শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৩৭, শনিবার, ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

এত অস্ত্র কোথায় পায় ইসরায়েল?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
এত অস্ত্র কোথায় পায় ইসরায়েল?

গত বছরের ৭ অক্টোবর থেকে ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় নির্বিচারে আগ্রাসন চালাচ্ছে ইসরায়েল। এতে গাজা পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেছে। দীর্ঘ এই সময়ে ৪০ হাজার ৮৭৮ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে ৯৪ হাজার ৪৫৪ জন। আরও নিখোঁজ রয়েছে বহু সংখ্যক মানুষ।

দীর্ঘ ১১ মাস ধরে চলমান এই যুদ্ধে বিপুল অস্ত্রের প্রয়োজন হয়েছে। কিন্তু এত কোথায় পায় ইসরায়েল?

যুক্তরাষ্ট্র

ইসরায়েল সবচেয়ে বেশি মারণাস্ত্র সহায়তা পেয়ে আসছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কাছে থেকে। স্টকহোম ইন্টারন্যাশনাল পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (এসআইপিআরআই) তথ্য অনুসারে, ২০১৯ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে ইসরায়েলের প্রধান প্রচলিত অস্ত্র আমদানির ৬৯ শতাংশই এসেছে যুক্তরাষ্ট্র থেকে।

যুক্তরাষ্ট্র ১০ বছর মেয়াদি একটি চুক্তির আওতায় ইসরায়েলকে ৩ দশমিক ৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বার্ষিক সামরিক সহায়তা দিয়ে থাকে। এর উদ্দেশ্য ইসরায়েলকে তার প্রতিবেশী দেশগুলোর চেয়ে গুণগত সামরিক শক্তিতে এগিয়ে রাখা।

মার্কিন গণমাধ্যম গত মার্চে জানায়, গাজা যুদ্ধ শুরুর পর থেকে তখন পর্যন্ত বাইডেন প্রশাসন চুপিসারে ইসরায়েলের কাছে ১০০টির বেশি ধাপে সামরিক সরঞ্জাম বিক্রি করেছে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এর মূল্য ডলারের হিসেবে এমন পরিমাণ ছিল, যে ক্ষেত্রে কংগ্রেসকে আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর দরকার হয় না।

এসব অস্ত্রের মধ্যে হাজার হাজার গাইডেড বোমা, ছোট ব্যাসের বোমা, বাংকার বাস্টার ও ছোট অস্ত্র ছিল বলে জানা গেছে।

জার্মানি

যুক্তরাষ্ট্রের পর ইসরায়েলে সবচেয়ে বেশি অস্ত্র রফতানি করে জার্মানি। এসআইপিআরআইয়ের তথ্যমতে, ২০১৯ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে ইসরায়েল যে অস্ত্র আমদানি করেছে, তার ৩০ শতাংশ জার্মানির।

২০২২ সালে ইসরায়েল তিনটি উন্নত ডাকার শ্রেণির ডিজেলচালিত সাবমেরিন কিনতে জার্মানির সঙ্গে ৩৩০ কোটি মার্কিন ডলারের (৩ বিলিয়ন ইউরো) একটি চুক্তি করে। এগুলো ২০৩১ সালের পর থেকে সরবরাহ করা হতে পারে।

বর্তমানে ইসরায়েলি নৌবাহিনী জার্মানির নির্মিত ডলফিন শ্রেণির সাবমেরিন ব্যবহার করে। এগুলোর স্থলে তারা ডাকার শ্রেণির ডিজেলচালিত সাবমেরিন ব্যবহার করবে।

গত বছর ইসরায়েলের কাছে ইউরোপীয় দেশটির অস্ত্র বিক্রির আর্থিক মূল্য ছিল ৩৬ কোটি ১০ লাখ মার্কিন ডলার (৩২ কোটি ৬৫ লাখ ইউরো)। ২০২২ সালের তুলনায় তা ১০ গুণ বেশি। গত বছরের ৭ অক্টোবরের হামলার পরই এই অস্ত্র রফতানি লাইসেন্সগুলোর বেশির ভাগ মঞ্জুর করা হয়েছিল।

জার্মান সরকার গত জানুয়ারিতে বলেছিল, বিক্রির প্যাকেজে ৩০ কোটি ৬৪ লাখ ইউরোর সামরিক সরঞ্জাম ও ২ কোটি ১০ লাখ ইউরোর যুদ্ধাস্ত্র রয়েছে।

জার্মানির ডিপিএ নিউজ এজেন্সির তথ্যমতে, পরে ৩ হাজারটি বহনযোগ্য অ্যান্টি-ট্যাংক অস্ত্র এবং স্বয়ংক্রিয় বা আধা স্বয়ংক্রিয় আগ্নেয়াস্ত্রের জন্য ৫ লাখ গুলি বিক্রির বিষয়টি প্যাকেজে অন্তর্ভুক্ত হয়।

ইতালি
ইসরায়েলে অস্ত্র রফতানির দিক থেকে ইতালির অবস্থান তৃতীয়। তবে এসআইপিআরআইয়ের তথ্যমতে, ২০১৯ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে ইসরায়েল যত অস্ত্র আমদানি করেছে, তার মাত্র শূন্য দশমিক ৯ শতাংশ ইতালির। আমদানি করা অস্ত্রসহ সামরিক সরঞ্জামের মধ্যে হেলিকপ্টার ও নৌ আর্টিলারি অন্তর্ভুক্ত থাকার বিষয়টি জানা যায়।

যুক্তরাজ্যভিত্তিক চাপ সৃষ্টিকারী গোষ্ঠী দ্য ক্যাম্পেইন এগেইনস্ট আর্মস ট্রেড (সিএএটি) বলছে, ২০২২ সালে ইসরায়েলের কাছে ইতালির সামরিক পণ্যের রপ্তানি ও লাইসেন্সের মূল্য ছিল ১ কোটি ৭০ লাখ ইউরো (১ কোটি ৮৮ লাখ মার্কিন ডলার)।

ইতালির অর্থবিষয়ক একটি সাময়িকী দেশটির জাতীয় পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্যের বরাত দিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এ প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২৩ সালে ইসরায়েলের কাছে ইতালির অস্ত্র ও গোলাবারুদ বিক্রির অর্থমূল্য ছিল ১ কোটি ৩৭ লাখ ইউরো।

যুক্তরাজ্য
২০২৩ সালের ডিসেম্বরে যুক্তরাজ্য সরকার বলেছিল, ২০২২ সালে ইসরায়েলের কাছে ব্রিটিশ সামরিক পণ্যের রফতানি অপেক্ষাকৃত কম ছিল। এর পরিমাণ ছিল ৪ কোটি ২০ লাখ পাউন্ড (৫ কোটি ৫০ লাখ ডলার)।

যুক্তরাজ্যের ডিপার্টমেন্ট ফর বিজনেস অ্যান্ড ট্রেডের নথি অনুসারে, এ সংখ্যা ২০২৩ সালে ১৮ দশমিক ২ মিলিয়ন পাউন্ডে নেমে আসে।

২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে ২০২৪ সালের ৩১ মের মধ্যে ইসরায়েলে সামরিক পণ্য বিক্রির জন্য ৪২টি রফতানি লাইসেন্স ইস্যু করে যুক্তরাজ্য সরকার। আর এই সময়ে বিদ্যমান লাইসেন্স ছিল ৩৪৫টি।

যুক্তরাজ্যের ডিপার্টমেন্ট ফর বিজনেস অ্যান্ড ট্রেড বলেছে, লাইসেন্সের আওতায় থাকা সামরিক সরঞ্জামের মধ্যে রয়েছে সামরিক বিমান, সামরিক যান ও যুদ্ধ নৌযানের উপাদান।

ব্রিটিশ চাপ সৃষ্টিকারী গোষ্ঠী সিএএটি বলেছে, যুক্তরাজ্য ২০০৮ সাল থেকে ইসরায়েলের কাছে অস্ত্র বিক্রির জন্য মোট ৫৭ কোটি ৬০ লাখ পাউন্ডের রপ্তানি লাইসেন্স দিয়েছে। এর বেশির ভাগই ছিল যুদ্ধবিমানে ব্যবহৃত উপাদানের জন্য।

চলতি সেপ্টেম্বরে যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডেভিড ল্যামি গাজায় ইসরায়েলি সামরিক অভিযানে ব্যবহৃত হয়—এমন সামগ্রীর জন্য দেওয়া প্রায় ৩০টি রফতানি লাইসেন্স অবিলম্বে স্থগিত করার ঘোষণা দেন।

ইসরায়েলের প্রতিরক্ষাশিল্প
যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তায় ইসরায়েল নিজস্ব প্রতিরক্ষাশিল্প গড়ে তুলেছে। তারা এখন বিশ্বের নবম বৃহত্তম অস্ত্র রফতানিকারক। এ ক্ষেত্রে তারা বড় পরিসরের হার্ডওয়্যারের পরিবর্তে উন্নত প্রযুক্তিগত সামরিক পণ্যগুলোর ব্যাপারে গুরুত্ব দিচ্ছে।

এসআইপিআরআইয়ের তথ্যমতে, ২০১৯ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে বৈশ্বিক অস্ত্র বিক্রিতে ইসরায়েলের অবদান ২ দশমিক ৩ শতাংশ। ইসরায়েলের কাছ থেকে অস্ত্র আমদানিকারক প্রধান তিনটি দেশ হলো ভারত (৩৭ শতাংশ), ফিলিপাইন (১২ শতাংশ) ও যুক্তরাষ্ট্র (৮ দশমিক ৭ শতাংশ)।

ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, ২০২৩ সালে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষাসামগ্রী রফতানির পরিমাণ ছিল ১৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি।

এই রফতানির মধ্যে আছে আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা (৩৬ শতাংশ), রাডার ও ইলেকট্রনিক যুদ্ধব্যবস্থা (১১ শতাংশ), ফায়ার ও অস্ত্র উৎক্ষেপণ সরঞ্জাম (১১ শতাংশ) এবং ড্রোন ও এভিওনিক্স (৯ শতাংশ)।

২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে, অর্থাৎ গাজা যুদ্ধ শুরুর ঠিক আগে ইসরায়েলের কাছ থেকে অত্যাধুনিক অ্যারো ৩ ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষাব্যবস্থা কিনতে ৩৫০ কোটি ডলারের একটি চুক্তিতে সম্মত হয় জার্মানি। এটি দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র রুখতে ব্যবহৃত হয়।

ইসরায়েলে মার্কিন সামরিক মজুত
১৯৮৪ সালে ইসরায়েলে মার্কিন অস্ত্রের একটি বড় ভান্ডার স্থাপন করে যুক্তরাষ্ট্র। আঞ্চলিক সংঘাতের সময় যাতে সংশ্লিষ্ট এলাকায় অবস্থানরত মার্কিন সেনাদের দ্রুত এখান থেকে অস্ত্র সরবরাহ করা যায়, সে জন্যই ভান্ডারটি স্থাপন করা হয়। পাশাপাশি জরুরি পরিস্থিতিতে ইসরায়েলকে দ্রুত অস্ত্র দেওয়াটাও এই ভান্ডার স্থাপনের একটি উদ্দেশ্য।

গাজা যুদ্ধ শুরুর পর একই ভান্ডার থেকে ইসরায়েলকে অস্ত্র সরবরাহ করা হয় বলে জানা গেছে। সূত্র: বিবিসি

বিডি প্রতিদিন/একেএ

এই বিভাগের আরও খবর
ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েছেন ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো
ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েছেন ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো
নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন মোদি
নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন মোদি
সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের
বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের
সর্বশেষ খবর
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় ভুয়া পুলিশ পরিচয়ে চারজনসহ মোট ৬ জন গ্রেফতার
নওগাঁয় ভুয়া পুলিশ পরিচয়ে চারজনসহ মোট ৬ জন গ্রেফতার

২৪ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে দাফনের দেড় মাস পর ঠিকাদারের মরদেহ উত্তোলন
মাদারীপুরে দাফনের দেড় মাস পর ঠিকাদারের মরদেহ উত্তোলন

৫৫ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে শুরু হলো তিন দিনব্যাপী আইন শিক্ষার্থীদের বুট ক্যাম্প
রূপগঞ্জে শুরু হলো তিন দিনব্যাপী আইন শিক্ষার্থীদের বুট ক্যাম্প

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম
সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে তিন শতাধিক মানুষ পেল চিকিৎসা ও ওষুধ
চট্টগ্রামে তিন শতাধিক মানুষ পেল চিকিৎসা ও ওষুধ

১৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু
পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিতে নির্বাচন কমিশন সংশ্লিষ্ট দুটি আইন সংশোধনের প্রস্তাব অনুমোদন
সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিতে নির্বাচন কমিশন সংশ্লিষ্ট দুটি আইন সংশোধনের প্রস্তাব অনুমোদন

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহতদের পরিবারের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ
টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহতদের পরিবারের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইম আইয়ুব: ব্যাটিংয়ে ছন্দ হারিয়ে, বোলিংয়ে দারুণ ছাপ
সাইম আইয়ুব: ব্যাটিংয়ে ছন্দ হারিয়ে, বোলিংয়ে দারুণ ছাপ

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় ভুয়া ৪ পুলিশ সদস্যসহ গ্রেফতার ৬
নওগাঁয় ভুয়া ৪ পুলিশ সদস্যসহ গ্রেফতার ৬

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মান্ধানার রেকর্ডের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বড় হার
মান্ধানার রেকর্ডের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বড় হার

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে দুদকের অভিযানে দুই কর্মকর্তার কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
রংপুরে দুদকের অভিযানে দুই কর্মকর্তার কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে আগরতলায় গেল ১,১৯২ কেজি ইলিশ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে আগরতলায় গেল ১,১৯২ কেজি ইলিশ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে ডাক পেলেন যুক্তরাষ্ট্রের অলরাউন্ডার
ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে ডাক পেলেন যুক্তরাষ্ট্রের অলরাউন্ডার

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তেঁতুলিয়ায় পানিবন্দি ২০ পরিবারের জলাবদ্ধতা নিরসনে বিএনপির উদ্যোগ
তেঁতুলিয়ায় পানিবন্দি ২০ পরিবারের জলাবদ্ধতা নিরসনে বিএনপির উদ্যোগ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু
দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু

৫৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামের সড়ক যেন মৃত্যুকূপ, ছয় মাসে নিহত আড়াইশো
চট্টগ্রামের সড়ক যেন মৃত্যুকূপ, ছয় মাসে নিহত আড়াইশো

৫৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হবিগঞ্জে হাসপাতাল সিলগালা ও জরিমানা
হবিগঞ্জে হাসপাতাল সিলগালা ও জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যমত কমিশনের সিদ্ধান্তের আইনি বৈধতা চান এটিএম আজহারুল
ঐক্যমত কমিশনের সিদ্ধান্তের আইনি বৈধতা চান এটিএম আজহারুল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবলে টাঙ্গাইলকে ৪-১ গোলে হারাল নেত্রকোনা
জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবলে টাঙ্গাইলকে ৪-১ গোলে হারাল নেত্রকোনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৪৭
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৪৭

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাঙামাটি লিগ্যাল এইডে সমাধান হবে ৮ মামলা
রাঙামাটি লিগ্যাল এইডে সমাধান হবে ৮ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে নিখোঁজের তিন দিন পর লাশ উদ্ধার
পানিতে ডুবে নিখোঁজের তিন দিন পর লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন