শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:১৭, সোমবার, ০৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

ট্রাম্পের ‘বাণিজ্য যুদ্ধে’ আশঙ্কার ছায়া ইউরোপেও

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ট্রাম্পের ‘বাণিজ্য যুদ্ধে’ আশঙ্কার ছায়া ইউরোপেও

নির্বাচনি প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী কানাডা, মেক্সিকো এবং চীন থেকে পণ্য আমদানির ওপর শুল্ক আরোপ করেছেন ট্রাম্প প্রশাসন। এতে পুরো বিশ্বজুড়েই দেখা দিয়েছে তীব্র প্রতিক্রিয়া। তবে নিজের সিদ্ধান্তে অনড় ট্রাম্প।

ট্রাম্পের নেয়া সিদ্ধান্তে মেক্সিকান এবং কানাডিয়ান পণ্য আমদানির উপর ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করা হবে এবং চীনা পণ্য আমদানির ওপর আরোপ করা হবে ১০ শতাংশ শুল্ক।

মার্কিন গণমাধ্যম ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল তাদের সম্পাদকীয়তে ট্রাম্পের এই শুল্ক আরোপকে ‌‘ইতিহাসের সবচেয়ে বোকা বাণিজ্য যুদ্ধ’ বলে অভিহিত করেছে।

এই সিদ্ধান্তের প্রভাব যে মার্কিন অর্থনীতিতে পড়বে, সে সম্পর্কেও অবগত রয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে পাশাপাশি নানা সমালোচনার জবাবও দিয়েছেন তিনি। নিজের মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে একটি পোস্টে তিনি বলেছেন, চীন, মেক্সিকো এবং কানাডার মতো অন্যান্য দেশগুলো দশক ধরে ‘আমেরিকাকে লুটপাট’ করছে।

তিনি লিখেছেন, ‘এটা হবে আমেরিকার স্বর্ণযুগ। কিছু কষ্ট কি থাকবে? হ্যাঁ, হয়তো (হয়তো নাও হতে পারে!)। কিন্তু আমরা আমেরিকাকে আবার মহান করে তুলবো, এবং এর মূল্য পরিশোধ করতে হবে।’

ট্রাম্প লিখেছেন, ‘কানাডা আমাদের প্রিয় ৫১তম রাষ্ট্র হওয়া উচিত।’

তিন দেশের ওপর শুল্ক আরোপে পক্ষে যুক্তি দিয়ে ট্রাম্প বলেছেন, ‘আপনারা পণ্য যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি করুন, এখানে কোনো শুল্ক নেই’।

ট্রাম্প ঘোষিত নতুন শুল্কের ‘তীব্র বিরোধিতা’ করে ‘নিজস্ব অধিকার এবং স্বার্থ দৃঢ়ভাবে রক্ষা করার জন্য সংশ্লিষ্ট পাল্টা ব্যবস্থা’ গ্রহণের প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছে চীন। চীনের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ওয়াশিংটনের ‘ভ্রান্ত আচরণের’ সমালোচনা করে বলেছে যে বেইজিং ‘এতে ব্যাপক অসন্তুষ্ট।’

এই ইস্যুতে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা ডাব্লিউটিওতে মামলা কথাও জানিয়েছে বেইজিং।

চীনা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যুক্তি, ‘মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একতরফা শুল্ক আরোপ বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার নিয়মের গুরুতর লঙ্ঘন।’ চীনের দাবি, এই শুল্ক‘কেবলমাত্র যুক্তরাষ্ট্রের নিজস্ব সমস্যা সমাধানে ব্যর্থ নয়, বরং স্বাভাবিক অর্থনৈতিক ও বাণিজ্য সহযোগিতাকেও ক্ষতিগ্রস্ত করবে।’

ডাব্লিউটিওতে আপিলকে মূলত প্রতীকী হিসেবে দেখা হয়। ২০১৯ সালে চীনের সঙ্গে আরেকটি শুল্ক যুদ্ধের সময় ট্রাম্প আপিল পরিচালনার জন্য বিচারক নিয়োগ বাধাগ্রস্ত করেন। এরপর থেকে ডাব্লিউটিও এর বিরোধ নিষ্পত্তি ব্যবস্থা কার্যকরভাবে বন্ধই রয়েছে।

তবে এর ফলে যে নিয়ম-ভিত্তিক বাণিজ্য ব্যবস্থাকে যুক্তরাষ্ট্র দীর্ঘদিন সমর্থন করে এসেছে, সেই ভাবমূর্তি ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে চীন বিশ্ববাজারে নিজেদের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করতে পারে।

উদ্বেগের ছায়া পড়েছে জার্মানি ও ইউরোপেও

বিভিন্ন দলের জার্মান রাজনীতিবিদরা ট্রাম্পের এই সিদ্ধান্তের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন।

রক্ষণশীল বিরোধী খ্রিস্টান ডেমোক্রেটিক ইউনিয়নের (সিডিইউ) চ্যান্সেলর পদপ্রার্থী এবং ফেব্রুয়ারিতে জার্মানির আগাম নির্বাচনে আপাতদৃষ্টিতে এগিয়ে থাকা ফ্রিডরিশ ম্যার্ৎস উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘বাণিজ্য নীতির দ্বন্দ্ব সমাধানে শুল্ক আরোপ কখনওই ভালো ধারণা নয়।’

বাড়তি শুল্কের ফলে আমেরিকান ভোক্তাদের ওপরেই বোঝা বাড়বে এবং এর ফলে দেশটিতে প্রতিরোধের সূত্রপাত হবে বলে মনে করেন তিনি। ইউরোপীয় ইউনিয়নকে এখন থেকে ঐক্যবদ্ধভাবে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় অংশ নিতে হবে বলেও মনে করেন ম্যার্ৎস।

জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎসও উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তিনি ‘পণ্য ও পণ্যের বিশ্বব্যাপী বিনিময়’ নীতির প্রশংসা করে বলেছেন যে ‘ব্যাপক শুল্ক বাধা দিয়ে বিশ্বকে বিভক্ত না করাটা গুরুত্বপূর্ণ’।

ইউরোপের ক্ষেত্রে এর সম্ভাব্য প্রস্তুতি সম্পর্কে জানতে চাইলে শলৎস বলেন, ইইউ একটি শক্তিশালী অর্থনৈতিক অঞ্চল এবং এটির ‘কার্যক্রম পরিচালনায় নিজস্ব বিকল্প’ রয়েছে।

তিনি বলেন, ‘ইউরোপ ভয়ে লুকাবে না, বরং একটি গঠনমূলক এবং দৃঢ় অংশীদার হবে।’

নির্বাচনী প্রচারণার সময় ট্রাম্প ইইউকে ‘ক্ষুদ্র-চীন’ হিসেবে উল্লেখ করেছিলেন। অক্টোবরের শেষের দিকে তিনি জোটটিকে সতর্ক করে দিয়েছিলেন এবং ‘ট্রাম্প পারস্পরিক বাণিজ্য আইন’ পাস করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন।

তিনি বলেছিলেন, ‘তারা (ইইউ) আমাদের গাড়ি নেয় না। তারা আমাদের কৃষি পণ্য নেয় না। তারা যুক্তরাষ্ট্রে লক্ষ লক্ষ গাড়ি বিক্রি করে।’ পেনসিলভানিয়ায় এক সমাবেশে তিনি আরও বলেছিলেন। ‘না, না, না। তাদের একটি বড় মূল্য দিতে হবে।’

বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কা, ট্রাম্পের প্রস্তাবিত অর্থনৈতিক নীতি ইউরোপীয় ইউনিয়নের জন্য এবং বিশেষ করে জার্মানির জন্য বড় সমস্যা তৈরি করবে।

ইফো ইনস্টিটিউটের গবেষণা বলছে, আমদানিকৃত পণ্যের ওপর ২০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ফলে যুক্তরাষ্ট্রে জার্মান রপ্তানি প্রায় ১৫ শতাংশ হ্রাস পেতে পারে এবং ৩৩ বিলিয়ন ইউরোর (৩৫.৩ বিলিয়ন ডলার) অর্থনৈতিক ক্ষতি হতে পারে।

কোলন-ভিত্তিক জার্মান অর্থনৈতিক ইনস্টিটিউটটি আরও আশঙ্কা করছে, দুই পক্ষেই ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করা হলে যে বাণিজ্য যুদ্ধ শুরু হবে, তাতে ট্রাম্পের চার বছরের মেয়াদে জার্মান অর্থনীতিতে ১২৭ বিলিয়ন ইউরোর ক্ষতি হতে পারে। ২০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হলে ক্ষতির পরিমাণ দাঁড়াতে পারে ১৮০ বিলিয়ন ইউরোতে।

যুক্তরাষ্ট্র এবং ইইউ এর মধ্যে শুল্ক দ্বন্দ্ব মার্কিন অর্থনীতির জন্যও সমস্যা হয়ে উঠতে পারে। অপ্রয়োজনীয় মার্কিন শুল্ক আরোপের প্রতিক্রিয়ায় নিঃসন্দেহে পালটা শুল্ক আরোপ হবে। এর ফলে মার্কিন ভোক্তাদের আরও বেশি দাম দিয়ে ইউরোপীয় পণ্য কিনতে হবে। এর ফলে সামগ্রিক অর্থনীতিতে প্রভাব পড়বে এবং মুদ্রাস্ফীতিও বৃদ্ধি পাবে।

সূত্র : ডয়চে ভেলে।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?
ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?
নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত
নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত
সাংবিধানিক কাঠামোর মধ্যে সমাধান খুঁজতে চেষ্টা চালাচ্ছি: নেপালের রাষ্ট্রপতি
সাংবিধানিক কাঠামোর মধ্যে সমাধান খুঁজতে চেষ্টা চালাচ্ছি: নেপালের রাষ্ট্রপতি
প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা
প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা
কাতার থেকে ইয়েমেন, সীমান্ত পেরিয়ে আগ্রাসন চালাচ্ছে ইসরায়েল
কাতার থেকে ইয়েমেন, সীমান্ত পেরিয়ে আগ্রাসন চালাচ্ছে ইসরায়েল
কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন
কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন
পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে ১৯ সন্ত্রাসী নিহত
পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে ১৯ সন্ত্রাসী নিহত
লেবাননে ড্রোন হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
লেবাননে ড্রোন হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি মেয়রসহ চারজনকে আটক করল ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি মেয়রসহ চারজনকে আটক করল ইসরায়েল
ঘনিষ্ঠ মিত্র চার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা, বামপন্থীদের দুষছেন ট্রাম্প
ঘনিষ্ঠ মিত্র চার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা, বামপন্থীদের দুষছেন ট্রাম্প
১৯ মাস পর রাজা চার্লসের সঙ্গে প্রিন্স হ্যারির সাক্ষাৎ
১৯ মাস পর রাজা চার্লসের সঙ্গে প্রিন্স হ্যারির সাক্ষাৎ
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের প্রাণহানি
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের প্রাণহানি
সর্বশেষ খবর
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শুরু
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শুরু

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ

১০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ডাকসু নির্বাচন সফল করায় সবাইকে ধন্যবাদ দিলেন উপাচার্য
ডাকসু নির্বাচন সফল করায় সবাইকে ধন্যবাদ দিলেন উপাচার্য

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হত্যার পর যুবকের লাশ বালুতে চাপা
হত্যার পর যুবকের লাশ বালুতে চাপা

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আজই যাচ্ছে জুলাই সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য
রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আজই যাচ্ছে জুলাই সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

মহেশপুর সীমান্তে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার
মহেশপুর সীমান্তে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসেই নির্বাচনে অংশীজনের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি
চলতি মাসেই নির্বাচনে অংশীজনের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ন্যাপচ্যাটে শিশু-কিশোরদের সামনে মাদক কারবার: গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য
স্ন্যাপচ্যাটে শিশু-কিশোরদের সামনে মাদক কারবার: গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাইবান্ধায় সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার
গাইবান্ধায় সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে মাদক কারবারি গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?
ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে গাঁজার গাছসহ আটক ১
দিনাজপুরে গাঁজার গাছসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ২
নোয়াখালীতে ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের প্রশ্নে আপসহীন খালেদা জিয়া : এরশাদ উল্লাহ
গণতন্ত্রের প্রশ্নে আপসহীন খালেদা জিয়া : এরশাদ উল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জবি ক্যাম্পাস সংলগ্ন অবৈধ দোকানপাট ও বাসস্ট্যান্ড অপসারণের দাবিতে সমাবেশ
জবি ক্যাম্পাস সংলগ্ন অবৈধ দোকানপাট ও বাসস্ট্যান্ড অপসারণের দাবিতে সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত
পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
বগুড়ায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নজরুলের স্মরণে নর্দান ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার
নজরুলের স্মরণে নর্দান ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে দুই ট্রলারের সংঘর্ষে নিহত ১
বরিশালে দুই ট্রলারের সংঘর্ষে নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করে বনজ সম্পদের চাপ কমানো সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা
স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করে বনজ সম্পদের চাপ কমানো সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ মিশনে হংকংকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো বাংলাদেশ
এশিয়া কাপ মিশনে হংকংকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হত্যা মামলায় সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের রিমান্ড
হত্যা মামলায় সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের রিমান্ড

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি
ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান এখনো মেলেনি
জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান এখনো মেলেনি

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৪৮তম বিসিএসের (বিশেষ) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ
৪৮তম বিসিএসের (বিশেষ) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধান মিলছে না নিখোঁজ ব্যাংকারের
সন্ধান মিলছে না নিখোঁজ ব্যাংকারের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সম্মাননা পেলেন কুমিল্লার ১০ মাঠকর্মী
সম্মাননা পেলেন কুমিল্লার ১০ মাঠকর্মী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবাকে হত্যার ঘটনায় ছেলে আটক
বাবাকে হত্যার ঘটনায় ছেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর
অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!
গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের
কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার
স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে
জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা
ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু
ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’
৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী
মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি
ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন
কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?
নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল
নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ
ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের তোড়জোড়, সড়কে সেনা টহল
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের তোড়জোড়, সড়কে সেনা টহল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের
রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক
নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ
বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে
শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে

সম্পাদকীয়

কেন এই জয়পরাজয়
কেন এই জয়পরাজয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির  সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না
মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না

মাঠে ময়দানে

মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’

প্রথম পৃষ্ঠা

বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না
বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না

নগর জীবন

লিটনদের মিশন শুরু আজ
লিটনদের মিশন শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম
ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

হাজারো বস্তায় আদা চাষ
হাজারো বস্তায় আদা চাষ

নগর জীবন

প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর
প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

শামুকখোল পাখির অভয়ারণ্য
শামুকখোল পাখির অভয়ারণ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না
জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে
শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে

নগর জীবন

চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন
চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন

দেশগ্রাম

আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ
আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার
ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার

দেশগ্রাম

১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা
১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিকল্পনায় চলে গেছে আট বছর
পরিকল্পনায় চলে গেছে আট বছর

রকমারি নগর পরিক্রমা

যানজটে রাজধানীবাসী
যানজটে রাজধানীবাসী

নগর জীবন

গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত
গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ
গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ

নগর জীবন

চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম
চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম

দেশগ্রাম

অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের
অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের

দেশগ্রাম