শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৩, বৃহস্পতিবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২১

কংগ্রেসের যৌথ-অধিবেশনে বাইডেনের ভাষণ

করোনায় বিপর্যস্ত অর্থনীতিকে ঘুরে দাঁড়াতে বহুমুখী পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে

লাবলু আনসার, যুক্তরাষ্ট্র
অনলাইন ভার্সন
করোনায় বিপর্যস্ত অর্থনীতিকে ঘুরে দাঁড়াতে বহুমুখী পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে

দীর্ঘ ৩০ বছর ধরেই শুধু গলাবাজি হয়েছে। অভিবাসনের ভঙ্গুর অবস্থা ঢেলে সাজাতে কেউই আন্তরিক অর্থে উদ্যোগ নেননি। এখন হচ্ছে তাকে ফিক্স করার। ১১ মিলিয়ন নথিপত্রহীন কঠোর পরিশ্রমী অভিবাসীর জন্যে সঠিক দিক-নির্দেশনার সময় এটি। বিশেষ করে যারা শিশুকালে মা-বাবার হাত ধরে যুক্তরাষ্ট্রে এসেছে এবং এই দেশের আলো-বাতাসে বেড়ে উঠেছে, যারা যুক্তরাষ্ট্রকেই নিজের দেশ হিসেবে গ্রহণ করেছে, সেই ড্রিমারদের সিটিজেনশিপ প্রদানে কালক্ষেপণের অবকাশ নেই। একইভাবে কৃষি শ্রমিক এবং নানা দুর্যোগে সর্বস্ব হারা অথবা দাঙ্গা-হাঙ্গামার কারণে বসতি ছাড়া মানুষদের জন্যে অবশ্যই কিছু একটা করতে হবে। এমন আহবান উচ্চারিত হলো প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের যৌথ অধিবেশনে ভাষণের সময়। 

২৮ এপ্রিল বুধবার রাত ৯টা ৬ মিনিটে শুরু এ ভাষণ শেষ হয় ১০টা ১১ মিনিটে অর্থাৎ দীর্ঘ এক ঘণ্টা ৫ মিনিটের ভাষণে করোনায় লন্ডভন্ড যুক্তরাষ্ট্র তথা গোটাবিশ্বকে দিপ্ত প্রত্যয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর রোডম্যাপ উপস্থাপিত হয়েছে। বাইডেন বলেছেন, চলতি শতাব্দির চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সবকিছু ঢেলে সাজাতে হবে। শুধু হাই স্কুল পর্যন্ত বিনা বেতনে লেখা-পড়ার সুযোগে প্রত্যাশিত সুফল আসছে না। পাবলিক কলেজ অথবা কমিউনিটি কলেজে ব্যাচেলর ডিগ্রি পর্যন্ত ফ্রি শিক্ষা কার্যক্রম চালু করতে হবে। এটি সময়ের দাবি।

বাইডেন বলেছেন, করোনায় বিপর্যস্ত অর্থনীতিকে ঘুরে দাঁড়াতে বহুমুখী পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে। অবকাঠামোগত উন্নয়ন তথা ভবন নির্মান, সগক-মহাসড়ক-সেতু নির্মাণ, পুননির্মাণ করতে হবে। প্রবীন স্বজনের সেবা নিকটাত্মীয়রা যাতে করতে পারেন সে ববস্থাকে স্থায়ী করতে হবে। বিরাটসংখ্যক পরিবারের শিশুরা অপুষ্টিতে বেড়ে উঠছে। দারিদ্রতার কষাঘাত থেকে তাদেরকে রক্ষা করতে হবে। এজন্যে চাইল্ড এ্যান্ড ফ্যামিলি সাপোর্ট পরিকল্পনা উপস্থাপন করা হয়েছে। ধনীর চেয়েও ধনীদের ট্যাক্সেও পরিমাণ বাড়িয়ে গরিবের চেয়ে গরিবদের সার্বিক কল্যাণের প্রকল্প বাস্তবায়িত করতে হবে। 
বাইডেনের দীর্ঘ এ বক্তব্যে আমেরিকানদের ঐক্যের সুদীর্ঘ ঐতিহ্যেরও ধারাবিবরণী ছিল। 

তিনি বলেছেন, আমেরিকানরা যখনই ঐক্যবদ্ধ হয়েছে তখোন কোনকিছুই অসাধ্য থাকেনি। অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার এ অভিযাত্রায়ও আমেরিকার বিজয় ঘটবে। যেমনটি ঘটছে করোনাকে পর্যুদস্ত করার চলমান কার্যক্রম। 

বাইডেন উল্লেখ করেন, ক্ষমতা গ্রহণের ১০০ দিনের মধ্যে ১০০ মিলিয়ন টিকা প্রদানের লক্ষ্য ধার্য করেছিলাম। সেটি পূর্ণ হয়েছে, এবং দ্বিগুনেরও বেশী টিকা প্রদান করা সম্ভব হয়েছে। বাইডেন বলেন, ১০০ মিলিয়নের স্থলে ২২০ মিলিয়ন টিকা প্রদান করা হয়েছে আজ পর্যন্ত। ১০০ দিনে ১৩ লাখ আমেরিকানের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। আমেরিকা আবারো ঘুরে দাঁড়িয়েছে এবং অদম্য গতিতে সম্মুখে এগিয়ে চলছে। 

বিশ্বনেতাদের সাথে সাম্প্রতিক ভার্চয়াল মিটিংয়ের প্রসঙ্গ টেনে বাইডেন বলেন, আন্তর্জাতিক নেতৃত্বে ফেরা যুক্তরাষ্ট্র কতদিন টিকে থাকবে-এমন সংশয় প্রকাশিত হয়েছে অনেকের মধ্যে। তাদের উদ্দেশ্যে বাইডেন বলেন, আমেরিকা ফিরেছে স্থায়ীভাবে নেতৃত্বে থাকতে। এ নিয়ে দ্বিধা-দ্বন্দ্বের অবকাশ নেই। বাইডেন বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি মোকাবেলায়ও যুক্তরাষ্ট্রে যথাযথ ভূমিকা অব্যাহত থাকবে। 

নারী ক্ষমতায়ণের বর্ণাঢ্য অভিযাত্রা এবং বর্ণ-বিদ্বেষমূলক মনোভাবের পরিসমাপ্তির ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন এক অধ্যায়ের সূচনা ঘটলো বাইডেনের বক্তব্যের মধ্যদিয়ে। কংগ্রেসের যৌথ-অধিবেশনে প্রেসিডেন্ট হিসেবে জো বাইডেনের প্রথম এই বক্তব্যের সময় উদ্ভাসিত হলো মাস্ক পরিহিত দুই নারী নিকটেই মঞ্চে বসা। একজন ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস, আরেকজন স্পিকার ন্যান্সি পেলসি। কমলা বসেন ইউএস সিনেটের প্রেসিডেন্ট হিসেবে। আর পেলসি হচ্ছেন প্রতিনিধি পরিষদের স্পিকার। উভয়েই ডেমক্র্যাট। এটি যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম ঘটনা। অপরদিকে, ৪৭ বছরের রাজনৈতিক জীবনে জো বাইডেনেরও এটি প্রথম ঘটনা। এর আগে বারাক ওবামার ৮ বছরের প্রেসিডেন্সির সময়ে তিনি মঞ্চে বসেছেন ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে। তারও আগে অর্থাৎ প্রায় ৩৬ বছর তিনি সিনেট সদস্য হিসেবে বরাবরই সাথী সিনেটরদের সাথে অধিবেশনে বসেছেন। প্রেসিডেন্ট রনাল্ড রিগ্যানের আমলে অন্তত: দু’বার যৌথ অধিবেশনে রিপাবলিকান প্রেসিডেন্টের প্রদত্ত ভাষণের প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন ডেমক্র্যাট হিসেবে। এমন ঘটনা যুক্তরাষ্ট্রে আর কোন রাজনীতিকের জীবনে এখন পর্যন্ত ঘটেনি। 

এসব কারণে এবারের বক্তব্যেও অকপট সত্য উচ্চারিত হলো বলে পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন। বেশ কদিন থেকেই বক্তব্য কী দেবেন তা নিয়ে সংশ্লিষ্টদের সাথে শলাপরামর্শ করছেন বাইডেন। স্ক্রিপ্ত তৈরী করেছেন। তা পরখ করছেন। সংযোজন-বিয়োজন করছেন নিজেই। তবে ক্ষমতা গ্রহণের প্রথম ৯৯দিনের কৃতিত্ব/সাফল্য উপস্থাপনের সময় বাইডেনের মধ্যে এক ধরনের প্রত্যয় দেখা গেছে। অর্থাৎ করোনাকে চিরতরে পরাজিত করতে আমেরিকানরা যেভাবে জেগে উঠেছেন তার সিড়ি বেয়েই সামনের দিনগুলো আরো উজ্জ্বল হয়ে উঠবে বলে অনেকে মনে করছেন। তিনি বলেছেন হেলথ কেয়ার সহজলভ্য করার পাশাপাশি করোনায় বিপর্যস্ত আমেরিকানদের জন্যে আরো আর্থিক-সহায়তার প্রয়োজন রয়েছে। সর্বশেষ ১.৯ ট্রিলিয়ন ডলারের ‘আমেরিকা উদ্ধার পরিকল্পনা’র প্রসঙ্গ টেনে বাইডেন বলেন, মানুষের মধ্যেকার হতাশা কেটে যাচ্ছে। 

করোনার কারণে এবার কংগ্রেসম্যান কিংবা সিনেটররা কোন অতিথি আনতে পারেননি। মন্ত্রী পরিষদের মাত্র দু’জন আমন্ত্রিত হন। সুপ্রিম কোর্টের ৯ বিচারপতির মধ্যে মাত্র প্রধান বিচারপতি জন জি রবার্ট ছিলেন ফ্লোরে। জয়েন্ট চীফ অব স্টাফের চেয়ারম্যান জেনারেল মার্ক এ মিলি উপস্থিত ছিলেন সামরিক বাহিনীর প্রতিনিধি হিসেবে। ফার্স্ট লেডি জিল বাইডেন এবং সেকেন্ড জেন্টেলম্যান ডোগ ইমহোফও কোন অতিথি আনতে পারেননি। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে সামান্যসংখ্যক কংগ্রেসম্যান ও সিনেটর বসেন ফ্লোরে। অন্যেরা বসেন গ্যালারিতে। প্রসঙ্গত: উল্লেখ্য যে. সচরাচর ১৬০০ জনের সমাগম ঘটে প্রেসিডেন্টের যৌথ অধিবেশনে বক্তব্যের সময়। এবার মাত্র ২০০ জন ছিলেন চেম্বারে। আরও উল্লেখ্য, এই অধিবেশনকে ‘জাতীয় বিশেষ নিরাপত্তা ইভেন্ট’ হিসেবে অভিহিত করা হয়। এজন্যে আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারি সংস্থাসমূহের পদস্থ কর্মকর্তারা তাদের অধিনস্ত লোকজন দিয়ে নিরাপত্তা ব্যবস্থার তদারকি করেন। গত ৬ জানুয়ারিতে ক্যাপিটল হিলে ট্রাম্প সমর্থকদের জঙ্গি তৎপরতার কথা বিবেচনায় রেখে সর্বোচ্চ নিরাপত্তার পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়। 

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের
যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের
জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস
জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস
সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ
সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো
ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো
'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'
'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ
রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা
যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা
চীন সফররত নাগরিকদের সতর্ক করল জাপান
চীন সফররত নাগরিকদের সতর্ক করল জাপান
সর্বশেষ খবর
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য

২৪ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের
যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা
ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন
আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর
সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর

১৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি
বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস
জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ
সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ

২৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি
গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ
সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৪০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি
লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত
টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো
ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার
বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়
ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'
'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে
দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ
মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ
রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস
যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ