শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৬ মে, ২০২৫

বেসরকারি খাতের গলা টিপে ঋণ নিয়ে চলবে দেশ?

গত প্রায় ১০ মাসে সরকারের অর্থনৈতিক প্রবণতা শুধু ঋণমুখী। যেখান থেকে পারছে সরকার ঋণ করার চেষ্টা করছে। আর এই ঋণ করতে গিয়ে বিভিন্ন স্বার্থের জালে জড়িয়ে যাচ্ছে দেশ।
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
বেসরকারি খাতের গলা টিপে ঋণ নিয়ে চলবে দেশ?

ঋণ করে ঘি খাও- চার্বাকের এই দর্শন আধুনিক অর্থনীতিতে অচল। ঋণের পরিণাম যে কত ভয়াবহ হয় তা সবাই জানে। ঋণ করে ঘি খাওয়ার দিন এখন আর নেই। বরং ঋণে জর্জরিত একজন ব্যক্তি বা একটি রাষ্ট্র সর্বস্ব হারায়। তার উন্নয়ন অগ্রগতির সব পথ বন্ধ হয়ে যায়। বাংলাদেশ কি সেই পথেই যাচ্ছে? আগামী ২ জুন অর্থ উপদেষ্টা সালেহ উদ্দিন আহমেদ ২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট পেশ করবেন। মাত্র ৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি প্রত্যাশা করে এই বাজেট হচ্ছে পুরোপুরি ঋণনির্ভর। বাজেটের আকারও কমানো হয়েছে। আসন্ন বাজেটে বেসরকারি খাতকে উজ্জীবিত করার কোনো সুনির্দিষ্ট রূপরেখা নেই। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর ঋণের লাগাম টেনে ধরার কথা ঘোষণা করা হয়েছিল। কিন্তু গত প্রায় ১০ মাসের সরকারের অর্থনৈতিক প্রবণতা শুধু ঋণমুখী। যেখান থেকে পারছে সরকার ঋণ করার চেষ্টা করছে। আর এই ঋণ করতে গিয়ে বিভিন্ন স্বার্থের জালে জড়িয়ে যাচ্ছে দেশ। সর্বশেষ হিসাব  অনুযায়ী বাংলাদেশের মোট ঋণের পরিমাণ ১০৩ বিলিয়ন ডলার। জনশুমারি অনুযায়ী বাংলাদেশের যে জনসংখ্যা জনপ্রতি মানুষের ঋণের পরিমাণ প্রায় ৭০০ ডলার। অর্থাৎ প্রায় ১ লাখ টাকার কাছাকাছি ঋণ প্রতিটি মানুষের। আজ যে শিশু জন্মগ্রহণ করবে, তার কাঁধে ১ লাখ টাকার ঋণের বোঝা আমরা চাপিয়ে দিচ্ছি। বাংলাদেশের জিডিপির ৪৫ শতাংশই এখন ঋণনির্ভর। অর্থনীতিবিদরা বলে থাকেন যে, একটি দেশের জিডিপির যখন ৪০ শতাংশের বেশি ঋণনির্ভর হয়, তখন সেটি অর্থনীতির জন্য খারাপ। ঋণ করে সরকারকে চলতে হচ্ছে, দায়দেনা মেটাতে হচ্ছে। বাজেট প্রণয়নের জন্য তীব্র অর্থ সংকটে থাকা সরকার বিভিন্ন জায়গা থেকে ঋণ আদায়ের চেষ্টা করছে। এই চেষ্টা করতে গিয়ে বেশ কিছু শর্তে আত্মসমর্পণ করেছে সরকার। এটিই হলো ঋণ গ্রহণের বিপদ। যখন আপনি ঋণ গ্রহণ করবেন তখন ঋণদাতার শর্তগুলো আপনাকে মানতেই হবে। আর এই কারণেই ঋণের জালে জড়িয়ে পড়ার চেয়ে দেশের অর্থনীতিকে স্বনিভর করা জরুরি। আর সেটা করার একমাত্র উপায় হলো বেসরকারি খাতকে বিকশিত করা। কিন্তু এই সরকার গত ১০ মাসে বাংলাদেশের উৎপাদন বৃদ্ধি, বেসরকারি খাতকে চাঙা করা ইত্যাদির দিকে মনোযোগী না হয়ে বিদেশিদের কাছে ধরনা দিয়েছেন। তাদের কাছ থেকে ঋণ আদায়ের জন্য চেষ্টা করছেন। ঋণ দিয়ে দেশ চালানো এক আত্মঘাতী নীতি গ্রহণ করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়। এই নীতি গ্রহণ করতে গিয়ে অর্থনীতি আরও পঙ্গু হয়ে যাচ্ছে। আমরা যদি গত ১০ মাসের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করি তাহলে দেখব যে আমাদের রপ্তানি বাণিজ্যে খুব একটা আশার আলো দেখা যায়নি, বরং রপ্তানিতে বড় ধরনের ধাক্কার শঙ্কা তৈরি করেছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যে বাড়তি শুল্ক আরোপ করেছে, সেটি যদি কার্যকর হয়, তাহলে বাংলাদেশের অর্থনীতি একটি বড় ধরনের সমস্যার মধ্যে পড়বে। ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের টানাপোড়েনের কারণে ভারত বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে, যেগুলো সরাসরি আমাদের অর্থনীতির ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। যেমন ভারতের ওপর দিয়ে গার্মেন্টস রপ্তানি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। সেভেন সিস্টারসে ভারত বাংলাদেশের পণ্য আমদানি বন্ধ করেছে। সামনের দিনগুলোতে যদি আমরা কূটনৈতিক সম্পর্ক স্বাভাবিক না করতে পারি তাহলে এই সমস্যাগুলো বাড়তে থাকবে।

বাংলাদেশের অর্থনীতির সবচেয়ে বড় চালিকাশক্তি হলো বেসরকারি খাত। মূলত আমাদের বেসরকারি খাতের ওপর ভর করেই অর্থনীতি সচল থাকে, অর্থনীতির এগিয়ে যায়। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর বেসরকারি খাতকে বুলডোজার দিয়ে পিষ্ট করার প্রবণতা মেতে উঠেছে কেউ কেউ। ৫ আগস্টের পর থেকে বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হয়েছে বেসরকারি খাত। হত্যা মামলা, হয়রানি, শিল্প-কারখানা ধ্বংস করা, ব্যবসায়ীদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ সর্বাত্মক যুদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে বেসরকারি খাতের বিরুদ্ধে। ব্যবসায়ী, শিল্পপতি, ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাসহ যারা অর্থনীতির সঙ্গে বিভিন্নভাবে সম্পৃক্ত, তারা এখন সবচেয়ে বেশি সমস্যায় আছে। ৫ আগস্টের পর থেকে বাংলাদেশে সরকারি হিসাব অনুযায়ী ৭৭৩টি শিল্পপ্রতিষ্ঠানে আক্রমণ করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত ১৫ হাজার হত্যা মামলাসহ বিভিন্ন ধরনের মিথ্যা মামলা হয়েছে। সেসব আসামির মধ্যে ৩৫ হাজার ৭৭৩ জন হলেন ব্যবসায়ী। অর্থাৎ বাংলাদেশে এমন এক ব্যবসায়ী খুঁজে পাওয়া যাবে না, যার বিরুদ্ধে কোনো হত্যা মামলা, হত্যাচেষ্টা মামলা বা অন্য কোনো মামলা নেই। শিল্প উদ্যোক্তা, ব্যবসায়ীরা রীতিমতো আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন। ফলে ব্যবসা-বাণিজ্যে নেমে এসেছে এক অনিশ্চয়তা। বাংলাদেশে ৫ আগস্টের পর থেকে নতুন কোনো অভ্যন্তরীণ শিল্প উদ্যোগ লক্ষ্য করা যায়নি। যারা বিভিন্ন শিল্প উদ্যোগ বা ব্যবসায়িক উদ্যোগ গ্রহণ করেছিলেন, তারাও এখন অপেক্ষা করছেন, পরিস্থিতি বোঝার চেষ্টা করছেন, আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন। লক্ষণীয় ব্যাপার এই সময় বিএফআইইউর হিসাব অনুযায়ী সাড়ে ৬ হাজার ব্যক্তির ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হয়েছে। এর মধ্যে ৪ হাজারই হলেন ব্যবসায়ী। ব্যবসায়ীদের যদি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হয়, তাহলে তারা ব্যবসা করবেন কীভাবে? ব্যবসায়ীরা আক্রান্ত হলে শুধু তারা আক্রান্ত হন না। তাদের সঙ্গে কোটি কোটি শ্রমিক কর্মচারী আক্রান্ত হন। ৫ আগস্টের পর থেকে গত ১০ মাসে প্রায় সাড়ে ৩ হাজার ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়েছে। ছোট, বড়, মাঝারি এসব প্রতিষ্ঠানে কয়েক লাখ কর্মচারী কাজ করতেন। তারা এখন কর্মহীন। তাদের এই কর্মহীনতার মাশুল দিতে হচ্ছে অর্থনীতিতে। বেসরকারি খাতকে সামনের দিকে এগিয়ে নেওয়ার এবং অর্থনীতিতে বেসরকারি খাতকে আরও বেশি নিবিড়ভাবে সম্পৃক্ত করার কোনো উদ্যোগ গত ১০ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার গ্রহণ করেনি। বাজেটেও এই আতঙ্কের অবস্থা থেকে উত্তরণের কোনো রূপরেখা নেই।

বেসরকারি খাতকে শত্রু বানানো হচ্ছে। বেসরকারি খাতের মধ্যে কারা ফ্যাসিস্টের দালাল, কারা বিগত সরকারের সুবিধাভোগী ইত্যাদি খোঁজা হচ্ছে। সরকারের যারা বিভিন্ন দায়িত্বে আছেন তারা খুব ভালোমতোই জানেন, যারা ব্যবসা করেন তাদের সবসময় সরকারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ থাকতে হয়। সরকারের ঘনিষ্ঠ না থাকলে এদেশে কোনো কিছুই করা যায় না। বিশেষ করে গত ১৫ বছর ব্যবসায়ীরা কী পরিস্থিতিতে ব্যবসা-বাণিজ্য করেছেন তা সবাই জানেন। এ দেশে মন্ত্রী, উপদেষ্টাদের না ধরলে একটা গ্যাসের লাইন পাওয়া যায় না। একটা ট্রেড লাইসেন্স করতেও তদবির লাগে। ব্যবসায়ীরা তাদের ব্যবসাকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য সরকারের সঙ্গে যদি তারা সম্পর্ক রাখেন তাহলে কি তারা ফ্যাসিস্ট দালাল হবে? একজন ব্যবসায়ী তার নিজের স্বার্থে কিছু করেন না। তিনি কাজ করেন তার কর্মকর্তা কর্মচারীদের জন্য। তিনি কাজ করেন সাধারণ মানুষের জন্য, দেশের জন্য।

বিশ্বের যে দেশগুলো উন্নত হয়েছে, তারা বেসরকারি খাতকে আস্থায় নিয়ে বেসরকারি খাতের সঙ্গে একটি সমন্বিত উদ্যোগের মাধ্যমে অর্থনীতিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু ৫ আগস্টের পর আমরা সম্পূর্ণ বিপরীত চিত্র লক্ষ্য করছি। এরকম একটি পরিস্থিতির মধ্যে দেশের অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়বে এটা স্বাভাবিক। সরকার বেসরকারি খাতকে রীতিমতো পঙ্গু করে ঋণের জন্য বিভিন্ন জায়গায় ধরনা দিচ্ছেন অর্থ উপদেষ্টা। আইএমএফ তো আছেই, বিশ্বব্যাংক, এডিপি, চীন, জাপানের কাছে টাকার জন্য হাত পাতছে সরকার। ঋণ পেতে আত্মসমর্পণ করতে হচ্ছে। এই সরকার দায়িত্ব গ্রহণের শুরুতে বিভিন্ন মহল থেকে ব্যাপক ঋণ দেওয়ার আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল। সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল যে টাকা কোনো সমস্যা হবে না। ড. ইউনূস ব্যক্তিগতভাবে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রধানদের অনুরোধ জানিয়েছিলেন। তিনি একটি সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন যে আমলাতান্ত্রিক প্রক্রিয়া বাদ দিয়ে সরাসরি যেন দ্রুতগতিতে অর্থ ছাড় দেওয়া হয়। কিন্তু প্রধান উপদেষ্টার এই আহ্বানেও খুব একটা সাড়া দেওয়া হয়নি। বরং আইএমএফের ঋণ আটকে দেওয়া হয়েছিল। আমরা কিস্তির টাকা সময়মতো পাইনি। এরপর অর্থ উপদেষ্টা নিজেই ছুটে যান আইএমএফের কাছে। আইএমএফের শর্ত মানতে তিনি বাধ্য হন। এই শর্তের মধ্যে একটি অন্যতম শর্ত ছিল ডলার বাজারের ওপর ছেড়ে দেওয়া। এই সিদ্ধান্তটি আত্মঘাতী। এমনি বেসরকারি খাতের বারটা বাজার অবস্থা। তার মধ্যে ডলার ছেড়ে দেওয়ার ফলে এটার প্রভাব আস্তে আস্তে বাজারে পড়তে শুরু করেছে। খোলা বাজারে ডলারের দাম বাড়ছে লাফিয়ে লাফিয়ে।

আইএমএফের শর্ত অনুযায়ী এনবিআরকে বিলুপ্ত করে দুটি ভাগে বিভক্ত করা হয়েছে। সেটি নিয়েও এখন চলছে উত্তেজনা। এক ধরনের টানাপোড়েনে সরকার এনবিআরের দাবির মুখে সেখান থেকে সাময়িকভাবে সরে এসেছে। কিন্তু আইএমএফের টাকা পেতে গেলে এটা সরকারকে করতে হবে। আমরা যদি বিদেশি ঋণের জন্য ভিক্ষায় নামি তাহলে হয়তো টাকা পাব ঠিকই, কিন্তু আমাদের স্বপ্নের বাংলাদেশ বিনির্মাণ করতে পারব না। জুলাই বিপ্লবের স্বপ্ন পূরণ হবে না। কারণ তারা যে সব শর্ত দেবে, সেই শর্তগুলো হবে অধিকাংশ গণবিরোধী এবং জনগণের ওপর সেগুলো নানা রকম চাপ সৃষ্টি করবে। নতুন নতুন করের বোঝায় পিষ্ট করবে জনগণকে। এই অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য সবচেয়ে সহজ উপায় হলো বাংলাদেশের বেসরকারি খাতকে সাহস দেওয়া, তাদের পাশে দাঁড়ানো। অবিলম্বে ব্যবসায়ী, উদ্যোক্তাদের বিরুদ্ধে যাবতীয় হয়রানি বন্ধ করা উচিত। হত্যা মামলাসহ বিভিন্ন ভিত্তিহীন মামলা প্রত্যাহার করতে হবে অনতিবিলম্বে। ব্যবসায়ীদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ, দুদকে ডেকে মিডিয়া ট্রায়াল বন্ধ করতে হবে দেশের স্বার্থে। কারও ব্যক্তিগত এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য অর্থনীতিকে ধ্বংস করা উচিত হবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

৫ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড
চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে
ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন
চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়

৩৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়
শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল
বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল
আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার
মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার

৫৪ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার
পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’
এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার
রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

আশা ভোঁসলের মৃত্যুর গুজব, চটেছেন ছেলে
আশা ভোঁসলের মৃত্যুর গুজব, চটেছেন ছেলে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার জালে ৩ গোল দিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জালে ৩ গোল দিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে ১০ জনকে পুশইন
শেরপুর সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে ১০ জনকে পুশইন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়
সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী
রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন
গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা