শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ নভেম্বর, ২০২৩

কক্সবাজারে বিশাল জনসভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

কাজ শেষ করতে নৌকায় ভোট দিন

♦ আওয়ামী লীগ কল্যাণ করে, অন্যরা ধ্বংস ♦ ক্ষমতার লোভে দেশের সম্পদ তুলে দিতে রাজি নই ♦ শিগগিরই কমবে মূল্যস্ফীতি
রফিকুল ইসলাম রনি, কক্সবাজার থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
কাজ শেষ করতে নৌকায় ভোট দিন

আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশবাসীর উদ্দেশে বলেছেন, আজকের বাংলাদেশ বদলে যাওয়া বাংলাদেশ। সরকারের যে কাজগুলো বাকি আছে, সেগুলো শেষ করতে আবারও নৌকা মার্কায় ভোট দিন।

গতকাল বিকালে কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার মাতারবাড়ী কয়লাবিদ্যুৎ কেন্দ্রসংলগ্ন টাউনশিপ মাঠে উপজেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত বিশাল জনসভায় তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, নৌকা মার্কায় ভোট দেওয়ায় স্বাধীনতা এসেছে। নৌকা মার্কায় ভোট দিয়েছেন বলেই দেশের এত উন্নয়ন হয়েছে। এ সময় নৌকা মার্কায় ভোট দেওয়ার ওয়াদা চাইলে লাখো মানুষ দুই হাত তুলে সম্মতি দিয়ে স্লোগান দেয়, ‘বারবার দরকার শেখ হাসিনার সরকার’। একই সঙ্গে ‘নৌকা নৌকা’ বলে বিশাল জনসমুদ্র থেকে ভেসে আসা স্লোগানের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীও স্লোগান ধরেন- ‘নৌকা, নৌকা, আবার জিতবে নৌকা’।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করে আর বিএনপি-জামায়াত ধ্বংস করে। কাজেই ওদের থেকে জনগণকে সাবধান থাকতে হবে। একমাত্র আওয়ামী লীগই পারে দেশের উন্নতি করতে, অন্য কেউ নয়। কারণ তাদের (বিএনপি-জামায়াত) কোনো দেশপ্রেম বা মানুষের প্রতি কোনো দায়িত্ববোধ নেই। কোনো মানুষের মধ্যে যদি ন্যূনতম মনুষ্যত্ববোধ থাকে তাহলে জীবন্ত মানুষ আগুন দিয়ে পুড়িয়ে মারতে পারে না। মানুষ পুড়িয়ে মারা, সম্পদ পুড়িয়ে নষ্ট করা এটাই তাদের কাজ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সমবেত জনতাকে আবারও নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে আওয়ামী লীগকে সরকার গঠনের সুযোগ দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে বলেন, আগামীতে নির্বাচন। আপনারা নৌকা মার্কায় ভোট দেবেন যেন আপনাদের সেবা করতে পারি। আর যে কাজগুলো এখনো বাকি, সে কাজগুলো যেন এসে করতে পারি। তার জন্য আমি আপনাদের কাছে নৌকা মার্কায় ভোট চাই। এর আগে সভামঞ্চ থেকে একটু দূরে থাকা স্থানীয় এমপি আশেক উল্লাহ রফিককে কাছে ডেকে নেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, তুমি কোথায় যাও। দাঁড়াও আমার পাশে। উপস্থিত জনতা তখন করতালি দেয়। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আপনাদের এমপি রফিক। ওর বাবা যখন মারা যায়, আমি এসেছিলাম। ও খুব ছোট ছিল। আপনারা ভোট দিয়ে ওকে এমপি বানিয়েছেন। আপনাদের হাতে ওকে তুলে দিয়ে গেলাম। এ সময় বিশাল জনসমুদ্র থেকে ভেসে আসা নৌকার স্লোগানের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীও পাল্টা স্লোগান ধরেন- ‘নৌকা, নৌকা, আবার জিতবে নৌকা’। এ সময় রফিককে চোখ মুছতে দেখা যায়। গত ১৫ বছরে আওয়ামী লীগ সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকান্ড তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, আমরা চাই এ দেশ আরও সুন্দর হোক, আরও উন্নত হোক। একটা কথা মনে রাখতে হবে, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়, মানুষের জন্য আমরা কাজ করি। আর অন্য একটি দল (বিএনপি) আছে এরা মানুষের সম্পদ লুটে খায়, এরা খুন-হত্যা, বোমাবাজি, গ্রেনেড হামলা, চোরাকারবারি, অস্ত্র চোরাকারবারি এগুলোই জানে। মানুষের কল্যাণে তারা কাজ করতে পারে না, এটাই হচ্ছে বাস্তবতা। তিনি বলেন, ১৫ বছর আগের বাংলাদেশ আর এখনকার বাংলাদেশ এক নয়। যে পরিবর্তন আমরা করেছি, যার বয়স আজ ১৫ বছর সে মনে করবে এটা তো সেরকমই ছিল। কিন্তু তা না, এমনকি ২০ বছরের ২৫ বছরের যে ছেলে সে একবার চিন্তা করে দেখুক বাংলাদেশ এখন বদলে গেছে। ’৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বাবা-মা, তিন ভাইসহ সব হারানোর বেদনায় কাতর বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা আবেগতাড়িত কণ্ঠে বলেন, আমরা দুই বোন বিদেশে থাকায় প্রাণে বেঁচে যাই। কিন্তু জিয়াউর রহমান আমাদের দেশে আসতে দেয়নি। সব বাধা উপেক্ষা করে যেদিন আমি বাংলাদেশে ফিরে এসেছি, সেদিন আমার কেউ ছিল না। যাদের রেখে গিয়েছিলাম, এসে পেয়েছি সারি সারি কবর। আপনাদের মাঝেই আমি ফিরে পেয়েছি আমার বাবার স্নেহ, মায়ের স্নেহ, ভাইয়ের স্নেহ। দেশের মানুষই আমার পরিবার। কাজেই আপনাদের কল্যাণের জন্য, আপনাদের উন্নয়নের জন্য আমি যে কোনো ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত। প্রয়োজনে বাবার মতো বুকের রক্ত দিতেও প্রস্তুত আছি। শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশকে জাতির পিতা স্বল্পোন্নত দেশ রেখে গিয়েছিলেন। তাঁর আদর্শ বুকে নিয়ে ও পদাঙ্ক অনুসরণ করে আজকে বাংলাদেশকে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদায় উন্নীত করেছি। সেটা আমাদের বাস্তবায়ন করতে হবে। এটা বাস্তবায়ন করতে হলে নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে আওয়ামী লীগকেই জয়ী করতে হবে। কেননা একমাত্র আওয়ামী লীগই পারবে, অন্য কেউ পারবে না। শিগগিরই মূল্যস্ফীতি কমে আসবে এমন আশ্বাস দিয়ে সরকারপ্রধান বলেন, দুঃখের বিষয় হলো, যখন দেশকে সব দিক থেকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছিলাম, ঠিক তখন বাধল রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। স্যাংশন-কাউন্টার স্যাংশন, যার কারণে মূল্যস্ফীতি একটু বেড়েছে। কিন্তু সেটাও নিয়ন্ত্রণে আনতে আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। ইনশাল্লাহ খুব শীঘ্রই এ মূল্যস্ফীতি হ্রাস পাবে। দ্রব্যমূল্য বাড়ায় সাধারণ মানুষের কল্যাণে নেওয়া বিভিন্ন উদ্যোগের কথা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজকে যখন পণ্যমূল্য বেড়ে গেছে, আমরা উপকরণভোগী কার্ড দিচ্ছি। ভিজিএফ, ভিজিডির মাধ্যমে খাদ্যসহায়তা দিচ্ছি। যখন সমুদ্রে মাছ ধরা নিষিদ্ধ থাকে, আমাদের জেলেদের কার্ড দিয়েছি এবং আমরা তাদের খাদ্য সহযোগিতা দিয়ে থাকি এবং বিকল্প কাজের ব্যবস্থা করে দিয়ে থাকি। যাতে মানুষ কষ্ট না পায়, সেদিকে লক্ষ্য রেখেই আমরা কাজ করি। কক্সবাজারবাসীদের উদ্দেশ করে প্রধনমন্ত্রী বলেন, আপনাদের বেঁচে থাকতে হয় সমুদ্রের সঙ্গে যুদ্ধ করে। কাজেই আপনাদের জীবনমান যাতে উন্নত হয়, নিরাপদ হয় তার ব্যবস্থাটাই আমরা করে দিচ্ছি। আমাদের বিশেষ করে এ দ্বীপ অঞ্চলগুলো, একসময় তো অনেকে ভেবেছিল এখানে আর কিছুই হবে না। কিন্তু আজকে আর সেই অন্ধকার দ্বীপ না। আলোকিত দ্বীপ, আলোকিত মহেশখালী, আলোকিত কুতুবদিয়া, আলোকিত এই মাতারবাড়ী-বদরখালী সব। দেশের প্রতিটি ঘরে আমরা আলো জ্বালিয়েছি। শেখ হাসিনা বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব বাংলাদেশের জনগণের কল্যাণ চেয়েছেন। আমি তাঁর কন্যা, আমার একটাই দায়িত্ব- বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষ ঘর পাবে, রোগের চিকিৎসা পাবে, প্রতিটি ছেলে-মেয়ে লেখাপড়া শিখবে, মানুষের মতো মানুষ হবে, বাংলাদেশ উন্নত-সমৃদ্ধ হবে। বাংলাদেশ বিশ্বদরবারে মাথা উঁচু করে চলবে।

ক্ষমতার লোভে দেশের সম্পদ তুলে দিতে রাজি নই : এর আগে দুপুরে কক্সবাজার আইকনিক রেলস্টেশন চত্বরে দোহাজারী থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত রেললাইন প্রকল্পের রেল চলাচলের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমি (শেখ হাসিনা) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের মেয়ে। ক্ষমতার লোভে দেশের সম্পদ কারও হাতে তুলে দিতে পারি না। আমি দিইনি। তিনি বলেন, ২০০১ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে ষড়যন্ত্রভাবে পরাজিত করে বিএনপি ক্ষমতায় আসে। তারা বাংলাদেশের মানুষকে হত্যা, খুন, গুম, দুর্নীতি, লুটপাট শুরু করে। বাংলাদেশে জঙ্গিবাদ-বাংলা ভাইদের উত্থান হয়। বাংলাদেশ বিশ্বের কাছে পরিচিত হয় সন্ত্রাস, দুর্নীতিবাজ দেশ হিসেবে। খাদ্য, বিদ্যুৎ উৎপাদন কমিয়ে দিয়ে দেশের মানুষের জীবনমানে ধস নামায়। এরপর ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ আবার ক্ষমতায় আসে। ২০০৯ সালে সরকার গঠন করে আমরা কর্মপরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ শুরু করি। আওয়ামী লীগ যে কর্মপরিকল্পনা করেছিল সেই গবেষণার ফলে দেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়। বাংলাদেশ গত ১৫ বছরে বদলে গেছে জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসা মাত্রই আমরা অনেক উন্নয়ন প্রকল্প হাতে নিই। বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়াই, বাংলাদেশের সাক্ষরতার হার বাড়াই, দেশের এ রেলপথ থেকে শুরু করে রাস্তাঘাট, পুল, ব্রিজ, স্কুল, মসজিদ সবকিছুর উন্নয়ন করেছি। যমুনা নদীর ওপর ব্রিজ নির্মাণ, তার সঙ্গে রেলসংযোগ, গ্যাস পাইপলাইন, বিদ্যুৎ সংযোগ করে যমুনা সেতু নির্মাণ করে উত্তরবঙ্গের সঙ্গে আমাদের সংযুক্ত হয়। তিনি বলেন, সরকারের উন্নয়ন যারা দেখে না, তাদের মনটাই অন্ধ। চোখের অন্ধত্বের চিকিৎসা করা যায়, কিন্তু মনের অন্ধত্ব তো দূর করা যায় না। আগুন দিয়ে যারা মানুষ পোড়ায় তাদের শুধু চোখ না মনই অন্ধকার। বাংলাদেশের রেল অবহেলিত ছিল উল্লেখ করে সরকারপ্রধান আরও বলেন, যারা পদ্মা সেতুর অর্থ বন্ধ করেছিল তাদের উপদেশ ছিল বাংলাদেশে রেল চলবে না। এ দেশে রেল লাভজনক হবে না। রেলে সব সময় সাধারণ যাত্রীরা যাতায়াত করে, পণ্য আনা-নেওয়া হয়। সব সময় লাভ-লোকসানের হিসাব করা যায় না। মানুষের সেবাটাই আমাদের কাছে বড়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার ৮৭৩ কিলোমিটার রেললাইন নির্মাণ করেছে। ২৮০ কিলোমিটার ডুয়েল গেজ রেললাইন নির্মাণ করা হয়েছে। প্রায় ১ হাজার ৩০০ কিলোমিটার লাইন আমরা সংস্কার বা পুনর্নির্মাণ করেছি। ১ হাজার রেলসেতু নির্মাণ এবং ৭৬৯টি রেলসেতু পুনর্নির্মাণ করা হয়েছে। ১৪৬টি স্টেশন পুনর্নির্মাণ করা হয়েছে। ২৩৭টি রেলভবন পুনর্নির্মাণ করা হয়েছে। ২০০৯-২০২৩ সাল পর্যন্ত ঢাকা-মাওয়া, ঢাকা-ময়মনসিংহ, ঢাকা-ভাঙ্গা মহাসড়ক উন্নতি করে ছয় লেন করা হয়েছে। ১০ হাজার কিলোমিটার মহাসড়ক আমরা প্রশস্ত করেছি। ১১১টি রেলের জন্য লকোমোটিভ, ৬৫৮টি যাত্রীবাহী বগি, ৫১৬টি মালবাহী বগি, ৫০টি লাগেজ ভ্যান বাংলাদেশ রেলওয়ে যুক্ত হয়েছে। রেলে খাদ্য, খাদ্যপণ্য, শাকসবজি আনা-নেওয়া করলে যেন নষ্ট না হয় এজন্য কুলিং সিস্টেমের ব্যবস্থা করা হয়েছে। ১৪৩টি নতুন ট্রেন চালু করা হয়েছে, ১৩৪টি স্টেশনে সিগন্যাল নিয়ম আধুনিকায়ন করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, গত ১৫ বছরে বাংলাদেশকে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী করেছি। বড় বড় বাজেট দিয়ে সক্ষমতার প্রদর্শন করেছি এবং বাস্তবায়নও করেছি। শেখ হাসিনা বলেন, আঞ্চলিক যোগাযোগ সম্পূর্ণ করার জন্য অনেক মেগা প্রকল্প আমরা বাস্তবায়ন করেছি। ঢাকা থেকে পর্যটননগরী কক্সবাজার রেলে আসার জন্য মানুষের আকাক্সক্ষাা ছিল। সেটা আমরা করে দিয়েছি। পঞ্চগড় থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত নতুন করে রেলসংযোগ করা হবে। রাজশাহী, খুলনা বিভাগ এবং কোনো বিভাগ যেন বাদ না পড়ে এজন্য। সুন্দরবনের সঙ্গে কক্সবাজারের রেলসংযোগ করে দেওয়া হবে। তিনি বলেন, আমরা পদ্মাপারের মানুষ সব সময় অবহেলিত ছিলাম। তাই পদ্মা সেতু করে দিয়েছি। রেললাইন করে দেওয়ায় এখন তারাও কক্সবাজার আসতে পারবে।

উৎসবের আমেজে বর্ণিল কক্সবাজার : প্রায় ১৯ বছর পর মহেশখালীর জনসভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আগমন উপলক্ষে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার সৃষ্টি হয় গোটা কক্সবাজার জেলায়। সকাল থেকেই কক্সবাজারের মহেশখালী, কুতুবদিয়া, পেকুয়া ও চকরিয়া থেকে দলের নেতা-কর্মীরা রংবেরঙের ব্যানার-ফেস্টুন নিয়ে, রঙিন গেঞ্জি ও টুপি পরে হাজার হাজার মানুষ যোগ দেয় জনসভাস্থলে। প্রধানমন্ত্রী ৩টা ৪৮ মিনিটে পৌঁছার আগেই সর্বস্তরের মানুষের উপস্থিতিতে জনসভাটি রীতিমতো জনসমুদ্রে রূপ নেয়। মাঠে সংকুলান না হওয়ায় দীর্ঘ পথের নানা জায়গায় হাজার হাজার মানুষকে দাঁড়িয়ে থেকেই প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য শুনতে দেখা যায়। মহেশখালী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ আনোয়ার পাশা চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক তারেক বিন ওসমান শরীফের সঞ্চালনায় জনসভায় আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, ধর্মবিষয়ক সম্পাদক সিরাজুর মোস্তফা চৌধুরী, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, আশেক উল্লাহ আশেক এমপি, জাফর আলম এমপি, কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ফজলুল ইসলাম চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক মজিবুর রহমান, যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শেখ ফজলে নাঈম, ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মাহফুজুল হায়দার চৌধুরী রোটন, ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি সাদ্দাম হোসেনসহ কেন্দ্রীয়, কক্সবাজার জেলা ও উপজেলার নেতাসহ সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ বক্তব্য দেন। জনসভায় উপস্থিত হওয়ার আগে সেখানে জেলা প্রশাসন আয়োজিত অনুষ্ঠানে মহেশখালীর মাতারবাড়ীতে তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিটসহ জেলায় শেষ হওয়া ১৪টি উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সময় চারটি নতুন উন্নয়ন প্রকল্পের ভিস্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন তিনি।

এই বিভাগের আরও খবর
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
কর্মচাঞ্চল্য ফিরেছে রাজস্ব খাতে
কর্মচাঞ্চল্য ফিরেছে রাজস্ব খাতে
হাসিনার বিচার ঠিক গতিতেই এগোচ্ছে
হাসিনার বিচার ঠিক গতিতেই এগোচ্ছে
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
দেশকে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ফেরাতে চীন ইতিবাচক
দেশকে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ফেরাতে চীন ইতিবাচক
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সর্বশেষ খবর
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন
গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন

জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ
জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ

নগর জীবন

সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে
সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

নগর জীবন

পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে বিশ্বব্যাংকের নতুন ডিভিশনাল ডিরেক্টর জঁ পেসমে
বাংলাদেশে বিশ্বব্যাংকের নতুন ডিভিশনাল ডিরেক্টর জঁ পেসমে

নগর জীবন