শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫১, রবিবার, ১২ মার্চ, ২০১৭

ধর্ষণের অভিযোগ করে হেনস্থার শিকার রোহিঙ্গা নারী

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ধর্ষণের অভিযোগ করে হেনস্থার শিকার রোহিঙ্গা নারী

রাখাইনে ধর্ষণের শিকার এক নারী যখন ধর্ষণের অভিযোগ করেন তখন দেশটির নেত্রী অং সান সূচির দপ্তর থেকে বলা হয়েছিল তিনি মিথ্যা বলছেন এবং প্রতিশোধপরায়ণ সৈন্যরা তাকে হেনস্থা করেছিল। বাংলাদেশে কুতুপালং শরণার্থী শিবিরে জামালিদা বেগমের সঙ্গে কথা বলেছেন বিবিসির প্রতিবেদক জোনা ফিশার। তার প্রতিবেদনটি তুলে ধরা হল:

মাটিতে দুপা মুড়ে বসে ২৫ বছরের জামালিদা বেগম বলছিলেন, উত্তর পশ্চিম মিয়ানমারের পিয়াউং পায়েক গ্রামে তার স্বামীকে সৈন্যরা গুলি করে মারার পরের দিনগুলোতে কী ঘটেছিল। জামালিদা তার দুই সন্তানকে নিয়ে পালিয়ে যান এবং দূরে দাঁড়িয়ে দেখেন সেনাবাহিনী গ্রামের বাড়িতে আগুন লাগিয়ে দিচ্ছে। উপগ্রহে তোলা ছবিতে দেখা যায় অন্তত ৮৫টি বাড়ি পুড়ে গেছে।

পাঁচদিন পরে কয়েকজন প্রতিবেশীকে নিয়ে তিনি ফিরে আসেন এবং দেখেন তার বাড়ি ও জিনিসপত্র সব নষ্ট হয়ে গেছে। যে অল্প কটি বাড়ি অক্ষত ছিল সেখানে তারা একসঙ্গে আশ্রয় নেন। কিন্তু পরের দিন ভোরে সৈন্যরা ফিরে আসে।

তিনি বলেন, "ওরা ৩০ জন নারীকে বেছে নেয়। অর্ধেকের বয়স ১২ থেকে ১৫র মধ্যে। সৈন্যরা আমাদের গ্রামের স্কুলে নিয়ে যায়। এরপর ওই ৩০জনের মধ্যে থেকে তারা চারজনকে বেছে নেয়।"
 
"আমি আর তিনজন অল্পবয়েসী মেয়ে। আমাদের আলাদা করে দেওয়া হয়। সৈন্যরা আমাকে স্কুলের পূব দিকে পুকুরধারে নিয়ে যায়। অন্য সাতজন সৈন্য বাকি তিনজনকে স্কুলের দক্ষিণ দিকে পাহাড়ে নিয়ে যায়।"

"ওরা চিৎকার করে আমাকে আমার শার্ট আর থামি (লুঙ্গি জাতীয় পোশাক) খুলতে বলে। আমি রাজি না হলে আমাকে মারতে শুরু করে, আমার জামা ধরে টেনে আমাকে মাটিতে ঠেলে ফেলে দেয়। তিনজন সৈন্য আমাকে এক ঘন্টা ধরে ধর্ষণ ও অত্যাচার করে। আমাদের শরীরের নিচের অংশ রক্তে ভেসে যাচ্ছিল। আমার পায়ের পেশীতে টান ধরেছিল। ওরা আমার চোখে ঘুষি মেরে বলে আমি ওদের দিকে তাকিয়ে আছি। আমার চোখে মারের চোটে কয়লার আগুনের মত লাল হয়ে গিয়েছিল। আমাকে রক্তাক্ত অবস্থায় ফেলে রেখে ওরা জিপে করে চলে যায়।"

গত বছর ৯ অক্টোবর রোহিঙ্গা জঙ্গীরা মিয়ানমারের তিনটি পুলিশ চৌকিতে আক্রমণ চালানোর পর সৈন্যদের উত্তর রাখাইনে "নির্মূল অভিযানে" পাঠানো হয়। ওই আক্রমণে নয়জন পুলিশ সদস্য মারা যায়। এরপর মানবাধিকার লংঘনের ব্যাপক অভিযোগ ওঠে, যার মধ্যে ছিল ধর্ষণের বহু অভিযোগ।

মিয়ানমারে মানবাধিকার নিয়ে দীর্ঘদিন আন্দোলন চালিয়ে আসা দেশটির নেত্রী অং সান সূচি এসব অভিযোগ অস্বীকার করেন এবং জোর দিয়ে বলেন সৈন্যরা আইনের মধ্যে থেকেই কাজ করছে। একই সঙ্গে নিরপেক্ষ সাংবাদিক বা পর্যবেক্ষকদের সেখানে ঢুকতে বাধা দেয়া হয়।

তবে তীব্র প্রতিবাদের মুখে একটি তদন্তকারী দল গঠন করেন তিনি এবং ১১ ডিসেম্বর তারা পিয়াউং পায়েক গ্রামে ঢোকে। ওই তদন্তকারী দলের একমাত্র মহিলা সদস্য ড: থে থে জিন, যিনি মিয়ানমারের মহিলাবিষয়ক ফেডারেশনের চেয়ারম্যান তার চাপে জামালিদা প্রথম দিকে রাজি না হলেও পরে কথা বলতে রাজি হন।

জামালিদা জানান "তিনি বলেন আমরা তোমার কোনো ক্ষতি করব না, ধর্ষিতা ও নির্যাতিতা নারীদের নিয়ে এসো। এরপর আমি তাদের সবকিছু বলি, ওরা রেকর্ড করে।"

জামালিদার সঙ্গে তাদের কথোপকথন তদন্তকারী দল ভিডিও করে। এবং ওই ছবির সাত মিনিট অংশ টেলিভিশনে দেখানো হয়। অবিশ্বাস্য ছিল ওই ভিডিওচিত্র। জামালিদাকে যেভাবে অনুবাদক শাসাচ্ছিল শুধু সেটার কারণেই নয়, বার্মার রাষ্ট্রীয় সম্প্রচার মাধ্যম জামালিদা তার ভাষায় তদন্তকারীদের কী বলছে তা অনুবাদও করছিল না।

তার বক্তব্য পুরো অনুবাদ করার পর এটা স্পষ্ট হয়ে ওঠে যে সেখানে যে ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছিল তার জোরালো তথ্যপ্রমাণ রয়েছে। ওই ছবিতে জামালিদা বলছে সৈন্যরা তিনটি মেয়েকে জঙ্গলের ভেতর নিয়ে যাওয়া হয়।

অনুবাদক বলে, "ওই মেয়েদের যে ধর্ষণ করা হয়েছে কীনা তা কি তুমি দেখেছ?"
"দেখি নি," ছিল জামালিদার উত্তর।
"তাহলে সেটা সত্যি নয়," অনুবাদক চিৎকার করে ওঠে।
"হ্যাঁ-ও বলা যায়, না-ও বলা যায়," বলে জামালিদা। "ওদের শরীরের এই অংশ দিয়ে রক্ত ঝরছিল," জামালিদা তার দুই পায়ের মাঝের অংশ দেখিয়ে বলে।
"সেটা বলো না, সেটা বলো না, বলো না ওদের রক্তপাত হচ্ছিল, সোজা বলো ওদের ধর্ষণ করা হয়েছে তুমি দেখেছ কীনা?" অনুবাদক উত্তর দেয়।
এরপর অনুবাদক তদন্তকারীদের বলে জামালিদা বলছে মহিলাদের ধর্ষিতা হতে সে দেখেনি।
টিভিতে জামালিদা বেগম
জামালিদাকে সরাসরি জিজ্ঞেস করা হয় তাকে ধর্ষণ করা হয়েছিল কীনা। সে তদন্তকারীদের বলে সৈন্যরা তাকে নিয়ে গিয়ে, তার কাপড়চোপড় খুলে ফেলে তাকে নির্যাতন করেছে। "সরাসরি ধর্ষণ করেনি।"
অনুবাদক বলে, "ওকে ধর্ষণ করা হয়নি ।"
পরিস্থিতি এরপর জটিল হয়ে ওঠে। দশদিন পর আবার জামালিদার ছবি তোলা হয়। এবার পিয়াউং পায়েকের সরকারের পছন্দের কিছু সাংবাদিক ছবি তুলতে আসে।
জামালিদাকে ডেকে আনা হয়। একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি করে জামালিদা। কেবল সেইবার সে বলে তাকে ধর্ষণ করা হয়েছে।
তার দুবারের কথার গরমিল সঙ্গে সঙ্গে তুলে ধরা হয় অং সান সূচির দপ্তর থেকে। তার দপ্তর থেকে সেই সময় জোরেসোরে দাবি করা হচ্ছিল রাখাইনে নৃশংসতার খবরগুলো সব "ভুয়া"।
জামালিদাকে মিয়ানমারের টেলিভিশনে দেখানো হয় এবং তাকে মিথ্যাবাদী হিসাবে তুলে ধরা হয়।
অং সান সূচির ফেসবুক পাতায় বড় ছবির ব্যানারে তার কাহিনিকে মিথ্যাচারের বড় উদাহরণ হিসাবে তুলে ধরে হয়।

তাহলে সত্যটা কী?
বিবিসির সংবাদদাতা জোনা ফিশার জানান, আমি জামালিদার সঙ্গে কথা বলেছি। তার জবানবন্দী বিস্তারিত এবং বিশ্বাসযোগ্য। সাংবাদিক ও তদন্তকারীদের সে যা বলেছে তার মধ্যে মিল রয়েছে- শুধুমাত্র ওই একটি তথ্য ছাড়া। আমার মনে হয়েছে সে সত্যি বলছে।
আমি তাকে ওই গরমিল বিষয়ে জিজ্ঞেস করেছিলাম। সে জোর দিয়ে বলেছে সরকারি তদন্তকারীকে সে ধর্ষণের কথাই বলেছিল। কিন্তু একজন অনুবাদক চিৎকার করছিল ও তাকে মারধোরের হুমকি দিচ্ছিল।
"ওরা সবাইকে বলেছে আমাদের ধর্ষণ করা হয়নি, নির্যাতন করা হয়নি। আমাদের দেশে ন্যায় বিচার বলে কিছু নেই," বলেছেন জামালিদা।
থে থে জিন যে বলেছিলেন মুখ খোলার জন্য কাউকে শাস্তি দেয়া হবে না তা ছিল শুধু ফাঁকা বুলি।
সৈন্যরা জামালিদাকে খুঁজতে এসেছিল যখন, তখন যে ভিন গ্রামে পালিয়ে গিয়েছিল। সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার পর জামালিদা বুঝতে পারে সেখানেও সে নিরাপদ নয়।
"সৈন্যরা সব মহিলাদের উঠোনে জড়ো করেছিল আমাকে খুঁজে বের করার জন্য, আমার ছবি দেখাচ্ছিল সবাইকে। ভয়ে আমি জঙ্গলে লুকিয়েছিলাম," জামালিদা জানায়।
দিনের পর দিন পালিয়ে বেড়ানো সহ্য করতে না পেরে জামালিদা নাফ নদী পার হয়ে বাংলাদেশে পালিয়ে যায়।
আমি থেন থেনে জিনের সঙ্গেও কথা বলেছি। তিনি বলেছিলেন জামালিদার সঙ্গে কথা বলার কথা তার মনে নেই। সৈন্যরা হয়ত তাকে খুঁজছিল, কিন্তু সেটা তাকে সুরক্ষা দেওয়ার জন্য হয়রানি করার জন্য নয়।

 

বিডি প্রতিদিন/১২ মার্চ ২০১৭/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
এক্সের প্রধান নির্বাহীর পদত্যাগ
এক্সের প্রধান নির্বাহীর পদত্যাগ
পোপের সঙ্গে শান্তি আলোচনা জেলেনস্কির
পোপের সঙ্গে শান্তি আলোচনা জেলেনস্কির
আবারও পুতিনের ওপর ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
আবারও পুতিনের ওপর ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি
নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি
ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!
ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!
তাপপ্রবাহ জনিত কারণে ১০ দিনেই ইউরোপে ২৩০০ মানুষের মৃত্যু?
তাপপ্রবাহ জনিত কারণে ১০ দিনেই ইউরোপে ২৩০০ মানুষের মৃত্যু?
রাজস্থানে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় দুই পাইলট নিহত, তদন্ত কমিটি গঠন
রাজস্থানে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় দুই পাইলট নিহত, তদন্ত কমিটি গঠন
‘একই সাথে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবেলার ক্ষমতা ইরানের আছে’
‘একই সাথে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবেলার ক্ষমতা ইরানের আছে’
র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক
র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক
স্পেনের আদালতে নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের তদন্ত শুরু
স্পেনের আদালতে নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের তদন্ত শুরু
মার্কিন বিমানবন্দরে যাত্রীদের নিরাপত্তা তল্লাশির নিয়মে পরিবর্তন
মার্কিন বিমানবন্দরে যাত্রীদের নিরাপত্তা তল্লাশির নিয়মে পরিবর্তন
টেক্সাসে মৃতের সংখ্যা ১১১ ছাড়াল, নিখোঁজ ১৬১,
টেক্সাসে মৃতের সংখ্যা ১১১ ছাড়াল, নিখোঁজ ১৬১,
সর্বশেষ খবর
পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে পা পিছলে পড়ে দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে পা পিছলে পড়ে দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

প্লাবিত হচ্ছে একের পর এক গ্রাম, আশ্রয়কেন্দ্রে হাজারো মানুষ
প্লাবিত হচ্ছে একের পর এক গ্রাম, আশ্রয়কেন্দ্রে হাজারো মানুষ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রিয়ালকে উড়িয়ে দিয়ে ফাইনালে পিএসজি
রিয়ালকে উড়িয়ে দিয়ে ফাইনালে পিএসজি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে বাস পুকুরে পড়ে নিহত ২, আহত ২০
রংপুরে বাস পুকুরে পড়ে নিহত ২, আহত ২০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ৬ কেজি ওজন কমেছে এমবাপ্পের
খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ৬ কেজি ওজন কমেছে এমবাপ্পের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতের উদ্যোগে রামচন্দ্রপুর স্বাস্থ্য কেন্দ্রে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান
জামায়াতের উদ্যোগে রামচন্দ্রপুর স্বাস্থ্য কেন্দ্রে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টি দলে সাইফউদ্দিনকে নেওয়ার কারণ জানালেন অধিনায়ক লিটন
টি-টোয়েন্টি দলে সাইফউদ্দিনকে নেওয়ার কারণ জানালেন অধিনায়ক লিটন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক্সের প্রধান নির্বাহীর পদত্যাগ
এক্সের প্রধান নির্বাহীর পদত্যাগ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান এখন আরও পরিপক্ব ও যোগ্য নেতা: মান্না
তারেক রহমান এখন আরও পরিপক্ব ও যোগ্য নেতা: মান্না

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রপতির কাছে সৌদি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ
রাষ্ট্রপতির কাছে সৌদি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোপের সঙ্গে শান্তি আলোচনা জেলেনস্কির
পোপের সঙ্গে শান্তি আলোচনা জেলেনস্কির

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্থগিত হলো কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের পরীক্ষা
স্থগিত হলো কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের পরীক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে ডিসি-এসপি পদে রদবদল হবে
নির্বাচনের আগে ডিসি-এসপি পদে রদবদল হবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের অপরাধ থেকে সুন্দরবনকে মুক্ত রাখতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশ
সব ধরনের অপরাধ থেকে সুন্দরবনকে মুক্ত রাখতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
কুমিল্লা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় ‘জাতীয় সনদ ও নাগরিক প্রত্যাশা’ শীর্ষক নাগরিক সংলাপ
কুমিল্লায় ‘জাতীয় সনদ ও নাগরিক প্রত্যাশা’ শীর্ষক নাগরিক সংলাপ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীতে ভেসে এলো অজ্ঞাত মরদেহ
নদীতে ভেসে এলো অজ্ঞাত মরদেহ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের অফিস কক্ষ থেকে ৮ লাখ টাকা উদ্ধার
সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের অফিস কক্ষ থেকে ৮ লাখ টাকা উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ
ভোলায় গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মায় ধরা পড়ল ২৫ কেজির পাঙ্গাস, ৪২ হাজারে বিক্রি
পদ্মায় ধরা পড়ল ২৫ কেজির পাঙ্গাস, ৪২ হাজারে বিক্রি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ধর্ষকের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
টাঙ্গাইলে ধর্ষকের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, জন ভোগান্তি
বরিশালে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, জন ভোগান্তি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
টাঙ্গাইলে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত
ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা বৃষ্টিতে ডুবে গেছে কুমিল্লা নগরীর সড়ক-অলিগলি
টানা বৃষ্টিতে ডুবে গেছে কুমিল্লা নগরীর সড়ক-অলিগলি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও পুতিনের ওপর ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
আবারও পুতিনের ওপর ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাস পর কবর থেকে 
লাশ উত্তোলন
১৫ মাস পর কবর থেকে  লাশ উত্তোলন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ
সোনারগাঁয়ে স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ
হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!
ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব
এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে
ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ
দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’
হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক
ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান
ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত
ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি
নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা
ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল
গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা
১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক
র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত
ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ
কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান
ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ার আলোচিত সন্ত্রাসী তুফান সরকারের শ্বশুর-শাশুড়ি ও স্ত্রী গ্রেপ্তার
বগুড়ার আলোচিত সন্ত্রাসী তুফান সরকারের শ্বশুর-শাশুড়ি ও স্ত্রী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘একই সাথে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবেলার ক্ষমতা ইরানের আছে’
‘একই সাথে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবেলার ক্ষমতা ইরানের আছে’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ভয়ংকর রূপে বন্যা
ফের ভয়ংকর রূপে বন্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ

সম্পাদকীয়

তিন দেশের ঘনিষ্ঠতায় উদ্বিগ্ন ভারত
তিন দেশের ঘনিষ্ঠতায় উদ্বিগ্ন ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজার আগে নির্বাচন
রোজার আগে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রতিযোগিতায় ধারে কাছেও নেই বাংলাদেশ
প্রতিযোগিতায় ধারে কাছেও নেই বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

কলকাতায় পুরোনো চোরাচালান ব্যবসায় আবার তাজুল
কলকাতায় পুরোনো চোরাচালান ব্যবসায় আবার তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

লবণাক্ত মাটিতে সৌদি খেজুর
লবণাক্ত মাটিতে সৌদি খেজুর

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ সমাধান ব্যর্থ, নালায় পড়ে আবার শিশুর মৃত্যু
বাঁশ সমাধান ব্যর্থ, নালায় পড়ে আবার শিশুর মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

রুট পারমিট ছাড়াই গণপরিবহন
রুট পারমিট ছাড়াই গণপরিবহন

নগর জীবন

অনেক চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশে বিনিয়োগে
অনেক চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশে বিনিয়োগে

প্রথম পৃষ্ঠা

তদন্ত শেষ হবে কবে?
তদন্ত শেষ হবে কবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে দুই বাসের চাপায় মর্মান্তিক মৃত্যু
রাজধানীতে দুই বাসের চাপায় মর্মান্তিক মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ রেলক্রসিং যেন মারণফাঁদ
অবৈধ রেলক্রসিং যেন মারণফাঁদ

রকমারি নগর পরিক্রমা

টানা বৃষ্টিতে রাজধানীতে জলাবদ্ধতা দুর্ভোগ
টানা বৃষ্টিতে রাজধানীতে জলাবদ্ধতা দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

দখল-দূষণে বদ্ধ চার খাল
দখল-দূষণে বদ্ধ চার খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশা জনগণের
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশা জনগণের

নগর জীবন

ঋতুপর্ণার ক্যানসার আক্রান্ত মাকে তারেক রহমানের সহায়তা
ঋতুপর্ণার ক্যানসার আক্রান্ত মাকে তারেক রহমানের সহায়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধনপ্রত্যাশী ১৪৪ দলের আবেদন বাছাই শুরু
নিবন্ধনপ্রত্যাশী ১৪৪ দলের আবেদন বাছাই শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী আন্দোলনের সঙ্গে জাতীয় সংস্কার জোটের মতবিনিময়
ইসলামী আন্দোলনের সঙ্গে জাতীয় সংস্কার জোটের মতবিনিময়

নগর জীবন

সন্তান হত্যার ভয় দেখিয়ে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ
সন্তান হত্যার ভয় দেখিয়ে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ

নগর জীবন

পানিবন্দি ২ হাজার পরিবার রান্না বন্ধ
পানিবন্দি ২ হাজার পরিবার রান্না বন্ধ

দেশগ্রাম

অচল সারা দেশ বিচ্ছিন্ন ঢাকা
অচল সারা দেশ বিচ্ছিন্ন ঢাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০তে ঘুরে দাঁড়াতে চান টাইগাররা
টি-২০তে ঘুরে দাঁড়াতে চান টাইগাররা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিচার বাংলাদেশেই হবে
হাসিনার বিচার বাংলাদেশেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েকে হত্যার হুমকি দিয়ে মাকে ধর্ষণ, যুবক কারাগারে
মেয়েকে হত্যার হুমকি দিয়ে মাকে ধর্ষণ, যুবক কারাগারে

দেশগ্রাম

ঋতুপর্ণার মায়ের পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান
ঋতুপর্ণার মায়ের পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান

নগর জীবন

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ আজ
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ আজ

নগর জীবন

জড়িয়ে পড়েছিল বিচার বিভাগও
জড়িয়ে পড়েছিল বিচার বিভাগও

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ আকাঙ্খা পূরণে নির্বাচিত সরকারের বিকল্প নেই
গণ আকাঙ্খা পূরণে নির্বাচিত সরকারের বিকল্প নেই

নগর জীবন