শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০২ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

মহাসচিব থাকতে চান না ফখরুল

বিএনপিতে বাড়ছে নেতৃত্বের সংকট, সংশ্লিষ্টরা বলছেন লন্ডন থেকে দল পরিচালনা সম্ভব নয়
শফিকুল ইসলাম সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
মহাসচিব থাকতে চান না ফখরুল

বিএনপির মহাসচিব পদে থাকতে চান না মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। কারামুক্তির পর দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে তিনি নিজেই বিষয়টি তুলে ধরেছেন বলে একাধিক সূত্র বাংলাদেশ প্রতিদিনকে নিশ্চিত করেছে। এদিকে অসুস্থ বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া সব ধরনের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড থেকে দূরে আছেন। বর্তমানে তিনি রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান প্রবাসে। এ অবস্থায় দিন দিন রাজপথের প্রধান বিরোধী দল বিএনপির নেতৃত্বের সংকট বেড়েই চলেছে। টানা ১৮ বছর দলটি ক্ষমতার বাইরে। এক দফা বাস্তবায়নের দাবিতে বছরের অধিক সময় ধরে চলা বিএনপির রাজপথের আন্দোলনে চূড়ান্ত সাফল্য আসেনি। এতে দলটির নেতা-কর্মীদের মধ্যে এক ধরনের হতাশা বিরাজ করছে। দলের সাংগঠনিক অবস্থা দিন দিন ভেঙে পড়ছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পরিস্থিতি অনুযায়ী দল পরিচালনা করতে ব্যর্থ হয়েছে বিএনপি। দেশের বাস্তবতাকে উপেক্ষা করে লন্ডন থেকে দল পরিচালনা সম্ভব নয়। এমন বাস্তবতায় দলের মহাসচিবের নেতৃত্ব থেকে সরে যেতে চাইছেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

জানা যায়, মহাসচিব পদে পরিবর্তনের বিষয়টি সামনে আনেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর নিজেই। তিনি সম্প্রতি কারামুক্তির পর বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে নিজের শারীরিক অবস্থার কথা জানান। গুরুত্বপূর্ণ পদে থেকে দায়িত্ব পালনে নিজের অক্ষমতার কথা তুলে ধরে মহাসচিব পদ ছেড়ে দিতে আগ্রহ প্রকাশ করেন। তবে বিএনপি চেয়ারপারসন বিষয়টি আমলে না নিয়ে তাকে কাজ চালিয়ে যাওয়ার অনুরোধ করেন। এই প্রেক্ষাপটে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বিএনপি মহাসচিব পদে না থাকলে এ দায়িত্বে নতুন কে আসতে পারেন সে বিষয়ে দলটির শীর্ষ নেতাদের মধ্যে আলোচনা চলছে। তবে মির্জা ফখরুল ইসলামের মতো একজন সর্বজনগ্রাহ্য জনপ্রিয় নেতার মহাসচিব পদ থেকে অব্যাহতির প্রসঙ্গটি দলের নেতা-কর্মীদের মধ্যে অস্বস্তি তৈরি করেছে। দলের দায়িত্বশীল নেতাদের কেউ কেউ বলছেন, এটা নতুন কিছু নয়। দলের প্রয়োজনে নেতৃত্বে পরিবর্তন একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। এ অবস্থায় মহাসচিব পদে আগ্রহী একাধিক স্থায়ী কমিটির সদস্য বর্তমানে সক্রিয় ভূমিকা পালন করে চলেছেন। কারামুক্তির পর মির্জা ফখরুল ইসলাম গত ২০ ফেব্রুয়ারি খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। তিনি বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দলের কিছু কঠিন চিত্র তুলে ধরেন। এরপর চিকিৎসার জন্য ৪ মার্চ তিনি সিঙ্গাপুর যান। স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে ১৮ মার্চ মির্জা ফখরুল দেশে ফেরেন।

জানা যায়, ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দি থাকা অবস্থায় মির্জা ফখরুলের প্রায় ৬ কেজি ওজন কমে যায়। ৭৭ বছর বয়সী এই রাজনীতিবিদ নানা জটিল রোগে ভুগছেন। একটু সুস্থ হওয়ার অপেক্ষায় তিনি চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলছেন। এ অবস্থায় সংগঠনের নেতৃত্বে মির্জা ফখরুল ইসলাম থাকবেন, না অন্য কেউ আসবেন, সংগঠন কীভাবে চলবে- তা নিয়ে দলের মধ্যে চলছে নানা আলোচনা ও বিতর্ক। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, রাজনীতির ব্যাপারে মির্জা ফখরুলের এক ধরনের হতাশা তৈরি হয়েছে। বিশেষ করে গত ২৮ অক্টোবর থেকে বিএনপির আন্দোলনের ব্যর্থতা, নির্বাচন এবং সামনে যে বিএনপির জন্য অনিশ্চিত সময়, এটিই এই রাজনীতিবিদকে হতাশ করেছে। দু-একজন নেতার কাছে তিনি নির্বাচন-পরবর্তী বিশ্ব পরিস্থিতি এবং জনগণের নিরাসক্ত মনোভাব নিয়েও হতাশা প্রকাশ করেছেন। নির্বাচনের আগে তিনি যেরকম উদ্দীপ্ত ও আগ্রহী ছিলেন, সে আগ্রহ এখন হতাশায় রূপ নিয়েছে বলে জানা গেছে। মির্জা ফখরুল এ মুহূর্তে বিএনপি এবং দলের বাইরে সর্বত্র গ্রহণযোগ্য নেতা। কূটনৈতিক অঙ্গনেও তার ইতিবাচক ইমেজ রয়েছে, যা বিএনপির অন্য নেতাদের নেই।

বিএনপিতে নেতৃত্বের সংকট : বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া রাজনীতিতে সক্রিয় নন। বর্তমানে তিনি রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দীর্ঘদিন প্রবাসে থেকে দলের নির্দেশনা দিচ্ছেন। টানা ১৮ বছর দলটি ক্ষমতার বাইরে। এ অবস্থায় বিএনপিতে নেতৃত্বের সংকট চলছে। এতে দলটির সাংগঠনিক কর্মকাণ্ডে এক ধরনের স্থবিরতা বিরাজ করছে। দলের তিন বছর মেয়াদের জাতীয় সম্মেলন আট বছর পার করেছে। প্রায় ৬০০ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটির ১৩০টির মতো পদ শূন্য। বিএনপির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটির ১৯ পদের মধ্যে বর্তমানে শূন্য আছে পাঁচটি। এ ছাড়া ভাইস চেয়ারম্যানের ১৩টি, উপদেষ্টা ১৫টি, সম্পাদক ও সহ-সম্পাদকসহ প্রায় শতাধিক পদ শূন্য। ৮২টি সাংগঠনিক জেলার মধ্যে অর্ধশতাধিক কমিটি মেয়াদোত্তীর্ণ। অধিকাংশ জেলায় আংশিক আহ্বায়ক কমিটি হলেও দীর্ঘদিনেও সম্মেলন ও পূর্ণাঙ্গ কমিটি হয়নি। গত আট বছরে কেন্দ্রীয় কমিটির সভা হয়েছে মাত্র একবার। আন্দোলন-সংগ্রামে বিএনপির মূল শক্তি দুটি সহযোগী ও ৯টি অঙ্গসংগঠন। এগুলোর সাংগঠনিক অবস্থাও বেহাল। চেইন অব কমান্ড ভেঙে পড়ায় সহযোগী ও অঙ্গসংগঠনগুলোয় তৈরি হয়েছে বিশৃঙ্খল অবস্থা। সব মিলিয়ে দুর্বল সাংগঠনিক কাঠামোর কারণে দায়সারা পালিত হচ্ছে দলটির আন্দোলন কর্মসূচি। কেন্দ্রীয় কমিটির বিভিন্ন পর্যায়ের অনেক নেতা মারা গেছেন। নিষ্ক্রিয় আছেন বা বাদ পড়েছেন কেউ কেউ। কেন্দ্রের পাশাপাশি জেলা-উপজেলাসহ সব স্তরেই স্থবির হয়ে আছে বিএনপির সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড। নেতা-কর্মীরা বলছেন, প্রায় দেড় যুগ ক্ষমতার বাইরে থাকা বিএনপি নানা সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠার দাবিতে আন্দোলনে কাটছে দীর্ঘ সময়। এ অবস্থায় সাংগঠনিক কাঠামো পুনর্গঠন কিংবা শক্তিশালী করার দিকে মনোযোগ দিতে পারছেন না দলটির নীতিনির্ধারকরা। তাদের দাবি, হামলা, মামলা, গ্রেফতার, নির্যাতনসহ ক্ষমতাসীন দল ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতার কারণে অনেক ক্ষেত্রেই সংগঠন গোছানোর কাজটি করা যাচ্ছে না।

জানতে চাইলে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদিন ফারুক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আওয়ামী লীগ আমাদের বেকায়দায় ফেলেছে। নেতাদের মিথ্যা মামলায় আটক রাখছে, সাজা দিচ্ছে। দলের চেয়ারপারসন জেলখানায় আর ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দেশের বাইরে। এ অবস্থায়ও আমরা আন্দোলন করে চলেছি। আন্দোলন-সংগ্রামের কারণে বেশকিছু জেলা কমিটি মেয়াদোত্তীর্ণ। দলের জাতীয় সম্মেলনও হয়েছে কয়েক বছর হলো। তিনি বলেন, দলের হাইকমান্ড নিশ্চয় জাতীয় সম্মেলন, মেয়াদোত্তীর্ণ জেলা কমিটি এবং অঙ্গসংগঠনগুলো নিয়ে চিন্তা করছেন। আশা করছি, রোজার পর পর্যায়ক্রমে এসব জটিলতা কেটে যাবে। পাশাপাশি সরকারবিরোধী আন্দোলনও জোরদার হবে।

লন্ডন থেকে দল পরিচালনা সম্ভব নয় : নেতা-কর্মীরা বলছেন, এভাবে ভোট বর্জন করতে থাকলে দলের সাংগঠনিক ভিত্তি ধ্বংস হয়ে যাবে। আর একসময় দলের ওপর নিয়ন্ত্রণ হারাবেন হাইকমান্ড। লন্ডনে বসে দেশের বাস্তব অবস্থা পর্যবেক্ষণ করা যায় না। সূত্রমতে, অতীতে ভোট করা-না করার সিদ্ধান্ত আসত লন্ডন থেকে। কেন্দ্র তা বাস্তবায়ন করত। লন্ডনের সব সিদ্ধান্ত তৃণমূল এখন শুনছে না। সেজন্য দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অনেকে অংশ নিয়েছে। আসন্ন উপজেলা ভোটে বিএনপির অনেক প্রার্থী থাকবেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিএনপির স্থায়ী কমিটির এক সদস্য বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এ মুহূর্তে তারেক রহমানের উচিত বিএনপির নীতিনির্ধারক স্থায়ী কমিটির সদস্যদের ওপর দলের দায়িত্ব ছেড়ে দেওয়া। কেননা লন্ডনে বসে দেশের বাস্তব অবস্থা পর্যবেক্ষণ করা যায় না। তিনি বলেন, দলের সব সিদ্ধান্তই যদি লন্ডন থেকে আসে স্থায়ী কমিটির সদস্যদের কাজ কী? মহাসচিবের ক্ষমতা কতটুকু? যতদিন পর্যন্ত মহাসচিবকে তার দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করতে দেওয়া হবে না, সাংগঠনিক কার্যক্রমে সিনিয়র নেতাদের পরামর্শ নেওয়া হবে না ততদিন পর্যন্ত বিএনপির কোনো উন্নতি হবে না। এভাবে চলতে থাকলে একসময় দল বিপর্যয়ে পড়বে।

সামগ্রিক প্রসঙ্গে দলটির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে তিন মাস কারাগারে ছিলাম। ৭৭ বছর বয়সী মির্জা ফখরুলসহ আমরা কেউ ভালো চিকিৎসা পাইনি। সরকারের নানা অনিয়মের বিরুদ্ধে বক্তব্য-বিবৃতি দিচ্ছেন তিনি। আশা করি, আগামীতেও তিনি অতীতের মতোই রাজপথে সরব থাকবেন। তিনি বলেন, মির্জা ফখরুল ইসলাম আনুষ্ঠানিকভাবে পদ থেকে অব্যাহতি নেওয়ার কথা বলেননি। তিনি মহাসচিব পদে থাকতে চান না এমন কথা উদ্দেশ্যমূলকভাবে বলা হচ্ছে। দল মহাসচিব পদে পরিবর্তন আনলে আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হবে। আশা করি, তিনি মহাসচিব পদে আছেন, ভবিষ্যতেও থাকবেন।

খালেদা জিয়ার অবস্থা কিছুটা স্থিতিশীল

 

এই বিভাগের আরও খবর
আইএলওর তিনটি কনভেনশনে স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ
আইএলওর তিনটি কনভেনশনে স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ
নির্বাচন সুষ্ঠু করতে সহযোগিতা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
নির্বাচন সুষ্ঠু করতে সহযোগিতা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
ভোটের মাঠের পরিবেশ জানতে চায় আইআরআই
ভোটের মাঠের পরিবেশ জানতে চায় আইআরআই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
হাসিনা-কামালের আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ
হাসিনা-কামালের আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ
শিগগিরই চূড়ান্ত সুপারিশ
শিগগিরই চূড়ান্ত সুপারিশ
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সেনাবাহিনীর সহযোগিতা প্রশংসনীয়
সেনাবাহিনীর সহযোগিতা প্রশংসনীয়
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
সর্বশেষ খবর
শেরপুরে বাড়ছে পানিফলের চাষ, সচ্ছলতা ফিরছে কৃষকের সংসারে
শেরপুরে বাড়ছে পানিফলের চাষ, সচ্ছলতা ফিরছে কৃষকের সংসারে

১ সেকেন্ড আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নানাবাড়িতে বেড়াতে এসে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
নানাবাড়িতে বেড়াতে এসে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

অভিবাসনবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল আয়ারল্যান্ড
অভিবাসনবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল আয়ারল্যান্ড

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিএমএসএস আইসিটি ইনস্টিটিউট ও টাউনলাইফ কোম্পানির মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর
টিএমএসএস আইসিটি ইনস্টিটিউট ও টাউনলাইফ কোম্পানির মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কামারখন্দে মাদ্রাসা ছাত্রীকে ধর্ষণ, দোষীদের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন
কামারখন্দে মাদ্রাসা ছাত্রীকে ধর্ষণ, দোষীদের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর নতুন ‘সহচর চাঁদ’ নিয়ে যা জানা গেল
পৃথিবীর নতুন ‘সহচর চাঁদ’ নিয়ে যা জানা গেল

১০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনকে ১৫০ যুদ্ধবিমান দেবে সুইডেন
ইউক্রেনকে ১৫০ যুদ্ধবিমান দেবে সুইডেন

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরিণাকুন্ডুতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
হরিণাকুন্ডুতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশ গড়তে শুধু নেতা নয়, নীতিরও পরিবর্তন করতে হবে: মাসুদ সাঈদী
দেশ গড়তে শুধু নেতা নয়, নীতিরও পরিবর্তন করতে হবে: মাসুদ সাঈদী

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে চাঞ্চল্যকর মিঠুন হত্যার প্রধান আসামি নিক্সন গ্রেপ্তার
নাটোরে চাঞ্চল্যকর মিঠুন হত্যার প্রধান আসামি নিক্সন গ্রেপ্তার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ২৯৭ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ২৯৭ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে চারজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৮০৩
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে চারজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৮০৩

৩৩ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

খাবারের সন্ধানে এসে জালে আটকা মেছোবাঘ
খাবারের সন্ধানে এসে জালে আটকা মেছোবাঘ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সমস্যা দূর করা হবে’
‘বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সমস্যা দূর করা হবে’

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে উদ্বোধনী জুটিতে ১০ বছররের রেকর্ড ভাঙলেন সাইফ-সৌম্য
মিরপুরে উদ্বোধনী জুটিতে ১০ বছররের রেকর্ড ভাঙলেন সাইফ-সৌম্য

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ববাজারে তেলের দাম বাড়ল ৫ শতাংশ
বিশ্ববাজারে তেলের দাম বাড়ল ৫ শতাংশ

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় আগাম জাতের আমন ধানে কৃষকের মুখে হাসির ঝিলিক
বগুড়ায় আগাম জাতের আমন ধানে কৃষকের মুখে হাসির ঝিলিক

৪৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সৌদির নতুন গ্র্যান্ড মুফতি সালেহ বিন ফাওজান
সৌদির নতুন গ্র্যান্ড মুফতি সালেহ বিন ফাওজান

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইডেন মহিলা কলেজে বসুন্ধরা শুভসংঘের বর্ণাঢ্য সাংস্কৃতিক উৎসব
ইডেন মহিলা কলেজে বসুন্ধরা শুভসংঘের বর্ণাঢ্য সাংস্কৃতিক উৎসব

৫৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নারায়ণগঞ্জে মনোনয়ন প্রত্যাশী বাবুলের উগ্যোগে হাসপাতালে ডেঙ্গু কীট প্রদান
নারায়ণগঞ্জে মনোনয়ন প্রত্যাশী বাবুলের উগ্যোগে হাসপাতালে ডেঙ্গু কীট প্রদান

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রাক্তনের জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানালেন অর্জুন
প্রাক্তনের জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানালেন অর্জুন

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

মিয়ানমারে স্টারলিংক ব্যবহার করে সাইবার প্রতারণা, ফাঁস আন্তর্জাতিক চক্রের তথ্য
মিয়ানমারে স্টারলিংক ব্যবহার করে সাইবার প্রতারণা, ফাঁস আন্তর্জাতিক চক্রের তথ্য

৫৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে জরিমানা
চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী
নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমাম শিকলবন্দি অবস্থায় পঞ্চগড়ে উদ্ধার
টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমাম শিকলবন্দি অবস্থায় পঞ্চগড়ে উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভাবের তাড়নায় সন্তান বিক্রি করা সেই বাবা পেলেন সহায়তা
অভাবের তাড়নায় সন্তান বিক্রি করা সেই বাবা পেলেন সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এআই বিভাগে ৬০০ কর্মী ছাঁটাই করছে মেটা
এআই বিভাগে ৬০০ কর্মী ছাঁটাই করছে মেটা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি
রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?
ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ
জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার
দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ
একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ
নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস
করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত
রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুবদলকে জড়িয়ে এ কে আজাদের বক্তব্যের প্রতিবাদে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
যুবদলকে জড়িয়ে এ কে আজাদের বক্তব্যের প্রতিবাদে ফরিদপুরে বিক্ষোভ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?
দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল
৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি
কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?
ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু
জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মামলায় যুক্তিতর্ক শেষ, রায়ের দিন ধার্য হবে কাল
শেখ হাসিনার মামলায় যুক্তিতর্ক শেষ, রায়ের দিন ধার্য হবে কাল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া পুনর্গঠনে ব্যয় হবে ২১৬ বিলিয়ন ডলার: বিশ্বব্যাংক
সিরিয়া পুনর্গঠনে ব্যয় হবে ২১৬ বিলিয়ন ডলার: বিশ্বব্যাংক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ
মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস
পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি
ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জেন জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, রাজধানীতে জরুরি অবস্থা
জেন জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, রাজধানীতে জরুরি অবস্থা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন
কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জোট বাড়ছে বিএনপির
জোট বাড়ছে বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের

সম্পাদকীয়

মিঠামইনের অঘোষিত রাজা
মিঠামইনের অঘোষিত রাজা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব
প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব

মাঠে ময়দানে

ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক
ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক
এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই
বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই

নগর জীবন

ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না
ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি
ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

এই চুরি রুধিবে কে?
এই চুরি রুধিবে কে?

নগর জীবন

কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট
কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন
অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন

নগর জীবন

রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার
জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার

রকমারি নগর পরিক্রমা

দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট
দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা

নগর জীবন

আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই

প্রথম পৃষ্ঠা

অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী
অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী

নগর জীবন

বাদ পড়লেন শাকিব খান
বাদ পড়লেন শাকিব খান

শোবিজ

সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ

খবর

হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী
হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

দেশগ্রাম