শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫২, বুধবার, ২৪ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

ব্লুমবার্গের প্রতিবেদন

যুদ্ধকালীন সময়ে অর্থায়ন সক্ষমতায় বড় ঘাটতি উন্নয়নশীল দেশগুলোর, রিজার্ভ কমেছে ৩৭৯ বিলিয়ন ডলার

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
যুদ্ধকালীন সময়ে অর্থায়ন সক্ষমতায় বড় ঘাটতি উন্নয়নশীল দেশগুলোর, রিজার্ভ কমেছে ৩৭৯ বিলিয়ন ডলার

চলতি বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের দেশ ইউক্রেনে ‘বিশেষ সামরিক অভিযান’ শুরু করে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম পরাশক্তি রাশিয়া। এই যুদ্ধের কারণে রাশিয়ার উপর বহু সংখ্যক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশগুলো। রাশিয়াও কিছু কিছু ক্ষেত্রে পাল্টা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। এর প্রভাব পড়ে বিশ্ব অর্থনীতিতে। বলা যায়, এই যুদ্ধের প্রভাবে বর্তমানে চরম টালমাটাল অবস্থায় রয়েছে বিশ্ব অর্থনীতি। অর্থনৈতিক সংকটের এই ধাক্কা উন্নত দেশগুলো নানাভাবে সামাল দেওয়ার চেষ্টা করলেও এটি যেন ‘মরার উপর খরার ঘা’ হিসেবে দেখা দিয়েছে উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য।

বিষয়টি নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র-ভিত্তিক সংবাদ মাধ্যম ‘ব্লুমবার্গ’ একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এতে উঠে এসেছে, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে উন্নয়নশীল দেশগুলোর অর্থায়ন সক্ষমতায় কতটা ঘাটতি তৈরি হয়েছে সে চিত্র। শুধু তাই নয়, শক্তিশালী ডলারের কষাঘাত কেবল উদীয়মান অর্থনীতির দেশগুলোর জন্যই দুর্ভাগ্য হয়নি– জাপান ও ইউরোপের মতো উন্নত দেশগুলোও এর ভুক্তভোগী।

ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মার্কিন ডলারের মান ক্রমে বাড়তে থাকায়, উন্নয়নশীল দেশগুলোর অর্থায়ন সক্ষমতায় বড় ঘাটতি তৈরি হয়েছে। ডলারের বিপরীতে স্থানীয় মুদ্রার মান ধরে রাখার প্রচেষ্টায়– এসব দেশের আর্থিক নীতিনির্ধারকদের প্রতি সপ্তাহে প্রায় ২০০ কোটি ডলার মুদ্রাবাজারে সরবরাহ করতে হচ্ছে। অথচ সংকটকালেই সবচেয়ে বেশি দরকার ‘ফরেক্স মজুদ’ নিশ্চিত করা।  কিন্তু, গুরুতর অর্থনৈতিক সংকট থামানোর চেষ্টায় উন্নয়নশীল দেশগুলোর ‘ফরেক্স মজুদ’ তথা রিজার্ভ চলতি বছরে কমেছে ৩৭৯ বিলিয়ন ডলার। 

এসব প্রচেষ্টা ডলারের মানকে উপরের দিকে চালিত করা অনুঘটকগুলো কতটা শক্তিশালী এবং উন্নয়নশীল দেশের জন্য বর্তমান সময় কতটা দুর্দশার–তারই চিহ্ন নির্দেশ করে। বৈদেশিক বাণিজ্যের ওপর নির্ভরশীল এসব দেশের আর্থিক খাতের দুর্বলতাও তাতে প্রকাশ পেয়েছে। আর্থিক কর্তৃপক্ষের আলোচিত চেষ্টাগুলোও তাদের বৈদেশিক মুদ্রাবাজারে স্থিতিশীলতা ফেরাতে পারছে না।  

এই অবস্থা, আফ্রিকার ঘানা থেকে শুরু করে দক্ষিণ আমেরিকার চিলি অথবা এশিয়ার পাকিস্তান সর্বত্রই বিরাজ করছে। উন্নয়শীল দেশগুলোর মুদ্রার মান ডলারের বিপরীতে রেকর্ড নিম্ন অবস্থানে নামছে মুদ্রাবাজারে। এতে হু হু করে বাড়ছে মূল্যস্ফীতি।

এমনিতেই করোনা মহামারীর কারণে উন্নয়নশীল এসব দেশের নিম্ন ও সীমিত আয়ের মানুষ দুর্ভোগের শিকার হয়েছিল; তারা সেই ধাক্কা কাটিয়ে উঠতে না উঠতেই– ডলার সংকট নিত্যপণ্যের দাম বাড়িয়ে তাদের টুঁটি চেপে ধরেছে। দুই বছরের বেশি সময় ধরে চলা একের পর এক বিপর্যয়ে দিশেহারা সাধারণ মানুষ– এসব দেশে দেখা যাচ্ছে জনরোষ ও বিক্ষোভ। 

চলতি বছর বিশ্বের ৩৬টি দেশের মুদ্রা অন্তত ১০ শতাংশ মূল্য হারিয়েছে মুদ্রাবাজারে। শ্রীলঙ্কান রুপি ও আর্জেন্টিনার পেসো-সহ ১০টি মুদ্রার ক্ষেত্রে তা হয়েছে ২০ শতাংশের বেশি।  

গত শতকের মাঝামাঝি সময়ে উদীয়মান বাজারের মহাসংকটের সাথে সব ধরনের মিল দেখা যাচ্ছে বর্তমান সংকটের। ওই সময়ে লাতিন আমেরিকার দেশগুলোর বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের ব্যর্থতা– তাদের মুদ্রার মানে ব্যাপক দরপতন ঘটায়। এক দশক পরে যা দেখা যায় এশিয়ার দেশগুলোতে।  

আপাতত, মুদ্রার মানে এত বড় ধসের অনুমান করছেন না বেশিরভাগ বিশ্লেষক। যদিও তারা উল্লেখ করেছেন, ডলারের মান বৃদ্ধির প্রধান চালক– আমেরিকার কেন্দ্রীয় ব্যাংক ফেডারেল রিজার্ভ। মৌলিক নীতিনির্ধারণী সুদহার বৃদ্ধির মাধ্যমে স্থানীয় মূল্যস্ফীতিকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে চায় ফেড। এখনও কর্তৃপক্ষটি এই লক্ষ্যপূরণে বড় সাফল্য পায়নি। তাই আরও কিছুকাল ফেড ডলারের উচ্চ মান ধরে রাখবে।  

এরমধ্য নিজ লক্ষ্যপূরণে ফেড যদি সুদহার আরও বাড়ায়– তাহলে পুরোদমে মুদ্রা সংকটে পড়বে উন্নয়নশীল দেশগুলো। অধিকাংশ বাহ্যিক ঋণ বৈদেশিক মুদ্রায় পরিশোধের বাধ্যবাধকতা থাকায়–এর ফলে দেনা সংকটও তৈরি হবে। একের পর এক দেশের সরকার হতে পারে ঋণখেলাপি ও দেউলিয়াত্বের শিকার। 

সিডনি-ভিত্তিক স্যাক্সো ক্যাপিটাল মার্কেটস সংস্থার কৌশলবিদ জ্যাসিকা আমির বলেন, “নিঃসন্দেহে উদীয়মান বাজারে আমরা একটি বড় সংকট দেখতে পাব। এরমধ্যেই দেশগুলো (মুদ্রা সংকটে) ভেঙে পড়ার দ্বারপ্রান্তে রয়েছে । এই বাস্তবতায়, শক্তিশালী ডলার সব ধরনের অনিশ্চয়তার উৎস– পারতপক্ষে তা বেশি সত্য দুর্বল উদীয়মান বাজার অর্থনীতিগুলোর ক্ষেত্রে।”

শক্তিশালী ডলারের কষাঘাত শুধু উদীয়মান দেশগুলোর জন্যই দুর্ভাগ্য হয়নি– জাপান ও ইউরোপও এর ভুক্তভোগী। গত মাসে ২০ বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো ডলারের বিপরীতে মান কমে ইউরোর। ১৯৯৮ সালের পর সবচেয়ে দুর্বল অবস্থানে চলে যায় ইয়েন। এতে এসব অঞ্চলের কোম্পানি ও ভোক্তারা যারা বিদেশ থেকে আসা পণ্য আমদানির ওপর নির্ভরশীল–তাদের বাড়তি দাম দিতে হয়েছে। কিন্তু, এই পরিবর্তনে অস্তিত্ব হুমকিতে পড়ার মতো বিপদগ্রস্ত উন্নয়নশীল দেশের সরকারগুলো–যাদের ডলার-ভিত্তিক বৈদেশিক অর্থায়নের ওপর নির্ভর করতে হয়।  

উন্নয়নশীল দেশগুলোর রিজার্ভে এ বছর শূন্যতা তৈরি হয়েছে, তা তাদের মোট রিজার্ভের ৬ শতাংশের কম বলে জানাচ্ছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) এর তথ্য। ৬৫টি উন্নয়নশীল দেশের রিজার্ভের তথ্য এতে রয়েছে। কিন্তু, সমস্যাটা অন্যত্র। এই পরিস্থিতিকে নিবিড়ভাবে নজরে রাখছেন বৈদেশিক বিনিয়োগকারীরা। ২০১৫ সালে চীন আকস্মিকভাবে মুদ্রার অবমূল্যায়ন করার পর মুদ্রার মানে যে বড় অবনমন ঘটে, তারপর বর্তমানেই এটি সবচেয়ে দ্রুতগতিতে ঘটছে। 

এবার রিজার্ভে সবচেয়ে বেশি শূন্যতা তৈরি হয়েছে– ঘানা, পাকিস্তান, মিশর, তুরস্ক ও বুলগেরিয়ায়। স্থানীয় মুদ্রার মান ধরে রাখতে এসব দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংককেও সবচেয়ে বেশি ডলার বিক্রি করতে হচ্ছে মুদ্রাবাজারে।   

ক্রমবর্ধমান বন্ডের সুদহার এবং ২০২৩ সালের শেষ নাগাদ ২১৫ বিলিয়ন ডলারের ঋণ পরিশোধের বাধ্যবাধকতা দুর্দশাকে আরও গভীরতর করবে। এই বাস্তবতায়, কোন মুদ্রা কতদূর মান হারাবে– তা নিয়েই কেবল মতভেদ রয়েছে বিশ্লেষকদের। কিন্তু, তা যে কমবেই- তা নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই কারো মনে। কিছু কিছু দেশের মুদ্রার ক্ষেত্রে তা খাড়া পতনের শিকার হবে বলে অনুমান করছে রেনেসাঁস ক্যাপিটাল ও এইচএসবিসি হোল্ডিংসের মতো বৃহৎ সংস্থা।  

ফিডেল্টি ইন্টারন্যাশনাল সংস্থার মুদ্রা ব্যবস্থাপক পল গ্রিয়ার বলেছেন, “বৈশ্বিক তারল্য প্রবাহ কমার এই পরিবেশে, অর্থনৈতিক বিকাশের গতিও কমছে। তার সাথে চলছে মূল্যস্ফীতি ও শক্তিশালী ডলারের আঘাত। উদীয়মান অর্থনীতির দেশগুলোর সামষ্টিক অর্থনীতির জটিলতা এতে আরও বেশি মুদ্রা সংক্রান্ত দুর্দশার দিকে এগিয়ে যাবে বলে অনুমান করা হচ্ছে। তাই আমরা সতর্ক থাকছি।” সূত্র: ব্লুমবার্গ

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল
সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল
গাজার শিশুদের দুর্ভিক্ষ, অসুস্থতা ও মৃত্যুর ঝুঁকি প্রতিদিন বাড়ছে: ইউনিসেফ
গাজার শিশুদের দুর্ভিক্ষ, অসুস্থতা ও মৃত্যুর ঝুঁকি প্রতিদিন বাড়ছে: ইউনিসেফ
গাজায় সামান্য খাদ্য প্রবেশের অনুমতি দেবে ইসরায়েল
গাজায় সামান্য খাদ্য প্রবেশের অনুমতি দেবে ইসরায়েল
ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন
ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
১৯ বার এভারেস্ট জয় করে ব্রিটিশ পর্বতারোহীর বিশ্বরেকর্ড
১৯ বার এভারেস্ট জয় করে ব্রিটিশ পর্বতারোহীর বিশ্বরেকর্ড
সৌদি আরবে ১৫ হাজার অবৈধ অভিবাসী গ্রেফতার
সৌদি আরবে ১৫ হাজার অবৈধ অভিবাসী গ্রেফতার
পশ্চিমবঙ্গে গ্রেফতার তিন বাংলাদেশি
পশ্চিমবঙ্গে গ্রেফতার তিন বাংলাদেশি
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত
ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান
কিয়েভে একযোগে ২৭৩ ড্রোন হামলা
কিয়েভে একযোগে ২৭৩ ড্রোন হামলা
সর্বশেষ খবর
চলতি ফুটবল মৌসুমের তিন ট্রফির মধ্যে দুটিই বসুন্ধরা কিংসের
চলতি ফুটবল মৌসুমের তিন ট্রফির মধ্যে দুটিই বসুন্ধরা কিংসের

৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব
৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব

১৪ মিনিট আগে | বাণিজ্য

সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল
সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার শিশুদের দুর্ভিক্ষ, অসুস্থতা ও মৃত্যুর ঝুঁকি প্রতিদিন বাড়ছে: ইউনিসেফ
গাজার শিশুদের দুর্ভিক্ষ, অসুস্থতা ও মৃত্যুর ঝুঁকি প্রতিদিন বাড়ছে: ইউনিসেফ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সামান্য খাদ্য প্রবেশের অনুমতি দেবে ইসরায়েল
গাজায় সামান্য খাদ্য প্রবেশের অনুমতি দেবে ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন
ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগস্টে ঢাকায় আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
আগস্টে ঢাকায় আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই
তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর
বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলে বিএনপি নেতার গাড়িবহরে হামলা-ভাঙচুর, আহত ২০
নড়াইলে বিএনপি নেতার গাড়িবহরে হামলা-ভাঙচুর, আহত ২০

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট
ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

৭ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ বার এভারেস্ট জয় করে ব্রিটিশ পর্বতারোহীর বিশ্বরেকর্ড
১৯ বার এভারেস্ট জয় করে ব্রিটিশ পর্বতারোহীর বিশ্বরেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কমেছে বাংলাদেশি ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার, বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রে
ভারতে কমেছে বাংলাদেশি ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার, বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রে

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কুড়িল-পূর্বাচল পানি প্রকল্প ও টঙ্গী শিল্প এলাকা পরিদর্শনে রাজউক চেয়ারম্যান
কুড়িল-পূর্বাচল পানি প্রকল্প ও টঙ্গী শিল্প এলাকা পরিদর্শনে রাজউক চেয়ারম্যান

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘টেন্ডুলকার-অ্যান্ডারসন ট্রফি’ নামে টেস্ট সিরিজের প্রস্তাব
‘টেন্ডুলকার-অ্যান্ডারসন ট্রফি’ নামে টেস্ট সিরিজের প্রস্তাব

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় : শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকট নিরসনে ছাত্রদলের ৫ দফা দাবি
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় : শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকট নিরসনে ছাত্রদলের ৫ দফা দাবি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অপ-সাংবাদিকতা গণমাধ্যমের বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট করে : প্রেস কাউন্সিল চেয়ারম্যান
অপ-সাংবাদিকতা গণমাধ্যমের বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট করে : প্রেস কাউন্সিল চেয়ারম্যান

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাহুলের সেঞ্চুরিতে দিল্লির ১৯৯ রানের পুঁজি
রাহুলের সেঞ্চুরিতে দিল্লির ১৯৯ রানের পুঁজি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ বছর পর বন্দিদশা থেকে গৃহকর্মীকে উদ্ধার করলো পুলিশ
৫ বছর পর বন্দিদশা থেকে গৃহকর্মীকে উদ্ধার করলো পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের
ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস পালিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস পালিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে প্রশিক্ষণ সামগ্রী বিতরণ
ঝিনাইদহে প্রশিক্ষণ সামগ্রী বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদায়ের আগে পর্তুগিজ কাপ জিততে চান ডি মারিয়া
বিদায়ের আগে পর্তুগিজ কাপ জিততে চান ডি মারিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে আটক ২৪
ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে আটক ২৪

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসার জন্য সস্ত্রীক সিঙ্গাপুর গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য সস্ত্রীক সিঙ্গাপুর গেলেন মির্জা আব্বাস

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন
পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় কোরবানির জন্য ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৩২০ পশু প্রস্তুত
নওগাঁয় কোরবানির জন্য ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৩২০ পশু প্রস্তুত

১০ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

সর্বাধিক পঠিত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত
দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’
‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া
বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি
‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে
ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা
৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী
অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’
‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ
ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস
ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১
গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা
রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি
ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া
গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ
টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে
পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার
মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ
ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু
আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান
ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করিডর ও বন্দর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ নয়
করিডর ও বন্দর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ নয়

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা
কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’
‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের
ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে
উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ
ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?
২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!

সম্পাদকীয়

দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের
দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের
গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশে বেড়েছে বেকার
দেশে বেড়েছে বেকার

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ
নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি
স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না
প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে
দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে

খবর

নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা
নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা

মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার
পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা
বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার
চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন
১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন

পেছনের পৃষ্ঠা

২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ রোহিঙ্গাকে সমুদ্রে ফেলে দেওয়ায় জামায়াতের নিন্দা
৪০ রোহিঙ্গাকে সমুদ্রে ফেলে দেওয়ায় জামায়াতের নিন্দা

খবর

ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক
ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে
নির্বাচন বিলম্বিত দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী
বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী

দেশগ্রাম

৫ বিশ্ববিদ্যালয়ে সুযোগ পেয়েও ভর্তি অনিশ্চিত
৫ বিশ্ববিদ্যালয়ে সুযোগ পেয়েও ভর্তি অনিশ্চিত

দেশগ্রাম