শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১৪, সোমবার, ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

অং সান সু চির ভবিষ্যৎ কী?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
অং সান সু চির ভবিষ্যৎ কী?

সারাবিশ্ব যখন মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের হত্যা- যা গণহত্যা হিসেবেও অভিযোগ উঠেছে- এবং এই জনগোষ্ঠীকে দেশ থেকে তাড়িয়ে দেওয়ার ঘটনা প্রত্যক্ষ করল, তার এক বছর পর ২০১৮ সালে অং সান সু চি তার মন্ত্রণালয়ে জেনারেলদের থাকার বিষয়টি বর্ণনা করতে গিয়ে বলেছিলেন, “এটা ভালো একটা ব্যাপার।”

এর তিন বছর পর, সামরিক এক অভ্যুত্থানে তাকে যখন আবার খুব দ্রুত গৃহবন্দী করা হল, তখন মনে হবে যে সেনাবাহিনীর পক্ষে তার বক্তব্য দেওয়া, সেটা ব্যক্তিগত, রাজনৈতিক কিংবা দেশপ্রেম যে কারণেই হোক না কেন, সেই সিদ্ধান্ত খুব খারাপ ছিল।

অং সান সু চির সমর্থকরা বলবেন যে তিনি খুব কঠিন এক অবস্থায় ছিলেন এবং তিনি যদি কঠোর ব্যবস্থা নিতেন তাহলে তাকে আরও আগেই জেলে যেতে হতো।

কিন্তু তার সমালোচকদের কথা হল- যে পরিস্থিতিতেই তিনি থাকুন না কেন, নির্যাতিত মুসলিম সংখ্যালঘুদের প্রতি সামান্য পরিমাণে হলেও তিনি সহানুভূতি দেখাতে পারতেন।

তবে সব বিবেচনাতেই অং সান সু চি এবং মিয়ানমারের গণতান্ত্রিক পরিস্থিতির ভবিষ্যৎ অন্ধকারাচ্ছন্ন বলেই মনে হয়।

আন্তর্জাতিক অঙ্গনে অং সান সু চির যে বলয় রয়েছে সেটা হয়তো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, কিন্তু মিয়ানমারের লাখ লাখ মানুষ এখনও তাকে ভালোবাসে।

তার এই জনপ্রিয়তা অতিরঞ্জিত কিছু নয়।

নভেম্বরের সাধারণ নির্বাচনে তার দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্র্যাসি বা এনএলডি ৮০ শতাংশেরও বেশি ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছে।

আপনি যদি ইয়াঙ্গুন শহরের ভগ্নপ্রায় রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে বেড়ান, যার মাথার ওপরে বিদ্যুতের তারের জাল এবং কখনও কখনও পায়ের কাছে বিড়ালের সমান বড় বড় ইঁদুর এসে পড়বে, সেই শহরের কোনও বাড়ির দরজা দিয়ে উঁকি মারেন, তাহলে সেখানে হয়তো আপনি একটি মুখই দেখতে পাবেন এবং তিনি হলেন অং সান সু চি।

আপনি দেখবেন যে বাড়িতে লাগানো পোস্টার, আঁকা ছবি কিম্বা ক্যালেন্ডার থেকে 'মা সু' আপনার দিকে তাকিয়ে আছেন।

এখন রাতের বেলায় এই একই রাস্তায় গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত ও বিনাবিচারে আটক তাদের এই নেত্রীর সমর্থনে হাড়ি পাতিল পেটানোর আওয়াজ প্রতিধ্বনিত হয়।

“সাধারণত অশুভ শক্তিকে তাড়াতে আমরা এধরনের শব্দ করে থাকি,” সোশাল মিডিয়াতে একথা লিখেছেন মা খিন, “এখন আমরা সামরিক বাহিনীকে তাড়াতে চাই যাতে করে অং সান সু চি মুক্তি পেতে পারেন।”

রাতের বাতাসে এখন এই হাড়ি পাতিলের শব্দের পাশাপাশি কিছু গানও শোনা যায়। এসব গান শোনা যেত ১৯৮৮ সালে সামরিক শাসনবিরোধী উত্তাল আন্দোলনের সময়েও। সেসময় দেশের ভেতরে ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে অং সান সু চির উত্থান ঘটে।

রোহিঙ্গাদের মানবাধিকার নিয়ে কাজ করেন ওয়ে ওয়ে নু। তিনি রাজপথে এরকম এক বিক্ষোভের ভিডিও সোশাল মিডিয়াতে পোস্ট করেছেন। তার ক্যাপশনে লিখেছেন, “এরকম দেখতে পাওয়া খুব দুঃখজনক।”

তিনি বলেছেন, অন্যান্য রাজনৈতিক বন্দীদের সঙ্গে তিনি যখন কারাগারে বন্দী ছিলেন তখন তারা এধরনের বিপ্লবী গান গাইতেন।

এই ভিডিও ফুটেজে অং সান সু চির পিতা জেনারেল অং সানের একটি ছবি ছিল যা মোবাইল ফোনের আলোতে দেখা গেছে। মিয়ানমারে তিনি এখনও একজন শ্রদ্ধেয় নেতা হিসেবে বিবেচিত। বার্মাকে ব্রিটিশ শাসন থেকে মুক্ত করার পথে পরিচালিত করার আগে ১৯৪৭ সালে তাকে হত্যা করা হয়।

আধুনিক বর্মী সেনাবাহিনীরও প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন তিনি। এই বাহিনী টাটমাডো নামে পরিচিত ছিল।

সেই একই বাহিনী এখন তার কন্যাকে স্বাধীনতা থেকে এবং তার দেশকে তাদের নেতা থেকে আবারও বঞ্চিত করেছে।

সেই মোবাইল ফোন, যা তার পিতার স্মৃতিকে উজ্জ্বল করে ধরে রেখেছে, সেটিও এখন অং সান সু চিকে অন্ধকারে পথ দেখাতে পারে।

মিয়ানমারে এর আগে ১৯৮৮ ও ২০০৭ সালে যে আন্দোলন হয়েছে (জাফরান বিপ্লব) তা ছিল মূলত রাজপথে। আর এবারের আন্দোলন হচ্ছে অনলাইনে। মূলত ফেসবুকে, যা মিয়ানমারের লাখ লাখ মানুষ সংবাদ ও তাদের মতামত আদান প্রদানে ব্যবহার করে থাকে।

তবে এটা নির্ভর করে সেনাবাহিনী এই সোশাল মিডিয়া বন্ধ করে রাখার ব্যাপারে কতোটা অটল থাকে তার ওপর।

এই মিডিয়ার শক্তি সম্পর্কে সামরিক বাহিনী অবগত রয়েছে। তাদের অনেক শীর্ষস্থানীয় কমান্ডার ফেসবুকে নিষিদ্ধ কারণ তারা জাতীয়তাবাদী চেতনা উস্কে দিতে ফেসবুকের মাধ্যমে জাতিবিদ্বেষ প্রসূত ঘৃণা ছড়িয়েছেন।

এই মাধ্যমটিকে তারা এখন ভয়ও পান।

আর কারও পক্ষে বর্মী সেনাবাহিনী টাটমাডোর বর্বরতা ছাড়িয়ে যাওয়া কঠিন। স্বাধীনতা দাবি করায় তারা তাদের নিজেদের লোক, শিক্ষার্থী এবং ভিক্ষুদেরও হত্যা করেছে।

অং সান সু চি এবং তার সমর্থকদের জন্য সমস্যা হল এই ডিজিটাল শক্তিকে নিয়ন্ত্রণ করা।

অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার আহবান জানিয়ে তিনি যে খোলামেলা চিঠি লিখে গেছেন তাতেও অনেকে বিস্মিত হয়েছেন। কেউ কেউ ভয় পেয়েছেন যে এটা হয়তো প্রতিবাদকারীদের গ্রেফতার করার জন্য সামরিক বাহিনীরই পাতা কোন ফাঁদ।

অং সান সু চির নামে রাজপথে নেমে আসার ঘটনা হয়তো সারা বিশ্বের সোশাল মিডিয়া ও টেলিভিশন সংবাদের কাছে পরিষ্কার ছবি ও শক্তিশালী বার্তা পাঠাতে পারে।

কিন্তু ১৯৮৮ সালের বিভিন্ন চিত্র মনে করিয়ে দেয় স্বাধীনতাকামী আন্দোলন দমন করতে সেনাবাহিনী সেসময় যে দমন-পীড়ন চালিয়েছিল তাতে এসব রাজপথ রক্তে ভেসে গিয়েছিল।

আমি নতুন কিছু দেখতে পাচ্ছি না যার ফলে মিয়ানমারের বড় বড় শহরে টাটমাডো এধরনের হত্যাকাণ্ড চালানো থেকে বিরত থাকতে পারে।

দেশটির সর্বশেষ পরিস্থিতিতে আরেকটি বিষয় আছে যা আপাতদৃষ্টিতে স্ববিরোধী মনে হলেও সত্য-বর্জিত নয়।

অং সান সু চির মুক্তি পাওয়ার সুযোগ এবং ক্ষমতায় ফিরে আসার সম্ভাবনা নির্ভর করছে "আন্তর্জাতিক সমাজ" কী করে, না করে তার ওপর।

পশ্চিমা বিশ্বের কাছে সু চি ছিলেন আজীবনের প্রেসিডেন্ট। নির্বাচিত নেতারা যেসব মূল্যবোধের কথা বলে থাকেন তিনি যেন ছিলেন তাদের কাছে সেরকমই এক আলোক-বর্তিকার মতো। তবে রোহিঙ্গাদের রক্ষা করা অথবা তাদেরকে সমর্থন দিতেও অস্বীকৃতি জানানোর কারণে পরে তিনি তাদের কাছ থেকে তীব্র সমালোচনার শিকার হয়েছেন।

বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও দাতব্য প্রতিষ্ঠান তাকে দেওয়া সম্মান, পুরস্কার, উপাধি প্রত্যাহার করে নেওয়ার পরেও তিনি বিচলিত হননি।

এই সম্পর্ক তিক্ত হয়ে যাওয়ার একটি উদাহরণ হিসেবে বিবিসি ওয়ার্ল্ড সার্ভিসের সাথে তার সম্পর্কের বিষয়টি তুলে ধরা যেতে পারে।

অং সান সু চির ১৫ বছরের গৃহবন্দী থাকার সময়ে বিবিসি ছিল তার বিশ্বস্ত সঙ্গী। তবে ২০১৭ সালে রাখাইন রাজ্যে বর্বরতার পর সবকিছু বদলে গেছে।

তার সাক্ষাৎকার গ্রহণের জন্য অনুরোধ করে বারবার চিঠি পাঠিয়েও কোন উত্তর পাওয়া যায়নি।

অং সান সু চির মতে যারা তার দেশের জটিল পরিস্থিতি কখনো উপলব্ধি করতে পারবে না তাদের সাথে কথা বলার কী দরকার!

আমি যে দু’বছর মিয়ানমারের বিষয়ে কাজ করেছি, তার মধ্যে সবচেয়ে কাছে থেকে তার সঙ্গে কথা বলতে পেরেছিলাম যখন তিনি দ্য হেগে আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে গণহত্যার অভিযোগের জবাবে মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর পক্ষে বক্তব্য দিতে গিয়েছিলেন।

"মিস সু চি, আপনি কি কখনো দুঃখ প্রকাশ করবেন?" তিনি যখন গাড়ি থেকে নামছিলেন তখন আমি এই প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়েছিলাম। কোন উত্তর ছিল না। এমন না যে আমি কোন উত্তর আশা করেছিলাম।

অং সান সু চি সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন মিয়ানমারে জবাবদিহিতা-বিহীন সেনাবাহিনী যেসব অপরাধ করছে তিনি সেগুলোর যৌক্তিকতা তুলে ধরবেন।

সেনাবাহিনীর প্রতি মানুষ বিরাগ থাকা সত্ত্বেও এর ফলে দেশের ভেতরে তার জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পেয়েছে। দেশের সম্মান রক্ষা করার কারণে তিনি প্রশংসিতও হয়েছেন।

কিন্তু এখন অনেকেই বিশ্বাস করেন সামরিক স্বৈরশাসনের হাত থেকে দেশকে মুক্ত করার জন্য যে আন্দোলন শুরু হতে যাচ্ছে তাতে অং সান সু চির প্রতীক হয়ে ওঠার কোনও কারণ নেই।

"বর্তমান পরিস্থিতিতে মানুষ যেভাবে সাড়া দিচ্ছে তাকে অং সান সু চিকে সাহায্য করুন - এরকম সরুভাবে দেখা উচিত নয়," বলেন ইয়াঙ্গন-ভিত্তিক একজন রাজনৈতিক বিশ্লেষক রিচার্ড হর্সি।

"এটা হচ্ছে নির্বাচিত জনপ্রিয় এক সরকারের বিরুদ্ধে সামরিক অভ্যুত্থানের বিরোধিতা এবং মিয়ানমারের সাধারণ মানুষ ও তাদের স্বাধীনতা ও গণতান্ত্রিক অধিকারের প্রতি সমর্থন," বলেন তিনি।

জাতিসংঘের যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত ছিলেন বিল রিচার্ডসন। অং সান সু চির একজন বন্ধু ছিলেন তিনি। কিন্তু তাদের সেই সম্পর্ক পরে টিকে থাকেনি।

তিনি জানান, রোহিঙ্গাদের রক্ষা করতে কিছু করার জন্য তিনি অং সান সু চিকে ব্যর্থ অনুরোধ জানিয়েছিলেন।

"নির্বাচিত হওয়ার আগ পর্যন্ত আমি তার অনেক বড় ভক্ত ছিলাম," বলেন তিনি।

রিচার্ডসন বিশ্বাস করেন ন্যাশনাল লীগ ফর ডেমোক্র্যাসির এখন নতুন নেতৃত্ব তৈরি করা উচিত।

অং সান সু চির বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ আনা হয়েছে তাতে তার কারাদণ্ড হতে পারে। এর ফলে তিনি হয়তো নির্বাচনে দাঁড়াতে পারবেন না এমন পরিস্থিতিও তৈরি হতে পারে।

জেনারেলরা বলছেন জরুরি অবস্থা শেষ হওয়ার পর দেশটিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

কিন্তু এটা পরিষ্কার যে তারা নির্বাচনী ব্যবস্থায় একটা ক্ষতিসাধন করতে চায় যে ব্যবস্থা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে, গণতন্ত্রের পথে সেনাবাহিনীর সব ধরনের প্রতিবন্ধকতা ভেঙে গুড়িয়ে দেবে।

কিন্তু অং সান সু চি যদি মাসের পর মাস কিংবা বছরের পর বছর কারাবন্দী থাকেন তাহলে কী হবে?

তার ২০ বছরের সাবেক বন্ধু রিচার্ডসন বলছেন, "আমার মনে হয় তিনি অনুধাবন করতে পারবেন যে সামরিক বাহিনী, যাদেরকে তিনি আন্তর্জাতিকভাবে রক্ষা করার চেষ্টা করেছেন, তারা তার সঙ্গে প্রতারণা করেছে। তার অবস্থা খুব অন্ধকারাচ্ছন্ন। তবে আমি আশা করি তারা তার ক্ষতি করবে না অথবা তাকে চিরকালের জন্য চুপ করিয়ে দেবে না।"

আর অং সান সু চিকে যদি আবার কথা বলার অনুমতি দেওয়া হয় তখন?

"তিনি যদি আবার কথা বলতে পারেন এবং রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে যেসব অপরাধ করা হয়েছে সেগুলো স্বীকার করে নেন, তাহলে আন্তর্জাতিক সমাজ তাকে বিশ্বাসযোগ্য ও সৎ বলে মনে করবে। এখনও খুব বেশি দেরি হয়ে যায়নি। তখনই বিশ্ব সামরিক অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে উঠে দাঁড়াবে," বলেন তিনি।

"এটা ঝুঁকিপূর্ণ হবে। তবে আগেও তিনি ঝুঁকি নিয়েছেন।"

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল
টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?
প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?
সোমালিদের অস্থায়ী সুরক্ষিত মর্যাদা বাতিলের ঘোষণা ট্রাম্পের
সোমালিদের অস্থায়ী সুরক্ষিত মর্যাদা বাতিলের ঘোষণা ট্রাম্পের
জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন শুরু
জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন শুরু
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি
ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি
সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা
সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা
সর্বশেষ খবর
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

২২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক