শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৫০, বুধবার, ১০ জুলাই, ২০২৪

স্ট্রোক : চিকিৎসা ও প্রতিরোধে প্রতিকার

অধ্যাপক ডা. এম এস জহিরুল হক চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
স্ট্রোক : চিকিৎসা ও প্রতিরোধে প্রতিকার

কাউকে যদি কল্পনা করতে বলা হয় তার এক হাত, এক পা এবং মুখের এক পাশ ব্যবহার না করে দিনের স্বাভাবিক কাজগুলো করার চেষ্টা করতে, তাহলে তার পক্ষে কিছুটা অনুভব করা সম্ভব যে একজন স্ট্রোক আক্রান্ত রোগীর জীবন কতটা ভয়াবহ বিপর্যয়ের মধ্য দিয়ে যায়। 

স্ট্রোক মস্তিষ্কের একটি মারাত্মক রোগ, যার ফলে মস্তিষ্কের রক্তনালিতে জটিলতা দেখা দেয় এবং হঠাৎ করেই মস্তিষ্কের একাংশ কার্যকারিতা হারিয়ে ফেলে। মস্তিষ্কের কোষ অত্যন্ত সংবেদনশীল। অক্সিজেন ও শর্করা সরবরাহে একটু হেরফেরে কোষগুলো মারা যেতে শুরু করে। যদি মস্তিষ্কের কোনো অংশের রক্ত চলাচল বিঘ্নিত হয় (আঘাতজনিত কারণ ছাড়া) এবং তা ২৪ ঘণ্টার বেশি স্থায়ী হয় অথবা ২৪ ঘণ্টার মধ্যে রোগী মৃত্যবরণ করে, তাহলে এ অবস্থার নাম স্ট্রোক। 

স্ট্রোকের কারণে প্যারালাইসিস (পক্ষাঘাত) এর মতো মারাত্মক উপসর্গ দেখা যায়, কিছু স্ট্রোকে রোগীর মৃত্যুও হতে পারে। স্ট্রোক হলে শরীরের যে কোনো একদিকে হাত-পা ও মুখমণ্ডল প্যারালাইসিস হয়ে থাকে। ব্রেইনের ভিতর স্ট্রোকটা যদি বাঁদিকে হয়, তাহলে ডানদিকের হাত-পা এবং ডানদিকে স্ট্রোক হলে বাঁদিকের হাত-পা প্যারালাইসিস হয়ে থাকবে। 

মোটকথা, ব্রেইনের যে যে অংশ শরীরের যে যে অংশ নিয়ন্ত্রণ করে, সেই সেই অংশ স্ট্রোকে আক্রান্ত হলে শরীরের ওই স্থানগুলো অকেজো হয়ে পড়ে। স্ট্রোকের ধরন ও পরিমাপ অনুযায়ী প্যারালাইসিসের ধরন ও পরিমাপ নির্ভর করে। আমাদের অনেকের মধ্যেই একটি ভুল ধারণা রয়েছে যে, স্ট্রোক এবং হার্ট অ্যাটাক একই রোগ। 

মনে রাখতে হবে স্ট্রোক হার্টের কোনো রোগ নয়, মস্তিষ্কের রোগ। হার্টের রোগের চিকিৎসার জন্য যেমন হাসপাতালে নির্দিষ্ট বিভাগ এবং ডাক্তার থাকেন, স্ট্রোকের চিকিৎসার জন্যও আলাদা বিভাগ এবং ডাক্তার আছেন। স্ট্রোকের লক্ষণ চিনে রোগীকে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে গেলে রোগীর সুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা অনেকগুণ বেড়ে যায়।

স্ট্রোকের লক্ষণ : স্ট্রোকের লক্ষণ হলো- হঠাৎ করে শরীরের একাংশ অবশ বা দুর্বল হয়ে যাওয়া, মাথাব্যথা ও বমি হওয়া, হঠাৎ অজ্ঞান হওয়া অথবা কথা জড়িয়ে যাওয়া বা একেবারেই কথা বলতে না পারা। স্ট্রোক হলে মাথা ঝিমঝিম করে, প্রচণ্ড মাথাব্যথার সঙ্গে ঘাড়, মুখ ও দুই চোখের মাঝখান পর্যন্ত ব্যথা হয়। হাঁটতে বা চলাফেরা করতে এবং শরীরের ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে সমস্যা হয়। কথাবার্তা জড়িয়ে যায়, অস্পষ্ট শোনায়। শরীরের এক পাশ দুর্বল, অসাড় কিংবা দৃশ্য দুটি দেখা, বমি বমি ভাব বা বমি হওয়ার মতো ঘটনা ঘটে। স্ট্রোকের লক্ষণ মনে রাখার জন্য FAST শব্দটি মনে রাখতে হবে।

F-Face : মুখের একদিক বাঁকা হয়ে যাওয়া।
A-Arm : এক হাত দুর্বল হয়ে পড়া।
S-Speech (কথা) : কথা জড়িয়ে আসা।
T-Time : যত দ্রুত সম্ভব হাসপাতালে নিয়ে আসা।

হঠাৎ লক্ষণগুলো দেখা গেলে বুঝতে হবে যে তার স্ট্রোক হয়েছে। এক্ষেত্রে সময় নষ্ট না করে রোগীকে দ্রুত হাসপাতালে নিতে হবে। সঠিক সময়ে চিকিৎসার মাধ্যমে স্ট্রোকের রোগীকে সুস্থ করে তোলা সম্ভব।

স্ট্রোকের প্রকারভেদ : মস্তিষ্ক আক্রান্ত হওয়ার ধরনের ওপর ভিত্তি করে দুই প্রকারের হতে পারে।

ইস্কেমিক স্ট্রোক : মস্তিষ্কের রক্তনালিতে রক্ত জমাট বেঁধে, অথবা শরীরের কোনো অংশ বিশেষ করে হৃৎপিণ্ড থেকে জমাটবাঁধা রক্ত মস্তিষ্কের রক্তনালিতে এসে রক্তপ্রবাহ বন্ধ হয়ে যে স্ট্রোক হয় তা ইস্কেমিক স্ট্রোক নামে পরিচিত। এ ধরনের স্ট্রোক আক্রান্ত রোগীর মৃত্যু আশঙ্কা কম থাকলেও ভালো হতে দীর্ঘ সময় লাগে এবং অনেক রোগী স্থায়ী পঙ্গুত্ব নিয়ে বেঁচে থাকেন।

হেমোরেজিক স্ট্রোক : মস্তিষ্কের কোনো রক্তনালি ফেটে গিয়ে মস্তিষ্কের ভিতর রক্ত ছড়িয়ে পড়লে তাকে হেমোরয়েজিক স্ট্রোক বলে। এ ধরনের স্ট্রোকে লক্ষণ উপসর্গ নির্ভর করে ব্রেইনের কোন অংশ কীভাবে কতটুকু ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তার ওপর। অনেক ক্ষেত্রেই রোগীর উচ্চ রক্তচাপ থাকে এবং রোগী অজ্ঞান অবস্থায় হাসপাতালে আসেন। এ স্ট্রোকে রোগীর মৃত্যুর আশঙ্কা অনেক বেশি থাকে। যারা প্রাথমিক ধকল কাটিয়ে উঠতে পারেন, দ্বিতীয়বার রক্তক্ষরণের ঝুঁঁকি তাদের কম থাকে, এবং তাদের প্যারালাইসিস অপেক্ষাকৃত কম সময়ে ভালো হয়। স্থায়ী পঙ্গুত্বের সম্ভাবনাও কম।

স্ট্রোকের চিকিৎসা : যে ধরনের স্ট্রোকই হোক না কেন, ভালো বা মন্দ হওয়া নির্ভর করে প্রাথমিক মেডিকেল ও পুনর্বাসন চিকিৎসা কতটা দ্রুত, কার্যকর ও সার্থকভাবে দেওয়া হয়েছে তার ওপর। স্ট্রোকের ধরন ও প্রকারভেদ অনুসারে স্ট্রোকের চিকিৎসা বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে। তবে সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ হলো স্ট্রোকের লক্ষণ খেয়াল করে রোগীকে যত দ্রুত সম্ভব হাসপাতালে নিয়ে আসা। স্ট্রোক চিকিৎসার প্রধান অংশ হলো নার্সিং এবং নিয়মিত চিকিৎসার মাধ্যমে রোগীর সার্বিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ ও পরিমিত ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

ইসকেমিক স্ট্রোকের ক্ষেত্রে রোগীকে যদি ৩-৪ ঘণ্টার মধ্যে হাসপাতালে নিয়ে আসা যায় তাহলে থ্রম্বোলাইসিস (ইনজেকশনের মাধ্যমে জমাটবদ্ধ রক্ত গলিয়ে ফেলা) এবং থ্রমবেকটমি (স্টেন্ট এর মাধ্যমে জমাটবদ্ধ রক্ত বের করে নিয়ে আসা) এর মাধ্যমে কিছু রোগীর চিকিৎসা করা সম্ভব। অন্যান্য ক্ষেত্রে চিকৎসক প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে রোগীর সার্বিক অবস্থা বিবেচনা করে ব্যবস্থাপত্র দেবেন অথবা ভর্তি হওয়ার পরামর্শ দেবেন। 

হেমোরেজিক স্ট্রোকের ক্ষেত্রে প্রাথমিক চিকিৎসার পাশাপাশি সার্জারি, সার্জিক্যাল ক্লিপিং অথবা কয়েলিংয়ের মাধ্যমে চিকিৎসা করা সম্ভব। তবে স্ট্রোকের চিকিৎসা সম্পূর্ণ নির্ভর করে রোগীর অবস্থা, স্ট্রোকের ধরন এবং রোগী কত দ্রুত হাসপাতালে পৌঁছেছে তার ওপর। এ ছাড়া কিছু ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হয়। যেমন- শ্বাস নিতে সমস্যা হলে কিংবা শ্বাস নেওয়া বন্ধ হয়ে গেলে মুখে মুখ লাগিয়ে শ্বাস দিতে হবে। বমি হলে মাথা একদিকে কাত করে দিতে হবে। 

অন্যদের মনে রাখতে হবে আক্রান্ত ব্যক্তিকে কোনো খাবার বা পানি খাওয়ানো যাবে না। অজ্ঞান রোগীর ক্ষেত্রে শ্বাসনালি, শ্বাস প্রশ্বাস ও রক্ত সঞ্চালন নিয়মিত রাখতে হবে। রোগীকে একদিকে কাত করে শোয়াতে হবে। চোখ ও মূত্র থলির যত্ন নিতে হবে প্রয়োজনে ক্যাথেটার ব্যবহার করতে হবে। রোগীর সঙ্গে কমপক্ষে দুজন ব্যক্তিকে হাসপাতালে যেতে হবে। ফলে সবকিছুই কিছুটা দ্রুতগতিতে করা সম্ভব হবে।

প্রতিরোধের উপায় : স্ট্রোক অনেকাংশেই প্রতিরোধ যোগ্য। স্ট্রোকের প্রতিরোধের জন্য প্রয়োজন সচেতনতা। এজন্য স্ট্রোকের ঝুঁঁকি সম্পর্কে জানা এবং স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন পদ্ধতি মেনে চলা উচিত। স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন পদ্ধতি হলো নিয়মিত ব্লাড প্রেসার পরীক্ষা করা এবং তা নিয়ন্ত্রণে রাখা। অতিরিক্ত চর্বিজাতীয় খাবার না খাওয়া এবং কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখা। সঠিক নিয়মে সময়মতো এবং সঠিক পরিমাণে খাবার খাওয়া। নিয়মিত ডায়াবেটিস পরীক্ষা এবং নিয়ন্ত্রণে রাখা। প্রতিদিন কিছু শারীরিক পরিশ্রম বা সময় করে হাঁটা, সম্ভব হলে হালকা দৌড়ানো। শরীর যেন মুটিয়ে না যায় অর্থাৎ ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা। শাকসবজি, ছোটমাছ, সামুদ্রিক মাছ, শুঁটকি মাছ, দুধ, ভুসিসমৃদ্ধ খাবার খাওয়া উচিত। এ ছাড়া স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের মাধ্যমে স্ট্রোক প্রতিরোধ করা সম্ভব।

লেখক : অধ্যাপক, ক্লিনিক্যাল নিউরোলজি বিভাগ, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস ও হাসপাতাল, ঢাকা।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
সাইক জেনারেল হাসপাতাল ও বগুড়া প্রফেশনালস ক্লাবের মধ্যে এমওইউ সই
সাইক জেনারেল হাসপাতাল ও বগুড়া প্রফেশনালস ক্লাবের মধ্যে এমওইউ সই
বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি
বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি
পুরনো গবেষণায় মিলল নতুন অ্যান্টিবায়োটিকের সম্ভাবনা
পুরনো গবেষণায় মিলল নতুন অ্যান্টিবায়োটিকের সম্ভাবনা
বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে আইইউবিএটিতে সচেতনতা কর্মশালা
বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে আইইউবিএটিতে সচেতনতা কর্মশালা
টাইফয়েড টিকার গুরুত্ব
টাইফয়েড টিকার গুরুত্ব
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে বিশ্ব স্ট্রোক দিবস ২০২৫ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে বিশ্ব স্ট্রোক দিবস ২০২৫ উদযাপন
প্যারালাইসিস পুনর্বাসনে ফিজিওথেরাপির ভূমিকা
প্যারালাইসিস পুনর্বাসনে ফিজিওথেরাপির ভূমিকা
অস্ত্রোপচারের আগে রোগীর পরিবারকে কাউন্সেলিং জরুরি
অস্ত্রোপচারের আগে রোগীর পরিবারকে কাউন্সেলিং জরুরি
ঘরে তৈরি করুন বানানা পুডিং
ঘরে তৈরি করুন বানানা পুডিং
প্রোটিন পাউডারের নামে খাচ্ছেন কি? গবেষকদের সতর্কবার্তা
প্রোটিন পাউডারের নামে খাচ্ছেন কি? গবেষকদের সতর্কবার্তা
ব্রেস্ট ক্যানসার নিয়ে কিছু কথা
ব্রেস্ট ক্যানসার নিয়ে কিছু কথা
সর্বশেষ খবর
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঠাকুরগাঁওয়ে মাদকবিরোধী ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঠাকুরগাঁওয়ে মাদকবিরোধী ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে অটোরিকশার ধাক্কা, প্রাণ গেল নারীর
দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে অটোরিকশার ধাক্কা, প্রাণ গেল নারীর

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় ৮০ হাজার ইয়াবাসহ তিন কারবারি গ্রেপ্তার
চকরিয়ায় ৮০ হাজার ইয়াবাসহ তিন কারবারি গ্রেপ্তার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর
ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে জঙ্গল থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
টাঙ্গাইলে জঙ্গল থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হন্ডুরাসের জালে ব্রাজিলের ৭ গোল
হন্ডুরাসের জালে ব্রাজিলের ৭ গোল

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে ব্যবসায়ীর ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন
টাঙ্গাইলে ব্যবসায়ীর ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জিয়া মেডিকেল কলেজের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
শহীদ জিয়া মেডিকেল কলেজের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তানের সঙ্গে হাত মেলাতে বাধা দেবে না হকি ইন্ডিয়া
পাকিস্তানের সঙ্গে হাত মেলাতে বাধা দেবে না হকি ইন্ডিয়া

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানবাধিকার রাষ্ট্রীয় স্বৈরাচার থেকে সুরক্ষা দেয়: কাদের গনি চৌধুরী
মানবাধিকার রাষ্ট্রীয় স্বৈরাচার থেকে সুরক্ষা দেয়: কাদের গনি চৌধুরী

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

টঙ্গী পাইলট স্কুল অ্যান্ড গার্লস কলেজের শিক্ষককে কারণ দর্শানো নোটিশ
টঙ্গী পাইলট স্কুল অ্যান্ড গার্লস কলেজের শিক্ষককে কারণ দর্শানো নোটিশ

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডিসেম্বরে খুলছে গোমা সেতু
ডিসেম্বরে খুলছে গোমা সেতু

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো ঐতিহ্যবাহী রাস উৎসব
পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো ঐতিহ্যবাহী রাস উৎসব

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল
ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘‌‌নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র খড়কুটোর মত ভেসে যাবে’
‘‌‌নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র খড়কুটোর মত ভেসে যাবে’

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণ না করলে লাগাতার আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণ না করলে লাগাতার আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে ব্যবসায়ী ও গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
বাগেরহাটে ব্যবসায়ী ও গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিউজিল্যান্ডে জয় দিয়ে সিরিজ শুরু করল ক্যারিবীয়রা
নিউজিল্যান্ডে জয় দিয়ে সিরিজ শুরু করল ক্যারিবীয়রা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৯৯৯ নম্বর ক্লোন করে প্রতারণার অভিযোগ, সতর্ক থাকার আহ্বান পুলিশের
৯৯৯ নম্বর ক্লোন করে প্রতারণার অভিযোগ, সতর্ক থাকার আহ্বান পুলিশের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পুজো করলেই পুরোহিতকে লাখ টাকা’, স্ত্রীর মন্তব্যে ক্ষমা চাইলেন গোবিন্দা
‘পুজো করলেই পুরোহিতকে লাখ টাকা’, স্ত্রীর মন্তব্যে ক্ষমা চাইলেন গোবিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পদ হারালেন এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতা
পদ হারালেন এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পশ্চিম তীরে এক মাসেই ২৩৫০টি ইসরায়েলি হামলা: রিপোর্ট
পশ্চিম তীরে এক মাসেই ২৩৫০টি ইসরায়েলি হামলা: রিপোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের কাছে তৃতীয় ওয়ানডেতে হারল যুবারা
আফগানিস্তানের কাছে তৃতীয় ওয়ানডেতে হারল যুবারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির প্রতিনিধি দলের সঙ্গে নেদারল্যান্ডসের রাষ্ট্রদূত বোরিসের সাক্ষাৎ
বিএনপির প্রতিনিধি দলের সঙ্গে নেদারল্যান্ডসের রাষ্ট্রদূত বোরিসের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাবনার ভাঙ্গুড়ায় সার সংকটে বিপাকে কৃষক, রাস্তায় বিক্ষোভ
পাবনার ভাঙ্গুড়ায় সার সংকটে বিপাকে কৃষক, রাস্তায় বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠোঁটের যত্নে ঘরেই লিপজেল তৈরি করবেন যেভাবে
ঠোঁটের যত্নে ঘরেই লিপজেল তৈরি করবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী
চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান
বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল
২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল

দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস
পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি
সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি

খবর

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা