শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৫৪, মঙ্গলবার, ০৩ আগস্ট, ২০২১

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

পালস অক্সিমিটারের সাহায্যে কি নির্ভুল রিডিং পাচ্ছেন কালো-বাদামি চামড়ার রোগীরা?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
পালস অক্সিমিটারের সাহায্যে কি নির্ভুল রিডিং পাচ্ছেন কালো-বাদামি চামড়ার রোগীরা?

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা কমে যাচ্ছে কি না, সেটা বোঝার জন্য পালস অক্সিমিটার নামের যে যন্ত্রটি ব্যবহার করা হয় - সেটি কালো চামড়ার দেহে ততোটা ভালো কাজ করে না বলে বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করে দিয়েছেন। ইংল্যান্ডে জাতীয় স্বাস্থ্যসেবা বা এনএইচএস এবং ওষুধ নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠান বলছে, এই যন্ত্রটি কখনো কখনো অক্সিজেনের মাত্রা বাড়িয়ে দেখাতে পারে।

চিকিৎসকরা বলছেন, এই যন্ত্রটি রক্তের ভেতর দিয়ে আলো প্রবাহিত করে এবং রোগীর ত্বক এই আলো কতোটা শুষে নেবে সেটা ত্বকের পিগমেন্টেশন বা রঙের ওপর নির্ভর করে। তার ওপরে ভিত্তি করেই যন্ত্রটি নির্ধারণ করে রক্তে অক্সিজেনের পরিমাণ কতো।

এরকম ক্ষেত্রে একবারের রিডিং-এর ওপর নির্ভর না করে বেশ কয়েকবার অক্সিজেনের মাত্রা পরীক্ষা করে দেখার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। ব্রিটেনে কৃষ্ণাঙ্গ, এশীয় এবং অন্যান্য সংখ্যালঘু জাতিগোষ্ঠীর কোভিড রোগীদের পালস অক্সিমিটার ব্যবহারের বিষয়ে এই পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।

করোনাভাইরাস মহামারির মধ্যে ছোট্ট এই যন্ত্রটি হাসপাতালে ও বাড়িতে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। এই পালস অক্সিমিটারকে অনেক সময় বিবেচনা করা হয় জীবন-রক্ষাকারী যন্ত্র হিসেবে।

কেন নির্ভুল রিডিং পাওয়া যায় না?

এনএইচএসের একজন ডাক্তার এবং অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে চিকিৎসা বিজ্ঞানের শিক্ষার্থী তাসনিম জারা বলেন, "রক্তে অক্সিজেনের পরিমাণ কতো এই যন্ত্রটি দিয়ে তা পরিমাপ করা হয়। এই পরিমাপ কতোটা নির্ভুল হবে সেটা কিছু বিষয়ের ওপর নির্ভর করে: আঙুলে রক্ত চলাচল কেমন, চামড়ার পুরুত্ব কতো, চামড়ার রঙ কেমন, চামড়ার তাপমাত্রা তো ইত্যাদির ওপর।'

তিনি বলেন, গায়ের রঙের ওপর ভিত্তি করে পালস অক্সিমিটারের রিডিং কম বেশি আসতে পারে।

"যাদের ডার্ক স্ক্রিন, অর্থাৎ যাদের চামড়ার রঙ গাঢ়- কালো বা বাদামি- তাদের ক্ষেত্রে পাল্স অক্সিমিটার বেশি রিডিং দেখাতে পারে। অর্থাৎ রক্তে যতটুকু অক্সিজেন আছে তার চেয়েও বেশি দেখাতে পারে- এটা অবশ্যই একটা উদ্বেগের কারণ," বলেন তিনি।

বাংলাদেশিদের বেলায়

তাহলে কি বাংলাদেশিদের এই পাল্স অক্সিমিটারের ওপর নির্ভর করা কতটা নিরাপদ? জবাবে চিকিৎসকরা বলছেন, সব রিডিং-ই যে ভুল আসবে এরকম নয়।

তাসনিম জারা বলেন, "রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা যত কমে আসতে থাকে ততই ভুল রিডিং দেওয়ার প্রবণতা বেড়ে যায়। কিন্তু একারণে যন্ত্রটির ব্যবহার বন্ধ করে দেওয়া যাবে না। রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা কতো আছে সে বিষয়ে সম্যক ধারণা থাকার জন্য পাল্স অক্সিমিটারের ব্যবহার অব্যাহত রাখতে হবে।"

"রোগীর শরীরে অক্সিজেনের মাত্রা খুব বেশি নিচে নেমে যাওয়ার পর যদি সাথে সাথে ব্যবস্থা নেওয়া না হয় তাহলে এর পরিণতি খারাপ হতে পারে। অক্সিজেনের মাত্রা সম্পর্কে সঠিক ধারণা না থাকার কারণে অনেক সময় রোগীকে হাসপাতালে নিয়ে আসতে দেরি হয়। তাই অক্সিজেন মাপতে হবে কিন্তু এর সীমাবদ্ধতার বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে," বলেন তিনি।

এজন্য চিকিৎসকরা কয়েকবার মাপার পরামর্শ দিয়েছেন। তারা বলছেন, কয়েকবার মেপে দেখতে হবে পরিস্থিতি কোন দিকে যাচ্ছে এবং সেই প্রবণতার দিকে খেয়াল রাখতে হবে।

তারা বলছেন, একবারের রিডিং-এর ওপর নির্ভর করলে চলবে না। যদি দেখা যায় যে একেক সময় একেক রকম রিডিং আসছে এবং তার পর সেটা আরো কমে যাচ্ছে - তখনই সতর্ক হতে হবে, প্রয়োজনের চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে।

নিরবে অক্সিজেন কমে যাওয়া

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হলে রোগীর রক্তে অক্সিজেনের সরবরাহ অনেক সময় খুব নিরবে বিপজ্জনক মাত্রায় কমে যেতে পারে। রোগী হয়তো সেটা বুঝতেও পারেন না। এর কোনো উপসর্গও থাকে না। একারণে এই অবস্থাকে বলা হয় সাইলেন্ট হাইপোক্সিয়া।

কী কারণে এরকম হয় বিজ্ঞানীরা এখনও সেটা জানতে পারেন নি।

তখন রোগীর অবস্থা হঠাৎ করেই খুব দ্রুত খারাপ হয়ে যেতে পারে। একারণে তার রক্তে অক্সিজেনের মাত্রার বিষয়ে সতর্ক থাকা জরুরি। অন্যথায় রোগীর প্রয়োজনীয় চিকিৎসা নিতে দেরি হয়ে যেতে পারে।

কীভাবে মাপতে হবে?

চিকিৎসকরা বলছেন, পাল্স অক্সিমিটার ব্যবহারের বিষয়ে বেশ কিছু জিনিস মাথায় রাখতে হবে:

১. নেল পালিশ কিংবা 'ফলস নেল' থাকলে সেসব তুলে ফেলতে হবে।

২. হাতের তাপমাত্রা ঠাণ্ডা রাখা যাবে না। দু'হাতে ঘষে বা অন্য কোনো হাতটিকে উষ্ণ করে তুলতে হবে।

৩. মাপার আগে অন্তত পাঁচ মিনিট বিশ্রাম নিতে হবে।

৪. হাতটিকে বুকের ওপর রাখুন। সেখানে কিছুটা সময় স্থির করে ধরে রাখুন।

৫. আঙ্গুলটিকে এমনভাবে রাখতে হবে যাতে সেখানে ভালো মতো রক্ত চলাচল করতে পারে।

৬. খুব উজ্জ্বল আলোতে মাপলে নির্ভুল তথ্য পাওয়া যাবে না।

৭. পাল্স অক্সিমিটার চালু করুন এবং তর্জনীতে ঢুকিয়ে দিন।

৮. সঠিক রিডিং পেতে কিছুক্ষণ সময় লাগে। তাই যন্ত্রটি অন্তত এক মিনিট আঙ্গুলের ডগায় লাগিয়ে রাখুন।

৯. রিডিং একটি কাগজে লিখে রাখুন।

১০. দিনে অন্তত তিনবার মেপে লক্ষ্য করুন পরিস্থিতি কোন দিকে যাচ্ছে।

কতো মাত্রার অক্সিজেন স্বাভাবিক

রক্তে অক্সিজেনের স্বাভাবিক মাত্রা ৯৫% থেকে ১০০%।

চিকিৎসকরা বলছেন, অনেক রোগীকে হাসপাতালে নিয়ে আসার পর দেখা গেছে তার অক্সিজেনের মাত্রা ৭০ শতাংশেরও নিচে নেমে গেছে যা খুব বিপদজনক।

বাংলাদেশে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সবশেষ যে গাইডলাইন প্রকাশ করেছে সে অনুসারে অক্সিজেনের স্যাচুরেশন যদি ৯৪ অথবা তার বেশি থাকে - তাহলে শঙ্কার কিছু নেই।

কিন্তু এর নিচে নেমে গেলে ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

অক্সিজেন কমে যায় কেন?

রক্তে অক্সিজেনের পরিমাণ কতটুকু থাকবে সেটা নির্ভর করে ফুসফুসে অক্সিজেনের আদান-প্রদানের ওপর।

এই ফুসফুসেই আক্রমণ করে করোনাভাইরাস। তখন ফুসফুসের ক্ষতি হয়। ঠিক মতো কাজ করতে পারে না।

তখন রক্তে অক্সিজেনের যে স্বাভাবিক মাত্রা থাকার কথা সেটা কমে যেতে থাকে।

অনেক সময় দেখা গেছে, রোগীর শ্বাসকষ্ট ছাড়াই তার দেহে অক্সিজেনের পরিমাণ কমে যেতে পারে। কোন উপসর্গ ছাড়াই কেন কমতে থাকে বিজ্ঞানীদের কাছে সেটা এখনও এক রহস্য।

আর একারণেই পাল্স অক্সিমিটার দিয়ে রক্তের অক্সিজেন মাপা গুরুত্বপূর্ণ। তবে এই যন্ত্রটি ব্যবহারে সতর্ক থাকতে হবে। 

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
ইউনাইটেড হসপিটালে অধ্যাপক ডা. মোহসেনের যোগদান
ইউনাইটেড হসপিটালে অধ্যাপক ডা. মোহসেনের যোগদান
ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের
ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
আত্মহত্যা প্রতিরোধ: নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধ: নিতে হবে মনের যত্ন
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ২৪৫
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ২৪৫
বিনামূল্যে নিজ রক্তের গ্রুপ জানলেন তিনশ’ মানুষ
বিনামূল্যে নিজ রক্তের গ্রুপ জানলেন তিনশ’ মানুষ
বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস : সুস্থ বার্ধক্যে ফিজিওথেরাপির গুরুত্ব
বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস : সুস্থ বার্ধক্যে ফিজিওথেরাপির গুরুত্ব
ফিজিওথেরাপি খাতে অপচিকিৎসা রোধে নিবন্ধন প্রদান করা হবে: সমাজকল্যাণ সচিব
ফিজিওথেরাপি খাতে অপচিকিৎসা রোধে নিবন্ধন প্রদান করা হবে: সমাজকল্যাণ সচিব
সারাদেশে ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের মৃত্যু
সারাদেশে ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের মৃত্যু
প্রথমবারের মতো বিশ্ব রেডিওথেরাপি সচেতনতা দিবস উদযাপন
প্রথমবারের মতো বিশ্ব রেডিওথেরাপি সচেতনতা দিবস উদযাপন
বৃদ্ধ বয়সেও সুস্থ থাকার চাবিকাঠি ফিজিওথেরাপি
বৃদ্ধ বয়সেও সুস্থ থাকার চাবিকাঠি ফিজিওথেরাপি
সর্বশেষ খবর
আফগানদের দরকার ১৮ বলে ৩১, বাংলাদেশের দরকার ৪ উইকেট
আফগানদের দরকার ১৮ বলে ৩১, বাংলাদেশের দরকার ৪ উইকেট

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক
অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা
কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন
জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট
কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস
চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি
নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা
শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ
নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন
ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার
ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি
বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ
লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস
কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারগুলোতে চলছে মাসব্যাপী মাদকবিরোধী অভিযান-ডোপ টেস্ট
কারাগারগুলোতে চলছে মাসব্যাপী মাদকবিরোধী অভিযান-ডোপ টেস্ট

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু
চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে অবৈধ সিএনজি অটোরিকশা সরাতে আল্টিমেটাম
সিলেটে অবৈধ সিএনজি অটোরিকশা সরাতে আল্টিমেটাম

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভালুকায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা
ভালুকায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

প্রিন্ট সর্বাধিক