শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:৩৫, শুক্রবার, ২৮ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

খবর বিবিসি বাংলা’র

গায়ের রং কালো; তাই চিড়িয়াখানার খাঁচায় রাখে 'সভ্য' আমেরিকানরা!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
গায়ের রং কালো; তাই চিড়িয়াখানার খাঁচায় রাখে 'সভ্য' আমেরিকানরা!

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কৃষ্ণাঙ্গ নির্যাতনের পরপর দুটি ঘটনায় বিশ্ব আবারও বর্ণবাদবিরোধী আন্দোলনে উত্তাল হয়ে উঠেছে। একটু পেছনে ফিরে দেখা যাক, মার্কিন যুক্তরাষ্টে বর্ণবাদের কি ভয়ানক অবস্থা ছিল। ১৯০৪ সালে বর্তমানের কঙ্গো প্রজাতন্ত্রে থেকে কৃষ্ণাঙ্গ এক তরুণকে অপহরণ করা হয়। পরে তাকে নিয়ে যাওয়া হয় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। অপহরণের পর ১৯০৬ সালে তাকে নিউ ইয়র্কের সবচেয়ে বড় চিড়িয়াখানায় বানরের খাঁচায় বন্দি করে রাখা হয় কয়েক সপ্তাহের জন্য।

তাকে রাখা হয়েছিল বানরের সাথে। ফলে দর্শনার্থীদের অনেকেই বুঝতে পারতেন না এটা আসলে কী-মানুষ নাকি বানর? ছোটখাটো দেখতে, গায়ের রঙ কালো, দাঁত অত্যন্ত তীক্ষ্ণ। তার পরনে পোশাক ছিল কিন্তু পায়ে কোনো জুতা ছিল না। নিশানা লক্ষ্য করে ধনুক দিয়ে তীর ছুঁড়ে মারার ব্যাপারে অত্যন্ত দক্ষ ছিলেন তিনি। নানা রকমের কসরত দেখিয়ে তিনি দর্শকদের আনন্দ দিতেন। সেসময় পত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টে জানা যায় দর্শকদের প্রধান আগ্রহ ছিল তার ধারালো দাঁত।

ব্রংস চিড়িয়াখানার বানরের খাঁচায় আটক এই আফ্রিকান লোকটির নাম ছিল ওটা বেঙ্গা। চিড়িয়াখানার দলিলে দেখা যায় তার উচ্চতা ছিল চার ফুট ১১ ইঞ্চি। ওজন ১০৩ পাউন্ড। বসতি ছিল কঙ্গোর কাসাই নদী তীরবর্তী গ্রামে। খাঁচার বাইরে একটি নোটিসে লেখা ছিল: 'সেপ্টেম্বর মাসের প্রত্যেকদিন দুপুরে তাকে প্রদর্শনের জন্য রাখা হবে।'

সেসময় প্রকাশিত নিউ ইয়র্ক টাইমস পত্রিকায় তাকে দর্শনার্থীদের জন্য অত্যন্ত আকর্ষণীয় বলে উল্লেখ করা হয়। বিশেষ করে শিশুরা তাকে দেখে খুব মজা পেত, হাসাহাসি করত এবং জোরে চিৎকার করে উঠত। পত্রিকার রিপোর্টে বলা হয়েছে তাকে দেখতে কোনো কোনোদিন খাঁচার আশেপাশে একসঙ্গে পাঁচশো লোকও জড়ো হয়েছে।

শুরুতে তাকে একটি ছোট খাঁচায় রাখা হয়েছিল কিন্তু পরে দর্শকের সংখ্যা বাড়তে থাকায় তাকে একটি বড় খাঁচায় সরিয়ে নেওয়া হয়। পত্রিকার রিপোর্টে বলা হয়, ওটা বেঙ্গার কারণে চিড়িয়াখানায় আগত দর্শনার্থীর সংখ্যা প্রায় দ্বিগুণ বেড়ে গিয়েছিল। দর্শনার্থীদের কাছে প্রধান আকর্ষণ ছিল ওটা বেঙ্গার ধারালো দাঁত। পরে যুক্তরাষ্ট্রের ভেতরে ও বাইরে ব্রংস চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষের এই উদ্যোগের তীব্র সমালোচনা শুরু হয়। কিন্তু চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ তাকে বন্দি করে রাখার পক্ষে যুক্তি দিতে শুরু করে।

কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে বলা হয়, তাকে প্রদর্শনের জন্য সেখানে আটকে রাখা হয়নি, রাখা হয়েছে তার নিরাপত্তার স্বার্থে, যাতে করে সে এখান থেকে পালিয়ে যেতে না পারে। ওটা বেঙ্গাকে বন্দি করে রাখার এই ইতিহাস ধামাচাপা দিতে কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে কয়েক দশক ধরে নানা ধরনের চেষ্টা চালানো হয়েছে। কিন্তু এই ঘটনার ১১৪ বছর পর তাকে খাঁচায় ভরে প্রদর্শনের জন্য ক্ষমা চেয়েছে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ বিষয়ক সংস্থা ওয়াইল্ডলাইফ কনজারভেশন সোসাইটি। যারা নিউ ইয়র্কের ওই চিড়িয়াখানাটি পরিচালনা করে।

নিউ ইয়র্কের ব্রংস চিড়িয়াখানায় কৃষ্ণাঙ্গ ওটা বেঙ্গাকে প্রদর্শনীর জন্য প্রথম হাজির করা হয়েছিল ১৯০৬ সালের ৮ই সেপ্টেম্বর। এর পর দিন থেকে যুক্তরাষ্ট্রে ও ইউরোপে এই ঘটনা নিয়ে প্রচুর লেখালেখি শুরু হলে তাকে ওই বছরের ২৮শে সেপ্টেম্বর মুক্তি দেওয়া হয়। কিন্তু এই ঘটনার জন্য ক্ষমা চাইতে লেগে যায় এক শতাব্দীরও বেশি সময়। বর্তমান সময়েও কৃষ্ণাঙ্গদের প্রতি নানা আচরণ থেকে বোঝা যায় বর্ণবাদ এখনও যুক্তরাষ্ট্রে কতোখানি প্রকট। পুলিশের হাতে জর্জ ফ্লয়েডের নির্মম মৃত্যুর পর এক শতাব্দীরও বেশি সময় আগের ওটা বেঙ্গাকে চিড়িয়াখানায় বন্দি করে রাখার ঘটনা আবারও দেশটির সংবাদ মাধ্যমে শিরোনাম হিসেবে উঠে এসেছে।

'তিনি ছিলেন চিড়িয়াখানার কর্মী'

ওটা বেঙ্গাকে চিড়িয়াখানায় প্রদর্শনের ঘটনা থেকে শিক্ষা নেওয়ার পরিবর্তে ওয়াইল্ড লাইফ কনজারভেশন সোসাইটি এটিকে ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা চালায়। চিড়িয়াখানার আর্কাইভে পাওয়া ১৯০৬ সালের একটি চিঠিতে দেখা যায় এই প্রদর্শনীর সমালোচনা শুরু হলে কর্মকর্তারা তখন ঘটনাটিকে আড়াল করার জন্য একটি গল্প ফাঁদতে শুরু করেন। তারা বলতে শুরু করেন যে ওটা বেঙ্গা আসলে ওই চিড়িয়াখানাতে একজন কর্মী হিসেবে কাজ করতেন। এর পরের কয়েক দশক ধরে তাদের এই বানোয়াট গল্প কাজে দিয়েছিল।

কে এই ওটা বেঙ্গা

যুক্তরাষ্ট্রের একজন দাস ব্যবসায়ী স্যামুয়েল ভার্নার ১৯০৪ সালের মার্চ মাসে তৎকালীন বেলজিয়াম কঙ্গো থেকে তাকে ধরে আনেন। তখন তার বয়স কতো ছিল সেটা পরিষ্কার নয়। তবে ধারণা করা হয় তার বয়স ছিল ২২ থেকে ২৩। জাহাজে করে তাকে নিউ অরলিয়েন্সে নিয়ে আসা হয়। প্রদর্শনীর জন্য তাকে রাখা হয় সেন্ট লুইসে অনুষ্ঠিত ওই বছরের বিশ্ব মেলায়। তার সঙ্গে ছিল আরো আটজন তরুণ। মেলাটি ওই বছরের শীত কাল পর্যন্ত গড়ায়। পর্যাপ্ত গরম কাপড় চোপড় ছাড়াই তাদেরকে সেখানে রাখা হয়েছিল।

প্রদর্শনীর জন্য নিউ ইয়র্ক শহরের ব্রংস চিড়িয়াখানায় তাকে ২০ দিনের জন্য রাখা হয়েছিল ১৯০৬ সালের সেপ্টেম্বর মাসে। তাকে দেখতে প্রচুর মানুষ ভিড় করেছিল চিড়িয়াখানায়। এনিয়ে খ্রিস্টান নেতাদের সমালোচনা ও ক্ষোভের মুখে তার বন্দিত্বের অবসান ঘটে। পরে তাকে নিয়ে যাওয়া হয় নিউ ইয়র্কে কৃষ্ণাঙ্গ এতিমদের একটি আশ্রয় কেন্দ্রে যার নাম ছিল হাওয়ার্ড কালার্ড অরফান অ্যাসাইলাম। আফ্রিকান আমেরিকান রেভারেন্ড জেমস এইচ গর্ডন এটি পরিচালনা করতেন।

১৯১০ সালের জানুয়ারি মাসে তিনি চলে যান ভার্জিনিয়ায়। সেখানে তিনি কৃষ্ণাঙ্গ শিক্ষার্থীদের জন্য নির্মিত লিঞ্চবার্গ থিওলজিক্যাল সেমিনারি এন্ড কলেজে বসবাস করতেন। সেখানে তিনি স্থানীয় ছেলেদের মাছ ধরা ও তীর ধনুক দিয়ে শিকার করা শেখাতেন। এছাড়াও তাদেরকে তিনি তার নিজের দেশের অ্যাডভেঞ্চারমূলক গল্প শোনাতেন। সেখানকার লোকজন বলেছেন যে ওটা বেঙ্গা রাতের আকাশের নিচে আগুন জ্বালিয়ে তার চারপাশে বৃত্তাকারে ঘুরে ঘুরে নাচতেন ও গান গাইতেন। 

পরে তিনি দেশে ফেরার জন্য আকুল হয়ে পড়েন। কিন্তু প্রথম বিশ্ব যুদ্ধের কারণে জাহাজ চলাচল বন্ধ হয়ে গেলে তিনি আর আফ্রিকায় ফিরতে পারেন নি। তখন তিনি আক্রান্ত হন বিষণ্ণতায়। বেশিরভাগ সময় তিনি গাছের নিচে চুপ করে বসে থাকতেন। ১৯১৬ সালের মার্চ মাসে তার নিজের কাছে লুকিয়ে রাখা একটি বন্দুক দিয়ে বুকের মধ্যে গুলি করে তিনি আত্মহত্যা করেন। ওটা বেঙ্গার মৃত্যুর পর ১৯১৬ সালে নিউ ইয়র্ক টাইমস পত্রিকার এক রিপোর্টে তাকে প্রদর্শন করার গল্প প্রত্যাখ্যান করা হয়।

পত্রিকাটির নিবন্ধে বলা হয়, 'তিনি এমন একটা কাজ করতেন যে মনে করা হতো তাকে বুঝি প্রদর্শনীর জন্য বানরের খাঁচায় বন্দি করে রাখা হয়েছে।' যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপে অন্যান্য সংবাদপত্রে প্রকাশিত খবরের সঙ্গে এই বিবরণের মিল নেই। ব্রংস চিড়িয়াখানার কর্মকর্তা উইলিয়াম ব্রিজেস ১৯৭৪ সালে দাবি করেন যে সেসময় আসলেই কী ঘটেছিল সেটা জানা যায় নি। তিনি গ্যাদারিং অফ অ্যানিমেলস বলে একটি বই লিখেছেন। সেখানে তিনি প্রশ্ন তুলেছেন: 'ওটা বেঙ্গাকে কি আসলেই অদ্ভুত ও বিরল প্রাণী হিসেবে প্রদর্শনীর জন্য রাখা হয়েছিল?'

কিন্তু এই প্রশ্নের উত্তর তো তারই ভালো করে জানার কথা ছিল। তিনি লিখেছেন, 'নির্দিষ্ট কিছু সময়ে লোকজন তাকে দেখবে বলে তাকে একটি খাঁচার শিকের পেছনে আটকে রাখা হয়েছিল এমন সম্ভাবনা খুব কম।' আর্কাইভে যে পর্বত-সমান তথ্যপ্রমাণ ছিল সেসব উপেক্ষা করেই তিনি এধরনের প্রশ্ন অব্যাহত রাখেন। উইলিয়াম ব্রিজেস লিখেছেন, 'এতো আগের ঘটনার বিষয়ে যে কথা নিশ্চিত করে বলা যায় যে, যা কিছু করা হয়েছিল ভালো উদ্দেশ্যেই সেসব করা হয়েছিল। নিউ ইয়র্কের লোকজনের আগ্রহ ছিল ওটা বেঙ্গার বিষয়ে।'

ওটা বেঙ্গা স্যামুয়েল ভার্নারের 'বন্ধু' ছিলেন?

ওটা বেঙ্গার বিষয়ে বিভ্রান্তিকর সব বর্ণনা একত্রিত করে ১৯৯২ সালে একটি গ্রন্থ প্রকাশিত হয় যার লেখক ছিলেন ওটা বেঙ্গাকে ধরে আনা সেই স্যামুয়েল ভার্নারের নাতি। ১৯০৪ সালে সেন্ট লুইসের বিশ্ব মেলায় প্রদর্শন করার জন্যে ওটা বেঙ্গাসহ আরো কয়েকজনকে ধরে আনতে স্যামুয়েল ভার্নার অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে কঙ্গো গিয়েছিলেন। বইটিতে ওটা বেঙ্গার সাথে স্যামুয়েল ভার্নারের বন্ধুত্বের বিবরণ তুলে ধরা হয়েছে। যদিও বলা হয়েছে যে ওটা বেঙ্গাকে ধরার সময় তিনি তীব্র প্রতিরোধ গড়ে তোলার চেষ্টা করেছিলেন।

তখনকার একটি সংবাদপত্র লিখেছে, নিউ ইয়র্কের লোকজন যখন চিড়িয়াখানায় তাকে দেখতে আসত তখন তাদের কিছু করে দেখাতে তিনি আনন্দ পেতেন। ইতিহাসবিদরা বলছেন, এভাবে এক শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে ব্রংস চিড়িয়াখানা পরিচালনাকারী সংস্থাটি মিথ্যা তথ্য দিয়ে একের পর এক ইতিহাসের বিকৃতি ঘটিয়েছে এবং ছড়িয়ে দিয়েছে সারা বিশ্বে। এমনকি বর্তমানেও যখন এই ঘটনার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করা হয়েছে তখনও ওটা বেঙ্গাকে যে তিন সপ্তাহের জন্য বানরের খাঁচায় বন্দি করে রাখা হয়েছিল সেটি উল্লেখ না করে বলা হয়েছে- কয়েক দিনের জন্য।

ব্রংস চিড়িয়াখানা পরিচালনাকারী সংস্থা ওয়াইল্ডলাইফ কনজারভেশন সোসাইটি এখন বলছে যে ইতিহাসের এই অসম্মানজনক অধ্যায়ের তারা নিন্দা করছে। তারা এও বলছে, 'এই ঘটনার কারণে এবং আমাদের নিন্দা না জানানোর কারণে এতোদিন যে অনেক মানুষ আহত বোধ করেছেন তাতে আমরা অনুতপ্ত।'

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
‘সিচুয়েশন রুমে’ ট্রাম্পসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা
‘সিচুয়েশন রুমে’ ট্রাম্পসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা
বাহরাইনে সাইরেন বাজিয়ে জনসাধারণকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার নির্দেশ
বাহরাইনে সাইরেন বাজিয়ে জনসাধারণকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার নির্দেশ
কাতার-আমিরাতের পর আকাশসীমা বন্ধ করলো কুয়েত
কাতার-আমিরাতের পর আকাশসীমা বন্ধ করলো কুয়েত
হামলায় কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে জানাল ইরান
হামলায় কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে জানাল ইরান
কাতারে মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে ইরানের হামলার নিন্দা আমিরাতের
কাতারে মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে ইরানের হামলার নিন্দা আমিরাতের
ইরানের হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল কাতার
ইরানের হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল কাতার
কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা, যুক্তরাষ্ট্রের কেউ হতাহত হয়নি
কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা, যুক্তরাষ্ট্রের কেউ হতাহত হয়নি
কাতারের আল উদেইদ বিমান ঘাঁটিতে আছে ৮ হাজার মার্কিন সেনা
কাতারের আল উদেইদ বিমান ঘাঁটিতে আছে ৮ হাজার মার্কিন সেনা
কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল
কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল
কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ
কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ
ইরান হরমুজ প্রণালী বন্ধ করলে কি হবে?
ইরান হরমুজ প্রণালী বন্ধ করলে কি হবে?
সর্বশেষ খবর
‘সিচুয়েশন রুমে’ ট্রাম্পসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা
‘সিচুয়েশন রুমে’ ট্রাম্পসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাহরাইনে সাইরেন বাজিয়ে জনসাধারণকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার নির্দেশ
বাহরাইনে সাইরেন বাজিয়ে জনসাধারণকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার-আমিরাতের পর আকাশসীমা বন্ধ করলো কুয়েত
কাতার-আমিরাতের পর আকাশসীমা বন্ধ করলো কুয়েত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় ডাকাতিতে বাধা দেওয়ায় গুলিতে একজন নিহত
উখিয়ায় ডাকাতিতে বাধা দেওয়ায় গুলিতে একজন নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় র‍্যাবের অভিযানে বিলুপ্তপ্রায় ৬৭ কচ্ছপ উদ্ধার
কুষ্টিয়ায় র‍্যাবের অভিযানে বিলুপ্তপ্রায় ৬৭ কচ্ছপ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামলায় কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে জানাল ইরান
হামলায় কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে জানাল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোদিন ভোটকেন্দ্রে যায়নি, তারা শেখাচ্ছে কীভাবে ভোট হবে: রনি
কোনোদিন ভোটকেন্দ্রে যায়নি, তারা শেখাচ্ছে কীভাবে ভোট হবে: রনি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঝুঁকিতে পোশাকশিল্প
ঝুঁকিতে পোশাকশিল্প

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অর্থনৈতিক সংকট বাড়বে আগামী বছর
অর্থনৈতিক সংকট বাড়বে আগামী বছর

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাতারে মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে ইরানের হামলার নিন্দা আমিরাতের
কাতারে মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে ইরানের হামলার নিন্দা আমিরাতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল কাতার
ইরানের হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল কাতার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা, যুক্তরাষ্ট্রের কেউ হতাহত হয়নি
কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা, যুক্তরাষ্ট্রের কেউ হতাহত হয়নি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের আল উদেইদ বিমান ঘাঁটিতে আছে ৮ হাজার মার্কিন সেনা
কাতারের আল উদেইদ বিমান ঘাঁটিতে আছে ৮ হাজার মার্কিন সেনা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আড়াই কেজি ওজনের ইলিশ বিক্রি ১৩ হাজার টাকায়
আড়াই কেজি ওজনের ইলিশ বিক্রি ১৩ হাজার টাকায়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেত্রী আয়েশা গ্রেফতার
রাজধানীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেত্রী আয়েশা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল
কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ
কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুর মেডিকেলে টিটেনাস আতঙ্ক, সাময়িক বন্ধ আইসিইউ সেবা
রংপুর মেডিকেলে টিটেনাস আতঙ্ক, সাময়িক বন্ধ আইসিইউ সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় ৬৭ বিপন্ন প্রজাতির কচ্ছপ উদ্ধার করল র‌্যাব
কুষ্টিয়ায় ৬৭ বিপন্ন প্রজাতির কচ্ছপ উদ্ধার করল র‌্যাব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীর জন্মদিনে আলোচনা-সাংস্কৃতিক পরিবেশনা
অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীর জন্মদিনে আলোচনা-সাংস্কৃতিক পরিবেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অন্তর্বর্তী সরকারকে আমরা দুর্বল দেখতে চাই না : সারজিস আলম
অন্তর্বর্তী সরকারকে আমরা দুর্বল দেখতে চাই না : সারজিস আলম

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিখোঁজের চার দিন পর তরুণীর লাশ উদ্ধার, পরিচয় মিলল
নিখোঁজের চার দিন পর তরুণীর লাশ উদ্ধার, পরিচয় মিলল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান হরমুজ প্রণালী বন্ধ করলে কি হবে?
ইরান হরমুজ প্রণালী বন্ধ করলে কি হবে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়াকাটায় জীবনমান উন্নয়নে জেলে পরিবারে বিশেষ প্রকল্প
কুয়াকাটায় জীবনমান উন্নয়নে জেলে পরিবারে বিশেষ প্রকল্প

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাকৃবিতে আমের প্রক্রিয়াজাতকরণ ও সংরক্ষণ বিষয়ে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে আমের প্রক্রিয়াজাতকরণ ও সংরক্ষণ বিষয়ে প্রশিক্ষণ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই ইনিংসে সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে পন্তের অনন্য রেকর্ড
দুই ইনিংসে সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে পন্তের অনন্য রেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডন বৈঠকে নির্বাচনী টানেলে প্রবেশ করেছে দেশ : আমীর খসরু
লন্ডন বৈঠকে নির্বাচনী টানেলে প্রবেশ করেছে দেশ : আমীর খসরু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেড় মাস পর প্রকৃতিতে ফিরল জোড়া টিয়া
দেড় মাস পর প্রকৃতিতে ফিরল জোড়া টিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবা হারালেন পিয়া জান্নাতুল
বাবা হারালেন পিয়া জান্নাতুল

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের তোপে সুর নরম, যুদ্ধ বন্ধের ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
ইরানের তোপে সুর নরম, যুদ্ধ বন্ধের ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালি খোলা রাখতে চীনের দ্বারস্থ যুক্তরাষ্ট্র
হরমুজ প্রণালি খোলা রাখতে চীনের দ্বারস্থ যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে ধেয়ে আসছে মিসাইলের বহর, ইসরায়েলজুড়ে সতর্কতা
ইরান থেকে ধেয়ে আসছে মিসাইলের বহর, ইসরায়েলজুড়ে সতর্কতা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হয়ে নিরাপত্তা পরিষদে রাশিয়া, চীন ও পাকিস্তানের প্রস্তাব
ইরানের হয়ে নিরাপত্তা পরিষদে রাশিয়া, চীন ও পাকিস্তানের প্রস্তাব

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশ প্রতিরক্ষায় ইরানের ভরাডুবি: রাশিয়ার যে প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ার খেসারত
আকাশ প্রতিরক্ষায় ইরানের ভরাডুবি: রাশিয়ার যে প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ার খেসারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারের বিক্ষোভে যোগ দিলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারের বিক্ষোভে যোগ দিলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল
কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল পাকিস্তানের পিছু নিলে তখন আর কেউ অবশিষ্ট থাকবে না: বিলাওয়াল
ইসরায়েল পাকিস্তানের পিছু নিলে তখন আর কেউ অবশিষ্ট থাকবে না: বিলাওয়াল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ শেষ করতে ইরানের কাছে বার্তা পাঠিয়েছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
যুদ্ধ শেষ করতে ইরানের কাছে বার্তা পাঠিয়েছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কোথায় পাল্টা আঘাত হানতে পারে?
ইরান কোথায় পাল্টা আঘাত হানতে পারে?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে সরকার পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্প
ইরানে সরকার পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালেই ইসরায়েলে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র  হামলা
সকালেই ইসরায়েলে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনার কতটা ক্ষতি হয়েছে জানালেন ট্রাম্প
মার্কিন হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনার কতটা ক্ষতি হয়েছে জানালেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেলের বাজারে আগুন, যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে ধসের আশঙ্কা
তেলের বাজারে আগুন, যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে ধসের আশঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হরমুজ প্রণালী বন্ধের পথে ইরান, দুটি তেলবাহী জাহাজের ইউটার্ন
হরমুজ প্রণালী বন্ধের পথে ইরান, দুটি তেলবাহী জাহাজের ইউটার্ন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হামলায় আরেকটি নতুন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করল ইরান
ইসরায়েলে হামলায় আরেকটি নতুন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে ‘হাঁটু গেড়ে না বসানো’ পর্যন্ত হামলা চলবে: ইরান
নেতানিয়াহুকে ‘হাঁটু গেড়ে না বসানো’ পর্যন্ত হামলা চলবে: ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর হবু পুত্রবধূর তথ্য ইরানে পাচারকারীর বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল
নেতানিয়াহুর হবু পুত্রবধূর তথ্য ইরানে পাচারকারীর বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানি জনগণের পাশে রাশিয়া থাকবে’, পুতিনের ঘোষণা
‘ইরানি জনগণের পাশে রাশিয়া থাকবে’, পুতিনের ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় মার্কিন ঘাঁটিতে মর্টার হামলা
সিরিয়ায় মার্কিন ঘাঁটিতে মর্টার হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চমক রেখেই শ্রীলঙ্কা সিরিজের ওয়ানডে দল ঘোষণা বিসিবির
চমক রেখেই শ্রীলঙ্কা সিরিজের ওয়ানডে দল ঘোষণা বিসিবির

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সাবেক সিইসি নুরুল হুদার সঙ্গে যা হয়েছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়’
‘সাবেক সিইসি নুরুল হুদার সঙ্গে যা হয়েছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামলায় কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে জানাল ইরান
হামলায় কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে জানাল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান এখন কি করবে?
ইরান এখন কি করবে?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!
উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলা, ৩৫ মিনিট বাজল সাইরেন
ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলা, ৩৫ মিনিট বাজল সাইরেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পারমাণবিক কর্মসূচিতে সহযোগিতার বদলে বোমা হামলা পেল ইরান'
'পারমাণবিক কর্মসূচিতে সহযোগিতার বদলে বোমা হামলা পেল ইরান'

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ
কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল কাতার
ইরানের হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল কাতার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাসিনা পরিবারের ১ হাজার ৪৫ কোটি টাকা জব্দ
হাসিনা পরিবারের ১ হাজার ৪৫ কোটি টাকা জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যত বাধা
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যত বাধা

খবর

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হরমুজ প্রণালি নিয়ে বাড়ছে শঙ্কা
হরমুজ প্রণালি নিয়ে বাড়ছে শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমানত নিয়ে উৎকণ্ঠায় বিনিয়োগকারীরা
আমানত নিয়ে উৎকণ্ঠায় বিনিয়োগকারীরা

শিল্প বাণিজ্য

সুরক্ষা অ্যাপের নিয়ন্ত্রণ পাচ্ছে না স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
সুরক্ষা অ্যাপের নিয়ন্ত্রণ পাচ্ছে না স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপুর দুই গডফাদার জয় ও ববি
বিপুর দুই গডফাদার জয় ও ববি

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের অনুমোদন বাতিল চায় বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদের অনুমোদন বাতিল চায় বাংলাদেশ ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তা চাষে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি
মুক্তা চাষে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা
মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা কাটছে না সচিবালয়ে
অচলাবস্থা কাটছে না সচিবালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেপরোয়া মব সন্ত্রাসে উৎকণ্ঠা
বেপরোয়া মব সন্ত্রাসে উৎকণ্ঠা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোগান্তি পিছু ছাড়ছে না যাত্রীদের
ভোগান্তি পিছু ছাড়ছে না যাত্রীদের

নগর জীবন

ভারতে বিধানসভা উপনির্বাচনে নাটকীয় ফল
ভারতে বিধানসভা উপনির্বাচনে নাটকীয় ফল

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিম মুনিরকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য সাবেক মার্কিন দূতের
আসিম মুনিরকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য সাবেক মার্কিন দূতের

পূর্ব-পশ্চিম

নিত্যপণ্যের দাম জানা যাবে মোবাইলে
নিত্যপণ্যের দাম জানা যাবে মোবাইলে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরানে হামলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক বিক্ষোভ
ইরানে হামলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি

সম্পাদকীয়

সন্ত্রাসী-সেনাবাহিনী গোলাগুলি, নিহত ১
সন্ত্রাসী-সেনাবাহিনী গোলাগুলি, নিহত ১

পেছনের পৃষ্ঠা

এয়ার ইন্ডিয়ার লাইসেন্স বাতিলের হুঁশিয়ারি
এয়ার ইন্ডিয়ার লাইসেন্স বাতিলের হুঁশিয়ারি

পূর্ব-পশ্চিম

এমন আবহাওয়া ২০ বছর দেখেনি রাজশাহী
এমন আবহাওয়া ২০ বছর দেখেনি রাজশাহী

নগর জীবন

হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?
হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?

স্বাস্থ্য

ডেঙ্গুজ্বরের লক্ষণ ও সতর্কতা
ডেঙ্গুজ্বরের লক্ষণ ও সতর্কতা

স্বাস্থ্য

কারমাইকেল কলেজ শাটডাউন
কারমাইকেল কলেজ শাটডাউন

নগর জীবন

কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে মিষ্টি কুমড়া
কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে মিষ্টি কুমড়া

স্বাস্থ্য

টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোট নিয়ে নতুন নিয়ম
টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোট নিয়ে নতুন নিয়ম

নগর জীবন

করোনা আক্রান্ত হয়ে তিনজনের মৃত্যু
করোনা আক্রান্ত হয়ে তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু রোগীরা কী খাবেন
ডেঙ্গু রোগীরা কী খাবেন

স্বাস্থ্য

ইরানের জনগণকে সহায়তা দিতে প্রস্তুত রাশিয়া : পুতিন
ইরানের জনগণকে সহায়তা দিতে প্রস্তুত রাশিয়া : পুতিন

পূর্ব-পশ্চিম

যারা ভোটাধিকার হরণে সহায়তা করেছে, তাদেরও গ্রেপ্তার করতে হবে
যারা ভোটাধিকার হরণে সহায়তা করেছে, তাদেরও গ্রেপ্তার করতে হবে

নগর জীবন