শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪০, শুক্রবার, ০২ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

লিবিয়ায় ভৌতিক নগরীতে নিখোঁজদের সন্ধানে...

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
লিবিয়ায় ভৌতিক নগরীতে নিখোঁজদের সন্ধানে...

লিবিয়ায় চলছে নানা উপদলের মধ্যে যুদ্ধ, গোত্রে গোত্রে সহিংসতা। আবদেল মানাম মাহমুদ পরিবারের বয়োজ্যেষ্ঠ হিসেবে কবরে নেমে ভাই এসমাইলের দেহ অন্তিম শয্যায় রাখার দায়িত্বটা তার কাঁধেই বর্তায়। তবে কবরটি হয়তো তার ভাইয়ের নাও হতে পারে।

কাছেই কবর দেওয়া হয়েছে লিবিয়ার গৃহযুদ্ধের শিকার মাহমুদের বাবা হুসেইন, তার ভাই নূরী এবং চাচা মোহাম্মদকে। তবে মাহমুদ পরিবারের সবাই নিহত হয়েছে একই মিলিশিয়া বাহিনীর হাতে।

গত বছর লিবিয়ায় যুদ্ধবিরতির চুক্তি হয়েছিল বলেই এই দেহগুলো খুঁজে পাওয়া গেল। ২০১১ সালে মুয়াম্মার গাদ্দাফির পতনের পর থেকে দেশটি বিশৃঙ্খলা, অরাজকতা এবং গৃহযুদ্ধের মধ্যে আছে। তবে সেই যুদ্ধ সাম্প্রতিক বছরগুলোতে চরমে পৌঁছে যখন ৭৭ বছর বয়সী জেনারেল খালিফা হাফতার উত্তরের নগরী বেনগাজী থেকে আক্রমণ চালিয়ে ত্রিপোলির আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করার চেষ্টা চালান।

তার পেছনে ছিল অনেক শক্তিশালী দেশের মদত- সংযুক্ত আরব আমিরাত, মিশর, সিরিয়া, জর্ডান এবং এমনকি ফ্রান্স। ত্রিপোলির ওপর তিনি বিদ্যুৎ-বেগে যে আক্রমণ চালান সেটি অবশ্য বেশ দীর্ঘস্থায়ী যুদ্ধে রূপ নেয়। এই যুদ্ধে তুরস্ক ত্রিপোলির সরকারের সমর্থনে সেখানে নৌবাহিনী এবং ড্রোন পাঠায়। এর ফলে জেনারেল খালিফা হাফতারের বাহিনী পর্যদুস্ত হয়। 

তবে লিবিয়ার এই বিষাক্ত ক্ষমতার লড়াইয়ে আরও যুক্ত হয়েছে সিরিয়ার ভাড়াটে সৈন্যরা। তারা বেশিরভাগই লড়ছে সরকারের পক্ষে, তুরস্কের নেতৃত্বে। জেনারেল হাফতারের পক্ষেও এ রকম ভাড়া করা সৈন্য আছে - রুশ ঠিকাদার এবং সুদান ও শাদ থেকে আসা যোদ্ধারা।

এসব রক্তাক্ত লড়াইয়ে নিহতের সংখ্যা কেবলই বাড়ছে। লিবিয়া এর আগেও বহুবার ধ্বংসের প্রান্তসীমায় পৌঁছেছিল। কিন্তু সেখান থেকে দেশটি এরপর যেন আরও বড় বিপর্যয়ের দিকে গেছে।

তবে লিবিয়ায় শেষ পর্যন্ত একটা যুদ্ধবিরতির ব্যাপারে সমঝোতা হয়েছে এবং বহু বছরের মধ্যে এই প্রথম দেশটিতে একটি ঐক্যের সরকার গঠিত হয়েছে। এই সরকারের প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন আবদুল হামিদ ডিবেইবাহ। তিনি লিবিয়ার বাণিজ্যিক শহর মিসরাতার লোক, সেখানকার এক ধনাঢ্য ব্যবসায়ী। লিবিয়ার সাবেক শাসক মুয়াম্মার গাদ্দাফির সঙ্গে তাদের পরিবারের সম্পর্ক ছিল। তবে আবদুল হামিদ ডিবেইবাহ সম্পর্কে খুব কমই জানা যায়, বলা যেতে পারে রাজনীতিতে তিনি নতুন। 

ডিবেইবাহ কিভাবে জাতিসংঘের উদ্যোগে শুরু হওয়া এক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে গঠিত একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান হলেন, তা ব্যাখ্যা করছিলেন ত্রিপোলিতে একজন পশ্চিমা কূটনীতিক। ‘ডিবেইবাহ আসলে কারও অপছন্দের তালিকায় নেই’, বলছেন তিনি।

লিবিয়ায় আগামী নয় মাসের মধ্যে নির্বাচন হওয়ার কথা। কিন্তু লিবিয়ার স্বাধীনতা দিবস ২৪ ডিসেম্বরে এই নির্বাচন করা যাবে কি না, তা নিয়ে এরই মধ্যে সংশয় দেখা দিয়েছে। ‘এই সময়সীমাটা খুব আঁটোসাঁটো, তবে একদম অসম্ভব নয়। তবে অবশ্যই এটা লিবিয়ার সব প্রতিষ্ঠান এবং কর্তৃপক্ষের ওপর নির্ভর করে’, বলছেন লিবিয়ায় জাতিসংঘের বিশেষ দূত ইয়ান কুবিস। তিনি বলেন, হয় তাদের এই আয়োজন করতে হবে, যাতে নির্বাচন করা যায়। নয়তো .. তারা এটা না করার জন্য অজুহাত বা যুক্তি খুঁজে বের করবে .. আমি আশা করবে এমনটি ঘটবে না। কারণ দেশের জনগণ নির্বাচন চায়।

তিনি আরও বলেন, এটা তো শুধু কর্তৃপক্ষের ঘোষণা বা প্রতিশ্রুতি নয়। এটা লিবিয়ার জনগণের আকাঙ্ক্ষা, তারা চায় ২৪ ডিসেম্বর দেশে নির্বাচন হবে।

টারহুনা শহরের বহু মানুষের বিশ্বাস, সাতজন কানি ভাই যে এত ক্ষমতাবান হয়ে উঠলো, তার পেছনে খালিফা হাফতারের সমর্থন আছে। (মাহমুদের অভিযোগ, এরাই তার আত্মীয়দের হত্যা করেছে)। শহর ছেড়ে যাওয়ার আগে তারা হত্যাযজ্ঞে মেতে উঠেছিল। অনেকের সন্দেহ, এই জেনারেল বেঁচে থাকা বাকি কানি ভাইদের আশ্রয় দিচ্ছেন। এদের অনেকের নাম আছে যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় নিষেধাজ্ঞার তালিকায়।

পশ্চিম দিক থেকে ত্রিপোলির ওপর আক্রমণ চালানোর জন্য টারহুনা শহরকে ব্যবহার করা হয়। লিবিয়ার গৃহযুদ্ধ যেভাবে ক্রমে এক আন্তর্জাতিক বিরোধে পরিণত হয়েছে, সেখানে এই টারহুনা অন্যতম এক সংঘাতে কেন্দ্র।

এই শহর থেকেই জেনারেল হাফতারের বাহিনী - যার নাম 'লিবিয়ান ন্যাশনাল আর্মি' - রাজধানী ত্রিপোলির ওপর হামলা চালায়। রাশিয়ার ভাড়াটে বাহিনী "ওয়াগনার গ্রুপ", তারাও অবস্থান নিয়েছিল এই শহরে।

শহরটির কবরস্থানে আজ ১৩টি দেহ কবর দেয়া হয়েছে। শহরের পুরুষ এবং বালকদের সবাই এখানে এসেছে - শুক্রবারের জুমার নামাজ শেষে শয়ে শয়ে। অনেকে তাদের জায়নামাজ দিয়ে বিকেলের খররোদ থেকে নিজেদের আড়াল করছিল। আনুষ্ঠানিকতা শেষ মাহমুদ বললেন, তারা আমার পরিবারকে বাড়ি থেকে নিয়ে গিয়েছিল। তারা ছিলেন সাধারণ বেসামরিক মানুষ। কিন্তু ২০২০ সালের অক্টোবরে আল-কানি মিলিশিয়ারা সরকারি গাড়িতে চেপে আমাদের বাড়িতে এলো। আমার পরিবারের সদস্যদের তারা ধরে নিয়ে গেল, তারপর হত্যা করলো। 

তিনি ১০ মাস ধরে তার পরিবারকে খুঁজেছেন, কিন্তু কোনো লাভ হয়নি। প্রথমে হুসেইন, নূরী এবং মোহাম্মদের দেহ খুঁজে পাওয়া যায়। দুই মাস আগে পাওয়া যায় এসমাইলের দেহ। মাহমুদ বলেন, গাদ্দাফির শাসনের অবসানের পর যে ধরনের হত্যাকাণ্ড আমরা দেখেছি, এমনকি তার ৪২ বছরের শাসনেও আমরা তেমনটি দেখিনি। আমরা যারা লিবিয়ার বেসামরিক মানুষ, আমাদের রক্ষা করার জন্য কেউ নেই। আমাদের জীবন এখন সম্পূর্ণ অরক্ষিত।

কানি ভাইদের সাতজন খ্যাতি অর্জন করে ত্রিপোলির চিড়িয়াখানা থেকে তিনটি সিংহ চুরি করে এনে তাদের বাড়িতে পোষা প্রাণী হিসেবে রেখে। তাদের দাপট প্রচণ্ড। লিবিয়ার গৃহযুদ্ধে এই মিলিশিয়া বাহিনী বার বার পক্ষ বদল করেছে। তবে গত বছরের জুন মাসে তাদের শাসনের অবসান ঘটে, যখন তুর্কীদের সমর্থনে সরকারি বাহিনী শহরটি দখল করে নেয়। তুরস্ক সাতটি ফ্রিগেট পাঠিয়েছিল লিবিয়ার উপকূলে, যাতে জেনারেল হাফতারের বাহিনীকে পিছু হটানো যায়। তারা এর পাশাপাশি ইদলিব, আলেপ্পো এবং ডের এযুর থেকে অনেক যোদ্ধাকে লিবিয়ায় নিয়ে আসে লড়াই করার জন্য।

এই তীব্র হামলার মুখে বাদবাকি কানি ভাইরা এবং তাদের পরিবার লিবিয়ার পূর্বাঞ্চলে পালিয়ে যায়। তারা এখন কোথায় আছে কেউ জানে না।

মুসলিম রীতি অনুযায়ী টারহুনার কবরস্থান একেবারেই আড়ম্বরহীন। কবরস্থানের চারিদিকে কিছু তৃষ্ণার্ত ইউক্যালিপটাস গাছ, এখানে সেখানে কবরের ওপর কয়েকটি নামফলক। তবে এসমাইলের কবরের নাম ফলকে একটি সংখ্যা লেখা আছে: ০৫১-০০০০৬৬। এটি আসলে ডিএনএ রেফারেন্স। কারণ আজকে যে দেহটি এখানে কবর দেয়া হয়েছে, সেটি এসমাইলের নাও হতে পারে। কেবল পরনের কাপড় দেখে এসমাইলকে চিহ্নিত করা হয়। দক্ষিণের এক শহরের গণকবরে তার দেহটি পাওয়া গিয়েছিল।

খামার বাড়ির দিকে যে রাস্তাটি গেছে, সেটি আলমন্ড ঝোপে ঘেরা। ঢোকার মুখে কার্ড-বোর্ডে লেখা সতর্কবাণী: ‘প্রবেশ নিষেধ, কেবল নিখোঁজ ব্যক্তিদের কমিটিই ঢুকতে পারবে।’ 

বাড়িটির পর লাল মাটির সারি সারি কবর চলে গেছে একেবারে শেষ সীমানা পর্যন্ত। গুনে শেষ করা যাবে না, এতো। কোন কোনটি একটি দেহের আকৃতির কবর, কোন কোনটি অনেক চওড়া। পুরো এলাকাটি শান্ত। কিন্তু এখানে অপরাধ উদঘাটনের যে চেষ্টা চলছে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে, তার প্রমাণ ছড়িয়ে আছে চারিদিকে। একটি খাদে চারটি লাল পতাকা দিয়ে চারজনের দেহ চিহ্নিত করা। দেহগুলো একসঙ্গে মোড়ানো, চেনা প্রায় অসম্ভব।

এখানে পুরুষ, নারী, শিশু - সবাইকে কবর দেয়া হয়েছে। কাউকে মাথায় একটি মাত্র গুলি করে হত্যা করা হয়। অনেকের ছিল হাত বাঁধা, দেহে নির্যাতনের চিহ্ন। শুকনো মাটিতে দেহগুলো সেভাবেই ছিল, তবে ফুলে উঠেছিল। যেন কোন এক ভয়ংকর দুর্যোগের নিদর্শন।

ত্রিপোলির এক ল্যাবে ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমেই কেবল এসমাইলের পরিচয় নিশ্চিত করা যাবে। এ পর্যন্ত পাওয়া গেছে ১৪০টি দেহ। লিবিয়ার নিখোঁজ মানুষদের খুঁজে বের করার দায়িত্ব যে সংস্থার, তাদের দেয়া পরিসংখ্যান এটি। ডিএনএ মিলিয়ে এ পর্যন্ত তারা ২২টি মরদেহের পরিচয় বের করেছে।

সব মিলিয়ে এই শহর থেকে নিখোঁজ হয়েছিল সাড়ে ৩০০ মানুষ। যদিও অন্যান্য জায়গার কিছু মানুষকেও হয়তো এখানে কবর দেয়া হয়েছে। মুয়াম্মার গাদ্দাফির পতনের পর লিবিয়া জুড়ে প্রায় ছয় হাজার মানুষ নিখোঁজ হয়েছে। তাদের মধ্যে মাত্র ১ হাজার ৯৫০ জনকে খুঁজে পাওয়া গেছে।

কবরস্থানে এক প্রান্তে দাঁড়িয়ে ছিলেন আহমদ আবদেল-মোরি সাদ, যিনি তার এক বন্ধুকে কবর দিতে এসেছেন। টারহুনা এক ভূতের নগরী, বলছেন তিনি। তিনি আরো বলেন, আমার সাত ভাই ছিল, যাদেরকে কানিয়াত মিলিশিয়ারা অপহরণ করে। তাদের মধ্যে দু'জনকে গণকবরে পাওয়া গেছে, তাদেরকে আমরা এখানে কবর দিয়েছি।

সাদ জানেন না তার বাকি ভাইরা কোথায়। তবে তার বিশ্বাস, তারা মারা গেছে। তাদের সবার ছেলে-মেয়েদের দেখার দায়িত্ব এখন তার কাঁধে - সব মিলিয়ে ২৪ জন। তিনি বলেন, আমরা কোন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে নেই; আমরা পুলিশও নই, সেনাও নই। যদি আপনার অর্থ থাকে, আপনি মারা পড়বেন। যদি আপনার পাঁচটা ভাই থাকে, আপনি মরবেন। আপনি আমার সঙ্গে কিছু নিয়ে আলাপ করবেন, আপনি মারা যাবেন। আপনি আমাকে সমর্থন না করলেও আপনি মরবেন। বিনা কারণেই আপনি মরবেন, এটি কোনো কারণ ছাড়া এক মৃত্যু।


বিডি প্রতিদিন/ অন্তরা কবির

এই বিভাগের আরও খবর
স্পেনে তীব্র দাবদাহ, দুই মাসে ১১৮০ জনের প্রাণহানি
স্পেনে তীব্র দাবদাহ, দুই মাসে ১১৮০ জনের প্রাণহানি
নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রীর
নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রীর
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
পদত্যাগ করলেন ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রী
পদত্যাগ করলেন ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ২০ রাজ্যের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ২০ রাজ্যের মামলা
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
সিরিয়ায় বেদুইন-দ্রুজ সংঘর্ষে নিহত বেড়ে ১০০
সিরিয়ায় বেদুইন-দ্রুজ সংঘর্ষে নিহত বেড়ে ১০০
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
যুক্তরাষ্ট্রে আবারও ভারী বর্ষণ ও আকস্মিক বন্যা
যুক্তরাষ্ট্রে আবারও ভারী বর্ষণ ও আকস্মিক বন্যা
পাকিস্তানে ভারী বৃষ্টিতে ১১১ জনের মৃত্যু
পাকিস্তানে ভারী বৃষ্টিতে ১১১ জনের মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
সাভারের শীর্ষ সন্ত্রাসী যুবলীগ নেতা মুরগি হেলাল গ্রেফতার
সাভারের শীর্ষ সন্ত্রাসী যুবলীগ নেতা মুরগি হেলাল গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জলাভূমি হারাচ্ছে বিশ্ব, আর্থিক ক্ষতি ছাড়াবে ৩৯ ট্রিলিয়ন ডলার
জলাভূমি হারাচ্ছে বিশ্ব, আর্থিক ক্ষতি ছাড়াবে ৩৯ ট্রিলিয়ন ডলার

২১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে গ্রুপ চ্যাটে হবে ভিন্ন অভিজ্ঞতা
হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে গ্রুপ চ্যাটে হবে ভিন্ন অভিজ্ঞতা

৩০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঠাকুরগাঁওয়ে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
ঠাকুরগাঁওয়ে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের আভাস

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢামেক হাসপাতালে কেন্দ্রীয় কারাগারের কয়েদির মৃত্যু
ঢামেক হাসপাতালে কেন্দ্রীয় কারাগারের কয়েদির মৃত্যু

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা

৫১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

পিঠের ব্যথা এড়াতে হাঁটার সহজ নিয়ম বলছে বিজ্ঞান
পিঠের ব্যথা এড়াতে হাঁটার সহজ নিয়ম বলছে বিজ্ঞান

৫৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সমন্বিত চিকিৎসার অভাব, বাড়ছে সাপে কাটা রোগীর মৃত্যুহার
সমন্বিত চিকিৎসার অভাব, বাড়ছে সাপে কাটা রোগীর মৃত্যুহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ৬ উইকেট নিয়ে কিংবদন্তিদের পাশে ভনের ছেলে
ফের ৬ উইকেট নিয়ে কিংবদন্তিদের পাশে ভনের ছেলে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশ-জাতির কল্যাণে চাই আমানতদার নেতৃত্ব
দেশ-জাতির কল্যাণে চাই আমানতদার নেতৃত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মঙ্গলগ্রহে দীর্ঘতম পথ পাড়ি দিয়ে রেকর্ড গড়ল নাসার পারসিভিয়ারেন্স রোভার
মঙ্গলগ্রহে দীর্ঘতম পথ পাড়ি দিয়ে রেকর্ড গড়ল নাসার পারসিভিয়ারেন্স রোভার

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রপ্তানিতে ঋণ খরচ কমাতে সুদহারে প্রণোদনা দরকার
রপ্তানিতে ঋণ খরচ কমাতে সুদহারে প্রণোদনা দরকার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শুল্ক অনিশ্চয়তায় আতঙ্কে ১০ লাখ পোশাক শ্রমিক
শুল্ক অনিশ্চয়তায় আতঙ্কে ১০ লাখ পোশাক শ্রমিক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্পেনে তীব্র দাবদাহ, দুই মাসে ১১৮০ জনের প্রাণহানি
স্পেনে তীব্র দাবদাহ, দুই মাসে ১১৮০ জনের প্রাণহানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেবলজয়ী কোচ এখন রোনালদোদের গুরু
ট্রেবলজয়ী কোচ এখন রোনালদোদের গুরু

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিদ্ধার্থ–কিয়ারার ঘরে এলো কন্যাসন্তান
সিদ্ধার্থ–কিয়ারার ঘরে এলো কন্যাসন্তান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রীর
নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চান্দিনার সাবেক মেয়র গ্রেফতার
চান্দিনার সাবেক মেয়র গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড্রেনে পড়ে শিশুর মৃত্যু, ৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার মরদেহ
ড্রেনে পড়ে শিশুর মৃত্যু, ৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার মরদেহ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বনানীতে পথশিশু ধর্ষণ : মূল অভিযুক্ত পরিবহন হেলপার গ্রেফতার
বনানীতে পথশিশু ধর্ষণ : মূল অভিযুক্ত পরিবহন হেলপার গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্যোগের সময় ভুল তথ্য ঠেকাতে টিকটকের নতুন টুল
দুর্যোগের সময় ভুল তথ্য ঠেকাতে টিকটকের নতুন টুল

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মাদরাসা শিক্ষার্থীদের ইংরেজি চর্চা করা উচিত: ধর্ম উপদেষ্টা
মাদরাসা শিক্ষার্থীদের ইংরেজি চর্চা করা উচিত: ধর্ম উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দক্ষতা দিবসে ১১ তরুণ পেলেন জাতীয় পুরস্কার
দক্ষতা দিবসে ১১ তরুণ পেলেন জাতীয় পুরস্কার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ দিনের রিমান্ডে ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার প্রধান নেতা মাহফুজ
৫ দিনের রিমান্ডে ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার প্রধান নেতা মাহফুজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুলাই)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরগঞ্জে মোটরসাইকেল-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ১
সুন্দরগঞ্জে মোটরসাইকেল-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা
দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুনির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার: প্রেস সচিব
সুনির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার: প্রেস সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মার্কিন শুল্ক হুমকিতে রাশিয়া বিচলিত হওয়ার চেয়ে স্বস্তি পেয়েছে বেশি’
‘মার্কিন শুল্ক হুমকিতে রাশিয়া বিচলিত হওয়ার চেয়ে স্বস্তি পেয়েছে বেশি’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ যুগ্ম কমিশনারসহ এনবিআরের ৮ কর কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
৫ যুগ্ম কমিশনারসহ এনবিআরের ৮ কর কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাই চলচ্চিত্রে তারকাদের যত খেতাব
ঢাকাই চলচ্চিত্রে তারকাদের যত খেতাব

শোবিজ

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে
ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে

নগর জীবন

কোন্ডা ইউনিয়ন এখন বিরানভূমি
কোন্ডা ইউনিয়ন এখন বিরানভূমি

নগর জীবন

বৃষ্টি হলেই ভোগান্তি ঢাকায়
বৃষ্টি হলেই ভোগান্তি ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজ্জাকের মুখে চাচি ডাক শুনে আমি হতাশ : আনোয়ারা
রাজ্জাকের মুখে চাচি ডাক শুনে আমি হতাশ : আনোয়ারা

শোবিজ

ষড়যন্ত্রের জালে বন্দি গণতন্ত্র?
ষড়যন্ত্রের জালে বন্দি গণতন্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

আলম আরা মিনুর ‘জানা ছিল না’
আলম আরা মিনুর ‘জানা ছিল না’

শোবিজ

কারিনার রূপরহস্য
কারিনার রূপরহস্য

শোবিজ

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে নেপালের সিনেমা
বাংলাদেশে নেপালের সিনেমা

শোবিজ

আবু সাঈদের রক্তে গতিপথ পাল্টে যায় আন্দোলনের
আবু সাঈদের রক্তে গতিপথ পাল্টে যায় আন্দোলনের

প্রথম পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

শুল্ক ইস্যুতে জোর আলোচনার তাগিদ আমীর খসরুর
শুল্ক ইস্যুতে জোর আলোচনার তাগিদ আমীর খসরুর

প্রথম পৃষ্ঠা

কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা
কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে