শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৩, বৃহস্পতিবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২১

কংগ্রেসের যৌথ-অধিবেশনে বাইডেনের ভাষণ

করোনায় বিপর্যস্ত অর্থনীতিকে ঘুরে দাঁড়াতে বহুমুখী পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে

লাবলু আনসার, যুক্তরাষ্ট্র
অনলাইন ভার্সন
করোনায় বিপর্যস্ত অর্থনীতিকে ঘুরে দাঁড়াতে বহুমুখী পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে

দীর্ঘ ৩০ বছর ধরেই শুধু গলাবাজি হয়েছে। অভিবাসনের ভঙ্গুর অবস্থা ঢেলে সাজাতে কেউই আন্তরিক অর্থে উদ্যোগ নেননি। এখন হচ্ছে তাকে ফিক্স করার। ১১ মিলিয়ন নথিপত্রহীন কঠোর পরিশ্রমী অভিবাসীর জন্যে সঠিক দিক-নির্দেশনার সময় এটি। বিশেষ করে যারা শিশুকালে মা-বাবার হাত ধরে যুক্তরাষ্ট্রে এসেছে এবং এই দেশের আলো-বাতাসে বেড়ে উঠেছে, যারা যুক্তরাষ্ট্রকেই নিজের দেশ হিসেবে গ্রহণ করেছে, সেই ড্রিমারদের সিটিজেনশিপ প্রদানে কালক্ষেপণের অবকাশ নেই। একইভাবে কৃষি শ্রমিক এবং নানা দুর্যোগে সর্বস্ব হারা অথবা দাঙ্গা-হাঙ্গামার কারণে বসতি ছাড়া মানুষদের জন্যে অবশ্যই কিছু একটা করতে হবে। এমন আহবান উচ্চারিত হলো প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের যৌথ অধিবেশনে ভাষণের সময়। 

২৮ এপ্রিল বুধবার রাত ৯টা ৬ মিনিটে শুরু এ ভাষণ শেষ হয় ১০টা ১১ মিনিটে অর্থাৎ দীর্ঘ এক ঘণ্টা ৫ মিনিটের ভাষণে করোনায় লন্ডভন্ড যুক্তরাষ্ট্র তথা গোটাবিশ্বকে দিপ্ত প্রত্যয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর রোডম্যাপ উপস্থাপিত হয়েছে। বাইডেন বলেছেন, চলতি শতাব্দির চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সবকিছু ঢেলে সাজাতে হবে। শুধু হাই স্কুল পর্যন্ত বিনা বেতনে লেখা-পড়ার সুযোগে প্রত্যাশিত সুফল আসছে না। পাবলিক কলেজ অথবা কমিউনিটি কলেজে ব্যাচেলর ডিগ্রি পর্যন্ত ফ্রি শিক্ষা কার্যক্রম চালু করতে হবে। এটি সময়ের দাবি।

বাইডেন বলেছেন, করোনায় বিপর্যস্ত অর্থনীতিকে ঘুরে দাঁড়াতে বহুমুখী পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে। অবকাঠামোগত উন্নয়ন তথা ভবন নির্মান, সগক-মহাসড়ক-সেতু নির্মাণ, পুননির্মাণ করতে হবে। প্রবীন স্বজনের সেবা নিকটাত্মীয়রা যাতে করতে পারেন সে ববস্থাকে স্থায়ী করতে হবে। বিরাটসংখ্যক পরিবারের শিশুরা অপুষ্টিতে বেড়ে উঠছে। দারিদ্রতার কষাঘাত থেকে তাদেরকে রক্ষা করতে হবে। এজন্যে চাইল্ড এ্যান্ড ফ্যামিলি সাপোর্ট পরিকল্পনা উপস্থাপন করা হয়েছে। ধনীর চেয়েও ধনীদের ট্যাক্সেও পরিমাণ বাড়িয়ে গরিবের চেয়ে গরিবদের সার্বিক কল্যাণের প্রকল্প বাস্তবায়িত করতে হবে। 
বাইডেনের দীর্ঘ এ বক্তব্যে আমেরিকানদের ঐক্যের সুদীর্ঘ ঐতিহ্যেরও ধারাবিবরণী ছিল। 

তিনি বলেছেন, আমেরিকানরা যখনই ঐক্যবদ্ধ হয়েছে তখোন কোনকিছুই অসাধ্য থাকেনি। অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার এ অভিযাত্রায়ও আমেরিকার বিজয় ঘটবে। যেমনটি ঘটছে করোনাকে পর্যুদস্ত করার চলমান কার্যক্রম। 

বাইডেন উল্লেখ করেন, ক্ষমতা গ্রহণের ১০০ দিনের মধ্যে ১০০ মিলিয়ন টিকা প্রদানের লক্ষ্য ধার্য করেছিলাম। সেটি পূর্ণ হয়েছে, এবং দ্বিগুনেরও বেশী টিকা প্রদান করা সম্ভব হয়েছে। বাইডেন বলেন, ১০০ মিলিয়নের স্থলে ২২০ মিলিয়ন টিকা প্রদান করা হয়েছে আজ পর্যন্ত। ১০০ দিনে ১৩ লাখ আমেরিকানের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। আমেরিকা আবারো ঘুরে দাঁড়িয়েছে এবং অদম্য গতিতে সম্মুখে এগিয়ে চলছে। 

বিশ্বনেতাদের সাথে সাম্প্রতিক ভার্চয়াল মিটিংয়ের প্রসঙ্গ টেনে বাইডেন বলেন, আন্তর্জাতিক নেতৃত্বে ফেরা যুক্তরাষ্ট্র কতদিন টিকে থাকবে-এমন সংশয় প্রকাশিত হয়েছে অনেকের মধ্যে। তাদের উদ্দেশ্যে বাইডেন বলেন, আমেরিকা ফিরেছে স্থায়ীভাবে নেতৃত্বে থাকতে। এ নিয়ে দ্বিধা-দ্বন্দ্বের অবকাশ নেই। বাইডেন বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি মোকাবেলায়ও যুক্তরাষ্ট্রে যথাযথ ভূমিকা অব্যাহত থাকবে। 

নারী ক্ষমতায়ণের বর্ণাঢ্য অভিযাত্রা এবং বর্ণ-বিদ্বেষমূলক মনোভাবের পরিসমাপ্তির ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন এক অধ্যায়ের সূচনা ঘটলো বাইডেনের বক্তব্যের মধ্যদিয়ে। কংগ্রেসের যৌথ-অধিবেশনে প্রেসিডেন্ট হিসেবে জো বাইডেনের প্রথম এই বক্তব্যের সময় উদ্ভাসিত হলো মাস্ক পরিহিত দুই নারী নিকটেই মঞ্চে বসা। একজন ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস, আরেকজন স্পিকার ন্যান্সি পেলসি। কমলা বসেন ইউএস সিনেটের প্রেসিডেন্ট হিসেবে। আর পেলসি হচ্ছেন প্রতিনিধি পরিষদের স্পিকার। উভয়েই ডেমক্র্যাট। এটি যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম ঘটনা। অপরদিকে, ৪৭ বছরের রাজনৈতিক জীবনে জো বাইডেনেরও এটি প্রথম ঘটনা। এর আগে বারাক ওবামার ৮ বছরের প্রেসিডেন্সির সময়ে তিনি মঞ্চে বসেছেন ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে। তারও আগে অর্থাৎ প্রায় ৩৬ বছর তিনি সিনেট সদস্য হিসেবে বরাবরই সাথী সিনেটরদের সাথে অধিবেশনে বসেছেন। প্রেসিডেন্ট রনাল্ড রিগ্যানের আমলে অন্তত: দু’বার যৌথ অধিবেশনে রিপাবলিকান প্রেসিডেন্টের প্রদত্ত ভাষণের প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন ডেমক্র্যাট হিসেবে। এমন ঘটনা যুক্তরাষ্ট্রে আর কোন রাজনীতিকের জীবনে এখন পর্যন্ত ঘটেনি। 

এসব কারণে এবারের বক্তব্যেও অকপট সত্য উচ্চারিত হলো বলে পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন। বেশ কদিন থেকেই বক্তব্য কী দেবেন তা নিয়ে সংশ্লিষ্টদের সাথে শলাপরামর্শ করছেন বাইডেন। স্ক্রিপ্ত তৈরী করেছেন। তা পরখ করছেন। সংযোজন-বিয়োজন করছেন নিজেই। তবে ক্ষমতা গ্রহণের প্রথম ৯৯দিনের কৃতিত্ব/সাফল্য উপস্থাপনের সময় বাইডেনের মধ্যে এক ধরনের প্রত্যয় দেখা গেছে। অর্থাৎ করোনাকে চিরতরে পরাজিত করতে আমেরিকানরা যেভাবে জেগে উঠেছেন তার সিড়ি বেয়েই সামনের দিনগুলো আরো উজ্জ্বল হয়ে উঠবে বলে অনেকে মনে করছেন। তিনি বলেছেন হেলথ কেয়ার সহজলভ্য করার পাশাপাশি করোনায় বিপর্যস্ত আমেরিকানদের জন্যে আরো আর্থিক-সহায়তার প্রয়োজন রয়েছে। সর্বশেষ ১.৯ ট্রিলিয়ন ডলারের ‘আমেরিকা উদ্ধার পরিকল্পনা’র প্রসঙ্গ টেনে বাইডেন বলেন, মানুষের মধ্যেকার হতাশা কেটে যাচ্ছে। 

করোনার কারণে এবার কংগ্রেসম্যান কিংবা সিনেটররা কোন অতিথি আনতে পারেননি। মন্ত্রী পরিষদের মাত্র দু’জন আমন্ত্রিত হন। সুপ্রিম কোর্টের ৯ বিচারপতির মধ্যে মাত্র প্রধান বিচারপতি জন জি রবার্ট ছিলেন ফ্লোরে। জয়েন্ট চীফ অব স্টাফের চেয়ারম্যান জেনারেল মার্ক এ মিলি উপস্থিত ছিলেন সামরিক বাহিনীর প্রতিনিধি হিসেবে। ফার্স্ট লেডি জিল বাইডেন এবং সেকেন্ড জেন্টেলম্যান ডোগ ইমহোফও কোন অতিথি আনতে পারেননি। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে সামান্যসংখ্যক কংগ্রেসম্যান ও সিনেটর বসেন ফ্লোরে। অন্যেরা বসেন গ্যালারিতে। প্রসঙ্গত: উল্লেখ্য যে. সচরাচর ১৬০০ জনের সমাগম ঘটে প্রেসিডেন্টের যৌথ অধিবেশনে বক্তব্যের সময়। এবার মাত্র ২০০ জন ছিলেন চেম্বারে। আরও উল্লেখ্য, এই অধিবেশনকে ‘জাতীয় বিশেষ নিরাপত্তা ইভেন্ট’ হিসেবে অভিহিত করা হয়। এজন্যে আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারি সংস্থাসমূহের পদস্থ কর্মকর্তারা তাদের অধিনস্ত লোকজন দিয়ে নিরাপত্তা ব্যবস্থার তদারকি করেন। গত ৬ জানুয়ারিতে ক্যাপিটল হিলে ট্রাম্প সমর্থকদের জঙ্গি তৎপরতার কথা বিবেচনায় রেখে সর্বোচ্চ নিরাপত্তার পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়। 

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
আকাশসীমা খুলে দিল ইরান
আকাশসীমা খুলে দিল ইরান
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
ইউক্রেনের হামলায় রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপপ্রধান নিহত
ইউক্রেনের হামলায় রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপপ্রধান নিহত
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
বোমা হামলার হুমকিতে কানাডার ছয়টি প্রধান বিমানবন্দরে ফ্লাইট ব্যাহত
বোমা হামলার হুমকিতে কানাডার ছয়টি প্রধান বিমানবন্দরে ফ্লাইট ব্যাহত
অনাস্থা ভোটের মুখে পড়েছেন ইউরোপীয় কমিশন প্রধান উরসুলা
অনাস্থা ভোটের মুখে পড়েছেন ইউরোপীয় কমিশন প্রধান উরসুলা
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
সর্বশেষ খবর
৮ অস্কারজয়ী স্টুডিও এক ছবিতে,  বাজেট শুনে প্রোডিউসাররাও অবাক
৮ অস্কারজয়ী স্টুডিও এক ছবিতে,  বাজেট শুনে প্রোডিউসাররাও অবাক

এই মাত্র | শোবিজ

৪০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার
৪০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আকাশসীমা খুলে দিল ইরান
আকাশসীমা খুলে দিল ইরান

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্ষমা চাইলেন পরেশ’
‘ক্ষমা চাইলেন পরেশ’

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশ থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশ থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্বর্ণ-নগদ টাকা নিয়ে পরকীয়া প্রেমিকের সঙ্গে প্রবাসীর স্ত্রী উধাও
স্বর্ণ-নগদ টাকা নিয়ে পরকীয়া প্রেমিকের সঙ্গে প্রবাসীর স্ত্রী উধাও

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসপাতালে স্বস্তিকা
হাসপাতালে স্বস্তিকা

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে ১৫ কেজি গাঁজা ফেলে পালাল মাদক কারবারী
ফেনীতে ১৫ কেজি গাঁজা ফেলে পালাল মাদক কারবারী

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার
মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের হামলায় রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপপ্রধান নিহত
ইউক্রেনের হামলায় রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপপ্রধান নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ার টেকসই উন্নয়নের সঙ্গী ‘গ্রিন সুকুক’
ইন্দোনেশিয়ার টেকসই উন্নয়নের সঙ্গী ‘গ্রিন সুকুক’

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মেয়েদের হলজীবনে পর্দা, প্রতিবন্ধকতা ও‌ প্রতিবিধান
মেয়েদের হলজীবনে পর্দা, প্রতিবন্ধকতা ও‌ প্রতিবিধান

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজ শেষে ফিরেছেন ৬৪ হাজার ৮৬৪ হাজি
হজ শেষে ফিরেছেন ৬৪ হাজার ৮৬৪ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এজবাস্টনে ইতিহাস গড়লেন জয়সওয়াল, ভাঙলেন ৫১ বছরের রেকর্ড
এজবাস্টনে ইতিহাস গড়লেন জয়সওয়াল, ভাঙলেন ৫১ বছরের রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইংল্যান্ডের মাটিতে শুভমান ঝলক, টপকে গেলেন গাভাস্কার-দ্রাবিড়কেও
ইংল্যান্ডের মাটিতে শুভমান ঝলক, টপকে গেলেন গাভাস্কার-দ্রাবিড়কেও

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বোমা হামলার হুমকিতে কানাডার ছয়টি প্রধান বিমানবন্দরে ফ্লাইট ব্যাহত
বোমা হামলার হুমকিতে কানাডার ছয়টি প্রধান বিমানবন্দরে ফ্লাইট ব্যাহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কোয়ার্টারের বাড়ছে পানির বিল, জুলাই থেকে কার্যকর
সরকারি কোয়ার্টারের বাড়ছে পানির বিল, জুলাই থেকে কার্যকর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন দিনে হাজার ছাড়াল ডেঙ্গুরোগী ভর্তি
তিন দিনে হাজার ছাড়াল ডেঙ্গুরোগী ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩
পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনাস্থা ভোটের মুখে পড়েছেন ইউরোপীয় কমিশন প্রধান উরসুলা
অনাস্থা ভোটের মুখে পড়েছেন ইউরোপীয় কমিশন প্রধান উরসুলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ জুলাই)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী কয়েকদিন বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
আগামী কয়েকদিন বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল
নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে
যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা
দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য