শিরোনাম
- আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
- বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
- ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
- জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
- জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন্যুতে ভয়াবহ আগুন
- দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
- তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
- রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
- নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
- ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
- সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
- তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
- গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
- ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
- আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০
- ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
- রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
- চবিতে চীনের অর্থায়নে কনফুসিয়াস সেন্টার স্থাপনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত
- বেগম রোকেয়ার সুলতানা’স ড্রিমের বাংলা নাট্যরূপ মঞ্চস্থ করল আইইউবি থিয়েটার
- ‘সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের ৩২ শতাংশই ৫-২৯ বছর বয়সী’
ভারতের 'ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্র' হয়ে ওঠার ৭টি লক্ষণ
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ভারতীয় লোকসভায় প্রথমবারের মতো এমপি হয়েছেন তৃণমূল কংগ্রেস পার্টির মহুয়া মৈত্র। মঙ্গলবার পার্লামেন্টে প্রথম ভাষণে তিনি ফ্যাসিবাদ বা কর্তৃত্ববাদী জাতীয়তাবাদের প্রাথমিক লক্ষণসমূহ নিয়ে যে বক্তব্য দিয়েছেন, ভারতের সামাজিক মাধ্যমে সেটাকে 'বছরের সেরা' ভাষণ হিসেবে আখ্যা দেয়া হয়েছে।
সরকারী দলের সংসদ সদস্যরা তিরস্কার ধ্বনির মধ্যেই তিনি ফ্যাসিবাদের সাতটি প্রাথমিক লক্ষণ পড়ে শোনান। মহুয়া মৈত্র বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের হলোকাস্ট মেমোরিয়াল মিউজিয়ামে একটি পোস্টারে তিনি ফ্যাসিবাদের প্রাথমিক লক্ষণসমূহের এক তালিকা দেখেছিলেন।
তালিকার সে সব লক্ষণ তিনি একে একে পড়ে শুনিয়ে বলছিলেন, ভারতের সংবিধান এখন হুমকির মুখে, এবং দেশটির ক্ষমতাসীন দলের 'বিভক্তির রাজনীতি'র কারণে ভারত এখন 'ছিড়ে টুকরো' হয়ে যাচ্ছে।
ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্র হয়ে ওঠার ৭টি লক্ষণ হল:
১. দেশে শক্তিশালী ও ধারাবাহিক জাতীয়তাবাদ ক্রমে দেশের জাতীয় পরিচয়ে পরিণত হয়। এটা 'সুপারফিশিয়াল' বা এর আসলে কোন গভীরতা নেই। এটা বর্ণবাদ এবং সংকীর্ণ ভাবনা। এটা বিভক্তি বাড়ায় আর কোনভাবেই ঐক্যের চেষ্টা করে না।
২. 'মানবাধিকারের' প্রতি একটি ব্যাপক অবজ্ঞা" দেখা যাচ্ছে, যা ২০১৪ থেকে ২০১৯ এর মধ্যে অন্তত ১০ গুণ বেড়েছে বলে তিনি মনে করেন।
৩. গণমাধ্যমের ওপর কর্তৃত্ব এবং নিয়ন্ত্রণের কড়া সমালোচনা করেন মিস মৈত্র। তিনি বলেন, ভারতের টিভি চ্যানেলগুলো নিজেদের এয়ারটাইমের বড় অংশ ক্ষমতাসীন দলের প্রচার-প্রোপাগান্ডায় ব্যয় করেছে।
৪. জাতীয় নিরাপত্তার জন্য বাড়তি সচেতনতার জন্য সরকারকে আক্রমণ করে তিনি বলেন, ভারতে এক ভয়ের সংস্কৃতি তৈরি করা হয়েছে এবং প্রতি নিয়ত নতুন শত্রু তৈরি করা হচ্ছে।
৫. "সরকার ও ধর্ম পরস্পরের সঙ্গে জড়িয়ে গেছে। এ সম্পর্কে কি আমার বলবার প্রয়োজন আছে? আমার কি বলার প্রয়োজন আছে যে নাগরিক হবার মানে কী সেটাই আমরা বদলে দিয়েছি?" তিনি উল্লেখ করেন, মুসলমানদের টার্গেট করে আইনে সংশোধন আনা হয়েছে।
৬. বুদ্ধিজীবী ও শিল্পের প্রতি চরম অবজ্ঞা দেখানো হয়েছে, এবং ভিন্ন মতাবলম্বীদের ওপর শোষণ চালানো হয়েছে। একে ফ্যাসিবাদের সব চিহ্নের মধ্যে সবচেয়ে ক্ষতিকর বলে মিস মৈত্র মন্তব্য করেছেন। "এটা ভারতকে অন্ধকার যুগে নিয়ে গেছে।"
৭. দেশটির নির্বাচন ব্যবস্থার স্বাধীনতা নষ্ট হয়ে গেছে বলে মন্তব্য করে তিনি বলেন, এটা ফ্যাসিবাদের শেষ চিহ্ন।
সূত্র: বিবিসি বাংলা
বিডি প্রতিদিন/ফারজানা
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়