শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:০৪, বুধবার, ২১ অক্টোবর, ২০২০

৩৭০ ধারা বিলোপের সুফল পাচ্ছেন কাশ্মীরিরা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
৩৭০ ধারা বিলোপের সুফল পাচ্ছেন কাশ্মীরিরা

ভারতের প্রধানমন্ত্রী অনেকেই হয়েছেন। কিন্তু নরেন্দ্র মোদির আমলটা পুরো অন্যরকম। তাঁর ধারেকাছে কাউকে রাখা যাচ্ছে না। এমনভাবেই নরেন্দ্র মোদির প্রশংসা করা হয়েছে টাইম ম্যাগাজিনে। ম্যাগাজিনের কথা না হয় বাদই দিলাম, কাশ্মীরের সাধারণ মানুষও কিন্তু একই কথা বলছেন। 

কারণ গত এক বছরে ৩৭০ ধারা বাতিলের পর বাস্তব ছবিটাই তো পাল্টে গিয়েছে। তাঁরা পাচ্ছেন, বলিষ্ঠ সরকারি পদক্ষেপের সুফল। কথা রেখেছেন মোদি, পাহাড়ের মানুষ খুঁজে পেয়েছেন বেঁচে থাকার সঠিক দিশা।

শ্রীনগরের বিখ্যাত ডাল লেকের পাশে বসে মহ. ইউসুফ শোনালেন তাঁর নিজের অভিজ্ঞতার কথা। বললেন, ‘ডাল লেকের এই মায়াবী চেহারাই তো ভুলতে বসেছিলাম। গত এক বছরে অনেক শান্ত হয়েছে কাশ্মীর। এখানকার যুবকরা এখন ৫০০ টাকার জন্য ফৌজিদের পাথর ছুঁড়তে যাওয়ার বদলে চাকরির ধান্দা শুরু করেছে।’ 

কারা ছুঁড়তেন পাথর? ভারতের জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনআইএ বলছে, পাকিস্তানিদের পয়সায় কিছু বেকার যুবক এই কাজে নিযুক্ত ছিল। ২০১৬ সালে ২ হাজার ৬৫৩টি পাথর বৃষ্টির ঘটনার সাক্ষী কাশ্মীরের মানুষ। অথচ, গত বছর ৫ আগস্ট কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা লোপ করে দুটি কেন্দ্রশাসিত রাজ্য গঠনের পর অশান্তি বন্ধ। 

পুলওয়ামার গ্রাম প্রধান আলতাফ ঠাকুর বললেন, ‘এখন কাজের মধ্যে এসেছে স্বচ্ছতা। সরকারের দায়বদ্ধতাও অনেক বেড়েছে। উন্নয়ন হচ্ছে। মানুষ খুশি।’ পরিস্থিতির পরিবর্তন সাংবাদিকদের চোখেও ধরা পড়েছে।

স্থানীয় সাংবাদিক তারিক ভাট বললেন, ‘জন্মের পর থেকেই তো শুনে এসেছি হরতাল আর শুধু হরতালই। গত এক বছরে সেই বন্ধ্যা রাজনীতির বদলে মানুষ এখন উন্নয়নের পথে হাঁটতে পারছেন। এটাই বড় প্রাপ্তি।’

অতি সম্প্রতি মোদি সরকার কাশ্মীরের জন্য ‘স্টার্স প্রকল্প’ (Strengthening Teaching-Learning and Results for States (STARS) project) ঘোষণা করেছে। ৫২০ কোটি রুপির এই প্রকল্প রাজ্যের শিক্ষা ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন করবে। ছেলেমেয়েদের করে তুলবে রোজগারমুখী। জম্মু কাশ্মীর ও লাদাখ কেন্দ্রীয় শাসিত রাজ্য দুটির মানুষদের জীবনযাত্রার মানোন্নয়নের পাশাপাশি যুবকদের স্বাবলম্বী করে তুলবে স্টার্স। কেন্দ্রীয় মন্ত্রীসভায় প্রকল্প অনুমোদনের পর প্রধানমন্ত্রী নিজেই টুইট করে বলেছেন, ‘স্টার্স শিক্ষা ব্যবস্থার গুণগত মান বাড়াবে। জম্মু-কাশ্মীর ও লাদাখের জীবন সংগ্রাম আরও সহজতর হবে এর ফলে।’

যুবকদের কর্মমুখী করে তোলার পাশাপাশি মোদি সরকার খেলাধুলার উন্নয়নেও ব্যাপক কর্মসূচি হাতে নিয়েছে।  সম্প্রতি ৪৯ কোটি ৭৮ কোটি টাকার ক্রীড়া পরিকাঠামোর উদ্বোধন করেছেন জম্মু-কাশ্মীরের উপ-রাজ্যপাল মনোজ সিনহা। একইসঙ্গে তিনি ১০ কোটি ৫০ লাখ রুপি খরচ করে আরও একটি ক্রীড়া পরিকাঠামোর শিলান্যাস করেন।  শ্রীনগরে বহুদিন ধরেই ফুটবলার ও কোচদের দাবি ছিল একটি আধুনিক ফুটবল স্টেডিয়ামের। কাশ্মীরি ফুটবলাররা দেশের বিভিন্ন প্রান্তে সুনামের সঙ্গে খেলে বেড়ালেও নিজেদের রাজ্যে তেমন পরিকাঠামো না থাকায় সমস্যায় পড়তেন।

শ্রীনগরের জেলাশাসক শহিদ চৌধুরী জানিয়েছেন, ২৫ কোটি রুপি খরচ করে গড়ে তোলা হয়েছে আধুনিক ফুটবল স্টেডিয়াম। ফলে উঠতি ফুটবলাররাও খুশি। আধুনিক প্রযুক্তির সাহায্য না নেওয়ায় ধুঁকছিল বিশ্ববন্দিত কাশ্মীরি সিল্ক। এক বছর আগে কেন্দ্রীয় সরকার কাশ্মীরের উন্নয়নের দায়িত্ব সরাসরি কাঁদে তুলে নিতেই সেই সিল্পক শিল্পও আজ ঘুরে দাঁড়িয়েছে। সাম্বা জেলার বারি ব্রহ্ম এলাকায় রেশম শিল্পের বিকাশে আধুনিক পরিকাঠামো গড়ে তোলা হয়। এর জন্য প্রায় ২৫ কোটি রুপি খরচ করে ভারত সরকার।

মহাত্মা গান্ধি জাতীয় গ্রামীণ রোজগার নিশ্চিত যোজনা বা এমজিএনরেগা প্রকল্পের মাধ্যমে গ্রামের মানুষের কর্মসংস্থান আজ নিশ্চিত হয়েছে। গড়ে উঠছে একাধিক পরিকাঠামোও। রাজৌরি-সহ বিভিন্ন এলাকায় গ্রামের মানুষরাই গড়ে তুলছেন রাস্তাঘাট থেকে শুরু করে ফৌজি বাঙ্কারও। তাঁদের যেমন রোজগার হচ্ছে, তেমনি উন্নয়ন হচ্ছে পরিকাঠামোরও। আগে শুধু লুঠপাটই হতো গ্রামোন্নয়নের টাকা। এখন সেই টাকা পৌঁছে যাচ্ছে গ্রামবাসীদের হাতে। ৩৭০ ধারা বিলোপের আগে খাতায় কলমেই শুধু ছিলো পঞ্চায়েত রাজ। এখন সক্রিয় হয়েছে পঞ্চায়েত। গ্রামের মানুষ পাচ্ছেন স্বচ্ছ স্থানীয় প্রশাসন।

গত এক বছরে কেন্দ্রীয় সরকারের সরাসরি হস্তক্ষেপে কাশ্মীরে আপেলের উৎপাদন বেড়েছে অন্তত ৪০ শতাংশ। করোনা আবহাওয়াতেও জম্মু-কাশ্মীর এবং লাদাখের সবচেয়ে অর্থকরী ফসলের গায়ে কোনও আচর না লাগে সেদিকে সবসময়ই সজাগ ছিল প্রশাসন। উৎপাদনের পাশাপাশি আপেল রপ্তানিরও সুবন্দোবস্ত করা হয়েছে। গড়ে তোলা হয়েছে ফল প্রক্রিয়াকরণ শিল্প। আপেলের উপযোগী পরিকাঠামোগত পরিবর্তনের হাত ধরে চাষিরা পাচ্ছেন ন্যায্য দাম।

রাজনৈতিক স্বার্থে অনেকেই কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা বাতিলের বিরোধিতা করছেন। স্বাভাবিক। কারণ তাঁদের রাজনৈতিক স্বার্থে ঘা লেগেছে। কিন্তু কাশ্মীরের সাধারণ মানুষ মোদি-সরকারকে বাহবা দিচ্ছেন। কারণ তাঁরা উপকৃত হয়েছেন। জম্মু-কাশ্মীর এবং লাদাখের পরিবর্তনের সবচেয়ে বড় দিকটি হল ভারতীয় সংবিধান মেনে এখানকার বাসিন্দারা উন্নয়নের রাস্তাকে মন থেকে মেন নিয়েছেন। সরকারও দেশের অন্যান্য প্রান্তের মতো অনগ্রসর শ্রেণিদের শিক্ষা, চাকরিতে সংরক্ষণ, সামাজিক বিভিন্ন বিষয়ে সুবিধার ব্যবস্থা করেছে।  

জম্মু কাশ্মীর এবং লাদাখের মানুষও পাচ্ছেন তফসিলি জাতি ও তফসিলি উপজাতি (অত্যাচার প্রতিরোধ) আইন, ১৯৫৪, হুইসিল ব্লোয়ার্স প্রোটেকশন অ্যাক্ট, ২০১৪, জাতীয় সাফাই করমচারিস আইন, জাতীয় জাতীয় প্রগতিশীল আইন, সংখ্যালঘুদের জন্য জাতীয় কমিশন আইন এবং শিশুদের নিখরচায় ও বাধ্যতামূলক শিক্ষার অধিকার আইন, ২০০৯-এর মতো আইনের সুবিধাগুলি। এতকাল তাঁরা ছিলেন বঞ্চিত।

কাশ্মীরিরা বুঝেছেন, গত একবছরে তাঁদের জনকল্যাণে বহু কাজ হয়েছে উপত্যকায়। স্থানীয় সরকারের ১০ হাজার চাকরিতে নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। তফসিলি উপজাতি, ওবিসি এবং অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল শ্রেণীর মানুষরা এখন পাচ্ছেন চাকরির ক্ষেত্রে সংরক্ষণের সুবিধা। ৩৭০ ধারা তুলে নেওয়ার পরই কাশ্মীর উঠে এসে উন্নয়নের মহাসড়কে। 

হাসপাতাল, স্কুল, কলেজ, পর্যটন কেন্দ্র, রাস্তা, জল নিকাশি ব্যবস্থার কাজ।প্রভৃতি চলছে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় পাহাড়ি দুর্গম এলাকায়ও পৌঁছে যাচ্ছে পানীয় জল, বৈদ্যুতিক সংযোগ। উন্নয়নের কারণেই জেগে উঠেছে ভারতীয়বোধ। স্থানীয় মানুষ আজ প্রাণ খুলে ওড়াচ্ছেন দেশের ত্রিবর্ণ জাতীয় পতাকা। কাশ্মীরে বসবাসকারী মুসলমান নারীও আজ খুশি। তিন তিলাকা নিয়ে মোদি সরকারের সিদ্ধান্ত তাঁদের আত্মমর্যাদা বাড়িয়ে দিয়েছে। 
অশান্তির অবসান দিয়েছে জীবনের নিরাপত্তা। এখন রেশন ব্যবস্থার মাধ্যমে পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে খাদ্যশস্য। কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা লোপ এবং বর্তমান কর্মযজ্ঞ প্রসঙ্গে ভারতের দূরদর্শন ও আকাশবাণীর নিয়ন্ত্রক সংস্থা প্রসার ভারতীর প্রাক্তন চেয়ারম্যান এ সূর্য প্রকাশ বলেন, ‘সাত দশক ধরে উপত্যকায় যে লজ্জাজনক, বৈষম্যমূলক এবং অগণতান্ত্রিক নীতি চলেছে তার অবসান হয়েছে।’

উন্নয়ন প্রক্রিয়া অব্যাহত রয়েছে কাশ্মীরে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আগেই বিশেষ প্যাকেজ ঘোষণা করেছিলেন এই দুই কেন্দ্র শাশিত অঞ্চলের উন্নয়নে। তার বাইরেও উপ-রাজ্যপাল মনোজ সিনহা ঘোষণা করেছেন, ১ হাজার ৩৫ কোটি রুপির প্রশাসনিক প্যাকেজ। এছাড়াও কাশ্মীরের মানুষদের পানির বিল এবং বিদ্যুতের বিলে ছাড় দেওয়া হচ্ছে ৫০ শতাংশ। 

উপ-রাজ্যপালের প্রতিশ্রুতি, জম্মু-কাশ্মীরের জন্য ঘোষিত হবে নতুন শিল্পনীতি। ২০২১ সালের মার্চ পর্যন্ত স্ট্যাম্প ডিউটি মকুব করা হয়েছে। প্রশাসন ঠিক করেছে ব্যবসা ক্ষেত্রে ঋণের সুদে ৫ শতাংশ ছাড় দেওয়া হবে ৬ মাস। এতে ব্যবসায়ীদের অনেকটাই লাভ হবে।

৩৭০ ধারা বিলোপের ফলে কাশ্মীরে ফিরে আসছে বহু কাঙ্ক্ষিত শান্তি। গত এক বছরে নাশকতামূলক ঘটনা কমেছে ৫৪ শতাংশ। জঙ্গি হানায় নিরাপত্তা বাহিনীর মৃত্যুর হার কমেছে গত এক বছরে ৭৪ শতাংশ। 

সম্প্রতি ভারতের জাতীয় সংসদে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী জি কিষাণ রেড্ডি জানান,  ৫ আগস্ট ২০১৯ থেকে ২৪ জানুয়ারি ২০২০-র এই ১৭৩ দিনের মধ্যে প্রাণ হারিয়েছেন ২২ জন জওয়ান। এর আগে ১৩ ফেব্রুয়ারি  ২০১৯ থেকে ৪ আগস্ট ২০১৯-এর এই ১৭৩ দিন সময়ের মধ্যে প্রাণ হারিয়েছিলেন ৮২ জন জওয়ান। এছাড়া ৫ আগস্ট ২০১৯-এর পর ৩২ জন সন্ত্রাসবাদী নিহত হয়েছে।

একদিকে সন্ত্রাস কমেছে। অন্যদিকে বেড়েছে মানুষের জীবনযাত্রার মান। ৩৭০ ধারা বিলোপ করে মোদি সরকার ফিরিয়ে দিয়েছেন কাশ্মীরি মানুষদের আত্মবিশ্বাস। আত্মনির্ভর হওয়ার ডাক দিয়ে ভূ-স্বর্গকে তার পুরনো ছন্দে ফিরিয়ে নিয়ে যেতে মরিয়া ভারত সরকার। আর তাই উন্নয়নকেই হাতিয়ার করে কাশ্মীরের মানুষের কাছেও পৌঁছে দিতে চাইছে কল্যাণমূলক বিভিন্ন কর্মসূচির সুফল। 

অপপ্রচার চললেও কাশ্মীরের মানুষ সেটা বুঝেছেন। তাই আজ পাহাড় হাসছে। উড়ছে ভারতের ত্রিবর্ণ জাতিয় পতাকা। বহু দশক পর কাশ্মীর এখন পুরোপুরি ভারতের, কাশ্মীরিরাও নিজেদের মন থেকে ভারতীয় ভাবতে শুরু করেছেন।

বিডি প্রতিদিন/আবু জাফর

এই বিভাগের আরও খবর
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং
রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং
দিল্লিতে প্রতি ৭ জনের ১ জনের মৃত্যু বায়ুদূষণে: গবেষণা
দিল্লিতে প্রতি ৭ জনের ১ জনের মৃত্যু বায়ুদূষণে: গবেষণা
গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান
গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান
ইরাক আগ্রাসনের ‘মূল হোতা’ সাবেক মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্টের মৃত্যু
ইরাক আগ্রাসনের ‘মূল হোতা’ সাবেক মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্টের মৃত্যু
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪০
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪০
ভারতে ট্রেন দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত
ভারতে ট্রেন দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত
মণিপুরে বন্দুকযুদ্ধে চার বিদ্রোহী নিহত
মণিপুরে বন্দুকযুদ্ধে চার বিদ্রোহী নিহত
গাজায় সেনা মোতায়েন নিয়ে যা বলছে তুরস্ক
গাজায় সেনা মোতায়েন নিয়ে যা বলছে তুরস্ক
‘আমার সোনার বাংলা’ গাওয়ায় বিশ্বভারতীর শিক্ষার্থীদের ‘সতর্ক করে’ চিঠি
‘আমার সোনার বাংলা’ গাওয়ায় বিশ্বভারতীর শিক্ষার্থীদের ‘সতর্ক করে’ চিঠি
সর্বশেষ খবর
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত
ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত
বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ
৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং
রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের
ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন
বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি
শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু
হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ
ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২
গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি
এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদকাসক্তি কেড়ে নিল শন উইলিয়ামসের ক্যারিয়ার
মাদকাসক্তি কেড়ে নিল শন উইলিয়ামসের ক্যারিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লিতে প্রতি ৭ জনের ১ জনের মৃত্যু বায়ুদূষণে: গবেষণা
দিল্লিতে প্রতি ৭ জনের ১ জনের মৃত্যু বায়ুদূষণে: গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিকে সেরা বলে বিনয়ী হতে চাই না : রোনালদো
মেসিকে সেরা বলে বিনয়ী হতে চাই না : রোনালদো

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস
দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমান বাংলাদেশকে এয়ারবাস কেনার প্রস্তাব চার ইউরোপীয় রাষ্ট্রদূতের
বিমান বাংলাদেশকে এয়ারবাস কেনার প্রস্তাব চার ইউরোপীয় রাষ্ট্রদূতের

৩ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান
গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাক আগ্রাসনের ‘মূল হোতা’ সাবেক মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্টের মৃত্যু
ইরাক আগ্রাসনের ‘মূল হোতা’ সাবেক মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্টের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তরিকুল ইসলাম ছিলেন দলের দুর্দিনের কাণ্ডারি: তৃপ্তি
তরিকুল ইসলাম ছিলেন দলের দুর্দিনের কাণ্ডারি: তৃপ্তি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রামপালে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ৩ আরোহী নিহত
রামপালে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ৩ আরোহী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০৮৩ সাল পর্যন্ত পৃথিবী সঙ্গী দুই চাঁদ!
২০৮৩ সাল পর্যন্ত পৃথিবী সঙ্গী দুই চাঁদ!

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

১০ ঘণ্টা আগে | টক শো

মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ
মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী
খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান
এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই
কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্র তীরে শতাব্দী পুরনো জাহাজের ধ্বংসাবশেষের খোঁজ
সমুদ্র তীরে শতাব্দী পুরনো জাহাজের ধ্বংসাবশেষের খোঁজ

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক