শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৪৯, শুক্রবার, ০৭ মার্চ, ২০১৪

অন্ধ হত্যা করে মদের কারখানা

যমুনার বাবুলের বিরুদ্ধে গাজীপুরে ত্রিমুখী তদন্ত

অনলাইন ডেস্ক:
অনলাইন ভার্সন
যমুনার বাবুলের বিরুদ্ধে গাজীপুরে ত্রিমুখী তদন্ত

যমুনা গ্রুপের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম বাবুলের বিরুদ্ধে তিনজন অন্ধকে হত্যা করে বনভূমি দখল ও হান্টার ক্রাউন সেবন করিয়ে যুবসমাজকে বিপথগামী করার অভিযোগে তদন্ত চলছে। ধারণা করা হচ্ছে, তদন্ত শেষে মদের লাইসেন্স বাতিল হতে পারে।

বৃহস্পতিবার সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত অন্ধ সংস্থা গাজীপুর জেলা শাখার দায়ের করা অভিযোগ তদন্তে দায়িত্বপ্রাপ্ত গাজীপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক(রাজস্ব) সেবাস্টিন রেমা ওই তদন্ত করেন। অভিযোগকারীদের বক্তব্য শুনে তিনি ন্যায়বিচারের আশ্বাস দেন।

তদন্ত কর্মকর্তার নিকট জবানবন্দি প্রদানকারী জাতীয় অন্ধ সংস্থার গাজীপুর জেলার সভাপতি জয়নাল আবেদীন ও সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমান ওই তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেন।

অভিযোগকারী ওই দুই অন্ধনেতা বলেন, তদন্ত কর্মকর্তা তাদের বক্তব্য শুনেছেন। এ সময় তদন্ত কর্মকর্তা মানবিক কারণে তাদের দুপুরে ভাত খাওয়ার টাকা দিয়েছেন।

একটি দায়িত্বশীল সূত্র জানায়, তিন অন্ধকে হত্যা করে অন্ধেরটেককে মদেরটেক বানানোর লোমহর্ষক কাহিনী অন্ধনেতাদের কাছ থেকে মনোযোগ সহকারে শোনেন তদন্ত কর্মকর্তা। বক্তব্য গ্রহণকালে তদন্ত কর্মকর্তা সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও সহকারী ভূমি কমিশনারের সঙ্গেও কথা বলেছেন।

সূত্র জানায়, অন্ধেরটেকে হান্টার ও ক্রাউন উৎপাদন এবং বাজারজাতকরণের মাধ্যমে যুব সমাজ ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেবার  খবর গণমাধ্যমে প্রকাশিত হওয়ায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিপ্তরের ঢাকা অঞ্চলের উপ-পরিচালক গাজীপুর সার্কেলকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দেওয়ার নির্দেশ দেন।

সূত্র আরো জানায়, মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের দায়ের করা দুটি মামলার মধ্যে একটি বিচারাধীন রয়েছে। ওই মামলায় সাক্ষ্য প্রমাণ সম্পন্ন হয়েছে। অপর একটি মামলা স্থগিত রয়েছে।

মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর গাজীপুর সার্কেলের পরিদর্শক দেওয়ান মো. জিল্লুর রহমান বলেছেন, পত্রিকার রিপোর্ট তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। সত্যতা পেলে বিয়ারের লাইসেন্স বাতিল হতে পারে।

বাবুলের বিরুদ্ধে যত অভিযোগ:

যমুনা গ্রুপের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম বাবুলের বিরুদ্ধে গাজীপুরে সরকারি বনভূমি জবর দখল করে মদের কারখানা তৈরি করতে গিয়ে ৩ জন অন্ধকে হত্যা ও শ্রমিক আন্দোলন ঠেকাতে ২ জন শ্রমিককে হত্যাসহ ৫টি খুনের অভিযোগ নিয়ে মোট ৯টি অভিযোগ রয়েছে।

অনুসন্ধানে জানা যায়, গাজীপুর জেলার কালিয়াকৈরে সফিপুরে সরকারি বনভূমি জবরদখল করে মদের কারখানা তৈরি করার সময় ৪টি মামলা হয়। বনবিভাগ ২টি ও মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর ২টি মামলা করে। এ সময় বনের জায়গায় বসবাসরত ৪০টি অন্ধ পরিবারকে উচ্ছেদ করতে গিয়ে ৩ জন অন্ধকে হত্যার অভিযোগ রয়েছে। ২৭ ফেব্রুয়ারি গাজীপুর জেলা প্রশাসকের দপ্তরে একটি ও জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর নিকট লিখিত অপর একটি অভিযোগের মাধ্যমে ৩জন অন্ধকে হত্যার আনুষ্ঠানিক অভিযোগ করা হয়।

জাতীয় অন্ধ সংস্থার ওই দুটি অভিযোগে বলা হয়, গাজীপুর জেলার সফিপুরে ৪০টি অন্ধ পরিবার বনবিভাগের সরকারি জমিতে দীর্ঘদিন ধরে বসবাস করতেন। বিগত চারদলীয় জোট সরকারের আমলে ২০০৩ সাল থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত যমুনা গ্রুপের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম বাবুল তার গুন্ডা বাহিনী দিয়ে অন্ধেরটেক থেকে ৪০টি অন্ধ পরিবার উচ্ছেদ করে মদের কারখানা তৈরি করেন। উচ্ছেদের পর অন্ধরা পুনরায় অন্ধেরটেকের গেটে আসলে বাবুলের ক্যাডার বাহিনী অন্ধদের বেধড়ক পিটিয়ে এলাকাছাড়া করে। এক পর্যায়ে অন্ধদের সংগঠিত করে আন্দোলন-চেষ্টার অভিযোগে অন্ধদের নেতা আব্দুল বারেক ও মো. সেলিমকে মারপিট করে বিষাক্ত নেশা জাতীয় মাদকদ্রব্য খাইয়ে জঙ্গলে ফেলে দেওয়া হয়।

পরবর্তী সময়ে তাদের লাশ উদ্ধার ও দাফন হয়। প্রায় একই সময় পালিয়ে থাকা আরেক অন্ধনেতা সাফাজ উদ্দিনকে টঙ্গীর স্টেশন রোড এলাকায় রাস্তার পাশে ভিক্ষা করার সময় বাবুল নিজে গাড়ি চাপা দিয়ে হত্যা করেন বলে অভিযোগ রয়েছে।

এছাড়া ১৯৯০ সালে গাজীপুরের ভোগড়ায় শ্রমিক আন্দোলন ঠেকাতে নুরুল ইসলাম বাবুল ফিল্মি স্টাইলে ২জন শ্রমিককে হত্যা করেন। ঘটনার প্রতিবাদ করার প্রায় শতাধিক শ্রমিক ও ২০/২৫ জন শ্রমিক নেতাকে মারধর করে অসংখ্য মিথ্যা মামলায় জেল খাটান বাবুল। ভয়ে দুই শ্রমিক হত্যার ব্যাপারে মামলা করার সাহস পায়নি তাদের পরিবার। অবশ্য তারা বলছেন, ‘হত্যা মামলা হয়েছিল, বাবুল শেষ করে ফেলেছেন বলে আমাদেরকে জানানো হয়েছে। বাবুলের ভয়ে ও টাকার অভাবে আমরা মামলার খোঁজ নিতে পারি নাই।’

অনুন্ধানে জানা যায়, ১৯৯০ সালে যমুনা গ্রুপের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম বাবুল ফিল্মি কায়দায় দুই হাত উপরে বেঁধে তিন দিন নির্যাতন শেষে গুলি করে হত্যা করেন ওই দুই শ্রমিককে। নিহতদের মধ্যে আমির হোসেন রোজা রেখেছিলেন। রোজা মুখে নিয়ে খুন হন তিনি। এই ঘটনায় আহত ও বাবুলের পক্ষে দায়ের করা ১৩ মামলায় কারা নির্যাতিত শ্রমিক সামসুল হক বর্ণনা দিয়েছেন লোমহর্ষক কাহিনী।

গাজীপুর মহানগরের ভোগড়া এলাকায় একটি মাটির ঘরে বসবাস করছেন যমুনা গ্রুপের সাবেক শ্রমিক সামসুল হক(৫৫)। নব্বই দশকে যমুনা ফ্যান, যমুনা সুইচ, যমুনা ক্যাবল, যমুনা সার্কিট আর যমুনা ওয়েলডিং রড প্রস্তুত কারখানাগুলোতে কর্মরত শ্রমিকদের নিয়ে গঠিত হয়েছিলো যমুনা শ্রমিক ইউনিয়ন। যমুনা গ্রুপে কর্মরত দুই হাজার শ্রমিকের সংগঠনটির সহ-সাধারণ সম্পাদক ছিলেন সামসুল হক। সভাপতি ছিলেন আবু সাইদ। কোষাধ্যক্ষের দায়িত্বে ছিলেন আব্দুস সামাদ।

সামসুল হক বলেন, ১৯৯০ সালে পহেলা রমজান। যমুনা গ্রুপের শ্রমিকরা ট্রেড ইউনিয়নের দাবিতে সকাল থেকেই আন্দোলন করছিলেন। সংগঠনের নেতা হিসেবে তিনিও ছিলেন শ্রমিক আন্দোলনের নেতৃত্বে। আন্দোলন চলাকালে দুপুরের দিকে হঠাৎ করে নুরুল ইসলাম বাবুল শ্রমিকদের লক্ষ্য করে বেপরোয়া গুলি বর্ষণ করেন। বাবুলের সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ লাঠিচার্জ করে শ্রমিকদের ছত্রভঙ্গ করে। এ সময় বাবুলের গুলিতে নিহত হয় শ্রমিক আমির হোসেন ও আহত হয় প্রায় শতাধিক শ্রমিক। এই ঘটনায় ভোগড়া এলাকায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক বন্ধ হয়ে যায়। রক্তাক্ত শ্রমিকদের বিভিন্ন হাসপাতালে নিয়ে যায় এলাকাবাসী। আমির হোসেন মারা যায় ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। সেখানে আমির হোসেনের লাশ দেখতে গিয়েছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা আহসান উল্লাহ মাস্টার(সাবেক এমপি), আ ক ম মোজাম্মেল হক(বর্তমান মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী), হাসানুল হক ইনু(বর্তমান তথ্যমন্ত্রী), রাশেদ খান মেনন (বর্তমান এমপি), কমরেড ওসমান আলী, নুরুল আম্বিয়া সহ অনেক নেতা।

নুরুল ইসলাম বাবুলের নির্যাতনে আহত ও ১৩ মামলায় কারাভোগকারী শ্রমিকনেতা সামসুল হক বলেন, এর আগে নুরুল ইসলাম বাবুল শ্রমিক আবুল খায়েরকে তিন দিন ধরে পিটিয়ে অমানুষিক নির্যাতন করে হত্যা করেন। ভোগড়া এলাকায় অসংখ্য মানুষ বলেছেন, দু’হাত উপরে ও পায়ের নিচে গোড়ালিতে বেঁধে ফাঁসির মঞ্চের মত করে ঝুলিয়ে প্রকাশ্য দিবালোকে খুন করা হয় খায়েরকে। মঞ্চের মাঝে বাঁধা অবস্থায় কয়েকগজ দূর থেকে ফুটবলের মত কিছুক্ষণ পর পর দৌড় দিয়ে লাথি মেরে মেরে বাবুল খায়েরের মৃত্যু নিশ্চিত করেন। ভোগড়া এলাকার শত শত মানুষ অসহায়ের মত বাবুলের পৈশাচিক হত্যাযজ্ঞ প্রত্যক্ষ্ করেছেন।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন হাজী বলেন, নুরুল ইসলাম বাবুলের ওই নৃশংস হত্যাকাণ্ড আজো ভোগড়ার মানুষকে চরম আতঙ্কের মধ্যে রেখেছে। এখনো যমুনা গ্রুপের কারখানার সামনে দিয়ে চলাফেরা করার সময় ভোগড়াবাসীর গা ছমছম করে। মনে পড়ে যায় সেই পৈশাচিক হত্যাযজ্ঞ।

এই বিভাগের আরও খবর
তাপস ও তার সন্তানদের ২১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
তাপস ও তার সন্তানদের ২১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
যুক্তরাষ্ট্র-কানাডাসহ ১৬ দেশে মধ্যরাত থেকে ভোটার নিবন্ধন শুরু
যুক্তরাষ্ট্র-কানাডাসহ ১৬ দেশে মধ্যরাত থেকে ভোটার নিবন্ধন শুরু
সাবেক এলজিআরডি মন্ত্রীর এপিএস ফুয়াদের সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক এলজিআরডি মন্ত্রীর এপিএস ফুয়াদের সম্পত্তি ক্রোক
রামপুরায় ২৮ জনকে হত্যা মামলায় অভিযোগ গঠন শুনানি ৪ ডিসেম্বর
রামপুরায় ২৮ জনকে হত্যা মামলায় অভিযোগ গঠন শুনানি ৪ ডিসেম্বর
পলাতক প্রধানমন্ত্রী সম্পত্তির গোঁজামিল দিয়ে নির্বাচন করেছেন
পলাতক প্রধানমন্ত্রী সম্পত্তির গোঁজামিল দিয়ে নির্বাচন করেছেন
নৌবাহিনীর নবীন নাবিকদের শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
নৌবাহিনীর নবীন নাবিকদের শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
ক্ষমতায় এলে গণমাধ্যম সংস্কারে অগ্রাধিকার দেবে বিএনপি : ফখরুল
ক্ষমতায় এলে গণমাধ্যম সংস্কারে অগ্রাধিকার দেবে বিএনপি : ফখরুল
'প্রতিটা স্কুলে মেয়েদের জন্য বাধ্যতামূলক টয়লেট থাকতে হবে'
'প্রতিটা স্কুলে মেয়েদের জন্য বাধ্যতামূলক টয়লেট থাকতে হবে'
সারা দেশে তাপমাত্রা আরও কমবে
সারা দেশে তাপমাত্রা আরও কমবে
ঘরে বসে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ চালু হচ্ছে মঙ্গলবার
ঘরে বসে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ চালু হচ্ছে মঙ্গলবার
আসন্ন নির্বাচনে কমনওয়েলথের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
আসন্ন নির্বাচনে কমনওয়েলথের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
‘বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে মুক্তি পেতে গণঅভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে’
‘বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে মুক্তি পেতে গণঅভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে’
সর্বশেষ খবর
তাপস ও তার সন্তানদের ২১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
তাপস ও তার সন্তানদের ২১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বাড়ি থেকে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হন সেকেন্দার, তিনদিন পর ডোবায় মিলল মরদেহ
বাড়ি থেকে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হন সেকেন্দার, তিনদিন পর ডোবায় মিলল মরদেহ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিসবেন টেস্টেও অনিশ্চিত হ্যাজলউড, আশা জাগাচ্ছেন কামিন্স
ব্রিসবেন টেস্টেও অনিশ্চিত হ্যাজলউড, আশা জাগাচ্ছেন কামিন্স

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র-কানাডাসহ ১৬ দেশে মধ্যরাত থেকে ভোটার নিবন্ধন শুরু
যুক্তরাষ্ট্র-কানাডাসহ ১৬ দেশে মধ্যরাত থেকে ভোটার নিবন্ধন শুরু

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বাড়িঘর ভাঙচুর–লুটপাট, আহত ৩০
ফরিদপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বাড়িঘর ভাঙচুর–লুটপাট, আহত ৩০

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা বেড়েছে ৫৩ হাজার কোটি টাকা
নতুন অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা বেড়েছে ৫৩ হাজার কোটি টাকা

৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘পুলিশ ও সিভিল প্রশাসন প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, ব্যক্তিগত নয়’
‘পুলিশ ও সিভিল প্রশাসন প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, ব্যক্তিগত নয়’

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার

৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঝিনাইদহে কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৩
ঝিনাইদহে কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৩

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিন্ধু নিয়ে ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল পাকিস্তান
সিন্ধু নিয়ে ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল পাকিস্তান

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এলজিআরডি মন্ত্রীর এপিএস ফুয়াদের সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক এলজিআরডি মন্ত্রীর এপিএস ফুয়াদের সম্পত্তি ক্রোক

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে অস্ত্রসহ ‌‘ডাকাত’ আটক
মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে অস্ত্রসহ ‌‘ডাকাত’ আটক

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী’র মাঝে ছাগল ও গৃহ নির্মাণ উপকরণ বিতরণ
দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী’র মাঝে ছাগল ও গৃহ নির্মাণ উপকরণ বিতরণ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কারমাইকেল কলেজে ফুটেছে দুষ্প্রাপ্য হিমঝুরি ফুল
কারমাইকেল কলেজে ফুটেছে দুষ্প্রাপ্য হিমঝুরি ফুল

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মেয়াদোত্তীর্ণ শিশু খাদ্য বিক্রি করায় জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মেয়াদোত্তীর্ণ শিশু খাদ্য বিক্রি করায় জরিমানা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বুয়েট খেলার মাঠের পাশে ফুটপাতে পড়েছিল বৃদ্ধের মরদেহ
বুয়েট খেলার মাঠের পাশে ফুটপাতে পড়েছিল বৃদ্ধের মরদেহ

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

কোহলির ফিফটির রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর
কোহলির ফিফটির রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাদক সেবনের আখড়া বগুড়ার বক্ষব্যাধি হাসপাতাল
মাদক সেবনের আখড়া বগুড়ার বক্ষব্যাধি হাসপাতাল

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রামপুরায় ২৮ জনকে হত্যা মামলায় অভিযোগ গঠন শুনানি ৪ ডিসেম্বর
রামপুরায় ২৮ জনকে হত্যা মামলায় অভিযোগ গঠন শুনানি ৪ ডিসেম্বর

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভোলার প্রবীণ সাংবাদিক এম হাবিবুর রহমান আর নেই
ভোলার প্রবীণ সাংবাদিক এম হাবিবুর রহমান আর নেই

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেলের বেপরোয়া গতিই কেড়ে নিল দুই বন্ধুর প্রাণ
মোটরসাইকেলের বেপরোয়া গতিই কেড়ে নিল দুই বন্ধুর প্রাণ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে চোর সন্দেহে নির্মাণশ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জে চোর সন্দেহে নির্মাণশ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭০৫
ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭০৫

৩৭ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পলাতক প্রধানমন্ত্রী সম্পত্তির গোঁজামিল দিয়ে নির্বাচন করেছেন
পলাতক প্রধানমন্ত্রী সম্পত্তির গোঁজামিল দিয়ে নির্বাচন করেছেন

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

ইন্টারকে হারিয়ে লিগ টেবিলে দুইয়ে এসি মিলান
ইন্টারকে হারিয়ে লিগ টেবিলে দুইয়ে এসি মিলান

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে মুন্নু মেডিক্যালে ডায়ালাইসিস সেবা চালু
মানিকগঞ্জে মুন্নু মেডিক্যালে ডায়ালাইসিস সেবা চালু

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাত দফা দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরিবহন শ্রমিকদের মানববন্ধন
সাত দফা দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরিবহন শ্রমিকদের মানববন্ধন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নৌবাহিনীর নবীন নাবিকদের শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
নৌবাহিনীর নবীন নাবিকদের শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

আইসিইউতে ৪১ শতাংশ রোগীর দেহে অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না: আইইডিসিআর
আইসিইউতে ৪১ শতাংশ রোগীর দেহে অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না: আইইডিসিআর

৫৪ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ