শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

করোনা ভ্যাকসিনের সাতকাহন

অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান খান
প্রিন্ট ভার্সন
করোনা ভ্যাকসিনের সাতকাহন

‘টক অব দ্য কান্ট্রি’, ‘টক অব দ্য টাউন’-আমরা হরহামেশাই শুনি। কিন্তু ‘টক অব দ্য ওয়ার্ল্ড’-এই প্রথমবারের মতো ব্যাপকভাবে শুনছি আর সেটি হচ্ছে, ‘কবে একটি কার্যকর ভ্যাকসিন আমাদের হাতে এসে পৌঁছবে।’ বিশ্ববাসী অনেকটা হতাশায় নিমজ্জিত। করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ-মৃত্যু কোনোটিই কমছে না। চীনের অভিজ্ঞতা থেকে অনেকেই আশা করেছিলেন ৪-৫ মাসের মধ্যেই হয়তো নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে। কিন্তু বিশ্ববাসী করোনা সংক্রমণের ৯ মাস অতিক্রম করছে, কোথাও হ্রাস পেয়ে আবার বেড়ে যাচ্ছে, কোথাও লেখচিত্রের সর্বোচ্চ ধাপে পৌঁছেনি, কোথাও আবার দ্বিতীয় ঢেউ শুরু হয়েছে, কোনো কোনো দেশ নতুন করে সংক্রমিত হচ্ছে। বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাসের ভয়াল থাবা বেড়েই চলেছে। একের পর এক সংক্রমিত হচ্ছে দেশ-অঞ্চল। প্রতিদিন বাড়ছে মৃত্যুর মিছিল। সত্যিকার অর্থে কোনো কার্যকরী ওষুধ পাওয়া যায়নি-যা কিছু সব মুমূর্ষু করোনা রোগীদের জন্য। এখন বিশ্ববাসীর সামনে একটিই আশার আলো ‘একটি নিরাপদ, কার্যকর করোনা ভ্যাকসিন’ এ জন্য। বিশ্বের নামিদামি চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা হিমশিম খাচ্ছে কত দ্রুত ভ্যাকসিন তৈরি করে করোনাকে প্রতিরোধ করা যায়। চলছে কূটনীতি, চলছে বাণিজ্যিক প্রতিযোগিতা, চলছে রাজনীতি, চলছে গণমাধ্যমের সংবাদ পরিবেশনের প্রতিযোগিতা। যাই চলুক, বিশ্ববাসী চায় একটি নিরাপদ, কার্যকর, দীর্ঘস্থায়ী ভ্যাকসিন। এ নিয়ে অতি সম্প্রতি বেশ কিছু নতুন তথ্য যুক্ত হয়েছে –১. করোনার টিকা সংগ্রহ-বিতরণে নেতৃত্ব দেবে ইউনিসেফ (৬ সেপ্টেম্বর, ২০) ২. বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মুখপাত্র মার্গারেট হ্যারিস বলেছেন, বিশ্বজুড়ে ব্যাপক আকারে টিকাদান আগামী বছর মাঝামাঝির আগে নয় (৪ সেপ্টেম্বর, ২০)। ৩. নোভাভ্যাক্সের টিকার ও নিরাপদ (২ সেপ্টেম্বর,২০) ৪. রাশিয়ার টিকা করোনা প্রতিরোধ করেছে (৫ সেপ্টেম্বর, ২০)। তাছাড়া অন্যান্য খবর তো আছেই। এর আগে ১১ জুলাই পত্রিকার পাতায় যে আশার খবরটি পেয়েছি, ‘অক্সফোর্ডের ভ্যাকসিন অক্টোবরে, দাম থাকবে নাগালে।’ খবরটি অবশ্যই আমাদের কিছুটা আশ্বস্ত করেছে।

ভ্যাকসিনের ইতিহাস : বিজ্ঞানের ইতিহাসে একটি বিস্ময়কর আবিষ্কার হচ্ছে ভ্যাকসিন যা মানুষকে দীর্ঘায়ু এবং সুস্বাস্থ্য দিয়েছে। ভ্যাকসিন মূলত ভাইরাসের প্রতিরূপ বা ভাইরাসের অংশ যা সুরক্ষার কাজে ব্যবহার করা হয়। এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে জাগিয়ে এন্টিবডি উৎপন্ন করে। তবে ভ্যাকসিন তৈরিতে অন্য ওষুধের চেয়ে উন্নত নিরাপত্তা মান বজায় রাখতে হয়। কারণ, এটি লাখো মানুষের শরীরে দেওয়া হয়ে থাকে। রোগ প্রতিষেধক (টিকার) ব্যবহারের চর্চা কয়েকশ বছর আগের। বৌদ্ধ ভিক্ষুরা সাপের কামড় থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য সাপের বিষ পান করতেন। গুটিবসন্তকে প্রতিরোধ করার জন্য চামড়া কেটে কাউপক্সের ঘায়ের পুঁজ ঢুকিয়ে দিতেন। ১৭৯৬ সালে অ্যাডওয়ার্ড জেনার কাউপক্সের উপাদান ব্যবহার করে গুটিবসন্তের (স্মলপক্স) প্রতিষেধক আবিষ্কার করেন যা খুব দ্রুত প্রসার লাভ করে। এ জন্য জেনারকে ভ্যাকসিনেশন বা ইমিউনোলজির প্রতিষ্ঠাতা বলা হয়। ভ্যাকসিন শব্দটি ভ্যাকা মানে গরু থেকে আসে। তার উদ্ভাবন পরবর্তী দুইশ বছর ধরে চিকিৎসা প্রযুক্তিগত পরিবর্তন করে যার ফলে গুটিবসন্ত নির্মূল হয়। লুইস পাস্তুর-এর পরবর্তীতে ১৯৮৫ সালে কুকুর কামড়ানোর প্রতিষেধক (রাবিস ভ্যাকসিন) আবিষ্কারের মধ্য দিয়ে মানব দেহে রোগ প্রতিরোধের ব্যাপক প্রভাব পড়ে। তখন অনুজীব বিজ্ঞানের বিকাশের সঙ্গে সঙ্গে ১৯৩০ সালের মধ্যে দ্রুত ডিপথেরিয়া, টিটেনাসস, কলেরা, প্লেগ, টাইফয়েড, যক্ষ্মাসহ অনেক প্রতিষেধক আবিষ্কৃত হয়।

বিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি ভ্যাকসিন গবেষণা ও উন্নয়নের জন্য একটা উর্বর সময় হয়ে উঠে। পরীক্ষাগারে ভাইরাস বৃদ্ধির জন্য পদ্ধতিগুলো পোলিও ভ্যাকসিন দ্রুত আবিষ্কারে ব্যবহৃত হয়। গবেষকরা তখন শিশুদের সাধারণ রোগ যেমন হাম, মাম্পস এবং রুবেলার ভ্যাকসিন তৈরিতে মনোযোগী হয় এবং সফলতা অর্জন করে। এতে শিশুরা এ সমস্ত রোগের কষ্ট থেকে মুক্তি পায়। উদ্ভাবনী কৌশলগুলো এখন রিকম্বিন্যান্ট ডিএন প্রযুক্তি এবং নতুন বিতরণ কৌশল বিজ্ঞানীদের নতুন দিকে নিয়ে যাওয়ায় ভ্যাকসিন গবেষণায় উদ্বুদ্ধ করে। এখন রোগের লক্ষ্যমাত্রা অনেক প্রসারিত হয়েছে। এডওয়ার্ড জেনার, লুইস পাস্তুর এবং ম্যাক্স হিলম্যান ভ্যাকসিন বিকাশের অগ্রগামী হিসেবে বিশেষভাবে সম্মানিত হন।

ভ্যাকসিন উন্নয়ন ও পরীক্ষার ধাপসমূহ : একটি ভ্যাকসিন তৈরিতে সাধারণত ৫ থেকে ১০ বছর সময় লাগে, কখনো ১২-২৪ মাস লেগেছে আবার কখনো সফলভাবে তৈরিই করা যায়নি। তবে করোনা ভাইরাসের প্রতিরোধে মাত্র তিন মাসে ভ্যাকসিন তৈরি হয়েছে জরুরি প্রয়োজন ও বিশ্বব্যাপী এর মারাত্মক ক্ষতির সম্মুখীন হয়ে। সব দেশ এবং আন্তর্জাতিক সংস্থা ভ্যাকসিন তৈরিতে মোটামুটি এক ধরনের প্রক্রিয়া অনুসরন করে। সাধারণত ধাপগুলো নিম্নরূপ :

ক) প্রথম ধাপ : ল্যাবরেটরি ও অ্যানিমেল পরীক্ষা

১) গবেষণামূলক (Exploratory)

এ সময় মৌলিক ল্যাব গবেষণা করা হয়। গবেষকরা নির্দিষ্ট রোগের বিপরীতে রোগ প্রতিরোধ বা চিকিৎসার জন্য প্রাকৃতিক বা কৃত্রিম এন্টিজেন প্রস্তুত করে। এর জন্য সাধারণত ২-৪ বছর সময় লাগে।

২) প্রিক্লিনিক্যাল : এ সময়ে প্রার্থী ভ্যাকসিনের নিরাপত্তা ও রোগ প্রতিরোধ সৃষ্টির ক্ষমতা দেখার জন্য টিস্যু কালচার এবং পশুর ওপর পরীক্ষা করা হয়। পশু হিসেবে ইঁদুর বা বানর পরীক্ষা করে মানব দেহে কি ধরনের প্রতিক্রিয়া হতে পারে সে রকম একটি ধারণা নেওয়া হয়। অনেক ক্ষেত্রে এ ধাপেই ভ্যাকসিন আবিষ্কারের স্বপ্ন শেষ হয়ে যায়। এ ধাপে সাধারণত ১-২ বছর সময় লাগে।

৩) পরীক্ষামূলক নতুন ওষুধের আবেদন : যুক্তরাষ্ট্রে এফডিএ এর কাছে একটি স্পন্সরের মাধ্যমে ল্যাবরেটরি পরীক্ষার রিপোর্টসহ সার্বিক বিষয় উল্লেখ করে প্রস্তাবিত গবেষণার একটি প্রটোকল জমা দিতে হবে। যেখানে ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল হবে সেই প্রতিষ্ঠানের রিভিউ বোর্ডের অনুমোদন পরবর্তী ধাপের জন্য বাধ্যতামূলক। এফডিএ সাধারণত ৩০ দিনে অনুমোদন দিয়ে থাকে।

খ) মানব দেহে ক্লিনিক্যাল পরীক্ষা : এটি সাধারণত তিন পর্যায়ে  (Phase) হয়।

১) ফেইজ -১ : ভ্যাকসিন ট্রায়াল : প্রথমে প্রাপ্তবয়ষ্ক ২০-৮০ জনের একটি ছোট গ্রুপে প্রার্থী ভ্যাকসিনের কার্যকারিতা পরীক্ষা করা হয়। শিশুদের জন্য হলেও প্রথমে প্রাপ্ত বয়স্কদের মধ্যে পরীক্ষা করতে হবে। এ পর্যায়ে ভ্যাকসিনের নিরাপত্তা ও রোগ প্রতিরোধ ধরন ও সক্ষমতা দেখা হয়। প্রথম পর্য়ায় সফল হলে পরবর্তী পর্যায়ে যাবে।

২) ফেইজ-২ : ঝুঁকিপূর্ণ মানুষসহ কয়েকশ মানুষের একটি বড় গ্রুপে এ পর্যায়ে পরীক্ষা চালানো হয়। কন্ট্রোল গ্রুপ থাকবে এখানে। এ সময় ভ্যাকসিনের নিরাপত্তা, রোগ প্রতিরোধের সক্ষমতা, প্রস্তাবিত ডোজ, শিডিউল এবং ব্যবহারের পদ্ধতি পর্যবেক্ষণ করা হয়।

৩) ফেইজ-৩ : ফেইজ-২ সফল হলে এ পর্যায়ে হাজার হাজার মানুষের ওপর পর্যবেক্ষণ চালাতে হবে। এ পর্যায়ে বড় গ্রুপে ভ্যাকসিনের কার্যকারিতা, নিরাপত্তা ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া পর্যবেক্ষণ করা হয়।

৪) ফেইজ-৪ : অনুমোদনের পরও ভ্যাকসিনের নিরাপত্তা, কার্যকারিতা ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া পর্যবেক্ষণ করা হয়। গ) অনুমোদন এবং বিশেষ অনুমতিপত্র গ্রহণ (Licensure) : মানবদেহে সফল পরীক্ষার পর ভ্যাকসিন প্রস্তুতকারী সংস্থা এফডিএ’র কাছে বায়োলজিকস লাইসেন্সের জন্য আবেদন করে। এফডিএ সমস্ত কিছু সরেজমিনে যাচাই-বাছাই, ফ্যাক্টরি পরিদর্শন করে যোগ্য হলে অনুমতি প্রদান করে। পাশাপাশি এফডিএ ভ্যাকসিন প্রস্তুতির সব প্রক্রিয়া ও মান সব সময় নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করে।

ঘ) লাইসেন্স পরবর্তী পর্যবেক্ষণ : ভ্যাকসিন অনুমোদিত হওয়ার পরে তাদের নানা ধরনের পর্যবেক্ষণের পদ্ধতি রয়েছে। সব দেশেই এ ধরনের পদ্ধতির মধ্য দিয়ে ভ্যাকসিন প্রস্তুত করতে হয়।

করোনা ভ্যাকসিনের সর্বশেষ পরিস্থিতি : করোনা মহামারীর আট মাস অতিক্রম করেছে বিশ্ব। গত ৩১ ডিসেম্বর চীনের উহানে শনাক্ত হয়েছিল করোনাভাইরাসে আক্রান্ত প্রথম রোগী। এরপর সংক্রমণ দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে বিশ্বব্যাপী। সংক্রমণ ও মৃত্যুর ভয়ানক পরিস্থিতি সামাল দিতে হিমশিম খায় অধিকাংশ দেশ। এখনো দিন দিন পরিস্থিতি অবনতির দিকেই যাচ্ছে। সংক্রমণ বৃদ্ধির সফঙ্গ বেড়ে চলেছে মৃত্যু। ভ্যাকসিন ছাড়া এ ভাইরাসের নিয়ন্ত্রণ অসম্ভব হয়ে পড়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাসহ বিভিন্ন সংস্থার সর্বশেষ তালিকা অনুযায়ী এখন বিশ্বে ভ্যাকসিন প্রস্তুত করতে ১৭৬টি উদ্যোগ চালু আছে। এর মধ্যে ৩৪টি মানবদেহে ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে আছে যার মধ্যে তৃতীয় ধাপে ৮টি সবচেয়ে এগিয়ে আছে।

উল্লেখযোগ্য ভ্যাকসিনের পরিস্থিতি :

অক্সফোর্ডের ভ্যাকসিন : অক্সফোর্ড ও এস্ট্রাজেনেকার তৈরি ভ্যাকসিনটির তৃতীয় ধাপের পরীক্ষা চলছে যাতে ৩০ হাজার স্বেচ্ছাসেবী যুক্ত করা হয়েছে। যুক্তরাজ্যের পাশাপাশি ব্রাজিলে পাঁচ হাজার স্বেচ্ছাসেবী এ ভ্যাকসিনের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করছেন। দুটি ধাপ সফল হওয়ার পর এই ভ্যাকসিনের তৃতীয় ধাপের পরীক্ষামূলক প্রয়োগ চলছে মানবদেহে। ইতোমধ্যে বিশ্বের ১০টি সংস্থার সঙ্গে বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু করার চুক্তি সই হয়েছে। জুনের শুরুতে এস্ট্রাজেনেকার সিইও বলেছেন, এই টিকার করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে সুরক্ষা দেবে এক বছরের জন্য। তারা আরও বলেছেন, ইতোমধ্যে ২০০ কোটি ডোজ ভ্যাকসিন তৈরির আদেশ পেয়েছেন। প্রতি ডোজ ভ্যাকসিনের দাম তিন ডলার বা এক কাপ কফির দাম হতে পারে। ভ্যাকসিনের ফলের অপেক্ষার পাশাপাশি ভ্যাকসিন উৎপাদন চলছে। সব কিছু ঠিকঠাকই থাকলে অক্টোবরেই ভ্যাকসিন সরবরাহ করা যাবে।

চীনের ক্যানসিনোর ভ্যাকসিন : চীনে মোট আটটি ভ্যাকসিন মানবদেহে পরীক্ষার অনুমতি পেয়েছে। চীন ও চীনের বাইরে ভ্যাকসিনগুলো নিয়ে পরীক্ষা চালানোর পর অ্যাড ৫-এনকোভ নামের এ ভ্যাকসিন নিরাপদ প্রমাণিত হয়েছে। এ ভ্যাকসিনটি কানাডাতেও মানবপরীক্ষার জন্য অনুমতি পেয়েছে। চীনের সেনাবাহিনী পরীক্ষামূলকভাবে এ ভ্যাকসিন ব্যবহারের অনুমতি পেয়েছে।

রাশিয়ার ভ্যাকসিন : গত ১১ আগস্ট অনুমোদনের পর দ্রুতগতিতে এ টিকা অনুমোদন দেওয়া নিয়ে পশ্চিমা গণমাধ্যম এর কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। খ্যাতিমান মেডিকেল জার্নাল ‘দ্য ল্যানসেট’-এর গত ৪ সেপ্টেম্বরের সংখ্যায় রাশিয়ার গবেষকরা টিকাটি নিয়ে তাদের গবেষণাসংক্রান্ত প্রথম নিবন্ধ প্রকাশ করেছেন। এতে দেখা গেছে, টিকার প্রাথমিক পরীক্ষায় এটি প্রতিরোধে সক্ষমতা প্রমাণ করেছে। শরীরে তাদের টিকা দেওয়ার পর সক্ষম এন্টিবডি তৈরি হয়েছে এবং টিকাটির বড় কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। সেপ্টেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে ৪০ হাজার স্বেচ্ছাসেবীর ওপর এ ভ্যাকসিনের তৃতীয় পর্যায়ের ট্রায়াল শুরু হবে।

চূড়ান্ত ধাপে মডার্নার ভ্যাকসিন : যুক্তরাষ্ট্রের মডার্নার তৈরি ভ্যাকসিন জুলাই মাসে ৩০ হাজার স্বেচ্ছাসেবীর প্রয়োগের মধ্য দিয়ে তৃতীয় ধাপের পরীক্ষা শুরু করেছে। মডার্নার এমআরএনএ-১২৩৩ ভ্যাকসিন তৈরি প্রতিযোগিতায় অক্সফোর্ডের পরের অবস্থানেই আছে। ইতোমধ্যে এ সংস্থা উৎপাদনের চুক্তিও করে ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্রেরই ওষুধ প্রস্তুতকারী সংস্থা ক্যাটালেন্টের সঙ্গে। প্রথম ব্যাচেই ক্যাটালেন্ট ১০ কোটি টিকার উৎপাদনের প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে। সম্প্রতি মডার্নার সিইও স্টিফেনন বানসেল বলেছেন, পরীক্ষামূলক প্রয়োগের ফল আগামী নভেম্বরের মধ্যে পাওয়া যাবে বলে আশা করা যায়।

তৃতীয় ধাপে ফাইজার : আমেরিকার ফাইজার ও জার্মানির বায়োএনটেকের যৌথ উদ্যোগে তৈরি বিএনটি-১৬২ ভ্যাকসিনের প্রথম ও দ্বিতীয় পর্যায়ের পরীক্ষামূলক ট্রায়ালে সুরক্ষা এবং কার্যকারিতায় সফল হয়েছে। সম্প্রতি ৬০ হাজার মানুষের দেহে প্রয়োগ শুরু করার মাধ্যমে চূড়ান্ত ধাপের পরীক্ষা শুরু করেছে ফাইজার-বায়োএনটেক। ফাইজার আশা করছে, ট্রায়ালে সব কিছু ঠিকমত থাকলে আগামী শরতে জরুরি ব্যবহারের জন্য কয়েক মিলিয়ন ডোজ ভ্যাকসিন পাওয়া যাবে।

নোভাভ্যাক্সের ভ্যাকসিন : যুক্তরাষ্ট্রের টিকা প্রস্তুতকারী কোম্পানি নোভাভ্যাক্সের টিকাটি কার্যকর ও নিরাপদ। চিকিৎসা বিজ্ঞানবিষয়ক যুক্তরাষ্ট্রের সাময়িকী ‘দ্য নিউ ইংল্যান্ড জার্নাল অব মেডিসিন’-এ এক নিবন্ধে টিকাটি নিরাপদ ও কার্যকর প্রমাণিত হয়েছে বলে বলা হয়েছে।

 

এছাড়াও প্রতিযোগিতায় রয়েছে চীনের সিনোফার্ম, সিঙ্গাপুরের ডিউক-এনইউএস মেডিকেল স্কুলের গবেষকদের ভ্যাকসিন, ফ্রান্সের সানোফির ভ্যাকসিন, লন্ডনের ইম্পেরিয়াল কলেজ, জনসন অ্যান্ড জনসনসহ বেশ কিছু বিশ্বের নামিদামি প্রতিষ্ঠান।

ভারতীয় ভ্যাকসিন : ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট বিশ্বের বৃহত্তম টিকা উৎপাদক সংস্থা যা বিশ্বের বছরে ৬০ ভাগ টিকার চাহিদা পূরণ করতে সক্ষম। সংস্থাটি অক্সফোর্ড ভ্যাকসিনের ৪০ কোটি ডোজের এবং নোভাভ্যাক্সের ১০ কোটি ডোজের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল করে চলেছে। ভারতের হায়দরাবাদভিত্তিক ভারত বায়োটক ‘কোভ্যাক্সিন’ নামের একটি ভ্যাকসিন উদ্ভাবনে সফল হওয়ার দাবি করেছে। এ ভ্যাকসিন তৈরিতে ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব মেডিকেল রিসার্চ ও ন্যাশনাল ইনস্টিউট অব ভাইরোলজি একত্রে কাজ করছে।

বাংলাদেশ ও করোনা ভ্যাকসিন : ইতোমধ্যে ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউটের সঙ্গে গত ২ জুলাই বাংলাদেশের ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান বেক্সিমকো টিকা গ্রহণের জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়েছে। পাশাপাশি চীনের সিনোভ্যাকের সঙ্গে বাংলাদেশের আইসিডিডিআরবি ভ্যাকসিন ট্রায়াল শুরু করতে যাচ্ছে। বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠান গ্লোব বায়োটেক করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিন উদ্ভাবনের ঘোষণা দিয়েছে এবং দাবি করেছে তাদের প্রাথমিক পরীক্ষা সফল।

লেখক : সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
ডেঙ্গু রোগীর খাদ্য ব্যবস্থাপনা
ডেঙ্গু রোগীর খাদ্য ব্যবস্থাপনা
বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য
হৃদরোগীদের ডেঙ্গু হলে...
হৃদরোগীদের ডেঙ্গু হলে...
বাচ্চাদের কোষ্ঠকাঠিন্য
বাচ্চাদের কোষ্ঠকাঠিন্য
ব্যথা নিজে কোনো রোগ নয়, এটি অসুখের লক্ষণ
ব্যথা নিজে কোনো রোগ নয়, এটি অসুখের লক্ষণ
প্রসবঘরটি হোক আস্থার জায়গা
প্রসবঘরটি হোক আস্থার জায়গা
চিকুনগুনিয়া-পরবর্তী ব্যথার কারণ ও চিকিৎসা
চিকুনগুনিয়া-পরবর্তী ব্যথার কারণ ও চিকিৎসা
ডেঙ্গু-চিকুনগুনিয়া কি একসঙ্গে হতে পারে
ডেঙ্গু-চিকুনগুনিয়া কি একসঙ্গে হতে পারে
বুকে ব্যথা নিয়ে কিছু কথা
বুকে ব্যথা নিয়ে কিছু কথা
ভিটামিন সির অভাব হলে
ভিটামিন সির অভাব হলে
ক্রমাগত হাঁচি
ক্রমাগত হাঁচি
আধুনিক নারীর নীরব যুদ্ধ এবং পুষ্টির সঠিক পথনির্দেশনা
আধুনিক নারীর নীরব যুদ্ধ এবং পুষ্টির সঠিক পথনির্দেশনা
সর্বশেষ খবর
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য

৪৪ সেকেন্ড আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ
কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ

২৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন

৪০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা
এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের
ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের

৪৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত
২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত

৪৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত
নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন
ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব
রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ
চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন
নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন
কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত
রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা