শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৪ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

ভোটের হুমকি ৫২ আসনে

অস্ত্রবাজদের তৎপরতায় দুই পক্ষই মুখোমুখি। ইসিতে অভিযোগের স্তূপ, ৭ জানুয়ারি সংঘাতের শঙ্কা, কোথাও কোথাও আলোচনায় প্রশাসনের পক্ষপাতিত্ব
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ভোটের হুমকি ৫২ আসনে

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৫২ আসনে হুমকি রয়েছে। এসব আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী প্রার্থীরা প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে অস্ত্রধারী-সন্ত্রাসীদের জড়ো করার অভিযোগ তুলছেন। তারা শুধু কথার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নন, লিখিতভাবেও নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ দাখিল করছেন। ইসিতে অভিযোগের স্তূপ জমা পড়ছে। অভিযোগে তারা ৭ জানুয়ারি ভোটের দিন বড় ধরনের সংঘাত-সহিংসতার শঙ্কা করেছেন। কোনো কোনো এলাকায় প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারীরা স্থানীয় প্রশাসনের বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ তুলছেন। সর্বশেষ নারায়ণগঞ্জ-১ আসনে তিন স্বতন্ত্র প্রার্থী এসপি ও রূপগঞ্জের ওসির বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দাখিল করেছেন। এরা থাকলে ৭ জানুয়ারি ভোট সুষ্ঠু হবে না বলে তাদের অভিযোগ। জানা গেছে, জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোট গ্রহণের আর মাত্র দুই দিন বাকি। নির্বাচনে প্রচার ঘিরে সংঘাত-সহিংসতা, ক্যাম্প ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগের ঘটনা থামছেই না। সর্বশেষ বরিশাল-২ আসনের বানারীপাড়ায় নৌকার প্রার্থীর সঙ্গে স্বতন্ত্র প্রার্থীর সমর্থকদের সংঘর্ষ ও পাল্টাপাল্টি হামলায় অন্তত ৪০ জন আহত হয়েছে। এ এলাকায় অর্ধশতাধিক মোটরসাইকেল ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। স্বতন্ত্র প্রার্থী ফাইয়াজুল হক রাজুর অভিযোগ, ‘বাইশারী গ্রামে তাঁর সমর্থকদের একটি মিছিলে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ও ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেননের সমর্থকরা হামলা ও গুলি চালান।’ স্থানীয়রা অভিযোগ করছেন, প্রশাসনের লোকজনের কাছে অভিযোগ করেও কোনো লাভ হচ্ছে না। প্রশাসনের যে পরিমাণ তৎপরতা দেখানো দরকার ছিল, তা দেখানো হয়নি। যে কারণে সংঘাত বেড়েই চলেছে। কুমিল্লার দেবিদ্বার, চৌদ্দগ্রাম, দাউদকান্দি, সদর, মুরাদনগর আসনে উত্তজনা বিরাজ করছে। ভোটের দিন রক্তক্ষয়ী সংঘাত-সহিংসতার আশঙ্কা করা হচ্ছে। এসব আসনে সেনাবাহিনী মোতায়েন চান প্রার্থীরা।

ঢাকার পাশে নারায়ণগঞ্জ-১ আসনের প্রার্থী ও তৃণমূল বিএনপির মহাসচিব তৈমূর আলম খন্দকার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘গুন্ডাবাহিনী, সন্ত্রাসী বাহিনী, বোমা বাহিনী, হোন্ডাবাহিনীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। তাদের আইনের আওতায় আনতে হবে। অবৈধ অস্ত্র যাদের কাছে রয়েছে, তাদের কাছ থেকে অস্ত্র উদ্ধার ও গ্রেফতার করতে হবে। এ নির্বাচনের দিকে সবাই তাকিয়ে। কোনো কারণে নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হলে দেশের সম্মান খাটো হয়ে যাবে। আমাদের প্রধানমন্ত্রীর অর্জন নষ্ট হবে। কারণ প্রধানমন্ত্রীর কথায়, সুষ্ঠু নির্বাচনের আশ্বাসে আমরা ভোটে অংশ নিয়েছি। আশা করি সুষ্ঠু ভোট হবে। কোনো কারণে সুষ্ঠু ভোট না হলে বিশ্বে বাংলাদেশ ব্যর্থ রাষ্ট্র হিসেবে পরিচিত হবে।’ রাজশাহীর দুটি আসন চরম ঝুঁকিপর্ণ মনে করছেন প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারীরা। রংপুরের ছয়টি আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা নিরপেক্ষ ভোটের দাবি তুলেছেন। সুনামগঞ্জ সদর আসনের বর্তমান এমপি ও লাঙল নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী পীর ফজলুর রহমান মিসবাহ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘কিছু কিছু জায়গায় জাতীয় পার্টির কর্মী-সমর্থকদের নির্বাচনি প্রচারে বাধা দেওয়া হচ্ছে। হুমকিধমকি দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া এ আসনে কিছু কিছু জায়গায় আগের রাতে ব্যালট বাক্স পাঠানোর কথা শুনছি। এটাই সুষ্ঠু ভোটের শঙ্কা। কারণ আমার প্রতিপক্ষ সাবেক আমলা, কাজেই আগের রাতে ব্যালট পাঠিয়ে যেন সিল মেরে ভরে রাখা না হয়, সেজন্য ভোটের দিন সকালে কেন্দ্রে ব্যালট পাঠানোর দাবি করছি। জনগণ সুষ্ঠুভাবে ভোট দিতে পারলে আমার বিজয় সুনিশ্চিত।’

ফরিদপুর-৩ (সদর) আসনে ব্যবসায়ী এ কে আজাদ চৌধুরী নিরপেক্ষ ভোটের দাবি জানিয়েছেন। ফরিদপুর-১ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আরিফুর রহমান দোলনও সুষ্ঠু পরিবেশ সৃষ্টি করতে নির্বাচন কমিশনের প্রতি দাবি জানিয়েছেন। ফরিদপুর-২ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী জামাল হোসেন মিয়া বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমার প্রতিপক্ষ নৌকার প্রার্থী ভোট কাটার সব ধরনের আয়োজন শেষ করেছে। স্ষ্ঠুু ভোটের পরিবেশ দেখছি না। ইসির কাছে দাবি, সুষ্ঠু ভোটের পরিবেশ নিশ্চিত করা হোক।’ চট্টগ্রাম-১২ (পটিয়া) আসনে নৌকার প্রার্থী মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী অভিযোগ করেছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী হুইপ সামশুল হক চৌধুরী নির্বাচন উপলক্ষে এলাকায় সন্ত্রাসী-অস্ত্রবাজদের জড়ো করছেন। নির্বাচনের দিন প্রভাব ঘাটিয়ে বিশৃঙ্খলা তৈরি করবেন। ইতোমধ্যে অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীরা মহড়াও দিচ্ছে। সাধারণ ভোটারদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। ভোটে হুমকি রয়েছে এমন ৫২ আসন চিহ্নিত করা হয়েছে। এর মধ্যে গাজীপুরের চারটি আসনেই স্বতন্ত্র প্রার্থীরা সুষ্ঠু ভোটের পরিবেশ নিশ্চিত করতে বলেছেন। কোনো ধরনের হুমকিধমকি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের পথে বড় বাধা বলে মনে করেন তারা। একই ধরনের কথা জানা গেছে ময়মনসিংহের চারটি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারীদের মুখে। জানা গেছে, ৩০০ আসনের মধ্যে নওগাঁ-২-এ স্বতন্ত্র প্রার্থী মারা যাওয়ায় সে আসনের ভোট গ্রহণ স্থগিত করেছে নির্বাচন কমিশন। সে কারণে ২৯৯টি আসনে ভোট হবে। এ আসনগুলোর অধিকাংশেই নৌকার সঙ্গে লড়ছেন স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। টাঙ্গাইলের অধিকাংশ আসনেই প্রতিদ্বন্দ্বিতা হচ্ছে। কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তমসহ স্বতন্ত্র প্রার্থীরা সুষ্ঠু ভোটের পরিবেশ সৃষ্টি করতে নির্বাচন কমিশনের প্রতি দাবি জানিয়েছেন। ঢাকা-৫ আসনে নৌকার প্রার্থীর বিরুদ্ধে স্বতন্ত্র প্রার্থীদের প্রচারে বাধা প্রদান, কেন্দ্র ভাঙচুর, হুমকিধমকির অভিযোগ উঠেছে। এ ছাড়া তাঁর কর্মী-সমর্থকরা বলে বেড়াচ্ছেন, যেখানেই ভোট দিন, নৌকার ভোট হিসেবে যোগ করা হবে। ইসিসূত্র জানান, আচরণবিধি লঙ্ঘন থামছে না। প্রতীক বরাদ্দের পর থেকেই আচরণবিধি লঙ্ঘনের হিড়িক দেখা যাচ্ছে। নির্বাচন কমিশনে আচরণবিধি লঙ্ঘন নিয়ে অভিযোগের স্তূপ তৈরি হয়েছে। এ পর্যন্ত ৫ শতাধিক আবদেন এসেছে আচরণবিধি লঙ্ঘনের বিষয়ে। এর মধ্যে দেড় শতাধিক অভিযোগ আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের বিরুদ্ধে। এ ছাড়া আওয়ামী লীগ প্রার্থী ও দলীয় স্বতন্ত্রদের পাল্টাপাল্টি অভিযোগও রয়েছে। আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে ৫৮৯ প্রার্থী ও তাদের সমর্থকরা নির্বাচন কমিশনের (ইসি) শোকজের মুখে পড়েছেন। নির্বাচন অনুসন্ধান কমিটি গতকাল পর্যন্ত প্রার্থী ও সমর্থকদের ৫৮৯টি নোটিস করেছে। সবচেয়ে বেশি নোটিস করা হয়েছে ঢাকা অঞ্চলে। ঢাকায় নোটিসের সংখ্যা ১৩১ এবং রাজশাহী অঞ্চলে ১০৩টি। সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসির করণীয় জানতে চাইলে সাবেক নির্বাচন কমিশনার মো. শাহনেওয়াজ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানে কোনো বাধা নেই। এক প্রার্থীর ওপর অন্য প্রার্থীর যে হামলার ঘটনাগুলো ঘটছে, এটা নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য কোনো বাধা নয়। তবে এটা আচরণবিধির লঙ্ঘন। এজন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত যেসব কর্মকর্তা আছেন, রিটার্নিং অফিসার আছেন, ম্যাজিস্ট্রেট আছেন উনারা দেখবেন। অভিযোগ দিলে তারা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন। সরকার একটা সুন্দর ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করার ঘোষণা দিয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী আছে, নির্বাচন কমিশন তাদের দিকনির্দেশনা দেবে যাতে ভালো নির্বাচন হয়।’ সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) এ কে এম শহীদুল হক বলেন, ‘নির্বাচনি ক্যাম্পে আগুন, ভাঙচুর ও সহিংসতার ঘটনায় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কোনো ইফেক্ট পড়ার কথা না। প্রশাসন, নির্বাচন কমিশন শতভাগ নিরপেক্ষতা ও স্বচ্ছতা নিয়ে নির্বাচন করছে। তবে সংঘাত যেন না ঘটে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সে বিষয়ে আরও সজাগ থাকতে হবে। নইলে নির্বাচন কেন্দ্র করে বড় ধরনের সংঘাত ঘটে যাওয়ার আশঙ্কা উড়িয়ে দেওয়া যায় না।’

রূপগঞ্জে জড়ো হচ্ছে অস্ত্রধারীরা

এই বিভাগের আরও খবর
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইসির কাজে গতি আনতে দুই আইন সংস্কার অনুমোদন
ইসির কাজে গতি আনতে দুই আইন সংস্কার অনুমোদন
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
অর্থনীতিতে কৃষির ভূমিকা অপরিসীম
অর্থনীতিতে কৃষির ভূমিকা অপরিসীম
আলোচনার মধ্যে কর্মসূচি শুভ নয়
আলোচনার মধ্যে কর্মসূচি শুভ নয়
রাকসু চাকসু নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই
রাকসু চাকসু নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ৭টি আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় ৭টি আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

দুর্ভোগ
দুর্ভোগ

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম

কিশোর গ্যাংয়ের স্পিডবোট মহড়া
কিশোর গ্যাংয়ের স্পিডবোট মহড়া

দেশগ্রাম

সোশ্যাল মিডিয়া-ইউটিউবে সরব তারকারা
সোশ্যাল মিডিয়া-ইউটিউবে সরব তারকারা

শোবিজ

ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন

সম্পাদকীয়

একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী

সম্পাদকীয়