শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৬ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০১:৪৪, বৃহস্পতিবার, ০৬ মার্চ, ২০২৫

ট্রাম্পের ১০০ মিনিটের ভাষণ

উঠে এলো ইউক্রেন-রাশিয়া শুল্কনীতিসহ নানা বিষয়
লাবলু আনসার, যুক্তরাষ্ট্র
প্রিন্ট ভার্সন
ট্রাম্পের ১০০ মিনিটের ভাষণ

কংগ্রেসের যৌথ অধিবেশনে দীর্ঘ সময় বক্তব্যে নতুন রেকর্ড সৃষ্টি করলেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ৪ মার্চ রাতে ক্যাপিটল হিলে ডেমোক্র্যাটদের নীরবতা আর রিপাবলিকানদের বিপুল করতালির মধ্যে টানা ১ ঘণ্টা ৪০ মিনিট ভাষণ দেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। এ সময় গত ৪৩ দিনে ১০০ নির্বাহী আদেশসহ ৪ শতাধিক প্রশাসনিক পদক্ষেপের প্রসঙ্গ উল্লেখ করেন তিনি। ইউক্রেন-রাশিয়া ছাড়াও মধ্যপ্রাচ্য যুদ্ধ পরিস্থিতির পাশাপাশি কানাডা, মেক্সিকো, চীন, ভারতসহ বিভিন্ন দেশের পণ্য আমদানিতে শুল্ক আরোপের সাফল্য এবং যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানি নির্মিত গাড়ি কেনার ওপর ট্যাক্স মকুফের প্রসঙ্গও উপস্থাপন করেন দ্বিতীয় মেয়াদে নির্বাচিত রিপাবলিকান এ প্রেসিডেন্ট। একপর্যায়ে ডেমোক্র্যাটদের কটাক্ষ করে তিনি বলেন, তারা কখনো ট্রাম্পকে প্রশংসিত করতে অভ্যস্ত নন। এটা তাদের মুদ্রাদোষ কি না তা-ও জানতে চান প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। অবশ্য বক্তব্যের সময় গণতান্ত্রিক রীতি অনুযায়ী টেক্সাসের ৭৭ বছর বয়সি ডেমোক্র্যাট কংগ্রেসম্যান আল গ্রিন উচ্চৈঃস্বরে প্রতিবাদ জানাতে থাকলে স্পিকারের নির্দেশে সার্জেন্ট অ্যাট আর্মস এসে তাঁকে বের করে দেন। এমন ঘটনা বিরল। আর এর মধ্য দিয়েই গণতান্ত্রিক রীতি লঙ্ঘনে ট্রাম্প প্রশাসনের মনোভাবের নগ্ন বহিঃপ্রকাশ ঘটে বলে মন্তব্য করেছেন রাষ্ট্রবিজ্ঞানীরা। চেম্বারে ডেমোক্র্যাটরা ছিলেন একেবারেই নির্লিপ্ত, নীরবতায় আচ্ছন্ন, তবে চোখে মুখে ক্ষোভ ঢেকে রাখতে পারেননি। কোনো কোনো কংগ্রেসওম্যানের হাতে ছিল সেইভ মেডিকেইড, মাস্ক স্টিলস, ফলস লেখা প্ল্যাকার্ড। ট্রাম্পের মিথ্যাচার এবং বাস্তবের সঙ্গে মিল না থাকা বক্তব্যের সময় সেগুলো আরও উঁচুতে ওঠানো হয়। মিশিগানের কংগ্রেসওম্যান রাশিদা তৈয়বের হাতে ছিল সবচেয়ে বড় একটি বোর্ড। তাতে লেখা ছিল নিজের ট্যাক্স যথাযথভাবে প্রদানের পর অন্য কিছু শুরু করুন। ট্রাম্প তাঁর ব্যবসায়িক ট্যাক্স প্রদানে শুভংকরের ফাঁকিতে লিপ্ত ছিলেন, সেদিকে ইঙ্গিত করেন রাশিদা তৈয়ব। ট্রাম্পের অসংলগ্ন বক্তব্যের প্রতিবাদে ফ্লোরিডার কংগ্রেসম্যান (ডেমোক্র্যাট) ম্যাক্সওয়েল ফ্রস্ট এবং টেক্সাসের কংগ্রেসওম্যান জেসমিন ক্রকেটসহ বেশ কজন ডেমোক্র্যাট চেম্বার ত্যাগ করেন অত্যন্ত নীরবে। সিনেটে বিরোধীদলীয় নেতা সিনেটর চাক শ্যুমার এবং প্রতিনিধি পরিষদে বিরোধীদলীয় নেতা হাকিম জ্যাফরি ছিলেন ক্ষুব্ধ, তবে কোনো উচ্চবাচ্য করেননি। গতানুগতিকভাবে ট্রাম্প তাঁর বিশেষ ব্যক্তি ধনকুবের ইলন মাস্কের প্রশংসায় ছিলেন পঞ্চমুখ। বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির তথ্য উদ্ঘাটনের মধ্য দিয়ে বড় অঙ্কের আর্থিক সাশ্রয় ঘটাতে সক্ষম হচ্ছেন মাস্ক, এমন অভিমতও পোষণ করেছেন ট্রাম্প। ইউএসএইডের অর্থ বন্ধের কথা বলার সময় অপ্রয়োজনে বহু দেশে বিপুল অর্থ ব্যয় বন্ধের ধারাবিবরণীতে অবশ্য এবার বাংলাদেশের সেই ২৯ মিলিয়ন ডলারের প্রসঙ্গ ওঠেনি। বিশ্বের অন্য সব দেশের কথা বলেছেন ট্রাম্প। ট্রাম্প দাবি করেন, আমরা ৪৩ দিনে যতটা অর্জনে সক্ষম হয়েছি, এর আগে কোনো প্রেসিডেন্টই তাঁর পুরো চার বছর কিংবা আট বছর মেয়াদে সক্ষম হননি। এবং এটি হচ্ছে আমাদের কেবল শুরু, উল্লেখ করেন ট্রাম্প। রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধে ইউক্রেনকে আর কোনো যুদ্ধসহায়তা না দেওয়ার সাময়িক সিদ্ধান্তের পরদিন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি রাশিয়ার সঙ্গে শান্তি আলোচনায় যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় রাজি হয়েছেন বলে উল্লেখ করেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। এমনকি ইউক্রেনের খনিজ সম্পদ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তিতেও সম্মত রয়েছেন জিলেনস্কি, উল্লেখ করেন ট্রাম্প। বক্তব্যের সময় ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির একটি চিঠি পেয়েছেন তিনি আর তাতে ইউক্রেনীয় নেতা রাশিয়া ও ইউক্রেনের যুদ্ধ নিয়ে আলোচনার টেবিলে আসার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন। ট্রাম্প ওই চিঠির লাইন উদ্ধৃত করে বলেন, দীর্ঘস্থায়ী শান্তি নিকটতর করতে ইউক্রেন যত দ্রুত সম্ভব আলোচনার টেবিলে ফিরতে প্রস্তুত। শান্তি ইউক্রেনীয়দের চেয়ে বেশি আর কেউ চায় না।

ট্রাম্প আরও জানান, তিনি রাশিয়ার সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনায় আছেন আর তারা শান্তির জন্য প্রস্তুত আছে এমন জোরালো ইঙ্গিত পেয়েছেন। তিনি বলেন, এটি কি সুন্দর হবে না? এ পাগলামি বন্ধ করার সময় এখন। সময় এখন এসব হত্যাকা বন্ধ করার। সময় এখন এ অর্থহীন যুদ্ধ বন্ধ করার। যুদ্ধ বন্ধ করতে চাইলে আপনার উভয় পক্ষের সঙ্গেই কথা বলতে হবে।

 তবে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপের সবচেয়ে বড় এ যুদ্ধ কীভাবে শেষ করার পরিকল্পনা করেছেন তা প্রকাশ করেননি তিনি। ইউক্রেন তাদের মূল্যবান খনিজ সম্পদ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি করতে প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন ট্রাম্প। এ চুক্তিটি স্বাক্ষর করতেই শুক্রবার জেলেনস্কি ওয়াশিংটন এসেছিলেন। কিন্তু হোয়াইট হাউসের ওভাল দপ্তরে বিপর্যয়কর বৈঠকের পর খনিজ চুক্তি স্বাক্ষর করার পরিকল্পনা থমকে যায়।

এদিকে, কানাডা, মেক্সিকো এবং চীনের পণ্য আমদানিতে শুল্ক আরোপের ঘোষণার পরই অর্থাৎ নিকট ঘনিষ্ঠ মিত্র কানাডা ও মেক্সিকোর সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের স্টক মার্কেটে ধস নেমেছে। বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য ছাড়াও নির্মাণ প্রকল্পে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। এমনি অবস্থা সত্ত্বেও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তাঁর ভাষণে বলেছেন, আরও কটি দেশের পণ্য আমদানিতে শুল্ক আরোপের ঘটনা ঘটবে ২ এপ্রিল থেকে। কারণ, ওইসব দেশও নাকি যুক্তরাষ্ট্রের পণ্য আমদানিতে বড় অঙ্কের কর ধার্য করেছে। দেশসমূহের মধ্যে ভারতও আছে বলে উল্লেখ করেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাই যারা আমাদের পণ্য আমদানিতে চড়া শুল্ক আরোপ করেছে, তাদের পণ্যেরও শুল্ক দিতে হবে, এটা ভাইস ভারসা।

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে সবচেয়ে বাজে প্রেসিডেন্ট হচ্ছেন জো বাইডেন- এমন মন্তব্য বেশ কবার করেছেন ট্রাম্প। ট্রাম্প বলেন, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে হেনস্তার জন্য আইন-আদালত ব্যবহারেও দ্বিধা করেননি জো বাইডেন। আমি এখন তেমন অবস্থার পরিসমাপ্তি ঘটাচ্ছি। ন্যায়ের শাসনের পথে হাঁটছে তার প্রশাসন, এমন দাবিও করেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। দক্ষিণের সীমানা খুলে দিয়ে বিদেশিদের অবাধে প্রবেশের সুযোগ দিয়েছিলেন জো বাইডেন ও কমলা প্রশাসন। এখন সেটি থামানো হয়েছে। অবৈধ অভিবাসীদের বহিষ্কারের যে অভিযান চলছে তা আরও জোরদারের জন্য কংগ্রেসের কাছে অতিরিক্ত অর্থ বরাদ্দের আহ্বান জানিয়েছেন প্রেসিডেন্ট তাঁর বক্তব্যে। ট্রাম্প দাবি করেন, গত ৪৩ দিনে যত অবৈধকে বহিষ্কার/গ্রেপ্তার করা হয়েছে, ইতঃপূর্বে আর কখনো এমন নজির নেই। ডিমের মূল্য আকাশচুম্বী হওয়ার দায়ও বর্তেছেন সাবেক প্রেসিডেন্ট বাইডেনের ওপর। সেই মূল্য এখন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা চালাচ্ছেন বলেও দাবি করেন ট্রাম্প। তবে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যসামগ্রীর মূল্যহ্রাসের কোনো পরিকল্পনা তাঁর বক্তব্যে ছিল না। যদিও কানাডা, মেক্সিকো, চীনের পণ্য আমদানিতে শুল্কারোপ/শুল্ক বৃদ্ধির ঘোষণা কার্যকর হওয়ার পরই বাজারে আগুন ধরেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
জলবায়ু ন্যায়বিচার সংশ্লিষ্ট সংকটও
জলবায়ু ন্যায়বিচার সংশ্লিষ্ট সংকটও
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা
সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
দেশ বিশ্বব্যাংক আইএমএফ নির্ভরশীল নয়
দেশ বিশ্বব্যাংক আইএমএফ নির্ভরশীল নয়
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটদানের পরিবেশ নিশ্চিত করুন
ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটদানের পরিবেশ নিশ্চিত করুন
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
সর্বশেষ খবর
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

এই মাত্র | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর
বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি
চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা
প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?
সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা
শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি
গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫
রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
রাজধানীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একজনকে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একজনকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে