শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:০৪, বুধবার, ২১ অক্টোবর, ২০২০

৩৭০ ধারা বিলোপের সুফল পাচ্ছেন কাশ্মীরিরা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
৩৭০ ধারা বিলোপের সুফল পাচ্ছেন কাশ্মীরিরা

ভারতের প্রধানমন্ত্রী অনেকেই হয়েছেন। কিন্তু নরেন্দ্র মোদির আমলটা পুরো অন্যরকম। তাঁর ধারেকাছে কাউকে রাখা যাচ্ছে না। এমনভাবেই নরেন্দ্র মোদির প্রশংসা করা হয়েছে টাইম ম্যাগাজিনে। ম্যাগাজিনের কথা না হয় বাদই দিলাম, কাশ্মীরের সাধারণ মানুষও কিন্তু একই কথা বলছেন। 

কারণ গত এক বছরে ৩৭০ ধারা বাতিলের পর বাস্তব ছবিটাই তো পাল্টে গিয়েছে। তাঁরা পাচ্ছেন, বলিষ্ঠ সরকারি পদক্ষেপের সুফল। কথা রেখেছেন মোদি, পাহাড়ের মানুষ খুঁজে পেয়েছেন বেঁচে থাকার সঠিক দিশা।

শ্রীনগরের বিখ্যাত ডাল লেকের পাশে বসে মহ. ইউসুফ শোনালেন তাঁর নিজের অভিজ্ঞতার কথা। বললেন, ‘ডাল লেকের এই মায়াবী চেহারাই তো ভুলতে বসেছিলাম। গত এক বছরে অনেক শান্ত হয়েছে কাশ্মীর। এখানকার যুবকরা এখন ৫০০ টাকার জন্য ফৌজিদের পাথর ছুঁড়তে যাওয়ার বদলে চাকরির ধান্দা শুরু করেছে।’ 

কারা ছুঁড়তেন পাথর? ভারতের জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনআইএ বলছে, পাকিস্তানিদের পয়সায় কিছু বেকার যুবক এই কাজে নিযুক্ত ছিল। ২০১৬ সালে ২ হাজার ৬৫৩টি পাথর বৃষ্টির ঘটনার সাক্ষী কাশ্মীরের মানুষ। অথচ, গত বছর ৫ আগস্ট কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা লোপ করে দুটি কেন্দ্রশাসিত রাজ্য গঠনের পর অশান্তি বন্ধ। 

পুলওয়ামার গ্রাম প্রধান আলতাফ ঠাকুর বললেন, ‘এখন কাজের মধ্যে এসেছে স্বচ্ছতা। সরকারের দায়বদ্ধতাও অনেক বেড়েছে। উন্নয়ন হচ্ছে। মানুষ খুশি।’ পরিস্থিতির পরিবর্তন সাংবাদিকদের চোখেও ধরা পড়েছে।

স্থানীয় সাংবাদিক তারিক ভাট বললেন, ‘জন্মের পর থেকেই তো শুনে এসেছি হরতাল আর শুধু হরতালই। গত এক বছরে সেই বন্ধ্যা রাজনীতির বদলে মানুষ এখন উন্নয়নের পথে হাঁটতে পারছেন। এটাই বড় প্রাপ্তি।’

অতি সম্প্রতি মোদি সরকার কাশ্মীরের জন্য ‘স্টার্স প্রকল্প’ (Strengthening Teaching-Learning and Results for States (STARS) project) ঘোষণা করেছে। ৫২০ কোটি রুপির এই প্রকল্প রাজ্যের শিক্ষা ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন করবে। ছেলেমেয়েদের করে তুলবে রোজগারমুখী। জম্মু কাশ্মীর ও লাদাখ কেন্দ্রীয় শাসিত রাজ্য দুটির মানুষদের জীবনযাত্রার মানোন্নয়নের পাশাপাশি যুবকদের স্বাবলম্বী করে তুলবে স্টার্স। কেন্দ্রীয় মন্ত্রীসভায় প্রকল্প অনুমোদনের পর প্রধানমন্ত্রী নিজেই টুইট করে বলেছেন, ‘স্টার্স শিক্ষা ব্যবস্থার গুণগত মান বাড়াবে। জম্মু-কাশ্মীর ও লাদাখের জীবন সংগ্রাম আরও সহজতর হবে এর ফলে।’

যুবকদের কর্মমুখী করে তোলার পাশাপাশি মোদি সরকার খেলাধুলার উন্নয়নেও ব্যাপক কর্মসূচি হাতে নিয়েছে।  সম্প্রতি ৪৯ কোটি ৭৮ কোটি টাকার ক্রীড়া পরিকাঠামোর উদ্বোধন করেছেন জম্মু-কাশ্মীরের উপ-রাজ্যপাল মনোজ সিনহা। একইসঙ্গে তিনি ১০ কোটি ৫০ লাখ রুপি খরচ করে আরও একটি ক্রীড়া পরিকাঠামোর শিলান্যাস করেন।  শ্রীনগরে বহুদিন ধরেই ফুটবলার ও কোচদের দাবি ছিল একটি আধুনিক ফুটবল স্টেডিয়ামের। কাশ্মীরি ফুটবলাররা দেশের বিভিন্ন প্রান্তে সুনামের সঙ্গে খেলে বেড়ালেও নিজেদের রাজ্যে তেমন পরিকাঠামো না থাকায় সমস্যায় পড়তেন।

শ্রীনগরের জেলাশাসক শহিদ চৌধুরী জানিয়েছেন, ২৫ কোটি রুপি খরচ করে গড়ে তোলা হয়েছে আধুনিক ফুটবল স্টেডিয়াম। ফলে উঠতি ফুটবলাররাও খুশি। আধুনিক প্রযুক্তির সাহায্য না নেওয়ায় ধুঁকছিল বিশ্ববন্দিত কাশ্মীরি সিল্ক। এক বছর আগে কেন্দ্রীয় সরকার কাশ্মীরের উন্নয়নের দায়িত্ব সরাসরি কাঁদে তুলে নিতেই সেই সিল্পক শিল্পও আজ ঘুরে দাঁড়িয়েছে। সাম্বা জেলার বারি ব্রহ্ম এলাকায় রেশম শিল্পের বিকাশে আধুনিক পরিকাঠামো গড়ে তোলা হয়। এর জন্য প্রায় ২৫ কোটি রুপি খরচ করে ভারত সরকার।

মহাত্মা গান্ধি জাতীয় গ্রামীণ রোজগার নিশ্চিত যোজনা বা এমজিএনরেগা প্রকল্পের মাধ্যমে গ্রামের মানুষের কর্মসংস্থান আজ নিশ্চিত হয়েছে। গড়ে উঠছে একাধিক পরিকাঠামোও। রাজৌরি-সহ বিভিন্ন এলাকায় গ্রামের মানুষরাই গড়ে তুলছেন রাস্তাঘাট থেকে শুরু করে ফৌজি বাঙ্কারও। তাঁদের যেমন রোজগার হচ্ছে, তেমনি উন্নয়ন হচ্ছে পরিকাঠামোরও। আগে শুধু লুঠপাটই হতো গ্রামোন্নয়নের টাকা। এখন সেই টাকা পৌঁছে যাচ্ছে গ্রামবাসীদের হাতে। ৩৭০ ধারা বিলোপের আগে খাতায় কলমেই শুধু ছিলো পঞ্চায়েত রাজ। এখন সক্রিয় হয়েছে পঞ্চায়েত। গ্রামের মানুষ পাচ্ছেন স্বচ্ছ স্থানীয় প্রশাসন।

গত এক বছরে কেন্দ্রীয় সরকারের সরাসরি হস্তক্ষেপে কাশ্মীরে আপেলের উৎপাদন বেড়েছে অন্তত ৪০ শতাংশ। করোনা আবহাওয়াতেও জম্মু-কাশ্মীর এবং লাদাখের সবচেয়ে অর্থকরী ফসলের গায়ে কোনও আচর না লাগে সেদিকে সবসময়ই সজাগ ছিল প্রশাসন। উৎপাদনের পাশাপাশি আপেল রপ্তানিরও সুবন্দোবস্ত করা হয়েছে। গড়ে তোলা হয়েছে ফল প্রক্রিয়াকরণ শিল্প। আপেলের উপযোগী পরিকাঠামোগত পরিবর্তনের হাত ধরে চাষিরা পাচ্ছেন ন্যায্য দাম।

রাজনৈতিক স্বার্থে অনেকেই কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা বাতিলের বিরোধিতা করছেন। স্বাভাবিক। কারণ তাঁদের রাজনৈতিক স্বার্থে ঘা লেগেছে। কিন্তু কাশ্মীরের সাধারণ মানুষ মোদি-সরকারকে বাহবা দিচ্ছেন। কারণ তাঁরা উপকৃত হয়েছেন। জম্মু-কাশ্মীর এবং লাদাখের পরিবর্তনের সবচেয়ে বড় দিকটি হল ভারতীয় সংবিধান মেনে এখানকার বাসিন্দারা উন্নয়নের রাস্তাকে মন থেকে মেন নিয়েছেন। সরকারও দেশের অন্যান্য প্রান্তের মতো অনগ্রসর শ্রেণিদের শিক্ষা, চাকরিতে সংরক্ষণ, সামাজিক বিভিন্ন বিষয়ে সুবিধার ব্যবস্থা করেছে।  

জম্মু কাশ্মীর এবং লাদাখের মানুষও পাচ্ছেন তফসিলি জাতি ও তফসিলি উপজাতি (অত্যাচার প্রতিরোধ) আইন, ১৯৫৪, হুইসিল ব্লোয়ার্স প্রোটেকশন অ্যাক্ট, ২০১৪, জাতীয় সাফাই করমচারিস আইন, জাতীয় জাতীয় প্রগতিশীল আইন, সংখ্যালঘুদের জন্য জাতীয় কমিশন আইন এবং শিশুদের নিখরচায় ও বাধ্যতামূলক শিক্ষার অধিকার আইন, ২০০৯-এর মতো আইনের সুবিধাগুলি। এতকাল তাঁরা ছিলেন বঞ্চিত।

কাশ্মীরিরা বুঝেছেন, গত একবছরে তাঁদের জনকল্যাণে বহু কাজ হয়েছে উপত্যকায়। স্থানীয় সরকারের ১০ হাজার চাকরিতে নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। তফসিলি উপজাতি, ওবিসি এবং অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল শ্রেণীর মানুষরা এখন পাচ্ছেন চাকরির ক্ষেত্রে সংরক্ষণের সুবিধা। ৩৭০ ধারা তুলে নেওয়ার পরই কাশ্মীর উঠে এসে উন্নয়নের মহাসড়কে। 

হাসপাতাল, স্কুল, কলেজ, পর্যটন কেন্দ্র, রাস্তা, জল নিকাশি ব্যবস্থার কাজ।প্রভৃতি চলছে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় পাহাড়ি দুর্গম এলাকায়ও পৌঁছে যাচ্ছে পানীয় জল, বৈদ্যুতিক সংযোগ। উন্নয়নের কারণেই জেগে উঠেছে ভারতীয়বোধ। স্থানীয় মানুষ আজ প্রাণ খুলে ওড়াচ্ছেন দেশের ত্রিবর্ণ জাতীয় পতাকা। কাশ্মীরে বসবাসকারী মুসলমান নারীও আজ খুশি। তিন তিলাকা নিয়ে মোদি সরকারের সিদ্ধান্ত তাঁদের আত্মমর্যাদা বাড়িয়ে দিয়েছে। 
অশান্তির অবসান দিয়েছে জীবনের নিরাপত্তা। এখন রেশন ব্যবস্থার মাধ্যমে পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে খাদ্যশস্য। কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা লোপ এবং বর্তমান কর্মযজ্ঞ প্রসঙ্গে ভারতের দূরদর্শন ও আকাশবাণীর নিয়ন্ত্রক সংস্থা প্রসার ভারতীর প্রাক্তন চেয়ারম্যান এ সূর্য প্রকাশ বলেন, ‘সাত দশক ধরে উপত্যকায় যে লজ্জাজনক, বৈষম্যমূলক এবং অগণতান্ত্রিক নীতি চলেছে তার অবসান হয়েছে।’

উন্নয়ন প্রক্রিয়া অব্যাহত রয়েছে কাশ্মীরে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আগেই বিশেষ প্যাকেজ ঘোষণা করেছিলেন এই দুই কেন্দ্র শাশিত অঞ্চলের উন্নয়নে। তার বাইরেও উপ-রাজ্যপাল মনোজ সিনহা ঘোষণা করেছেন, ১ হাজার ৩৫ কোটি রুপির প্রশাসনিক প্যাকেজ। এছাড়াও কাশ্মীরের মানুষদের পানির বিল এবং বিদ্যুতের বিলে ছাড় দেওয়া হচ্ছে ৫০ শতাংশ। 

উপ-রাজ্যপালের প্রতিশ্রুতি, জম্মু-কাশ্মীরের জন্য ঘোষিত হবে নতুন শিল্পনীতি। ২০২১ সালের মার্চ পর্যন্ত স্ট্যাম্প ডিউটি মকুব করা হয়েছে। প্রশাসন ঠিক করেছে ব্যবসা ক্ষেত্রে ঋণের সুদে ৫ শতাংশ ছাড় দেওয়া হবে ৬ মাস। এতে ব্যবসায়ীদের অনেকটাই লাভ হবে।

৩৭০ ধারা বিলোপের ফলে কাশ্মীরে ফিরে আসছে বহু কাঙ্ক্ষিত শান্তি। গত এক বছরে নাশকতামূলক ঘটনা কমেছে ৫৪ শতাংশ। জঙ্গি হানায় নিরাপত্তা বাহিনীর মৃত্যুর হার কমেছে গত এক বছরে ৭৪ শতাংশ। 

সম্প্রতি ভারতের জাতীয় সংসদে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী জি কিষাণ রেড্ডি জানান,  ৫ আগস্ট ২০১৯ থেকে ২৪ জানুয়ারি ২০২০-র এই ১৭৩ দিনের মধ্যে প্রাণ হারিয়েছেন ২২ জন জওয়ান। এর আগে ১৩ ফেব্রুয়ারি  ২০১৯ থেকে ৪ আগস্ট ২০১৯-এর এই ১৭৩ দিন সময়ের মধ্যে প্রাণ হারিয়েছিলেন ৮২ জন জওয়ান। এছাড়া ৫ আগস্ট ২০১৯-এর পর ৩২ জন সন্ত্রাসবাদী নিহত হয়েছে।

একদিকে সন্ত্রাস কমেছে। অন্যদিকে বেড়েছে মানুষের জীবনযাত্রার মান। ৩৭০ ধারা বিলোপ করে মোদি সরকার ফিরিয়ে দিয়েছেন কাশ্মীরি মানুষদের আত্মবিশ্বাস। আত্মনির্ভর হওয়ার ডাক দিয়ে ভূ-স্বর্গকে তার পুরনো ছন্দে ফিরিয়ে নিয়ে যেতে মরিয়া ভারত সরকার। আর তাই উন্নয়নকেই হাতিয়ার করে কাশ্মীরের মানুষের কাছেও পৌঁছে দিতে চাইছে কল্যাণমূলক বিভিন্ন কর্মসূচির সুফল। 

অপপ্রচার চললেও কাশ্মীরের মানুষ সেটা বুঝেছেন। তাই আজ পাহাড় হাসছে। উড়ছে ভারতের ত্রিবর্ণ জাতিয় পতাকা। বহু দশক পর কাশ্মীর এখন পুরোপুরি ভারতের, কাশ্মীরিরাও নিজেদের মন থেকে ভারতীয় ভাবতে শুরু করেছেন।

বিডি প্রতিদিন/আবু জাফর

এই বিভাগের আরও খবর
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ
ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদেরও ছাড়ছে না ইসরায়েল, নিহত আরও ৫৬
ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদেরও ছাড়ছে না ইসরায়েল, নিহত আরও ৫৬
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
সর্বশেষ খবর
হরিয়ানায় মডেল হত্যাকাণ্ড নিয়ে চাঞ্চল্য, প্রেমিক গ্রেফতার
হরিয়ানায় মডেল হত্যাকাণ্ড নিয়ে চাঞ্চল্য, প্রেমিক গ্রেফতার

এই মাত্র | শোবিজ

গাজীপুরের কালীগঞ্জে শহীদ জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকীতে আলোচনা ও চারা বিতরণ
গাজীপুরের কালীগঞ্জে শহীদ জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকীতে আলোচনা ও চারা বিতরণ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে খালে গোসলে নেমে নানি-নাতনির মৃত্যু
চট্টগ্রামে খালে গোসলে নেমে নানি-নাতনির মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোংলা বন্দরে আমদানি করা সরকারি চাল খালাস শুরু
মোংলা বন্দরে আমদানি করা সরকারি চাল খালাস শুরু

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জলাবদ্ধতা কমাতে বক্স কালভার্ট খননে চসিকের উদ্যোগ
জলাবদ্ধতা কমাতে বক্স কালভার্ট খননে চসিকের উদ্যোগ

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সংস্কার মানেই সঠিক সময়ে সঠিক কাজ: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
সংস্কার মানেই সঠিক সময়ে সঠিক কাজ: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ
ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জমি থেকে ভুট্টা লুটের ঘটনায় দুইজন আটক
জমি থেকে ভুট্টা লুটের ঘটনায় দুইজন আটক

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে মহাসড়কের পাশে ময়লার ভাগাড় হচ্ছে পর্যটন কেন্দ্র ও ফুলবাগান
সোনারগাঁয়ে মহাসড়কের পাশে ময়লার ভাগাড় হচ্ছে পর্যটন কেন্দ্র ও ফুলবাগান

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত
কলাপাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসি পরীক্ষার ১০ দিন আগে ফরম পূরণের সুযোগ
এইচএসসি পরীক্ষার ১০ দিন আগে ফরম পূরণের সুযোগ

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালপুরে আওয়ামী লীগ নেতা হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
লালপুরে আওয়ামী লীগ নেতা হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাথমিক ভর্তি শুরু হচ্ছে ২২ জুন
গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাথমিক ভর্তি শুরু হচ্ছে ২২ জুন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদেরও ছাড়ছে না ইসরায়েল, নিহত আরও ৫৬
ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদেরও ছাড়ছে না ইসরায়েল, নিহত আরও ৫৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস
দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার
সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার
চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ
এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে
দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম