শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৬ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

মাদকের ভয়ংকর নেটওয়ার্ক

ধরাছোঁয়ার বাইরে গডফাদাররা, কক্সবাজার থেকে ঢাকা ব্যবহার হয় সড়ক নৌ রেল ও সমুদ্রপথ উৎকণ্ঠা রূপগঞ্জ চনপাড়া বস্তি, নতুন নতুন মাদকের সমাহার সারা দেশের গ্রামেগঞ্জে
মাহবুব মমতাজী, ঢাকা ও মুহাম্মদ সেলিম, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
মাদকের ভয়ংকর নেটওয়ার্ক

সারা দেশে মাদকের ভয়াবহ জাল বিস্তৃত হয়েছে। এর মাধ্যমে নানা পদ্ধতিতে মাদক ছড়িয়ে পড়ছে সর্বত্র। এর সঙ্গে ভয়াবহ রূপ নিয়েছে ইয়াবার থাবা। সঙ্গে আইস, টাপেনটাডলের মতো অপ্রচলিত মাদক ছড়িয়ে পড়ছে যত্রতত্র। জানা গেছে, মাদকের সঙ্গে জড়িয়ে আছে স্থানীয় রাজনৈতিক প্রভাবশারীরা। ফলে ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকছে মাদকের গডফাদাররা। গত এক বছরে প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমার থেকে সীমান্ত দিয়ে অন্তত হাজার কোটি টাকার প্রাণঘাতী মাদক ক্রিস্টাল মেথ বা আইস দেশে ঢুকেছে। এ সময় ধরা পড়েছে অর্ধশত আইসের ছোট-বড় চালান। একই দেশ থেকে ইয়াবারও ছোট-বড় অনেক চালান ঢুকেছে। এদিকে আকাশপথেও কোকেন, ইয়াবা ও আইসের চালান আসছে। এরই মধ্যে কিছু কিছু চালান জব্দ করেছে শুল্ক গোয়েন্দা ও আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন)। আর রাজশাহী, সিলেট ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ঢাকায় ঢুকছে ইয়াবা, গাঁজা ও হেরোইনের চালান। ঢাকার পাশে সবচেয়ে বড় বস্তি রূপগঞ্জের চনপাড়া মাদক কেনাবেচার অন্যতম বড়  কেন্দ্র। এখানে ইয়াবা, ফেনসিডিল, আইস ও টাপেনটাডল খুব সহজেই পাওয়া যায়। এ কারণে এ এলাকায় সার্বক্ষণিক বহিরাগতদের আনাগোনা থাকে এবং এ এলাকা হয়ে সারা দেশে মাদক ছড়িয়ে পড়ে বলে জানা গেছে। আর ঢাকার পাশের জেলা গাজীপুর, মুন্সীগঞ্জ, মাদারীপুর ও শরীয়তপুরেও সরবরাহ হচ্ছে ইয়াবা, আইস ও ফেনসিডিলসহ বিভিন্ন ধরনের মাদক। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের তথ্যানুযায়ী, উত্তরের তিন জেলা কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট ও দিনাজপুরের সীমান্ত দিয়েও আসছে মাদক। গাঁজা, ফেনসিডিল, ইয়াবা সীমান্তবর্তী এসব জেলা থেকে সারা দেশে সরবরাহ করছে চোরাকারবারিরা। প্রাইভেট কারসহ বিভিন্ন মাধ্যমে ও কৌশলে বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছে এ সিন্ডিকেট। এ ছাড়া তিস্তার চর যেন মাদকের নিরাপদ হাটে পরিণত হয়েছে। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের কর্মকর্তাদের ভাষ্য, লালমনিরহাটের পাঁচ উপজেলার সীমান্ত পথে গড়ে উঠেছে মাদক চোরাচালানের শক্তিশালী সিন্ডিকেট। এর মধ্যে লালমনিরহাট সদর ছাড়া আদিতমারী, কালীগঞ্জ, হাতিবান্ধা ও পাটগ্রাম সীমান্ত পথে আসা মাদক সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ছে তিস্তার চর পেরিয়ে। কোনো কোনো সূত্রে জানা গেছে, গত ৫ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর বিমানবন্দর থানা পুলিশ জহিরুল ইসলাম ও আবদুল বারী নামে দুই মাদক বহনকারীকে গ্রেফতার করে। তাদের কাছ থেকে কোটি টাকা মূল্যের ৮৯০ গ্রাম হেরোইন জব্দ করা হয়। দুই মাদক কারবারি চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ঢাকাগামী বনলতা আন্তনগর এক্সপ্রেস ট্রেন থেকে বিমানবন্দর স্টেশনে নেমে হেরোইন হাতবদলের অপেক্ষায় একটি হোটেলের সামনে অবস্থান করছিলেন। ৩ ফেব্রুয়ারি গাজীপুরের কালিয়াকৈর ও নওগাঁয় অভিযান চালিয়ে ৫ কেজি ৪০০ গ্রাম হেরোইন জব্দের ঘটনায় শাকিবুর, তার স্ত্রী সেলিনা খাতুন ওরফে শিরিনাকে গ্রেফতার করে র‌্যাব-১২ এর একটি দল। শাকিবুর ও শিরিনার নেতৃত্বে ১০-১২ জনের একটি মাদক বহনকারী দল কাজ করছিল সহযোগী হিসেবে। তারা র‌্যাবকে জানায়, রাজশাহীর গোদাগাড়ীর মহিষালবাড়ি এলাকার মাদক সম্রাট শহিদুল ইসলাম ভোদল ও মোহন সীমান্ত পথে হেরোইনের বড় বড় চালান এনে বগুড়া, নওগাঁ, সিরাজগঞ্জ ও ঢাকায় আনছিলেন। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, মাদকের কারণে খুনোখুনিসহ সব ধরনের অপরাধ বাড়ছে। অনেক পরিবার ভেঙে পড়ছে। মাদকাসক্তের ৮০ শতাংশই তরুণ-তরুণী; ৮৫ শতাংশ মাদকাসক্ত ইয়াবা গ্রহণ করেন। গত পাঁচ বছরে মাদকাসক্ত বেড়েছে তিন গুণ। সমাজবিজ্ঞানী অধ্যাপক ড. জিনাত হুদা বলেন, মাদক এখন সমাজে ক্যান্সারে রূপ নিয়েছে। এর পেছনে অন্যতম কারণগুলো হলো- মাদকের অনেক প্রকরণ রয়েছে, যেগুলো (ইয়াবা ও ফেনসিডিল) সহজে তৃণমূল মানুষ, বস্তিবাসী ও অভিজাত এলাকার মানুষের হাতের নাগালে পায়। এর জন্য ছোট-বড় থেকে শুরু করে সব বয়সী মানুষেরা এর প্রতি আসক্ত হয়ে পড়ছে। একই সঙ্গে সঙ্গদোষ অর্থাৎ একজন খেলে পাশে থাকা বন্ধুও আসক্ত হয়ে পড়ছে। এ ছাড়া এক্সপেন্সিভ মাদকগুলো অভিজাত এলাকার মানুষেরা বিভিন্ন ক্লাবে চর্চা করে থাকে। যে কারণে সবার কাছে সহজে মাদক পৌঁছে যায়। মাদক বিস্তারে নৈপথ্যে একটা সিন্ডিকেট চক্র রয়েছে। এটার সঙ্গে আন্ডারওয়ার্ল্ডের রথী-মহারথী এমনকি অনেক রাজনীতিক নেতাও এর সঙ্গে জড়িত। কেউ অর্থ দিয়ে, আবার কেউ আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়ে এখানে মদদ জোগাচ্ছে। শুধু মাদক বিস্তার নয়, এর সঙ্গে ব্যবসা ও বাণিজ্য রয়েছে। মাদক নিয়ন্ত্রণে প্রথমে উৎস বন্ধ করতে হবে। পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়কেও কঠিন ভূমিকা রাখতে হবে। এগুলো ছাড়াও সামাজিকভাবে সচেতনতা তৈরি করতে হবে। বইপুস্তকের মাধ্যমে সচেতনতা বাড়ানো এবং পরিবারের গঠনমূলক ভূমিকাও প্রয়োজন মাদক নিয়ন্ত্রণে। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের পরিসংখ্যান বলছে, ২০২১ সালে ৩৬ কেজি আইস জব্দ করা হয়। ২০২২ সালে জব্দ হয়েছে ১১৩ কেজি ৩৩১ গ্রাম। গত বছরের এপ্রিলে ১২ দিনে জব্দ করা হয় ৪৪ কেজি আইস। যার বাজারমূল্য প্রায় ২০০ কোটি টাকা। এর মধ্যে কক্সবাজারের উখিয়ার পালংখালী ইউনিয়নের রহমতের বিল থেকে ২৪ কেজি আইস জব্দ করে র‌্যাব, যা দেশে এখন পর্যন্ত জব্দ করা আইসের সবচেয়ে বড় চালান। যার বাজারমূল্য ১২০ কোটি টাকা। এর আগে সীমান্তের রহমতের বিল সীমান্ত দিয়ে দেশে আনার সময় ২১ কেজি ৯০ গ্রাম আইসসহ তিনজনকে গ্রেফতার করে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। সংস্থাটির তথ্যানুযায়ী, ২০০৯ সাল থেকে গত বছরের মে পর্যন্ত ইয়াবা জব্দ করা হয়েছে ২ কোটি ২৯ লাখ ৯৭ হাজার ৬১২ পিস ইয়াবা, কোকেন জব্দ হয়েছে ৯ দশমিক ৬৮৪ কেজি এবং ফেনসিডিল জব্দ হয়েছে ৪ লাখ ৯৭ হাজার ২৪০ বোতল। এই সময়ের মধ্যে বিভিন্ন মাদক জব্দের ঘটনায় মামলা হয়েছে ১০ লাখ ২৮ হাজার ৬৫২টি। আসামি করা হয়েছে ১৩ লাখ ৯ হাজার ৪৭৯ জনকে। জানা গেছে, চট্টগ্রাম এবং কক্সবাজার থেকে নারায়ণগঞ্জ বন্দরসহ বিভিন্ন জেলায় যাতায়াত করা ছোট ছোট লাইটার জাহাজ, বাল্কহেডে করে আসছে ক্রেজি ড্রাগস ‘ইয়াবা’। তবে বাদ থাকছে না স্থলপথও। বিভিন্ন যাত্রীবাহী বাস, মালবাহী ট্রাক এবং লরি কন্ট্রাক্ট করে আনা হচ্ছে ফেনসিডিল এবং ইয়াবা। কাঁচপুর, ডেমরায় থাকা নির্দিষ্ট ব্যক্তিরা এসব মাদকের চালান বিশেষ প্রটেকশন দিয়ে পৌঁছে দিচ্ছেন রূপগঞ্জের চনপাড়ায়। ঢাকার পাশের সবচেয়ে বড় এই বস্তিতে প্রায় ২৫ হাজার ঘর রয়েছে। সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) হাসান মাহমুদ খন্দকার বলেন, মাদক বাংলাদেশের অন্যতম একটি প্রধান সমস্যা। এর পেছনে দায়ী সামাজিক অবক্ষয়, আইনশৃঙ্খলাজনিত কারণ, আইনের প্রয়োগ, মাদক নিয়ন্ত্রণে সংশ্লিষ্টরা সব সময় কার্যকর ভূমিকা পালন না করার কারণে বিস্তার রোধ করা সম্ভব হচ্ছে না। একই সঙ্গে বিদেশ থেকে আসা মাদকগুলোর রুট বন্ধ করা খুব কঠিন। সেই সুযোগ নিয়ে অনেকে মাদককারবারি করে। আবার এর মধ্যে যারা দায়িত্ব পালন করে তারা যথাযথ করছে না। অনেকে অসাধু তৎপরতায় জড়িত।

তিনি বলেন, কঠোর আইন প্রয়োগের মাধ্যমে বিস্তার রোধ করার সঙ্গে সঙ্গে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। সেই আন্দোলনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যেমন থাকবে তেমনি জনগণ থাকবে। আবার সুশীল সমাজ, অভিভাবক ও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ থাকবে। একই সঙ্গে রাজনৈতিক অঙ্গীকারও থাকতে হবে।

কুরিয়ার সার্ভিসে মাদক : কুড়িগ্রামে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে মাদক পরিবহনের চেষ্টাকালে ১২৫ বোতল ফেনসিডিল জব্দ করেছে পুলিশ। কুড়িগ্রাম সদরের একটি কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে মাদক পরিবহনের সংবাদ পেয়ে গত ১২ জানুয়ারি রাতে জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের একটি টিম অভিযান চালিয়ে বিশেষ কায়দায় কার্টনে রাখা ১২৫ বোতল ফেনসিডিল জব্দ করে।

এর আগে গত বছরের ৬ মে রাজধানীর মতিঝিলের দিলকুশা বাণিজ্যিক এলাকায় একটি কুরিয়ার থেকে ৫০ হাজার ইয়াবা জব্দ করে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর (ডিএনসি)। এ ঘটনায় সাইফুল ইসলাম (৩৯) নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়। ডিএনসির কর্মকর্তারা সে সময় জানান, ডিএনসি ফরিদপুর জেলা কার্যালয়ের কর্মকর্তারা কিছুদিন ধরে সন্দেহভাজন এক ব্যক্তির গতিবিধির ওপর নজর রাখছিলেন। এরই মধ্যে কর্মকর্তারা তথ্য পান, কক্সবাজার থেকে ইয়াবার একটি চালান কুরিয়ারে করে ঢাকা হয়ে মাদারীপুর যাবে। এ তথ্যের ভিত্তিতে সাইফুল ইসলামকে দিলকুশা থেকে আটক করে ওই কার্যালয়ে তল্লাশি চালানো হয়।

মাদক পাচারের নতুন রুট কক্সবাজার-ঢাকা রেলপথ : মাদক পাচারের নতুন রুটে পরিণত হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে চালু হওয়া রেলপথ। কক্সবাজার স্টেশন ও ট্রেনের দুর্বল নিরাপত্তাব্যবস্থাকে সুযোগ হিসেবে নিয়ে মাদক ব্যবসায়ীরা ব্যাপকহারে পাচার করছে ভয়ংকর মাদক ইয়াবা ও আইস। কক্সবাজার থেকে চালু হওয়া ট্রেনে করে মাদক পাচারের তথ্য প্রকাশ হওয়ার পর নড়চড়ে বসেছে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কর্মকর্তারা। মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের চট্টগ্রাম অঞ্চলের অতিরিক্ত পরিচালক জাফর উল্লাহ কাজল বলেন, ঢাকা-কক্সবাজার রুটে চালু হওয়া ট্রেনে মাদক পাচারের তথ্য আমাদের কাছে এসেছে। তাই স্টেশন এলাকায় গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধির পাশাপাশি সোর্স নিয়োগ করা হয়েছে। রেলওয়ে চট্টগ্রাম অঞ্চলের পুলিশ সুপার হাছান চৌধুরী বলেন, রেলযোগে কক্সবাজার থেকে মাদক পাচার ঠেকাতে রেলওয়ে পুলিশ নানা পদক্ষেপ নিয়েছে। পুলিশ সদস্যরা সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের তল্লাশির পাশাপাশি গোয়েন্দা সদস্যরা কক্সবাজার থেকে রেল ছাড়ার আগে কঠোরভাবে নজরদারি করছে।

মাদকে বাড়ছে খুনোখুনি : ঢাকার সাভারের হেমায়েতপুরে মাদক সেবনের প্রতিবাদ করায় শ্বাসরোধ করে লাকী খাতুন নামে এক তরুণীকে হত্যা করে তার প্রেমিক রিপন হোসেন (২৮)। গত বছরের ২ জুন সকালে সাভারের হেমায়েতপুরের জয়নাবাড়ি এলাকার একটি বহুতল ভবনের পাশে কলাগাছের সঙ্গে লাকীর হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। ঘটনার ১৪ দিন পরে খুনিকে গ্রেফতার করে র‌্যাব। ২০২২ সালের ২৫ অক্টোবর টাঙ্গাইল পৌর শহরের এনায়েতপুর এলাকায় সালমা বেগমকে (৫০) কুপিয়ে হত্যা করে মাদকাসক্ত সন্তান আবুল কালাম (৩০)। মাদকের টাকা না দেওয়ায় মাকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়।

পাকস্থলী ও চুলের খোঁপায় ইয়াবা

 

এই বিভাগের আরও খবর
শিল্প বাঁচাতে ঋণের মেয়াদ বাড়ানো যাবে
শিল্প বাঁচাতে ঋণের মেয়াদ বাড়ানো যাবে
আফগানিস্তানকে হারিয়েও অপেক্ষায় বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে হারিয়েও অপেক্ষায় বাংলাদেশ
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সর্বশেষ খবর
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ইতিহাস গড়লেন রিয়ালের আর্জেন্টাইন তারকা
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ইতিহাস গড়লেন রিয়ালের আর্জেন্টাইন তারকা

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

সাতরাস্তা মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার, যান চলাচল শুরু
সাতরাস্তা মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার, যান চলাচল শুরু

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের এক ঘণ্টা সড়ক ও রেলপথ অবরোধ
ফেনীতে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের এক ঘণ্টা সড়ক ও রেলপথ অবরোধ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়েত চেম্বারে বাংলাদেশের ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদলের বিশেষ সভা
কুয়েত চেম্বারে বাংলাদেশের ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদলের বিশেষ সভা

২২ মিনিট আগে | পরবাস

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনেকে ৮৩৩৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮৩৩৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভ্লগার সিরাজের আয়ে পাকিস্তানের দুর্গম গ্রামে আধুনিক স্কুল
ভ্লগার সিরাজের আয়ে পাকিস্তানের দুর্গম গ্রামে আধুনিক স্কুল

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

দেশে অচলাবস্থার সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি তোলা হচ্ছে: দুদু
দেশে অচলাবস্থার সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি তোলা হচ্ছে: দুদু

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সিদ্ধিরগঞ্জে অস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে অস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ
ফেনীতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে উন্নতির জন্য শাবিপ্রবির চার পদক্ষেপ
বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে উন্নতির জন্য শাবিপ্রবির চার পদক্ষেপ

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল মিললো মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মরদেহ
যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল মিললো মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মরদেহ

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে মাছ ধরা কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ১২
ঝিনাইদহে মাছ ধরা কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ১২

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে ২১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে চায় কমিশন
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে ২১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে চায় কমিশন

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্রীবরদীতে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় মদ উদ্ধার
শ্রীবরদীতে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় মদ উদ্ধার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে 'জেন জি' আন্দোলনে নিহতরা রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত
নেপালে 'জেন জি' আন্দোলনে নিহতরা রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাগ্নের বিরুদ্ধে মামাকে পিটিয়ে-কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ
ভাগ্নের বিরুদ্ধে মামাকে পিটিয়ে-কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চাকসু নির্বাচন: ছাত্রদলের আবেদনে মনোনয়নের সময় একদিন বাড়াল কমিশন
চাকসু নির্বাচন: ছাত্রদলের আবেদনে মনোনয়নের সময় একদিন বাড়াল কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে বিদ্যুৎ কেন্দ্র ঘুরতে ভালো লাগে বিল গেটসের
যে কারণে বিদ্যুৎ কেন্দ্র ঘুরতে ভালো লাগে বিল গেটসের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নতুন মামলায় আনিসুল-আমুসহ ৮ জন গ্রেফতার
নতুন মামলায় আনিসুল-আমুসহ ৮ জন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেলপথ ও সড়ক অবরোধ
দিনাজপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেলপথ ও সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎ কেন্দ্র নিয়ে বিল গেটসের কেন অদম্য কৌতূহল
বিদ্যুৎ কেন্দ্র নিয়ে বিল গেটসের কেন অদম্য কৌতূহল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক
রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী
ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন

সম্পাদকীয়

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম