শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

সাক্ষাৎকার - সুরেন্দ্র কুমার সিনহা

বিচারের জন্য হাসিনাকে দেশে ফেরানো উচিত

কোনো স্বৈরশাসক দেশকে তার পৈতৃক সম্পত্তি হিসেবে চালিয়ে যেতে পারে না
লাবলু আনসার, যুক্তরাষ্ট্র
বিচারের জন্য হাসিনাকে দেশে ফেরানো উচিত

সাবেক প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা (এস কে সিনহা) সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিচার চেয়েছেন। শেখ হাসিনাকে বিচারের মুখোমুখি করতে তাকে ভারত থেকে বাংলাদেশে নিয়ে আসারও পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। তিনি বলেন, হত্যা-লুটতরাজের দায় শেখ হাসিনাকে নিতে হবে। সরকারের উচিত গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে তাকে দেশে ফিরিয়ে আনা। বর্তমানে কানাডার টরন্টোতে রাজনৈতিক আশ্রয়ে থাকা ৭৩ বছর বয়সি এস কে সিনহা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন।

৩১ আগস্ট নিউইয়র্ক থেকে টেলিফোনে বিচারপতি এস কে সিনহার এ সাক্ষাৎকারটি গ্রহণ করা হয়। সাবেক সরকারের রোষে পড়ে দেশ ছাড়া এস কে সিনহা নিরাপত্তার নিশ্চয়তা পেলে দেশে ফিরে আসতে চান।  

দেশ থেকে জোরপূর্বক বিতাড়ন, চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়ার বিরুদ্ধে কোনো আইনগত পদক্ষেপ নেবেন কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমার ব্যক্তিগত কোনো ক্রোধ, অনুরাগ, বিরাগের চেয়ে আমি দেশে এমন কোনো অন্যায় যাতে আর না হয় সেদিকেই জোর দিচ্ছি। এর চেয়ে বড় জিনিস হলো, শেখ হাসিনা হত্যা করেছে, লুট করেছে, শেখ হাসিনা ডাইরেক্টলি না করলেও তার লোকজন লুট করেছে, সে সময় সে (শেখ হাসিনা) চোখ বন্ধ করে ছিল, তাই তাকেই চুরির দায়িত্ব নিতে হবে। কারণ, সবাই তার লোক। কেউ ব্যাংকের ডাইরেক্টর হওয়া, চেয়ারম্যান হওয়া, ব্যাংক থেকে বড় অঙ্কের লোন শেখ হাসিনার অনুমতি ছাড়া কেউ পায়নি। যার পরিপ্রেক্ষিতে সবকিছুর দায়িত্ব শেখ হাসিনাকেই নিতে হবে। আইন এখানে পরিষ্কার-হত্যা এবং লুটতরাজের দায় শেখ হাসিনাকে নিতে হবে। টিভির টকশোতে একজন অতিথি গত শুক্রবার বলেছেন, গুম-অপহরণের বিচারের কোনো আইন নেই। প্রকৃত সত্য হচ্ছে, দেশে আইন আছে। সে আইনের প্রয়োগ কীভাবে করতে হয় সেটি না জানার দায় তাদেরই। দেশের প্রচলিত আইনেই সব গুম-অপহরণের বিচার সম্ভব।

শেখ হাসিনা আর কত দিন ভারতে থাকতে পারবেন? এ ব্যাপারে তার পর্যবেক্ষণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার কীভাবে তাকে ফিরিয়ে আনবে এটা উভয় দেশের সরকার আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে নিষ্পত্তি করবে। তবে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে যেহেতু হত্যা মামলা হয়েছে, তাই অপরাধের বিচারের স্বার্থেই তাকে বাংলাদেশে ফিরিয়ে নেওয়া উচিত। শেখ হাসিনার মতো একজন নেত্রী এত প্রতাপশালী ছিল, সে পালিয়ে যাবে এটা আমার চিন্তার মধ্যে ছিল না। তার হাজার হাজার, লাখ লাখ কর্মী ছিল, দেশপ্রেম ছিল বলে দাবি করেছে, তাহলে দেশপ্রেম থাকলে কি কেউ পালিয়ে যায়? তার তো ফেস করা উচিত ছিল। কারণ সে দুর্নীতিবাজ ছিল, আইনকে শ্রদ্ধা করত না, গুরুতর অপরাধ করেছে বলেই সে পালিয়েছে। বলার অপেক্ষা রাখে না যে, যেসব বড় বড় বুলি আউড়েছে তার সবগুলো ছিল মিথ্যা। এগুলো সে বিশ্বাস করত না। তাই সরকারের উচিত গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে ভারত সরকারকে জানানো যে, তার বিরুদ্ধে হত্যা, দুর্নীতির অনেক মামলা রয়েছে, তাই তাকে প্রত্যর্পণ করো। তিনি বলেন, এই পরিবর্তিত পরিস্থিতি সম্পর্কে অনেক আগেই আঁচ করেছিলাম। বিভিন্ন বক্তব্যেও বলেছিলাম যে, শেখ হাসিনার পতন যে কোনো মুহূর্তে। আজ হবে, কাল হবে, নাকি এক বছর পর হবে, তার পতন হবেই। কারণ, কোনো স্বৈরশাসক একটি দেশকে তার পৈতৃক সম্পত্তি হিসেবে চালিয়ে যেতে পারে না। তাহলে ইতিহাস ভুল হয়ে যাবে। আমার আভাস সঠিক ছিল। এস কে সিনহা বলেন, আমার আভাসের প্রতিফলন ঘটেছে জেনে ভালো লাগছে। তবে আমি মনে করি, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারে অনেক বিজ্ঞ অর্থনীতিবিদ আছেন, প্রফেসর ইউনূস একজন ভালো মানুষ, তাঁরা ভালো করবেন। তাদের চাওয়া-পাওয়ার কিছুই নেই। একটি জিনিস হলো, আপনার যদি কোনো প্রত্যাশা না থাকে অর্থাৎ আমি কাজ করলাম বিনিময়ে কী পাব, এটা যদি না থাকে যে কোনো নেতার, তাহলে দেশের মঙ্গল হবেই। আমি একটি উদাহরণ দিতে পারি মহাত্মা গান্ধীর। উনি রাজনীতি করেছেন। এত অত্যাচার, জোর-জুলুম সহ্য করে। উনি কিন্তু ব্যক্তিকেন্দ্রিক কিছুই প্রত্যাশা করেননি। যার পরিপ্রেক্ষিতে ভারত এত বেশি জনসংখ্যা, এত ভাষাভাষী, জাতপাত হওয়া সত্ত্বেও এখনো গণতন্ত্র এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত রয়েছে বলেই দেশটি টিকে আছে। আমি আশা করি, আমার দেশের অ্যাডভাইজার যারা আছেন, বিশেষ করে যারা সিনিয়র, তারা নিজেদের ব্যক্তিগত কোনো প্রত্যাশা করেন না। তারা দেশের ভালো চাচ্ছেন, জনগণের ভালো হোক-এটাই প্রত্যাশা করছেন। তিনি বলেন, একনায়কতন্ত্র দেশটিকে দুর্ভিক্ষে নিপতিত করেছে, ব্যাংকগুলোকে লুটে নিয়ে অর্থনৈতিক সেক্টরে কঠিন সংকট এনে দিয়েছে, লুটের এ টাকাগুলো উদ্ধারের পরিকল্পনা করে এবং দুর্নীতিবাজদের যদি সাজা দিতে পারে তাহলে বড় কাজ হবে। আরেকটি বিষয় হলো, আইনের শাসন কায়েম করা। এটা খুবই কঠিন। অবশ্যই আইনের শাসন এক দিনে হয় না। সময় লাগে, প্র্যাকটিস লাগে। আইনের শাসন কায়েম হলে গণতন্ত্র অটোম্যাটিকেলি চলে আসবে। যদি গণতান্ত্রিক চর্চা ঠিকমতো হয় তাহলে মানুষের যে অধিকার, অধিকারবোধ-এটা জেগে ওঠে। মানুষের অধিকারবোধ যদি জাগে তাহলে কে অন্যায় করছে তারা তার প্রতিবাদ করবেই। এভাবে প্রতিবাদ জোরালো হলেই আইনের শাসন কায়েম হবে। অর্থাৎ আমি বলতে চাচ্ছি, একটির সঙ্গে আরেকটি অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। সাবেক প্রধান বিচারপতি আরও বলেন, অধিকারবোধ হচ্ছে গণতন্ত্রের পূর্বশর্ত। অফিস-আদালতে ঘুষ গ্রহণের প্রবণতা, এটা কি আমেরিকার মতো উন্নত দেশে সম্ভব? যদি কেউ ঘুষ চায় তাহলে নির্ঘাত তাকে জেলে যেতে হয়। একজন নাগরিকের প্রত্যাশা রাষ্ট্রের প্রতি। এটা থাকতে হবে এবং গণতন্ত্রের চর্চাও থাকতে হবে।

যে কারণে তাকে দেশ ছাড়তে বাধ্য করা হয়েছে, দেশে ফিরে এ ব্যাপারে আইনগত কোনো পদক্ষেপ নেবেন কি না জানতে চাইলে এস কে সিনহা বলেন, আমার আসলে কোনো কিছুই করার আকাক্সক্ষা-আশা নেই। দেশে গেলে হয়তো এটুকু করতে হবে-দেশে মেধার বড় অভাব। আইনের শাসনের ক্ষেত্রে অনেক ত্রুটি আছে। আমি এখানে থাকলেও অনেকে বাংলাদেশ থেকে টেলিফোন করেন, এখানকার সচেতন মানুষেরাও জানতে চান, আমেরিকা থেকেও নানা বিষয়ে ব্যাখ্যা চান। এটুকু আমি প্রত্যাশা করি যে, কিছু লোক উপকৃত হবে। অনেক দিন আগে থেকেই বিচারকগণ আমার কাছে আসতেন, আলাপ-আলোচনা করতেন উদ্ভূত কোনো পরিস্থিতি অথবা আইনের জটিলতা সম্পর্কে। আইন সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা না থাকলে অথবা ভুল ধারণা থাকলে সেটি আমি ভেঙে দিতে পারব। আইনজীবীরা যদি আসেন কমপ্লিকেটেড ম্যাটার নিয়ে, আমি তাদের অ্যাডভাইস দিতে পারব। দেশে ফেরার পর এ ধরনের একটি ব্যবস্থা করা হলে আমারও সময় কেটে যাবে, জনগণও উপকৃত হবে।

তিনি বলেন, কোনো মামলার ব্যাপারে সরকার যদি আমার মতামত চায় তাহলে আমি সেটি দিতে পারব। তা করতে আমি প্রস্তুত আছি। দেশে ফেরার প্রশ্নে এস কে সিনহা বলেন, কবে নাগাদ সরকার আমার সিকিউরিটি দেবে, তার ওপর নির্ভর করবে দেশে ফেরা। আমার ফ্যামিলির নিরাপত্তার প্রশ্ন, আমার স্ত্রীর নিরাপত্তার প্রশ্ন রয়েছে। সিকিউরিটির নিশ্চয়তা পেলেই আমি চলে যাব।

তিনি বলেন, দেশে স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে আসেনি এখন পর্যন্ত। গভর্নমেন্ট এখনো পুলিশ ফোর্স বা অন্য ফোর্সগুলো, বিশেষ করে পুলিশ ফোর্সের পুরোপুরি কন্ট্রোল নিতে পারেনি। পুলিশ স্বাভাবিক কাজকর্ম করতে পারলেই স্বাভাবিক অবস্থা আসবে, তখন অবশ্যই আমি ফিরব। সঙ্গে সিকিউরিটির প্রসঙ্গটিও রয়েছে। ৩-৪ দিন আগে শুনলাম, মিলিটারির পোশাক পরিহিত এক ব্যক্তি একজন ব্যবসায়ীকে উঠিয়ে নিয়ে গেছে। এটা তো খুব খারাপ জিনিস। বাংলাদেশে এই যে খারাপ প্র্যাকটিস শুরু হয়েছে, তা দূর করতে হবে। সরকারকে নিশ্চয়তা দিতে হবে প্রত্যেকটি নাগরিকের জানমালের নিরাপত্তার।

বাংলাদেশে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতনের অভিযোগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বাংলাদেশে হিন্দু কমিউনিটি চোখ বন্ধ করে আওয়ামী লীগকে সাপোর্ট দিয়েছে। দু-একজন ছাড়া কেউই অন্য কোনো দলকে সাপোর্ট দেয়নি। যারা এত অন্যায় করল তাকেও (আওয়ামী লীগকে) দ্ব্যর্থহীন সমর্থন দেওয়া, কেন? অথচ আওয়ামী লীগ আমলে যতগুলো আক্রমণ, নির্যাতনের ঘটনা হিন্দুদের বিরুদ্ধে ঘটেছে, একটিরও বিচার হয়নি। এত অন্যায়-অবিচার সত্ত্বেও শেখ হাসিনার প্রতি হিন্দুরা অবিচল আস্থাশীল ছিল বলেই অন্য দলের লোকজনের ক্ষোভের মুখে পড়েছেন বাংলাদেশের হিন্দুরা। সাবেক প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহা কানাডার নির্বাসিত জীবন ছেড়ে মাতৃভূমিতে ফিরতে চান। তবে এজন্য নিরাপত্তার নিশ্চয়তা চান তিনি। সরকার তাকে জনগণের কল্যাণে ব্যবহার করতে চাইলে সহযোগিতা দিয়ে যাবেন বলেও বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান তিনি। লেখাপড়া করেই এখন সময় কাটছে তার। দেশে আইনের শাসন, গণতন্ত্রের চর্চার অভাব নিয়ে ইংরেজিতে আরেকটি বই লিখছেন, যা শিগগিরই প্রকাশ পাবে।

এই বিভাগের আরও খবর
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
রাজনৈতিক দলগুলো সরকারের  প্রতিপক্ষ নয়
রাজনৈতিক দলগুলো সরকারের প্রতিপক্ষ নয়
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
রণাঙ্গনে সংবাদ সংগ্রহকালে নিহত ৬৮ সাংবাদিক
রণাঙ্গনে সংবাদ সংগ্রহকালে নিহত ৬৮ সাংবাদিক
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
তুরস্কের জুরিস্ট ইউনিয়নের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
তুরস্কের জুরিস্ট ইউনিয়নের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
সর্বশেষ খবর
বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে বিএনপির শ্রদ্ধা
বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে বিএনপির শ্রদ্ধা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

সুদানে হাসপাতালে আধা-সামরিক বাহিনীর হামলা, নিহত ৯
সুদানে হাসপাতালে আধা-সামরিক বাহিনীর হামলা, নিহত ৯

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সমঝোতা, চ্যাম্পিয়নস ট্রফি হাইব্রিড মডেলেই
ভারত-পাকিস্তান সমঝোতা, চ্যাম্পিয়নস ট্রফি হাইব্রিড মডেলেই

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাহমুদুল্লাহকে প্রশংসায় ভাসালেন মিরাজ
মাহমুদুল্লাহকে প্রশংসায় ভাসালেন মিরাজ

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজও বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা
আজও বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফুলেল শ্রদ্ধায় শহীদদের স্মরণ, বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে মানুষের ঢল
ফুলেল শ্রদ্ধায় শহীদদের স্মরণ, বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে মানুষের ঢল

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

অবৈধ বোলিং অ্যাকশন, ইসিবির নিষেধাজ্ঞায় সাকিব
অবৈধ বোলিং অ্যাকশন, ইসিবির নিষেধাজ্ঞায় সাকিব

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সচ্ছল হচ্ছে হাজারো দরিদ্র পরিবার
সচ্ছল হচ্ছে হাজারো দরিদ্র পরিবার

১ ঘন্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

প্লাস্টিক কতটা ভয়ঙ্কর, জীবাণু ছড়াচ্ছে অ্যান্টার্কটিকাতেও!
প্লাস্টিক কতটা ভয়ঙ্কর, জীবাণু ছড়াচ্ছে অ্যান্টার্কটিকাতেও!

১ ঘন্টা আগে | বিজ্ঞান

শিশু আহনাফকে হত্যার পর সন্ধান চেয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেন আসামি নিজেই
শিশু আহনাফকে হত্যার পর সন্ধান চেয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেন আসামি নিজেই

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৪ সালে সবচেয়ে বেশি গুগল করা দলের দুটিই মেসির
২০২৪ সালে সবচেয়ে বেশি গুগল করা দলের দুটিই মেসির

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা
আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘ভারতীয় এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে চেয়েছিল ইসকন’
‘ভারতীয় এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে চেয়েছিল ইসকন’

১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে র‍্যাব পরিচয়ে দুর্ধর্ষ ডাকাতি, গ্রেফতার ৫
রাজধানীতে র‍্যাব পরিচয়ে দুর্ধর্ষ ডাকাতি, গ্রেফতার ৫

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা
কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ইসরায়েলি হামলা চলছেই, ২৪ ঘণ্টায় নিহত আরও ৪০
গাজায় ইসরায়েলি হামলা চলছেই, ২৪ ঘণ্টায় নিহত আরও ৪০

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম

২ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন
নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন

২ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

জ্বরে আক্রান্ত হলে মুমিনের করণীয়
জ্বরে আক্রান্ত হলে মুমিনের করণীয়

২ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামের দৃষ্টিতে বুদ্ধিজীবীদের মর্যাদা
ইসলামের দৃষ্টিতে বুদ্ধিজীবীদের মর্যাদা

২ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

মেসির চোখে বর্তমান প্রজন্মের সেরা ফুটবলার যিনি
মেসির চোখে বর্তমান প্রজন্মের সেরা ফুটবলার যিনি

৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ম্যানসিটির সর্বোচ্চ আয়ের রেকর্ড
ম্যানসিটির সর্বোচ্চ আয়ের রেকর্ড

৫ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও অবসরের ঘোষণা পাকিস্তানি অলরাউন্ডারের
আবারও অবসরের ঘোষণা পাকিস্তানি অলরাউন্ডারের

৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আ. লীগ গত ১৫ বছর জনগণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে : রফিকুল ইসলাম
আ. লীগ গত ১৫ বছর জনগণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে : রফিকুল ইসলাম

৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা
ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা

৬ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

মুন্সীগঞ্জে অবৈধ মোটরসাইকেলের বিরুদ্ধে অভিযান
মুন্সীগঞ্জে অবৈধ মোটরসাইকেলের বিরুদ্ধে অভিযান

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে হারিয়ে সিরিজ নিশ্চিত প্রোটিয়াদের
দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে হারিয়ে সিরিজ নিশ্চিত প্রোটিয়াদের

৭ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিগত সরকারের ভ্রান্তনীতির কারণে কৃষি অলাভজনক পেশায় পরিণত হয়েছে’
‘বিগত সরকারের ভ্রান্তনীতির কারণে কৃষি অলাভজনক পেশায় পরিণত হয়েছে’

৮ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’
‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’

১৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ

১৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়
১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়

১৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী
ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী

২০ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?
মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে
রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে
ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার
‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার

২০ ঘন্টা আগে | শোবিজ

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়
জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়

১৫ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান
হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?
আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?

১৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস
শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন
চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন

২১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী
বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা
কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ
চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়
টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়

১৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া
সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না
অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না

১৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার
কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার

১৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা
আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির
নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির

১৮ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার
বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন
মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন

১৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

তিন জেলায় বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
তিন জেলায় বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

১৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল
বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন
আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতির গেম চেঞ্জার
অর্থনীতির গেম চেঞ্জার

প্রথম পৃষ্ঠা

বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা
বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!
গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!

প্রথম পৃষ্ঠা

নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি
বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি

মাঠে ময়দানে

মশা নিধনের ওষুধ সংকট
মশা নিধনের ওষুধ সংকট

নগর জীবন

জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে
বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা
চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা

শনিবারের সকাল

মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত
মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত

নগর জীবন

লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়
কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি
ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি

নগর জীবন

চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস
চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের
দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের

মাঠে ময়দানে

সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি
সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি

নগর জীবন

নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়
নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়

মাঠে ময়দানে

প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী
প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী

নগর জীবন

বিএনপি এলে জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণ করা হবে
বিএনপি এলে জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণ করা হবে

নগর জীবন