শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

ইনুর নগদ অর্থ বেড়েছে ৫২ গুণ

পিছিয়ে নেই অন্য এমপিরা ♦ সম্পদ ও ঋণ বেড়েছে দীপু মনির ♦ ঋণগ্রস্ত শামীম ওসমান
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ইনুর নগদ অর্থ বেড়েছে ৫২ গুণ

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে প্রার্থীদের দাখিল করা হলফনামা বিশ্লেষণ চলছে। আগের নির্বাচনের তুলনায় অধিকাংশ মন্ত্রী, এমপির সম্পদ ও নগদ অর্থের পরিমাণ বেড়েছে। কারও কারও বেড়েছে অনেক গুণ। কেউ কেউ লাখপতি থেকে হয়েছেন কোটিপতি। কারও নিজের চেয়ে স্ত্রী ও সন্তানদের সম্পদ বেড়েছে। আগের নির্বাচনের হলফনামার সঙ্গে চলতি নির্বাচনের হলফনামার বিশ্লেষণ করে পাঠিয়েছেন আমাদের জেলা প্রতিনিধিরা।   

কুষ্টিয়া : কুষ্টিয়া-২ আসনের টানা তিনবারের এমপি ও জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনুর গত ১০ বছরে নগদ অর্থের পরিমাণ বেড়েছে প্রায় ৫২ গুণ। এ সময়ের মধ্যে ইনুর স্ত্রীর নগদ অর্থ বেড়েছে ২৫ গুণের বেশি। মহাজোট সরকারের তথ্যমন্ত্রীও ছিলেন হাসানুল হক ইনু। কুষ্টিয়া-২ (মিরপুর-ভেড়ামারা) আসনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন কমিশনে তিনি হলফনামা জমা দিয়েছেন। ওই হলফনামার সঙ্গে বিগত দশম ও একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জমা দেওয়া হলফনামা পর্যালোচনা করে এ তথ্য পাওয়া গেছে। দশম সংসদ নির্বাচনে ইনুর দেওয়া হলফনামায় নগদ টাকা ছিল ৬ লাখ ৮৫ হাজার। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ছিল ৫০ লাখ ৬৬ হাজার টাকা। এবার দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে হলফনামায় নগদ টাকা দেখিয়েছেন ৩ কোটি ৫৬ লাখ ১৫৫ টাকা। (এর মধ্যে গাড়ি বিক্রি বাবদ রয়েছে ১ কোটি ৫৮ লাখ টাকা।) দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ইনুর স্ত্রীর নগদ অর্থের পরিমাণ ছিল ৬ লাখ ৩৮ হাজার ৯০ টাকা। একাদশ সংসদ নির্বাচনে হলফনামায় ছিল ৬০ লাখ ৩ হাজার ২৫৮ টাকা। এবার নির্বাচনে এসে দাঁড়িয়েছে ১ কোটি ৬১ লাখ ৫৪ হাজার ৮৪৩ টাকা। হলফনামায় দেওয়া তথ্যমতে, ইনুর অস্থাবর সম্পদের মধ্যে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমা আছে ১৪ লাখ ৮৪ হাজার টাকা; এ খাতে পাঁচ বছর আগে ছিল ৪৪ লাখ ৫১ হাজার টাকা। ১০ বছর আগে ছিল ৩৬ লাখ ৭০ হাজার টাকা। স্ত্রীর নামে এবার ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমা আছে ১৬ লাখ ৩৭ হাজার ২৭০ টাকা। পাঁচ বছর আগে ছিল ১৪ লাখ ২৮ হাজার ৬৭৭ টাকা। ১০ বছর আগে ছিল মাত্র ৮০ হাজার ৪৯৩ টাকা।

মুজিবুল হকের চেয়ে স্ত্রীর সম্পদ বেশি

কুমিল্লা : কুমিল্লা-১১ (চৌদ্দগ্রাম) আসন থেকে টানা তিনবারের এমপি কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মুজিবুল হক রেলমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন পাঁচ বছর। আসন্ন সংসদ নির্বাচনে একই আসন থেকে এবারও আওয়ামী লীগের প্রার্থী তিনি। নির্বাচনি হলফনামার তথ্য বলছে, তাঁর চেয়ে স্ত্রী হনুফা আক্তার ও সন্তানদের অর্থ-সম্পদ বেশি।

হলফনামায় মুজিবুল হকের বার্ষিক আয় উল্লেখ করা হয়েছে ১৬ লাখ ১৭ হাজার টাকা। এর মধ্যে এমপি হিসেবে সম্মানী ভাতা, মুক্তিযোদ্ধা ভাতা এবং আয়কর আইনজীবী হিসেবে প্রাপ্ত পেশাগত আয় ১৪ লাখ ১১ হাজার টাকা। বাসা ভাড়া ২ লাখ টাকা, কৃষি খাত থেকে আয় ৬ হাজার। অস্থাবর সম্পদের মধ্যে নগদ আছে ৪ লাখ ৩২ হাজার টাকা। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমা ৩ লাখ ৯৯ হাজার টাকা। স্থাবর সম্পদ হিসেবে কৃষিজমি রয়েছে এক দশমিক ৩৩ একর। মূল্য ৬ লাখ ৯৮ হাজার টাকা। অকৃষি জমি রয়েছে দশমিক ১৬ একর। মূল্য ১১ লাখ ৭৯ হাজার টাকা। ১ কোটি ৯৬ লাখ ৮৭ হাজার টাকা মূল্যের দুটি আবাসিক দোতলা ভবন ও একটি বাণিজ্যিক ছয়তলা ভবন রয়েছে। এ ছাড়া রয়েছে ১ কোটি ৪৪ লাখ ৪৩ হাজার টাকার একটি অ্যাপার্টমেন্ট।

মুজিবুল হকের চেয়ে তাঁর স্ত্রী হনুফা বেগমের সম্পদ বেশি। তাঁর স্ত্রীর নগদ রয়েছে ২০ লাখ ৫৪ হাজার ৬৬৮ টাকা। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমা ১১ লাখ ৯৮ হাজার টাকা। সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সে শেয়ার ক্রয় ও জীবন বীমায় ৬৯ লাখ ৬৩ হাজার টাকা। স্থায়ী আমানত ৯ লাখ ৭৭ হাজার টাকা। স্বর্ণ রয়েছে ৮৭ ভরি। ১ কোটি ৫০ লাখ টাকা মূল্যের একটি অ্যাপার্টমেন্ট রয়েছে। এ ছাড়া সন্তানদের নামে ২ কোটি ৩০ লাখ ৪৫ হাজার টাকার সম্পদ রয়েছে।

এমপি বাবুর জমি বেড়েছে ৪২ গুণ

নারায়ণগঞ্জ : নারায়ণগঞ্জ-২ (আড়াইহাজার) আসনে আওয়ামী লীগের এমপি নজরুল ইসলাম ওরফে বাবু ও তাঁর স্ত্রীর সহায়-সম্পত্তি বহুগুণ বেড়েছে। ১৫ বছরের ব্যবধানে নজরুল ইসলামের অকৃষিজমি বেড়ে ৪২ গুণ হয়েছে। তাঁর স্ত্রী শূন্য থেকে ৩৫৫ শতাংশ অকৃষি জমির মালিক হয়েছেন। আসন্ন নির্বাচনে মনোনয়নপত্রের সঙ্গে তাঁর দাখিল করা হলফনামা বিশ্লেষণ করে সম্পত্তির পরিমাণ বেড়ে যাওয়ার এ তথ্য পাওয়া গেছে। নজরুল ইসলাম এবার নিয়ে চতুর্থ দফায় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। তিনি পেশায় ব্যবসায়ী (আমদানিকারক ও সরবরাহকারী) বলে উল্লেখ করেন। তাঁর স্ত্রী সায়মা ইসলাম আড়াইহাজার উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা। ২০০৮ সালে নবম সংসদ নির্বাচনে নজরুল ইসলাম তাঁর হলফনামায় পেশার ঘরে উল্লেখ করেছিলেন তিনি প্রথম শ্রেণির ঠিকাদার। ওই ব্যবসা থেকে বার্ষিক আয় দেখিয়েছিলেন ৩ লাখ ৫৮ হাজার টাকা। তখন তাঁর স্ত্রীর চিকিৎসা থেকে আয় দেখানো হয় ১ লাখ ৭৪ হাজার টাকা। অস্থাবর সম্পত্তি হিসেবে নজরুল ইসলামের নগদ ৭ লাখ ৫১ হাজার টাকা। সে সময় স্থাবর সম্পত্তি হিসেবে নজরুল ইসলাম শুধু নিজের নামে ৮ দশমিক ৫ শতাংশ অকৃষি জমি দেখিয়েছিলেন, যার মূল্য ৪ লাখ ৬০ হাজার টাকা। তবে স্ত্রী ও নির্ভরশীলদের নামে কোনো সম্পদ ছিল না। গত ১৫ বছরে এই এমপি ও তাঁর স্ত্রীর স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তি বহুগুণ বেড়েছে। হলফনামায় নজরুল ইসলাম নিজের নামে অকৃষি জমি ৩৬১ শতাংশ দেখিয়েছেন, যার মূল্য ২ কোটি ৫ লাখ ৫৫ হাজার টাকা। ২ দশমিক ২ শতাংশ জমির ওপর দালানের মূল্য দেখানো হয়েছে ১ লাখ ৫৭ হাজার টাকা। এ ছাড়াও রয়েছে ৩ হাজার ২০০ বর্গফুটের ৮১ লাখ টাকার মূল্যের ফ্ল্যাট একটি, পূর্বাচলে ১০ কাঠার প্লট ৪১ লাখ টাকাসহ মোট ৩ কোটি ২৯ লাখ ১২ হাজার টাকার সম্পত্তি।

শামীম ওসমান ঋণগ্রস্ত

নারায়ণগঞ্জ : টানা দুই মেয়াদে নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনে এমপির দায়িত্ব পালন করছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী এ কে এম শামীম ওসমান। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে দাখিল করা হলফনামার সঙ্গে বিগত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের হলফনামা বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, এই এমপির ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বাড়লেও আয় বেড়েছে অল্প পরিমাণে। তবে এই পাঁচ বছরের ব্যবধানে ঋণের পরিমাণ প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। শামীম ওসমান আওয়ামী লীগ থেকে ১৯৯৬, ২০১৪ ও ২০১৮ সালে নারায়ণগঞ্জ-৪ আসন থেকে এমপি নির্বাচিত হয়েছেন।

হলফনামায় তিনি জানান, শামীম ওসমানের নগদ টাকা রয়েছে ১৭ লাখ ৮৭ হাজার ৫৯২ টাকা। ব্যাংকে নিজ নামে জমা রয়েছে ৭৩ লাখ ৪ হাজার টাকা। এ ছাড়া রয়েছে বন্ড ও শেয়ার জেড এন শিপিংয়ের নামে ১ কোটি, মাইশা এন্টারপ্রাইজে ৯৫ লাখ, উইসডম নিটিংয়ে ২ লাখ ৫০ হাজার, জেড এন করপোরেশনে ১ কোটি ৭ লাখ ৭৫ হাজার ৪৫৪ টাকা, খান ব্রাদার্সে ২ লাখ ৫০ হাজার। এমপি শামীম ওসমানের নামে আইএফআইসি ব্যাংকে এফডিআর রয়েছে ২ কোটি ৪৯ লাখ ১ হাজার টাকা। হলফনামায় উল্লেখ করা ঋণের মধ্যে রয়েছে- বিদেশে কর্মরত বন্ধুর কাছ থেকে সুদবিহীন ঋণ নিয়েছেন ২৬ লাখ ৬৯ হাজার ৯৫০ টাকা। আইএফআইসি ব্যাংক নারায়ণগঞ্জ শাখা থেকে নিয়েছেন ৭৩ লাখ ৪ হাজার ৬৮৯ টাকা। গাড়ি বাবদ ঋণ নিয়েছেন ৬ লাখ ৩৭ হাজার ৭৩৭ টাকা। ক্রস চেকের মাধ্যমে ঋণ নিয়েছেন ১ কোটি টাকা। এ ছাড়া জেড এন শিপিং লাইন লিমিটেডের নামে আইএফআইসি ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েছেন ১৫ কোটি টাকা এবং মাইশা এন্টারপ্রাইজের নামে ৫ কোটি টাকা ঋণ নেওয়া হয়েছে।

ব্যাংক ঋণ বেড়েছে ডা. দীপু মনির

চাঁদপুর : চাঁদপুর-৩ আসনের এমপি ও শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির সম্পদের পাশাপাশি ব্যাংক ঋণের পরিমাণও বেড়েছে গত পাঁচ বছরে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে সদর ও হাইমচরের এ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী টানা তিনবারের এই এমপির জমা দেওয়া হলফনামার তথ্য বিশ্লেষণে এসব তথ্য জানা গেছে। আওয়ামী লীগের এই যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের হলফনামায় তিনি পেশা হিসেবে চিকিৎসক, জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, আইনজীবী ও রাজনীতিক উল্লেখ করেছেন। ২০১৮ ও ২০২৩ সালের হলফনামা বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, ২০১৮ সালে তিনি স্থাবর সম্পদ হিসেবে ৩৫ লাখ টাকা মূল্যের দুটি ফ্ল্যাটের মালিক ছিলেন। এবার তিনি তিনটি ফ্ল্যাটের কথা উল্লেখ করেছেন; যেগুলোর মূল্য দেখিয়েছেন ৩ কোটি ৬০ লাখ টাকা। এ ছাড়া স্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে ৩৪ লাখ টাকা মূল্যের ১০ কাঠা অকৃষি জমি। আগেও এ পরিমাণ জমিই দেখিয়েছিলেন।

২০১৮ সালের নির্বাচনে দাখিল করা হলফনামায় দীপু মনি স্বামীর নামে ৪০ লাখ টাকার দুটি ফ্ল্যাট দেখালেও বর্তমানে সেখানে দেখিয়েছেন ১৫ লাখ টাকার একটি ফ্ল্যাট। পাশাপাশি ২০১৮ সালের নির্বাচনে গাড়ি বাবদ এক্সিম ব্যাংকে ৫ লাখ ৮৬ হাজার ৯০৫ টাকা ঋণ দেখালেও এবার ঋণের পরিমাণ বেড়েছে। তিনি ১ কোটি ১১ লাখ ৭৫ হাজার টাকা ব্যক্তিগত ঋণ দেখিয়েছেন।

গোলাপের নগদ অর্থ বেড়েছে ৪ গুণ

মাদারীপুর : মাদারীপুর-৩ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আবদুস সোবহান গোলাপের নগদ অর্থের পরিমাণ প্রায় ৪ গুণ বেড়েছে পাঁচ বছরের ব্যবধানে। কিনেছেন কোটি টাকার বিলাসবহুল গাড়ি; সঙ্গে বেড়েছে স্ত্রীর অর্থ। আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক গোলাপ মাদারীপুর-৩ (সদরের একাংশ, কালকিনি ও ডাসার উপজেলা) আসনের এমপি। নির্বাচনি হলফনামায় তিনি বলেন, পাঁচ বছর আগে ২০১৮ সালের হলফনামায় গোলাপ নগদ টাকার ঘরে নিজের নামে ৭৯ লাখ ৬৫ হাজার টাকা এবং স্ত্রী গুলশান আরার নামে ১ কোটি ১১ লাখ ১৪ হাজার টাকা রয়েছে উল্লেখ করেছিলেন। এবার ১৫ লাখ ২৮ হাজার ৬১৪ টাকা দেখিয়েছেন। তবে গোলাপের স্ত্রীর টাকা বেড়ে হয়েছে ১ কোটি ৯৬ লাখ ৬৫ হাজার টাকা।

২০১৮ সালে গোলাপের নিজের নামে ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানে ৩৩ লাখ ৬২ হাজার টাকা এবং স্ত্রীর নামে ৫১ লাখ ৯ হাজার টাকা জমা দেখিয়েছেন। বর্তমানে তাঁর জমা অর্থের পরিমাণ ১ কোটি ৪৫ লাখ ৩ হাজার টাকা এবং স্ত্রীর নামে ২৮ লাখ ১৮ হাজার টাকা দেখিয়েছেন। সে অনুযায়ী গোলাপের নগদ অর্থের পরিমাণ বেড়েছে ৪ দশমিক ৩১ গুণ। ২০১৮ সালের হলফনামা অনুযায়ী, স্ত্রীর কাছে ৯৮ হাজার ১১৮ ইউএস ডলার ছিল। কিন্তু চলতি বছরে তাঁর কাছে কোনো বৈদেশিক মুদ্রা নেই।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
তারেক রহমান মানবতার দূত হিসাবে কাজ করছেন : রিজভী
তারেক রহমান মানবতার দূত হিসাবে কাজ করছেন : রিজভী

১১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

স্মারক স্বর্ণ-রৌপ্য মুদ্রার মূল্য পুনর্নির্ধারণ
স্মারক স্বর্ণ-রৌপ্য মুদ্রার মূল্য পুনর্নির্ধারণ

১৬ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

তরুণ প্রজন্ম দেশকে উদ্যোক্তা বান্ধব রাষ্ট্রে পরিণত করবে : প্রাথমিক উপদেষ্টা
তরুণ প্রজন্ম দেশকে উদ্যোক্তা বান্ধব রাষ্ট্রে পরিণত করবে : প্রাথমিক উপদেষ্টা

৫১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা, স্বামীর যাবজ্জীবন
কুমিল্লায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা, স্বামীর যাবজ্জীবন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির কর্মশালা
কুড়িগ্রামে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির কর্মশালা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধাচারণ, যুবদলের দুই নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধাচারণ, যুবদলের দুই নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে চার জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯২০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে চার জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯২০

১২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় কৃষকদের মাঝে বীজ বিতরণ শুরু
কুমিল্লায় কৃষকদের মাঝে বীজ বিতরণ শুরু

১৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

কান্নার শব্দে ধান ক্ষেত থেকে উদ্ধার হলো ২ দিনের নবজাতক
কান্নার শব্দে ধান ক্ষেত থেকে উদ্ধার হলো ২ দিনের নবজাতক

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোটরযানের ফিটনেস পরীক্ষায় মেরামত কারাখানা নির্বাচনের উদ্যোগ
মোটরযানের ফিটনেস পরীক্ষায় মেরামত কারাখানা নির্বাচনের উদ্যোগ

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জের ঢেঁকিছাঁটা চাল যাচ্ছে সারাদেশে
মানিকগঞ্জের ঢেঁকিছাঁটা চাল যাচ্ছে সারাদেশে

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট
৫ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কান্নার শব্দে ধানক্ষেতে মিলল নবজাতক
কান্নার শব্দে ধানক্ষেতে মিলল নবজাতক

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাদ্যে অননুমোদিত ‘গোলাপ ও কেওড়া জল’ ব্যবহারে সতর্কবার্তা
খাদ্যে অননুমোদিত ‘গোলাপ ও কেওড়া জল’ ব্যবহারে সতর্কবার্তা

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

লিগ্যাল এইড হেল্পলাইনের টোল ফ্রি নতুন নম্বর ‘১৬৬৯৯’
লিগ্যাল এইড হেল্পলাইনের টোল ফ্রি নতুন নম্বর ‘১৬৬৯৯’

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে যোগদান করলেন নতুন ডিসি নাজমুল ইসলাম
চাঁদপুরে যোগদান করলেন নতুন ডিসি নাজমুল ইসলাম

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিশনের প্রেস উইংয়ের প্রথম সচিব পদে প্রশাসন ক্যাডারের পদায়নে তথ্য ক্যাডারের প্রতিবাদ
মিশনের প্রেস উইংয়ের প্রথম সচিব পদে প্রশাসন ক্যাডারের পদায়নে তথ্য ক্যাডারের প্রতিবাদ

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের আরও ৫ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
ঢাকায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের আরও ৫ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্যার সলিমুল্লাহ ও রাজশাহী মেডিকেল কলেজে নতুন পরিচালক নিয়োগ
স্যার সলিমুল্লাহ ও রাজশাহী মেডিকেল কলেজে নতুন পরিচালক নিয়োগ

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নাইজেরিয়ার ব্রিগেডিয়ার জেনারেলকে হত্যার দাবি জিহাদিদের
নাইজেরিয়ার ব্রিগেডিয়ার জেনারেলকে হত্যার দাবি জিহাদিদের

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টের মাইলফলকে মুশফিক
শততম টেস্টের মাইলফলকে মুশফিক

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তাইওয়ান বিতর্ক: চীনে জাপানি চলচ্চিত্রের মুক্তি স্থগিত
তাইওয়ান বিতর্ক: চীনে জাপানি চলচ্চিত্রের মুক্তি স্থগিত

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের মৃত্যু
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের মৃত্যু

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ২০
মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ২০

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখায় মাসিক কুইজ প্রতিযোগিতা সম্পন্ন
বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখায় মাসিক কুইজ প্রতিযোগিতা সম্পন্ন

৫৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পরিবারসহ কাজী জাফরের আয়কর নথি সিআইডিকে দেওয়ার নির্দেশ
পরিবারসহ কাজী জাফরের আয়কর নথি সিআইডিকে দেওয়ার নির্দেশ

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের উদ্যোগে বগুড়ায় দিনব্যাপী সেবামূলক মানবিক কর্মসূচি
তারেক রহমানের উদ্যোগে বগুড়ায় দিনব্যাপী সেবামূলক মানবিক কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে