় মারধর ও হত্যার হুমকি দেওয়া হয় তাকে। পরে সহায়সম্পদ বিক্রি করে তার পরিবার ১৭ লাখ টাকা দেয় দালালদের। চলতি বছরের ২২ আগস্ট থেকে পরিবারের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ নেই। মা-বাবাও জানেন না রবিন বেঁচে আছেন না মারা গেছেন। মাদারীপুর সদর উপজেলার পেয়ারপুর ইউনিয়নের নয়ারচর গ্রামের আমজাদ বেপারীর ছেলে আজীম বেপারীর (২২) সঙ্গে তিন মাস আগে পরিবারের সদস্যদের যোগাযোগ হয়। এর পর থেকে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন। এর আগে আমির নামে এক দালাল কয়েক দফায় ১৮ লাখ টাকা নেন ইতালি পাঠানোর নামে। আজীমের বাবা আমজাদ বেপারী বলেন, ‘ভিটামাটি বিক্রি করে ছেলের জন্য ১৮ লাখ টাকা দিয়েছি। এখন আমরা নিঃস্ব। ছেলে কোথায় তাও জানি না।’ একই এলাকার ইউনুস মোল্লার ছেলে রানা মোল্লা ইতালির উদ্দেশে দেশ ছাড়েন। এরপর তার ঠাঁই হয় লিবিয়ার বন্দিশালায়। সেখানে আটকে রেখে চালানো হয় নির্যাতন। দালাল চক্র কয়েক দফায় আদায় করে ২২ লাখ টাকা। পরে দালালদের টাকা দিয়ে চলে আসেন দেশে। নির্যাতনের শিকার রানা জানান, দালালরা হাত-পা বেঁধে নির্যাতন করে। নির্যাতনের সময় কান্নার রেকর্ড শুনিয়ে পরিবারের সদস্যদের কাছ থেকে আদায় করা হয় টাকা। মাদারীপুর সদর উপজেলার মধ্য পেয়ারপুর গ্রামের তরিকুল ও রুবেল নিখোঁজ রয়েছেন চার বছর ধরে। পরিবারের সঙ্গে নেই কোনো যোগাযোগ। বেঁচে আছেন নাকি মারা গেছেন তা-ও জানেন না পরিবারের সদস্যরা। শুধু রবিন, আজীম, রানা নন; এমন শত শত যুবক ঝুঁকি নিয়ে পাড়ি জমান ইউরোপের বিভিন্ন দেশে। তাদের কেউ কেউ আবার লাশ হয়ে ফিরে আসেন। আবার কারও কারও সন্ধান পাওয়া যায় না বছরের পর বছর। তবে এসব ঘটনার অধিকাংশ ক্ষেত্রেই মামলা হয় না। দু-একটি মামলা হলেও দালালরা থাকে ধরাছোঁয়ার বাইরে। এদিকে নিখোঁজ ও নিহতের পরও অবৈধভাবে ইউরোপযাত্রা থামছেই না। মাদারীপুরের বহু যুবককে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে পাঠানোর কথা বলে দালালরা হাতিয়ে নিচ্ছে লাখ লাখ টাকা। ভুক্তভোগীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, দালালরা লিবিয়ায় নিয়ে টাকা আদায় করতে চালাচ্ছে অমানবিক নির্যাতন। নির্যাতনের ভিডিও পাঠিয়ে পরিবারের কাছ থেকে আদায় করা হচ্ছে লাখ লাখ টাকা। তাতেও নিস্তার নেই। সেখানে হাতবদল হচ্ছে একাধিক মাফিয়া চক্রের। মানব পাচারকারীদের শক্তিশালী সিন্ডিকেট থাকে ধরাছোঁয়ার বাইরে। অধিকাংশ মানব পাচারকারীর সঙ্গে স্থানীয় চেয়ারম্যান-মেম্বাররা জড়িত; যে কারণে প্রশাসনের কাছেও সঠিক পরিসংখ্যান নেই। মানব পাচারকারীরা পুলিশি ঝামেলায় পড়লে তাদের পক্ষে স্ব স্ব ইউনিয়নের চেয়ারম্যানরাই ছুটে আসেন বলে অভিযোগ ভুক্তভোগীদের। অনুসন্ধানে জানা গেছে, মানব পাচারকারীরা কয়েক ধাপে কাজ করে। প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলে থাকে একটি অংশ। এরা অভিবাসনপ্রত্যাশী কিশোর-যুবকদের সংগ্রহ করে। আরেক অংশ থাকে রাজধানীতে। এরা বিমান টিকিট সংগ্রহ করে অভিবাসনপ্রত্যাশীদের দেশের বাইরে পাঠায়। আরেকটি অংশ থাকে লিবিয়ায়। এরা অভিবাসনপ্রত্যাশীদের মারধর করে টাকা আদায় করে। নিখোঁজ রবিন খানের বাবা আতাহার খান বলেন, ‘দালালদের চাহিদামতো টাকা দিতে না পারলে লিবিয়ার বিভিন্ন টর্চার সেলে শারীরিক নির্যাতন করে তুলে দেয় লিবিয়ান মাফিয়াদের হাতে। মাফিয়ারা নির্যাতনের ভিডিও পাঠিয়ে এবং হত্যার ভয়ভীতি দেখিয়ে এ দেশে দালালদের মাধ্যমে এসব পরিবারের কাছ থেকে আদায় করছে লাখ লাখ টাকা। আমরা এর বিচার চাই।’

অনুসন্ধানে মাদারীপুরের দালাল চক্রের কয়েকজন সক্রিয় সদস্যের নামঠিকানা পাওয়া গেছে। তারা হলেন সদর উপজেলার কুমড়াখালী গ্রামের এমদাদ বেপারী, বড়াইলবাড়ী গ্রামের জামাল খাঁ, শ্রীনাথদি বাজিতপুর গ্রামের জাহাঙ্গীর হাওলাদার, ধুরাইল ইউনিয়নের চাছার গ্রামের ইউসুফ খান জাহিদ, গাছবাড়িয়া গ্রামের নাসির শিকদার, রাজৈর উপজেলার বদরপাশা গ্রামের জুলহাস তালুকদার, হোসেনপুরের জাকির হোসেন, টেকেরহাটের লিয়াকত মেম্বার, কদমবাড়ীর রবিউল ওরফে রবি, শাখারপাড় গ্রামের কামরুল মোল্লা, এমরান মোল্লা, আমগ্রাম ইউনিয়নের কৃষ্ণার মোড় এলাকার শামীম ফকির, সম্রাট ফকির, শিবচর উপজেলার দত্তপাড়া ইউনিয়নের শহিদুল মাতুব্বর ও সিরাজ মাতুব্বর। এ চক্রের সঙ্গে রয়েছে বেশকিছু নারী দালাল। তারা কমিশনে গ্রামে গ্রামে ঘুরে কিশোর-যুবকদের সংগ্রহ করে। তবে দালাল চক্রের হাতে মাদারীপুরের কতজন বন্দি তার কোনো পরিসংখ্যান নেই জেলা ও পুলিশ প্রশাসনে। মাদারীপুরের পুলিশ সুপার মাসুদ আলম বলেন, ‘অভিযোগ পেলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। মানব পাচারের অভিযোগে ইতঃপূর্বে অনেককেই গ্রেফতার করা হয়েছে।’

শরীয়তপুর : চোখের পানিতে দিন কাটছে স্বজনদের : লিবিয়া থেকে ইতালি নেওয়ার জন্য দালালরা প্রলোভন দেখায় তাদের। পরে জিম্মি করে পরিবারের কাছ থেকে হাতিয়ে নেয় মোটা অংকের টাকা। আলী আকবরের বয়স যখন পাঁচ বছর তখন তার বাবা মারা যান। মা মাসুদা বেগম শ্রমিকের কাজ করে ছেলেকে পড়ালেখা শেখান। পরিবারের দারিদ্র্য দূর করতে গত বছর অক্টোবরে লিবিয়া হয়ে ইতালি রওনা দেন আলী আকবর। পাঁচ মাস ধরে পরিবার তার সন্ধান পাচ্ছে না। তিনি বেঁচে আছেন না মারা গেছেন, কেউ জানে না। ছেলের খোঁজ পাবেন আশা নিয়ে মাসুদা বেগম চোখের পানি ফেলে যাচ্ছেন। এরকম বছরের পর বছর কান্না করছে অনেক পরিবার। দালালের প্রলোভনে পড়ে অবৈধভাবে বিদেশ পাড়ি দিতে গিয়ে জেলার অনেক যুবককে জীবন হারাতে হচ্ছে। অনেকের বন্দিজীবন কাটছে দালালের আস্তানায়। আলী আকবরের (২৩) বাড়ি শরীয়তপুরের ডামুড্যা উপজেলার মডেরকান্দি গ্রামে। শুধু আলী আকবরই নন, চার মাস ধরে নিখোঁজ ডামুড্যার বিন্দাইকাঠি গ্রামের রফিক ব্যাপারীর ছেলে কামাল ব্যাপারী (৩৯), বাবু মাদবরের ছেলে ফয়সাল মাদবর (২৫) ও সদর উপজেলার দরিহাওলা গ্রামের রূপচান ফকিরের ছেলে শওকত ফকির (২৭)। দালালের মাধ্যমে তারা প্রথমে লিবিয়া যান। এরপর আবার দালালের সহায়তায় ট্রলারে (ইঞ্জিনচালিত নৌকা) ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে ইতালি রওনা হন। ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিতে গিয়ে ট্রলারডুবিতে ওই ব্যক্তিরা নিখোঁজ হয়েছেন বলে পরিবারের ধারণা।

আলী আকবরের মা মাসুদা বেগম গতকাল বলেন, ‘আমরা অনেক দরিদ্র মানুষ। ছেলে কলেজে ভর্তি হওয়ার পর স্থানীয় একটি ওয়ার্কশপে কাজ নেয়। এরপর হঠাৎ ইতালি যাওয়ার বায়না ধরে। এনজিও থেকে ঋণ ও ধারদেনা করে তাকে ইতালি পাঠানোর ব্যবস্থা করি। আমাদের পাশের গংগেসকাঠি গ্রামের বাচ্চু ব্যাপারীর সঙ্গে ১১ লাখ টাকায় চুক্তি হয়। দুই দফায় তার বাবা মজিবর ব্যাপারীর কাছে টাকা দেয়। লিবিয়া নিয়ে প্রথমে চার মাস আটকে রাখে। এরপর আবার টাকা পাঠানোর পর গেম দিতে (ট্রলারে সাগর পাড়ি দিতে) রাজি হয়। ছেলে ১২ এপ্রিল রাতে ফোন দিয়ে জানায় পর দিন তাদের নিয়ে ট্রলার ইতালির উদ্দেশে রওনা হবে। এরপর আর তার সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করতে পারছি না। বাচ্চুর লোকজন এলাকায় প্রচার দিয়েছে, ট্রলারডুবিতে তাদের মৃত্যু হয়েছে। আমরা জানি না ছেলের ভাগ্যে কী ঘটেছে। আমরা এখন দিশাহারা। একদিকে ঋণের চাপ অন্যদিকে ছেলের শোকে কাতর হয়ে পড়েছি। আমার আরেক ছেলে শরীয়তপুর কোর্টে বাচ্চু ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে মামলা করেছে।’

পুলিশ, প্রবাসীদের পরিবার ও ভুক্তভোগী পরিবারের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, দীর্ঘদিন থেকে শরীয়তপুরের বিভিন্ন গ্রামের যুবক ও তরুণদের অবৈধভাবে লিবিয়া হয়ে ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে ইতালি পাঠাচ্ছে একটি দালাল চক্র। ওই চক্রের ফাঁদে পা দিয়ে অনেকে সর্বস্বান্ত হচ্ছে। অনেকে ট্রলারডুবিতে প্রাণ হারাচ্ছে। অনেককে জিম্মি করে আটকে পরিবার থেকে মুক্তিপণের টাকা নেওয়া হচ্ছে।

অভিযোগ রয়েছে, গংগেসকাঠি গ্রামের মজিবর ব্যাপারীর ছেলে বাচ্চু ব্যাপারী একটি দালাল চক্রের এজেন্ট হিসেবে কাজ করেন। বাচ্চুর মাধ্যমে গত বছর অক্টোবর থেকে এ বছর জানুয়ারির মধ্যে ইতালির উদ্দেশে বাড়ি ছাড়েন ডামুড্যার বিন্দাইকাঠি গ্রামের কামাল ব্যাপারী, ফয়সাল মাদবর, মডেরকান্দি গ্রামের আলী আকবর ও সদর উপজেলার দরিহাওলা গ্রামের শওকত ফকির, বিন্দাইকাঠি গ্রামের রহমান কবিরাজের ছেলে নাজমুল কবিরাজ (২৩)। তাদের প্রত্যেকের কাছ থেকে বাচ্চু ও তার পরিবারের সদস্যরা ১১ লাখ করে টাকা নেন। সংযুক্ত আরব আমিরাত হয়ে তাদের নেওয়া হয় লিবিয়ার উপকূলীয় একটি এলাকায়। সেখানে কিছুদিন দালালদের ক্যাম্পে রাখা হয়। এরপর তাদের শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করে চুক্তির বাকি টাকা নেওয়া হয়। তারপর তাদের ট্রলারে ইতালি পাঠানোর জন্য ভূমধ্যসাগরে ছেড়ে দেওয়া হয়। ওই দালালদের ক্যাম্প থেকে পালিয়ে আসেন বিন্দাইকাঠি গ্রামের নাজমুল কবিরাজ। তিনি এখন লিবিয়ার একটি শহরে নির্মাণশ্রমিকের কাজ করছেন। নাজমুলের মা লুৎফা বেগম বলেন, ‘দালালরা আমার ছেলেকে অপহরণকারীদের হাতে তুলে দিয়েছিল। ৩ জুলাই সেখান থেকে সে পালিয়ে আসে। ফোনে আমাদের জানিয়েছে সে নিরাপদে আছে। একটি শহরে নির্মাণশ্রমিক হিসেবে কাজ করছে।’

বিন্দাইকাঠি গ্রামের কামাল ব্যাপারী গ্রামে টাইলসমিস্ত্রির কাজ করতেন। ইতালি যাওয়ার জন্য বাচ্চু ব্যাপারীকে দুই দফায় ১১ লাখ টাকা পরিশোধ করেন। ১৭ এপ্রিল স্ত্রীকে ফোন করে কামাল জানান, পর দিন তাদের নিয়ে ট্রলার ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে ইতালি যাবেন। এরপর আর তার কোনো সন্ধান পাচ্ছে না পরিবার। কামালের স্ত্রী মণি আক্তার বলেন, ‘পরিবারের দারিদ্র্য দূর করতে ও সন্তানদের উন্নত জীবন দিতে মানুষটা ইতালি যেতে চেয়েছিল। বিভিন্ন স্থান থেকে ঋণ করে তাকে পাঠানোর ব্যবস্থা করেছি। সে জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে বাড়ি ছাড়ে। তিন মাস তাকে বিভিন্ন ক্যাম্পে রাখা হয়। ১৭ এপ্রিল রাতে ফোন করে জানায় পর দিন ইতালির উদ্দেশে রওনা হবে। এরপর আর তার কোনো খোঁজ পাচ্ছি না। বাচ্চু দালালের লোকজন আমাদের জানিয়েছে ট্রলারডুবিতে আমার স্বামীর মৃত্যু হয়েছে। আমি চার শিশু সন্তান নিয়ে দিশাহারা হয়ে পড়েছি। দুজনকে ওয়ার্কশপে কাজে লাগিয়ে দিয়েছি। এমন পরিস্থিতি দেখে আমার শ্বশুর স্ট্রোক করে প্যারালাইজড হয়ে গেছেন।’ শওকত ফকিরের মা সুফিয়া বেগম বলেন, ‘১২ এপ্রিল ছেলের সঙ্গে শেষ কথা হয়েছে। পরদিন তাদের নিয়ে ট্রলার সাগর পাড়ি দেবে এমন কথা বলে দোয়া চেয়েছিল। সে এখন কোথায় আছে, কেমন আছে, বেঁচে আছে না মারা গেছে কিছুই জানি না। দালালের ফোনও বন্ধ।’ ফয়সাল মাদবরের মা মঞ্জিলা বেগম বলেন, ‘গত রোজার মধ্যে ছেলে ফোন করেছিল। এরপর আর তার সন্ধান পাচ্ছি না। আল্লাহই জানে আমার ছেলের কপালে কী ঘটেছে। যে দালালের মধ্যমে ছেলেকে পাঠিয়েছি সেই বাচ্চু এখন লিবিয়ায়। সেও আমাদের ফোন ধরছে না।’ বাচ্চু ব্যাপারীর বাড়ি গিয়ে তার বাবা মজিবর ব্যাপারীকে পাওয়া যায়নি। তার মা জয়গুন বিবি বলেন, ‘বাচ্চু লিবিয়ায় আছে। আর তার বাবা এলাকার মানুষের চাপে বাড়ি থেকে আত্মগোপনে রয়েছেন।’ শরীয়তপুরের পুলিশ সুপার মাহবুবুল আলম বলেন, ‘শরীয়তপুর থেকে অবৈধ পথে ইউরোপে মানুষ পাঠানোর কয়েকটি ঘটনা আমাদের নজরে এসেছে। যে চক্র এ কাজের সঙ্গে জড়িত তাদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার জন্য পুলিশ কাজ করছে। ডামুড্যা ও সদরের কয়েকজন নিখোঁজ হওয়ার বিষয়ে একটি মামলা হয়েছে। তা-ও তদন্ত করা হচ্ছে।’

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশ-আফগানিস্তান তিন ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজ
বাংলাদেশ-আফগানিস্তান তিন ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজ
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ জন বাংলাদেশি নিহত
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ জন বাংলাদেশি নিহত
ডেঙ্গুতে হাসপাতালে ভর্তি রোগী ৫২ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গুতে হাসপাতালে ভর্তি রোগী ৫২ হাজার ছাড়াল
ব্যবসায়ীদের হয়রানি করলে ব্যবস্থা
ব্যবসায়ীদের হয়রানি করলে ব্যবস্থা
বিচারের মুখোমুখি সেনা কর্মকর্তারা
বিচারের মুখোমুখি সেনা কর্মকর্তারা
শেখ হাসিনার মামলায় সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ
শেখ হাসিনার মামলায় সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ
অমিত শাহকে নিয়ে মমতার ক্ষোভ
অমিত শাহকে নিয়ে মমতার ক্ষোভ
সবাই নির্বাচন মুডে এলে ঝটিকা মিছিল কমবে
সবাই নির্বাচন মুডে এলে ঝটিকা মিছিল কমবে
আমি কোনো এক্সিট খুঁজছি না
আমি কোনো এক্সিট খুঁজছি না
বিএনপি নেতার মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
বিএনপি নেতার মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
নির্বাচন নিয়ে ভারতের বক্তব্য অপ্রত্যাশিত
নির্বাচন নিয়ে ভারতের বক্তব্য অপ্রত্যাশিত
দুর্নীতি রাষ্ট্রীয় উন্নয়নে বড় বাধা
দুর্নীতি রাষ্ট্রীয় উন্নয়নে বড় বাধা
সর্বশেষ খবর
১৩শ ইহুদিসহ ইসরায়েলি মন্ত্রীর আল আকসায় প্রবেশের নিন্দা সৌদি আরবের
১৩শ ইহুদিসহ ইসরায়েলি মন্ত্রীর আল আকসায় প্রবেশের নিন্দা সৌদি আরবের

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সই করেছে ইসরায়েল ও হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সই করেছে ইসরায়েল ও হামাস

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ীদের হয়রানি করলে ব্যবস্থা
ব্যবসায়ীদের হয়রানি করলে ব্যবস্থা

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসলামে ব্যবসায় নৈতিকতা ও বাজার ব্যবস্থাপনা
ইসলামে ব্যবসায় নৈতিকতা ও বাজার ব্যবস্থাপনা

৪৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মবের কারণে ভীত সবাই
মবের কারণে ভীত সবাই

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বিপন্ন ব্যবসা বিনিয়োগ কর্মসংস্থান, শঙ্কায় ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তারা
বিপন্ন ব্যবসা বিনিয়োগ কর্মসংস্থান, শঙ্কায় ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তারা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ক্যানসারের কাছে হার মানলেন আর্জেন্টাইন কোচ রুসো
ক্যানসারের কাছে হার মানলেন আর্জেন্টাইন কোচ রুসো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ডেঙ্গু সচেতনা কর্মসূচি
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ডেঙ্গু সচেতনা কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে মানবপাচার মামলার ৩ আসামি গ্রেফতার
মাদারীপুরে মানবপাচার মামলার ৩ আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯টি স্বর্ণের বারসহ পাচারকারী আটক
৯টি স্বর্ণের বারসহ পাচারকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ অক্টোবর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুনাহমুক্ত জীবন গঠনের সহজ কৌশল
গুনাহমুক্ত জীবন গঠনের সহজ কৌশল

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হার দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু করল বাংলাদেশ
হার দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু করল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ আর নেই
স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ আর নেই

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মৃত্যুপুরী’ রাউজান : ফিল্মি স্টাইলে ১৩ মাসে ১৫ খুন
‘মৃত্যুপুরী’ রাউজান : ফিল্মি স্টাইলে ১৩ মাসে ১৫ খুন

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এখন গণভোট আয়োজন জাতীয় নির্বাচনকে পেছানোর প্রয়াস: সালাহউদ্দিন আহমদ
এখন গণভোট আয়োজন জাতীয় নির্বাচনকে পেছানোর প্রয়াস: সালাহউদ্দিন আহমদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফার্মগেটে হলিক্রস কলেজের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
ফার্মগেটে হলিক্রস কলেজের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া
জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সুন্দর বাংলাদেশ গড়তে যুবকদের এগিয়ে আসতে হবে’
‘সুন্দর বাংলাদেশ গড়তে যুবকদের এগিয়ে আসতে হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

উখিয়ায় ইয়াবাসহ যুবক আটক
উখিয়ায় ইয়াবাসহ যুবক আটক

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুল সময়ে চা-কফি পান, হতে পারে স্বাস্থ্যঝুঁকি
ভুল সময়ে চা-কফি পান, হতে পারে স্বাস্থ্যঝুঁকি

১১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

২২১ রানে থামল বাংলাদেশ
২২১ রানে থামল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমবাজার সম্প্রসারণে ভিসা জটিলতা দূর করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
শ্রমবাজার সম্প্রসারণে ভিসা জটিলতা দূর করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!
রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি কারাগারে বিনাবিচারে ফিলিস্তিনির মৃত্যু
ইসরায়েলি কারাগারে বিনাবিচারে ফিলিস্তিনির মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে টাওয়ার হ্যামলেটসের মেয়রের সাথে বাসস চেয়ারম্যানের মতবিনিময়
লন্ডনে টাওয়ার হ্যামলেটসের মেয়রের সাথে বাসস চেয়ারম্যানের মতবিনিময়

১১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
লাখ ডলারের স্কলারশিপ পেয়েও মার্কিন ভিসা বাতিল
লাখ ডলারের স্কলারশিপ পেয়েও মার্কিন ভিসা বাতিল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালি প্রধানমন্ত্রী মেলোনির বিরুদ্ধে গাজায় গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগ
ইতালি প্রধানমন্ত্রী মেলোনির বিরুদ্ধে গাজায় গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রসায়নে নোবেল বিজয়ী কে এই ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত ওমর?
রসায়নে নোবেল বিজয়ী কে এই ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত ওমর?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিক্রম মিশ্রির মন্তব্য অপ্রত্যাশিত’
‘বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিক্রম মিশ্রির মন্তব্য অপ্রত্যাশিত’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদলে যাচ্ছে ইইউভুক্ত দেশে প্রবেশ পদ্ধতি, রবিবার থেকে কার্যকর
বদলে যাচ্ছে ইইউভুক্ত দেশে প্রবেশ পদ্ধতি, রবিবার থেকে কার্যকর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা সেফ এক্সিট চায়- নাহিদকে স্পষ্ট করার আহ্বান উপদেষ্টা রিজওয়ানার
কারা সেফ এক্সিট চায়- নাহিদকে স্পষ্ট করার আহ্বান উপদেষ্টা রিজওয়ানার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা
স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিজেকে নোবেলের যোগ্য বলছেন ট্রাম্প, বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা
নিজেকে নোবেলের যোগ্য বলছেন ট্রাম্প, বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানে গলায় খাবার আটকে যাত্রীর মৃত্যু, কাতার এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে মামলা
বিমানে গলায় খাবার আটকে যাত্রীর মৃত্যু, কাতার এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজায় হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুমকি ইসরায়েলের
গাজায় হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুমকি ইসরায়েলের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামে ‘লাল চন্দন’ ভেবে বিক্রি হচ্ছে নদীতে ভেসে আসা গাছের গুঁড়ি
কুড়িগ্রামে ‘লাল চন্দন’ ভেবে বিক্রি হচ্ছে নদীতে ভেসে আসা গাছের গুঁড়ি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!
রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া
জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবাই গ্রহণযোগ্য ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায় : আমীর খসরু
সবাই গ্রহণযোগ্য ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায় : আমীর খসরু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিফার কমিটিতে বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল
ফিফার কমিটিতে বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাউজানে গুলিতে নিহত ব্যক্তি বিএনপির কেউ নয়: রিজভী
রাউজানে গুলিতে নিহত ব্যক্তি বিএনপির কেউ নয়: রিজভী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফগানিস্তানে বিদেশি সেনা, বিপক্ষে দাঁড়াল ভারত-পাকিস্তান
আফগানিস্তানে বিদেশি সেনা, বিপক্ষে দাঁড়াল ভারত-পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ বাহিনীর দখলে ইউক্রেনের আরও ৫ হাজার বর্গকিলোমিটার জমি
রুশ বাহিনীর দখলে ইউক্রেনের আরও ৫ হাজার বর্গকিলোমিটার জমি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কার হলে শ্রম খাতের ব্যাপক পরিবর্তন আসবে: শ্রম উপদেষ্টা
সংস্কার হলে শ্রম খাতের ব্যাপক পরিবর্তন আসবে: শ্রম উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিবেশী একটি দেশ বাংলাদেশের গণতন্ত্র ধ্বংসে সহযোগিতা করেছে : দুদু
প্রতিবেশী একটি দেশ বাংলাদেশের গণতন্ত্র ধ্বংসে সহযোগিতা করেছে : দুদু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫-১৬ অক্টোবর দলগুলোকে জুলাই সনদে সই করাতে চায় কমিশন
১৫-১৬ অক্টোবর দলগুলোকে জুলাই সনদে সই করাতে চায় কমিশন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদত্যাগে বাধ্য করানো এমপিও শিক্ষকদের বেতন ভাতা চালুর নির্দেশ
পদত্যাগে বাধ্য করানো এমপিও শিক্ষকদের বেতন ভাতা চালুর নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রসায়নবিজ্ঞানে নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী
রসায়নবিজ্ঞানে নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের নির্দেশে ইলিনয় পৌঁছেছে ২০০ সৈন্য
ট্রাম্পের নির্দেশে ইলিনয় পৌঁছেছে ২০০ সৈন্য

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে তিন বন্ধুর ধারাবাহিক নাটক ‘ঘুরিতেছে পাঙ্খা’
আসছে তিন বন্ধুর ধারাবাহিক নাটক ‘ঘুরিতেছে পাঙ্খা’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উচ্চকক্ষেই পিআর চাই, নিম্নকক্ষে নয়: সারজিস আলম
উচ্চকক্ষেই পিআর চাই, নিম্নকক্ষে নয়: সারজিস আলম

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ট্রলারসহ ২৬ জেলে জীবিত উদ্ধার
বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ট্রলারসহ ২৬ জেলে জীবিত উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী রুহুল হকের ৫৬ ব্যাংক হিসাব জব্দ
স্ত্রী-ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী রুহুল হকের ৫৬ ব্যাংক হিসাব জব্দ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন গণভোট আয়োজন জাতীয় নির্বাচনকে পেছানোর প্রয়াস: সালাহউদ্দিন আহমদ
এখন গণভোট আয়োজন জাতীয় নির্বাচনকে পেছানোর প্রয়াস: সালাহউদ্দিন আহমদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
গণভোটের দিনক্ষণ নিয়ে ঐক্য হয়নি
গণভোটের দিনক্ষণ নিয়ে ঐক্য হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ববিদ্যালয়ে বনের বানর আক্রান্ত শতাধিক ছাত্রী
বিশ্ববিদ্যালয়ে বনের বানর আক্রান্ত শতাধিক ছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগে এক ক্যাবিনেটেই ১১ অধ্যাদেশ
ভোটের আগে এক ক্যাবিনেটেই ১১ অধ্যাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে পাথরের সঙ্গে ইটের খোয়া
রেললাইনে পাথরের সঙ্গে ইটের খোয়া

নগর জীবন

দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা
দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা

সম্পাদকীয়

হামজাদের উত্তাপ ছড়ানো ম্যাচ
হামজাদের উত্তাপ ছড়ানো ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী দুই হেভিওয়েট নেতা
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী দুই হেভিওয়েট নেতা

নগর জীবন

থাকেন ইউরোপ-আমেরিকায় চাকরি সিলেটে
থাকেন ইউরোপ-আমেরিকায় চাকরি সিলেটে

নগর জীবন

জামায়াতের কৌশল কি বিএনপি সামলাতে পারছে?
জামায়াতের কৌশল কি বিএনপি সামলাতে পারছে?

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি ওষুধ পাচ্ছেন না অ্যানথ্রাক্স আক্রান্তরা
সরকারি ওষুধ পাচ্ছেন না অ্যানথ্রাক্স আক্রান্তরা

নগর জীবন

বাড়ি কেনা বন্ধ, তবু চলছে অর্থ পাচার
বাড়ি কেনা বন্ধ, তবু চলছে অর্থ পাচার

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপানের সঙ্গে অর্থনৈতিক অংশীদারি চুক্তি এ বছরই
জাপানের সঙ্গে অর্থনৈতিক অংশীদারি চুক্তি এ বছরই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিআরটিএর সহকারী পরিচালকের সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ
বিআরটিএর সহকারী পরিচালকের সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

ময়দানে বিএনপি ও জামায়াতসহ চার দলের প্রার্থী, আর কেউ নেই
ময়দানে বিএনপি ও জামায়াতসহ চার দলের প্রার্থী, আর কেউ নেই

নগর জীবন

রোহিঙ্গাদের জন্য ২০ হাজার টন চাল পাঠিয়েছে দ. কোরিয়া
রোহিঙ্গাদের জন্য ২০ হাজার টন চাল পাঠিয়েছে দ. কোরিয়া

নগর জীবন

কাজী মামুনুর রশীদের মুক্তি দাবি জাপার
কাজী মামুনুর রশীদের মুক্তি দাবি জাপার

নগর জীবন

বন্যার পানিতে ভেসে আসে মৃত গন্ডার
বন্যার পানিতে ভেসে আসে মৃত গন্ডার

নগর জীবন

ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল

সম্পাদকীয়

গৃহবধূ ও যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গৃহবধূ ও যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

পিয়ার বার্তা
পিয়ার বার্তা

শোবিজ

সরকার সফল হোক
সরকার সফল হোক

সম্পাদকীয়

দুদকের মামলায় বদির বিরুদ্ধে আরও দুজনের সাক্ষ্য
দুদকের মামলায় বদির বিরুদ্ধে আরও দুজনের সাক্ষ্য

নগর জীবন

নিরাপত্তার দাবিতে কর্মবিরতি
নিরাপত্তার দাবিতে কর্মবিরতি

নগর জীবন

জোর করে পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের বেতন-ভাতা চালুর নির্দেশ
জোর করে পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের বেতন-ভাতা চালুর নির্দেশ

খবর

পিআর নিয়ে কিছু গোষ্ঠী গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ব্যাহত করছে
পিআর নিয়ে কিছু গোষ্ঠী গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ব্যাহত করছে

নগর জীবন

নৌকাবাইচে দর্শকের ঢল
নৌকাবাইচে দর্শকের ঢল

দেশগ্রাম

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে মার্কিন নৌজাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে মার্কিন নৌজাহাজ

নগর জীবন

ট্রেন উদ্ধার শেষে ফেরার পথে প্রাণ গেল সড়কে
ট্রেন উদ্ধার শেষে ফেরার পথে প্রাণ গেল সড়কে

দেশগ্রাম

তলানির দিকে অর্থনীতি
তলানির দিকে অর্থনীতি

সম্পাদকীয়