শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২২

সাক্ষাৎকার

শিল্পায়নে বিনিয়োগ সুবিধা প্রদান করা হয়েছে

এম. রিয়াজুল করিম, এফসিএমএ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং প্রধান নির্বাহী, দি প্রিমিয়ার ব্যাংক লিমিটেড
সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
শিল্পায়নে বিনিয়োগ সুবিধা প্রদান করা হয়েছে

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিনিয়োগের ক্ষেত্রে প্রাধান্য পায় কী কী?

এম. রিয়াজুল করিম : আমরা ঋণ প্রদানের ক্ষেত্রে আমাদের ব্যাংকের প্রণীত ঋণ নীতিমালা ও গাইডলাইন অনুসরণ করে থাকি যা বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিমালা ও গাইডলাইনের আদলে প্রণীত। কোনো গ্রাহককে ঋণ প্রদানের ক্ষেত্রে আমরা সর্বপ্রথম ঋণের প্রয়োজনীয়তা যাচাই করে থাকি। এ ছাড়া গ্রাহকের ব্যবসা ও ব্যবসার ধরন, সুনাম, ব্যবসার অর্থনৈতিক অবস্থা, রিস্ক রেটিং, ঋণ পরিশোধের সক্ষমতা যাচাই করে থাকি যা তার ক্যাশ ফ্লো বিশ্লেষণ করে নির্ধারণ করা হয়। যখন আমাদের কোনো একটি ব্যবসার উৎপত্তি হয় তখন সেই জায়গা থেকেই আমরা আমাদের রিলেশনশিপ টিমের মাধ্যমে সেই ব্যবসার গুণগত মান যাচাই-বাছাই করা হয়। এর মাধ্যমে ব্যবসার ধরন, ব্যবসায়িক ঝুঁকি এবং এই সেক্টরে আমাদের যারা স্পন্সর রয়েছেন তাদের ব্যাকগ্রাউন্ড আমরা যথাযথভাবে নিরীক্ষা করে থাকি এবং সে ক্ষেত্রে আমরা ব্যাংকের ঋণ প্রক্রিয়াকরণে বাংলাদেশ ব্যাংকের যে নীতিমালা রয়েছে তা যথাযথভাবে পালন করার জন্য সব সময় সচেষ্ট থাকি। পরবর্তীতে ডিসবার্সমেন্টের ক্ষেত্রেও প্রচলিত নিয়মনীতি জোরালোভাবে পরিপালন করা হয়।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন :  বিগত বছরগুলোতে আপনাদের সাফল্য?

এম. রিয়াজুল করিম : প্রিমিয়ার ব্যাংক তৃতীয় প্রজন্মের একটি ব্যাংক হিসেবে এর ২৪ বছরের পথচলা অত্যন্ত সমৃদ্ধ। পথযাত্রার শুরু থেকেই ব্যাংকটি দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের সারথি হয়েছে। অর্জনের স্বীকৃতি হিসেবে প্রিমিয়ার ব্যাংক বহু দেশি ও আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেয়েছে। গ্রাহকদের আস্থা অর্জনের মাধ্যমে আমরা দেশের প্রথম সারির একটি ব্যাংকে পরিণত হতে পেরেছি। আমাদের আমানতের পরিমাণ ২৯ হাজার কোটি টাকায় উন্নীত হয়েছে। শত শত উদ্যোক্তা তৈরির মাধ্যমে প্রিমিয়ার ব্যাংক প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে সমৃদ্ধিময় এক পথ খুলে দিয়েছে। প্রতিষ্ঠার দুই দশকে একটি শক্তিশালী ভিতের ওপর দাঁড়াতে পেরেছে আমাদের ব্যাংক। গত কয়েক বছরে আমরা সব সূচকেই ঈর্ষণীয় সাফল্য পেয়েছি। গত পাঁচ বছরে প্রিমিয়ার ব্যাংকের এসব সূচকে ৫০ শতাংশের বেশি প্রবৃদ্ধি হয়েছে। প্রিমিয়ার ব্যাংক অতীতের সিলেকটিভ টাইপ (বাছাইকৃত) ব্যাংকিং থেকে বেরিয়ে এসে বিগত চার-পাঁচ বছর ধরে এ ধারায় ব্যাপক পরিবর্তন এনেছে। এখানে উল্লেখ্য যে, ব্যাংকের চেয়ারম্যান ডা. এইচ বি এম ইকবালের মূল লক্ষ্য হচ্ছে, প্রিমিয়ার ব্যাংক গণমানুষের একটি ব্যাংক হিসেবে এদেশের গ্রামগঞ্জে তার সেবার পরিধি বিস্তৃত করবে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ব্যাংকিং সেবায় ২২ বছরের দ্বারপ্রান্তে আপনারা কেন আলাদা?

এম. রিয়াজুল করিম  : প্রিমিয়ার ব্যাংক লিমিটেডের  সম্পদের গুণগত মান ও দক্ষ কর্মীবাহিনী  অনন্য যা আমাদের একটি সুসংহত জায়গায় প্রতিষ্ঠিত করেছে। ব্যাংকের শুরু থেকে ব্যবসার কর্মযজ্ঞের লক্ষ্য ছিল করপোরেট গ্রাহকদের নিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়া। সে লক্ষ্যমাত্রার প্রচেষ্টা হিসেবে আমরা করপোরেট পোর্টফোলিওকে ডাইভার্সিফাই করে দেশের বৃহৎ জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে কর্মসংস্থান করার লক্ষ্যে আমরা শিল্পায়নের দিকে মনোনিবেশ করেছি। বস্ত্র ও তৈরি পোশাক খাতকে অগ্রাধিকার দিয়ে শিল্পায়নে উল্লেখযোগ্য বিনিয়োগ সুবিধা প্রদান করা হয়েছে। যদিও এটি আমাদের জন্য একটি চ্যালেঞ্জ ছিল। যা আমাদের বিশাল দক্ষ কর্মী বাহিনীর সাহসী প্রক্রিয়া ও বলিষ্ঠ পদক্ষেপ ও সুন্দর মনিটরিংয়ের মাধ্যমে সেই ব্যবসাকে আমরা সম্প্রসারণ করেছি। এর পরিপ্রেক্ষিতে আমরা গত বছর সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৪.১৩ বিলিয়নের (ইউএসডি) বাণিজ্য করেছি যা এ বছর এ পর্যন্ত প্রায় ৫.৩৯ বিলিয়নে (ইউএসডি) উন্নীত হয়েছে যা কি না বিগত বছরের তুলনায় প্রায় ৩০.৫১% বৃদ্ধি হয়েছে।  প্রিমিয়ার ব্যাংক লিমিটেড এ মুহূর্তে মার্কেটে আমদানির ক্ষেত্রে নিট উদ্বৃত্ত ব্যাংক হিসেবে ডলারের (ইউএসডি) জোগান দিয়ে থাকি। আমরা এসএমই খাতেও মনোনিবেশ করেছি এবং এর সাফল্য হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক আমরা পুরষ্কৃত হয়েছি। আমরা কৃষি খাতে সরকারের যে দৃঢ় প্রত্যয় তার সঙ্গে একত্রিত হয়ে এই খাতকে সম্প্রসারণের লক্ষ্যে এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আহ্বানে সাড়া দিয়ে আমরা মনোনিবেশ করেছি। এর অংশ হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার প্রায় শতভাগ আমরা অর্জন করেছি। আমাদের অল্টারনেট ডেলিভারি চ্যানেলের আরও সম্প্রসারণ করেছি। প্রতিনিয়ত নতুন নতুন প্রজেক্টের কাজ চলছে। আমাদের মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে যে কোনো গ্রাহক যে কোনো ব্যাংক ও মোবাইল ব্যাংক হিসেবে অর্থ স্থানান্তর, ইউটিলিটি বিল পরিশোধ, ক্রেডিট কার্ডের বিল পরিশোধ, মোবাইল রিচার্জসহ বিভিন্ন ধরনের ব্যাংকিং সেবা ঘরে বসে খুব সহজেই করা যাচ্ছে। যা কি না মার্কেটে ব্যাপক সাড়া দিয়েছে এবং আমরা এটিকে ক্রমবর্ধমান গ্রাহক পর্যায়ে পৌঁছে দেওয়ার জন্য অঙ্গীকারবদ্ধ। টেকনোলজিতে কোর ব্যাংকিংসহ আমাদের নতুন বিনিয়োগের কর্মপন্থা রয়েছে। আমরা মোবাইল ফিন্যানশিয়াল সার্ভিসের (এমএফএস) দিক থেকে অনেক এগিয়ে আছি। প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে বিভিন্ন সেবা প্রদান করে আসছি। ৬৮টি উপজেলায় আমাদের এজেন্ট পয়েন্ট আছে। 

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনাদের বাৎসরিক গ্রোথ সম্পর্কে বলুন।

এম. রিয়াজুল করিম : প্রিমিয়ার ব্যাংক লিমিটেডের সম্পদ ও আমানতের পোর্টফোলিও বর্তমানে (৩০.০৯.২০২২) যথাক্রমে ৩৮,২৮০.০০ কোটি টাকা এবং ২৯,১৩০.০০ কোটি টাকা যা গত বছর ছিল যথাক্রমে ২৬,৮৮৬.০০ কোটি টাকা এবং  ২৫,১৯৯.০০ কোটি টাকা, এ.ডি রেশিও ৭৪.২৬% যা গত বছর ছিল ৭৬.২২%। প্রিমিয়ার ব্যাংকের এলসিআর ১২৩.৯৬% যা গত বছর ছিল ১১৭.২১%, এনএফএসআর ১২৪.৫২% যা গত বছর ছিল  ১২২.৩৮% এবং খেলাপি ঋণের হার ২.৭৬%। আমাদের এডি রেশিও, এলসিআর, এনএফএসআর এবং খেলাপি ঋণের হার বাংলাদেশ ব্যাংকের স্ট্যান্ডার্ড অনুযায়ী খুব ভালো অবস্থানে আছে যা একটি ঈর্ষণীয় সাফল্য। ২০২১ সালে ব্যাংকের মোট মুনাফা ছিল ৮৩৮ কোটি টাকা, যা ২০২০ সালে ছিল ৬৭৯ কোটি টাকা, রিটার্ন অন ইকুইটি ১৬.৭৮% যা গত বছরের তুলনায় ১.৪৪% বেশি, ২০২১ সালের জন্য সম্মানিত পরিচালনা পর্ষদ ব্যাংকের শেয়ার হোল্ডারদের জন্য ১২.৫০% নগদ লভ্যাংশ এবং ১০.০০% শেয়ার লভ্যাংশসহ ২২.৫০% লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে যা বিগত বছরের তুলনার ব্যাংকের  শেয়ার হোল্ডারদের জন্য একটি ভালো লভ্যাংশ।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রামে সম্প্রসারণ হচ্ছে শেলটেক
চট্টগ্রামে সম্প্রসারণ হচ্ছে শেলটেক
মাকে নিয়ে বিকাশের আয়োজন
মাকে নিয়ে বিকাশের আয়োজন
ঈদের আগেই পাওয়া যাবে নতুন নোট
ঈদের আগেই পাওয়া যাবে নতুন নোট
এডিপিতে কমছে বিদেশি সহায়তা
এডিপিতে কমছে বিদেশি সহায়তা
খেলাপি ঋণ নীতিমালার কারণে ১৯ ব্যাংক লভ্যাংশ দেওয়ায় ব্যর্থ
খেলাপি ঋণ নীতিমালার কারণে ১৯ ব্যাংক লভ্যাংশ দেওয়ায় ব্যর্থ
সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে নতুন উপকারভোগী ৪ লাখ
সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে নতুন উপকারভোগী ৪ লাখ
সিটি ব্যাংকের শাখা ব্যবস্থাপক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
সিটি ব্যাংকের শাখা ব্যবস্থাপক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
এবার ৫ হাজার টন আম রপ্তানির টার্গেট
এবার ৫ হাজার টন আম রপ্তানির টার্গেট
জাপানের মিতসুবিশি গাড়ি তৈরি করছে র‌্যানকন
জাপানের মিতসুবিশি গাড়ি তৈরি করছে র‌্যানকন
জুলাই আন্দোলনে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য বরাদ্দ ৯৩৮ কোটি
জুলাই আন্দোলনে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য বরাদ্দ ৯৩৮ কোটি
ট্রাম্প ট্যারিফে বাংলাদেশের প্রস্তাব
ট্রাম্প ট্যারিফে বাংলাদেশের প্রস্তাব
বিমা কোম্পানিগুলোর পাওনা ৩ হাজার ৪২ কোটি
বিমা কোম্পানিগুলোর পাওনা ৩ হাজার ৪২ কোটি
সর্বশেষ খবর
সিরাজগঞ্জে হামলায় বৈষম্যবিরোধীর ৩ প্রতিনিধি আহত
সিরাজগঞ্জে হামলায় বৈষম্যবিরোধীর ৩ প্রতিনিধি আহত

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

যেসব দেশে হোয়াটসঅ্যাপ নিষিদ্ধ কিংবা ব্যবহার সীমিত
যেসব দেশে হোয়াটসঅ্যাপ নিষিদ্ধ কিংবা ব্যবহার সীমিত

১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে, বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে জানাল আবহাওয়া অফিস
তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে, বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে জানাল আবহাওয়া অফিস

১ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের ঋণ সহায়তা আজ পর্যালোচনা করবে আইএমএফ
পাকিস্তানের ঋণ সহায়তা আজ পর্যালোচনা করবে আইএমএফ

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল সোমবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল সোমবার

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার টাকা
এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার টাকা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে বন্ধ ‘দ্য ওয়ার’ নিউজ পোর্টাল, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রশ্নবিদ্ধ
ভারতে বন্ধ ‘দ্য ওয়ার’ নিউজ পোর্টাল, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রশ্নবিদ্ধ

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কষ্টিপাথরের মূর্তি উদ্ধার
কষ্টিপাথরের মূর্তি উদ্ধার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভিসা বাতিলের সুযোগ পাচ্ছেন হজযাত্রীরা
ভিসা বাতিলের সুযোগ পাচ্ছেন হজযাত্রীরা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচনের রোডম্যাপ দিন : ডা. জাহিদ
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচনের রোডম্যাপ দিন : ডা. জাহিদ

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'
'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের অভিযানে ১৩ আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী গ্রেফতার
পুলিশের অভিযানে ১৩ আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী গ্রেফতার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি
সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই স্পিরিটের’ সাথে প্রতারণাকারীরা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : শিবির সভাপতি
‘জুলাই স্পিরিটের’ সাথে প্রতারণাকারীরা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : শিবির সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি,  উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি, উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাওয়ালপিন্ডি স্টেডিয়ামে ড্রোন বিধ্বস্ত : স্থগিত নাহিদদের ম্যাচ
রাওয়ালপিন্ডি স্টেডিয়ামে ড্রোন বিধ্বস্ত : স্থগিত নাহিদদের ম্যাচ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের গুলিতে ভারতে নিহত ১৬
পাকিস্তানের গুলিতে ভারতে নিহত ১৬

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ল
সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা