শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৪৯, শুক্রবার, ০৭ মার্চ, ২০১৪

অন্ধ হত্যা করে মদের কারখানা

যমুনার বাবুলের বিরুদ্ধে গাজীপুরে ত্রিমুখী তদন্ত

অনলাইন ডেস্ক:
অনলাইন ভার্সন
যমুনার বাবুলের বিরুদ্ধে গাজীপুরে ত্রিমুখী তদন্ত

যমুনা গ্রুপের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম বাবুলের বিরুদ্ধে তিনজন অন্ধকে হত্যা করে বনভূমি দখল ও হান্টার ক্রাউন সেবন করিয়ে যুবসমাজকে বিপথগামী করার অভিযোগে তদন্ত চলছে। ধারণা করা হচ্ছে, তদন্ত শেষে মদের লাইসেন্স বাতিল হতে পারে।

বৃহস্পতিবার সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত অন্ধ সংস্থা গাজীপুর জেলা শাখার দায়ের করা অভিযোগ তদন্তে দায়িত্বপ্রাপ্ত গাজীপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক(রাজস্ব) সেবাস্টিন রেমা ওই তদন্ত করেন। অভিযোগকারীদের বক্তব্য শুনে তিনি ন্যায়বিচারের আশ্বাস দেন।

তদন্ত কর্মকর্তার নিকট জবানবন্দি প্রদানকারী জাতীয় অন্ধ সংস্থার গাজীপুর জেলার সভাপতি জয়নাল আবেদীন ও সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমান ওই তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেন।

অভিযোগকারী ওই দুই অন্ধনেতা বলেন, তদন্ত কর্মকর্তা তাদের বক্তব্য শুনেছেন। এ সময় তদন্ত কর্মকর্তা মানবিক কারণে তাদের দুপুরে ভাত খাওয়ার টাকা দিয়েছেন।

একটি দায়িত্বশীল সূত্র জানায়, তিন অন্ধকে হত্যা করে অন্ধেরটেককে মদেরটেক বানানোর লোমহর্ষক কাহিনী অন্ধনেতাদের কাছ থেকে মনোযোগ সহকারে শোনেন তদন্ত কর্মকর্তা। বক্তব্য গ্রহণকালে তদন্ত কর্মকর্তা সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও সহকারী ভূমি কমিশনারের সঙ্গেও কথা বলেছেন।

সূত্র জানায়, অন্ধেরটেকে হান্টার ও ক্রাউন উৎপাদন এবং বাজারজাতকরণের মাধ্যমে যুব সমাজ ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেবার  খবর গণমাধ্যমে প্রকাশিত হওয়ায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিপ্তরের ঢাকা অঞ্চলের উপ-পরিচালক গাজীপুর সার্কেলকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দেওয়ার নির্দেশ দেন।

সূত্র আরো জানায়, মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের দায়ের করা দুটি মামলার মধ্যে একটি বিচারাধীন রয়েছে। ওই মামলায় সাক্ষ্য প্রমাণ সম্পন্ন হয়েছে। অপর একটি মামলা স্থগিত রয়েছে।

মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর গাজীপুর সার্কেলের পরিদর্শক দেওয়ান মো. জিল্লুর রহমান বলেছেন, পত্রিকার রিপোর্ট তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। সত্যতা পেলে বিয়ারের লাইসেন্স বাতিল হতে পারে।

বাবুলের বিরুদ্ধে যত অভিযোগ:

যমুনা গ্রুপের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম বাবুলের বিরুদ্ধে গাজীপুরে সরকারি বনভূমি জবর দখল করে মদের কারখানা তৈরি করতে গিয়ে ৩ জন অন্ধকে হত্যা ও শ্রমিক আন্দোলন ঠেকাতে ২ জন শ্রমিককে হত্যাসহ ৫টি খুনের অভিযোগ নিয়ে মোট ৯টি অভিযোগ রয়েছে।

অনুসন্ধানে জানা যায়, গাজীপুর জেলার কালিয়াকৈরে সফিপুরে সরকারি বনভূমি জবরদখল করে মদের কারখানা তৈরি করার সময় ৪টি মামলা হয়। বনবিভাগ ২টি ও মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর ২টি মামলা করে। এ সময় বনের জায়গায় বসবাসরত ৪০টি অন্ধ পরিবারকে উচ্ছেদ করতে গিয়ে ৩ জন অন্ধকে হত্যার অভিযোগ রয়েছে। ২৭ ফেব্রুয়ারি গাজীপুর জেলা প্রশাসকের দপ্তরে একটি ও জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর নিকট লিখিত অপর একটি অভিযোগের মাধ্যমে ৩জন অন্ধকে হত্যার আনুষ্ঠানিক অভিযোগ করা হয়।

জাতীয় অন্ধ সংস্থার ওই দুটি অভিযোগে বলা হয়, গাজীপুর জেলার সফিপুরে ৪০টি অন্ধ পরিবার বনবিভাগের সরকারি জমিতে দীর্ঘদিন ধরে বসবাস করতেন। বিগত চারদলীয় জোট সরকারের আমলে ২০০৩ সাল থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত যমুনা গ্রুপের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম বাবুল তার গুন্ডা বাহিনী দিয়ে অন্ধেরটেক থেকে ৪০টি অন্ধ পরিবার উচ্ছেদ করে মদের কারখানা তৈরি করেন। উচ্ছেদের পর অন্ধরা পুনরায় অন্ধেরটেকের গেটে আসলে বাবুলের ক্যাডার বাহিনী অন্ধদের বেধড়ক পিটিয়ে এলাকাছাড়া করে। এক পর্যায়ে অন্ধদের সংগঠিত করে আন্দোলন-চেষ্টার অভিযোগে অন্ধদের নেতা আব্দুল বারেক ও মো. সেলিমকে মারপিট করে বিষাক্ত নেশা জাতীয় মাদকদ্রব্য খাইয়ে জঙ্গলে ফেলে দেওয়া হয়।

পরবর্তী সময়ে তাদের লাশ উদ্ধার ও দাফন হয়। প্রায় একই সময় পালিয়ে থাকা আরেক অন্ধনেতা সাফাজ উদ্দিনকে টঙ্গীর স্টেশন রোড এলাকায় রাস্তার পাশে ভিক্ষা করার সময় বাবুল নিজে গাড়ি চাপা দিয়ে হত্যা করেন বলে অভিযোগ রয়েছে।

এছাড়া ১৯৯০ সালে গাজীপুরের ভোগড়ায় শ্রমিক আন্দোলন ঠেকাতে নুরুল ইসলাম বাবুল ফিল্মি স্টাইলে ২জন শ্রমিককে হত্যা করেন। ঘটনার প্রতিবাদ করার প্রায় শতাধিক শ্রমিক ও ২০/২৫ জন শ্রমিক নেতাকে মারধর করে অসংখ্য মিথ্যা মামলায় জেল খাটান বাবুল। ভয়ে দুই শ্রমিক হত্যার ব্যাপারে মামলা করার সাহস পায়নি তাদের পরিবার। অবশ্য তারা বলছেন, ‘হত্যা মামলা হয়েছিল, বাবুল শেষ করে ফেলেছেন বলে আমাদেরকে জানানো হয়েছে। বাবুলের ভয়ে ও টাকার অভাবে আমরা মামলার খোঁজ নিতে পারি নাই।’

অনুন্ধানে জানা যায়, ১৯৯০ সালে যমুনা গ্রুপের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম বাবুল ফিল্মি কায়দায় দুই হাত উপরে বেঁধে তিন দিন নির্যাতন শেষে গুলি করে হত্যা করেন ওই দুই শ্রমিককে। নিহতদের মধ্যে আমির হোসেন রোজা রেখেছিলেন। রোজা মুখে নিয়ে খুন হন তিনি। এই ঘটনায় আহত ও বাবুলের পক্ষে দায়ের করা ১৩ মামলায় কারা নির্যাতিত শ্রমিক সামসুল হক বর্ণনা দিয়েছেন লোমহর্ষক কাহিনী।

গাজীপুর মহানগরের ভোগড়া এলাকায় একটি মাটির ঘরে বসবাস করছেন যমুনা গ্রুপের সাবেক শ্রমিক সামসুল হক(৫৫)। নব্বই দশকে যমুনা ফ্যান, যমুনা সুইচ, যমুনা ক্যাবল, যমুনা সার্কিট আর যমুনা ওয়েলডিং রড প্রস্তুত কারখানাগুলোতে কর্মরত শ্রমিকদের নিয়ে গঠিত হয়েছিলো যমুনা শ্রমিক ইউনিয়ন। যমুনা গ্রুপে কর্মরত দুই হাজার শ্রমিকের সংগঠনটির সহ-সাধারণ সম্পাদক ছিলেন সামসুল হক। সভাপতি ছিলেন আবু সাইদ। কোষাধ্যক্ষের দায়িত্বে ছিলেন আব্দুস সামাদ।

সামসুল হক বলেন, ১৯৯০ সালে পহেলা রমজান। যমুনা গ্রুপের শ্রমিকরা ট্রেড ইউনিয়নের দাবিতে সকাল থেকেই আন্দোলন করছিলেন। সংগঠনের নেতা হিসেবে তিনিও ছিলেন শ্রমিক আন্দোলনের নেতৃত্বে। আন্দোলন চলাকালে দুপুরের দিকে হঠাৎ করে নুরুল ইসলাম বাবুল শ্রমিকদের লক্ষ্য করে বেপরোয়া গুলি বর্ষণ করেন। বাবুলের সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ লাঠিচার্জ করে শ্রমিকদের ছত্রভঙ্গ করে। এ সময় বাবুলের গুলিতে নিহত হয় শ্রমিক আমির হোসেন ও আহত হয় প্রায় শতাধিক শ্রমিক। এই ঘটনায় ভোগড়া এলাকায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক বন্ধ হয়ে যায়। রক্তাক্ত শ্রমিকদের বিভিন্ন হাসপাতালে নিয়ে যায় এলাকাবাসী। আমির হোসেন মারা যায় ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। সেখানে আমির হোসেনের লাশ দেখতে গিয়েছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা আহসান উল্লাহ মাস্টার(সাবেক এমপি), আ ক ম মোজাম্মেল হক(বর্তমান মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী), হাসানুল হক ইনু(বর্তমান তথ্যমন্ত্রী), রাশেদ খান মেনন (বর্তমান এমপি), কমরেড ওসমান আলী, নুরুল আম্বিয়া সহ অনেক নেতা।

নুরুল ইসলাম বাবুলের নির্যাতনে আহত ও ১৩ মামলায় কারাভোগকারী শ্রমিকনেতা সামসুল হক বলেন, এর আগে নুরুল ইসলাম বাবুল শ্রমিক আবুল খায়েরকে তিন দিন ধরে পিটিয়ে অমানুষিক নির্যাতন করে হত্যা করেন। ভোগড়া এলাকায় অসংখ্য মানুষ বলেছেন, দু’হাত উপরে ও পায়ের নিচে গোড়ালিতে বেঁধে ফাঁসির মঞ্চের মত করে ঝুলিয়ে প্রকাশ্য দিবালোকে খুন করা হয় খায়েরকে। মঞ্চের মাঝে বাঁধা অবস্থায় কয়েকগজ দূর থেকে ফুটবলের মত কিছুক্ষণ পর পর দৌড় দিয়ে লাথি মেরে মেরে বাবুল খায়েরের মৃত্যু নিশ্চিত করেন। ভোগড়া এলাকার শত শত মানুষ অসহায়ের মত বাবুলের পৈশাচিক হত্যাযজ্ঞ প্রত্যক্ষ্ করেছেন।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন হাজী বলেন, নুরুল ইসলাম বাবুলের ওই নৃশংস হত্যাকাণ্ড আজো ভোগড়ার মানুষকে চরম আতঙ্কের মধ্যে রেখেছে। এখনো যমুনা গ্রুপের কারখানার সামনে দিয়ে চলাফেরা করার সময় ভোগড়াবাসীর গা ছমছম করে। মনে পড়ে যায় সেই পৈশাচিক হত্যাযজ্ঞ।

এই বিভাগের আরও খবর
২২তম দিনে ইবতেদায়ি শিক্ষকদের অবস্থান, আজ করবেন বিক্ষোভ
২২তম দিনে ইবতেদায়ি শিক্ষকদের অবস্থান, আজ করবেন বিক্ষোভ
চলতি সপ্তাহেই নতুন দল নিবন্ধনের গণবিজ্ঞপ্তি: ইসি সচিব
চলতি সপ্তাহেই নতুন দল নিবন্ধনের গণবিজ্ঞপ্তি: ইসি সচিব
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
২৩১ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার অক্টোবরে
২৩১ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার অক্টোবরে
উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি বৈঠক আজ
উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি বৈঠক আজ
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ নভেম্বর)
সেই দেশগুলো এখন কী বলছে?
সেই দেশগুলো এখন কী বলছে?
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে
পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে
বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
১১ দেশে প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন চলছে: ইসি সচিব
১১ দেশে প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন চলছে: ইসি সচিব
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
সর্বশেষ খবর
পুরান ঢাকার মানুষদের শিকড় গল্প ‘মহল্লা'
পুরান ঢাকার মানুষদের শিকড় গল্প ‘মহল্লা'

এই মাত্র | শোবিজ

ভাঙ্গায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ৬৫
ভাঙ্গায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ৬৫

২৮ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সুন্দরবনের ঐতিহ্যবাহী দুবলার চরে আজ শুরু হচ্ছে রাস উৎসব
সুন্দরবনের ঐতিহ্যবাহী দুবলার চরে আজ শুরু হচ্ছে রাস উৎসব

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘদিনের দুই সতীর্থের অবসর নিয়ে যা বললেন মেসি
দীর্ঘদিনের দুই সতীর্থের অবসর নিয়ে যা বললেন মেসি

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডনে ট্রেনে ছুরিকাঘাতের ঘটনায় একজন সন্দেহভাজন, রেলকর্মীর অবস্থা আশঙ্কাজনক
লন্ডনে ট্রেনে ছুরিকাঘাতের ঘটনায় একজন সন্দেহভাজন, রেলকর্মীর অবস্থা আশঙ্কাজনক

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে ১০ জনের মৃত্যু
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে ১০ জনের মৃত্যু

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ

২৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

২২তম দিনে ইবতেদায়ি শিক্ষকদের অবস্থান, আজ করবেন বিক্ষোভ
২২তম দিনে ইবতেদায়ি শিক্ষকদের অবস্থান, আজ করবেন বিক্ষোভ

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কানাডার ক্যালগেরিতে পিঠা উৎসব
কানাডার ক্যালগেরিতে পিঠা উৎসব

৩৫ মিনিট আগে | পরবাস

টেস্ট প্রস্তুতিতে মনোযোগ, টি-টোয়েন্টি সিরিজের মাঝপথে দল ছাড়লেন হেড-কুলদিপ
টেস্ট প্রস্তুতিতে মনোযোগ, টি-টোয়েন্টি সিরিজের মাঝপথে দল ছাড়লেন হেড-কুলদিপ

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন
পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

খুলনায় বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলা-গুলি বর্ষণ, শিক্ষক নিহত
খুলনায় বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলা-গুলি বর্ষণ, শিক্ষক নিহত

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

লেবাননের হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে হামলা জোরদারের হুমকি ইসরায়েলের
লেবাননের হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে হামলা জোরদারের হুমকি ইসরায়েলের

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চলতি সপ্তাহেই নতুন দল নিবন্ধনের গণবিজ্ঞপ্তি: ইসি সচিব
চলতি সপ্তাহেই নতুন দল নিবন্ধনের গণবিজ্ঞপ্তি: ইসি সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প
কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিকেলে সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
বিকেলে সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৩১ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার অক্টোবরে
২৩১ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার অক্টোবরে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি হারি না, হয় জিতি, নয় শিখি: ভুল করে গোল খেয়ে বললেন মার্তিনেজ
আমি হারি না, হয় জিতি, নয় শিখি: ভুল করে গোল খেয়ে বললেন মার্তিনেজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজ যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিনিয়োগ সহজীকরণে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি
বিনিয়োগ সহজীকরণে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি বৈঠক আজ
উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি বৈঠক আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ফেরত পাঠানো হলো আরও তিন জিম্মির মরদেহ
ইসরায়েলে ফেরত পাঠানো হলো আরও তিন জিম্মির মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার
প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন
নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান
দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ
বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা
এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে
এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন
দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন চার সুবিধা ঘোষণা আমিরাতের
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন চার সুবিধা ঘোষণা আমিরাতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা
শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতার অর্থায়নে কাঠের সেতু, ৬ হাজার মানুষের দুর্ভোগ লাঘব
বিএনপি নেতার অর্থায়নে কাঠের সেতু, ৬ হাজার মানুষের দুর্ভোগ লাঘব

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন
বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

সম্পাদকীয়

অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি
অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে  সালামের দুঃখ প্রকাশ
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ

নগর জীবন

প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক
প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত
রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত

মাঠে ময়দানে

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

খবর

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে
ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা