শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৫, মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল, ২০২৫

যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক বৃদ্ধিতে খুলতে পারে রপ্তানির নতুন দুয়ার

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক বৃদ্ধিতে খুলতে পারে রপ্তানির নতুন দুয়ার

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্ক বৃদ্ধি বাংলাদেশের জন্য যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি সম্প্রসারণের দরজা খুলে দিতে পারে বলে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিওটিও) পর্যবেক্ষণে বলা হয়েছে। ডব্লিওটিও সচিবালয়ের সর্বশেষ গ্লোবাল ট্রেড আউটলুক ও পরিসংখ্যান প্রতিবেদনে এ পর্যবেক্ষণ তুলে ধরা হয়েছে। পর্যবেক্ষণে বলা হয়েছে, স্বল্পোন্নত দেশগুলো (এলডিসি) তাদের রপ্তানি দেখতে পাবে। কিছু স্বল্পোন্নত দেশ, যেমন- কম্বোডিয়া, বাংলাদেশ ও লেসোথো যুক্তরাষ্ট্রে তাদের রপ্তানি সম্প্রসারণ করতে পারে। কেননা তাদের রপ্তানি এমন পণ্যের ওপর নির্ভরশীল, যার একটি বড় অংশ চীন থেকে যুক্তরাষ্ট্র আমদানি করে। যেমন- পোশাক, টেক্সটাইল ও ইলেকট্রনিক সরঞ্জাম। প্রতিবেদন অনুসারে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের পাল্টা শুল্ক স্থগিতাদেশ অব্যাহত থাকলে চলতি বছরে বিশ্ব পণ্য বাণিজ্যের পরিমাণ শূন্য দশমিক ২ শতাংশ হ্রাস পেতে পারে। তবে পরিস্থিতির অবনতি হলে বাণিজ্যের পরিমাণ আরও দেড় শতাংশ হ্রাস পেতে পারে। শুল্ক বৃদ্ধি ও বাণিজ্যনীতি অনিশ্চয়তার (টিপিইউ) কারণে বিশ্ব বাণিজ্যের সম্ভাবনা তীব্রভাবে অবনতি হয়েছে। এতে আরও বলা হয়েছে, ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের ‘পাল্টা শুল্ক’ স্থগিতকরণসহ গৃহীত পদক্ষেপের ভিত্তিতে ২০২৫ সালে বিশ্ব পণ্য বাণিজ্যের পরিমাণ শূন্য দশমিক ২ শতাংশ হ্রাস পাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে, যা ২০২৬ সালে ২ দশমিক ৫ শতাংশের সামান্য পুনরুদ্ধারের ইঙ্গিত দেবে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৫ সালের জন্য নতুন প্রাক্কলন সাম্প্রতিক নীতি পরিবর্তন ছাড়া যে পরিমাণ হতো, তার চেয়ে প্রায় ৩ শতাংশ পয়েন্ট কম হবে। বছরের শুরু থেকে একটি উল্লেখযোগ্য বিপরীত চিত্র চিহ্নিত করে, যখন ডব্লিউটিওর অর্থনীতিবিদরা আশা করেছিলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে ২০২৫ সালে সামষ্টিক অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নতির মাধ্যমে অব্যাহত বাণিজ্য সম্প্রসারণ দেখা যাবে। প্রতিবেদন অনুসারে, পূর্বাভাসের ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃক বর্তমানে স্থগিত পাল্টা শুল্ক বাস্তবায়নে এবং মার্কিন-সংযুক্ত বাণিজ্য সম্পর্কের বাইরে বাণিজ্যনীতির অনিশ্চয়তার বিস্তৃত বিস্তার। এতে আরও বলা হয়েছে, যদি পাল্টা শুল্ক কার্যকর করা হয়, তাহলে বিশ্ব পণ্য বাণিজ্য বৃদ্ধি অতিরিক্ত শূন্য দশমিক ৬ শতাংশ পয়েন্ট কমিয়ে দেবে, যা স্বল্পোন্নত দেশগুলোর জন্য বিশেষ ঝুঁকি তৈরি করবে, যেখানে বাণিজ্যনীতি অনিশ্চয়তার (টিপিও) বিস্তার আরও শূন্য দশমিক ৮ শতাংশ কমিয়ে দেবে। একসঙ্গে পাল্টা শুল্ক ও টিপিওর বিস্তার চলতি বছরে বিশ্ব পণ্য বাণিজ্যের পরিমাণ দেড় শতাংশ হ্রাস করবে। ডব্লিওটিও আরও উল্লেখ করেছে, বাণিজ্য নীতিতে সাম্প্রতিক পরিবর্তনের অভূতপূর্ব প্রকৃতি অর্থনৈতিক পূর্বাভাসকারীদের জন্য একটি চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছে। কারণ সাম্প্রতিক ইতিহাসে সরাসরি তুলনামূলক এমন কোনো ঘটনা ঘটেনি। বর্তমানে যে তথ্য-উপাত্ত রয়েছে, তা পাল্টা শুল্কারোপের আগের।

ডব্লিওটিওর প্রতিবেদন সতর্ক করে দিয়েছে, যদিও পরিষেবা বাণিজ্য সরাসরি শুল্কের আওতাধীন নয়, তবে এটি প্রতিকূলভাবে প্রভাবিত হতে পারে। এর ব্যাখ্যায় বলা হয়েছে, পণ্য বাণিজ্যে শুল্ক বৃদ্ধির ফলে পরিবহন ও সরবরাহের মতো সংশ্লিষ্ট পরিষেবার চাহিদা কমে যায়। অন্যদিকে বৃহত্তর অনিশ্চয়তা ভ্রমণের ওপর বিবেচনামূলক ব্যয়কে হ্রাস করে এবং বিনিয়োগ-সম্পর্কিত পরিষেবাগুলোকে ধীর করে দেয়। সুতরাং বাণিজ্যিক পরিষেবাগুলোতে বিশ্বব্যাপী বাণিজ্যের পরিমাণ চলতি বছরে ৪ শতাংশ এবং ২০২৬ সালে ৪ দশমিক ১ শতাংশ বৃদ্ধি পেতে পারে, যা ৫ দশমিক ১ শতাংশ এবং ৪ দশমিক ৮ শতাংশের বেস লাইন অনুমানের অনেক কম।

উল্লেখ্য, প্রথমবারের মতো ডব্লিওটিওর গ্লোবাল ট্রেড আউটলুক ও পরিসংখ্যান প্রতিবেদনে পরিষেবা বাণিজ্যের জন্য পূর্বাভাস অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত এটি পণ্যদ্রব্য বাণিজ্যের অনুমানের ওপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করা হয়েছে। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ‘যুক্তরাষ্ট্র-চীন বাণিজ্যে ব্যাঘাতের ফলে ‘উল্লেখযোগ্য বাণিজ্য বিচ্যুতি ঘটতে পারে, যা চীনের কাছ থেকে প্রতিযোগিতা বৃদ্ধির বিষয়ে তৃতীয় বাজারগুলোর মধ্যে উদ্বেগ তৈরি করবে।’ বাণিজ্য পুনর্নির্দেশিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে উত্তর আমেরিকার বাইরের সব অঞ্চলে চীনা পণ্য রপ্তানি ৪ শতাংশ থেকে ৯ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, একই সময় চীন থেকে টেক্সটাইল, পোশাক ও বৈদ্যুতিক সরঞ্জামের মতো খাতে মার্কিন আমদানি তীব্র হ্রাস পাবে বলে আশা করা হচ্ছে, যা অন্যান্য সরবরাহকারীদের জন্য শূন্যতা পূরণ করতে সক্ষম নতুন রপ্তানি সুযোগ তৈরি করবে। ডব্লিওটিওর প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, বাণিজ্য সম্ভাবনার সাম্প্রতিক মন্দা ২০২৪ সালে একটি শক্তিশালী কর্মক্ষমতার পরে এসেছে, যখন বিশ্ব পণ্যদ্রব্য বাণিজ্যের পরিমাণ ২ দশমিক ৯ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে এবং বাণিজ্যিক পরিষেবা বাণিজ্য ৬ দশমিক ৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।

প্রতিবেদন অনুসারে, বাজার বিনিময় হারে বিশ্বব্যাপী জিডিপি ২ দশমিক ৮ শতাংশ বৃদ্ধি পাওয়ায় ২০১৭ সালের পর (মহামারি পরবর্তী প্রত্যাবর্তন বাদে) এটিই প্রথম বছর, যখন পণ্য বাণিজ্যের প্রবৃদ্ধি উৎপাদনকে ছাড়িয়ে গেছে। ডব্লিওটিওর অর্থনীতিবিদরা আশা করছেন, ২০২৫ সালে বাজার বিনিময় হারে বিশ্ব জিডিপি ২ দশমিক ২০ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে। মূল্যের দিক থেকে, বিশ্ব পণ্য রপ্তানি ২ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ২৪ দশমিক ৪৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারে দাঁড়িয়েছে, যা গড় রপ্তানি ও আমদানি মূল্যের হ্রাস নির্দেশ করে। আবার বাণিজ্যিক পরিষেবা রপ্তানির ৯ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ৮ দশমিক ৬৯ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারে দাঁড়িয়েছে, যা বিভিন্ন ক্ষেত্রে শক্তিশালী চাহিদা প্রতিফলিত করে।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্বল ব্যাংক ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন ক্ষমতা
দুর্বল ব্যাংক ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন ক্ষমতা
ওরস্যালাইন-এন এখন এসএমসি ওরস্যালাইন
ওরস্যালাইন-এন এখন এসএমসি ওরস্যালাইন
কমেছে ভারতে বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রে
কমেছে ভারতে বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রে
উপকূলের অর্থনীতি জোরদার কাঁকড়ায়
উপকূলের অর্থনীতি জোরদার কাঁকড়ায়
কার্বন নিঃসরণ কমাতে দরকার ৬৬০ কোটি ডলার
কার্বন নিঃসরণ কমাতে দরকার ৬৬০ কোটি ডলার
আলু রপ্তানি বেড়েছে চার গুণ
আলু রপ্তানি বেড়েছে চার গুণ
দুই প্যানেল ছাড়াও স্বতন্ত্র প্রার্থী ১৪ জন
দুই প্যানেল ছাড়াও স্বতন্ত্র প্রার্থী ১৪ জন
ভ্যাটমুক্ত রাখা হোক আইটি খাত
ভ্যাটমুক্ত রাখা হোক আইটি খাত
নবীন-প্রবীণ ও অভিজ্ঞদের লড়াই
নবীন-প্রবীণ ও অভিজ্ঞদের লড়াই
চট্টগ্রামে সম্প্রসারণ হচ্ছে শেলটেক
চট্টগ্রামে সম্প্রসারণ হচ্ছে শেলটেক
মাকে নিয়ে বিকাশের আয়োজন
মাকে নিয়ে বিকাশের আয়োজন
ঈদের আগেই পাওয়া যাবে নতুন নোট
ঈদের আগেই পাওয়া যাবে নতুন নোট
সর্বশেষ খবর
গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সেনানিবাসে আশ্রয় গ্রহণকারীদের প্রসঙ্গে সেনাবাহিনীর অবস্থান
গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সেনানিবাসে আশ্রয় গ্রহণকারীদের প্রসঙ্গে সেনাবাহিনীর অবস্থান

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচন চান অস্ট্রেলিয়ার ৪১ সিনেটর-এমপি
বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচন চান অস্ট্রেলিয়ার ৪১ সিনেটর-এমপি

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকার মানুষের মৌলিক স্বাধীনতা ঝুঁকিতে ফেলেছে
অন্তর্বর্তী সরকার মানুষের মৌলিক স্বাধীনতা ঝুঁকিতে ফেলেছে

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওষুধের দাম সরকার কর্তৃক নির্ধারণসহ চার দাবিতে ভোলায় মানববন্ধন
ওষুধের দাম সরকার কর্তৃক নির্ধারণসহ চার দাবিতে ভোলায় মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিয়াল মাদ্রিদ ছাড়ছেন লুকা মদরিচ
রিয়াল মাদ্রিদ ছাড়ছেন লুকা মদরিচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘চাঁদপুরে চাঁদাবাজি চলবে না’
‘চাঁদপুরে চাঁদাবাজি চলবে না’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টাকে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান
প্রধান উপদেষ্টাকে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যশোরে পৌর কৃষকদল সভাপতিকে গুলি করে হত্যা
যশোরে পৌর কৃষকদল সভাপতিকে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৪৬
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৪৬

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

এনবিআর বিলুপ্তির অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি
এনবিআর বিলুপ্তির অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা পেল আসামি গ্রেফতারের ক্ষমতা
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা পেল আসামি গ্রেফতারের ক্ষমতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীরে গোলাগুলিতে ভারতীয় সেনা নিহত
কাশ্মীরে গোলাগুলিতে ভারতীয় সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান সফর থেকে ছিটকে গেলেন সৌম্য
পাকিস্তান সফর থেকে ছিটকে গেলেন সৌম্য

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যারা জনগণকে ভয় পায় তারাই নির্বাচনকে প্রলম্বিত করতে চায় : প্রিন্স
যারা জনগণকে ভয় পায় তারাই নির্বাচনকে প্রলম্বিত করতে চায় : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঐক্যের ডাকে রাজুতে নতুন কর্মসূচি
ঐক্যের ডাকে রাজুতে নতুন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনে ভূমিধসে মৃত ২, নিখোঁজ ১৯
চীনে ভূমিধসে মৃত ২, নিখোঁজ ১৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর এখনই বিলুপ্ত হওয়ার সম্ভাবনা নেই: অর্থ মন্ত্রণালয়
এনবিআর এখনই বিলুপ্ত হওয়ার সম্ভাবনা নেই: অর্থ মন্ত্রণালয়

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মুন্সিগঞ্জে গৃহবধূ মিতু হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন
মুন্সিগঞ্জে গৃহবধূ মিতু হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের মিছিল : রিমান্ড শেষে ১০ জন কারাগারে
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের মিছিল : রিমান্ড শেষে ১০ জন কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবাসিক এলাকায় ভেঙে পড়ল বিমান, ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
আবাসিক এলাকায় ভেঙে পড়ল বিমান, ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে একই দামে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট
সারাদেশে একই দামে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আমরা এই সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে চাই না : গয়েশ্বর চন্দ্র
আমরা এই সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে চাই না : গয়েশ্বর চন্দ্র

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নেতা শম্ভু জেল হাজতে
আওয়ামী লীগ নেতা শম্ভু জেল হাজতে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ ফিরে আসার সম্ভাবনা নাই: ডা. তাহের
আওয়ামী লীগ ফিরে আসার সম্ভাবনা নাই: ডা. তাহের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতভাগ অনলাইনভিত্তিক ভূমিসেবা চালু হয়েছে : সিনিয়র সচিব
শতভাগ অনলাইনভিত্তিক ভূমিসেবা চালু হয়েছে : সিনিয়র সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুুন্সিগঞ্জে ১২০ টাকায় পুলিশে চাকরি পেলেন ২০ জন
মুুন্সিগঞ্জে ১২০ টাকায় পুলিশে চাকরি পেলেন ২০ জন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বীরগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত
বীরগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রলীগ নেতা রিপন-নাঈমসহ ১০ জন কারাগারে
ছাত্রলীগ নেতা রিপন-নাঈমসহ ১০ জন কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বজুড়ে আকাশযুদ্ধের হিসাব-নিকাশ পাল্টে দিতে পারে চীনের যে ড্রোন!
বিশ্বজুড়ে আকাশযুদ্ধের হিসাব-নিকাশ পাল্টে দিতে পারে চীনের যে ড্রোন!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আরব আমিরাতে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
আরব আমিরাতে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেঙে পড়ল যুদ্ধ জাহাজ, ক্ষেপে গেলেন কিম
ভেঙে পড়ল যুদ্ধ জাহাজ, ক্ষেপে গেলেন কিম

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিট খারিজ, মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথে বাধা নেই
রিট খারিজ, মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথে বাধা নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন থেকে পদত্যাগ করে ৩০ নেতাকর্মীর ছাত্রদলে যোগদান
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন থেকে পদত্যাগ করে ৩০ নেতাকর্মীর ছাত্রদলে যোগদান

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাওবাদী নিধনের নামে কাদের হত্যা করছে মোদি প্রশাসন?
মাওবাদী নিধনের নামে কাদের হত্যা করছে মোদি প্রশাসন?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রায়ের পরও ইশরাককে শপথ না পড়ালে আদালত অবমাননা হবে’
‘রায়ের পরও ইশরাককে শপথ না পড়ালে আদালত অবমাননা হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজারে আসছে ২০, ৫০ ও ১০০০ টাকার নতুন নোট
বাজারে আসছে ২০, ৫০ ও ১০০০ টাকার নতুন নোট

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সংশোধিত সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ অনুমোদন
সংশোধিত সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ অনুমোদন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালত চত্বরে মমতাজের ওপর ডিম নিক্ষেপ
আদালত চত্বরে মমতাজের ওপর ডিম নিক্ষেপ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করতে সক্ষম জাপানের ‘রেলগান’
হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করতে সক্ষম জাপানের ‘রেলগান’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পররাষ্ট্রসচিব হচ্ছেন আসাদ আলম সিয়াম
পররাষ্ট্রসচিব হচ্ছেন আসাদ আলম সিয়াম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে ভয়াবহ ঝড়ের কবলে ভারতের বিমান
মাঝ আকাশে ভয়াবহ ঝড়ের কবলে ভারতের বিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক পোস্টে যে বার্তা দিলেন জামায়াত আমির
ফেসবুক পোস্টে যে বার্তা দিলেন জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বজুড়ে আকাশযুদ্ধের হিসাব-নিকাশ পাল্টে দিতে পারে চীনের যে ড্রোন!
বিশ্বজুড়ে আকাশযুদ্ধের হিসাব-নিকাশ পাল্টে দিতে পারে চীনের যে ড্রোন!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে একই দামে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট
সারাদেশে একই দামে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের আক্রমণাত্মক আচরণের মুখেও শান্ত ছিলেন রামাফোসা
ট্রাম্পের আক্রমণাত্মক আচরণের মুখেও শান্ত ছিলেন রামাফোসা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দূতাবাসকর্মীকে হত্যা, কে এই সন্দেহভাজন হামলাকারী?
ইসরায়েলি দূতাবাসকর্মীকে হত্যা, কে এই সন্দেহভাজন হামলাকারী?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলন স্থগিত করলেন ইশরাক
আন্দোলন স্থগিত করলেন ইশরাক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫০ নারী ধর্ষণ: ৩ হাজার ভিডিওসহ চালক গ্রেফতার
৫০ নারী ধর্ষণ: ৩ হাজার ভিডিওসহ চালক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফ-মাহফুজের পদত্যাগের খবর না আসা পর্যন্ত লড়াই চলবে: ইশরাক
আসিফ-মাহফুজের পদত্যাগের খবর না আসা পর্যন্ত লড়াই চলবে: ইশরাক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতিহাস গড়ে বাংলাদেশকে সিরিজ হারের লজ্জা দিলো আরব-আমিরাত
ইতিহাস গড়ে বাংলাদেশকে সিরিজ হারের লজ্জা দিলো আরব-আমিরাত

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ঝড়ের আশঙ্কা
দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ঝড়ের আশঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় প্রবেশ করল ত্রাণবাহী ১০০ ট্রাক, পৌঁছায়নি সাধারণ মানুষের কাছে
গাজায় প্রবেশ করল ত্রাণবাহী ১০০ ট্রাক, পৌঁছায়নি সাধারণ মানুষের কাছে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারের প্রতি সহযোগিতা অব্যাহত রাখা কঠিন হবে’
‘নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারের প্রতি সহযোগিতা অব্যাহত রাখা কঠিন হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধ শেষে পুরো গাজা নিয়ন্ত্রণ করবে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু
যুদ্ধ শেষে পুরো গাজা নিয়ন্ত্রণ করবে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা খলিলুর রহমানের পদত্যাগ দাবি করলেন রিজভী
উপদেষ্টা খলিলুর রহমানের পদত্যাগ দাবি করলেন রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
আবারও ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের অধিকারভুক্ত নদীর পানি পাবে না পাকিস্তান, মোদির ঘোষণা
ভারতের অধিকারভুক্ত নদীর পানি পাবে না পাকিস্তান, মোদির ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারুন-শাওনসহ ১২ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হারুন-শাওনসহ ১২ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০টিরও বেশি হত্যাকাণ্ডে জড়িত সিরিয়াল কিলার 'ডা. ডেথ' গ্রেফতার
৫০টিরও বেশি হত্যাকাণ্ডে জড়িত সিরিয়াল কিলার 'ডা. ডেথ' গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনৈতিক সরকারের কাছে দ্রুত ক্ষমতা হস্তান্তর প্রয়োজন
রাজনৈতিক সরকারের কাছে দ্রুত ক্ষমতা হস্তান্তর প্রয়োজন

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেকটি এক-এগারোর ফাঁদে দেশ?
আরেকটি এক-এগারোর ফাঁদে দেশ?

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসার ভাঙছে তাসের ঘরের মতো
সংসার ভাঙছে তাসের ঘরের মতো

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানির পর এবার রেমিট্যান্সে ধাক্কা
রপ্তানির পর এবার রেমিট্যান্সে ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিস্ময়কর ২২০ বছরের সূর্যপুরী
বিস্ময়কর ২২০ বছরের সূর্যপুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট নগরজুড়ে আড্ডাবাজি কঠোর বিএনপি
সিলেট নগরজুড়ে আড্ডাবাজি কঠোর বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক সমর্থকরা মাঠ ছাড়বেন না
ইশরাক সমর্থকরা মাঠ ছাড়বেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ নেবে না ব্যর্থতার দায়
কেউ নেবে না ব্যর্থতার দায়

সম্পাদকীয়

১০ মিনিটের বৃষ্টিতে ডুবল চট্টগ্রাম
১০ মিনিটের বৃষ্টিতে ডুবল চট্টগ্রাম

নগর জীবন

আসছে সংকটকালের সংক্ষিপ্ত বাজেট
আসছে সংকটকালের সংক্ষিপ্ত বাজেট

পেছনের পৃষ্ঠা

অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত
অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত

প্রথম পৃষ্ঠা

মানব পাচার বন্ধে পদক্ষেপ চায় মালয়েশিয়া
মানব পাচার বন্ধে পদক্ষেপ চায় মালয়েশিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

করিডর নিয়ে কারও সঙ্গে কথা হয়নি, হবেও না
করিডর নিয়ে কারও সঙ্গে কথা হয়নি, হবেও না

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হচ্ছে বিমা কোম্পানির সিইও নিয়োগ
কঠিন হচ্ছে বিমা কোম্পানির সিইও নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়র ইস্যুতে রাজনীতিতে ভিন্ন মোড়
মেয়র ইস্যুতে রাজনীতিতে ভিন্ন মোড়

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টাদের পদত্যাগ দাবিতে পাল্টাপাল্টি
উপদেষ্টাদের পদত্যাগ দাবিতে পাল্টাপাল্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবছে নিচু এলাকা
ডুবছে নিচু এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

এনবিআরে অসহযোগ ঘোষণা, চার দাবি কর্মকর্তাদের
এনবিআরে অসহযোগ ঘোষণা, চার দাবি কর্মকর্তাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার একটি সংস্কারও করতে পারেনি
সরকার একটি সংস্কারও করতে পারেনি

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকার স্বপ্ন দেখছে
পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকার স্বপ্ন দেখছে

নগর জীবন

কোন নির্বাচন আগে সিদ্ধান্ত সরকারের
কোন নির্বাচন আগে সিদ্ধান্ত সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ গড়ার প্রত্যয়ে বৃহৎ পরিসরে অংশগ্রহণ করতে হবে
দেশ গড়ার প্রত্যয়ে বৃহৎ পরিসরে অংশগ্রহণ করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসি পুনর্গঠনের দাবি, গভীর ষড়যন্ত্র
ইসি পুনর্গঠনের দাবি, গভীর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসি পুনর্গঠন চায় এনসিপি
ইসি পুনর্গঠন চায় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

লুটপাট, নারী যাত্রীদের শ্লীলতাহানি
লুটপাট, নারী যাত্রীদের শ্লীলতাহানি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কারে আগ্রহ বিদেশিদের
সংস্কারে আগ্রহ বিদেশিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রখ্যাত নির্মাতাদের কালজয়ী ছবি
প্রখ্যাত নির্মাতাদের কালজয়ী ছবি

শোবিজ

ঈদ আনন্দমেলায় সাবিনা-শাকিব-পূজা
ঈদ আনন্দমেলায় সাবিনা-শাকিব-পূজা

শোবিজ

একসঙ্গে আটক ছয় চেয়ারম্যান
একসঙ্গে আটক ছয় চেয়ারম্যান

দেশগ্রাম