শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২৩

সংলাপ

দুই দল দুই মেরুতে

♦ সংবিধান মেনে হতে পারে : আওয়ামী লীগ ♦ তত্ত্বাবধায়ক নিয়েই কেবল কথা : বিএনপি
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
দুই দল দুই মেরুতে

মার্কিন প্রাক-নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল বাংলাদেশে রাজনৈতিক সমঝোতায় অংশীজনদের মধ্যে অর্থবহ সংলাপের সুপারিশ করায় রাজনীতিতে ক্ষণিক আলোর ঝিলিক দেখা গেলেও সংঘাতের শঙ্কা থেকেই গেল। সরকারি দল আওয়ামী লীগ ও মাঠের বিরোধী দল বিএনপির শর্তের বেড়াজালে বন্দি হয়ে পড়েছে কাক্সিক্ষত সংলাপ। দুই পক্ষের অনড় অবস্থান থাকায় সংলাপের সম্ভাবনা খুবই ক্ষীণ। আগামী সাধারণ নির্বাচনের দ্বারপ্রান্তে এসেও সমঝোতার লক্ষণ না থাকায় রাজনীতিতে সংঘাতের আশঙ্কা করছে রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহল।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে দেশি-বিদেশিদের কৌতূহল বাড়ছে। যথাসময়ে নির্বাচন হবে কি না? কোন পদ্ধতিতে নির্বাচন হবে? নির্বাচনের আগে প্রধান দুই দলের মধ্যে সংলাপ হবে কি না- তা নিয়েও আলোচনা চলছে। এ ছাড়া বিদেশিরা যাওয়া-আসার     মধ্যেই আছেন। সর্বশেষ ঢাকা সফরে আসা যুক্তরাষ্ট্রের প্রাক-নির্বাচনি পর্যবেক্ষক দল সংলাপের সম্ভাবনা জাগিয়ে গেছে। আওয়ামী লীগ ও বিএনপির প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে তারা সংকট সমাধানে সমন্বয় করার পথ খুঁজতে বলেছে। দলগুলোর শীর্ষ পর্যায়ে কথা বলে জানা যায়, আওয়ামী লীগ ও বিএনপির শীর্ষ পর্যায়ের নেতাদের দৃশ্যত সংলাপবিরোধী অবস্থান না থাকলেও তারা নিজ নিজ অবস্থানে অটুট রয়েছেন। সংলাপে বসার আগেই তারা দলীয় দাবির পক্ষে শর্ত জুড়ে দিয়েছেন। এমনকি বিদ্যমান পরিস্থিতির জন্য তারা একে অপরকে দায়ী করছেন। দাবি আদায়ে বিএনপি কঠোর কর্মসূচি দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। একইভাবে আওয়ামী লীগ পালটা কর্মসূচি নিয়ে রাজপথে আছে। বিশ্লেষকদের কেউ কেউ মনে করছেন, দুই পক্ষই শক্তি দেখিয়ে জিততে চাইছে। ফলে সংলাপ নয়, সংঘাতের দিকেই যাচ্ছে দেশের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ।

আওয়ামী লীগের একাধিক নীতিনির্ধারকের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, দলটির সংলাপে বসতে সমস্যা নেই। শর্তবিহীন সংলাপে সম্মত তারা। আর বিএনপির নীতিনির্ধারকরা বলছেন, নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া অন্য কোনো বিষয়ে আলোচনায় সম্মত নন তারা। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, শর্ত তুলে দিলে সংলাপের চিন্তা। আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়কমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, সংবিধানের বাইরে সংলাপ নয়। আর বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি মেনে নেওয়া ছাড়া সংলাপ নয়।

রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহল মনে করছে, দুই দলের এরকম অবস্থানে সংলাপ আশা করা যায় না। তবে নির্বাচনের আগে রাজনৈতিক সমঝোতা হবে কি না তার সবকিছুই নির্ভর করছে দলগুলোর ওপর বিদেশি চাপ কতটুকু আছে তার ওপর।

সংবিধান মেনে সংলাপে সম্মত আওয়ামী লীগ : নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক করতে সংবিধানের ভিতরে থেকে নিবন্ধিত যে কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপ করতে রাজি আওয়ামী লীগ। শর্তযুক্ত কোনো সংলাপে যাবে না দলটি। সব দলের অংশগ্রহণ ও প্রতিযোগিতা-প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচন করতে সংলাপের পরিবেশ সৃষ্টি হলে এতে আগ্রহী হবে ক্ষমতাসীন দলটি। দলের নীতি-নির্ধারণী পর্যায়ের নেতাদের সঙ্গে কথা বলে এমন আভাস পাওয়া গেছে।

দলটির শীর্ষ নেতারা বলছেন, সুষ্ঠু গণতন্ত্রের জন্য আলাপ-আলোচনা কিংবা সংলাপের কোনো বিকল্প নেই। কিন্তু বসার আগেই যদি কেউ শর্ত জুড়ে দেয় তাহলে বসার দরকার কী? তাদের দাবি যদি মেনেই নেওয়া হয়, তাহলে তো সংলাপের প্রয়োজন হবে না। সংলাপে বসতে হলে ছাড় দেওয়ার সদিচ্ছা থাকতে হবে বিরোধী পক্ষকে। অন্যথায় আওয়ামী লীগ সংলাপ করবে না। কারণ এমন কোনো পরিবেশ সৃষ্টি হয়নি, যে সরকারি দলকে সংলাপে বসতেই হবে।

এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও রাজশাহী সিটি করপোরেশনের মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, শর্তহীনভাবে তারা বসতে চাইলে আমরা সংলাপে বসব। কারণ আমরা চাই প্রতিযোগিতাপূর্ণ ও সুন্দর একটি নির্বাচন হোক। আর বসার মধ্য দিয়ে একটি সুন্দর রাজনৈতিক ও ভোটের পরিবেশ তৈরি হবে বলে বিশ্বাস করি।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, দুই দলের দ্বিতীয় প্রধান (সাধারণ সম্পাদক-মহাসচিব) ব্যক্তির কথায় আগের অবস্থান থেকে সরে আসার আভাস পাওয়া যায়। অর্থাৎ রাজনৈতিক বরফ গলতে শুরু করেছে। বিশেষ প্রয়োজনে তারা শর্ত যুক্ত করে দিলেও বসলে একটা সমাধান আসবেই। তবে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, বিএনপিকে শর্ত তুলে নিতে হবে। তা না হলে সংলাপ করার প্রয়োজনীয়তা দেখছেন না তারা। এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আবদুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘সংলাপে বসতে আমাদের কোনো সমস্যা নেই। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীকে পদত্যাগ করতে হবে, নির্দলীয় সরকার করতে হবে? বর্তমান নির্বাচন কমিশনকে ভেঙে দিতে হবে- বিএনপি এসব শর্ত জুড়ে দিলে কোনো সংলাপ হবে না। শর্তবিহীন সংলাপ চাইলে আমরা রাজি আছি।’

নির্বাচনের বাকি আর মাত্র তিন মাস। এ নির্বাচন সামনে রেখে রাজনীতির মাঠ উত্তপ্ত হচ্ছে। নির্বাচনকালীন সরকারসহ নানা ইস্যুতে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ এবং অন্যতম বিরোধী দল বিএনপি বিপরীতমুখী অবস্থানে রয়েছে। দুই দলই নতুন নতুন কর্মসূচি নিয়ে রাজপথ দখলে রাখতে মরিয়া। এমন পরিস্থিতিতে রাজনৈতিক সমঝোতার জন্য সংলাপ বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে। বড় দুই দলের মধ্যে সংলাপ হবে কি না- এনিয়ে জনমনে আগ্রহের শেষ নেই। দেশি-বিদেশি বিভিন্ন মহলের পক্ষ থেকেও অর্থবহ সংলাপের তাগাদা রয়েছে। জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আর কয়েক মাস পরই জাতীয় সংসদ নির্বাচন। আমরা চাই, এ নির্বাচনটি নিবন্ধিত সব দলের অংশগ্রহণে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ ও প্রতিযোগিতামূলক হোক। সে কারণে সংবিধানের ভিতরে থেকে যে কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আমরা সংলাপ করতে রাজি আছি। যা হওয়ার সংবিধানের ভিতর থেকেই হতে হবে। সংলাপে বসার আগেই প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ, নিরপেক্ষ সরকার গঠনের শর্ত যুক্ত করে দিলে বসার কোনো সুযোগ নেই।’ দলের আরেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, নির্বাচনে জনগণের অংশগ্রহণই বড় কথা। জনগণ নির্বাচনমুখী। কাজেই কারও শর্ত মেনে সংলাপ করার প্রয়োজনীতা দেখছি না। দলের নীতি-নির্ধারকরা বলছেন, সংলাপ হতে হবে শর্তমুক্ত। শর্তই যদি যুক্ত থাকে তাহলে সংলাপের অর্থ হয় না। সুতরাং আওয়ামী লীগের অবস্থান হচ্ছে, বিএনপি শর্ত ছেড়ে এলে সংলাপ হবে। আর শর্তযুক্ত থাকলে সংলাপ অনর্থক, তাদের সঙ্গে বসার কোনো প্রয়োজনীতা নেই।

আওয়ামী লীগের এজেন্ডায় সংলাপে যাবে না বিএনপি : আওয়ামী লীগের নির্ধারণ করা এজেন্ডায় কোনো সংলাপে যাবে না রাজপথের প্রধান বিরোধী দল বিএনপি। দলের নীতি-নির্ধারকরা বলেছেন, আমরাও সংলাপ চাই। কিন্তু যাদের বিরুদ্ধে পর পর তিনটি জাতীয় নির্বাচনে অস্বচ্ছতা ও ভোট চুরির অভিযোগ রয়েছে, যারা দিনের ভোট রাতে করে অবৈধভাবে ক্ষমতায় আছে। যাদের জন্য আজ দেশের গণতন্ত্র ও মানুষের ভোটাধিকার অপহৃত, সেই আওয়ামী লীগ সংলাপের এজেন্ডা নির্ধারণ করে দেবে, বিএনপি সে সংলাপে যাবে না। সরকারের পক্ষ থেকে তাদের পদত্যাগ ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের পরিষ্কার ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের সঙ্গে কোনো সংলাপ করবে না বিএনপি।

বিএনপির একাধিক সিনিয়র নেতা জানান, বর্তমানে একতরফা নির্বাচনের ব্যাপক তোড়জোড় শুরু করেছে সরকার। সরকারের ইচ্ছানুযায়ী নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার বড়জোর এক মাস বাকি আছে। এ পর্যায়ে সংলাপের উদ্যোগ নেওয়া, আয়োজন করা এবং এ থেকে একটা ফলপ্রসূ সিদ্ধান্তে পৌঁছানোর মতো রাজনৈতিক বাস্তবতা দেশে নেই। সেক্ষেত্রে রাজপথের আন্দোলনই হবে বিএনপিসহ বিরোধী দলগুলোর একমাত্র পথ। ১৮ অক্টোবর বুধবার ঢাকায় অনুষ্ঠেয় জনসভা থেকে আন্দোলনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করবে দলটি। সরকারকে পদত্যাগের জন্য কয়েকদিনের সময় বেঁধে দেওয়া হতে পারে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে একদফা দাবি না মানলে পরবর্তিতে লাগাতার কর্মসূচিতে যাওয়ার কথা রয়েছে বিএনপির। পরিস্থিতি অনুযায়ী সভা-সমাবেশ, অবস্থান, ঘেরাও, হরতাল, অবরোধসহ সব ধরনের কর্মসূচিই ঘোষণা করা হতে পারে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সংলাপ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, নির্বাচনকালীন নির্দলীয়-নিরপেক্ষ সরকার ছাড়া অন্য কোনো বিষয়ে আলোচনা করতে আমরা রাজি নই। এটা ছাড়া বিএনপি কোনো সংলাপে যাবে না। সংলাপের বিষয়ে বিএনপি তার আগের অবস্থানেই অটুট রয়েছে। এ বিষয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও দলের আন্তর্জাতিক সম্পর্কবিষয়ক কমিটির চেয়ারম্যান আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, নির্বাচনে ভোট চুরির দায়ে যারা অভিযুক্ত, যাদের বিরুদ্ধে দেশি-বিদেশি সবার এ অস্বচ্ছতার অভিযোগ- সেই ভোট চোরদের দেওয়া এজেন্ডায় বিএনপি কোনো সংলাপে যাবে না। তিনি বলেন, আমরাও সংলাপের পক্ষে। কিন্তু সে সংলাপের এজেন্ডা হতে হবে বাংলাদেশের মানুষের প্রত্যাশার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। আর জনগণের প্রত্যাশা হচ্ছে- একটি নির্দলীয়-নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন। আগে সরকারকে পদত্যাগ ও নির্বাচনকালীন নির্দলীয়-নিরপেক্ষ নির্বাচনের ঘোষণা দিতে হবে। তারপর আমরা অবশ্যই সংলাপে যাব।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে মালয়েশিয়া হাইকমিশনার ও মালদ্বীপের চিফ অব ডেফিন্সের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে মালয়েশিয়া হাইকমিশনার ও মালদ্বীপের চিফ অব ডেফিন্সের সাক্ষাৎ
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
নিবন্ধন পেতে শেষ মুহূর্তে দলগুলোর দৌড়ঝাঁপ
নিবন্ধন পেতে শেষ মুহূর্তে দলগুলোর দৌড়ঝাঁপ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
ভূমিকম্পে কাঁপল বাংলাদেশসহ পাঁচ দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল বাংলাদেশসহ পাঁচ দেশ
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
রাস্তা অবরোধ করলে ছাড় নয়
রাস্তা অবরোধ করলে ছাড় নয়
রাকসুর ভোট গণনা হবে ওএমআর মেশিনেই
রাকসুর ভোট গণনা হবে ওএমআর মেশিনেই
চাকসু নির্বাচনে ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৪ জন
চাকসু নির্বাচনে ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৪ জন
সর্বশেষ খবর
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটিতে ইসরায়েলি হামলা, পালাচ্ছে ফিলিস্তিনিরা
গাজা সিটিতে ইসরায়েলি হামলা, পালাচ্ছে ফিলিস্তিনিরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনৈতিক অঞ্চল: অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ বিপর্যয়
অর্থনৈতিক অঞ্চল: অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ বিপর্যয়

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের বিরোধিতা, টিভি ভাঙলেন শিবসেনা নেতা
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের বিরোধিতা, টিভি ভাঙলেন শিবসেনা নেতা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ
মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ফের উল্টো পথে শেয়ারবাজার
ফের উল্টো পথে শেয়ারবাজার

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় কাজ করতে হবে ঐক্যবদ্ধভাবে
গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় কাজ করতে হবে ঐক্যবদ্ধভাবে

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাবা-মায়ের কবরে সমাহিত ফরিদা পারভীন
বাবা-মায়ের কবরে সমাহিত ফরিদা পারভীন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালাহর শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলের জয়
সালাহর শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলের জয়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃষ্টির বাধায় সমতায় শেষ বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড যুব সিরিজ
বৃষ্টির বাধায় সমতায় শেষ বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড যুব সিরিজ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের কাছে পাকিস্তানের উত্তাপহীন হার
ভারতের কাছে পাকিস্তানের উত্তাপহীন হার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি আটক
টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে পারলে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক হ্রাসের সম্ভাবনা রয়েছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে পারলে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক হ্রাসের সম্ভাবনা রয়েছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় নিখোঁজের একদিন পর ঝোঁপ থেকে মরদেহ উদ্ধার
কুমিল্লায় নিখোঁজের একদিন পর ঝোঁপ থেকে মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি ও উজানের ঢলে ফুঁসছে তিস্তা, উত্তরাঞ্চলে বন্যার শঙ্কা
বৃষ্টি ও উজানের ঢলে ফুঁসছে তিস্তা, উত্তরাঞ্চলে বন্যার শঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির ড্রোন হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদির ক্যামিওতে পাকিস্তানের সম্মানজনক পুঁজি
আফ্রিদির ক্যামিওতে পাকিস্তানের সম্মানজনক পুঁজি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসামের ‌এনআইটি থেকে ৫ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
আসামের ‌এনআইটি থেকে ৫ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসু নির্বাচনে মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু, ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৮
চাকসু নির্বাচনে মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু, ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৮

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বাড়ছে নদীর পানি
কুড়িগ্রামে বাড়ছে নদীর পানি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফটিকছড়িতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
ফটিকছড়িতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিএসসির নতুন সচিব আব্দুর রহমান
পিএসসির নতুন সচিব আব্দুর রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজার স্টেডিয়ামে ভাঙচুরের ঘটনায় মামলা, তদন্ত কমিটি গঠন
কক্সবাজার স্টেডিয়ামে ভাঙচুরের ঘটনায় মামলা, তদন্ত কমিটি গঠন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জীবিত নবজাতক কবরস্থান থেকে হাসপাতালে
জীবিত নবজাতক কবরস্থান থেকে হাসপাতালে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে
সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম
ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি
অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ
কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই
অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো
ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো
কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান
সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম
সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক
ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা
লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি
ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন
ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প
যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না
৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার
‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের
যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়
ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন
এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারকে নিয়ে সমালোচনার ঝড়, যা বললেন মা আয়েশা
টাইগারকে নিয়ে সমালোচনার ঝড়, যা বললেন মা আয়েশা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু
চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথর লুটের ঘটনায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বিএম কলেজের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বিএম কলেজের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

নগর জীবন

শীতলক্ষ্যায় নৌকাডুবি দুই মাদরাসা ছাত্রের লাশ উদ্ধার
শীতলক্ষ্যায় নৌকাডুবি দুই মাদরাসা ছাত্রের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

আনারপুরায় কাগজকলে আগুন
আনারপুরায় কাগজকলে আগুন

নগর জীবন

ডিবি পরিচয়ে ডাকাতি চক্রের তিনজন গ্রেপ্তার
ডিবি পরিচয়ে ডাকাতি চক্রের তিনজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন