শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:০৪, বুধবার, ২১ অক্টোবর, ২০২০

৩৭০ ধারা বিলোপের সুফল পাচ্ছেন কাশ্মীরিরা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
৩৭০ ধারা বিলোপের সুফল পাচ্ছেন কাশ্মীরিরা

ভারতের প্রধানমন্ত্রী অনেকেই হয়েছেন। কিন্তু নরেন্দ্র মোদির আমলটা পুরো অন্যরকম। তাঁর ধারেকাছে কাউকে রাখা যাচ্ছে না। এমনভাবেই নরেন্দ্র মোদির প্রশংসা করা হয়েছে টাইম ম্যাগাজিনে। ম্যাগাজিনের কথা না হয় বাদই দিলাম, কাশ্মীরের সাধারণ মানুষও কিন্তু একই কথা বলছেন। 

কারণ গত এক বছরে ৩৭০ ধারা বাতিলের পর বাস্তব ছবিটাই তো পাল্টে গিয়েছে। তাঁরা পাচ্ছেন, বলিষ্ঠ সরকারি পদক্ষেপের সুফল। কথা রেখেছেন মোদি, পাহাড়ের মানুষ খুঁজে পেয়েছেন বেঁচে থাকার সঠিক দিশা।

শ্রীনগরের বিখ্যাত ডাল লেকের পাশে বসে মহ. ইউসুফ শোনালেন তাঁর নিজের অভিজ্ঞতার কথা। বললেন, ‘ডাল লেকের এই মায়াবী চেহারাই তো ভুলতে বসেছিলাম। গত এক বছরে অনেক শান্ত হয়েছে কাশ্মীর। এখানকার যুবকরা এখন ৫০০ টাকার জন্য ফৌজিদের পাথর ছুঁড়তে যাওয়ার বদলে চাকরির ধান্দা শুরু করেছে।’ 

কারা ছুঁড়তেন পাথর? ভারতের জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনআইএ বলছে, পাকিস্তানিদের পয়সায় কিছু বেকার যুবক এই কাজে নিযুক্ত ছিল। ২০১৬ সালে ২ হাজার ৬৫৩টি পাথর বৃষ্টির ঘটনার সাক্ষী কাশ্মীরের মানুষ। অথচ, গত বছর ৫ আগস্ট কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা লোপ করে দুটি কেন্দ্রশাসিত রাজ্য গঠনের পর অশান্তি বন্ধ। 

পুলওয়ামার গ্রাম প্রধান আলতাফ ঠাকুর বললেন, ‘এখন কাজের মধ্যে এসেছে স্বচ্ছতা। সরকারের দায়বদ্ধতাও অনেক বেড়েছে। উন্নয়ন হচ্ছে। মানুষ খুশি।’ পরিস্থিতির পরিবর্তন সাংবাদিকদের চোখেও ধরা পড়েছে।

স্থানীয় সাংবাদিক তারিক ভাট বললেন, ‘জন্মের পর থেকেই তো শুনে এসেছি হরতাল আর শুধু হরতালই। গত এক বছরে সেই বন্ধ্যা রাজনীতির বদলে মানুষ এখন উন্নয়নের পথে হাঁটতে পারছেন। এটাই বড় প্রাপ্তি।’

অতি সম্প্রতি মোদি সরকার কাশ্মীরের জন্য ‘স্টার্স প্রকল্প’ (Strengthening Teaching-Learning and Results for States (STARS) project) ঘোষণা করেছে। ৫২০ কোটি রুপির এই প্রকল্প রাজ্যের শিক্ষা ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন করবে। ছেলেমেয়েদের করে তুলবে রোজগারমুখী। জম্মু কাশ্মীর ও লাদাখ কেন্দ্রীয় শাসিত রাজ্য দুটির মানুষদের জীবনযাত্রার মানোন্নয়নের পাশাপাশি যুবকদের স্বাবলম্বী করে তুলবে স্টার্স। কেন্দ্রীয় মন্ত্রীসভায় প্রকল্প অনুমোদনের পর প্রধানমন্ত্রী নিজেই টুইট করে বলেছেন, ‘স্টার্স শিক্ষা ব্যবস্থার গুণগত মান বাড়াবে। জম্মু-কাশ্মীর ও লাদাখের জীবন সংগ্রাম আরও সহজতর হবে এর ফলে।’

যুবকদের কর্মমুখী করে তোলার পাশাপাশি মোদি সরকার খেলাধুলার উন্নয়নেও ব্যাপক কর্মসূচি হাতে নিয়েছে।  সম্প্রতি ৪৯ কোটি ৭৮ কোটি টাকার ক্রীড়া পরিকাঠামোর উদ্বোধন করেছেন জম্মু-কাশ্মীরের উপ-রাজ্যপাল মনোজ সিনহা। একইসঙ্গে তিনি ১০ কোটি ৫০ লাখ রুপি খরচ করে আরও একটি ক্রীড়া পরিকাঠামোর শিলান্যাস করেন।  শ্রীনগরে বহুদিন ধরেই ফুটবলার ও কোচদের দাবি ছিল একটি আধুনিক ফুটবল স্টেডিয়ামের। কাশ্মীরি ফুটবলাররা দেশের বিভিন্ন প্রান্তে সুনামের সঙ্গে খেলে বেড়ালেও নিজেদের রাজ্যে তেমন পরিকাঠামো না থাকায় সমস্যায় পড়তেন।

শ্রীনগরের জেলাশাসক শহিদ চৌধুরী জানিয়েছেন, ২৫ কোটি রুপি খরচ করে গড়ে তোলা হয়েছে আধুনিক ফুটবল স্টেডিয়াম। ফলে উঠতি ফুটবলাররাও খুশি। আধুনিক প্রযুক্তির সাহায্য না নেওয়ায় ধুঁকছিল বিশ্ববন্দিত কাশ্মীরি সিল্ক। এক বছর আগে কেন্দ্রীয় সরকার কাশ্মীরের উন্নয়নের দায়িত্ব সরাসরি কাঁদে তুলে নিতেই সেই সিল্পক শিল্পও আজ ঘুরে দাঁড়িয়েছে। সাম্বা জেলার বারি ব্রহ্ম এলাকায় রেশম শিল্পের বিকাশে আধুনিক পরিকাঠামো গড়ে তোলা হয়। এর জন্য প্রায় ২৫ কোটি রুপি খরচ করে ভারত সরকার।

মহাত্মা গান্ধি জাতীয় গ্রামীণ রোজগার নিশ্চিত যোজনা বা এমজিএনরেগা প্রকল্পের মাধ্যমে গ্রামের মানুষের কর্মসংস্থান আজ নিশ্চিত হয়েছে। গড়ে উঠছে একাধিক পরিকাঠামোও। রাজৌরি-সহ বিভিন্ন এলাকায় গ্রামের মানুষরাই গড়ে তুলছেন রাস্তাঘাট থেকে শুরু করে ফৌজি বাঙ্কারও। তাঁদের যেমন রোজগার হচ্ছে, তেমনি উন্নয়ন হচ্ছে পরিকাঠামোরও। আগে শুধু লুঠপাটই হতো গ্রামোন্নয়নের টাকা। এখন সেই টাকা পৌঁছে যাচ্ছে গ্রামবাসীদের হাতে। ৩৭০ ধারা বিলোপের আগে খাতায় কলমেই শুধু ছিলো পঞ্চায়েত রাজ। এখন সক্রিয় হয়েছে পঞ্চায়েত। গ্রামের মানুষ পাচ্ছেন স্বচ্ছ স্থানীয় প্রশাসন।

গত এক বছরে কেন্দ্রীয় সরকারের সরাসরি হস্তক্ষেপে কাশ্মীরে আপেলের উৎপাদন বেড়েছে অন্তত ৪০ শতাংশ। করোনা আবহাওয়াতেও জম্মু-কাশ্মীর এবং লাদাখের সবচেয়ে অর্থকরী ফসলের গায়ে কোনও আচর না লাগে সেদিকে সবসময়ই সজাগ ছিল প্রশাসন। উৎপাদনের পাশাপাশি আপেল রপ্তানিরও সুবন্দোবস্ত করা হয়েছে। গড়ে তোলা হয়েছে ফল প্রক্রিয়াকরণ শিল্প। আপেলের উপযোগী পরিকাঠামোগত পরিবর্তনের হাত ধরে চাষিরা পাচ্ছেন ন্যায্য দাম।

রাজনৈতিক স্বার্থে অনেকেই কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা বাতিলের বিরোধিতা করছেন। স্বাভাবিক। কারণ তাঁদের রাজনৈতিক স্বার্থে ঘা লেগেছে। কিন্তু কাশ্মীরের সাধারণ মানুষ মোদি-সরকারকে বাহবা দিচ্ছেন। কারণ তাঁরা উপকৃত হয়েছেন। জম্মু-কাশ্মীর এবং লাদাখের পরিবর্তনের সবচেয়ে বড় দিকটি হল ভারতীয় সংবিধান মেনে এখানকার বাসিন্দারা উন্নয়নের রাস্তাকে মন থেকে মেন নিয়েছেন। সরকারও দেশের অন্যান্য প্রান্তের মতো অনগ্রসর শ্রেণিদের শিক্ষা, চাকরিতে সংরক্ষণ, সামাজিক বিভিন্ন বিষয়ে সুবিধার ব্যবস্থা করেছে।  

জম্মু কাশ্মীর এবং লাদাখের মানুষও পাচ্ছেন তফসিলি জাতি ও তফসিলি উপজাতি (অত্যাচার প্রতিরোধ) আইন, ১৯৫৪, হুইসিল ব্লোয়ার্স প্রোটেকশন অ্যাক্ট, ২০১৪, জাতীয় সাফাই করমচারিস আইন, জাতীয় জাতীয় প্রগতিশীল আইন, সংখ্যালঘুদের জন্য জাতীয় কমিশন আইন এবং শিশুদের নিখরচায় ও বাধ্যতামূলক শিক্ষার অধিকার আইন, ২০০৯-এর মতো আইনের সুবিধাগুলি। এতকাল তাঁরা ছিলেন বঞ্চিত।

কাশ্মীরিরা বুঝেছেন, গত একবছরে তাঁদের জনকল্যাণে বহু কাজ হয়েছে উপত্যকায়। স্থানীয় সরকারের ১০ হাজার চাকরিতে নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। তফসিলি উপজাতি, ওবিসি এবং অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল শ্রেণীর মানুষরা এখন পাচ্ছেন চাকরির ক্ষেত্রে সংরক্ষণের সুবিধা। ৩৭০ ধারা তুলে নেওয়ার পরই কাশ্মীর উঠে এসে উন্নয়নের মহাসড়কে। 

হাসপাতাল, স্কুল, কলেজ, পর্যটন কেন্দ্র, রাস্তা, জল নিকাশি ব্যবস্থার কাজ।প্রভৃতি চলছে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় পাহাড়ি দুর্গম এলাকায়ও পৌঁছে যাচ্ছে পানীয় জল, বৈদ্যুতিক সংযোগ। উন্নয়নের কারণেই জেগে উঠেছে ভারতীয়বোধ। স্থানীয় মানুষ আজ প্রাণ খুলে ওড়াচ্ছেন দেশের ত্রিবর্ণ জাতীয় পতাকা। কাশ্মীরে বসবাসকারী মুসলমান নারীও আজ খুশি। তিন তিলাকা নিয়ে মোদি সরকারের সিদ্ধান্ত তাঁদের আত্মমর্যাদা বাড়িয়ে দিয়েছে। 
অশান্তির অবসান দিয়েছে জীবনের নিরাপত্তা। এখন রেশন ব্যবস্থার মাধ্যমে পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে খাদ্যশস্য। কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা লোপ এবং বর্তমান কর্মযজ্ঞ প্রসঙ্গে ভারতের দূরদর্শন ও আকাশবাণীর নিয়ন্ত্রক সংস্থা প্রসার ভারতীর প্রাক্তন চেয়ারম্যান এ সূর্য প্রকাশ বলেন, ‘সাত দশক ধরে উপত্যকায় যে লজ্জাজনক, বৈষম্যমূলক এবং অগণতান্ত্রিক নীতি চলেছে তার অবসান হয়েছে।’

উন্নয়ন প্রক্রিয়া অব্যাহত রয়েছে কাশ্মীরে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আগেই বিশেষ প্যাকেজ ঘোষণা করেছিলেন এই দুই কেন্দ্র শাশিত অঞ্চলের উন্নয়নে। তার বাইরেও উপ-রাজ্যপাল মনোজ সিনহা ঘোষণা করেছেন, ১ হাজার ৩৫ কোটি রুপির প্রশাসনিক প্যাকেজ। এছাড়াও কাশ্মীরের মানুষদের পানির বিল এবং বিদ্যুতের বিলে ছাড় দেওয়া হচ্ছে ৫০ শতাংশ। 

উপ-রাজ্যপালের প্রতিশ্রুতি, জম্মু-কাশ্মীরের জন্য ঘোষিত হবে নতুন শিল্পনীতি। ২০২১ সালের মার্চ পর্যন্ত স্ট্যাম্প ডিউটি মকুব করা হয়েছে। প্রশাসন ঠিক করেছে ব্যবসা ক্ষেত্রে ঋণের সুদে ৫ শতাংশ ছাড় দেওয়া হবে ৬ মাস। এতে ব্যবসায়ীদের অনেকটাই লাভ হবে।

৩৭০ ধারা বিলোপের ফলে কাশ্মীরে ফিরে আসছে বহু কাঙ্ক্ষিত শান্তি। গত এক বছরে নাশকতামূলক ঘটনা কমেছে ৫৪ শতাংশ। জঙ্গি হানায় নিরাপত্তা বাহিনীর মৃত্যুর হার কমেছে গত এক বছরে ৭৪ শতাংশ। 

সম্প্রতি ভারতের জাতীয় সংসদে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী জি কিষাণ রেড্ডি জানান,  ৫ আগস্ট ২০১৯ থেকে ২৪ জানুয়ারি ২০২০-র এই ১৭৩ দিনের মধ্যে প্রাণ হারিয়েছেন ২২ জন জওয়ান। এর আগে ১৩ ফেব্রুয়ারি  ২০১৯ থেকে ৪ আগস্ট ২০১৯-এর এই ১৭৩ দিন সময়ের মধ্যে প্রাণ হারিয়েছিলেন ৮২ জন জওয়ান। এছাড়া ৫ আগস্ট ২০১৯-এর পর ৩২ জন সন্ত্রাসবাদী নিহত হয়েছে।

একদিকে সন্ত্রাস কমেছে। অন্যদিকে বেড়েছে মানুষের জীবনযাত্রার মান। ৩৭০ ধারা বিলোপ করে মোদি সরকার ফিরিয়ে দিয়েছেন কাশ্মীরি মানুষদের আত্মবিশ্বাস। আত্মনির্ভর হওয়ার ডাক দিয়ে ভূ-স্বর্গকে তার পুরনো ছন্দে ফিরিয়ে নিয়ে যেতে মরিয়া ভারত সরকার। আর তাই উন্নয়নকেই হাতিয়ার করে কাশ্মীরের মানুষের কাছেও পৌঁছে দিতে চাইছে কল্যাণমূলক বিভিন্ন কর্মসূচির সুফল। 

অপপ্রচার চললেও কাশ্মীরের মানুষ সেটা বুঝেছেন। তাই আজ পাহাড় হাসছে। উড়ছে ভারতের ত্রিবর্ণ জাতিয় পতাকা। বহু দশক পর কাশ্মীর এখন পুরোপুরি ভারতের, কাশ্মীরিরাও নিজেদের মন থেকে ভারতীয় ভাবতে শুরু করেছেন।

বিডি প্রতিদিন/আবু জাফর

এই বিভাগের আরও খবর
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
বায়ু দূষণ, দিল্লিতে বিক্ষোভ
বায়ু দূষণ, দিল্লিতে বিক্ষোভ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর
তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?
তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
নাইজেরিয়ার ব্রিগেডিয়ার জেনারেলকে হত্যার দাবি জিহাদিদের
নাইজেরিয়ার ব্রিগেডিয়ার জেনারেলকে হত্যার দাবি জিহাদিদের
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের মৃত্যু
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের মৃত্যু
চীনে অবস্থানরত নাগরিকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ জাপানের
চীনে অবস্থানরত নাগরিকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ জাপানের
সর্বশেষ খবর
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক