শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৬ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

মাদকের ভয়ংকর নেটওয়ার্ক

ধরাছোঁয়ার বাইরে গডফাদাররা, কক্সবাজার থেকে ঢাকা ব্যবহার হয় সড়ক নৌ রেল ও সমুদ্রপথ উৎকণ্ঠা রূপগঞ্জ চনপাড়া বস্তি, নতুন নতুন মাদকের সমাহার সারা দেশের গ্রামেগঞ্জে
মাহবুব মমতাজী, ঢাকা ও মুহাম্মদ সেলিম, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
মাদকের ভয়ংকর নেটওয়ার্ক

সারা দেশে মাদকের ভয়াবহ জাল বিস্তৃত হয়েছে। এর মাধ্যমে নানা পদ্ধতিতে মাদক ছড়িয়ে পড়ছে সর্বত্র। এর সঙ্গে ভয়াবহ রূপ নিয়েছে ইয়াবার থাবা। সঙ্গে আইস, টাপেনটাডলের মতো অপ্রচলিত মাদক ছড়িয়ে পড়ছে যত্রতত্র। জানা গেছে, মাদকের সঙ্গে জড়িয়ে আছে স্থানীয় রাজনৈতিক প্রভাবশারীরা। ফলে ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকছে মাদকের গডফাদাররা। গত এক বছরে প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমার থেকে সীমান্ত দিয়ে অন্তত হাজার কোটি টাকার প্রাণঘাতী মাদক ক্রিস্টাল মেথ বা আইস দেশে ঢুকেছে। এ সময় ধরা পড়েছে অর্ধশত আইসের ছোট-বড় চালান। একই দেশ থেকে ইয়াবারও ছোট-বড় অনেক চালান ঢুকেছে। এদিকে আকাশপথেও কোকেন, ইয়াবা ও আইসের চালান আসছে। এরই মধ্যে কিছু কিছু চালান জব্দ করেছে শুল্ক গোয়েন্দা ও আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন)। আর রাজশাহী, সিলেট ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ঢাকায় ঢুকছে ইয়াবা, গাঁজা ও হেরোইনের চালান। ঢাকার পাশে সবচেয়ে বড় বস্তি রূপগঞ্জের চনপাড়া মাদক কেনাবেচার অন্যতম বড়  কেন্দ্র। এখানে ইয়াবা, ফেনসিডিল, আইস ও টাপেনটাডল খুব সহজেই পাওয়া যায়। এ কারণে এ এলাকায় সার্বক্ষণিক বহিরাগতদের আনাগোনা থাকে এবং এ এলাকা হয়ে সারা দেশে মাদক ছড়িয়ে পড়ে বলে জানা গেছে। আর ঢাকার পাশের জেলা গাজীপুর, মুন্সীগঞ্জ, মাদারীপুর ও শরীয়তপুরেও সরবরাহ হচ্ছে ইয়াবা, আইস ও ফেনসিডিলসহ বিভিন্ন ধরনের মাদক। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের তথ্যানুযায়ী, উত্তরের তিন জেলা কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট ও দিনাজপুরের সীমান্ত দিয়েও আসছে মাদক। গাঁজা, ফেনসিডিল, ইয়াবা সীমান্তবর্তী এসব জেলা থেকে সারা দেশে সরবরাহ করছে চোরাকারবারিরা। প্রাইভেট কারসহ বিভিন্ন মাধ্যমে ও কৌশলে বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছে এ সিন্ডিকেট। এ ছাড়া তিস্তার চর যেন মাদকের নিরাপদ হাটে পরিণত হয়েছে। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের কর্মকর্তাদের ভাষ্য, লালমনিরহাটের পাঁচ উপজেলার সীমান্ত পথে গড়ে উঠেছে মাদক চোরাচালানের শক্তিশালী সিন্ডিকেট। এর মধ্যে লালমনিরহাট সদর ছাড়া আদিতমারী, কালীগঞ্জ, হাতিবান্ধা ও পাটগ্রাম সীমান্ত পথে আসা মাদক সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ছে তিস্তার চর পেরিয়ে। কোনো কোনো সূত্রে জানা গেছে, গত ৫ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর বিমানবন্দর থানা পুলিশ জহিরুল ইসলাম ও আবদুল বারী নামে দুই মাদক বহনকারীকে গ্রেফতার করে। তাদের কাছ থেকে কোটি টাকা মূল্যের ৮৯০ গ্রাম হেরোইন জব্দ করা হয়। দুই মাদক কারবারি চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ঢাকাগামী বনলতা আন্তনগর এক্সপ্রেস ট্রেন থেকে বিমানবন্দর স্টেশনে নেমে হেরোইন হাতবদলের অপেক্ষায় একটি হোটেলের সামনে অবস্থান করছিলেন। ৩ ফেব্রুয়ারি গাজীপুরের কালিয়াকৈর ও নওগাঁয় অভিযান চালিয়ে ৫ কেজি ৪০০ গ্রাম হেরোইন জব্দের ঘটনায় শাকিবুর, তার স্ত্রী সেলিনা খাতুন ওরফে শিরিনাকে গ্রেফতার করে র‌্যাব-১২ এর একটি দল। শাকিবুর ও শিরিনার নেতৃত্বে ১০-১২ জনের একটি মাদক বহনকারী দল কাজ করছিল সহযোগী হিসেবে। তারা র‌্যাবকে জানায়, রাজশাহীর গোদাগাড়ীর মহিষালবাড়ি এলাকার মাদক সম্রাট শহিদুল ইসলাম ভোদল ও মোহন সীমান্ত পথে হেরোইনের বড় বড় চালান এনে বগুড়া, নওগাঁ, সিরাজগঞ্জ ও ঢাকায় আনছিলেন। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, মাদকের কারণে খুনোখুনিসহ সব ধরনের অপরাধ বাড়ছে। অনেক পরিবার ভেঙে পড়ছে। মাদকাসক্তের ৮০ শতাংশই তরুণ-তরুণী; ৮৫ শতাংশ মাদকাসক্ত ইয়াবা গ্রহণ করেন। গত পাঁচ বছরে মাদকাসক্ত বেড়েছে তিন গুণ। সমাজবিজ্ঞানী অধ্যাপক ড. জিনাত হুদা বলেন, মাদক এখন সমাজে ক্যান্সারে রূপ নিয়েছে। এর পেছনে অন্যতম কারণগুলো হলো- মাদকের অনেক প্রকরণ রয়েছে, যেগুলো (ইয়াবা ও ফেনসিডিল) সহজে তৃণমূল মানুষ, বস্তিবাসী ও অভিজাত এলাকার মানুষের হাতের নাগালে পায়। এর জন্য ছোট-বড় থেকে শুরু করে সব বয়সী মানুষেরা এর প্রতি আসক্ত হয়ে পড়ছে। একই সঙ্গে সঙ্গদোষ অর্থাৎ একজন খেলে পাশে থাকা বন্ধুও আসক্ত হয়ে পড়ছে। এ ছাড়া এক্সপেন্সিভ মাদকগুলো অভিজাত এলাকার মানুষেরা বিভিন্ন ক্লাবে চর্চা করে থাকে। যে কারণে সবার কাছে সহজে মাদক পৌঁছে যায়। মাদক বিস্তারে নৈপথ্যে একটা সিন্ডিকেট চক্র রয়েছে। এটার সঙ্গে আন্ডারওয়ার্ল্ডের রথী-মহারথী এমনকি অনেক রাজনীতিক নেতাও এর সঙ্গে জড়িত। কেউ অর্থ দিয়ে, আবার কেউ আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়ে এখানে মদদ জোগাচ্ছে। শুধু মাদক বিস্তার নয়, এর সঙ্গে ব্যবসা ও বাণিজ্য রয়েছে। মাদক নিয়ন্ত্রণে প্রথমে উৎস বন্ধ করতে হবে। পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়কেও কঠিন ভূমিকা রাখতে হবে। এগুলো ছাড়াও সামাজিকভাবে সচেতনতা তৈরি করতে হবে। বইপুস্তকের মাধ্যমে সচেতনতা বাড়ানো এবং পরিবারের গঠনমূলক ভূমিকাও প্রয়োজন মাদক নিয়ন্ত্রণে। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের পরিসংখ্যান বলছে, ২০২১ সালে ৩৬ কেজি আইস জব্দ করা হয়। ২০২২ সালে জব্দ হয়েছে ১১৩ কেজি ৩৩১ গ্রাম। গত বছরের এপ্রিলে ১২ দিনে জব্দ করা হয় ৪৪ কেজি আইস। যার বাজারমূল্য প্রায় ২০০ কোটি টাকা। এর মধ্যে কক্সবাজারের উখিয়ার পালংখালী ইউনিয়নের রহমতের বিল থেকে ২৪ কেজি আইস জব্দ করে র‌্যাব, যা দেশে এখন পর্যন্ত জব্দ করা আইসের সবচেয়ে বড় চালান। যার বাজারমূল্য ১২০ কোটি টাকা। এর আগে সীমান্তের রহমতের বিল সীমান্ত দিয়ে দেশে আনার সময় ২১ কেজি ৯০ গ্রাম আইসসহ তিনজনকে গ্রেফতার করে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। সংস্থাটির তথ্যানুযায়ী, ২০০৯ সাল থেকে গত বছরের মে পর্যন্ত ইয়াবা জব্দ করা হয়েছে ২ কোটি ২৯ লাখ ৯৭ হাজার ৬১২ পিস ইয়াবা, কোকেন জব্দ হয়েছে ৯ দশমিক ৬৮৪ কেজি এবং ফেনসিডিল জব্দ হয়েছে ৪ লাখ ৯৭ হাজার ২৪০ বোতল। এই সময়ের মধ্যে বিভিন্ন মাদক জব্দের ঘটনায় মামলা হয়েছে ১০ লাখ ২৮ হাজার ৬৫২টি। আসামি করা হয়েছে ১৩ লাখ ৯ হাজার ৪৭৯ জনকে। জানা গেছে, চট্টগ্রাম এবং কক্সবাজার থেকে নারায়ণগঞ্জ বন্দরসহ বিভিন্ন জেলায় যাতায়াত করা ছোট ছোট লাইটার জাহাজ, বাল্কহেডে করে আসছে ক্রেজি ড্রাগস ‘ইয়াবা’। তবে বাদ থাকছে না স্থলপথও। বিভিন্ন যাত্রীবাহী বাস, মালবাহী ট্রাক এবং লরি কন্ট্রাক্ট করে আনা হচ্ছে ফেনসিডিল এবং ইয়াবা। কাঁচপুর, ডেমরায় থাকা নির্দিষ্ট ব্যক্তিরা এসব মাদকের চালান বিশেষ প্রটেকশন দিয়ে পৌঁছে দিচ্ছেন রূপগঞ্জের চনপাড়ায়। ঢাকার পাশের সবচেয়ে বড় এই বস্তিতে প্রায় ২৫ হাজার ঘর রয়েছে। সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) হাসান মাহমুদ খন্দকার বলেন, মাদক বাংলাদেশের অন্যতম একটি প্রধান সমস্যা। এর পেছনে দায়ী সামাজিক অবক্ষয়, আইনশৃঙ্খলাজনিত কারণ, আইনের প্রয়োগ, মাদক নিয়ন্ত্রণে সংশ্লিষ্টরা সব সময় কার্যকর ভূমিকা পালন না করার কারণে বিস্তার রোধ করা সম্ভব হচ্ছে না। একই সঙ্গে বিদেশ থেকে আসা মাদকগুলোর রুট বন্ধ করা খুব কঠিন। সেই সুযোগ নিয়ে অনেকে মাদককারবারি করে। আবার এর মধ্যে যারা দায়িত্ব পালন করে তারা যথাযথ করছে না। অনেকে অসাধু তৎপরতায় জড়িত।

তিনি বলেন, কঠোর আইন প্রয়োগের মাধ্যমে বিস্তার রোধ করার সঙ্গে সঙ্গে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। সেই আন্দোলনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যেমন থাকবে তেমনি জনগণ থাকবে। আবার সুশীল সমাজ, অভিভাবক ও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ থাকবে। একই সঙ্গে রাজনৈতিক অঙ্গীকারও থাকতে হবে।

কুরিয়ার সার্ভিসে মাদক : কুড়িগ্রামে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে মাদক পরিবহনের চেষ্টাকালে ১২৫ বোতল ফেনসিডিল জব্দ করেছে পুলিশ। কুড়িগ্রাম সদরের একটি কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে মাদক পরিবহনের সংবাদ পেয়ে গত ১২ জানুয়ারি রাতে জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের একটি টিম অভিযান চালিয়ে বিশেষ কায়দায় কার্টনে রাখা ১২৫ বোতল ফেনসিডিল জব্দ করে।

এর আগে গত বছরের ৬ মে রাজধানীর মতিঝিলের দিলকুশা বাণিজ্যিক এলাকায় একটি কুরিয়ার থেকে ৫০ হাজার ইয়াবা জব্দ করে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর (ডিএনসি)। এ ঘটনায় সাইফুল ইসলাম (৩৯) নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়। ডিএনসির কর্মকর্তারা সে সময় জানান, ডিএনসি ফরিদপুর জেলা কার্যালয়ের কর্মকর্তারা কিছুদিন ধরে সন্দেহভাজন এক ব্যক্তির গতিবিধির ওপর নজর রাখছিলেন। এরই মধ্যে কর্মকর্তারা তথ্য পান, কক্সবাজার থেকে ইয়াবার একটি চালান কুরিয়ারে করে ঢাকা হয়ে মাদারীপুর যাবে। এ তথ্যের ভিত্তিতে সাইফুল ইসলামকে দিলকুশা থেকে আটক করে ওই কার্যালয়ে তল্লাশি চালানো হয়।

মাদক পাচারের নতুন রুট কক্সবাজার-ঢাকা রেলপথ : মাদক পাচারের নতুন রুটে পরিণত হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে চালু হওয়া রেলপথ। কক্সবাজার স্টেশন ও ট্রেনের দুর্বল নিরাপত্তাব্যবস্থাকে সুযোগ হিসেবে নিয়ে মাদক ব্যবসায়ীরা ব্যাপকহারে পাচার করছে ভয়ংকর মাদক ইয়াবা ও আইস। কক্সবাজার থেকে চালু হওয়া ট্রেনে করে মাদক পাচারের তথ্য প্রকাশ হওয়ার পর নড়চড়ে বসেছে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কর্মকর্তারা। মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের চট্টগ্রাম অঞ্চলের অতিরিক্ত পরিচালক জাফর উল্লাহ কাজল বলেন, ঢাকা-কক্সবাজার রুটে চালু হওয়া ট্রেনে মাদক পাচারের তথ্য আমাদের কাছে এসেছে। তাই স্টেশন এলাকায় গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধির পাশাপাশি সোর্স নিয়োগ করা হয়েছে। রেলওয়ে চট্টগ্রাম অঞ্চলের পুলিশ সুপার হাছান চৌধুরী বলেন, রেলযোগে কক্সবাজার থেকে মাদক পাচার ঠেকাতে রেলওয়ে পুলিশ নানা পদক্ষেপ নিয়েছে। পুলিশ সদস্যরা সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের তল্লাশির পাশাপাশি গোয়েন্দা সদস্যরা কক্সবাজার থেকে রেল ছাড়ার আগে কঠোরভাবে নজরদারি করছে।

মাদকে বাড়ছে খুনোখুনি : ঢাকার সাভারের হেমায়েতপুরে মাদক সেবনের প্রতিবাদ করায় শ্বাসরোধ করে লাকী খাতুন নামে এক তরুণীকে হত্যা করে তার প্রেমিক রিপন হোসেন (২৮)। গত বছরের ২ জুন সকালে সাভারের হেমায়েতপুরের জয়নাবাড়ি এলাকার একটি বহুতল ভবনের পাশে কলাগাছের সঙ্গে লাকীর হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। ঘটনার ১৪ দিন পরে খুনিকে গ্রেফতার করে র‌্যাব। ২০২২ সালের ২৫ অক্টোবর টাঙ্গাইল পৌর শহরের এনায়েতপুর এলাকায় সালমা বেগমকে (৫০) কুপিয়ে হত্যা করে মাদকাসক্ত সন্তান আবুল কালাম (৩০)। মাদকের টাকা না দেওয়ায় মাকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়।

পাকস্থলী ও চুলের খোঁপায় ইয়াবা

 

এই বিভাগের আরও খবর
ফ্লাই জোনে গড়ে তোলা হয় মাইলস্টোন
ফ্লাই জোনে গড়ে তোলা হয় মাইলস্টোন
স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া
স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া
যে কোনো সময় প্রকাশের ক্ষমতা পেল ইসি
যে কোনো সময় প্রকাশের ক্ষমতা পেল ইসি
ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ
ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ
সীমান্ত ফের অশান্ত
সীমান্ত ফের অশান্ত
আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!
আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!
সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
চাঁদাবাজি বন্ধ করতে বললে গালাগাল করে
চাঁদাবাজি বন্ধ করতে বললে গালাগাল করে
এর চেয়ে বড় শোক হতে পারে না
এর চেয়ে বড় শোক হতে পারে না
বিদেশ সফরে খরচ ৩৫০ কোটি রুপি!
বিদেশ সফরে খরচ ৩৫০ কোটি রুপি!
ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক
ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক
নিহত ও আহতদের পরিবারের পাশে দাঁড়াবে বিএনপি
নিহত ও আহতদের পরিবারের পাশে দাঁড়াবে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
বগুড়া লেখক চক্রের আলোচনা সভা
বগুড়া লেখক চক্রের আলোচনা সভা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

হঠাৎ ভাঙনে নদীগর্ভে চার ঘর
হঠাৎ ভাঙনে নদীগর্ভে চার ঘর

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্থানীয় ৯৬ নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন বাতিল
স্থানীয় ৯৬ নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন বাতিল

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুরে বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার
গাজীপুরে বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের আমলে ব্যাংকের ৮০ শতাংশ অর্থ বাইরে চলে গেছে: অর্থ উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের আমলে ব্যাংকের ৮০ শতাংশ অর্থ বাইরে চলে গেছে: অর্থ উপদেষ্টা

১৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতির শেরপুর জেলা শাখার ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতির শেরপুর জেলা শাখার ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাসচাপায় মাদ্রাসাছাত্রী নিহত
বাসচাপায় মাদ্রাসাছাত্রী নিহত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংলাপের নামে নাটক করছেন প্রধান উপদেষ্টা: কাজী মামুন
সংলাপের নামে নাটক করছেন প্রধান উপদেষ্টা: কাজী মামুন

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রাইভেটকারের চাপায় ভ্যানচালক নিহত
প্রাইভেটকারের চাপায় ভ্যানচালক নিহত

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের উচিত ভারতে রাজনীতি করা: জাগপা
আওয়ামী লীগের উচিত ভারতে রাজনীতি করা: জাগপা

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

চুয়াডাঙ্গায় দিনমজুরকে গলা কেটে হত্যা
চুয়াডাঙ্গায় দিনমজুরকে গলা কেটে হত্যা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাট-খড়িতে কৃষকের ঘরে নতুন আশা
পাট-খড়িতে কৃষকের ঘরে নতুন আশা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সবার আগে নির্বাহী, আইন ও বিচার বিভাগের সমস্যা সমাধান করতে হবে: আসিফ নজরুল
সবার আগে নির্বাহী, আইন ও বিচার বিভাগের সমস্যা সমাধান করতে হবে: আসিফ নজরুল

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও মাদ্রাসাগুলোর জাতীয়করণের দাবি
এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও মাদ্রাসাগুলোর জাতীয়করণের দাবি

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিএনপি সবসময়ই জনস্বাস্থ্য ও মানবিক দায়িত্ব পালনে জনগণের পাশে থাকবে : নবীউল্লাহ নবী
বিএনপি সবসময়ই জনস্বাস্থ্য ও মানবিক দায়িত্ব পালনে জনগণের পাশে থাকবে : নবীউল্লাহ নবী

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

চুয়াডাঙ্গায় দুই পাচারকারী আটক
চুয়াডাঙ্গায় দুই পাচারকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে ১৪ রাজনৈতিক দল-জোট
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে ১৪ রাজনৈতিক দল-জোট

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রাণে বেঁচে যাওয়া শামুকখোল ও নিশি বকের ঠাঁই হল বনবিভাগে
প্রাণে বেঁচে যাওয়া শামুকখোল ও নিশি বকের ঠাঁই হল বনবিভাগে

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বগুড়ায় সরকারি সড়কে বাঁশের খুঁটি পুতে দখলের চেষ্টা
বগুড়ায় সরকারি সড়কে বাঁশের খুঁটি পুতে দখলের চেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে দুই মাদক কারবারি আটক
নোয়াখালীতে দুই মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আগামী নির্বাচনগুলোতে অতীতের তুলনায় আরও বেশি নারী প্রার্থী দেখা যাবে’
‘আগামী নির্বাচনগুলোতে অতীতের তুলনায় আরও বেশি নারী প্রার্থী দেখা যাবে’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে জুলাই পুনর্জাগরণে সমাজ গঠনে শপথ পাঠ
চাঁদপুরে জুলাই পুনর্জাগরণে সমাজ গঠনে শপথ পাঠ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কু‌ষ্টিয়ায় আওয়ামী লীগ নেতা‌ আটক
কু‌ষ্টিয়ায় আওয়ামী লীগ নেতা‌ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪৮৬
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪৮৬

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে ট্রাক-ট্যাংকলড়ি-কাভার্ডভ্যান-ট্রাক্টর শ্রমিক ইউনিয়নের সভা
কুড়িগ্রামে ট্রাক-ট্যাংকলড়ি-কাভার্ডভ্যান-ট্রাক্টর শ্রমিক ইউনিয়নের সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'নারী-শিশুর প্রতি সহিংসতা রোধে কঠোর অবস্থান নিতে হবে'
'নারী-শিশুর প্রতি সহিংসতা রোধে কঠোর অবস্থান নিতে হবে'

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৩১ জন ভর্তি
ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৩১ জন ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

রাজনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে পরিবেশকে আনতে হবে : সৈয়দা রিজওয়ানা
রাজনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে পরিবেশকে আনতে হবে : সৈয়দা রিজওয়ানা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাপের কামড়ে প্রাণ গেল শিশুর
সাপের কামড়ে প্রাণ গেল শিশুর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আজ স্টিভ জবসের মেয়ের  রাজকীয় বিয়ে, খরচ কত জানেন?
আজ স্টিভ জবসের মেয়ের  রাজকীয় বিয়ে, খরচ কত জানেন?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা বিএনপি না করে তারা তো সেটাই চাইবে
যারা বিএনপি না করে তারা তো সেটাই চাইবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদলে যাচ্ছে কারাগার
বদলে যাচ্ছে কারাগার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ফের আকাশ থেকে ত্রাণ ফেলতে যাচ্ছে জর্ডান ও আমিরাত
গাজায় ফের আকাশ থেকে ত্রাণ ফেলতে যাচ্ছে জর্ডান ও আমিরাত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে ক্যাবিনেট মন্ত্রী ও এক-তৃতীয়াংশ এমপির চাপ
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে ক্যাবিনেট মন্ত্রী ও এক-তৃতীয়াংশ এমপির চাপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালির রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিমান
ইতালির রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিমান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা পিআর চায়, তারা জানেই না পিআর কী: মির্জা ফখরুল
যারা পিআর চায়, তারা জানেই না পিআর কী: মির্জা ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের কাছে হেরে পাকিস্তান দলে ফিরলেন বাবর-রিজওয়ান
বাংলাদেশের কাছে হেরে পাকিস্তান দলে ফিরলেন বাবর-রিজওয়ান

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআই প্রযুক্তি আগামী সংসদ নির্বাচনে বড় চ্যালেঞ্জ : সিইসি
এআই প্রযুক্তি আগামী সংসদ নির্বাচনে বড় চ্যালেঞ্জ : সিইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যাম্বোডিয়ার সঙ্গে সীমান্ত সংঘর্ষ ‘যুদ্ধে রূপ নিতে পারে’ : থাই প্রধানমন্ত্রী
ক্যাম্বোডিয়ার সঙ্গে সীমান্ত সংঘর্ষ ‘যুদ্ধে রূপ নিতে পারে’ : থাই প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে : এ্যানি
মাইলস্টোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে : এ্যানি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহান আল্লাহর অফুরন্ত অনুগ্রহের নিদর্শন মাছ
মহান আল্লাহর অফুরন্ত অনুগ্রহের নিদর্শন মাছ

১০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার কৌশল
ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার কৌশল

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কুমিল্লায় সন্ত্রাসী মামুনকে কুপিয়ে হত্যা
কুমিল্লায় সন্ত্রাসী মামুনকে কুপিয়ে হত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!
আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোপের ৫৭ বলে সেঞ্চুরির জবাবে ডেভিডের ৩৭ বলে সেঞ্চুরি
হোপের ৫৭ বলে সেঞ্চুরির জবাবে ডেভিডের ৩৭ বলে সেঞ্চুরি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুধ দিয়ে গোসল করে পদত্যাগ করলেন ছাত্রলীগ নেতা
দুধ দিয়ে গোসল করে পদত্যাগ করলেন ছাত্রলীগ নেতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে নিহত ৪, ইউপিডিএফের অস্বীকার
খাগড়াছড়িতে দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে নিহত ৪, ইউপিডিএফের অস্বীকার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সাইয়ারা’ ঝড় বলিউডে: ৭ দিনে আয় ২৭৮ কোটি টাকা
‘সাইয়ারা’ ঝড় বলিউডে: ৭ দিনে আয় ২৭৮ কোটি টাকা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ায় মার্কিন অভিযান, দুই ছেলেসহ শীর্ষ আইএস নেতা নিহত
সিরিয়ায় মার্কিন অভিযান, দুই ছেলেসহ শীর্ষ আইএস নেতা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে নীতিগত সম্মতি থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার
যুদ্ধবিরতিতে নীতিগত সম্মতি থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ জেলায় জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা
১৫ জেলায় জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আন্দোলনে নামছে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা
ফের আন্দোলনে নামছে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকার একটি দলকে পৃষ্ঠপোষকতার মধ্য দিয়ে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে : নুর
সরকার একটি দলকে পৃষ্ঠপোষকতার মধ্য দিয়ে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে : নুর

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাথায় হাত বুলিয়ে, ধমক দিয়ে কাজ করাতে হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা
মাথায় হাত বুলিয়ে, ধমক দিয়ে কাজ করাতে হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারকা থেকে ট্যাক্সিচালক—জীবনের নতুন অধ্যায়ের স্বপ্ন দেখছেন ফাহাদ
তারকা থেকে ট্যাক্সিচালক—জীবনের নতুন অধ্যায়ের স্বপ্ন দেখছেন ফাহাদ

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বার্ন ইনস্টিটিউটে এখনো সংকটাপন্ন ৫ জন
বার্ন ইনস্টিটিউটে এখনো সংকটাপন্ন ৫ জন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছিনতাইয়ের ঘটনায় ভুক্তভোগীর সঙ্গে অসদাচরণ, পুলিশের দুঃখ প্রকাশ
ছিনতাইয়ের ঘটনায় ভুক্তভোগীর সঙ্গে অসদাচরণ, পুলিশের দুঃখ প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির উদ্বেগ পিআর
বিএনপির উদ্বেগ পিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যারিস্টার যখন মৎস্য খামারি
ব্যারিস্টার যখন মৎস্য খামারি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইদহে আলোচনায় ট্রাফিক পরিদর্শকের বিলাসবহুল বাড়ি
ঝিনাইদহে আলোচনায় ট্রাফিক পরিদর্শকের বিলাসবহুল বাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

দৌড়াও, থেমো না, আমি আছি
দৌড়াও, থেমো না, আমি আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের হাতে মারণাস্ত্র
পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের হাতে মারণাস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাটির নিচে অনন্য ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার
মাটির নিচে অনন্য ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার

শনিবারের সকাল

ঢাকার প্রথম সিলভার জুবিলির হিট পরিচালক
ঢাকার প্রথম সিলভার জুবিলির হিট পরিচালক

শোবিজ

দেশবাসীর প্রত্যাশা, কথা রাখবেন ড. ইউনূস
দেশবাসীর প্রত্যাশা, কথা রাখবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক
ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

মোগল আমলের সালিশখানা
মোগল আমলের সালিশখানা

শনিবারের সকাল

স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া
স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ওবামাকে প্রাণনাশের হুমকি
ওবামাকে প্রাণনাশের হুমকি

পেছনের পৃষ্ঠা

এক টাকায় দুটি লেবু!
এক টাকায় দুটি লেবু!

পেছনের পৃষ্ঠা

অষ্টম শ্রেণিতে চালু হচ্ছে বৃত্তি পরীক্ষা
অষ্টম শ্রেণিতে চালু হচ্ছে বৃত্তি পরীক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট চামড়া ও জুতা শিল্পের প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট চামড়া ও জুতা শিল্পের প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

খানাখন্দে ভরা রাজধানীর সড়ক
খানাখন্দে ভরা রাজধানীর সড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন মাটি তৈরিতে বাধা প্লাস্টিক
নতুন মাটি তৈরিতে বাধা প্লাস্টিক

পরিবেশ ও জীবন

পদ্মার ভাঙনে আবার আতঙ্ক
পদ্মার ভাঙনে আবার আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে সফল, জীবনযুদ্ধে পরাজিত রতন
জুলাই আন্দোলনে সফল, জীবনযুদ্ধে পরাজিত রতন

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকা হওয়া কি এতই সহজ
নায়ক-নায়িকা হওয়া কি এতই সহজ

শোবিজ

জামায়াত দেশও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে
জামায়াত দেশও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংবদন্তি রেসলার হাল্ক হোগান মারা গেছেন
কিংবদন্তি রেসলার হাল্ক হোগান মারা গেছেন

মাঠে ময়দানে

ঝুঁকিতে শিশুরা, উৎকণ্ঠায় স্বজন
ঝুঁকিতে শিশুরা, উৎকণ্ঠায় স্বজন

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি বন্ধ করতে বললে গালাগাল করে
চাঁদাবাজি বন্ধ করতে বললে গালাগাল করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ
ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও একটি সিরিজ খেলতে চান লিটন
আরও একটি সিরিজ খেলতে চান লিটন

মাঠে ময়দানে

দেব-শুভশ্রীর ভালোবাসা
দেব-শুভশ্রীর ভালোবাসা

শোবিজ

যে কোনো সময় প্রকাশের ক্ষমতা পেল ইসি
যে কোনো সময় প্রকাশের ক্ষমতা পেল ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা