শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:২৭, মঙ্গলবার, ০২ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

বিবিসি বাংলা’র প্রতিবেদন

যে কারণে সুইস ব্যাংকের প্রতি বেশি আগ্রহ বিত্তশালীদের

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
যে কারণে সুইস ব্যাংকের প্রতি বেশি আগ্রহ বিত্তশালীদের

সুইজারল্যান্ডের কেন্দ্রীয় ব্যাংক সুইস ন্যাশনাল ব্যাংক (এসএনবি) ২০২০ সালের জুন মাসে যে বার্ষিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে, তাতে দেখা যাচ্ছে, ২০১৯ সালে সেখানকার ব্যাংকগুলোতে বাংলাদেশিদের জমা রাখা অর্থের পরিমাণ ৫ হাজার ৩৬৭ কোটি টাকা।

সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশের কতজনের কত টাকা রাখা হয়েছে, সম্প্রতি তার তালিকা জানতে চেয়েছে বাংলাদেশের হাইকোর্ট। সেইসব পাচার হওয়ার টাকা ফিরিয়ে আনতে বাংলাদেশের সরকার কি পদক্ষেপ নিয়েছে, সেটাও জানতে চাওয়া হয়েছে।

গোপনীয়তার নীতি

সারা বিশ্ব থেকেই অসংখ্য মানুষ সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকগুলোতে বৈধ-অবৈধ পথে উপার্জিত অর্থ রেখে থাকেন। সুইস ব্যাংকে টাকা-পয়সা রাখতে সারা দুনিয়ার মানুষ সবচেয়ে বেশি আগ্রহ বোধ করে থাকে তাদের গোপনীয়তার নীতির কারণে।

সুইজারল্যান্ডের একটি আইন দ্বারা এই গোপনীয়তা স্বীকৃত, যার ফলে ব্যাংকগুলো কোন অবস্থাতেই তাদের গ্রাহকদের তথ্য প্রকাশ করতে কারো কাছে বাধ্য থাকে না। ফলে কে কেন বা কীভাবে উপার্জিত অর্থ ব্যাংকে রাখছে, সেই গ্রাহকদের সম্পর্কে ব্যাংকগুলো কাউকে কোন তথ্য দেয় না।

এই আইন বদল করতে হলে সেটা গণভোট অথবা পার্লামেন্টে পাল্টাতে হবে। তবে এই আইনের মধ্যে একটি বিশেষ ধারাও রয়েছে। যার ফলে বিশেষ কোন পরিস্থিতিতে, যেমন জনস্বার্থে যদি কোন গ্রাহকের হিসাবের তথ্য প্রকাশ করার প্রয়োজন হয় অথবা প্রতারণা বা জালিয়াতি উদঘাটনে আইনানুগ কর্তৃপক্ষের অনুরোধে ব্যাংক গ্রাহকদের তথ্য দিতে পারে।

অ্যাসোসিয়েশন অব সুইস প্রাইভেট ব্যাংকার্স এর প্রধান মিশেল ডি রবার্ট কয়েক বছর আগে এক ব্যাখ্যায় বলেছিলেন, কিভাবে এই গোপনীয়তার নীতি কাজ করে।

তিনি জানান, একজন ডাক্তার বা আইনজীবী যেভাবে তার রোগী বা মক্কেলের গোপনীয়তা বজায় রাখেন, এখানেও ব্যাপারটা তাই। একজন সুইস ব্যাংকার তার গ্রাহকের কোন তথ্য কাউকে দিতে বাধ্য নন, এটা রীতিমত নীতি এবং আইন বিরুদ্ধ।'

ঠিক এ কারণেই সুইজারল্যান্ড হয়ে উঠেছে বিশ্বের ব্যাংকিং সেবার এক বড় কেন্দ্র। তিনশ'র উপরে ব্যাংক এবং আর্থিক সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান আছে সেখানে। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় দুটি ব্যাংক হচ্ছে ক্রেডিট সুইস এবং ইউবিএস।

তবে সুইস ব্যাংকগুলোতে বেনামী হিসাব খোলার সুযোগ নেই। কোন ব্যাংক গ্রাহকের একাউন্টটি হয়তো সংখ্যা দিয়ে চিহ্নিত থাকবে, কিন্তু গ্রাহকের আসল পরিচয় ব্যাংকের অল্প কয়েকজন কর্মকর্তা অবশ্যই জানবেন।

সুইস ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের ওয়েবসাইটে বলা হচ্ছে, গোপনীয়তার অধিকার সুইস আইন ব্যবস্থার অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ এবং ফেডারেল সংবিধান দ্বারা তা সুরক্ষিত। তবে কোন অপরাধের ক্ষেত্রে এই সুরক্ষা কাজ করবে না। অর্থাৎ সেখানে গচ্ছিত অর্থ যদি কোন অপরাধের সঙ্গে সম্পর্কিত হয়, তাহলে সেক্ষেত্রে গ্রাহকের পরিচয় প্রকাশে কোন বাধা নেই।

সুইস ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের ওয়েবসাইটে বলা হয়, ‘অপরাধের তদন্তের ক্ষেত্রে সুইস ব্যাংকগুলো তাদের গ্রাহকদের পরিচয় প্রকাশে বাধ্য, সেই অপরাধ সুইজারল্যান্ডেই হোক, আর অন্য কোন দেশেই হোক।’

তবে সেজন্য সেসব অপরাধে ওই গ্রাহকের সম্পৃক্ত থাকার প্রমাণ দেখাতে হবে।

দুর্নীতিবিরোধী আন্তর্জাতিক সনদ অনুযায়ী, সুইস কেন্দ্রীয় ব্যাংক গত কয়েক বছর যাবৎ সেদেশে বিভিন্ন দেশের নাগরিকদের জমাকৃত অর্থের পরিমাণ প্রকাশ করছে। সুইস কেন্দ্রীয় ব্যাংক কেবল কোনো দেশের নাগরিকরা সেদেশের ব্যাংকে কি পরিমাণ অর্থ রেখেছেন সেই তথ্যটাই প্রকাশ করেছে।

অর্থনীতিবিদরা বলেছেন, একসময় সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকগুলো এরকম অর্থের ব্যাংকিংয়ের জন্য জনপ্রিয় থাকলেও এখন কেইম্যান আইল্যান্ড, পানামা, ব্রিটিশ ভার্জিন আইল্যান্ড ও বাহামার ব্যাংকিং ব্যবস্থাও ধনীদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।

যেভাবে সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকিং ব্যবস্থা গড়ে ওঠে

সুইজারল্যান্ড কিভাবে সারা দুনিয়ার ব্যাংকিং সেবার বড় কেন্দ্র হয়ে উঠলো তার ইতিহাস বেশ দীর্ঘ। বলা হয়ে থাকে, ১৯৩০ এর দশকে জার্মানিতে যখন ইহুদীরা নাৎসিদের শুদ্ধি অভিযানের মুখে পড়ে, তখন তাদের অর্থ গোপন ব্যাংক অ্যাকাউন্টে রাখার মাধ্যমে সুইস ব্যাংকগুলোর এই ব্যবসার শুরু।

তবে তারও আগে ১৯৩৪ প্রথম সুইস ব্যাংকগুলো তাদের গ্রাহকদের গোপনীয়তার রক্ষার আইন করে। ফ্রান্সের কয়েকজন রাজনীতিক এবং ব্যবসায়ী তাদের বিপুল অর্থ সুইস ব্যাংকে রেখেছিলেন। সেই তথ্য ব্যাংক থেকে ফাঁস হয়ে গিয়েছিল। এরপর সুইস ব্যাংকগুলো তাদের গ্রাহকদের গোপনীয়তা রক্ষার জন্য এই পদক্ষেপ নেয়।

এই গোপনীয়তা আইনের সুযোগে সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকগুলো ফুল ফেঁপে উঠে। তৃতীয় বিশ্বের দুর্নীতিবাজ স্বৈরশাসক থেকে শুরু করে ইউরোপ-আমেরিকার কর ফাঁকি দেয়া বিত্তশালী ব্যবসায়ী, সবাই তাদের অর্থ গোপন রাখার জন্য বেছে নেন সুইস ব্যাংকগুলোকে।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
গাজায় ক্ষুধা সংকট ভয়াবহ পর্যায়ে পৌঁছেছে : ডব্লিউএফপি
গাজায় ক্ষুধা সংকট ভয়াবহ পর্যায়ে পৌঁছেছে : ডব্লিউএফপি
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্য তালিকায় ক্যামেরুন ও মালাবির দু’টি স্থান
ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্য তালিকায় ক্যামেরুন ও মালাবির দু’টি স্থান
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
প্রথমবারের মতো সৌর শক্তি ইইউ’র বৃহত্তম একক শক্তির উৎসে পরিণত
প্রথমবারের মতো সৌর শক্তি ইইউ’র বৃহত্তম একক শক্তির উৎসে পরিণত
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
সর্বশেষ খবর
ইনস্টাগ্রাম পোস্টের লাইক সংখ্যা লুকাবেন যেভাবে
ইনস্টাগ্রাম পোস্টের লাইক সংখ্যা লুকাবেন যেভাবে

১৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজায় ক্ষুধা সংকট ভয়াবহ পর্যায়ে পৌঁছেছে : ডব্লিউএফপি
গাজায় ক্ষুধা সংকট ভয়াবহ পর্যায়ে পৌঁছেছে : ডব্লিউএফপি

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাস দমনে সরকারকে সহযোগিতায় সর্বদা প্রস্তুত বিএনপি : মাহদী আমিন
সন্ত্রাস দমনে সরকারকে সহযোগিতায় সর্বদা প্রস্তুত বিএনপি : মাহদী আমিন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে পরিত্যক্ত বাগান থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
চাঁদপুরে পরিত্যক্ত বাগান থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩১ দফার লিফলেট বিতরণ বিএনপি নেতা ফয়সাল আলিমের
৩১ দফার লিফলেট বিতরণ বিএনপি নেতা ফয়সাল আলিমের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রেকর্ড বইয়ের পাতায় ইংল্যান্ডের স্মিথ
রেকর্ড বইয়ের পাতায় ইংল্যান্ডের স্মিথ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীর মিরপুর থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার
রাজধানীর মিরপুর থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভিন্নমত থাকবে, কিন্তু অপরের মতকে সম্মান করতে হবে : আমীর খসরু
ভিন্নমত থাকবে, কিন্তু অপরের মতকে সম্মান করতে হবে : আমীর খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের হয়ে যে রেকর্ড এখন শুধুই বুমরাহর
ভারতের হয়ে যে রেকর্ড এখন শুধুই বুমরাহর

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মার ভাঙনে জাজিরায় দিশেহারা কয়েক হাজার মানুষ
পদ্মার ভাঙনে জাজিরায় দিশেহারা কয়েক হাজার মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৭২ ঘণ্টায় ফেনী জেলার বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে
আগামী ৭২ ঘণ্টায় ফেনী জেলার বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে আসলো নতুন সুপারম্যান, সঙ্গে আছে জ্যাকি চ্যানও
দেশে আসলো নতুন সুপারম্যান, সঙ্গে আছে জ্যাকি চ্যানও

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণ দিয়ে প্রতারণা, চক্রের তিন সদস্য গ্রেপ্তার
স্বর্ণ দিয়ে প্রতারণা, চক্রের তিন সদস্য গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নানার বাড়িতে বেড়াতে এসে নদীতে ডুবে শিশু নিখোঁজ
নানার বাড়িতে বেড়াতে এসে নদীতে ডুবে শিশু নিখোঁজ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবালেঙ্কাকে হারিয়ে অঘটন, ফাইনালে অ্যানিসিমোভা
সাবালেঙ্কাকে হারিয়ে অঘটন, ফাইনালে অ্যানিসিমোভা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই গণহত্যার বিচার দাবিতে কুমিল্লায় শিবিরের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচার দাবিতে কুমিল্লায় শিবিরের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেয়েকে নিয়ে প্রথমবারের মতো গান গাইলেন ন্যান্সি
মেয়েকে নিয়ে প্রথমবারের মতো গান গাইলেন ন্যান্সি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভোলায় ঘরচাপা পড়ে এক যুবকের মৃত্যু
ভোলায় ঘরচাপা পড়ে এক যুবকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইংলিশ ফুটবলে ফিরছেন হেন্ডারসন
আবারও ইংলিশ ফুটবলে ফিরছেন হেন্ডারসন

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্য তালিকায় ক্যামেরুন ও মালাবির দু’টি স্থান
ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্য তালিকায় ক্যামেরুন ও মালাবির দু’টি স্থান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে ৪০ হাজার পরিবার পানিবন্দি, ১৮শ’ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ
নোয়াখালীতে ৪০ হাজার পরিবার পানিবন্দি, ১৮শ’ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে অভিনয় প্রশিক্ষণ কর্মশালা শুরু
পঞ্চগড়ে অভিনয় প্রশিক্ষণ কর্মশালা শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংবিধানে পরিবেশ অধিকারকে 'মৌলিক অধিকার' করার প্রস্তাব অ্যাটর্নি জেনারেলের
সংবিধানে পরিবেশ অধিকারকে 'মৌলিক অধিকার' করার প্রস্তাব অ্যাটর্নি জেনারেলের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার
৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু
এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি
৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা
বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের বিকল্প নেই
গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের বিকল্প নেই

নগর জীবন

কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!

সম্পাদকীয়

পুষ্টি ও উচ্চফলনে অভাবনীয় সংযোজন
পুষ্টি ও উচ্চফলনে অভাবনীয় সংযোজন

শনিবারের সকাল

জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়

সম্পাদকীয়