ট্রাম্পের মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে সফল হবেন না ব্যর্থ, তা সময়ই বলবে। তবে তিনি যে ব্যতিক্রমী হবেন তা এখনই বলে দেওয়া যায়। রাজনীতির সঙ্গে কূটনীতির ফারাকটা বিস্তর। সেখানেও বেলাগাম হয়ে ওঠার ইঙ্গিত দিয়ে রাখলেন আমেরিকার নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট।
না-হলে আমেরিকায় ব্রিটেনের রাষ্ট্রদূত কাকে করা উচিত, সে বিষয়ে থেরেসা মে সরকারকে পরামর্শ দিতে যান ট্রাম্প ? অবিশ্বাস্য হলেও সেই কাণ্ডই ঘটিয়েছেন আমেরিকার ভাবী প্রেসিডেন্ট।
তার সেই ইচ্ছের কথা টুইট করে জানিয়েও দিয়েছেন ট্রাম্প। 'অনেকেই নাইজেল ফারাজকে আমেরিকায় ব্রিটেনের রাষ্ট্রদূত হিসেবে দেখতে চাইছেন। ওই পদে ও দুর্দান্ত কাজ করবে।'
নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট'র এ টুইটে অনেকেরই চক্ষু চড়কগাছ। কূটনীতির দুনিয়ায় এমন ইচ্ছে -অনিচ্ছের কথা কেউ কখনও শোনেননি। এ তো ব্রিটেনের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক গলানো !
ইউ কে ইন্ডিপেন্ডেস পার্টি (ইউকেআইপি)-র নেতা নাইজেল ফারাজ ট্রাম্পের দীর্ঘদিনের বন্ধু।