শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:১৭, শুক্রবার, ১৮ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

চিৎ-ঘুম না কাত-ঘুম, শরীরের জন্য কোনটা বেশি ভালো?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
চিৎ-ঘুম না কাত-ঘুম, শরীরের জন্য কোনটা বেশি ভালো?

কেউ কেউ রাতে পাশ ফিরে শুয়ে ঘুমাতে বেশি পছন্দ করেন, আবার কেউ কেউ চিৎ হয়ে ঘুমিয়ে থাকেন। কিন্তু রাতের পরিপূর্ণ বিশ্রামের জন্য কোন অবস্থায় ঘুমালে তা স্বাস্থ্যের জন্য সবচেয়ে ভালো?

সাম্প্রতিক তাপপ্রবাহে জর্জরিত কোনও জায়গায় যদি আপনার বাস হয় তাহলে সম্ভবত আপনারও অনেক নির্ঘুম রাত কেটেছে, এবং আপনি বিছানায় শুয়ে শুধু এপাশ-ওপাশ করেছেন।

কিন্তু বিছানায় কোন ভঙ্গিতে ঘুমালে আপনার দেহের জন্য সবচেয়ে আরামদায়ক এবং স্বাস্থ্যকর হবে- এ নিয়ে বৈজ্ঞানিক প্রমাণ কী বলছে?

নাইজেরিয়ার কন্টেইনারবাহী জাহাজের নাবিক থেকে শুরু করে কারখানার ওয়েল্ডার পর্যন্ত সবাই রাতে কোন ভঙ্গিতে ঘুমায়- তার ওপর কোন গবেষণা থাকলে তা হয়তো আমাদের কাজে আসতো।

ঘুম আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ হওয়া সত্ত্বেও খুবই অবাক হওয়ার মতো ব্যাপার হলো যে এনিয়ে এখন পর্যন্ত বড় মাপের কোন গবেষণাই হয়নি।

প্রথমে জানা প্রয়োজন মানুষ ঘুমের মধ্যে কোন ভঙ্গিতে শুয়ে থাকে। এর সহজ উপায় হলো তাদের সেটা জিজ্ঞাসা করা।

কিন্তু সমস্যা হলো, আমরা শুধুমাত্র মনে করতে পারি ঘুম আসার আগে কোন ভঙ্গিতে শুয়েছিলাম, আর ঘুম থেকে জেগে ওঠার সময়টিতে আমাদের দেহের ভঙ্গি কেমন ছিল।

এই বিষয়টি সম্পর্কে আরও জানতে গবেষকরা নানা ধরনের কৌশল ব্যবহার করছেন, যার মধ্যে রয়েছে ঘুমন্ত মানুষের ভিডিও রেকর্ড করা কিংবা তাদের শরীরে নানা ধরনের ডিভাইস লাগিয়ে ঘুমের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করা।

হংকংয়ের গবেষকরা, তাদের ভাষায়, "ব্ল্যাঙ্কেট অ্যাকমোডেটিভ স্লিপ পশ্চার ক্লাসিফিকেশন সিস্টেম" নামে একটি পদ্ধতি তৈরি করছেন, যার মাধ্যমে ইনফ্রারেড ক্যামেরা ব্যবহার করে মোটা কম্বলের নীচে শুয়ে থাকা মানুষের দেহের ভঙ্গি সম্পর্কে জানা যায়।

ডেনমার্কের গবেষকরা পরীক্ষার ভলান্টিয়ারদের ঘুমাতে যাওয়ার আগে তাদের উরু, পিঠের ওপরের দিক এবং বাহুর ওপরের দিকে ছোট ছোট মোশন-সেন্সর ডিটেক্টর ব্যবহার করে তাদের পছন্দের ঘুমের ভঙ্গি সম্পর্কে জানার চেষ্টা করছেন।

তারা দেখতে পেয়েছেন যে বিছানায় ঘুমিয়ে থাকার সময় মানুষ অর্ধেকেরও বেশি সময় পাশ ফিরে ঘুমায়, প্রায় ৩৮% ঘুমায় চিৎ হয়ে আর ৭% ঘুমায় উপুড় হয়ে।

যাদের বয়স যত বেশি হয়, তারা তত বেশি সময় ধরে কাত হয়ে ঘুমায়।

পাশ ফিরে ঘুমানোর প্রতি আমাদের এই পক্ষপাতিত্ব এমন এক ব্যাপার যা বয়স বাড়ার সাথে সাথে বিকশিত হয়।

কারণ, তিন বছরের বেশি বয়সী শিশুরা পাশ ফিরে, চিৎ হয়ে এবং উপুড় হয়ে ঘুমানোর জন্য গড়পড়তা সমান পরিমাণ সময় ব্যয় করে।

অন্যদিকে, তিন বছরের নীচে শিশুরা প্রধানত চিৎ হয়েই ঘুমায়, কারণ নিরাপত্তার কারণে এভাবেই তাদের বিছানার ওপর শুইয়ে রাখা হয়।

সুতরাং, বেশিরভাগ লোক পাশ ফিরে ঘুমায় এবং কোন মানুষ কোন ভঙ্গিতে ঘুমায় এনিয়ে সাধারণ যেসব মতামত রয়েছে তার ওপর আমরা মোটামুটি ভরসা রাখতে পারি।

কিন্তু এনিয়ে যেসব তথ্য রয়েছে সেগুলো কী বলছে?

খুব ছোট একটি পর্যবেক্ষণমূলক গবেষণা থেকে জানা যাচ্ছে, যারা ডান দিকে পাশ ফিরে ঘুমায় তাদের ঘুমের মান যারা বাম পাশ ফিরে ঘুমায় তাদের চেয়ে কিছুটা ভাল। এরপর রয়েছে যারা চিৎ হয়ে ঘুমায় তারা।

পাশ ফিরে ঘুমানো যদি আপনার জন্য সহজ হয় তাহলে আশপাশে অন্য যে মানুষ ঘুমানোর চেষ্টা করছেন, সেটা সম্ভবত তাদের জন্যও ভাল।

একবার বিবিসির জন্য একটি রেডিও রিপোর্ট তৈরি করতে গিয়ে আমি সাবমেরিনের ভেতরে ঢুকেছিলাম।

সাবমেরিনাররা আমাকে তাদের ঘুমের জায়গাটি দেখিয়েছিলেন, যেখানে শুয়ে থাকার বাঙ্কগুলি একটার ওপর একটা এত কাছাকাছি বসানো ছিল যে সেখানে পাশ ফিরে ঘুমানো ছিল খুবই কঠিন।

এর মানে হলো, এদের সবসময় চিৎ হয়ে শুয়ে ঘুমাতে হতো।

তখন তারা আমাকে জানিয়েছিলেন, তারা চেষ্টা করতেন পুরো কেবিনটি নাক-ডাকা লোকে ভর্তি হওয়ার আগেই কেবিনে ঢুকে একটু শান্তিতে ঘুমিয়ে নিতে।

কন্টেইনারবাহী জাহাজের নাবিকদের ওপর আরেকটি ছোট গবেষণায় দেখা গেছে, নাক ডাকার মতো শ্বাসকষ্টের সমস্যা বেশি দেখা যায় যখন নাবিকরা তাদের পিঠের ওপর চিৎ হয়ে শুয়ে ঘুমিয়ে থাকেন।

নাক ডাকার কিছু গুরুতর সমস্যা তৈরি হয় ‘অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ অ্যাপনিয়া’র কারণে, যেখানে ঘুমের মধ্যে শ্বাস-প্রশ্বাস একবার বন্ধ, একবার চালু হয়।

যারা নিয়মিত চিৎ হয়ে ঘুমান তাদের মধ্যেই এটি বেশি দেখা যায়।

অন্যদিকে, পাশ ফিরে ঘুমালে আপনার শ্বাসনালীর ওপরের দিকটায় কোন বাধা থাকে না।

উভুলা (আপনার মুখ-গহ্বরের ভেতরে তালুর পেছন দিকে থাকা মাংসের স্তর) ও জিহ্বা আপনার শ্বাসনালীতে কোন বাধা তৈরি করতে পারে না, ফলে নাক ডাকাও কম হয়।

আসলে কোনো কোনো ক্ষেত্রে চিৎ হয়ে ঘুমানোর পরিবর্তে পাশ ফিরে ঘুমালে স্লিপ অ্যাপনিয়া সমস্যা পুরোপুরি দূর হয়ে যায় বলে দেখা গেছে।

কাত হয়ে ঘুমানোর অন্যান্য সুবিধাও রয়েছে।

যেমন, নাইজেরিয়ার কন্টেইনার জাহাজের ওয়েল্ডারদের ঘুমের ধরণ নিয়ে এক গবেষণায় দেখা গেছে, যারা চিৎ হয়ে ঘুমায় তাদের পিঠে ব্যথা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে বেশি, কাত হয়ে যারা ঘুমায় তাদের তুলনায়।

তবে এর অর্থ এই নয় যে পাশ ফিরে ঘুমানোর ব্যাপারটি সবার জন্য সমানভাবে কাজ করবে কিংবা শরীরের সব ব্যথা-যন্ত্রণা দূর হয়ে যাবে।

এটা নির্ভর করবে আপনার অসুস্থতা কতখানি গুরুতর এবং আপনি কোন ভঙ্গিতে ঘুমাতে স্বচ্ছন্দ বোধ করেন তার ওপর।

ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার গবেষকরা ভলান্টিয়ারদের বেডরুমে রাতে ১২ ঘণ্টা ধরে স্বয়ংক্রিয় ক্যামেরা ব্যবহার করে দেখেছেন, যারা ঘুম থেকে উঠে জানিয়েছেন যে তাদের ঘাড়ে ব্যথা হচ্ছে, তারা সবাই বেশিরভাগ সময় কাত হয়ে ঘুমিয়েছেন।

গবেষকরা এর নাম দিয়েছেন ‘প্রভোকেটিভ সাইড স্লিপিং পজিশনস।‘

নামটি গুরুগম্ভীর শোনালেও এর সহজ মানে হলো, এক্ষেত্রে আপনি পাশ ফিরে বাঁকানো অবস্থায় বেশি সময় ঘুমিয়েছেন।

যেমন, আপনার এক উরু অন্য উরুর ওপর দিয়ে ওপাশে চলে গেয়েছিল, যার ফলে দীর্ঘ সময় আপনার মেরুদণ্ডটি মোচড় খেয়ে বাঁকা অবস্থায় ছিল।

এর বিপরীতে, যারা কাত কিন্তু সমানভাবে ঘুমান তাদের ঘাড়ে ব্যথা কম হয় বলে জানা যাচ্ছে।

তবে এই গবেষণা থেকে এটা অবশ্য নিশ্চিত হওয়া যায়নি যে পাশ ফিরে ‘প্রভোকেটিভ’ অবস্থানে ঘুমানোর জন্যই তাদের ঘাড়ে ব্যথা হয়েছিল, না কি ঘাড়ে ব্যথা ছিল বলেই লোকে ঐ ভঙ্গীতে ঘুমাতো, কারণ তাতে তারা আরাম বেশি পেত।

তাহলে, কেমন হতো যদি আপনি লোকদের নতুন একটি ভঙ্গিতে ঘুমাতে দিতেন এবং তারপর পরীক্ষা করে দেখতেন যে নতুন ভঙ্গিতে ঘুমানোর জন্য তাদের ঘাড়ের ব্যথা কমেছে কি না?

পর্তুগালে ফিটনেস প্রোগ্রামে অংশ নেয়া বয়স্ক ব্যক্তিদের ওপর এক গবেষণায় পিঠের ব্যথায় আক্রান্ত ব্যক্তিদের পাশ ফিরে আর যাদের ঘাড়ে ব্যথা রয়েছে তাদের চিৎ হয়ে ঘুমানোর নির্দেশ দেয়া হয়েছিল। চার সপ্তাহ পর ৯০% অংশগ্রহণকারী জানিয়েছিলেন যে তাদের ব্যথা কমে গেছে।

এই ফলাফলকে বেশ আকর্ষণীয় বলে মনে হলেও এর একটি সমস্যা রয়েছে।

মাত্র ২০ জন লোক ঐ গবেষণায় অংশ নিয়েছিলেন। গবেষণার নমুনা হিসেবে এটি খুবই ছোট, তাই এর ওপর ভিত্তি করে এই উপসংহার টানা সম্ভব নয় যে ঘুমের অবস্থানে সামান্য পরিবর্তনের মাধ্যমে পিঠ কিংবা ঘাড়ের ব্যথা দূর করা সম্ভব।

এনিয়ে আরও বৈজ্ঞানিক গবেষণার প্রয়োজন রয়েছে।

তবে দেহের একটি সমস্যার বেলায় চিৎ হয়ে কিংবা কাত হয়ে শুয়ে থাকার চেয়েও বড় কথা হলো আপনি কোন পাশে শুয়ে ঘুমিয়েছেন।

অ্যাসিড রিফ্লাক্সের সময় আপনার পাকস্থলীর গ্যাস্ট্রিক রস পেট থেকে ওপরের দিকে উঠে আসে, যার ফলে বুকে তীব্র জ্বালা-পোড়া হয়।

ডাক্তাররা কখনও কখনও এধরনের বুক-জ্বালার উপশমের জন্য রোগীকে বালিশের সংখ্যা বাড়িয়ে মাথা কিছুটা খাড়া রেখে ঘুমানোর পরামর্শ দেন।

এধরনের জ্বালা-পোড়া বারবার ঘটলে তাকে বলা হয় ‘গ্যাস্ট্রো-এসোফেগাল রিফ্লাক্স ডিজিজ’ যার পরিণতি মারাত্মক হতে পারে।

কেন এই রোগ হয় তা পুরোপুরি পরিষ্কার নয়। তবে এর একটি সম্ভাব্য ব্যাখ্যা হলো, বাম দিকে ফিরে ঘুমালে পাকস্থলী এবং খাদ্যনালীর মধ্যে সংযোগস্থলটি গ্যাস্ট্রিক অ্যাসিডের স্তরের ওপরে থেকে যায়।

আর ডানদিকে পাশ ফিরে ঘুমালে অন্ননালীর নীচের দিকের স্ফিঙ্কটারটি শিথিল হয়ে আসে, যার ফাঁক দিয়ে অ্যাসিড বেরিয়ে যায়।

তবে উত্তর যাই হোক না কেন আপনি যদি বুক-জ্বালায় ভোগেন, তাহলে বাম পাশে ফিরে ঘুমানোর চেষ্টা করতে পারেন।

এখন পর্যন্ত আমি পাশ ফিরে কিংবা চিৎ হয়ে ঘুমানোর দিকে মনোযোগ দিয়েছি, কারণ বেশিরভাগ লোকই এভাবে ঘুমায়। কিন্তু সেই সব লোকদের কী হবে, সংখ্যায় ছোট হলেও যারা উপুড় হয়ে ঘুমায়?

এক্ষেত্রে শুরুতেই একটি গবেষণার কথা বলা যেতে পারে যেখানে পরামর্শ দেয়া হয়েছে যে আপনি যদি চোয়ালের ব্যথায় ভোগেন তাহলে এভাবে না ঘুমানোই ভাল, যেটা সম্ভবত খুব অবাক হওয়ার মতো বিষয় না।

এবং মুখের বলিরেখার সম্পর্কে কী বলা হচ্ছে? বালিশের ওপর মুখ রেখে ঘুমালে নিশ্চয় বলিরেখা আরও খারাপ হয়?

‘এসথেটিক সার্জারি জার্নালে’ লেখা এক নিবন্ধে একদল প্লাস্টিক সার্জন পরামর্শ দিয়েছেন, বরং কিছুটা কাব্যিক-ভাবে বলেছেন, আপনার মুখের ত্বকের সবচেয়ে ভালো যত্ন হবে যদি এর সাথে সমুদ্রের শৈবালের মতো আচরণ করা হয়, যেখানে শৈবালটি একটি ডাঁটার সাথে সমুদ্রের ঢেউয়ের সাথে সাথে দুলতে থাকবে।

তাই, ঘুমানোর সময় আপনার মুখের ওপর চাপ একেবারে কম রাখবেন এবং উপুড় হয়ে ঘুমানোর চিন্তা বাদ দিতে হবে। এবং মুখের ত্বকের যত্নই যদি আপনার কাছে ভাল ঘুম কিংবা ব্যথা আর অ্যাসিড রিফ্লাক্সের চেয়েও বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়, তাহলে পাশ ফিরে ঘুমানোর চিন্তাও আদর্শ সমাধান নয়।

তাহলে এসব গবেষণা থেকে আমরা কী উপসংহারে আসতে পারি? প্রথমত, অন্য সব কিছুর মধ্যে পাশ ফিরে ঘুমানোতে উপকার বেশি বলেই মনে হয়।

তবে সুনির্দিষ্ট যে ভঙ্গিতে আপনি ঘুমাবেন আপনার ঘাড় এবং পিঠের ব্যথার ওপর তার প্রভাব পড়তে পারে। এবং আপনি যে ভঙ্গিতে ঘুমাবেন তার ফলে আপনার অ্যাসিড রিফ্লাক্স বাড়তে বা কমতে পারে। আপনি যদি চিৎ হয়ে ঘুমান তাহলে নাক ডাকা বাড়তে পারে।

কিন্তু মানুষ হিসেবে আমরা সবাই আলাদা, তাই আপনার ঘুমের সবচাইতে আরামদায়ক ভঙ্গিটি খুঁজে পাওয়া সহজ নাও হতে পারে।

নতুন ভঙ্গিতে ঘুমের চেষ্টা করে দেখতে পারেন এবং রাতে ঘুম ভাল না হলে সেকথা ডায়েরিতে লিখে রাখা দরকার।

সবশেষে মনে রাখবেন, ভিন্ন ভিন্ন ভঙ্গিতে ঘুমানো নিয়ে খুব বেশি দুঃশ্চিন্তা করবেন না। কারণ, এই দুশ্চিন্তার ফলেই হয়তো আপনাকে আরও বেশি নির্ঘুম রাত কাটাতে হতে পারে।

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ
 

এই বিভাগের আরও খবর
ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়
ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়
সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়
সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
সকালে গরম পানি পানের ৭ উপকার
সকালে গরম পানি পানের ৭ উপকার
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিন, কমেছে আক্রান্তের সংখ্যা
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিন, কমেছে আক্রান্তের সংখ্যা
নবজাতকদের এনআইসিইউতে প্রাণঘাতী ‘ফাঙ্গাল সুপারবাগ’র বিস্তারে উদ্বেগ
নবজাতকদের এনআইসিইউতে প্রাণঘাতী ‘ফাঙ্গাল সুপারবাগ’র বিস্তারে উদ্বেগ
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
জাতীয় প্রেস ক্লাবে স্তন ক্যান্সার সচেতনতা সেমিনার অনুষ্ঠিত
জাতীয় প্রেস ক্লাবে স্তন ক্যান্সার সচেতনতা সেমিনার অনুষ্ঠিত
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
সাইক জেনারেল হাসপাতাল ও বগুড়া প্রফেশনালস ক্লাবের মধ্যে এমওইউ সই
সাইক জেনারেল হাসপাতাল ও বগুড়া প্রফেশনালস ক্লাবের মধ্যে এমওইউ সই
বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি
বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি
পুরনো গবেষণায় মিলল নতুন অ্যান্টিবায়োটিকের সম্ভাবনা
পুরনো গবেষণায় মিলল নতুন অ্যান্টিবায়োটিকের সম্ভাবনা
সর্বশেষ খবর
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

২৩ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

২৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

২৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

৩৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

৪৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর
তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর

৫৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল
মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪
রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার কতবার ফাঁসি হবে তা কেউ বলতে পারবে না : আমান
শেখ হাসিনার কতবার ফাঁসি হবে তা কেউ বলতে পারবে না : আমান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চুয়েটে নিরাপত্তা বিষয়ক জাতীয় কর্মশালা
চুয়েটে নিরাপত্তা বিষয়ক জাতীয় কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুয়াকাটা মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাস থকে জাটকা জব্দ
কুয়াকাটা মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাস থকে জাটকা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পটুয়াখালীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইতে কর্মীদের ঘরে ঘরে যাওয়ার আহ্বান কাজী আলাউদ্দিনের
ধানের শীষে ভোট চাইতে কর্মীদের ঘরে ঘরে যাওয়ার আহ্বান কাজী আলাউদ্দিনের

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বাঞ্ছারামপুরে ওয়ালী আশরাফের মৃত্যুবার্ষিকী পালন
বাঞ্ছারামপুরে ওয়ালী আশরাফের মৃত্যুবার্ষিকী পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন