শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪০, শুক্রবার, ০২ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

লিবিয়ায় ভৌতিক নগরীতে নিখোঁজদের সন্ধানে...

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
লিবিয়ায় ভৌতিক নগরীতে নিখোঁজদের সন্ধানে...

লিবিয়ায় চলছে নানা উপদলের মধ্যে যুদ্ধ, গোত্রে গোত্রে সহিংসতা। আবদেল মানাম মাহমুদ পরিবারের বয়োজ্যেষ্ঠ হিসেবে কবরে নেমে ভাই এসমাইলের দেহ অন্তিম শয্যায় রাখার দায়িত্বটা তার কাঁধেই বর্তায়। তবে কবরটি হয়তো তার ভাইয়ের নাও হতে পারে।

কাছেই কবর দেওয়া হয়েছে লিবিয়ার গৃহযুদ্ধের শিকার মাহমুদের বাবা হুসেইন, তার ভাই নূরী এবং চাচা মোহাম্মদকে। তবে মাহমুদ পরিবারের সবাই নিহত হয়েছে একই মিলিশিয়া বাহিনীর হাতে।

গত বছর লিবিয়ায় যুদ্ধবিরতির চুক্তি হয়েছিল বলেই এই দেহগুলো খুঁজে পাওয়া গেল। ২০১১ সালে মুয়াম্মার গাদ্দাফির পতনের পর থেকে দেশটি বিশৃঙ্খলা, অরাজকতা এবং গৃহযুদ্ধের মধ্যে আছে। তবে সেই যুদ্ধ সাম্প্রতিক বছরগুলোতে চরমে পৌঁছে যখন ৭৭ বছর বয়সী জেনারেল খালিফা হাফতার উত্তরের নগরী বেনগাজী থেকে আক্রমণ চালিয়ে ত্রিপোলির আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করার চেষ্টা চালান।

তার পেছনে ছিল অনেক শক্তিশালী দেশের মদত- সংযুক্ত আরব আমিরাত, মিশর, সিরিয়া, জর্ডান এবং এমনকি ফ্রান্স। ত্রিপোলির ওপর তিনি বিদ্যুৎ-বেগে যে আক্রমণ চালান সেটি অবশ্য বেশ দীর্ঘস্থায়ী যুদ্ধে রূপ নেয়। এই যুদ্ধে তুরস্ক ত্রিপোলির সরকারের সমর্থনে সেখানে নৌবাহিনী এবং ড্রোন পাঠায়। এর ফলে জেনারেল খালিফা হাফতারের বাহিনী পর্যদুস্ত হয়। 

তবে লিবিয়ার এই বিষাক্ত ক্ষমতার লড়াইয়ে আরও যুক্ত হয়েছে সিরিয়ার ভাড়াটে সৈন্যরা। তারা বেশিরভাগই লড়ছে সরকারের পক্ষে, তুরস্কের নেতৃত্বে। জেনারেল হাফতারের পক্ষেও এ রকম ভাড়া করা সৈন্য আছে - রুশ ঠিকাদার এবং সুদান ও শাদ থেকে আসা যোদ্ধারা।

এসব রক্তাক্ত লড়াইয়ে নিহতের সংখ্যা কেবলই বাড়ছে। লিবিয়া এর আগেও বহুবার ধ্বংসের প্রান্তসীমায় পৌঁছেছিল। কিন্তু সেখান থেকে দেশটি এরপর যেন আরও বড় বিপর্যয়ের দিকে গেছে।

তবে লিবিয়ায় শেষ পর্যন্ত একটা যুদ্ধবিরতির ব্যাপারে সমঝোতা হয়েছে এবং বহু বছরের মধ্যে এই প্রথম দেশটিতে একটি ঐক্যের সরকার গঠিত হয়েছে। এই সরকারের প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন আবদুল হামিদ ডিবেইবাহ। তিনি লিবিয়ার বাণিজ্যিক শহর মিসরাতার লোক, সেখানকার এক ধনাঢ্য ব্যবসায়ী। লিবিয়ার সাবেক শাসক মুয়াম্মার গাদ্দাফির সঙ্গে তাদের পরিবারের সম্পর্ক ছিল। তবে আবদুল হামিদ ডিবেইবাহ সম্পর্কে খুব কমই জানা যায়, বলা যেতে পারে রাজনীতিতে তিনি নতুন। 

ডিবেইবাহ কিভাবে জাতিসংঘের উদ্যোগে শুরু হওয়া এক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে গঠিত একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান হলেন, তা ব্যাখ্যা করছিলেন ত্রিপোলিতে একজন পশ্চিমা কূটনীতিক। ‘ডিবেইবাহ আসলে কারও অপছন্দের তালিকায় নেই’, বলছেন তিনি।

লিবিয়ায় আগামী নয় মাসের মধ্যে নির্বাচন হওয়ার কথা। কিন্তু লিবিয়ার স্বাধীনতা দিবস ২৪ ডিসেম্বরে এই নির্বাচন করা যাবে কি না, তা নিয়ে এরই মধ্যে সংশয় দেখা দিয়েছে। ‘এই সময়সীমাটা খুব আঁটোসাঁটো, তবে একদম অসম্ভব নয়। তবে অবশ্যই এটা লিবিয়ার সব প্রতিষ্ঠান এবং কর্তৃপক্ষের ওপর নির্ভর করে’, বলছেন লিবিয়ায় জাতিসংঘের বিশেষ দূত ইয়ান কুবিস। তিনি বলেন, হয় তাদের এই আয়োজন করতে হবে, যাতে নির্বাচন করা যায়। নয়তো .. তারা এটা না করার জন্য অজুহাত বা যুক্তি খুঁজে বের করবে .. আমি আশা করবে এমনটি ঘটবে না। কারণ দেশের জনগণ নির্বাচন চায়।

তিনি আরও বলেন, এটা তো শুধু কর্তৃপক্ষের ঘোষণা বা প্রতিশ্রুতি নয়। এটা লিবিয়ার জনগণের আকাঙ্ক্ষা, তারা চায় ২৪ ডিসেম্বর দেশে নির্বাচন হবে।

টারহুনা শহরের বহু মানুষের বিশ্বাস, সাতজন কানি ভাই যে এত ক্ষমতাবান হয়ে উঠলো, তার পেছনে খালিফা হাফতারের সমর্থন আছে। (মাহমুদের অভিযোগ, এরাই তার আত্মীয়দের হত্যা করেছে)। শহর ছেড়ে যাওয়ার আগে তারা হত্যাযজ্ঞে মেতে উঠেছিল। অনেকের সন্দেহ, এই জেনারেল বেঁচে থাকা বাকি কানি ভাইদের আশ্রয় দিচ্ছেন। এদের অনেকের নাম আছে যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় নিষেধাজ্ঞার তালিকায়।

পশ্চিম দিক থেকে ত্রিপোলির ওপর আক্রমণ চালানোর জন্য টারহুনা শহরকে ব্যবহার করা হয়। লিবিয়ার গৃহযুদ্ধ যেভাবে ক্রমে এক আন্তর্জাতিক বিরোধে পরিণত হয়েছে, সেখানে এই টারহুনা অন্যতম এক সংঘাতে কেন্দ্র।

এই শহর থেকেই জেনারেল হাফতারের বাহিনী - যার নাম 'লিবিয়ান ন্যাশনাল আর্মি' - রাজধানী ত্রিপোলির ওপর হামলা চালায়। রাশিয়ার ভাড়াটে বাহিনী "ওয়াগনার গ্রুপ", তারাও অবস্থান নিয়েছিল এই শহরে।

শহরটির কবরস্থানে আজ ১৩টি দেহ কবর দেয়া হয়েছে। শহরের পুরুষ এবং বালকদের সবাই এখানে এসেছে - শুক্রবারের জুমার নামাজ শেষে শয়ে শয়ে। অনেকে তাদের জায়নামাজ দিয়ে বিকেলের খররোদ থেকে নিজেদের আড়াল করছিল। আনুষ্ঠানিকতা শেষ মাহমুদ বললেন, তারা আমার পরিবারকে বাড়ি থেকে নিয়ে গিয়েছিল। তারা ছিলেন সাধারণ বেসামরিক মানুষ। কিন্তু ২০২০ সালের অক্টোবরে আল-কানি মিলিশিয়ারা সরকারি গাড়িতে চেপে আমাদের বাড়িতে এলো। আমার পরিবারের সদস্যদের তারা ধরে নিয়ে গেল, তারপর হত্যা করলো। 

তিনি ১০ মাস ধরে তার পরিবারকে খুঁজেছেন, কিন্তু কোনো লাভ হয়নি। প্রথমে হুসেইন, নূরী এবং মোহাম্মদের দেহ খুঁজে পাওয়া যায়। দুই মাস আগে পাওয়া যায় এসমাইলের দেহ। মাহমুদ বলেন, গাদ্দাফির শাসনের অবসানের পর যে ধরনের হত্যাকাণ্ড আমরা দেখেছি, এমনকি তার ৪২ বছরের শাসনেও আমরা তেমনটি দেখিনি। আমরা যারা লিবিয়ার বেসামরিক মানুষ, আমাদের রক্ষা করার জন্য কেউ নেই। আমাদের জীবন এখন সম্পূর্ণ অরক্ষিত।

কানি ভাইদের সাতজন খ্যাতি অর্জন করে ত্রিপোলির চিড়িয়াখানা থেকে তিনটি সিংহ চুরি করে এনে তাদের বাড়িতে পোষা প্রাণী হিসেবে রেখে। তাদের দাপট প্রচণ্ড। লিবিয়ার গৃহযুদ্ধে এই মিলিশিয়া বাহিনী বার বার পক্ষ বদল করেছে। তবে গত বছরের জুন মাসে তাদের শাসনের অবসান ঘটে, যখন তুর্কীদের সমর্থনে সরকারি বাহিনী শহরটি দখল করে নেয়। তুরস্ক সাতটি ফ্রিগেট পাঠিয়েছিল লিবিয়ার উপকূলে, যাতে জেনারেল হাফতারের বাহিনীকে পিছু হটানো যায়। তারা এর পাশাপাশি ইদলিব, আলেপ্পো এবং ডের এযুর থেকে অনেক যোদ্ধাকে লিবিয়ায় নিয়ে আসে লড়াই করার জন্য।

এই তীব্র হামলার মুখে বাদবাকি কানি ভাইরা এবং তাদের পরিবার লিবিয়ার পূর্বাঞ্চলে পালিয়ে যায়। তারা এখন কোথায় আছে কেউ জানে না।

মুসলিম রীতি অনুযায়ী টারহুনার কবরস্থান একেবারেই আড়ম্বরহীন। কবরস্থানের চারিদিকে কিছু তৃষ্ণার্ত ইউক্যালিপটাস গাছ, এখানে সেখানে কবরের ওপর কয়েকটি নামফলক। তবে এসমাইলের কবরের নাম ফলকে একটি সংখ্যা লেখা আছে: ০৫১-০০০০৬৬। এটি আসলে ডিএনএ রেফারেন্স। কারণ আজকে যে দেহটি এখানে কবর দেয়া হয়েছে, সেটি এসমাইলের নাও হতে পারে। কেবল পরনের কাপড় দেখে এসমাইলকে চিহ্নিত করা হয়। দক্ষিণের এক শহরের গণকবরে তার দেহটি পাওয়া গিয়েছিল।

খামার বাড়ির দিকে যে রাস্তাটি গেছে, সেটি আলমন্ড ঝোপে ঘেরা। ঢোকার মুখে কার্ড-বোর্ডে লেখা সতর্কবাণী: ‘প্রবেশ নিষেধ, কেবল নিখোঁজ ব্যক্তিদের কমিটিই ঢুকতে পারবে।’ 

বাড়িটির পর লাল মাটির সারি সারি কবর চলে গেছে একেবারে শেষ সীমানা পর্যন্ত। গুনে শেষ করা যাবে না, এতো। কোন কোনটি একটি দেহের আকৃতির কবর, কোন কোনটি অনেক চওড়া। পুরো এলাকাটি শান্ত। কিন্তু এখানে অপরাধ উদঘাটনের যে চেষ্টা চলছে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে, তার প্রমাণ ছড়িয়ে আছে চারিদিকে। একটি খাদে চারটি লাল পতাকা দিয়ে চারজনের দেহ চিহ্নিত করা। দেহগুলো একসঙ্গে মোড়ানো, চেনা প্রায় অসম্ভব।

এখানে পুরুষ, নারী, শিশু - সবাইকে কবর দেয়া হয়েছে। কাউকে মাথায় একটি মাত্র গুলি করে হত্যা করা হয়। অনেকের ছিল হাত বাঁধা, দেহে নির্যাতনের চিহ্ন। শুকনো মাটিতে দেহগুলো সেভাবেই ছিল, তবে ফুলে উঠেছিল। যেন কোন এক ভয়ংকর দুর্যোগের নিদর্শন।

ত্রিপোলির এক ল্যাবে ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমেই কেবল এসমাইলের পরিচয় নিশ্চিত করা যাবে। এ পর্যন্ত পাওয়া গেছে ১৪০টি দেহ। লিবিয়ার নিখোঁজ মানুষদের খুঁজে বের করার দায়িত্ব যে সংস্থার, তাদের দেয়া পরিসংখ্যান এটি। ডিএনএ মিলিয়ে এ পর্যন্ত তারা ২২টি মরদেহের পরিচয় বের করেছে।

সব মিলিয়ে এই শহর থেকে নিখোঁজ হয়েছিল সাড়ে ৩০০ মানুষ। যদিও অন্যান্য জায়গার কিছু মানুষকেও হয়তো এখানে কবর দেয়া হয়েছে। মুয়াম্মার গাদ্দাফির পতনের পর লিবিয়া জুড়ে প্রায় ছয় হাজার মানুষ নিখোঁজ হয়েছে। তাদের মধ্যে মাত্র ১ হাজার ৯৫০ জনকে খুঁজে পাওয়া গেছে।

কবরস্থানে এক প্রান্তে দাঁড়িয়ে ছিলেন আহমদ আবদেল-মোরি সাদ, যিনি তার এক বন্ধুকে কবর দিতে এসেছেন। টারহুনা এক ভূতের নগরী, বলছেন তিনি। তিনি আরো বলেন, আমার সাত ভাই ছিল, যাদেরকে কানিয়াত মিলিশিয়ারা অপহরণ করে। তাদের মধ্যে দু'জনকে গণকবরে পাওয়া গেছে, তাদেরকে আমরা এখানে কবর দিয়েছি।

সাদ জানেন না তার বাকি ভাইরা কোথায়। তবে তার বিশ্বাস, তারা মারা গেছে। তাদের সবার ছেলে-মেয়েদের দেখার দায়িত্ব এখন তার কাঁধে - সব মিলিয়ে ২৪ জন। তিনি বলেন, আমরা কোন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে নেই; আমরা পুলিশও নই, সেনাও নই। যদি আপনার অর্থ থাকে, আপনি মারা পড়বেন। যদি আপনার পাঁচটা ভাই থাকে, আপনি মরবেন। আপনি আমার সঙ্গে কিছু নিয়ে আলাপ করবেন, আপনি মারা যাবেন। আপনি আমাকে সমর্থন না করলেও আপনি মরবেন। বিনা কারণেই আপনি মরবেন, এটি কোনো কারণ ছাড়া এক মৃত্যু।


বিডি প্রতিদিন/ অন্তরা কবির

এই বিভাগের আরও খবর
ইরানে দূষণে প্রতিদিন ১৬০ জনেরও বেশি মানুষের মৃত্যু
ইরানে দূষণে প্রতিদিন ১৬০ জনেরও বেশি মানুষের মৃত্যু
ইন্দোনেশিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট সুহার্তোকে ‘জাতীয় বীর’ ঘোষণা
ইন্দোনেশিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট সুহার্তোকে ‘জাতীয় বীর’ ঘোষণা
মার্কিন সরকারে শাটডাউন, একদিনে বাতিল ৩ হাজার ৩০০ ফ্লাইট
মার্কিন সরকারে শাটডাউন, একদিনে বাতিল ৩ হাজার ৩০০ ফ্লাইট
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
বৈঠকে দেরির শাস্তি: রাহুল গান্ধীকে দশটি পুশ-আপ!
বৈঠকে দেরির শাস্তি: রাহুল গান্ধীকে দশটি পুশ-আপ!
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে লেবাননে আবারও ইসরায়েলের হামলা
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে লেবাননে আবারও ইসরায়েলের হামলা
ইকুয়েডরে কারাগারে দাঙ্গায় অন্তত ৩১ জনের মৃত্যু
ইকুয়েডরে কারাগারে দাঙ্গায় অন্তত ৩১ জনের মৃত্যু
সিনেটে সমঝোতা, যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হচ্ছে রেকর্ড শাটডাউন
সিনেটে সমঝোতা, যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হচ্ছে রেকর্ড শাটডাউন
ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
বিবিসিতে পক্ষপাতের অভিযোগে মহাপরিচালক ও বার্তাপ্রধানের পদত্যাগ
বিবিসিতে পক্ষপাতের অভিযোগে মহাপরিচালক ও বার্তাপ্রধানের পদত্যাগ
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
সর্বশেষ খবর
এমপি হলেও আছি, না হলেও আপনাদের পাশে আছি : শামীম
এমপি হলেও আছি, না হলেও আপনাদের পাশে আছি : শামীম

এই মাত্র | রাজনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় যথাযোগ্য মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
অস্ট্রেলিয়ায় যথাযোগ্য মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১২ সেকেন্ড আগে | পরবাস

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের আরও ৩৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের আরও ৩৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

পঙ্গু ছেলে ও ক্যানসারে আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান
পঙ্গু ছেলে ও ক্যানসারে আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুন্দরবনে কোস্ট গার্ডের অভিযানে নিখোঁজ পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
সুন্দরবনে কোস্ট গার্ডের অভিযানে নিখোঁজ পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানসিক স্বাস্থ্যেও প্রভাব ফেলছে বায়ুদূষণ
মানসিক স্বাস্থ্যেও প্রভাব ফেলছে বায়ুদূষণ

১২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নির্বাচন পিছিয়ে গেলে দেশের সর্বনাশ হয়ে যাবে : মির্জা ফখরুল
নির্বাচন পিছিয়ে গেলে দেশের সর্বনাশ হয়ে যাবে : মির্জা ফখরুল

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত আচরণ বরদাস্ত করা হবে না: রাকসুর হুঁশিয়ারি
রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত আচরণ বরদাস্ত করা হবে না: রাকসুর হুঁশিয়ারি

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ২৫ মিলিয়ন ক্রোন সহায়তার ঘোষণা ডেনমার্কের
বাংলাদেশকে ২৫ মিলিয়ন ক্রোন সহায়তার ঘোষণা ডেনমার্কের

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে নোয়াখালীতে মতবিনিময় সভা
আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে নোয়াখালীতে মতবিনিময় সভা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি
হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি

৩৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দলে জায়গা হারালেন হাসান নওয়াজ
দলে জায়গা হারালেন হাসান নওয়াজ

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেরানীগঞ্জে ডিবির অভিযানে মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
কেরানীগঞ্জে ডিবির অভিযানে মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে দুর্বৃত্তদের এলোপাতাড়ি গুলিতে একজন নিহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তদের এলোপাতাড়ি গুলিতে একজন নিহত

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইরানে দূষণে প্রতিদিন ১৬০ জনেরও বেশি মানুষের মৃত্যু
ইরানে দূষণে প্রতিদিন ১৬০ জনেরও বেশি মানুষের মৃত্যু

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে
মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

লেভানডোভস্কির হ্যাটট্রিকে বার্সার জয়, হোঁচট রিয়ালের
লেভানডোভস্কির হ্যাটট্রিকে বার্সার জয়, হোঁচট রিয়ালের

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারার অভিযোগে স্বাধীন তদন্ত কমিটি চাইলেন তামিম
জাহানারার অভিযোগে স্বাধীন তদন্ত কমিটি চাইলেন তামিম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাটহাজারীতে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
হাটহাজারীতে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবজাতকদের এনআইসিইউতে প্রাণঘাতী ‘ফাঙ্গাল সুপারবাগ’র বিস্তারে উদ্বেগ
নবজাতকদের এনআইসিইউতে প্রাণঘাতী ‘ফাঙ্গাল সুপারবাগ’র বিস্তারে উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ইন্দোনেশিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট সুহার্তোকে ‘জাতীয় বীর’ ঘোষণা
ইন্দোনেশিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট সুহার্তোকে ‘জাতীয় বীর’ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে ভাড়াবাসা থেকে ১৮ রোহিঙ্গা আটক
কক্সবাজারে ভাড়াবাসা থেকে ১৮ রোহিঙ্গা আটক

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গ্র্যামির মনোনয়ন থেকে বাদ টেইলর সুইফট
গ্র্যামির মনোনয়ন থেকে বাদ টেইলর সুইফট

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মার্কিন সরকারে শাটডাউন, একদিনে বাতিল ৩ হাজার ৩০০ ফ্লাইট
মার্কিন সরকারে শাটডাউন, একদিনে বাতিল ৩ হাজার ৩০০ ফ্লাইট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা কমতে পারে ২ ডিগ্রি
সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা কমতে পারে ২ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আট বছর পর ক্রিকেটে ফিরেই ৯ উইকেট
আট বছর পর ক্রিকেটে ফিরেই ৯ উইকেট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের স্বার্থের ক্ষতি করে কাউকে বন্দর অপারেশন করতে দেওয়া হবে না: নৌপরিবহন উপদেষ্টা
দেশের স্বার্থের ক্ষতি করে কাউকে বন্দর অপারেশন করতে দেওয়া হবে না: নৌপরিবহন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এখনও খোঁজ মেলেনি পন্টুনের সঙ্গে ধাক্কায় নিখোঁজ ২ জনের
এখনও খোঁজ মেলেনি পন্টুনের সঙ্গে ধাক্কায় নিখোঁজ ২ জনের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আত্মহত্যা: চ্যাটজিপিটির বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে আরও সাত পরিবারের মামলা
আত্মহত্যা: চ্যাটজিপিটির বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে আরও সাত পরিবারের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক
সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে দুই বাসে আগুন
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ
হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল
রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী
৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি
আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ
হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’
কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক

২৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার
১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে
তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নির্বাচনের আগে গণভোট নয়, ভোটের দিনেই গণভোট হবে : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের আগে গণভোট নয়, ভোটের দিনেই গণভোট হবে : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘১৩ নভেম্বর আওয়ামী লীগ মাঠে নামলে জনগণ প্রতিশোধ নেবে’
‘১৩ নভেম্বর আওয়ামী লীগ মাঠে নামলে জনগণ প্রতিশোধ নেবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনশন ভেঙে তারেককে পুনর্বিবেচনার আবেদন দিতে বললো ইসি
অনশন ভেঙে তারেককে পুনর্বিবেচনার আবেদন দিতে বললো ইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে হবে মীমাংসা
কীভাবে হবে মীমাংসা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়
একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত
আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট
বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার

সম্পাদকীয়

তৃণমূলে চাঙা বিএনপি
তৃণমূলে চাঙা বিএনপি

নগর জীবন

বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩
বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি
পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নকল বিতর্কে শাকিব খান
নকল বিতর্কে শাকিব খান

শোবিজ

কেন পালালেন তেজস্বী
কেন পালালেন তেজস্বী

শোবিজ

ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা
ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় তাহসান
আলোচনায় তাহসান

শোবিজ

নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার
‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা
১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তামার পদক জিতলেন মারজিয়া
তামার পদক জিতলেন মারজিয়া

মাঠে ময়দানে

তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা
তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা

মাঠে ময়দানে

আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ
আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ

শোবিজ

স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়
স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে

রাইবাকিনা ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে
রাইবাকিনা ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে

মাঠে ময়দানে

লিগে রোনালদোর শত গোল
লিগে রোনালদোর শত গোল

মাঠে ময়দানে

প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা
প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা

শোবিজ

বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি
বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

করপোরেট ফুটসাল কাপে চ্যাম্পিয়ন ফ্যাশন হাউস
করপোরেট ফুটসাল কাপে চ্যাম্পিয়ন ফ্যাশন হাউস

মাঠে ময়দানে

সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ
সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ

নগর জীবন