শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০০:২৯, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর, ২০২৪

মাঠে ছুটছেন নেতারা

শফিউল আলম দোলন ও শফিকুল ইসলাম সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
মাঠে ছুটছেন নেতারা

আগামী জাতীয় নির্বাচন মাথায় রেখে মাঠে ছুটছেন নেতারা। নিজেদের নির্বাচনি এলাকায় সক্রিয় হয়ে উঠেছেন বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীসহ রাজপথে থাকা রাজনৈতিক দলগুলোর সম্ভাব্য প্রার্থীরা। নিচ্ছেন নির্বাচনি প্রস্তুতি। প্রায় প্রতিটি এলাকায় প্রত্যেক দলের একাধিক মনোনয়নপ্রত্যাশী দলীয় কর্মসূচি, গণসংযোগ, নানান আচার-অনুষ্ঠান কিংবা জনকল্যাণের নামে চষে বেড়াচ্ছেন নিজ এলাকা। ধর্মীয় ও সামাজিক আচার অনুষ্ঠানে অংশ নিচ্ছেন। উঠান বৈঠক করছেন। দলীয় নেতা-কর্মীসহ এলাকার গণমান্য ব্যক্তিদের সঙ্গেও যোগাযোগ করছেন। এমনকি গত ১৫ বছর স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে কখনোই মাঠে ছিলেন না- তাঁরাও এখন ঘন ঘন এলাকায় গিয়ে গণসংযোগ করছেন। এরই মধ্যে আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই দল গোছাতে চায় বিএনপি। জেলা-উপজেলা কমিটি পুনর্গঠনের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে কেন্দ্র থেকে। দেশের বেশির ভাগ নির্বাচনি এলাকা থেকেই এসব তথ্য পাওয়া গেছে। 

জানা গেছে, প্রতিটি নির্বাচনি এলাকায় সক্রিয় হয়ে উঠেছেন আগামী সংসদ নির্বাচনে দেশের সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক  দল বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থীরা। নিচ্ছেন নির্বাচনি প্রস্তুতি। প্রতিটি এলাকায় গড়ে তিন থেকে চারজন করে মনোনয়নপ্রত্যাশী নেতা জনকল্যাণমূলক কর্মসূচি নিয়ে চষে বেড়াচ্ছেন নিজ নিজ এলাকায়। বিভিন্ন কৌশলে ও নানা রকমের জনসম্পৃক্ত কর্মসূচি পালনের মাধ্যমে তাঁরা মূলত নির্বাচনি প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছেন। ইতোমধ্যে জনসংযোগ, জনস্বার্থে কর্মসূচি পালনের নির্দেশ দিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তাঁর স্পষ্ট নির্দেশনা, যে করেই হোক এলাকার জনগণের ভালোবাসা ও মন জয় করতে হবে। প্রতিটি এলাকায় বিগত আন্দোলনে ক্ষতিগ্রস্ত নেতা-কর্মী, সমর্থকসহ সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়ানোর পরিষ্কার নির্দেশনা দিয়েছেন তিনি। ‘আমরা বিএনপি পরিবার’ ও ‘জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন’সহ বিভিন্ন জনকল্যাণমূলক সংগঠনের মাধ্যমে নেতা-কর্মীরা বিভিন্ন রকমের সহযোগিতামূলক কর্মকান্ড অব্যাহত রেখেছেন।

বিএনপির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, নির্বাচনমুখী গণতান্ত্রিক দল হিসেবে নির্বাচনকেন্দ্রিক একটি প্রস্তুতি সব সময়ই দলের থাকে এবং সে অনুযায়ীই এখন দলীয় নেতারা কাজ করছেন। এটাই স্বাভাবিক। নির্বাচনের প্রস্তুতি সব সময়ই আমাদের ছিল এবং এখনো আছে। তাছাড়া বিগত ১৫ বছরের বহু ত্যাগ-তিতিক্ষার আন্দোলনের মাধ্যমেই বিএনপির নির্বাচনি প্রস্তুতি আগেই চূড়ান্ত হয়ে আছে।  

বিএনপির নীতিনির্ধারকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, যৌক্তিক সময়ে নির্বাচনের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারকে তাগিদ দিলেও বিএনপির প্রধান টার্গেট আগামীতে একটি অর্থবহ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে দ্রুত সময়ের মধ্যেই জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকার চান- দলের নীতিনির্ধারকরা। তাঁদের মতে, দেশের জনগণের কাছে মালিকানা ফিরিয়ে দেওয়ার দায়িত্ব অন্তর্বর্তী সরকারের। আর মানুষকে সেবা প্রদানের দায়িত্ব হলো নির্বাচিত সরকারের। নিরপেক্ষ নির্বাচনে জনগণের ভোটে যে-ই সরকার গঠন করুক না কেন- মানুষের ভোটাধিকার প্রয়োগ নিশ্চিত করাটাই বিএনপির টার্গেট। এ লক্ষ্যে সারা দেশে জনস্বার্থ সংশ্লিষ্ট নানা রকমের কর্মসূচি নিয়ে মাঠে নেমেছে বিএনপি। দলীয় নেতা-কর্মীদের যে করেই হোক সাধারণ মানুষের মন জয় ও ভালোবাসা অর্জনের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে দলের হাইকমান্ড থেকে। নেওয়া হচ্ছে গণসংযোগ, সভা-সমাবেশসহ নানা রকমের ইতিবাচক সাংগঠনিক কর্মসূচির উদ্যোগ। ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে- দলের ভবিষ্যৎ করণীয়-প্রতিশ্রুতিসহ ৩১ দফা সংস্কারের বিষয়গুলো। জানা গেছে, দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দেশব্যাপী নেতা-কর্মীদের প্রতি জনকল্যাণমুখী কর্মসূচি গ্রহণ ও পালনের নির্দেশনা দিয়েছেন। পাশাপাশি দলীয় শৃঙ্খলা রক্ষায় তিনি অত্যন্ত কঠোর অবস্থান নিয়েছেন। শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে ইতোমধ্যে দল ও অঙ্গসংগঠনের বিভিন্ন স্তরের প্রায় সহস্রাধিক নেতাকে বহিষ্কার করা হয়েছে। কারণ দর্শানো নোটিস দেওয়া হয়েছে তারও বেশি। কেন্দ্রের নির্দেশনা অনুযায়ী, সারা দেশে নানা রকমের জনসংযোগের পাশাপাশি সামাজিক ও ধর্মীয় অনুষ্ঠানগুলোতে যোগদান এবং স্ব স্ব এলাকায় দলের প্রতিটি ইউনিটকে পুনর্গঠন করে সাংগঠনিক কার্যক্রম জোরদার করছেন নেতারা। এর মূল উদ্দেশ্য হলো- আগামী নির্বাচনের জন্য দল ও নিজেদের অবস্থান সুসংহত করা। এর পাশাপাশি গত ১৫ বছরে স্বৈরাচার শেখ হাসিনা সরকার বিরোধী আন্দোলনে সক্রিয় থাকা দলগুলোর নেতাদের এবং সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর শীর্ষ নেতাদের তাঁদের এলাকায় গণসংযোগ তথা অঘোষিত নির্বাচনি তৎপরতার কাজে সহায়তার জন্য কেন্দ্র থেকে ইতোমধ্যে তৃণমূল বিএনপির নেতাদের চিঠি দিয়ে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। 

নির্বাচনের ব্যাপারে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান পরিষ্কার বলেছেন- প্রয়োজনীয় গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার শেষে অন্তর্বর্তী সরকারকে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ জাতীয় নির্বাচনের আয়োজন করতে হবে। এ নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের ভোটাধিকার ও তার প্রয়োগের বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে। এ ছাড়া জনগণের মালিকানা তাদের কাছে ফিরিয়ে দেওয়া কিংবা গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা কোনোটিই সম্ভব নয়।

সম্ভাব্য সংসদ নির্বাচন সামনে রেখেই দেশজুড়ে বিএনপির প্রস্তুতি ও নেতা-কর্মীদের কর্মকান্ডে পরোক্ষভাবে নির্বাচনি প্রস্তুতিই প্রাধান্য পাচ্ছে। এসব জনমুখী কর্মসূচি পালন ও কার্যক্রমের মধ্য দিয়েই মূলত বেরিয়ে আসবে আগামী নির্বাচনে বিএনপির প্রকৃত বা চূড়ান্ত প্রার্থী কারা হবেন। বিএনপি পতিত স্বৈরাচার শেখ হাসিনা সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত চলতি বছরের ৭ জানুয়ারির দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেয়নি। এর আগে ২০১৮ সালে দলটি অংশ নিয়েছিল জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের বিতর্কিত নেতা ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বাধীন জোটের পক্ষে। ২০১৪ সালের নির্বাচন বর্জন করেছিল বিএনপি। দলের নীতিনির্ধারকদের মতে, বিএনপির সার্বিক নির্বাচনি প্রস্তুতিতে এবার মূলত প্রাধান্য পাবে ২০১৮ সালের নির্বাচনে অংশ নেওয়া দলীয় প্রার্থী, বিশেষ করে বিএনপির সহযোগী সংগঠন ছাত্রদল-যুবদল থেকে উঠে আসা অপেক্ষাকৃত তরুণ ও ত্যাগী নেতারা। এ ছাড়া দলের সাবেক এমপিদের মধ্যে যারা আন্দোলনে সক্রিয় ছিলেন তারাও নির্বাচনের জন্য ইতোমধ্যে দলের বিবেচনায় থাকার সবুজসংকেত পেয়েছেন। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ২০২৩ সাল থেকেই বলে আসছেন, জনগণের ভোটে নির্বাচনে জয়ী হয়ে বিএনপি ক্ষমতায় গেলে সবাইকে সঙ্গে নিয়ে অর্থাৎ জাতীয় সরকার গঠন করে দেশ পরিচালনা করা হবে। যেসব দল আন্তরিকভাবে আন্দোলনের মাঠে এবং বিএনপির সঙ্গে ছিল- তারাও সেই সরকারে থাকবে। ফলে নির্বাচনি প্রস্তুতিতে এ বিষয়টি নিঃসন্দেহে বিবেচনায় রয়েছে। কোনো কোনো এলাকায় ভোটের প্রতিযোগিতার ক্ষেত্রে সেসব সমমনা দলের নেতারাও বিএনপির বিবেচনায় রয়েছেন।   

২০১৪ সালের নির্বাচনের পর থেকে দলের নেতারা মামলা ও হামলাসহ নানা কারণে এলাকায় অনিয়মিত ছিলেন কিংবা অনেকে থাকতে পারেননি। এ কারণে গত ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিএনপির অনুকূলে আসার পর থেকেই দেশজুড়ে কমিটি পুনর্গঠনের কাজ শুরু করেছে দলটির হাইকমান্ড। এরই মধ্যে অনেক জেলা ও মহানগরীর কমিটি বাতিল ও পুনর্গঠনও করা হয়েছে। দল ও অঙ্গসংগঠনের প্রায় প্রতিটি ইউনিটকে ঢেলে সাজানো হচ্ছে। সাংগঠনিক কর্মকান্ড জোরদার করা হচ্ছে। এসব কর্মকান্ডের মাধ্যমেই নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত হচ্ছে বিএনপি। বিএনপির তিন সহযোগী সংগঠন যুবদল, ছাত্রদল ও স্বেচ্ছাসেবক দল ইতোমধ্যেই সারা দেশে যৌথভাবে প্রতিটি জেলায় যৌথ কর্মিসভা করছে, যার মূল উদ্দেশ্য ভবিষ্যৎ নির্বাচনকে সামনে রেখে তারেক রহমানের নির্দেশনা প্রতিটি জেলায় পৌঁছে দেওয়া। তিনটি সংগঠনের শীর্ষ নেতারা জেলা পর্যায় সফর করে এ সমাবেশগুলো সমন্বয় করছেন। 

বিএনপির সাবেক মন্ত্রী-এমপিসহ কেন্দ্রীয় নেতা, ২০১৮ সালের নির্বাচনের দলীয় প্রার্থী এবং নতুন করে আগ্রহী প্রার্থীরা নিজ নিজ এলাকায় ব্যাপক গণসংযোগ শুরু করেছেন। এ বিষয়ে বিএনপির কেন্দ্রীয় গবেষণাবিষয়ক সম্পাদক কৃষিবিদ শামীম আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বাগেরহাট-৩ (মোংলা ও রামপাল উপজেলা) এলাকায় দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের নির্দেশনা অনুসারে ব্যাপকভিত্তিক জনকল্যাণমূলক কর্মসূচি শুরু করেছি। জনকল্যাণমুখী এসব সাংগঠনিক কার্যক্রমের মধ্য দিয়েই ইনশাআল্লাহ আমাদের নির্বাচনি প্রস্তুতির কাজও সম্পন্ন হবে। মানিকগঞ্জ জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এস এ জিন্নাহ কবির বলেন, এলাকায় জনসচেতনতামূলক ব্যাপক গণসংযোগের পাশাপাশি জনকল্যাণমুখী কর্মসূচি শুরু করেছি। সপ্তাহে চার থেকে পাঁচ দিনই এলাকায় কোনো না কোনো কর্মসূচি থাকে। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশনায় আমরা যেভাবে নিজ নিজ এলাকায় সাংগঠনিক কার্যক্রম চালাচ্ছি- আশা করি আমরা দলকে শক্তিশালী করার পাশাপাশি এক দিন এলাকাসহ সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে সফল হব ইনশাআল্লাহ।

ভোটের মাঠে ছোট-বড় সব দল : আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর রাজনৈতিক মাঠের নেতৃত্বে চলে এসেছে বিএনপি। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে ক্ষমতায় যাওয়ার ব্যাপারে তারা শতভাগ আশাবাদী। বিএনপি ছাড়াও বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশসহ (আওয়ামী লীগের সঙ্গে থাকা দলগুলো ছাড়া) সব দলই এখন নির্বাচনমুখী। আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা না হলেও নির্বাচনি মাঠ গোছাচ্ছে দলগুলো।

দলগুলোর নেতারা বলছেন, আওয়ামী লীগের অনুপস্থিতিতে নির্বাচন টার্গেট করে সারা দেশে সংগঠন গোছাচ্ছেন তারা। পতিত সরকারের দমন, পীড়ন ও প্রশাসনিক বাধার কারণে এতদিন সাংগঠনিক কার্যক্রম চালাতে পারেননি। সক্ষমতা থাকলেও জনগণের কাছে পরিচিত হতে পারেননি। গত ৫ আগস্টের অভ্যুত্থানের পর নির্বিঘ্নে দলীয় কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারছেন। এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে এখন রাজনীতির মাঠে বড় দল হয়ে ওঠার চেষ্টা করছেন।

এরই মধ্যে দেশের ইসলামি দলগুলোকে নিয়ে জোট গড়ার চেষ্টা করছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। দলটির সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক সংসদ সদস্য হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, জামায়াতে ইসলামী ৩০০ আসন ঘিরেই সাংগঠনিক তৎপরতা চালাচ্ছে। তবে বেশ কয়েকটি দলের সঙ্গে মতবিনিময় ও বৈঠক হয়েছে। জোট গঠনের ব্যাপারে সবাই আগ্রহ দেখাচ্ছে। কোনো কিছুই এখনই চূড়ান্ত হয়নি।

লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি-এলডিপি মহাসচিব ড. রেদোয়ান আহমেদ বলেন, বিগত স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে অংশগ্রহণের মধ্য দিয়েই মূলত আমাদের দল আরও শক্তিশালী ও সুসংহত হয়েছে। এখন আমরা রাজধানীসহ সারা দেশের বিভিন্ন স্থানে জনসংযোগসহ নানা কর্মসূচি অব্যাহত রেখেছি। এর মধ্য দিয়েই প্রাক-নির্বাচনি প্রস্তুতির কাজও সম্পন্ন হচ্ছে দলীয় নেতাদের। তবে নির্বাচনের মনোনয়ন প্রক্রিয়া চূড়ান্ত হওয়ার পরই বলা যাবে কে প্রার্থী হচ্ছেন।

ইসলামী আন্দোলনের আমির চরমোনাই পীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীমের নেতৃত্বে কওমিভিত্তিক ছয়টি দলকে একত্রিত করে জোট বা সমঝোতা করার চেষ্টা প্রায় চূড়ান্ত পর্যায়ে। নীতিগতভাবে ঐকমত্য পোষণ করছে কওমি দলগুলো।

গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, দেশে একটি বড় পরিবর্তন হয়েছে। মানুষের অনুভূতিগুলোও অদলবদল হয়েছে। আমরা চেষ্টা করছি মানুষের কাছে যাওয়ার। অনেকে আমাদের দলে যোগ দিচ্ছেন। বলা যায়- বাধাহীনভাবে কাজ করে যাচ্ছি। প্রত্যাশা অনুযায়ী সাড়াও পাওয়া যাচ্ছে।

বিগত আন্দোলনে সক্রিয় নিবন্ধিত দল বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি। দলের সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ৫ আগস্টের পর দেশে একটি মুক্ত গণতান্ত্রিক পরিবেশ ফিরে এসেছে। এ পরিবেশকে সবাই কাজে লাগাতে চাইবে। আমাদের দলও তার ব্যতিক্রম নয়। বিভিন্ন জেলায় রাজনৈতিক বহুমাত্রিক কর্মসূচির পাশাপাশি নতুন সদস্য সংগ্রহের কাজও চলছে। আমার ধারণা, ছোট দলগুলো জনগণের আস্থায় যেতে পারবে। জনগণের মন জয় করতে পারবে। ক্রমান্বয়ে ছোট দলগুলো বড় হয়ে উঠতে পারবে।

জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডির সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন বলেন, জন-আকাক্সক্ষাকে গুরুত্ব দিয়ে কর্মসূচি সাজাচ্ছি। সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী হওয়ার চেষ্টা করছি। নির্বাচন সামনে রেখে জেএসডি বিভিন্ন পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে।

বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি-বিজেপির চেয়ারম্যান ও সাবেক এমপি ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বেশ পরিচিত মুখ। তিনি বলেন, অবশ্যই আমাদের জন্য বড় সুযোগ এসেছে। আমরা সেটি কাজেও লাগাচ্ছি। ঢাকার ১২৫টি ওয়ার্ডে বিজেপির অঙ্গসংগঠনের কমিটি গঠন হয়েছে। আমাদের নেতা-কর্মীরা ওপেন কার্যক্রম চালাচ্ছেন। আগে যা করতে পারেননি। এখন নির্দ্বিধায় কাজ করা যাচ্ছে। ৫ আগস্টের আগে আওয়ামী লীগের নেতিবাচক কর্মকান্ডের কারণে মানুষ রাজনীতিবিমুখ হয়ে পড়েছিল। এখন পুনরায় রাজনীতিতে আগ্রহ দেখাচ্ছে। আমাদের দলকে নিয়ে ইতিবাচক মনোভাব পোষণ করছে। গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেন, সব জেলায় আমাদের কার্যক্রম রয়েছে। বিভিন্ন জেলায় আমাদের সাংগঠনিক সফর চলছে। সমাবেশগুলোতে বড় জমায়েত হচ্ছে। তিনি বলেন, আপাতত ৩০০ আসনেই সংগঠন গোছাচ্ছি। সম্প্রতি নিবন্ধন পাওয়া দল আমার বাংলাদেশ পার্টির (এবি পার্টি) যুগ্ম সদস্যসচিব ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ বলেন, আমাদের দলে জাতীয় নির্বাচনবিষয়ক একটা উপকমিটি আছে যারা সার্চ কমিটির মতো কাজ করে যাচ্ছেন। কে বা কারা কোন এলাকাতে প্রার্থী হওয়ার যোগ্য, সেটি বোঝার চেষ্টা করছেন। দলের সিনিয়র নেতারা টিম গঠন করে বিভিন্ন জেলা ও মহানগরী সফর করছেন, কমিটি পুনর্গঠন করছেন, যোগ্য ও সক্রিয় নেতৃত্বের হাতে দায়িত্ব দিচ্ছেন কাজ এগিয়ে নেওয়ার জন্য। ডিসেম্বরে হবে দলের প্রথম কাউন্সিল অধিবেশন। এ ছাড়াও মুসলিম লীগ, জাতীয় পার্টি (কাজী জাফর), ১২-দলীয় জোট, জাকের পার্টি, বাংলাদেশ লেবার পার্টি, খেলাফত মজলিস, ববি হাজ্জাজের এনডিএম ও ফরায়েজী আন্দোলন প্রভৃতি দল মাঠ গোছাচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
ভোট কেন্দ্র ৪২ হাজার ৬১৮টি
ভোট কেন্দ্র ৪২ হাজার ৬১৮টি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
হল সংসদে বাগছাসের প্রাধান্য
হল সংসদে বাগছাসের প্রাধান্য
কেউ স্বাগত কেউ বর্জন
কেউ স্বাগত কেউ বর্জন
প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর
প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর
আসছেন মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধি
আসছেন মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধি
ডাকসু বিজয়ীদের অভিনন্দন
ডাকসু বিজয়ীদের অভিনন্দন
জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না
জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না
সব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র মূল্যায়নের নির্দেশ
সব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র মূল্যায়নের নির্দেশ
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
জরুরি যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানালেন তারেক রহমান
জরুরি যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানালেন তারেক রহমান
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
সর্বশেষ খবর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর

৫৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

নৃশংসতা আল্লাহর অভিশাপ ডেকে আনে
নৃশংসতা আল্লাহর অভিশাপ ডেকে আনে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাঁচপুরে অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদ
কাঁচপুরে অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাস নিয়ে বেশি ভেবে চাপ নেওয়ার কিছু নেই: লিটন দাস
ইতিহাস নিয়ে বেশি ভেবে চাপ নেওয়ার কিছু নেই: লিটন দাস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর
অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশে আসছেন টাফেল
১৩ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশে আসছেন টাফেল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাফলংয়ে পানিতে ডুবে পর্যটক নিখোঁজ
জাফলংয়ে পানিতে ডুবে পর্যটক নিখোঁজ

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের
রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোজাম্বিকে সন্ত্রাস দমন বাহিনীর গুলিতে ১৬ জেলে নিহত
মোজাম্বিকে সন্ত্রাস দমন বাহিনীর গুলিতে ১৬ জেলে নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাতক্ষীরা সীমান্তে বিভিন্ন ভারতীয় মালামাল জব্দ
সাতক্ষীরা সীমান্তে বিভিন্ন ভারতীয় মালামাল জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরীকে অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় ভগ্নিপতির যাবজ্জীবন
কিশোরীকে অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় ভগ্নিপতির যাবজ্জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে অস্ত্র মামলায় যুবকের ১০ বছর কারাদণ্ড
চাঁপাইনবাবগঞ্জে অস্ত্র মামলায় যুবকের ১০ বছর কারাদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় এক সপ্তাহ ধরে ভোগন্তিতে পল্লী বিদুৎ গ্রাহকরা
নেত্রকোনায় এক সপ্তাহ ধরে ভোগন্তিতে পল্লী বিদুৎ গ্রাহকরা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত
আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুর সীমান্ত থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
মেহেরপুর সীমান্ত থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইএফটি প্রতিষ্ঠায় হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এবং বুয়েটের মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর
আইএফটি প্রতিষ্ঠায় হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এবং বুয়েটের মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুতে ভোটগ্রহণ ওএমআর ব্যালটে, দিতে হবে টিক চিহ্ন
জাকসুতে ভোটগ্রহণ ওএমআর ব্যালটে, দিতে হবে টিক চিহ্ন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পদ্মার এক কাতল বিক্রি ৪৪ হাজার টাকায়
পদ্মার এক কাতল বিক্রি ৪৪ হাজার টাকায়

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেন-জি আন্দোলন : নেপালে নিহত বেড়ে ৩০
জেন-জি আন্দোলন : নেপালে নিহত বেড়ে ৩০

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে শিশু ধর্ষণ মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন
জামালপুরে শিশু ধর্ষণ মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর
রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণঅসন্তোষ থেকে সরকার পতন, দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি নতুন বাঁকে
গণঅসন্তোষ থেকে সরকার পতন, দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি নতুন বাঁকে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ
যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির বিরুদ্ধে দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : মির্জা আব্বাস
বিএনপির বিরুদ্ধে দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : মির্জা আব্বাস

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত
সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
ঝালকাঠিতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতিসংঘ পরিদর্শকদের পরমাণু স্থাপনায় প্রবেশ প্রত্যাখ্যান ইরানের
জাতিসংঘ পরিদর্শকদের পরমাণু স্থাপনায় প্রবেশ প্রত্যাখ্যান ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ধান চাষে তরুণদের প্রশিক্ষণ
বরিশালে ধান চাষে তরুণদের প্রশিক্ষণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন
ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ
চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা
বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা
বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম
ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না
সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের
জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়
ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি
হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ
ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম
শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!
এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি
দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য
নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী
এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ
পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’
‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার
আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন
এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস
কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু
জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে বাংলাদেশিদের সতর্ক থাকার আহ্বান দূতাবাসের
কাতারে বাংলাদেশিদের সতর্ক থাকার আহ্বান দূতাবাসের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ
ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত
সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার
৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চীন-ভারতের ওপর ১০০% শুল্ক বসাতে ইইউ’কে ট্রাম্পের আহ্বান
চীন-ভারতের ওপর ১০০% শুল্ক বসাতে ইইউ’কে ট্রাম্পের আহ্বান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের
রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ
বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে
শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে

সম্পাদকীয়

কেন এই জয়পরাজয়
কেন এই জয়পরাজয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম
ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের মিশন শুরু আজ
লিটনদের মিশন শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির  সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না
মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না

মাঠে ময়দানে

অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের
অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের

দেশগ্রাম

চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন
চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন

দেশগ্রাম

ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার
ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার

দেশগ্রাম

১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা
১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত
গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ওসমানী হাসপাতালে দুদকের অভিযান, প্রমাণ মিলল অনিয়মের
ওসমানী হাসপাতালে দুদকের অভিযান, প্রমাণ মিলল অনিয়মের

নগর জীবন

আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ
আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

কে মনোনয়ন পাচ্ছে তা বড় কথা নয়
কে মনোনয়ন পাচ্ছে তা বড় কথা নয়

নগর জীবন

গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ
গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ

নগর জীবন

শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে
শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে

নগর জীবন

যানজটে রাজধানীবাসী
যানজটে রাজধানীবাসী

নগর জীবন

চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম
চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম

দেশগ্রাম

৪৭তম বিসিএসের প্রিলিতে ১২০ জন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
৪৭তম বিসিএসের প্রিলিতে ১২০ জন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ

নগর জীবন

পানিতে ডুবে তিন ভাই-বোনের মৃত্যু
পানিতে ডুবে তিন ভাই-বোনের মৃত্যু

দেশগ্রাম

নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ১৫০ কোটি টাকা আত্মসাৎ
নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ১৫০ কোটি টাকা আত্মসাৎ

পেছনের পৃষ্ঠা

‘অবৈধ’ বাংলাদেশি অভিবাসী নিয়ে ইউরোপীয় কমিশনের উদ্বেগ
‘অবৈধ’ বাংলাদেশি অভিবাসী নিয়ে ইউরোপীয় কমিশনের উদ্বেগ

নগর জীবন

পাঁচ দফা দাবিতে সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষকদের কঠোর হুঁশিয়ারি
পাঁচ দফা দাবিতে সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষকদের কঠোর হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

ইভ টিজিংয়ের অভিযোগে বিদ্যালয়ে হামলা, দুই শিক্ষকসহ আহত ১৫
ইভ টিজিংয়ের অভিযোগে বিদ্যালয়ে হামলা, দুই শিক্ষকসহ আহত ১৫

দেশগ্রাম

গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি চায় বাংলাদেশ
গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি চায় বাংলাদেশ

নগর জীবন

গণছুটিতে কর্মচারীরা, ভোগান্তি গ্রাহকদের
গণছুটিতে কর্মচারীরা, ভোগান্তি গ্রাহকদের

দেশগ্রাম