শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

সংকটের সুযোগ নেয় বড় প্লেয়াররা

ব্যাংক খাতকে সংকটে নিয়েছে খেলাপি ঋণ - বিআইডিএস সম্মেলন সমাপনীতে বক্তারা
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
সংকটের সুযোগ নেয় বড় প্লেয়াররা

বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান-বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ (বিআইডিএস)-এর বার্ষিক সম্মেলনের শেষ দিকে গতকাল বিভিন্ন অধিবেশনে বক্তরা অভিমত দেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে না পারলে দেশের অর্থনীতি গভীর সংকটের দিকে এগিয়ে যাবে। বিশেষ করে এক্সচেঞ্জ রেটটাকে ঠিক করতে হবে। ডলার সংকট দূর করতে হবে। রপ্তানি আয় ও রিজার্ভ বাড়াতে হবে। কৃষি ও শিল্প উৎপাদন বাড়াতে হবে। রাজনীতিতে একটা সুশাসন আনতে হবে। সবার আগে রাজনৈতিক ইচ্ছাশক্তিটা কোনদিকে, সেটাকে ঠিক করতে হবে। তারা বলেন, বাজারে সংকট তৈরি হলে বড় প্লেয়ার সুযোগ নেওয়ার চেষ্টা করেন। সেখানে কাজ করার রয়েছে। বক্তাদের মতে, পণ্যমূল্য স্বাভাবিক রাখার জন্য সবার আগে ডিমান্ড ও সাপ্লাই চেইনটাকে স্বাভাবিক রাখতে হবে।

গুলশানের একটি হোটেলে অনুষ্ঠিত সামপনী দিনের এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী  ড. এম শামসুল আলম, বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর ড. আবদুর রউফ তালুকদার। এ সময় আরও বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রীর সাবেক অর্থ উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান। ড. এম শামসুল আলম বলেন, স্মাগলিং হলেও সেই টাকাটা কিন্তু এক সময় ফিরেই আসে। সে হোক না স্মাগলিং। মূল্যস্ফীতি আমাদের কমবে। আর সিন্ডেকেটশন নিয়ে আমাদের নতুন করে ভাবা দরকার। এখানে সিন্ডিকেটের অভিযোগ উঠলেই গুদামে গিয়ে হানা দিই। এটা নিয়েও ভাবা দরকার। কৃষিও তো বেসরকরকারি খাতের ওপর নির্ভরশীল। এমন একটা পরিস্থিতিতে আমরা সিন্ডিকেটকে দোষ দিতে পারি না। দাম বেড়ে গেলে বা সংকট তৈরি হলেই গুদামে হানা দিই। আমার মনে হয় এটা ঠিক নয়। এটা তো ঘোষণা দেওয়া ব্যবসা। তাহলে কেন গুদামে হানা দেব। এখানে তো সাপ্লাই ও ডিমান্ডকে আগে ঠিক করতে হবে। আমরা তো জানি সামনে ডিমান্ড বাড়বে। তাহলে সময় থাকতেই সাপ্লাই বাড়ালেই তো হয়। তিনি বলেন, ডিমের সংকটের পেছনে কোনো সিন্ডিকেশন ছিল না। এখানে দাম বেড়েছিল সাপ্লাই কমার কারণে। আমদানি হয়েছে, সাপ্লাই বেড়েছে। এখন তো ডিমের বাজার একেবারেই স্বাভাবিক। এখানে আমরা প্রয়োজনে সিন্ডিকেশন সিন্ডিকেশন বলে চিৎকার করি। তবে সিন্ডিকেশন যে হয় না তা আমি বলব না। কিন্তু সেটা খুব ছোট আকারে। বাণিজ্য সচিব তপন কান্তি ঘোষ বলেন, আমরা ভারত থেকে পিঁয়াজ পাওয়ার চেষ্টা করছি। একই সঙ্গে দেশটির সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের চেষ্টাও করছি। আমরা ভারত থেকে প্রচুর পণ্য আমদানি করি। আমরা এখন একটা বাজার অর্থনীতির মধ্যে আছি। এটাকে প্রোপার রান করাতে হলে এখানে অনেক থিওরি রয়েছে। অনেক পণ্যের আমদানি নিষিদ্ধ রয়েছে। তখন এখানে যারা বড় প্লেয়ার তারা কিন্তু সুযোগ নেওয়ার চেষ্টা করে। আমরা যখন ডিম, মাংস, মাছ, শাকসবজিসহ অন্যান্য খাদ্য উৎপাদনে স্বযংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছি। কিন্তু উৎপাদন কম হওয়ার কারণে এবার আলুর দামটা বেড়ে গেছে। আমাদের ডিমও আমদানি করতে হয়েছে। পিঁয়াজ ৭ লাখ টন আমদানি করতে হয়। শাকসবজি ছাড়া অন্য অনেক পণ্য আমদানি করতে হয়। ৭০ লাখ টন গম, ২২ লাখ টন চিনি, ২৮ লাখ টন সয়াবিন ও অন্যান্য তেল আমদানি করতে হয়। এতে আমাদের খরচও বেশি হয়। দাম নিম্নমুখী রাখতে নানা ধরনের পলিসি নিয়ে সরবরাহ ও সাপ্লাই স্বাভাবিক রাখা হয়। ইউক্রেন যুদ্ধের সময়ে তেল, চিনির দাম যতটা বেড়েছিল এখন কিন্তু সেটা নেই। অনেকটাই কমে এসেছে। এখানে আমাদের তথ্যেরও ঘাটতি রয়েছে। সেটার কারণেও আমাদের সংকট তৈরি হয়। এই মুহূর্তে রপ্তানিতে আমরা নেতিবাচক ধারায় রয়েছি। তবে অর্থবছর শেষে এটা ইতিবাচক থাকবে বলে তিনি মনে করেন। বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ জায়েদী সাত্তার বলেন, দুই বছরের বেশি সময় ধরে রপ্তানি বহুমুখীকরণের কথা বলা হচ্ছে কিন্তু ফলাফল তো সে রকম কিছু পাওয়া যাচ্ছে না। এটা দ্রুত করতে হবে। এর জন্য সবার আগে পলিসি ঠিক করতে হবে। তিনি একই সঙ্গে এক্সচেঞ্জ রেট ঠিক করা এবং রপ্তানি বাড়ানোর জন্য বেসরকারি খাতকে আরও বেশি গুরুত্ব দেওয়ার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

অধ্যাপক ড. সেলিম রায়হান বলেন, যারা কর দেন তাদের ওপর অনেক চাপ দেওয়া হয়। ব্যাংক খাতের খেলাপি ঋণ কীভাবে কমানো হবে। এটার জন্য পলিসি কী? এটার জন্য উপায় কী? সমাধান কী হতে পারে। এসব নিয়ে বিস্তর আলোচনার প্রয়োজন রয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক এটা নিয়ে যথেষ্ট কাজ করতে পারছে না। নির্বাচনের পর যে সংস্কারের কথা এসেছে। কিন্তু কী সংস্কার হবে সেসব বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা প্রয়োজন। তিনি মনে করেন, এখানে সবার আগে প্রয়োজন রাজনৈতিক সদিচ্ছা। সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. রাশেদা কে চৌধুরী বলেন, খেলাপি ঋণ কেন বাড়ছে। এটাকে কেন সামাল দেওয়া যাচ্ছে না। প্রশ্ন হচ্ছে, এর সমাধান কোথায়। কেন কোনো সমাধান আর দেখতে পাচ্ছি না। খেলাপি ঋণ ও সুশাসনের ঘাটতি ব্যাংক খাতকে গভীর সংকটের দিকে নিয়ে গেছে বলে তিনি মনে করেন। সাবেক সচিব মাহবুবউল্লাহ বলেন, বাংলাদেশের সমস্যা এখন যেখানে দাঁড়িয়েছে, জোর গলায় দাবি করে বলতে পারছি না যে, আমরা ভালো চলছি। এর প্রতিকার প্রশ্নে আমাদের জাতীয় ঐকমত্য দরকার। তাহলে সমাধান একটা পাওয়া যেতে পারে। আমাদের ব্যাংকে হিউজ সমস্যা। আমাদের প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ করছে না। এসব প্রতিষ্ঠানকে কাজ করতে দেওয়া হয় না। এর জন্য প্রয়োজন গণতন্ত্রকে কাজ করতে দিতে হবে। গণতন্ত্রকে কাজ করতে দিলে সব সমস্যাই আমরা সমাধান করতে পারব। রাজনৈতিক কারণে আমাদের দেশে জাতীয় বিভেদ বাড়ছে। আমরা জোর গলায় বলতে পারি না যে, ভারতের মতো জাতিগত বিভেদ বা সমস্যা আমাদের এখানে হবে না। অনুষ্ঠানের সভাপতি বিআইডিএসের মহাপরিচালক বিনায়েক সেন বলেন, শুনেছি ৯৫ বছর বয়সী নারীকে ব্যাংকের পরিচালক বানানো হয়েছে। এটা তো খুবই দুর্ভাগ্যজনক। এতে বোঝা যায়, আমাদের ব্যাংকিং খাতের অবস্থার কেন কোনো উন্নতি হচ্ছে না। ড. মসিউর রহমান বলেন, এক্সচেঞ্জ রেট নিয়ে অনেক কথা হচ্ছে। এটার জন্য আমাদের একটা পলিসি ঠিক করা দরকার। আমি বলতে চাচ্ছি পলিসিটা হতে হবে মুদ্রার মান কীভাবে বাড়ানো যায় সেটাকে গুরুত্ব দিয়ে। সবচেয়ে বড় দায়িত্ব হলো, একটা রেগুলেটরি বডি থাকতে হবে। সেটা আছেও। সেটার অনেক দায়িত্ব আছে। সেটাকে ওন করতে হবে। এখানে এটাই হয়ে যায় সরকারের দায়িত্ব। বাংলাদেশ ব্যাংককে স্বাধীনভাবে কাজ করতে হবে। এখানে ডিকটেটর হয়ে নয়, ম্যান্ডেট নিয়ে কাজ করতে হবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আবদুর রউফ তালুকদার বলেন, আমাদের অর্থনীতিতে আমরা খুব একটা সমস্যা দেখছি না। এখানে কৃষি উৎপাদন বেশ ভালো হবে। শিল্প উৎপাদনের প্রবৃদ্ধিও গত বছরের চেয়ে ভালোই। এ বছর জিডিপির প্রবৃদ্ধি ৬ শতাংশের মতোই থাকবে বলে আশা করা যায়। আমাদের মূল সমস্যা হলো এক্সটারনাল সেক্টর। ফাইন্যান্সিয়াল সেক্টরেও সমস্যা। কারেন্ট অ্যাকাউন্টে আমরা কিছু স্বাভাবিকতা ফিরিয়ে আনতে পেরেছি। ফলে সামনে আমাদের এক্সচেঞ্জ রেটে কিছুটা ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে। আমরা মানিটারি পলিসিতে কার্যকর পরিবর্তন এনেছি। আমরা আমাদের মানিটারি পলিসি কমিটিটাকে পূর্ণাঙ্গভাবে পরিবর্তন করেছি। আমরা পলিসি ফ্রেমিংয়ে নতুন দিকে যাচ্ছি। আমরা বেসরকারি খাতের ক্রেডিট গ্রোথ সিঙ্গেল ডিজিটে নিয়ে আসার চেষ্টা করছি। এতে বাইরে চাহিদা কমবে। একই সঙ্গে মানি সাপ্লাইও কমবে। এতে মূল্যস্ফীতির ওপর একটা ইতিবাচক প্রভাব পড়বে। গভর্নর বলেন, চ্যালেঞ্জ হলো মূল্যস্ফীতি কমানো, এক্সচেঞ্জ রেট স্টেবল করা এবং রিজার্ভ পরিস্থিতির উন্নতি করা। আমরা এটা নিয়ে কাজ করছি। এখানে সবার পরামর্শ নেওয়া হয়েছে। আগামী মুদ্রানীতিতে সেগুলো প্রতিফলিত হবে। আমরা ইচ্ছাকৃত খেলাপি কমানোর চেষ্টা করছি। এটা চিহ্নিত করার পথ বের করা হয়েছে। এতে রাজনীতিবিদরা তেমন কোনো বিরোধিতা করেননি। একই পরিবারের চারজন পরিচালক ছিল, সেটাতেও পরিবর্তন আনা হয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক কোনো ব্যাংকের বোর্ড ভেঙে দিতে পারে কি না, এমডি বা চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে পারে কি না, সেখানেও বাংলাদেশ ব্যাংক তার দায়িত্ব পালন করছে। ফলে এখানে পলিটিক্যাল উইলের যে প্রশ্ন এসেছে, সেখানে তেমন কোনো সমস্যা নেই। বরং এটাতে বেশ ইতিবাচকতাই দেখা যাচ্ছে।

তিনি বলেন, খেলাপি ঋণ কমানোর কথা বলা হয়েছে। খেলাপি হওয়ার সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসার চেষ্টা করছি। এখানে যে কালচারাল ইস্যু। তা খুবই বাজে। আরও কিছু শক্ত মেজার্স নিতে হবে। খেলাপি ঋণ কমানোর যে  উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে তার প্রতিফলন ঘটবে খুব তাড়াতাড়িই। সংসদীয় আইন আমাকে যতটুকু ক্ষমতা দিয়েছে আমি তার বাস্তবায়ন করতে পারছি কি না- সেটা নিয়ে প্রশ্ন করা যায় কিন্তু যে ক্ষমতা আমাকে দেওয়া হয়নি, সেটা নিয়ে তো কোনো কথা বলা যায় না। তবে আমার (বাংলাদেশ ব্যাংক) অটোনমি আছে কি না, সেটার বাস্তবায়ন কতটুকু হচ্ছে, তা নিয়ে কথা বলা যেতে পারে। তবে আমি বলব আমাদের সেন্ট্রাল ব্যাংক যথেষ্ট স্বাধীনভাবেই কাজ করছে। এ জন্য আমরা নয়/ছয়-এর যে এমবারগো ছিল সেটা তুলে দিয়েছি। এখন ব্যাংকগুলো হায়ার রেট দিয়ে আমানত সংগ্রহ করছে। আবার ঋণের সুদ হার সাড়ে ১১-এর মতো। এদিকে নতুন টাকা ছাপানোও বন্ধ করা হয়েছে। টাকার মানও বাড়তে শুরু করেছে। ডিসেম্বর মাসে এটা আরও ভালো করবে। আমরা মূল্যস্ফীতির চাপও ৬ শতাংশের নিচে নামিয়ে আনতে পারব আগামী জুনের মধ্যে।

সমাপনী অনুষ্ঠানের আগের সেশনে আরও বক্তব্য রাখেন সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. হোসেন জিল্লুর রহমান। অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন যুক্তরাষ্ট্রের ইয়েলে বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. আহমেদ মুশফিক মোবরাক।

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৪০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে