শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২৭, শুক্রবার, ০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

চীনের বন্দিশিবিরে যেভাবে গণধর্ষণের শিকার হচ্ছে উইঘুর মুসলিম নারীরা, উঠে এল ভয়ঙ্কর তথ্য!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
চীনের বন্দিশিবিরে যেভাবে গণধর্ষণের শিকার হচ্ছে উইঘুর মুসলিম নারীরা, উঠে এল ভয়ঙ্কর তথ্য!

চীনের শিনজিয়াং প্রদেশে উইঘুর মুসলিমদের জন্য যেসব ‘পুনঃশিক্ষণ’ কেন্দ্র পরিচালিত হচ্ছে - তাতে নারীরা পরিকল্পিতভবে ধর্ষণ, যৌন নিপীড়ন ও অত্যাচারের শিকার হচ্ছেন বলে নতুন পাওয়া তথ্যে জানা গেছে।

এই নারীদের একজন হচ্ছেন তুরসুনে জিয়াউদুন। তার সঙ্গে ঘটে যাওয়া বর্ণনা কোনও কোনও পাঠককে বিচলিত করতে পারে।

“তখন কোন মহামারী চলছিল না কিন্তু ওই লোকগুলো সবসময়ই মুখোশ পরে থাকতো” - বলছিলেন তুরসুনে জিয়াউদুন।

“তারা স্যুট পরতো, পুলিশের পোশাক নয়। কখনও কখনও তারা আসতো মধ্যরাতের পরে। সেলের মধ্যে এসে তারা ইচ্ছেমত কোনও একজন নারীকে বেছে নিতো। তাদের নিয়ে যাওয়া হতো করিডোরের আরেক মাথায় 'কালো ঘর' বলে একটি কক্ষে। ওই ঘরটিতে নজরদারির জন্য কোনও ক্যামেরা ছিল না।”

জিয়াউদুন বলেন, বেশ কয়েক রাতে তাকে এভাবেই নিয়ে গিয়েছিল ওরা।

"হয়তো এটি আমার জীবনে এমন এক কলঙ্ক - যা আমি কখনো ভুলতে পারবো না"- বলছিলেন তিনি।

"এসব কথা আমার মুখ দিয়ে বের হোক - এটাও আমি কখনো চাইনি।"

শিনজিয়াং প্রদেশে চীনের এইসব গোপন বন্দীশিবিরের একটিতে তুরসুনে জিয়াউদুন বাস করেছেন মোট ৯ মাস।

তিনি বলছেন, ওই সেলগুলো থেকে প্রতিরাতে নারীদের তুলে নিয়ে যাওয়া হতো, তার পর মুখোশ পরা এক বা একাধিক চীনা পুরুষ তাদের ধর্ষণ করতো।

জিয়াউদুন বলেন - তিনি নিজে তিনবার গণধর্ষণের শিকার হয়েছেন।

প্রতিবারই দুই বা তিন জন লোক মিলে এ কাজ করে।

'কোন দয়ামায়া দেখানো চলবে না'

এসব বন্দীশিবিরে আনুমানিক ১০ লাখেরও বেশি নারী পুরুষকে রাখা হয়েছে। চীনের বক্তব্য, উইঘুর ও অন্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের লোকদের পুনঃশিক্ষণের জন্যই এসব শিবির।

উত্তর পশ্চিম চীনের শিনজিয়াং প্রদেশের তুর্কিক মুসলিম সংখ্যালঘু এই উইঘুরদের সংখ্যা প্রায় ১ কোটি ১০ লাখ।

মানবাধিকার গোষ্ঠীগুলো বলছে, চীনা সরকার উইঘুরদের ধর্মীয় ও অন্য স্বাধীনতার ক্রমে ক্রমে হরণ করেছে এবং গণ-নজরদারি, বন্দীত্ব, মগজ ধোলাই এবং জোরপূর্বক বন্ধ্যাকরণ পর্যন্ত করানোর এক ব্যবস্থা গড়ে তুলেছে।

চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং এই নীতির উদ্ভাবক। ২০১৪ সালে উইঘুর বিচ্ছিন্নতাবাদীদের চালানো এক সন্ত্রাসী হামলার পর তিনি শিনজিয়াং সফর করেছিলেন।

এর পরপরই - মার্কিন দৈনিক নিউইয়র্ক টাইমসের পাওয়া গোপন দলিল অনুযায়ী - তিনি স্থানীয় কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছিলেন যে এর জবাবে ব্যবস্থা নেবার সময় 'কোনও রকম দয়ামায়া দেখানো চলবে না।"

মার্কিন সরকার গত মাসে বলেছে, শিনজিয়াংএ চীনের এসব কর্মকাণ্ড গণহত্যার শামিল।

চীন একে "মিথ্যা ও উদ্ভট অভিযোগ" বলে বর্ণনা করেছে।

এসব বন্দীশিবিরের ভেতর থেকে বাসিন্দাদের কারও বক্তব্য খুবই দুর্লভ। তবে সাবেক বন্দী ও প্রহরীদের বেশ কয়েকজন বলেছেন, তারা পরিকল্পিত গণধর্ষণ, যৌন নিপীড়ন ও অত্যাচারের শিকার হয়েছেন বা এর প্রমাণ পেয়েছেন।

তুরসুনে জিয়াউদুন এখন যুক্তরাষ্ট্রে থাকেন।

শিনজিয়াং থেকে পালিয়ে গিয়ে প্রথম কিছুকাল তিনি ছিলেন কাজাখস্তানে।

সেখানে তিনি সার্বক্ষণিক ভয়ের মধ্যে ছিলেন যে তাকে বোধহয় আবার চীনে ফেরত পাঠানো হবে।

তার মনে হতো, তিনি বন্দীশিবিরে যে পরিমাণ যৌন নির্যাতন দেখেছেন ও তার শিকার হয়েছেন - সে কাহিনি সংবাদমাধ্যমকে বললে তাকে শিনজিয়াং ফেরত পাঠানোর পর আরও নির্যাতনের শিকার হতো হতো।

তার ওপর এসব ঘটনা বর্ণনা করাও ছিল একটা লজ্জার বিষয়।

জিয়াউদুন যা বলছেন - তা পুরোপুরি যাচাই করা অসম্ভব, কারণ চীনে রিপোর্টারদের ওপর কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়।

তবে তার বর্ণনার খুঁটিনাটির সাথে শিনজিয়াং বন্দিশিবির সম্পর্কে বিবিসির হাতে থাকা অন্যান্য তথ্য ও বর্ণনা মিলে যায়।

কাজাখ নারী গুলজিরা

শিনিজিয়াংএর বন্দিশিবিরে ১৮ মাস ছিলেন, এমন আরও একজনের সাথে বিবিসির কথা হয়েছে।

তিনি হচ্ছেন কাজাখ নারী গুলজিরা আউয়েলখান।

তাকে বাধ্য করা হয়েছিল উইঘুর নারীদের কাপড় খুলে তাদের উলঙ্গ করতে এবং তারপর তাদের হাতকড়া লাগাতে।

তারপর তিনি ওই নারীদের একটি ঘরে রেখে যেতেন - যেখানে থাকতো কয়েকজন চীনা পুরুষ।

পরে, তার কাজ ছিল ঘরটা পরিষ্কার করা।

"আমার কাজ ছিল ওই মেয়েদের কোমর পর্যন্ত কাপড়চোপড় খোলা এবং এমনভাবে হাতকড়া লাগানো যাতে তারা নড়তে না পারে। তাদের ঘরে রেখে আমি বেরিয়ে যেতাম।

"তারপর সেই ঘরে একজন পুরুষ ঢুকতো। সাধারণত বাইরে থেকে আসা কোন চীনা লোক, বা পুলিশ। আমি দরজার পাশে নিরবে বসে থাকতাম। লোকটি ঘর থেকে বেরিয়ে গেলে আমি ওই নারীটিকে স্নান করাতে নিয়ে যেতাম।"

গুলজিরা বলছিলেন, "বন্দীদের মধ্যে সবচেয়ে সুন্দরী ও কমবয়স্ক মেয়েদের পাবার জন চীনা পুরুষরা টাকাপয়সা দিতো।"

এতে বাধা দেওয়া বা হস্তক্ষেপ করার কোনও ক্ষমতা তার ছিল না্। কিছু সাবেক বন্দীকেও বাধ্য করা হতো প্রহরীদের সাহায্য করতে। সেখানে পরিকল্পিত ধর্ষণের ব্যবস্থা ছিল কিনা প্রশ্ন করে গুলজিরা আওয়েলখান বলেন, "হ্যাঁ, ধর্ষণ।"

কিছু মেয়ে - যাদের সেল থেকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল - তারা আর কখনো ফিরে আসেনি, বলছিলেন জিয়াউদুন।

যারা ফিরে এসেছিল তাদের হুমকি দেয়া হয়েছিল - কি ঘটেছে তা যেন তারা কাউকে না বলে।

শিনজিয়াং প্রদেশের চীনের নীতি বিষয়ে একজন বিশেষজ্ঞ এ্যাড্রিয়ান জেঞ্জ বলছিলেন, এই রিপোর্টের জন্য যেসব সাক্ষ্যপ্রমাণ তারা পেয়েছেন তা ভয়াবহ এবং তারা আগে যা ভেবেছিলেন - তার চেয়ে অনেক বেশি গুরুতর।

জিয়াউদুনের কাহিনি

শিনজিয়াং প্রদেশের ওই এলাকাটি কাজাথাস্তান সীমান্তের পাশেই এবং সেখানে বহু জাতিগতভাবে কাজাখ লোকও বাস করে।

জিয়াউদুনের বয়স ৪২ । তার স্বামীও একজন কাজাখ।

২০১৬ সালে তারা কাজাখস্তানে পাঁচ বছর থাকার পর শিনজিয়াং ফিরে গেলে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়, পাসপোর্ট জব্দ করা হয়। কয়েকমাস পরে পুলিশ তাদের বলে যে তাদেরকে উইঘুর ও কাজাখদের একটি সভায় যোগ দিতে হবে। সেখানেই তাদের গ্রেফতার ও বন্দী করা হয়।

প্রথম দিকে তাদের বন্দী অবস্থায় ভালো খাবার দেয়া হতো, ফোনও দেয়া হতো।

এক মাস পরে তার পেটে আলসার ধরা পড়লে জিয়াউদুন ও তার স্বামীকে ছেড়ে দেয়া হূয়। তার স্বামীর পাসপোর্ট ফেরত দেয়া হলে তিনি কাজাখস্তানে ফিরে যান, কিন্তু জিয়াউদুনের পাসপোর্টটি দেয়া হয়নি। ফলে তিনি শিনজিয়াংএ আটকা পড়েন।

এ অবস্থায় ২০১৮ সালের মার্চ মাসে তাকে একটি থানায় রিপোর্ট করতে বলা হয়। সেখানে গেলে পুলিশ তাকে জানায়, তার আরও "শিক্ষা" দরকার।

জিয়াউদুন জানান এর পর তাকে কুনেস কাউন্টিতে সেই একই বন্দিশিবিরে নিয়ে যাওয়া হয়।

তিনি বলেন, ততদিনে কেন্দ্রটি আরও উন্নত করা হয়েছে এবং তার সামনে নতুন বন্দী নামানোর জন্য সব সময় বাসের ভিড় লেগে থাকতো।

বন্দিশিবিরে আনার পর তাদের অলংকার খুলে ফেলা হয়। জিয়াউদুনের কানের দুল ছিঁড়ে নেওয়া হলে তার কান দিয়ে রক্ত পড়তে থাকে।

একজন বয়স্ক মহিলা - যার সাথে পরে জিয়াউদুনের বন্ধুত্ব হয় - তার মাথার হিজাব টেনে খুলে নেওয়া হয়, রক্ষীরা লম্বা পোশাক পরার জন্য তার প্রতি চিৎকার করতে থাকে।

"সেই বয়স্ক মহিলাটির অন্তর্বাস ছাড়া আর সব কাপড় খুলে নেওয়া হয়। মহিলাটি দু হাত দিয়ে তার লজ্জা ঢাকা চেষ্টা করতে থাকেন।"

"তিনি অঝোরে কাঁদছিলেন, আর তার অবস্থা দেখে আমিও কাঁদছিলাম" - বলছিলেন জিয়াউদুন।

বন্দী অবস্থায় কয়েক মাস ধরে তাদের বিভিন্ন প্রচারণামূলক অনুষ্ঠান দেখানো হতো। তাদের চুলও কেটে ছোট করে দেয়া হয়েছিল।

জিয়াউদুনকে তার স্বামী সম্পর্কে জিজ্ঞাসাবাদ করতো পুলিশ। বাধা দিলে তাকে একবার এমনভাবে পেটে লাথি মেরেছিল যে তার রক্তপাত হতে থাকে।

অন্য বন্দীরা প্রহরীদের ব্যাপারটা জানালে তারা বলেছিল, "মেয়েদের এরকম রক্তপাত স্বাভাবিক ব্যাপার।"

বাংকবেড-বিশিষ্ট একেকটি কারাকক্ষে ১৪ জন নারীকে রাখা হতো। তাতে ছিল একটি বেসিন ও একটি টয়লেট। প্রথম দিকে যখন রাতে মেয়েদের তুলে নিয়ে যাওয়া হতো তখন জিয়াউদুন ব্যাপারটা বুঝতে পারেননি। তিনি ভেবেছিলেন হয়তো এই মেয়েদের অন্য কোথাও নিযে যাওয়া হচ্ছে।

পরে ২০১৮ সালের মে মাসের কোনও এক দিন, জিয়াউদুন এবং আরেকটি মেয়েকে - যার বয়স ছিল ২০এর কোঠায় - তুলে নিয়ে একজন মুখোশপরা চীনা পুরুষের হাতে তুলে দেওয়া হয়। দু’জনকে নেওয়া হয় দুটি আলাদা ঘরে।

যে মহিলাটি তাদের সেল থেকে নিয়ে এসেছিল - সে ওই লোকদের জানায় যে সম্প্রতি জিয়াউদুনের রক্তপাত হয়েছে।

একথা বলার পর একজন চীনা লোক তাকে গালাগালি করে। মুখোশ পরা লোকটি বলে "ওকে অন্ধকার ঘরে নিয়ে যাও।"

"মহিলাটি আমাকে সেই অন্ধকার ঘরে নিয়ে যায়। তাদের হাতে একটা ইলেকট্রিক লাঠির মত ছিল - সেটা কি জিনিস আমি জানি না। সেটা আমার যৌনাঙ্গে ঢুকিয়ে দেওয়া হলো, আমাকে বৈদ্যুতিক শক দিয়ে নির্যাতন করা হলো।"

সেই মহিলাটি তখন আমার শারীরিক অবস্থার কথা বলে বাধা দেয়ায় নির্যাতন বন্ধ হলো, আমাকে সেলে ফেরত পাঠানো হলো। ঘণ্টাখানেক পর দ্বিতীয় মেয়েটিকেও সেলে ফিরিয়ে আনা হলো - যাকে জিয়াউদুনের পাশের ঘরে পাঠানো হয়েছিল।

"তার পর থেকে মেয়েটি একেবারে অন্যরকম হয়ে যায়। সে কারো সাথে কথা বলতো না। এক একা বসে শূন্যদৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকতো। ওই সেলের অনেকেই এমন হয়ে গিয়েছিল।"

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
আরও এক ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ হস্তান্তর করল হামাস
আরও এক ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ হস্তান্তর করল হামাস
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
বসনিয়ায় বৃদ্ধাশ্রমে অগ্নিকাণ্ডে ১১ জনের মৃত্যু, আহত ৩৫
বসনিয়ায় বৃদ্ধাশ্রমে অগ্নিকাণ্ডে ১১ জনের মৃত্যু, আহত ৩৫
কেনটাকিতে কার্গো বিমান বিধ্বস্তে জরুরি অবস্থা ঘোষণা
কেনটাকিতে কার্গো বিমান বিধ্বস্তে জরুরি অবস্থা ঘোষণা
লেবাননের দক্ষিণে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১
লেবাননের দক্ষিণে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
মামদানির জয় নিয়ে চিন্তিত ইসরায়েল
মামদানির জয় নিয়ে চিন্তিত ইসরায়েল
ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর
ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর
ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল
ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল
সর্বশেষ খবর
রাঙামাটিতে হত্যার দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
রাঙামাটিতে হত্যার দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে বাফুফের প্রাথমিক স্কোয়াড ঘোষণা
অবশেষে বাফুফের প্রাথমিক স্কোয়াড ঘোষণা

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আরও এক ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ হস্তান্তর করল হামাস
আরও এক ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ হস্তান্তর করল হামাস

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শার্শায় তরিকুল ইসলাম স্মরণে দোয়া মাহফিল
শার্শায় তরিকুল ইসলাম স্মরণে দোয়া মাহফিল

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া
বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া

৩৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

তিনবার পিছিয়ে পড়েও ড্র নিয়ে ফিরল বার্সা
তিনবার পিছিয়ে পড়েও ড্র নিয়ে ফিরল বার্সা

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বৃহস্পতিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বৃহস্পতিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫

৪৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া?
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া?

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

সৌদিতে অননুমোদিত সভা-সমাবেশে অংশ না নিতে দূতাবাসের সতর্কতা
সৌদিতে অননুমোদিত সভা-সমাবেশে অংশ না নিতে দূতাবাসের সতর্কতা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বসনিয়ায় বৃদ্ধাশ্রমে অগ্নিকাণ্ডে ১১ জনের মৃত্যু, আহত ৩৫
বসনিয়ায় বৃদ্ধাশ্রমে অগ্নিকাণ্ডে ১১ জনের মৃত্যু, আহত ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারের ৬০ শতাংশ মোবাইল অবৈধ
দেশের বাজারের ৬০ শতাংশ মোবাইল অবৈধ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কেনটাকিতে কার্গো বিমান বিধ্বস্তে জরুরি অবস্থা ঘোষণা
কেনটাকিতে কার্গো বিমান বিধ্বস্তে জরুরি অবস্থা ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান
জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি
বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে ট্রাকের ধাক্কায় যুবক নিহত
রাজধানীতে ট্রাকের ধাক্কায় যুবক নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লেবাননের দক্ষিণে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১
লেবাননের দক্ষিণে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপির গণজোয়ারের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : নবীউল্লাহ নবী
বিএনপির গণজোয়ারের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : নবীউল্লাহ নবী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের
৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম
আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান
বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি
বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ
বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া
শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল
ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর
জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

নিবন্ধন পেতে ইসির সামনে অনশনে ‘আমজনতা’র তারেক
নিবন্ধন পেতে ইসির সামনে অনশনে ‘আমজনতা’র তারেক

নগর জীবন

গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা
গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো রাস উৎসব
পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো রাস উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা