শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫৪, বুধবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

ফুকুশিমার '১০ লাখ টন' পানি সমুদ্রে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ফুকুশিমার '১০ লাখ টন' পানি সমুদ্রে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

২০১১ সালের ভূমিকম্প ও সুনামিতে হাইড্রোজেন বিস্ফোরণ হয়ে জাপানের ফুকুশিমার তিনটি পারমাণবিক চুল্লি ধ্বংস হয়ে যায়। অতিরিক্ত তাপের ফলে চুল্লিতে চাপ সৃষ্টি হওয়ায় ভিতরের অংশ গলে শীতলীকরণ প্রক্রিয়া নষ্ট হয়ে যায়। 

চুল্লিগুলোকে ঠান্ডা করতে তখন ১০ লাখ টন পানি ব্যবহার করা হয়। তেজস্ক্রিয় বর্জ্য মিশ্রিত সেই পানি থেকে বর্তমানে শোধন প্রক্রিয়ায় তেজস্ক্রিয় উপাদানগুলো বাদ দেওয়ার কাজ চলছে। তবে ট্রিটিয়াম-সহ আরও কয়েকটি ক্ষতিকর পদার্থ সম্পূর্ণ বাদ দেওয়ার মতো প্রযুক্তি নিজেদের হাতে নেই বলে জানিয়েছে টোকিও ইলেকট্রিক পাওয়ার।

সম্প্রতি এই ক্ষতিগ্রস্ত ১০ লাখ টন তেজস্ক্রিয় পানি সাগরে ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাপান। যা প্রতিবেশী দেশগুলো ও পরিবেশবিদদের আশংকা ও বিতর্কের সৃষ্টি করেছে। 

কেন্দ্রটির অপারেটর টোকিও ইলেকট্রিক পাওয়ার ও জাপান সরকার সম্প্রতি জানিয়েছে, 'এই পানি পরিশুদ্ধ করে তেজস্ক্রিয়তার মাত্রা বিপজ্জনক স্তরের নিচে নামিয়ে প্রশান্ত মহাসাগরে ছাড়া হবে। পারমাণবিক জ্বালানি শীতল করার জন্য ব্যবহৃত এই পানি সমুদ্রে মেশানোর কাজ শুরু হতে এখনো দুই বছর বাকি। আর তা শেষ হতে হতে কয়েক দশক লেগে যাবে।'

সংস্থাটি আরও জানিয়েছে, 'এই পানি জমিয়ে রাখার মতো ট্যাঙ্কের অভাব দেখা দিতে যাচ্ছে। বর্তমানে অলিম্পিকের ৫০০টি সুইমিং পুল ভরে যেতে পারে, এই পরিমাণ পানি এক হাজার ট্যাঙ্কে ধরে রাখা হয়েছে।'

অন্যদিকে, পরিবেশবাদী একাধিক সংগঠন প্রথম থেকেই জাপানের এই সিদ্ধান্তের সমালোচনা করে আসছে। দেশটির মৎস্যজীবীদের আশঙ্কা, এর জন্য জাপান থেকে মাছ আমদানি করতে চাইবে না অন্য দেশগুলো। এমনিতেই ২০১১ সালের পরে জাপানের উত্তর-পূর্ব উপকূল থেকে সামুদ্রিক খাদ্যের আমদানি নিষিদ্ধ করেছে বেশ কিছু দেশ।

এছাড়াও বিজ্ঞানীদের মতে, 'তেজস্ক্রিয় পদার্থগুলো বর্জ্য পানিতে মিশে রয়েছে যা খুব বেশি পরিমাণে থাকলে তবেই মানবদেহের পক্ষে ক্ষতিকর।'

এদিকে, জাপানকে ‘দায়িত্বশীলের’ মতো কাজ করার আহবান জানিয়েছে চীন। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘আন্তর্জাতিক স্তরে জনস্বার্থ রক্ষা এবং চীনের মানুষের স্বাস্থ্য ও সুরক্ষার জন্য বেজিং গভীর আশঙ্কায়।’

তবে জাপানের যুক্তি, 'যে বর্জ্য পানি সাগরে মিশবে তাতে তেজস্ক্রিয় উপাদানের পরিমাণ বিপজ্জনক মাত্রার থেকে কম। আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থাও জাপানের পক্ষে জানিয়েছে, এটা নতুন কিছু না। বিশ্বের অন্যান্য কারখানা থেকে যেভাবে বর্জ্য পানি নির্গত হয়, এ ক্ষেত্রেও তাই হবে।'


বি ডি প্রতিদিন / অন্তরা কবির

'১ফুকুশিমার '১০ লাখ টন' পানি সমুদ্রে ফেলা নিয়ে বিতর্ক ২০১১ সালের ভূমিকম্প ও সুনামিতে হাইড্রোজেন বিস্ফোরণ হয়ে জাপানের ফুকুশিফুকুশিমার '১০ লাখ টন' পানি সমুদ্রে ফেলা নিয়ে বিতর্ক ২০১১ সালের ভূমিকম্প ও সুনামিতে হাইড্রোজেন বিস্ফোরণ হয়ে জাপানের ফুকুশিমার তিনটি পারমাণবিক চুল্লি ধ্বংস হয়ে যায়। অতিরিক্ত তাপের ফলে চুল্লিতে চাপ সৃষ্টি হওয়ায় ভিতরের অংশ গলে শীতলীকরণ প্রক্রিয়া নষ্ট হয়ে যায়। চুল্লিগুলোকে ঠান্ডা করতে তখন ১০ লাখ টন পানি ব্যবহার করা হয়। তেজস্ক্রিয় বর্জ্য মিশ্রিত সেই পানি থেকে বর্তমানে শোধন প্রক্রিয়ায় তেজস্ক্রিয় উপাদানগুলো বাদ দেওয়ার কাজ চলছে। তবে ট্রিটিয়াম-সহ আরও কয়েকটি ক্ষতিকর পদার্থ সম্পূর্ণ বাদ দেওয়ার মতো প্রযুক্তি নিজেদের হাতে নেই বলে জানিয়েছে টোকিও ইলেকট্রিক পাওয়ার। সম্প্রতি এই ক্ষতিগ্রস্ত ১০ লাখ টন তেজস্ক্রিয় পানি সাগরে ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাপান। যা প্রতিবেশী দেশগুলো ও পরিবেশবিদদের আশংকা ও বিতর্কের সৃষ্টি করেছে। কেন্দ্রটির অপারেটর টোকিও ইলেকট্রিক পাওয়ার ও জাপান সরকার সম্প্রতি জানিয়েছে, 'এই পানি পরিশুদ্ধ করে তেজস্ক্রিয়তার মাত্রা বিপজ্জনক স্তরের নিচে নামিয়ে প্রশান্ত মহাসাগরে ছাড়া হবে।পারমাণবিক জ্বালানি শীতল করার জন্য ব্যবহৃত এই পানি সমুদ্রে মেশানোর কাজ শুরু হতে এখনো দুই বছর বাকি। আর তা শেষ হতে হতে কয়েক দশক লেগে যাবে।' সংস্থাটি আরও জানিয়েছে, 'এই পানি জমিয়ে রাখার মতো ট্যাঙ্কের অভাব দেখা দিতে যাচ্ছে। বর্তমানে অলিম্পিকের ৫০০টি সুইমিং পুল ভরে যেতে পারে, এই পরিমাণ পানি এক হাজার ট্যাঙ্কে ধরে রাখা হয়েছে।' অন্যদিকে, পরিবেশবাদী একাধিক সংগঠন প্রথম থেকেই জাপানের এই সিদ্ধান্তের সমালোচনা করে আসছে। দেশটির মৎস্যজীবীদের আশঙ্কা, এর জন্য জাপান থেকে মাছ আমদানি করতে চাইবে না অন্য দেশগুলো। এমনিতেই ২০১১ সালের পরে জাপানের উত্তর-পূর্ব উপকূল থেকে সামুদ্রিক খাদ্যের আমদানি নিষিদ্ধ করেছে বেশ কিছু দেশ। এছাড়াও বিজ্ঞানীদের মতে, 'তেজস্ক্রিয় পদার্থগুলো বর্জ্য পানিতে মিশে রয়েছে যা খুব বেশি পরিমাণে থাকলে তবেই মানবদেহের পক্ষে ক্ষতিকর।' এদিকে, জাপানকে ‘দায়িত্বশীলের’ মতো কাজ করার আহবান জানিয়েছে চীন। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘আন্তর্জাতিক স্তরে জনস্বার্থ রক্ষা এবং চীনের মানুষের স্বাস্থ্য ও সুরক্ষার জন্য বেজিং গভীর আশঙ্কায়।’ তবে জাপানের যুক্তি, 'যে বর্জ্য পানি সাগরে মিশবে তাতে তেজস্ক্রিয় উপাদানের পরিমাণ বিপজ্জনক মাত্রার থেকে কম। আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থাও জাপানের পক্ষে জানিয়েছে, এটা নতুন কিছু না। বিশ্বের অন্যান্য কারখানা থেকে যেভাবে বর্জ্য পানি নির্গত হয়, এ ক্ষেত্রেও তাই হবে।' বি ডি প্রতিদিন / অন্তরা কবিরমার তিনটি পারমাণবিক চুল্লি ধ্বংস হয়ে যায়। অতিরিক্ত তাপের ফলে চুল্লিতে চাপ সৃষ্টি হওয়ায় ভিতরের অংশ গলে শীতলীকরণ প্রক্রিয়া নষ্ট হয়ে যায়। চুল্লিগুলোকে ঠান্ডা করতে তখন ১০ লাখ টন পানি ব্যবহার করা হয়। তেজস্ক্রিয় বর্জ্য মিশ্রিত সেই পানি থেকে বর্তমানে শোধন প্রক্রিয়ায় তেজস্ক্রিয় উপাদানগুলো বাদ দেওয়ার কাজ চলছে। তবে ট্রিটিয়াম-সহ আরও কয়েকটি ক্ষতিকর পদার্থ সম্পূর্ণ বাদ দেওয়ার মতো প্রযুক্তি নিজেদের হাতে নেই বলে জানিয়েছে টোকিও ইলেকট্রিক পাওয়ার। সম্প্রতি এই ক্ষতিগ্রস্ত ১০ লাখ টন তেজস্ক্রিয় পানি সাগরে ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাপান। যা প্রতিবেশী দেশগুলো ও পরিবেশবিদদের আশংকা ও বিতর্কের সৃষ্টি করেছে। কেন্দ্রটির অপারেটর টোকিও ইলেকট্রিক পাওয়ার ও জাপান সরকার সম্প্রতি জানিয়েছে, 'এই পানি পরিশুদ্ধ করে তেজস্ক্রিয়তার মাত্রা বিপজ্জনক স্তরের নিচে নামিয়ে প্রশান্ত মহাসাগরে ছাড়া হবে।পারমাণবিক জ্বালানি শীতল করার জন্য ব্যবহৃত এই পানি সমুদ্রে মেশানোর কাজ শুরু হতে এখনো দুই বছর বাকি। আর তা শেষ হতে হতে কয়েক দশক লেগে যাবে।' সংস্থাটি আরও জানিয়েছে, 'এই পানি জমিয়ে রাখার মতো ট্যাঙ্কের অভাব দেখা দিতে যাচ্ছে। বর্তমানে অলিম্পিকের ৫০০টি সুইমিং পুল ভরে যেতে পারে, এই পরিমাণ পানি এক হাজার ট্যাঙ্কে ধরে রাখা হয়েছে।' অন্যদিকে, পরিবেশবাদী একাধিক সংগঠন প্রথম থেকেই জাপানের এই সিদ্ধান্তের সমালোচনা করে আসছে। দেশটির মৎস্যজীবীদের আশঙ্কা, এর জন্য জাপান থেকে মাছ আমদানি করতে চাইবে না অন্য দেশগুলো। এমনিতেই ২০১১ সালের পরে জাপানের উত্তর-পূর্ব উপকূল থেকে সামুদ্রিক খাদ্যের আমদানি নিষিদ্ধ করেছে বেশ কিছু দেশ। এছাড়াও বিজ্ঞানীদের মতে, 'তেজস্ক্রিয় পদার্থগুলো বর্জ্য পানিতে মিশে রয়েছে যা খুব বেশি পরিমাণে থাকলে তবেই মানবদেহের পক্ষে ক্ষতিকর।' এদিকে, জাপানকে ‘দায়িত্বশীলের’ মতো কাজ করার আহবান জানিয়েছে চীন। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘আন্তর্জাতিক স্তরে জনস্বার্থ রক্ষা এবং চীনের মানুষের স্বাস্থ্য ও সুরক্ষার জন্য বেজিং গভীর আশঙ্কায়।’ তবে জাপানের যুক্তি, 'যে বর্জ্য পানি সাগরে মিশবে তাতে তেজস্ক্রিয় উপাদানের পরিমাণ বিপজ্জনক মাত্রার থেকে কম। আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থাও জাপানের পক্ষে জানিয়েছে, এটা নতুন কিছু না। বিশ্বের অন্যান্য কারখানা থেকে যেভাবে বর্জ্য পানি নির্গত হয়, এ ক্ষেত্রেও তাই হবে।' বি ডি প্রতিদিন / অন্তরা কবির০ লাখ টন' পানি সমুদ্রে ফেলা নিয়ে বিতর্ক ২০১১ সালের ভূমিকম্প ও সুনামিতে হাইড্রোজেন বিস্ফোরণ হয়ে জাপানের ফুকুশিমার তিনটি পারমাণবিক চুল্লি ধ্বংস হয়ে যায়। অতিরিক্ত তাপের ফলে চুল্লিতে চাপ সৃষ্টি হওয়ায় ভিতরের অংশ গলে শীতলীকরণ প্রক্রিয়া নষ্ট হয়ে যায়। চুল্লিগুলোকে ঠান্ডা করতে তখন ১০ লাখ টন পানি ব্যবহার করা হয়। তেজস্ক্রিয় বর্জ্য মিশ্রিত সেই পানি থেকে বর্তমানে শোধন প্রক্রিয়ায় তেজস্ক্রিয় উপাদানগুলো বাদ দেওয়ার কাজ চলছে। তবে ট্রিটিয়াম-সহ আরও কয়েকটি ক্ষতিকর পদার্থ সম্পূর্ণ বাদ দেওয়ার মতো প্রযুক্তি নিজেদের হাতে নেই বলে জানিয়েছে টোকিও ইলেকট্রিক পাওয়ার। সম্প্রতি এই ক্ষতিগ্রস্ত ১০ লাখ টন তেজস্ক্রিয় পানি সাগরে ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাপান। যা প্রতিবেশী দেশগুলো ও পরিবেশবিদদের আশংকা ও বিতর্কের সৃষ্টি করেছে। কেন্দ্রটির অপারেটর টোকিও ইলেকট্রিক পাওয়ার ও জাপান সরকার সম্প্রতি জানিয়েছে, 'এই পানি পরিশুদ্ধ করে তেজস্ক্রিয়তার মাত্রা বিপজ্জনক স্তরের নিচে নামিয়ে প্রশান্ত মহাসাগরে ছাড়া হবে।পারমাণবিক জ্বালানি শীতল করার জন্য ব্যবহৃত এই পানি সমুদ্রে মেশানোর কাজ শুরু হতে এখনো দুই বছর বাকি। আর তা শেষ হতে হতে কয়েক দশক লেগে যাবে।' সংস্থাটি আরও জানিয়েছে, 'এই পানি জমিয়ে রাখার মতো ট্যাঙ্কের অভাব দেখা দিতে যাচ্ছে। বর্তমানে অলিম্পিকের ৫০০টি সুইমিং পুল ভরে যেতে পারে, এই পরিমাণ পানি এক হাজার ট্যাঙ্কে ধরে রাখা হয়েছে।' অন্যদিকে, পরিবেশবাদী একাধিক সংগঠন প্রথম থেকেই জাপানের এই সিদ্ধান্তের সমালোচনা করে আসছে। দেশটির মৎস্যজীবীদের ফুকুশিমার '১০ লাখ টন' পানি সমুদ্রে ফেলা নিয়ে বিতর্ক ২০১১ সালের ভূমিকম্প ও সুনামিতে হাইড্রোজেন বিস্ফোরণ হয়ে জাপানের ফুকুশিমার তিনটি পারমাণবিক চুল্লি ধ্বংস হয়ে যায়। অতিরিক্ত তাপের ফলে চুল্লিতে চাপ সৃষ্টি হওয়ায় ভিতরের অংশ গলে শীতলীকরণ প্রক্রিয়া নষ্ট হয়ে যায়। চুল্লিগুলোকে ঠান্ডা করতে তখন ১০ লাখ টন পানি ব্যবহার করা হয়। তেজস্ক্রিয় বর্জ্য মিশ্রিত সেই পানি থেকে বর্তমানে শোধন প্রক্রিয়ায় তেজস্ক্রিয় উপাদানগুলো বাদ দেওয়ার কাজ চলছে। তবে ট্রিটিয়াম-সহ আরও কয়েকটি ক্ষতিকর পদার্থ সম্পূর্ণ বাদ দেওয়ার মতো প্রযুক্তি নিজেদের হাতে নেই বলে জানিয়েছে টোকিও ইলেকট্রিক পাওয়ার। সম্প্রতি এই ক্ষতিগ্রস্ত ১০ লাখ টন তেজস্ক্রিয় পানি সাগরে ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাপান। যা প্রতিবেশী দেশগুলো ও পরিবেশবিদদের আশংকা ও বিতর্কের সৃষ্টি করেছে। কেন্দ্রটির অপারেটর টোকিও ইলেকট্রিক পাওয়ার ও জাপান সরকার সম্প্রতি জানিয়েছে, 'এই পানি পরিশুদ্ধ করে তেজস্ক্রিয়তার মাত্রা বিপজ্জনক স্তরের নিচে নামিয়ে প্রশান্ত মহাসাগরে ছাড়া হবে।পারমাণবিক জ্বালানি শীতল করার জন্য ব্যবহৃত এই পানি সমুদ্রে মেশানোর কাজ শুরু হতে এখনো দুই বছর বাকি। আর তা শেষ হতে হতে কয়েক দশক লেগে যাবে।' সংস্থাটি আরও জানিয়েছে, 'এই পানি জমিয়ে রাখার মতো ট্যাঙ্কের অভাব দেখা দিতে যাচ্ছে। বর্তমানে অলিম্পিকের ৫০০টি সুইমিং পুল ভরে যেতে পারে, এই পরিমাণ পানি এক হাজার ট্যাঙ্কে ধরে রাখা হয়েছে।' অন্যদিকে, পরিবেশবাদী একাধিক সংগঠন প্রথম থেকেই জাপানের এই সিদ্ধান্তের সমালোচনা করে আসছে। দেশটির মৎস্যজীবীদের আশঙ্কা, এর জন্য জাপান থেকে মাছ আমদানি করতে চাইবে না অন্য দেশগুলো। এমনিতেই ২০১১ সালের পরে জাপানের উত্তর-পূর্ব উপকূল থেকে সামুদ্রিক খাদ্যের আমদানি নিষিদ্ধ করেছে বেশ কিছু দেশ। এছাড়াও বিজ্ঞানীদের মতে, 'তেজস্ক্রিয় পদার্থগুলো বর্জ্য পানিতে মিশে রয়েছে যা খুব বেশি পরিমাণে থাকলে তবেই মানবদেহের পক্ষে ক্ষতিকর।' এদিকে, জাপানকে ‘দায়িত্বশীলের’ মতো কাজ করার আহবান জানিয়েছে চীন। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘আন্তর্জাতিক স্তরে জনস্বার্থ রক্ষা এবং চীনের মানুষের স্বাস্থ্য ও সুরক্ষার জন্য বেজিং গভীর আশঙ্কায়।’ তবে জাপানের যুক্তি, 'যে বর্জ্য পানি সাগরে মিশবে তাতে তেজস্ক্রিয় উপাদানের পরিমাণ বিপজ্জনক মাত্রার থেকে কম। আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থাও জাপানের পক্ষে জানিয়েছে, এটা নতুন কিছু না। বিশ্বের অন্যান্য কারখানা থেকে যেভাবে বর্জ্য পানি নির্গত হয়, এ ক্ষেত্রেও তাই হবে।' বি ডি প্রতিদিন / অন্তরা কবিরআশঙ্কা, এর জন্য জাপান থেকে মাছ আমদানি করতে চাইবে না অন্য দেশগুলো। এমনিতেই ২০১১ সালের পরে জাপানের উত্তর-পূর্ব উপকূল থেকে সামুদ্রিক খাদ্যের আমদানি নিষিদ্ধ করেছে বেশ কিছু দেশ। এছাড়াও বিজ্ঞানীদের মতে, 'তেজস্ক্রিয় পদার্থগুলো বর্জ্য পানিতে মিশে রয়েছে যা খুব বেশি পরিমাণে থাকলে তবেই মানবদেহের পক্ষে ক্ষতিকর।' এদিকে, জাপানকে ‘দায়িত্বশীলের’ মতো কাজ করার আহবান জানিয়েছে চীন। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘আন্তর্জাতিক স্তরে জনস্বার্থ রক্ষা এবং চীনের মানুষের স্বাস্থ্য ও সুরক্ষার জন্য বেজিং গভীর আশঙ্কায়।’ তবে জাপানের যুক্তি, 'যে বর্জ্য পানি সাগরে মিশবে তাতে তেজস্ক্রিয় উপাদানের পরিমাণ বিপজ্জনক মাত্রার থেকে কম। আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থাও জাপানের পক্ষে জানিয়েছে, এটা নতুন কিছু না। বিশ্বের অন্যান্য কারখানা থেকে যেভাবে বর্জ্য পানি নির্গত হয়, এ ক্ষেত্রেও তাই হবে।' বি ডি প্রতিদিন / অন্তরা কবির

এই বিভাগের আরও খবর
চার্লি কার্কের সন্দেহভাজন হত্যাকারীকে যেভাবে আটক করা হয়
চার্লি কার্কের সন্দেহভাজন হত্যাকারীকে যেভাবে আটক করা হয়
নেপালের বিক্ষোভ নিয়ে ভারত-চীনের প্রতিক্রিয়া কী?
নেপালের বিক্ষোভ নিয়ে ভারত-চীনের প্রতিক্রিয়া কী?
নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা বার্তা মোদির
নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা বার্তা মোদির
উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড
উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড
নিউজিল্যান্ডে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিলে হাজার হাজার মানুষ
নিউজিল্যান্ডে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিলে হাজার হাজার মানুষ
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন
কঙ্গোতে পৃথক নৌ-দুর্ঘটনা, নিহত ১৯৩
কঙ্গোতে পৃথক নৌ-দুর্ঘটনা, নিহত ১৯৩
উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার
উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার
ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার
ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার
রাশিয়ায় ৭.৪ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত
রাশিয়ায় ৭.৪ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন
নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির
নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির
সর্বশেষ খবর
পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার
পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা সন্ধ্যা ৭টায়: প্রধান নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা সন্ধ্যা ৭টায়: প্রধান নির্বাচন কমিশনার

৭ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

চার্লি কার্কের সন্দেহভাজন হত্যাকারীকে যেভাবে আটক করা হয়
চার্লি কার্কের সন্দেহভাজন হত্যাকারীকে যেভাবে আটক করা হয়

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিসিআইয়ের সভাপতি হওয়ার দৌড়ে হরভজান
বিসিসিআইয়ের সভাপতি হওয়ার দৌড়ে হরভজান

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নেপালের বিক্ষোভ নিয়ে ভারত-চীনের প্রতিক্রিয়া কী?
নেপালের বিক্ষোভ নিয়ে ভারত-চীনের প্রতিক্রিয়া কী?

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বামীর ধারালো অস্ত্রে স্ত্রী খুন, স্বামী আটক
স্বামীর ধারালো অস্ত্রে স্ত্রী খুন, স্বামী আটক

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা বার্তা মোদির
নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা বার্তা মোদির

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড
উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় মানববন্ধন ও মিছিল
ভাঙ্গায় মানববন্ধন ও মিছিল

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রুডিগারকে নিয়ে দুঃসংবাদ পেল রিয়াল
রুডিগারকে নিয়ে দুঃসংবাদ পেল রিয়াল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গায় ছোট ভাইয়ের বটির কোপে বড় ভাই নিহত
ভাঙ্গায় ছোট ভাইয়ের বটির কোপে বড় ভাই নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে বিএনপির ২ নেতাকে স্থায়ী বহিষ্কার
মোহাম্মদপুরে বিএনপির ২ নেতাকে স্থায়ী বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশন
জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিউজিল্যান্ডে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিলে হাজার হাজার মানুষ
নিউজিল্যান্ডে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিলে হাজার হাজার মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কঙ্গোতে পৃথক নৌ-দুর্ঘটনা, নিহত ১৯৩
কঙ্গোতে পৃথক নৌ-দুর্ঘটনা, নিহত ১৯৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ময়মনসিংহে দুই বাসের সংঘর্ষ, নিহত ২
ময়মনসিংহে দুই বাসের সংঘর্ষ, নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাপ ধরার সময় দংশনে ওঝার মৃত্যু
সাপ ধরার সময় দংশনে ওঝার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার
উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার
ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে উপাচার্যসহ আহত ১৪
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে উপাচার্যসহ আহত ১৪

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাশিয়ায় ৭.৪ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত
রাশিয়ায় ৭.৪ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপহরণের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে শিশু উদ্ধার, অপহরণকারী গ্রেপ্তার
অপহরণের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে শিশু উদ্ধার, অপহরণকারী গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ক্রীড়াঙ্গন দলীয়করণ করেছিল ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকার’
‘ক্রীড়াঙ্গন দলীয়করণ করেছিল ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকার’

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঘুচাপের প্রভাবে সারাদেশে বাড়বে বৃষ্টি
লঘুচাপের প্রভাবে সারাদেশে বাড়বে বৃষ্টি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির
নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বায়ুর মানের উন্নতি, দূষণের শীর্ষে কিনশাসা
ঢাকার বায়ুর মানের উন্নতি, দূষণের শীর্ষে কিনশাসা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুলি চলল দিশা পাটানির বাড়িতে!
গুলি চলল দিশা পাটানির বাড়িতে!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার
অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?
ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষক মোনামির কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন ছাত্রদল নেতা হামিম
শিক্ষক মোনামির কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন ছাত্রদল নেতা হামিম

১৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইরানের ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার নিচে এখনো রয়েছে পারমাণবিক উপাদান : আব্বাস আরাঘচি
ইরানের ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার নিচে এখনো রয়েছে পারমাণবিক উপাদান : আব্বাস আরাঘচি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসুর চূড়ান্ত ফল রাত ১১টার মধ্যে ঘোষণার আশা নির্বাচন কমিশনের
জাকসুর চূড়ান্ত ফল রাত ১১টার মধ্যে ঘোষণার আশা নির্বাচন কমিশনের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দিনেও ভোট গণনা শেষ হবে না, ক্ষোভ ঝাড়লেন রিটার্নিং কর্মকর্তা
তিন দিনেও ভোট গণনা শেষ হবে না, ক্ষোভ ঝাড়লেন রিটার্নিং কর্মকর্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস
শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর বাংলামোটরে আওয়ামী লীগের মিছিল, ছয়জন আটক
রাজধানীর বাংলামোটরে আওয়ামী লীগের মিছিল, ছয়জন আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি
বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি
নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন, এটি আমাদের কমিটমেন্ট : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন, এটি আমাদের কমিটমেন্ট : প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ইসরায়েলি বসতি বাড়ানোর পরিকল্পনার বিরুদ্ধে চাপ তৈরি করতে হবে’
‘ইসরায়েলি বসতি বাড়ানোর পরিকল্পনার বিরুদ্ধে চাপ তৈরি করতে হবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার
উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চড়া দামের কারণে বিক্রি হচ্ছে না ভারত–পাকিস্তান ম্যাচের টিকিট
চড়া দামের কারণে বিক্রি হচ্ছে না ভারত–পাকিস্তান ম্যাচের টিকিট

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না ৮ ঘণ্টা
শনিবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না ৮ ঘণ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড
ইরানে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির
নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে ফুটবল ম্যাচ ঘিরে সংঘর্ষে ইউএনওসহ আহত ৫০
কক্সবাজারে ফুটবল ম্যাচ ঘিরে সংঘর্ষে ইউএনওসহ আহত ৫০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ
রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশন
জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতীয় নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন কোনো প্রভাব ফেলবে না : দুলু
জাতীয় নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন কোনো প্রভাব ফেলবে না : দুলু

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানে শতবর্ষীর সংখ্যায় নতুন রেকর্ড, ৯০ শতাংশই নারী
জাপানে শতবর্ষীর সংখ্যায় নতুন রেকর্ড, ৯০ শতাংশই নারী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে দুর্নীতিবিরোধী বিক্ষোভ-সহিংসতায় নিহত বেড়ে ৫১
নেপালে দুর্নীতিবিরোধী বিক্ষোভ-সহিংসতায় নিহত বেড়ে ৫১

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘শাপলা-গণহত্যায় শহীদদের জন্য রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় নিয়মিত ভাতা প্রদান করতে হবে’
‌‘শাপলা-গণহত্যায় শহীদদের জন্য রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় নিয়মিত ভাতা প্রদান করতে হবে’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার
ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন ঠেকাতে নতুন নতুন বয়ান দিচ্ছে একটি গোষ্ঠী : দুদু
নির্বাচন ঠেকাতে নতুন নতুন বয়ান দিচ্ছে একটি গোষ্ঠী : দুদু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঝটিকা মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ সদস্য গ্রেফতার
ঝটিকা মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ সদস্য গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাকসু ভোটে নাটকীয়তা
জাকসু ভোটে নাটকীয়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

মনিরুলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ
মনিরুলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা
ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

মহিষের দুধের দই
মহিষের দুধের দই

শনিবারের সকাল

অনিশ্চয়তায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন
অনিশ্চয়তায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন

প্রথম পৃষ্ঠা

হেলমেট পরে মাছ ধরেন জেলেরা
হেলমেট পরে মাছ ধরেন জেলেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছেন বাংলাদেশি দম্পতি
যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছেন বাংলাদেশি দম্পতি

শনিবারের সকাল

আমন উৎপাদনে তিন চ্যালেঞ্জ
আমন উৎপাদনে তিন চ্যালেঞ্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

অধরা মিঠু সিন্ডিকেটের কুশীলবরা
অধরা মিঠু সিন্ডিকেটের কুশীলবরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ১০ জন বাকি দলে একজন করে
বিএনপির প্রার্থী ১০ জন বাকি দলে একজন করে

নগর জীবন

রংপুর থেকে হারিয়ে গেছে খটখটিয়া বেগুন
রংপুর থেকে হারিয়ে গেছে খটখটিয়া বেগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাডহক কমিটির সদস্য হয়ে বিসিবির নির্বাচনে বুলবুল
অ্যাডহক কমিটির সদস্য হয়ে বিসিবির নির্বাচনে বুলবুল

মাঠে ময়দানে

আরাকান আর্মি আতঙ্কে সীমান্তের জেলেরা
আরাকান আর্মি আতঙ্কে সীমান্তের জেলেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

‘নিজ ঘাঁটি’তে বিএনপির ছয় প্রার্থী : অন্যরা এককভাবে
‘নিজ ঘাঁটি’তে বিএনপির ছয় প্রার্থী : অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান
নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষকের কাজেই লাগছে না মিনি হিমাগারগুলো
কৃষকের কাজেই লাগছে না মিনি হিমাগারগুলো

নগর জীবন

খয়রাপাখ পাপিয়ার ঝুঁটিতে মুগ্ধতা
খয়রাপাখ পাপিয়ার ঝুঁটিতে মুগ্ধতা

নগর জীবন

আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ এখনো ইউরোপে দ্বিতীয়
বাংলাদেশ এখনো ইউরোপে দ্বিতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর ছাড়া বিকল্প নেই
পিআর ছাড়া বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে
মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার
নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন
দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পরকীয়াই কাল হলো রুমার জীবনে
পরকীয়াই কাল হলো রুমার জীবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি
বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি

নগর জীবন

দেশ রক্ষায় জিয়া পরিবারের কোনো বিকল্প নেই
দেশ রক্ষায় জিয়া পরিবারের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন