শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১০, সোমবার, ১৫ মে, ২০২৩ আপডেট:

বাতব্যথার কারণ ও আধুনিক চিকিৎসা

ডা. মন্জুর এ খোদা
অনলাইন ভার্সন
বাতব্যথার কারণ ও আধুনিক চিকিৎসা

সাধারণভাবে মানুষের মধ্যে প্রথাগত ধারণা রয়েছে যে, শুধু গিটে ব্যথাই বোধকরি বাতব্যথার একমাত্র লক্ষণ এবং আরেকটি বদ্ধমূল ধারণা এই বাতরোগ এটি শুধু প্রবীণ বা বয়স্কদেরই হয়ে থাকে, অন্য কারও নয়। 

এই লেখায় শিশু থেকে প্রৌঢ় সব বয়সে বাতব্যথার বয়সভিত্তিক কারণ বিশ্লেষণ, ব্যথাসহ আরও যে বিচিত্র ধরনের লক্ষণাদি হয়ে থাকে সেগুলো উল্লেখপূর্বক এসব জটিল রোগের আধুনিক চিকিৎসা ও সেগুলোর প্রাপ্যতা সম্পর্কে সম্যক ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করব।

প্রথমে এটা জানা প্রয়োজন যে, বাতবিজ্ঞান (রিউমাটোলজির) ভিত্তি কী? এক কথায় বললে, এটি কঠিন শোনাবে তাই একটি সাধারণ বিষয় আগে বলে নেই, মানব শরীরে বহিরাগত কোনো রোগজীবাণু যেমন, ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়া প্রবেশ করলে, শরীরের প্রহরীকোষ বা বিপদ সংকেত ব্যবস্থা সেটি টের পায় এবং এসবের বিরুদ্ধে রোগপ্রতিরোধ ব্যবস্থা হিসেবে রক্তে ‘এন্টিবডি’ নামে এক ধরনের প্রোটিন তৈরি করে যা এসব জীবাণু কোষ বা ক্যান্সার কোষ ধ্বংস করে আমাদের এসব ইনফেকশন বা সংক্রামক ব্যাধি থেকে রক্ষা করে।

এখন জীবাণু প্রতিরোধী এসব উপকারী এন্টিবডি শুধু শরীরে প্রবেশকৃত শত্রুর বিরুদ্ধে ক্রিয়াশীল থাকার কথা। কিন্তু জিনগত ত্রুটির কারণে বা শরীরে কোনো দীর্ঘমেয়াদি দূষক বা জীবাণু প্রবেশের ফলে উপকারী ও ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়ার ভারসাম্য নষ্ট হয়ে তার প্রতিক্রিয়া হিসেবে এ ধরনের এন্টিবডিগুলো শরীরের সুস্থকোষ যেমন, অস্থিসন্ধি, মেরুদণ্ড, রক্তনালি, স্নায়ু, লালাগ্রন্থি, ফুসফুস, কিডনি, ত্বক এমনকি মস্তিষ্ক ও চোখ আক্রমণ করে এবং প্রদাহ তৈরি করে।  এই প্রদাহের ফলেই মূলত গিটে ব্যথাসহ অন্যান্য লক্ষণ তৈরি হয়। এর ফলেই অস্থিসন্ধির নড়নক্ষমতা হ্রাস পায় এবং সেখানে আনুষঙ্গিক গাঠনিক উপাদান হিসেবে যে লিগামেন্টগুলো থাকে সেগুলোতেও প্রদাহ ছড়িয়ে পড়ে। এরূপ ঘটনাকে বলে অটোইমিউন রোগ বা শরীরের ইমিউন সিস্টেম নিজের বিরুদ্ধে নিজেই কাজ করে ধ্বংসলীলা ঘটাচ্ছে এবং অঙ্গসমূহে অতিরিক্ত প্রদাহ সৃষ্টি করার মাধ্যমে ব্যথাসৃষ্টিকারী রাসায়নিক পদার্থের ক্ষরণ বাড়িয়ে দিয়ে লক্ষণ সৃষ্টি করে।

অটোইমিউনের কারণে সৃষ্ট বাতরোগগুলোর নাম,  বয়স ও লক্ষণ জেনে নেই-

গেটেবাত বা রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস : সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর হাত-পা- কব্জি বা গোড়ালি সন্ধিগুলোর ব্যথা থাকে জোড়ায় জোড়ায়, ধীরে ধীরে হাত-পা নড়াচড়া করে সচল করলে ব্যথা হ্রাস পায়। এ ছাড়াও হাত-পা এ ঝিঁ ঝি অনুভ‚তি হতে পারে, চোখে প্রদাহ বা লাল হতে পারে, এমনকি করোনারি প্রদাহের ফলে হৃদরোগ পর্যন্ত হতে পারে। এই রিউমাটয়েড বাত কিশোর-কিশোরী, যুবক-যুবতী থেকে মধ্যবয়স বা বৃদ্ধবয়স যেকোনো বয়সে হতে পারে। আবার কৈশোরে এ বাত হলে একে বলে জুভেনাইল আর্থ্রাইটিস।

রিউমাটিক জ্বর বা বাতজ্বর : শিশুবয়সে সাধারণ ঠান্ডালাগা বা গলাব্যথার ব্যাকটেরিয়া ইনফেকশন থেকে ভুলভাবে এন্টিবডি তৈরি হয়ে যে জ্বর হয় এবং এর ফলে বিশেষ ধরনের যে গিটেব্যথা হয় তাকে বলে বাতজ্বর বলে। এটি কিন্তু রিউমাটয়েড বা গেটেবাতের থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। এরফলে হার্ট ভালবের সমস্যা বা কিডনি জটিলতা হতে পারে।

এঙ্কাইলোজিং স্পন্ডিলাইটিস : কোমরের মেরুণ্ডের প্রদাহজনিত বিশেষ বাত বা কটিবাত। এটি যুবক বয়সে ২০-৩০ বছর বয়সী পুরুষদের কোমরব্যথার কারণ যা বিশ্রাম নিলে বেড়ে যায় এবং পরিশ্রম করলে হ্রাস পায়।

আমাশয় বা যৌনবাহিত ইনফেকশনজনিত বাত : পরিপাকনালির প্রদাহের ফলে দীর্ঘমেয়াদি ডায়েরিয়া বা ইনফেকশনজনিত আমাশয়ের পরে এক ধরনের বাত সৃষ্টি হয়। আবার, যৌনবাহিত ইনফেকশন যেমন, গনোরিয়ার পর একই ধরনের গিটেব্যথা সৃষ্টি হতে পারে।

চর্মরোগজনিত বাত : ত্বকের বিশেষ প্রদাহ বা চুলকানিজনিত রোগ সোরিয়াসিসের ফলেও বাত সৃষ্টি হয়ে গিটেব্যথা হতে পারে।

লুপাস বা নারীদের বিশেষ বাত : গিটেব্যথাসহ সূর্যালোকে বাইরে গেলে মুখে- গালে ত্বক লাল হয়ে যাওয়া, মুখের ঘা, চুলপড়া, বার বার সন্তান গর্ভধারণ হলেও দুই-তিন মাস পর গর্ভপাত হয়ে যাওয়া, কিডনির সমস্যা এসব বিচিত্র লক্ষণ নিয়ে নারীদের যে বাত হয়, তাকে লুপাস বলে।

এন্টি ফসফোলিপিড সিনড্রোম : বার বার সন্তান গর্ভধারণ হলেও দুই-তিন মাস পর গর্ভপাত হয়ে যাওয়া, পা এর ত্বকে বিশেষ ধরনের ঘাসহ অতিরিক্ত রক্তজমাট বেঁধে যাওয়ার প্রবণতা দেখা যায়।

সিস্টেমিক সেক্লরোসিস : হাত-পা-মুখের ত্বক টান টান হয়ে শক্ত হয়ে যাওয়া, ফুসফুসের প্রদাহ হয়ে করোনার মতো ফুসফুস শক্ত হয়ে যাওয়া, কিডনি সমস্যাসহ যে বাত হয় তা সিস্টেমিক সেক্লরোসিস বলে।

ডার্মাটোমায়োসাইটিস বা পলিমায়োসাইটিস : ত্বক বা মাংসপেশির প্রদাহ হয়ে ত্বকে বিশেষ ঘা দেখা যায় এবং শরীরের পেশিতে ব্যথা হয়ে এই বাত হয়। এরূপ অটোইমিউন কারণ ছাড়াও শরীরের বিশেষ পুষ্টি উপাদান যেমন- ভিটামিন ডি এর ঘাটতি হয়ে হাড়ক্ষয় হয়ে বাতব্যথা সৃষ্টি হতে পারে। যেমন- অস্টিওপরোসিস। এ কারণে শুধু যে ব্যথা হচ্ছে তা নয় হাত-পা ঝিঁ ঝি করা, জ্বালাপোড়া হওয়া, নিদ্রাহীনতা এমনকি স্মৃতিভ্রংশ পর্যন্ত হতে পারে। 

আবার বিশেষ ধরনের বর্জ্যপদার্থ যেমন ইউরিক এসিড শরীর থেকে নিষ্কাশন না হতে পারার জন্য বর্জ্যপদার্থ অস্থিসন্ধিতে জমা হয়ে বাতের কারণ হতে পারে। এক্ষেত্রে খাদ্যাভাসও দায়ী যেমন, অতিরিক্ত ডাল, বিচি জাতীয় খাবার, সামদ্রিক খাবার, অতিরিক্ত গরুর মাংস গ্রহণের ফলে ইউরিক এসিড সৃষ্টি হয়। 

আবার, সাধারণভাবে মেরুদণ্ডসহ যেকোনো অস্থিসন্ধিতে আঘাত বা অতিরিক্ত ভারোত্তলন বা অবস্থানগত ত্রæটির জন্য স্বাভাবিক নড়াচড়া বাধাগ্রস্ত হয়ে, দুই হাড়ের মধ্যবর্তী নরম ডিস্ক সরে গিয়ে বা লিগামেন্টে প্রদাহ সৃষ্টি হয়েও বাতব্যথা সৃষ্টি হতে পারে। যেমন, পিএলআইডি (সায়াটিকা) বা টেনডিনাইটিস বা বার্সাইটিস। এর ফলে পায়ের রগ বা স্নায়ুসমস্যা হতে পারে যেমন, রগে টান অনুভূত হওয়া, ঝিনঝিন করা বা পিন ফোটানোর মতো অনুভূতি।

আবার বয়সজনিত কারণে বা অতিরিক্ত স্থূলতা বা ওজনের কারণে দুটি হাড়ের মধ্যবর্তী আঠালো তরল শুকিয়ে গিয়ে হাড়ের মধ্য ঘর্ষণ সৃষ্টি হয় এবং হাড়ের উপরে থাকা নমনীয় তরুণাস্থি ক্ষয় হয়ে যে বাত হয় তাকে বলে অস্টিও আর্থ্রাইটিস।

আবার ডায়াবেটিসজনিত কারণে কাঁধের বাত ফ্রোজেন শোল্ডার হতে পারে। তাহলে, এটা পরিষ্কার, যেকোনো বয়সেই বাতরোগ হতে পারে এবং গিটের ব্যথা ছাড়াও হরেক রকমের কষ্টদায়ক লক্ষণ হতে পারে এসব রোগে।

বাতরোগের আধুনিক চিকিৎসা : 

বাতরোগের চিকিৎসা প্রথাগতভাবে স্টেরয়েড ধরনের ব্যথানাশক প্রয়োগ আর মুখে খাওয়ার সাধারণ প্রদাহবিনাশী বড়ির মধ্যেই সীমাবদ্ধ নেই। আধুনিক রোগ নির্ণয় পদ্ধতি প্রয়োগ করে যেমন রক্তপরীক্ষা ও ডিএনএ পিসিআর পরীক্ষার মাধ্যমে এসব রোগ এখন আর অজানা থাকছে না, সম্পূর্ণ ডায়াগনসিস করা সম্ভব হচ্ছে, তেমনি এখন আধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থার মাধ্যমে রোগলক্ষণ প্রশমিত করা সম্ভব। এ ছাড়াও সহযোগী চিকিৎসা ব্যবস্থা হিসেবে বিভিন্ন ধরনের ফিজিওথেরাপি (হস্তগত ব্যায়াম ও বিভিন্ন প্রযুক্তিগত মেশিনের মাধ্যমে আক্রান্ত অস্থিসন্ধিকে নমনীয় করা হয়) প্রয়োগ করে বাত উপশম করা যায়। 

পাশাপাশি বাত প্রতিরোধে খাদ্যাভাসের একটি বিশাল ভূমিকা রয়েছে যেমন, ১। হলুদ বা কিউকারমিন ২। আদা ৩। গ্রিন-টি বা ক্যাটেকিন ৪। আনারস ৫। চেরি ফল বা এর রস ৬। টক ফল মাল্টা, কমলা, লেবু ৭। যেকোনো বেরি যেমন, স্ট্রবেরি, বøæ-বেরি, মালবেরি ৮। গাজর ৯। অলিভ অয়েল বা জলপাই তেল ১০। মোটা শস্য বা হোল গ্রেইন বা ওটস। এগুলো বাত বা প্রদাহ প্রতিরোধী খাবার হিসেবে গবেষণায় প্রমাণিত।

আধুনিক চিকিৎসা বলতে যা বোঝানো হচ্ছে-

ক। বায়োলজিক চিকিৎসা : সাধারণ বাংলায় বললে, কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলা। এর অর্থ যেসব এন্টিবডি রক্তে বেশি মাত্রায় থাকার বলে অটোইমিউন বাতরোগ হচ্ছে সেসব এন্টিবডির বিরুদ্ধে মনোক্লোনাল এন্টিবডি প্রয়োগ করে রক্তে থাকা ক্ষতিকর বাতসৃষ্টিকারী এন্টিবডি ধ্বংস করা হচ্ছে। এগুলো বিশেষ ধরনের ব্যথামুক্ত ইনজেকশন যা ত্বকের নিচে বা শিরাপথে দিলে রোগ উপশম হচ্ছে। 

খ। পিআরপি : আঘাতজনিত বা বয়সজনিত অস্টিওআর্থ্রাইটিস এবং ডায়াবেটিস জনিত কাঁধের ব্যথায় যুগান্তকারী চিকিৎসা পিআরপি। রোগীর রক্ত থেকে ছাঁকনকৃত রক্তের হলুদ অংশের মধ্যে যে অনুচক্রিকা থাকে সেটিকে পৃথক করে, এই হলুদ তরলটি আক্রান্ত অস্থিসন্ধির মধ্যে প্রবেশ করানো হয়। রক্তের অনুচক্রিকার মধ্যে থাকা পুষ্টি উপাদান বা গ্রোথফ্যাক্টর ক্ষয় হয়ে যাওয়া অস্থিসন্ধির পুনর্জাগরণের খাদ্য হিসেবে কাজ করে ব্যথা নিরাময় করে।

গ। স্টেমসেল থেরাপি : ক্ষয়িষ্ণু অস্থিসন্ধিকে আবার পুনর্জাগরণী প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সচল করা সম্ভব। আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের সব গবেষণা স্টেমসেলকে ঘিরে। রোগীর অস্থিমজ্জা বা চর্বির মধ্যে জমে থাকা স্টেমকোষ বা মাতৃ কোষগুলোকে বিশেষ প্রক্রিয়ায় ছাঁকন করে সেই বিশুদ্ধ স্টেমসেল তরল আক্রান্ত অস্থিসন্ধি বা অঙ্গে প্রতিস্থাপন করলে সেই অঙ্গে নতুনভাবে কোষবিভাজনের ফলে আক্রান্ত অস্থিসন্ধি পুনরায় নড়নক্ষমতা ফিরছে।

ঘ। হায়ালুরনিক জেল চিকিৎসা : দুটো হাড়ের ঘর্ষণ প্রতিরোধী আঠালো তরল হলো হায়ালুরনিক এসিড। প্রাকৃতিক তরল শুকিয়ে গেলে যে বাতব্যথা হয়, তা উপশমের জন্য, সেখানে পুনরায় সেই হায়ালুরনিক জেল প্রতিস্থাপন করা হয়, এর ফলে আন্তঃহাড় ঘর্ষণ হয় না, এতে ব্যথা নিরাময় হয়।

ঙ। প্রো-বায়োটিক থেরাপি : বলা হয়ে থাকে, সচল অটোইমিউন বাতের উৎস পরিপাক নালিতে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়ার আধিক্য আর উপকারী ব্যাকটেরিয়া হ্রাস পাওয়া। তাই, উপকারী ব্যাকটেরিয়া খাদ্যে গ্রহণের মাধ্যমে রক্তে এন্টিবডি তৈরির প্রবণতা কমানো যায়।

এসব আধুনিক চিকিৎসার কোনটি কোন ধরনের রোগীর জন্য প্রযোজ্য তা রোগীর রোগের অবস্থা, জটিলতা ও অর্থনৈতিক অবস্থার সঙ্গে সঙ্গতি রেখে নির্ধারণ করবেন একজন ইন্টারভেনশনাল রিউমাটোলজিস্ট। তাই, বিচলিত না হয়ে বাতরোগের যেকোনো লক্ষণ অনুভব করলেই পরামর্শ নিন একজন রেজিস্টার্ড বাতব্যথা বিশেষজ্ঞের।

লেখক : ইন্টার্নাল মেডিসিন ও রিউমাটোলজি (বাত) বিশেষজ্ঞ, ল্যাবএইড লি., মালিবাগ, ঢাকা।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের
ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
আত্মহত্যা প্রতিরোধ: নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধ: নিতে হবে মনের যত্ন
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ২৪৫
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ২৪৫
বিনামূল্যে নিজ রক্তের গ্রুপ জানলেন তিনশ’ মানুষ
বিনামূল্যে নিজ রক্তের গ্রুপ জানলেন তিনশ’ মানুষ
বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস : সুস্থ বার্ধক্যে ফিজিওথেরাপির গুরুত্ব
বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস : সুস্থ বার্ধক্যে ফিজিওথেরাপির গুরুত্ব
ফিজিওথেরাপি খাতে অপচিকিৎসা রোধে নিবন্ধন প্রদান করা হবে: সমাজকল্যাণ সচিব
ফিজিওথেরাপি খাতে অপচিকিৎসা রোধে নিবন্ধন প্রদান করা হবে: সমাজকল্যাণ সচিব
সারাদেশে ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের মৃত্যু
সারাদেশে ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের মৃত্যু
প্রথমবারের মতো বিশ্ব রেডিওথেরাপি সচেতনতা দিবস উদযাপন
প্রথমবারের মতো বিশ্ব রেডিওথেরাপি সচেতনতা দিবস উদযাপন
বৃদ্ধ বয়সেও সুস্থ থাকার চাবিকাঠি ফিজিওথেরাপি
বৃদ্ধ বয়সেও সুস্থ থাকার চাবিকাঠি ফিজিওথেরাপি
বায়ুদূষণ ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি বাড়ায়: নতুন গবেষণা
বায়ুদূষণ ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি বাড়ায়: নতুন গবেষণা
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লালমনিরহাটে আবারও তিস্তার পানি বৃদ্ধির শঙ্কা
লালমনিরহাটে আবারও তিস্তার পানি বৃদ্ধির শঙ্কা

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুনামগঞ্জ সীমান্তে ১২ ভারতীয় গরু আটক
সুনামগঞ্জ সীমান্তে ১২ ভারতীয় গরু আটক

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে চার পরিবর্তন
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে চার পরিবর্তন

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

৩০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের ১৫০০ কোটি ডলারের মানহানির মামলা
নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের ১৫০০ কোটি ডলারের মানহানির মামলা

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী জলবায়ু কর্ম সপ্তাহে কলাপাড়ায় মানববন্ধন
বিশ্বব্যাপী জলবায়ু কর্ম সপ্তাহে কলাপাড়ায় মানববন্ধন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আঞ্চলিক বাণিজ্য সম্প্রসারণে বড় সম্ভাবনা সার্ক ট্রেড ফেয়ার
আঞ্চলিক বাণিজ্য সম্প্রসারণে বড় সম্ভাবনা সার্ক ট্রেড ফেয়ার

৩৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নারীর ক্ষমতায়ন ছাড়া উন্নয়ন অসম্পূর্ণ : পার্বত্য উপদেষ্টা
নারীর ক্ষমতায়ন ছাড়া উন্নয়ন অসম্পূর্ণ : পার্বত্য উপদেষ্টা

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ: হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ: হাইকমিশনার

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বিচার বিভাগের মর্যাদা রক্ষায় সবাইকে এক সাথে কাজ করতে হবে : বিচারপতি শাহীন
বিচার বিভাগের মর্যাদা রক্ষায় সবাইকে এক সাথে কাজ করতে হবে : বিচারপতি শাহীন

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঘুমের মধ্যে মারা গেলেন অস্কারজয়ী অভিনেতা
ঘুমের মধ্যে মারা গেলেন অস্কারজয়ী অভিনেতা

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

গাজায় গণহত্যা চলছে, দায়ী ইসরায়েল: জাতিসংঘ তদন্ত কমিশন
গাজায় গণহত্যা চলছে, দায়ী ইসরায়েল: জাতিসংঘ তদন্ত কমিশন

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে আহতদের পুনর্বাসন, জুলাই যোদ্ধাকে দোকান উপহার
সিদ্ধিরগঞ্জে আহতদের পুনর্বাসন, জুলাই যোদ্ধাকে দোকান উপহার

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

আগামী জাতীয় নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার ক্ষমতা কারো নেই: ডা. জাহিদ
আগামী জাতীয় নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার ক্ষমতা কারো নেই: ডা. জাহিদ

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নীলফামারীতে ৮৪৭টি মণ্ডপে হবে শারদীয় দুর্গাপূজা
নীলফামারীতে ৮৪৭টি মণ্ডপে হবে শারদীয় দুর্গাপূজা

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজের সাফল্য
সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজের সাফল্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমেরিকায় বিষন্নতায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৮ শতাংশ বেড়েছে
আমেরিকায় বিষন্নতায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৮ শতাংশ বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে, বন্যার আশঙ্কা
সিলেটে নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে, বন্যার আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চট্টগ্রামে মানবতার সেতুবন্ধনে হবে ‘এসএমসিএইচ সামিট’
চট্টগ্রামে মানবতার সেতুবন্ধনে হবে ‘এসএমসিএইচ সামিট’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরসরাইয়ে শিক্ষার্থী হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার বাবাসহ সৎমা
মিরসরাইয়ে শিক্ষার্থী হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার বাবাসহ সৎমা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পানছড়িতে ভূতুরে বিদ্যুৎ বিল নিয়ে উত্তেজনা
পানছড়িতে ভূতুরে বিদ্যুৎ বিল নিয়ে উত্তেজনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় চুরির অভিযোগে গণপিটুনিতে যুবক নিহত
মাগুরায় চুরির অভিযোগে গণপিটুনিতে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে মদ ও গাঁজা উদ্ধার, আটক ২
বগুড়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে মদ ও গাঁজা উদ্ধার, আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার
তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক
গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম