শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৯ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:১১, রবিবার, ০৯ মার্চ, ২০২৫

মব জাস্টিস ধ্বংস করছে বিপ্লবের সব অর্জন

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
মব জাস্টিস ধ্বংস করছে বিপ্লবের সব অর্জন

এক গ্লাস দুধ নষ্ট করতে যেমন এক ফোঁটা চুনই যথেষ্ট। একটি দুষ্ট বানরই যেমন সাজানো বাগান তছনছ করার জন্য যথেষ্ট, তেমন একটি বিরাট অর্জন ধ্বংস করতে পারে মাত্র একটি বিচ্যুতি। জুলাই বিপ্লবের সব অর্জন ইদানীং যেন চ্যালেঞ্জ জানাচ্ছে মব নামের উচ্ছৃঙ্খলতা। মঙ্গলবার (৪ মার্চ) সন্ধ্যায় বন ও পরিবেশবিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকের পর নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে বলেছিলেন, সরকার মব জাস্টিস বন্ধে কঠোর অবস্থান গ্রহণ করেছে। এ ধরনের মব জাস্টিস বন্ধের জন্য সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। উপদেষ্টা যেদিন এ সংবাদ সম্মেলন করলেন সেদিন মধ্যরাতের পর সবচেয়ে অভিজাত এলাকা হিসেবে পরিচিত গুলশানের একটি ফ্ল্যাটে অতর্কিত আক্রমণ চালাল কিছু দুর্বৃত্ত। তারা নিজেদের ছাত্র-জনতা হিসেবে পরিচয় দিয়ে নির্বিচারে ফ্ল্যাটের তালা ভাঙল, তছনছ করল, লুটপাট করল। এক ঘণ্টার বেশি চলল এ লুণ্ঠন। তাদের সমস্ত তা ব যখন শেষ হলো সেই মুহূর্তে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে প্রবেশ করলেন। তারা এ দুর্বৃত্তদের সঙ্গে বৈঠক করলেন এবং তাদের নির্ভয়ে নিরাপদে প্রস্থানের সুযোগ করে দিলেন। দুর্বৃত্তরা প্রস্থানের পথে চিৎকার করে বলেছিল, তারা শুনেছে যে এখানে এইচ টি ইমামের ছেলে তানভীর ইমামের অবৈধ সম্পদ রয়েছে। এ কারণে তারা এসেছিল। যদি কেউ শুনেই থাকেন কোনো অপরাধী অবৈধ সম্পদ কোনো ফ্ল্যাট বা বাড়িতে লুকিয়ে রেখেছে, তাহলে তিনি কী করবেন? তিনি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে বলবেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী যথাযথ আইনি প্রক্রিয়ায় এসে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। কিন্তু আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে অবহিত না করে, আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়ার যে ভয়ংকর প্রবণতা, যাকে আমরা এখন বলছি মব জাস্টিস, সেটির আরেকটি ভয়ংকর রূপ মানুষ দেখল গুলশানে। জনগণের তীব্র নেতিবাচক প্রতিক্রিয়ার পর ছাত্র-জনতা নামধারী ডাকাত দলের মাত্র তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। অথচ পুলিশের নাকের ডগায় এটা ঘটেছে। তারা লুটপাট করেছে কি না সেটি বাদ দিলাম। তারা যে একটি বাড়িতে অবৈধভাবে প্রবেশ করেছে, তালা ভেঙেছে, এটি বাংলাদেশের ফৌজদারি আইনে দ নীয় অপরাধ। শুধু একটি নয়, এ রকম ঘটনা এখন প্রতিনিয়তই ঘটেই যাচ্ছে বিভিন্ন স্থানে। এর মধ্যে ঢাকার খবর আমরা জানছি, কিন্তু অধিকাংশ জেলার খবর আমাদের অগোচরে থেকে যাচ্ছে।

আইন ও সালিশ কেন্দ্রের হিসাবে গত আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত চার মাসে গণপিটুনিতে মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে ৯৬টি। গত সাত মাসে বিভিন্ন স্থানে মব জাস্টিস করে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে ২৩৩টি। কোনো জায়গা মব জাস্টিস থেকে মুক্ত নয়। আদালত প্রাঙ্গণ থেকে শুরু করে বাসাবাড়ি, এমনকি নারীরা মব জাস্টিসের শিকার হচ্ছেন অনাকাঙ্ক্ষিত কারণে। আর এসব যদি সরকার প্রতিরোধ করতে না পারে, তাহলে গণ অভ্যুত্থানের অর্জন যেমন প্রশ্নবিদ্ধ হবে, আমাদের বিপ্লবের ফসল আমরা ঘরে তুলতে পারব না।

৫ আগস্ট আওয়ামী লীগের পতনের পর যে নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের আকাঙ্ক্ষা ব্যক্ত করেছিলেন এ দেশের ছাত্র-তরুণরা, তারা এ রকম নির্বিচার আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়া, পাড়ায় মহল্লায় নতুন দানব তৈরি হওয়া চাননি। তারা চেয়েছিলেন এমন একটি বাংলাদেশ, যে বাংলাদেশে কেউ ক্ষমতার দাপট দেখাতে পারবে না। কেউ কাউকে দমন করবে না, কেউ কাউকে নিষ্পেষণ করবে না। অর্থাৎ একটা নিষ্পেষণ এবং পরাধীনতামুক্ত স্বাধীন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেই জুলাই বিপ্লব সংঘটিত হয়েছিল। কিন্তু জুলাই বিপ্লবের পর আমরা দেখছি প্রতিনিয়ত নানা রকম মব জাস্টিসের ঘটনা ঘটছে। ধর্ষণ, খুন, লুটতরাজ যেন এখন নিত্যকার বিষয়ে পরিণত হয়েছে। গত সাত মাসে কিছু সংঘবদ্ধ দুর্বৃত্ত তৈরি হয়েছে পাড়ায় মহল্লায়। অপরাধী চক্র এখন ছাত্র-জনতার বেশে অপরাধ করছে। এ অপরাধীরা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটাচ্ছে। কিন্তু সবচেয়ে বড় কথা, জুলাই বিপ্লবের নায়কদের ইমেজ নষ্ট করছে। সমাজে তাদের সম্পর্কে ভুল ধারণা ছড়িয়ে দিচ্ছে। এটা খুব ভয়ংকর প্রবণতা। গুলশানে যেভাবে একটি বাড়িতে নির্বিচার কয়েকজন দুর্বৃত্ত ঢুকে পড়েছিল, ঠিক তেমনভাবে বিভিন্ন স্থানে কিছু মানুষ জড়ো হয়ে ইচ্ছামতো বিচার হাতে তুলে নিচ্ছে। যে কোনো নিরীহ মানুষের ওপর চড়াও হচ্ছে। এমনকি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরাও বাদ যাচ্ছেন না মব জাস্টিস-এর আক্রমণ থেকে। নৈরাজ্যকর এক মস্তানতন্ত্র তৈরি হয়েছে। আপনি যদি ২০-২৫ জন লোক জড়ো করতে পারেন, তা হলেই আপনি আপনার চিহ্নিত শত্রুকে পথে ঘাটে ইচ্ছামতো পেটাতে পারবেন। আপনার এ অন্যায় বাধা দেওয়ার কেউ নেই এবং এ ২০-২৫ জনের সঙ্গে আরও হয়তো উৎসুক জনতা যুক্ত হবে; সব মিলিয়ে যেন পৈশাচিকতার উৎসব করবে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এসেও দাঁড়িয়ে থাকবে। তারা বোঝার চেষ্টা করবে আসলে কী হচ্ছে, কেন হচ্ছে? ততক্ষণে যা ঘটার ঘটবে।

৪ মার্চ রাজধানীর ভাটারার জগন্নাথপুরে মব তৈরি করে ইরানের দুজন নাগরিকসহ তিনজনকে মারধরের ঘটনা ঘটে। মঙ্গলবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে। পরে পুলিশ এ বিদেশি দুজনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায়। পুলিশ জানায়, ইরানের দুই আহত নাগরিক মোহাম্মদ আহমদ (৭৪) ও তাঁর নাতি মো. মেহেদি (১৮)। তাঁরা বাংলাদেশে বেড়াতে এসেছিলেন। আহত অন্যজনের খোঁজ পাওয়া যায়নি। তিনি দুজন বিদেশি নাগরিককে তাঁর গাড়িতে এনেছিলেন। ঘটনার পরে তিনি পালিয়ে যান। এখন প্রশ্ন হলো, একজন বিদেশি যদি এ ধরনের ঘটনার শিকার হন, তাহলে আমাদের নিরাপত্তা কোথায়? ৫ আগস্টের পর কিছু সুযোগসন্ধানী প্রথম এ ধরনের সুযোগ নেয়। তারা বুঝতে পারে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি কারও নিয়ন্ত্রণে নেই, দেশের পুলিশ বাহিনী অকার্যকর। কোথাও পুলিশ কাজ করছে না। এ রকম অবস্থায় তারা প্রথমে কিছু চিহ্নিত বাড়িঘর নির্বিচার লুটপাট করে। ৫ আগস্ট বিভিন্ন বাড়িঘরে যারা লুটপাট করেছে তারা কেউই আন্দোলনের সঙ্গে সম্পৃক্ত নয়। এটা আন্দোলনের কোনো চেতনার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। তারা প্রকৃতই দুর্বৃত্ত এবং অপরাধী। যখন আস্তে আস্তে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সামাল দেওয়া শুরু করে, পুলিশ কাজে নামা শুরু করে, সেনাবাহিনীকে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেওয়া হয়, তখন এ সমস্ত অপরাধী ভিন্ন কৌশল অবলম্বন করতে শুরু করে। যেহেতু ছাত্ররা বিপ্লবের পর আলাদা একটি শক্তি হিসেবে এবং জনপ্রিয়তার দিক থেকে অন্য রকম একটি অবস্থানে আসীন হয়েছেন, সেজন্য এ ছাত্র-জনতার পরিচয়টি ব্যবহার করা শুরু করে দুর্বৃত্তরা। তারা বিভিন্ন বাড়িঘরে আক্রমণ করে এবং সন্ত্রাস, চাঁদাবাজির মাধ্যমে সমাজে অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে। ধরা যাক, আপনার সঙ্গে একজন ব্যক্তির গন্ডগোল রয়েছে। আপনি একজন মস্তান ভাড়া করলেন এবং সেই মস্তান আরও কয়েকজনকে জড়ো করল, তারা নিজেদের ছাত্র-জনতা পরিচয় দিল, কেউ বা পরিচয় দিল বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতা হিসেবে। কে যাচাই করবে আসলে তিনি কে? এইভাবে তারা একটি বাড়িতে, অফিসে, দোকানে কিংবা অন্য কোনো প্রতিষ্ঠানে গিয়ে আক্রমণ চালাল এবং ক্ষয়ক্ষতি করল। এ সমস্ত ঘটনায় বদনাম হচ্ছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের এবং অভ্যুত্থানের নেতৃত্ব দানকারী শিক্ষার্থীদের। আর এটি দ্রুত বন্ধ না করতে পারলে এ বিষয়টি জনগণের মধ্যে শিক্ষার্থীদের সম্পর্কেই নেতিবাচক ধারণা সৃষ্টি করবে। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, জুলাই বিপ্লবে যারা অগ্রণী সৈনিক ছিলেন বা জুলাই বিপ্লবে যারা সম্পৃক্ত ছিলেন তারা কখনোই এ ধরনের দুর্বৃত্তায়ন, চাঁদাবাজি সন্ত্রাসের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকতে পারেন না। তারা নতুন বাংলাদেশের বীর মুক্তিযোদ্ধা। ৭১-এ মহান মুক্তিযুদ্ধের পরও একইভাবে মুক্তিযোদ্ধাদের চরিত্রহননের নানা ষড়যন্ত্র হয়। অপরাধীরা লুটপাট, ছিনতাই, রাহাজানি করে মুক্তিযোদ্ধা পরিচয় ব্যবহার করে। এর কঠিন মূল্য দিতে হয়েছে জাতিকে। এ ষড়যন্ত্রকারী মহল সে সময় বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বিতর্কিত করার চেষ্টা করে সফল হয়েছিল। এখন জুলাই বিপ্লবের নায়কদেরও বিতর্কিত করার চক্রান্ত চলছে। মনে রাখতে হবে, জুলাই বিপ্লবে নেতৃত্ব দেওয়া শিক্ষার্থীরা নতুন বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা। কাজেই তাদের ব্যবহার করে যারা এটা করছে, তারা আসলে ফ্যাসিবাদের দোসর, তারা আসলে স্বৈরাচারের সহযাত্রী। তারাই বাংলাদেশে স্বৈরাচার পুনর্বাসন করতে চায় এবং এ কারণেই তারা এ ধরনের কুৎসিত এবং অগ্রহণযোগ্য খেলায় মেতে উঠেছে। এ ক্ষেত্রে সরকারকে দায়িত্বশীল এবং কঠোর হতে হবে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে এ ব্যাপারে নির্মোহ হতে হবে। একটা কথা মনে রাখতে হবে, অপরাধীর কোনো দলীয় পরিচয় নেই। যারা আক্রমণ করেছে তারা আক্রমণকারী, তারা ছাত্র কি অছাত্র, জনতা কি দুর্বৃত্ত এটি দেখা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাজ নয়। অপরাধীকে নির্মোহভাবে আইনের আওতায় আনতে হবে। মানুষের ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে যাচ্ছে। মব জাস্টিস যদি বন্ধ না হয় তাহলে এ বিপ্লবের অর্জন ব্যর্থ হয়ে যাবে। মব জাস্টিস এখন বিপ্লবের প্রতিপক্ষ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বাংলাদেশে প্রতিবিপ্লবের আবহ সৃষ্টি করছে এ মব জাস্টিস। মব জাস্টিস বন্ধ করার জন্য শুধু কথা নয়, কাজও দরকার।

অদিতি করিম : নাট্যকার ও কলাম লেখক

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
শক্তিশালী ও টেকসই ব্যাংকিং খাত গড়ার চেষ্টা করছি
শক্তিশালী ও টেকসই ব্যাংকিং খাত গড়ার চেষ্টা করছি
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
ডেঙ্গুতে এক দিনে তিনজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে এক দিনে তিনজনের মৃত্যু
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন প্রশ্নে আদেশ ১০ জুলাই
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন প্রশ্নে আদেশ ১০ জুলাই
পাচার হওয়া টাকা উদ্ধারে ধীরগতি
পাচার হওয়া টাকা উদ্ধারে ধীরগতি
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়
পাল্লেকেলেতে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচ আজ
পাল্লেকেলেতে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচ আজ
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
সর্বশেষ খবর
ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার
ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ বছর পর নতুন করে ফিরছে আজম খানের 'উচ্চারণ'
১৪ বছর পর নতুন করে ফিরছে আজম খানের 'উচ্চারণ'

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা ১০০ ছাড়িয়েছে
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা ১০০ ছাড়িয়েছে

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

চলতি বছর হজে গিয়ে মারা গেছেন ৪৪ বাংলাদেশি
চলতি বছর হজে গিয়ে মারা গেছেন ৪৪ বাংলাদেশি

৪০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কেনিয়ায় সরকারবিরোধী বিক্ষোভ, পুলিশের গুলিতে নিহত ১১
কেনিয়ায় সরকারবিরোধী বিক্ষোভ, পুলিশের গুলিতে নিহত ১১

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে দেশে ফিরেছেন ৭৬ হাজারের বেশি হাজি
সৌদি থেকে দেশে ফিরেছেন ৭৬ হাজারের বেশি হাজি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সিরাজগঞ্জে ট্রাক-অটোরিকশা সংঘর্ষে প্রাণ গেল বাবা-ছেলের
সিরাজগঞ্জে ট্রাক-অটোরিকশা সংঘর্ষে প্রাণ গেল বাবা-ছেলের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত জেলার ওপর দিয়ে দুপুরের মধ্যে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
সাত জেলার ওপর দিয়ে দুপুরের মধ্যে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা
সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আওয়ামী লীগ ছাড়া সব দলের কাছে আয়-ব্যয়ের হিসাব চেয়েছে ইসি
আওয়ামী লীগ ছাড়া সব দলের কাছে আয়-ব্যয়ের হিসাব চেয়েছে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে লঘুচাপ, তিন নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত
সাগরে লঘুচাপ, তিন নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মীরসরাইয়ে লরির ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু
মীরসরাইয়ে লরির ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়ি পার্বত্য পরিষদের চেয়ারম্যানকে সকল কাজ থেকে বিরত থাকার নির্দেশ
খাগড়াছড়ি পার্বত্য পরিষদের চেয়ারম্যানকে সকল কাজ থেকে বিরত থাকার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছেলের জিপিএ–৫ জালিয়াতি: সাবেক সচিব নারায়ণ সাময়িক বরখাস্ত
ছেলের জিপিএ–৫ জালিয়াতি: সাবেক সচিব নারায়ণ সাময়িক বরখাস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্তহীনতায় স্থবির ব্যবসা-বাণিজ্য-বিনিয়োগ
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্তহীনতায় স্থবির ব্যবসা-বাণিজ্য-বিনিয়োগ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শাবিতে নতুন সাত সহকারী প্রক্টর নিয়োগ
শাবিতে নতুন সাত সহকারী প্রক্টর নিয়োগ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশকে পিছিয়ে দিতে বিলম্ব নির্বাচনের কথা বলা হচ্ছে
দেশকে পিছিয়ে দিতে বিলম্ব নির্বাচনের কথা বলা হচ্ছে

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চার মামলায় কারাগারে বরিশালের সাবেক কাউন্সিলর বাহার
চার মামলায় কারাগারে বরিশালের সাবেক কাউন্সিলর বাহার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম-গডানস্ক শিপিং রুট স্থাপনে আলোচনায় অগ্রগতি
চট্টগ্রাম-গডানস্ক শিপিং রুট স্থাপনে আলোচনায় অগ্রগতি

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা
চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ১৪৪ ধারা ভেঙে সংঘর্ষ, নিহত ১
হবিগঞ্জে ১৪৪ ধারা ভেঙে সংঘর্ষ, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে ডেঙ্গু প্রতিরোধে মশারি টানে অভিনব কর্মসূচি
সোনারগাঁয়ে ডেঙ্গু প্রতিরোধে মশারি টানে অভিনব কর্মসূচি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারী বর্ষণে সেন্টমার্টিনসহ টেকনাফের ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি
ভারী বর্ষণে সেন্টমার্টিনসহ টেকনাফের ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর যুবদলের নতুন সভাপতি হুমায়ুন, সম্পাদক লিংকন
লক্ষ্মীপুর যুবদলের নতুন সভাপতি হুমায়ুন, সম্পাদক লিংকন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা
ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা
১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা
কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলে ছিল পানি, ছিল পরিবেশও—তবুও প্রাণ টেকেনি!
মঙ্গলে ছিল পানি, ছিল পরিবেশও—তবুও প্রাণ টেকেনি!

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হোয়াইট হাউসের সামনে নেতানিয়াহুর সফরবিরোধী বিক্ষোভ
হোয়াইট হাউসের সামনে নেতানিয়াহুর সফরবিরোধী বিক্ষোভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

সাংবাদিক শামীম আহমদ আর নেই
সাংবাদিক শামীম আহমদ আর নেই

নগর জীবন

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা চারজনের মৃত্যুদন্ড যাবজ্জীবন ৪
পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা চারজনের মৃত্যুদন্ড যাবজ্জীবন ৪

দেশগ্রাম