শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ এপ্রিল, ২০২০

তাপমাত্রা আর্দ্রতা এবং শ্বাসতন্ত্রের ভাইরাসের গতিবিধি

ড. আসিফ আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
তাপমাত্রা আর্দ্রতা এবং শ্বাসতন্ত্রের ভাইরাসের গতিবিধি
কিছু ভাইরাস বছরব্যাপী ছড়ায় আর কিছু ভাইরাস কেবল গরমের সময় দেখা যায়। ভাইরাসগুলো আবার মানুষকে সংক্রমিত করার ক্ষেত্রে নিজেদের ভিতর প্রতিযোগিতা করে

শ্বাসতন্ত্রের সংক্রামক রোগের ইতিহাস এর প্রাচীনতম তথ্য পাওয়া যায় খ্রিস্টপূর্ব ৪০০-তে হিপোক্রেটিস লিখিত গ্রিক বই ‘বুক অব এপিডেমিকস’-এ। ২০০২-০৩ সালের সার্স করোনাভাইরাস (SARS Cov) এবং সাম্প্রতিক সার্স করোনাভাইরাস-২ (SARS Cov-2) ও শীতকালেই বিস্তৃতি লাভ করেছে। শ্বাসতন্ত্রের অন্য ভাইরাসগুলোর ক্ষেত্রেও দেখা যায় এদের বিস্তারে ঠান্ডার একটি ভূমিকা রয়েছে, যেটাকে সংক্রমণের ওপর ঋতুর প্রভাব হিসেবে দেখা হয়। ঋতুর এই প্রভাব বেশ কয়েকটি উপাদান দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয় যার মধ্যে রয়েছে তাপমাত্রার পরিবর্তন, পরম আর্দ্রতা (বাতাসে জলীয়বাষ্পের পরিমাণ), সূর্যের আলো, ভিটামিনের অবস্থা এবং ব্যক্তির আচরণ। পরিবেশের উপকরণগুলো ব্যক্তির শ্বাসনালিতে ভাইরাস প্রতিরোধ ব্যবস্থা, ভাইরাসের টিকে থাকা এবং শরীরে বাসা বাঁধার ক্ষেত্রে নিয়ন্ত্রকের ভূমিকা রাখে আর ব্যক্তির আচরণ অনেকটাই নিয়ন্ত্রণ করে মানুষ থেকে মানুষে ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার ব্যাপারটি।

ঋতুনির্ভর সংক্রমণ বা সিজনাল ইনফেকশন হলো বছরের কোনো একটি সময়ে একটি রোগের প্রকোপ। এ বিষয়টি বেশি প্রযোজ্য ছিল যখন মানুষ অত্যন্ত কঠিন জলবায়ুতে প্রায় কোনো প্রতিরক্ষা ছাড়াই বাস করত এবং কাজকর্ম করত। কিন্তু শিল্পায়নের সঙ্গে সঙ্গে মানুষ প্রকৃতি এবং বাইরের জলবায়ু থেকে অনেকটাই দূরে সরে এসেছে। সময়ের পরিক্রমায় মানুষ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত, আবদ্ধ বাসা বা অফিসে ঢুকে গেছে, যেখানে আরামদায়ক তাপমাত্রা তাকে বাইরের পরিবেশের জলবায়ুর থেকে প্রায় আলাদাই করে দেয়। বৃষ্টি, রোদ, ঠান্ডা বা বরফ মানুষের কাজের ওপর কমই প্রভাব ফেলে, ফলে সপ্তাহের কাজের দিনগুলোতে মানুষে মানুষে যোগাযোগ সারা বছর প্রায় একই রকম মাত্রায় থাকে। বরং সাপ্তাহিক ছুটির দিনগুলোতে সেটা কিছুটা হলেও কমে বাসাতে সীমাবদ্ধ হয়। তাই বাসা, গণপরিবহন কিংবা কর্মস্থল, এই যুগের মানুষ জীবনের ৯০% সময় এসব আবদ্ধ জায়গায় কাটিয়ে দেয় যেখানে শ্বাস নেওয়ার বাতাস যথেষ্ট সীমিত। বাকি যেই ১০% সময় মানুষ প্রকৃতির কাছে যাওয়ার সুযোগ পায় সেই সময়ে শরীর প্রাকৃতিকভাবে ভাইরাস মোকাবিলার কিছু কৌশল রপ্ত করে নেয়। অপেক্ষাকৃত কম তাপমাত্রার দেশগুলোতে (টেম্পারেট রিজিওন) শ্বাসতন্ত্রের প্রায় নয় রকমের ভাইরাসের তথ্য থেকে দেখা যায় এরা বছরের একটি নির্দিষ্ট সময়ে এদের সংক্রমণ ঘটায়। এদের ভিতর ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস, হিউম্যান করোনাভাইরাস, আর এস ভি ভাইরাস (রেস্পিরেটরি সিন্সাইসিয়াল ভাইরাস) স্পষ্টভাবেই শীতের মাসগুলোতে দেখা দেয় তাই এদের শীতকালীন ভাইরাস বলা হয়। এছাড়া কিছু ভাইরাস বছরব্যাপী ছড়ায় আর কিছু ভাইরাস কেবল গরমের সময় দেখা যায়। ভাইরাসগুলো আবার মানুষকে সংক্রমিত করার ক্ষেত্রে নিজেদের ভিতর প্রতিযোগিতা করে, তাই শীতের মাসগুলোতে প্রতিটা ভাইরাসের সর্বাধিক মানুষ সংক্রমণের হট স্পট সময়টা আলাদা আলাদা হয়। মানুষের শ্বাসতন্ত্রের রোগ সৃষ্টিকারী চারটি হিউম্যান করোনাভাইরাসের ওপর তিন বছর গবেষণার একটি ফল প্রকাশিত হয়েছিল ২০১০ সালে জার্নাল অব ক্লিনিক্যাল মাইক্রোবায়োলজিতে যার মুখ্য লেখক ছিলেন ই আর গন্ট। ২০০৬ থেকে ২০০৯ সালে রয়্যাল ইনফারমারি অব এডিনবরাতে ১১,৬৬১টি নমুনার তথ্য বিশ্লেষণ করে তারা দেখেছেন করোনাভাইরাসগুলো মূলত ডিসেম্বর থেকে এপ্রিল এই মাসগুলোতেই বেশি মানুষকে সংক্রমিত করে। কিন্তু এবারে নতুন কভিড ১৯-এর ব্যাপারে এখনো এত পর্যাপ্ত তথ্য বিজ্ঞানীদের হাতে আসেনি যা থেকে খুব সোজাসুজি কোনো যোগসূত্র টানা যায়। তবে সার্স ও কভিড-১৯ কাছাকাছি ভাইরাস হওয়াতে বিজ্ঞানীরা আশা করছেন কিছু মিল হয়তো পাওয়া যাবে।

বাতাসে পরম আর্দ্রতা হলো প্রতি ঘনমিটারে জলীয়বাষ্পের পরিমাণ, অপরদিকে আপেক্ষিক আর্দ্রতা হলো যতটা জলীয়বাষ্প থাকতে পারত তার পরিপ্রেক্ষিতে কতখানি আছে তার অনুপাত যা শতকরায় প্রকাশ করা হয়। এই মান যত বেশি হয় তত বাতাসে আর্দ্রতা বাড়ে এবং বেশি গরম অনুভূত হয়। বিভিন্ন আপেক্ষিক আর্দ্রতায় শীতকালীন ভাইরাসগুলো মানব দেহের বাইরে ছোট পানির কণা (ড্রপলেট) বা অতিক্ষুদ্র কণা (এরোসল) অথবা কোন বস্তুর ওপর কত সময় টিকে থাকে এ নিয়ে গবেষণায় দেখা গেছে, হিউম্যান করোনাভাইরাসসহ প্রায় সব শীতকালীন ভাইরাসই অতিমাত্রার আপেক্ষিক আর্দ্রতা (>৮০%) তে খুব কমই টিকে থাকতে পারে। উলটো করে বললে ঘরের ভিতর আরামদায়ক তাপমাত্রা (২০-২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস) ও কম আপেক্ষিক আর্দ্রতায় (২০-৫০%) শীতকালীন ভাইরাসগুলো সহজে অকার্যকর হয় না, এই পরিবেশ ভাইরাসের লিপিডগুলোকে আরও সুসজ্জিত হতে সাহায্য করে ভাইরাসগুলোর টিকে থাকা সহজ করে দেয়। ইঁদুর, ফেরট এবং গিনিপিগের ওপর গবেষণায় দেখা গেছে, শুষ্ক, কম বাতাস চলাচল করে এমন পরিবেশে প্রাণী থেকে প্রাণীতে ইনফ্লুয়েঞ্জার সংক্রমণ ৪৭% আর্দ্রতায় ৭০% আর্দ্রতার তুলনায় বেশ বেড়ে যায়। গিনিপিগের ওপর অন্য পরীক্ষায় দেখা গেছে, ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা ও কম আর্দ্রতায় (২০-৩৫%) অসুস্থ গিনিপিগ থেকে সুস্থ গিনিপিগে ইনফ্লুয়েঞ্জার সংক্রমণ ঘটে। কিন্তু একই তাপে উচ্চ আর্দ্রতায় (>৮০%) সেই সংক্রমণ দেখা যায় না। আবার তাপমাত্রা যদি আরও কম হয় যেমন ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস সে ক্ষেত্রে ৮০% আর্দ্রতাতেও সংক্রমণ দেখা যায়। অতি ঠান্ডা আবহাওয়াতে শরীরের শ্বাসনালি থেকে ভাইরাস বের করতে পারার ক্ষমতা কমে যাওয়া, ভাইরাসের শ্বাসনালিতে টিকে থাকার শক্তি বৃদ্ধি পাওয়া এবং পরম আর্দ্রতা কম থাকা এর কারণ হিসেবে মনে করা হচ্ছে। আবার ট্রপিক্যাল অঞ্চলে (যেখানে ঠান্ডার সময়গুলোতে গড় তাপমাত্রা ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের উপরে থাকে) যেখানে তাপমাত্রা বেশি সেখানে আর্দ্রতার তারতম্য ভাইরাসের ওপর তেমন উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলে না। তাই বিজ্ঞানীরা মনে করেন শীতপ্রধান দেশগুলোতে এরোসল ভাইরাস ছড়ানোর মূল মাধ্যম, অপরদিকে গরম দেশগুলোয় যে কোনো বস্তুর স্পর্শ থেকে এটি বেশি ছড়ায়। কারণ গরম ও আর্দ্র দেশগুলোয় ড্রপ্লেট সহজে শুকায় না তাই ভেসে না থেকে ভারী ড্রপ্লেট দ্রুত নিচে কোনো বস্তুতে পড়ে এবং লেগে থাকে। তবে শীতপ্রধান অঞ্চলে এরোসলের ক্ষেত্রে ঘরের স্বাভাবিক তাপমাত্রায় ৪০-৬০% আর্দ্রতা বজায় রাখাকে ভাইরাস সংক্রমণ ঠেকানোর আদর্শ সীমা ধরা হচ্ছে।

আমাদের শ্বাসনালির বাতাস প্রবাহ প্রাথমিকভাবে এই নালির দেয়ালে ভাইরাস সংক্রমণ কমিয়ে রাখতে সক্ষম। শ্বাসনালির গায়ে যে মিউকাস বা শ্লেষ্মা তৈরি হয় তা পর্যাপ্ত পরিমাণ জলীয়বাষ্প পেলে প্রবাহিত হতে পারে এবং ভাইরাসকে শ্বাসনালি থেকে বের করে দিতে পারে। কিন্তু শুষ্ক শ্বাসনালিতে এই মিউকাস সরে যেতে পারে না এবং নালির গায়ে আটকে থেকে ভাইরাসের শরীরে প্রবেশে ভূমিকা রাখে। শ্বাসনালির যেই এপিথেলিয়াল লেয়ার থাকে তার গায়ে কিছু সুতার মতো তন্তু থাকে যাকে সিলিয়া বলে। শুষ্ক বাতাস এই সিলিয়াগুলো নষ্ট করে দেয়, নতুন সিলিয়া তৈরি বাধাগ্রস্ত করে ফলে ভাইরাস সহজেই মানবদেহে প্রবেশ করার রাস্তা পেয়ে যায়।

এছাড়া শীতপ্রধান দেশের সূর্যের আলোর ঘাটতির ফলে ভিটামিন ডি’র ঘাটতি হয় এতে ভাইরাস মোকাবিলার ক্ষমতা কমে আসে আমাদের শরীরে। তাই সার্বিকভাবে শুষ্ক পরিবেশে ঘরে হিউমিডিফায়ার ব্যবহার করে আর্দ্রতা বজায় রাখা, আলো বাতাস চলাচল নিশ্চিত করা, মাস্ক পরে নাকের আর্দ্রতা ও তাপমাত্রা বৃদ্ধি করা, পুষ্টিকর খাবার ও ভিটামিন নিশ্চিত করা, পর্যাপ্ত ঘুম ও সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে মানুষ থেকে মানুষে সংক্রমণ কমিয়ে আনার ব্যাপারে জোর তাগিদ এসেছে। তাই এসব বিষয়ে সচেতন হতে হবে। এই নতুন কভিড-১৯ গরম ও আর্দ্র অঞ্চলগুলোতে ঠিক কেমন আচরণ করবে সেটি সামনের দিনগুলোতে আমরা আরও পরিষ্কারভাবে জানতে পারব। [এই লেখাটি Miyu Moriyama ও তার সহগবেষক লিখিত Annual Review of Virology-তে প্রকাশিত Seasonality of Respiratory Viral Infections অবলম্বনে লেখা। মূল লেখাটি এখানে পাবেন https://doi.org/10.1146/annurev-virology-০১২৪২০-০২২৪৪৫ ]

লেখক : সহযোগী অধ্যাপক, বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং ডিসিপ্লিন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো
ব্রেস্ট ক্যানসার নিয়ে কিছু কথা
ব্রেস্ট ক্যানসার নিয়ে কিছু কথা
টাইফয়েড টিকার গুরুত্ব
টাইফয়েড টিকার গুরুত্ব
নিমপাতার গুণাগুণ
নিমপাতার গুণাগুণ
পায়ুপথে তীব্র ব্যথা হলে
পায়ুপথে তীব্র ব্যথা হলে
অ্যাজমা বা হাঁপানি কি ছোঁয়াচে?
অ্যাজমা বা হাঁপানি কি ছোঁয়াচে?
আনারসের পুষ্টিগুণ
আনারসের পুষ্টিগুণ
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
পেয়ারার গুণাগুণ
পেয়ারার গুণাগুণ
হাঁপানির কারণ ও প্রতিকার
হাঁপানির কারণ ও প্রতিকার
হেপাটাইটিস ভাইরাস
হেপাটাইটিস ভাইরাস
শরীরে আয়রনের ঘাটতি হলে
শরীরে আয়রনের ঘাটতি হলে
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি
ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন
কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন

৪ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে
ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর
আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ
বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ

৫৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন
১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ
মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের
ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

১০ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা