শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:১০, বুধবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

ভারতে কাজের খোঁজে গিয়ে যেভাবে কিডনি হারালেন তিন বাংলাদেশি

দীপক দেবনাথ, কলকাতা
অনলাইন ভার্সন
ভারতে কাজের খোঁজে গিয়ে যেভাবে কিডনি হারালেন তিন বাংলাদেশি

বলিউড ফিল্ম ‘রান’র কথা মনে পড়ে? ২০০৪ সালে নির্মিত ‘রান’ ছবিতে দেখানো হয়েছিল কীভাবে কর্মসংস্থানের সন্ধানে এক যুবক দিল্লিতে ছুটে যান এবং সেখানে কিডনি প্রতিস্থাপন চক্রের ফাঁদে পড়েন। দুই দশক আগের সেই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হলো ভারতের রাজধানী দিল্লিতেই। যার শিকার তিন বাংলাদেশি যুবক।

সম্প্রতি তিন বাংলাদেশি নাগরিক কীভাবে কিডনি পাচারকারী চক্রের শিকার হয়েছিলেন, তাদের সাথে ঘটে যাওয়া সেই রোমহর্ষক ঘটনার বিবরণ দিয়েছেন তারা।

ভারতীয় ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ নম্বর ধারায় নথিভুক্ত তাদের সাক্ষ্য গ্রহণ অনুযায়ী জানা গেছে, কীভাবে এই তিন বাংলাদেশিকে চাকরির প্রতিশ্রুতি দিয়ে ভারতে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। কিন্তু ভারতের মাটিতে পা রাখার পর চাকরির বদলে কপালে জুটে ছিল দুর্ভোগ। মেডিকেল পরীক্ষার নাম করে তাদের শরীর থেকে বের করে নেওয়া হয়েছিল কিডনি।

অবসাদগ্রস্ত এবং অসহায় অবস্থা কাটিয়ে প্রায় ৪৮ ঘণ্টা পর তারা যখন জ্ঞান ফিরে পান, তারা অনুভব করেন, তাদের শরীরে কিডনি নেই। আর এর ক্ষতিপূরণ বাবদ তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে জমা করা হয়েছে ৪ লাখ টাকা।

বাংলাদেশে মা, বোন এবং স্ত্রীকে নিয়ে সংসার ছিল ৩০ বছর বয়সী বাংলাদেশি রুবেল (নাম পরিবর্তিত)-এর। সংসারে আর্থিক সচ্ছলতা আনতেই তার এক পরিচিত ব্যক্তির পরামর্শে ভারতে আসার পরিকল্পনা করেন। কিন্তু সেই স্বপ্ন এক মুহূর্তে ভেঙে যায় যখন তিনি জানতে পারেন তার শরীরের কিডনি চলে গেছে অন্য কারো হাতে। কিডনি পাচারকারীদের চক্র থেকে ভারতের আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী যখন তাকে উদ্ধার করে, তখন তিনি জানতেনই না যে এ বছর তিনি ঈদ পালন করতে পারবেন কিনা!

রুবেল জানান, নিজের দেশে অগ্নিকাণ্ডে যখন আমার কাপড়ের ব্যবসা ধ্বংস হয়ে যায়, আমি তখন একটি এনজিও থেকে ৮ লাখ টাকা ঋণ নিয়েছিলাম। আমি ৩ লাখ টাকা শোধ করেছিলাম। কিন্তু বাকি ঋণ আমাদের জন্য আর্থিক বোঝা হয়ে দাঁড়ায়। এসময় আমার এক বন্ধু আমাকে ভারতে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছিল এবং সেই আমার পাসপোর্ট ও মেডিকেল ভিসার ব্যবস্থা করে দিয়েছিল এবং আমাকে বলা হয়েছিল যে ভারতে আমার চাকরি অপেক্ষা করছে।

১ জুন ভারতে যাওয়ার পর আমাকে বলা হলো যে কোনো চাকরি নেই। উল্টো টাকার বদলে আমার শরীরের কিডনি দিয়ে দেওয়ার জন্য কিছু স্থানীয় লোক আমার উপরে চাপ সৃষ্টি করতে থাকে। কিন্তু আমি তা দিতে অস্বীকার করায় তারা আমার পাসপোর্ট, ভিসা আটকে রাখে। আমি যদি তাদের কথা মেনে না চলি তবে আমাকে ভারত থেকে বাংলাদেশে যেতে দেওয়া হবে না বলে হুমকি দেওয়া হয়।

ঠিক একই ঘটনা ঘটেছিল ৩৫ বছর বয়সী জাহাঙ্গীরের (নাম পরিবর্তিত) ক্ষেত্রেও। বাংলাদেশে তাসকিন নামে এক ব্যক্তি জাহাঙ্গীরকে ভারতে কর্মসংস্থানের আশ্বাস দিয়েছিলেন। গত ২ ফেব্রুয়ারি তাকে ভারতে নিয়ে আসা হয়।

জাহাঙ্গীর জানান, বিমানবন্দরে নামার পরই রাসেল ও মোহাম্মদ রোকন নামে দুই ব্যক্তি আমার জন্য অপেক্ষা করছিলেন। তাদের সাথে আমি জাসোলার হোটেল রামপালে উঠেছিলাম। আমাকে একটি হাসপাতালে চাকরির প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল এবং ভারতীয় নিয়ম অনুযায়ী আমাকে ডাক্তারি পরীক্ষা করতে হবে বলেও জানানো হয়েছিল। মেডিকেল পরীক্ষার নামে রক্তের পরীক্ষা, ইসিজিসহ প্রায় ১৫ থেকে ২০টি পরীক্ষা করা হয়েছিল।

জাহাঙ্গীর আরও জানান, ২ এপ্রিল আমাকে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। ৩ এপ্রিল একজন নার্স আমার শরীরে ইনজেকশন দেয়। এরপরই আমি অজ্ঞান হয়ে যাই। ৫ এপ্রিল জ্ঞান ফেরার পর, আমি আমার পেটে একটি দাগ এবং সেলাইয়ের চিহ্ন দেখতে পাই। আমাকে জানানো হয় যে আমার অস্ত্রোপচার করা হয়েছে। ৬ এপ্রিল রাসেল এবং তার সহযোগী সুমন আমাকে জাসোলার হোটেলে স্থানান্তরিত করে। পরে রাসেল আমার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের বিশদ বিবরণ নিয়ে তাতে ৪ লাখ টাকা জমা দেয়। যদিও আমার পাসপোর্টটি তারা বাজেয়াপ্ত করে।...এরই মধ্যে আমার ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে যায়, তখন রাসেল আমাকে জানায় এখানে আর কাজ পাওয়া সম্ভব নয়। আমাকে বাংলাদেশে ফিরে যেতে হবে।

তৃতীয় বাংলাদেশি শামসুলের (নাম পরিবর্তিত) ক্ষেত্রে যা হয়েছে, তাও কম অমানবিক নয়। ফেসবুকে অরণ্য নামে এক ব্যক্তির সাথে পরিচয় হয়েছিল শামসুলের। অরণ্যই তাকে ভারতে কাজ পাইয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। সেই সাথে ট্রেনিং চলাকালীন মাসিক ভাতা দেওয়ার কথাও বলা হয়েছিল। অরণ্যের কথায় বিশ্বাস করেই ভারতে আসেন শামসুল। 

শামসুল জানান, কাজে যোগ দেওয়ার আগে তাকে বেশ কিছু মেডিকেল পরীক্ষা করার কথা বলা হয়েছিল। ছয় দিনের মধ্যে তার কাছ থেকে ৪৯ টিউব রক্ত নেওয়া হয়েছিল।

তিনি আরও জানান, আমার শরীরে এমন কিছু দেওয়া হয়েছিল যাতে আমি খুব দুর্বল হয়ে পড়ি এবং একসময় আমি জ্ঞান হারিয়ে ফেলেছিলাম। একদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখি আমার কিডনি নেই। আমাকে বলা হয়েছিল আমি কোনো সমস্যা ছাড়াই একটি কিডনি নিয়ে বাঁচতে পারব। কিডনির পরিবর্তে আমাকে সাড়ে ৪ লাখ টাকা দেওয়া হয়।

ভারতে ভয়ংকর অভিজ্ঞতার শিকার হয়ে আপাতত দেশে ফিরে এসেছেন এই তিন বাংলাদেশি নাগরিক।

এ ঘটনায় সম্প্রতি দিল্লির সাকেত আদালতে চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট দীপ্তি ডেভেশ’র এজলাসে প্রায় ৭০০০ পাতার চার্জশিট জমা দেয় দিল্লি পুলিশ। খুব শিগগিরই এই মামলার বিচার শুরু হবে।

প্রায় তিন মাস আগে এই কিডনি চক্রের র‍্যাকেট ফাঁস করে দিল্লি পুলিশ। ওই ঘটনায় ভারতীয় চিকিৎসক, স্বাস্থ্যকর্মী, দালাল, কিডনি দাতা ও প্রাপকসহ ১০ জন অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে দিল্লি পুলিশ। অভিযুক্তদের মধ্যে রাসেল, মোহাম্মদ রোকন ও সুমন মিয়া নামে তিন বাংলাদেশি নাগরিকও রয়েছেন।

গ্রেফতার ব্যক্তিদের মধ্যে এক নারী চিকিৎসক রয়েছেন, যিনি উত্তরপ্রদেশের নয়ডার একটি হাসপাতালে ১৬ জন রোগীর অস্ত্রোপচার করেছিলেন বলে অভিযোগ। আর এই পুরো চক্রটি চালানো হতো বাংলাদেশ এবং ভারতের রাজস্থান থেকে। উন্নত জীবনযাপনের লক্ষ্যে যারা বিভিন্ন জায়গা থেকে বিশেষ করে বাংলাদেশ থেকে দিল্লি বা আশপাশের অঞ্চলে ছুটে আসতেন, তাদের টার্গেট করেই চলতো এই কিডনি বিক্রির রমরমা চক্র।

চার্জশিট অনুযায়ী জানা গেছে, এই চক্রের পান্ডারা বাংলাদেশে এসে বিভিন্ন ডায়ালাইসিস সেন্টারে গিয়ে রোগীদের খোঁজ করতেন।

দিল্লী পুলিশের এক তদন্তকারী কর্মকর্তা জানান, চক্রের সদস্যরা বাংলাদেশি ডোনারদের খোঁজ করতেন। মূলত তাদের দরিদ্রতার সুযোগ নিয়ে ভারতে কাজের লোভ দিয়ে ভারতে নিয়ে আসা হতো। এরপর নয়ডার বিভিন্ন হাসপাতালে অবৈধভাবে অস্ত্রোপচার করে কিডনি বের করে নেওয়া হতো। একেক একটি কিডনি প্রতিস্থাপন করতে খরচ পড়তো ২৫ থেকে ৩০ লাখ রুপি।

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ
যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি
আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
সর্বশেষ খবর
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন
ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন

১৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

১৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’
‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আদা চায়ের কার্যকারিতা
আদা চায়ের কার্যকারিতা

৪৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’
‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের
কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা
গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা
আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ
বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের
ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা