শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৫, মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল, ২০২৫

যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক বৃদ্ধিতে খুলতে পারে রপ্তানির নতুন দুয়ার

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক বৃদ্ধিতে খুলতে পারে রপ্তানির নতুন দুয়ার

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্ক বৃদ্ধি বাংলাদেশের জন্য যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি সম্প্রসারণের দরজা খুলে দিতে পারে বলে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিওটিও) পর্যবেক্ষণে বলা হয়েছে। ডব্লিওটিও সচিবালয়ের সর্বশেষ গ্লোবাল ট্রেড আউটলুক ও পরিসংখ্যান প্রতিবেদনে এ পর্যবেক্ষণ তুলে ধরা হয়েছে। পর্যবেক্ষণে বলা হয়েছে, স্বল্পোন্নত দেশগুলো (এলডিসি) তাদের রপ্তানি দেখতে পাবে। কিছু স্বল্পোন্নত দেশ, যেমন- কম্বোডিয়া, বাংলাদেশ ও লেসোথো যুক্তরাষ্ট্রে তাদের রপ্তানি সম্প্রসারণ করতে পারে। কেননা তাদের রপ্তানি এমন পণ্যের ওপর নির্ভরশীল, যার একটি বড় অংশ চীন থেকে যুক্তরাষ্ট্র আমদানি করে। যেমন- পোশাক, টেক্সটাইল ও ইলেকট্রনিক সরঞ্জাম। প্রতিবেদন অনুসারে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের পাল্টা শুল্ক স্থগিতাদেশ অব্যাহত থাকলে চলতি বছরে বিশ্ব পণ্য বাণিজ্যের পরিমাণ শূন্য দশমিক ২ শতাংশ হ্রাস পেতে পারে। তবে পরিস্থিতির অবনতি হলে বাণিজ্যের পরিমাণ আরও দেড় শতাংশ হ্রাস পেতে পারে। শুল্ক বৃদ্ধি ও বাণিজ্যনীতি অনিশ্চয়তার (টিপিইউ) কারণে বিশ্ব বাণিজ্যের সম্ভাবনা তীব্রভাবে অবনতি হয়েছে। এতে আরও বলা হয়েছে, ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের ‘পাল্টা শুল্ক’ স্থগিতকরণসহ গৃহীত পদক্ষেপের ভিত্তিতে ২০২৫ সালে বিশ্ব পণ্য বাণিজ্যের পরিমাণ শূন্য দশমিক ২ শতাংশ হ্রাস পাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে, যা ২০২৬ সালে ২ দশমিক ৫ শতাংশের সামান্য পুনরুদ্ধারের ইঙ্গিত দেবে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৫ সালের জন্য নতুন প্রাক্কলন সাম্প্রতিক নীতি পরিবর্তন ছাড়া যে পরিমাণ হতো, তার চেয়ে প্রায় ৩ শতাংশ পয়েন্ট কম হবে। বছরের শুরু থেকে একটি উল্লেখযোগ্য বিপরীত চিত্র চিহ্নিত করে, যখন ডব্লিউটিওর অর্থনীতিবিদরা আশা করেছিলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে ২০২৫ সালে সামষ্টিক অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নতির মাধ্যমে অব্যাহত বাণিজ্য সম্প্রসারণ দেখা যাবে। প্রতিবেদন অনুসারে, পূর্বাভাসের ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃক বর্তমানে স্থগিত পাল্টা শুল্ক বাস্তবায়নে এবং মার্কিন-সংযুক্ত বাণিজ্য সম্পর্কের বাইরে বাণিজ্যনীতির অনিশ্চয়তার বিস্তৃত বিস্তার। এতে আরও বলা হয়েছে, যদি পাল্টা শুল্ক কার্যকর করা হয়, তাহলে বিশ্ব পণ্য বাণিজ্য বৃদ্ধি অতিরিক্ত শূন্য দশমিক ৬ শতাংশ পয়েন্ট কমিয়ে দেবে, যা স্বল্পোন্নত দেশগুলোর জন্য বিশেষ ঝুঁকি তৈরি করবে, যেখানে বাণিজ্যনীতি অনিশ্চয়তার (টিপিও) বিস্তার আরও শূন্য দশমিক ৮ শতাংশ কমিয়ে দেবে। একসঙ্গে পাল্টা শুল্ক ও টিপিওর বিস্তার চলতি বছরে বিশ্ব পণ্য বাণিজ্যের পরিমাণ দেড় শতাংশ হ্রাস করবে। ডব্লিওটিও আরও উল্লেখ করেছে, বাণিজ্য নীতিতে সাম্প্রতিক পরিবর্তনের অভূতপূর্ব প্রকৃতি অর্থনৈতিক পূর্বাভাসকারীদের জন্য একটি চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছে। কারণ সাম্প্রতিক ইতিহাসে সরাসরি তুলনামূলক এমন কোনো ঘটনা ঘটেনি। বর্তমানে যে তথ্য-উপাত্ত রয়েছে, তা পাল্টা শুল্কারোপের আগের।

ডব্লিওটিওর প্রতিবেদন সতর্ক করে দিয়েছে, যদিও পরিষেবা বাণিজ্য সরাসরি শুল্কের আওতাধীন নয়, তবে এটি প্রতিকূলভাবে প্রভাবিত হতে পারে। এর ব্যাখ্যায় বলা হয়েছে, পণ্য বাণিজ্যে শুল্ক বৃদ্ধির ফলে পরিবহন ও সরবরাহের মতো সংশ্লিষ্ট পরিষেবার চাহিদা কমে যায়। অন্যদিকে বৃহত্তর অনিশ্চয়তা ভ্রমণের ওপর বিবেচনামূলক ব্যয়কে হ্রাস করে এবং বিনিয়োগ-সম্পর্কিত পরিষেবাগুলোকে ধীর করে দেয়। সুতরাং বাণিজ্যিক পরিষেবাগুলোতে বিশ্বব্যাপী বাণিজ্যের পরিমাণ চলতি বছরে ৪ শতাংশ এবং ২০২৬ সালে ৪ দশমিক ১ শতাংশ বৃদ্ধি পেতে পারে, যা ৫ দশমিক ১ শতাংশ এবং ৪ দশমিক ৮ শতাংশের বেস লাইন অনুমানের অনেক কম।

উল্লেখ্য, প্রথমবারের মতো ডব্লিওটিওর গ্লোবাল ট্রেড আউটলুক ও পরিসংখ্যান প্রতিবেদনে পরিষেবা বাণিজ্যের জন্য পূর্বাভাস অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত এটি পণ্যদ্রব্য বাণিজ্যের অনুমানের ওপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করা হয়েছে। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ‘যুক্তরাষ্ট্র-চীন বাণিজ্যে ব্যাঘাতের ফলে ‘উল্লেখযোগ্য বাণিজ্য বিচ্যুতি ঘটতে পারে, যা চীনের কাছ থেকে প্রতিযোগিতা বৃদ্ধির বিষয়ে তৃতীয় বাজারগুলোর মধ্যে উদ্বেগ তৈরি করবে।’ বাণিজ্য পুনর্নির্দেশিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে উত্তর আমেরিকার বাইরের সব অঞ্চলে চীনা পণ্য রপ্তানি ৪ শতাংশ থেকে ৯ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, একই সময় চীন থেকে টেক্সটাইল, পোশাক ও বৈদ্যুতিক সরঞ্জামের মতো খাতে মার্কিন আমদানি তীব্র হ্রাস পাবে বলে আশা করা হচ্ছে, যা অন্যান্য সরবরাহকারীদের জন্য শূন্যতা পূরণ করতে সক্ষম নতুন রপ্তানি সুযোগ তৈরি করবে। ডব্লিওটিওর প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, বাণিজ্য সম্ভাবনার সাম্প্রতিক মন্দা ২০২৪ সালে একটি শক্তিশালী কর্মক্ষমতার পরে এসেছে, যখন বিশ্ব পণ্যদ্রব্য বাণিজ্যের পরিমাণ ২ দশমিক ৯ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে এবং বাণিজ্যিক পরিষেবা বাণিজ্য ৬ দশমিক ৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।

প্রতিবেদন অনুসারে, বাজার বিনিময় হারে বিশ্বব্যাপী জিডিপি ২ দশমিক ৮ শতাংশ বৃদ্ধি পাওয়ায় ২০১৭ সালের পর (মহামারি পরবর্তী প্রত্যাবর্তন বাদে) এটিই প্রথম বছর, যখন পণ্য বাণিজ্যের প্রবৃদ্ধি উৎপাদনকে ছাড়িয়ে গেছে। ডব্লিওটিওর অর্থনীতিবিদরা আশা করছেন, ২০২৫ সালে বাজার বিনিময় হারে বিশ্ব জিডিপি ২ দশমিক ২০ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে। মূল্যের দিক থেকে, বিশ্ব পণ্য রপ্তানি ২ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ২৪ দশমিক ৪৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারে দাঁড়িয়েছে, যা গড় রপ্তানি ও আমদানি মূল্যের হ্রাস নির্দেশ করে। আবার বাণিজ্যিক পরিষেবা রপ্তানির ৯ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ৮ দশমিক ৬৯ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারে দাঁড়িয়েছে, যা বিভিন্ন ক্ষেত্রে শক্তিশালী চাহিদা প্রতিফলিত করে।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজস্ব আদায়ে কঠোর হচ্ছে এনবিআর
রাজস্ব আদায়ে কঠোর হচ্ছে এনবিআর
ঈদের আনন্দে এপেক্সের নতুন নাম্বার ওয়ান স্টাইল কালেকশন
ঈদের আনন্দে এপেক্সের নতুন নাম্বার ওয়ান স্টাইল কালেকশন
সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স গ্রহীতাদের পুরস্কৃত করল বিকাশ
সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স গ্রহীতাদের পুরস্কৃত করল বিকাশ
কমেছে সামাজিক নিরাপত্তায় বরাদ্দ, বেড়েছে ভাতা
কমেছে সামাজিক নিরাপত্তায় বরাদ্দ, বেড়েছে ভাতা
আশানুর রহমান সিটি ব্যাংকের নতুন ডিএমডি
আশানুর রহমান সিটি ব্যাংকের নতুন ডিএমডি
ভারতের কাছে তিন মাস সময় চায় বিজিএমইএ
ভারতের কাছে তিন মাস সময় চায় বিজিএমইএ
এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে রেমিট্যান্স ১ লাখ ৮১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে রেমিট্যান্স ১ লাখ ৮১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
১০ মাসে রাজস্ব আদায়ে ঘাটতি ৭১ হাজার কোটি টাকা
১০ মাসে রাজস্ব আদায়ে ঘাটতি ৭১ হাজার কোটি টাকা
খাদ্যে ভর্তুকি ৩১ শতাংশ বাড়াতে চায় সরকার
খাদ্যে ভর্তুকি ৩১ শতাংশ বাড়াতে চায় সরকার
দুর্বল ব্যাংক ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন ক্ষমতা
দুর্বল ব্যাংক ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন ক্ষমতা
ওরস্যালাইন-এন এখন এসএমসি ওরস্যালাইন
ওরস্যালাইন-এন এখন এসএমসি ওরস্যালাইন
কমেছে ভারতে বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রে
কমেছে ভারতে বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রে
সর্বশেষ খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস

এই মাত্র | মুক্তমঞ্চ

সড়ক দুর্ঘটনায় ইবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় ইবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সব দ্রুত করার জন‍্য তাগিদ আলোন্সোর
সব দ্রুত করার জন‍্য তাগিদ আলোন্সোর

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ মুজিবের মতো হাসিনাও একদলীয় ব্যবস্থার পুনঃপ্রবর্তন করেছিল : তারেক রহমান
শেখ মুজিবের মতো হাসিনাও একদলীয় ব্যবস্থার পুনঃপ্রবর্তন করেছিল : তারেক রহমান

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের কোচের দায়িত্ব ছাড়ার কারণ জানালেন কার্স্টেন
পাকিস্তানের কোচের দায়িত্ব ছাড়ার কারণ জানালেন কার্স্টেন

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে বাধ্যতামূলক মাস্ক-স্যানিটাইজার
এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে বাধ্যতামূলক মাস্ক-স্যানিটাইজার

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বাস-কাভার্ডভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ৩
কক্সবাজারে বাস-কাভার্ডভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ৩

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জেমিনির নতুন ফিচারে থাকছে যে নতুন সুবিধা
জেমিনির নতুন ফিচারে থাকছে যে নতুন সুবিধা

৪০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবতাবিরোধী অপরাধ: শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে শুনানি আজ
মানবতাবিরোধী অপরাধ: শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে শুনানি আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ ওভারে ৮১ রান দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে ম্যাককার্থি
৪ ওভারে ৮১ রান দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে ম্যাককার্থি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত ৭৯ জন
বরগুনায় ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত ৭৯ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কোন কারণে পার্টি এড়িয়ে চলেন কারিনা
কোন কারণে পার্টি এড়িয়ে চলেন কারিনা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অ্যাতলেতিকো মাদ্রিদের জালে গোল উৎসব পিএসজির
অ্যাতলেতিকো মাদ্রিদের জালে গোল উৎসব পিএসজির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাদক কারবারের টাকা নিয়ে দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
মাদক কারবারের টাকা নিয়ে দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅভ্যুত্থানে তাইম-হৃদয় হত্যা : ২ মাসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ
গণঅভ্যুত্থানে তাইম-হৃদয় হত্যা : ২ মাসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুন)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতকে কেউ অসুন্দর করলে ব্যবস্থা: চসিক মেয়র
পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতকে কেউ অসুন্দর করলে ব্যবস্থা: চসিক মেয়র

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও পরিবেশ বিপর্যয় : ইসলামী নির্দেশনা
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও পরিবেশ বিপর্যয় : ইসলামী নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সোনারগাঁয়ে ওলামা দলের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত
সোনারগাঁয়ে ওলামা দলের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লন্ডনের বৈঠকে দেশের সার্বিক প্রেক্ষাপট আলোচনায় ছিল : আমীর খসরু
লন্ডনের বৈঠকে দেশের সার্বিক প্রেক্ষাপট আলোচনায় ছিল : আমীর খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থিরতা-স্থবিরতায় নাজুক অর্থনীতি
অস্থিরতা-স্থবিরতায় নাজুক অর্থনীতি

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা
জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা
পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর
নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে
ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা