শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৩, মঙ্গলবার, ০৮ ডিসেম্বর, ২০১৫

কোরআন মানুষকে আলোকিত করে

মাওলানা সেলিম হোসাইন আজাদী
অনলাইন ভার্সন
কোরআন মানুষকে আলোকিত করে

রাব্বি জিদনি ইলমা। হে আমাদের মহান রব, আমাদের জ্ঞান প্রজ্ঞা বাড়িয়ে দিন। যে জ্ঞান গ্রন্থ আপনি গ্রহবাসীর জন্য দান করেছেন। সে গ্রন্থ যেন আমরা নিজেরা পাঠ করে এর পাঠ উপযোগিতা সমগ্র বিশ্বে ছড়িয়ে দিতে পারি। হে আমাদের রব, আমরা যদি এ দায়িত্ব সম্পন্ন না করতে পারি তাহলে আপনার নামের প্রশংসা এ দুনিয়ায় কে ছড়াবে? আমাদের আপনার জ্ঞান গ্রন্থের আলোয় আলোকিত বান্দা বানিয়ে দিন। আল্লাহতায়ালা মানুষের জীবন পরিচালনার জন্য কোরআনুল করিম নামক একটি পথ-প্রদর্শক গ্রন্থ দান করেছেন। উদ্দেশ্য হলো— মানুষ যেন এ গ্রন্থের আলোকে তার ব্যক্তি জীবন, পারিবারিক জীবন, সামাজিক জীবন, রাজনৈতিক এবং আন্তর্জাতিক জীবন পরিচালনা করতে পারে। কিন্তু কালের বিবর্তনে অন্যান্য ঐশী গ্রন্থের মতো মানুষ এ মহান গ্রন্থকেও বিভিন্নভাবে পরিত্যাগ করেছে, এর শিক্ষা ভুলে গেছে। পবিত্র কোরআনের ওপর বিশ্বাসী দাবি করার পরও যারা কোরআন তেলাওয়াত করে না, কোরআন বোঝার চেষ্টা করে না, কোরআনের সমাজ কায়েমের আন্দোলনে জীবন বাজি রেখে লড়াই করে না, তাদের বিরুদ্ধে রসুল (সা.) কেয়ামতের দিন মহান আল্লাহর আদালতে এক কঠিন মামলা দায়ের করবেন। সূরা ফোরকানে আল্লাহতায়ালা রসুল (সা.)-এর মামলাটি এভাবে উল্লেখ করেছেন, ‘আর রসুল বলবে, হে আমার প্রতিপালক! আমার জাতি এ কোরআনকে পরিত্যক্ত করে রেখেছিল।’ (সূরা ফোরকান, ২৫:৩০।)

আলোচ্য আয়াতের আলোকে সব মুফাসসির একমত, কোরআনকে পরিত্যাগ-পরিত্যক্ত করা মহাপাপ। কোরআনকে পরিত্যাগ করা কয়েকভাবে হতে পারে। কোরআন অস্বীকার করা, কোরআন অবিশ্বাস করা, কোরআন সম্পর্কে সন্দেহ করা, কোরআন না পড়া, কোরআন শিখে ভুলে যাওয়া, কোরআনের অর্থ না বোঝা, কোরআন অনুযায়ী জীবন পরিচালনা না করা, কোরআন প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে বাধা প্রদান করা— এ সবই কোরআন পরিত্যাগের অন্তর্ভুক্ত। রসুল (সা.)-এর একান্ত সেবক হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রসুল (সা.) বলেছেন, ‘কোরআন শেখার পর যে ব্যক্তি কোরআন তেলাওয়াত করল না, কোরআন অনুযায়ী জীবন পরিচালনা করল না বরং কোরআনকে ঘরের এক কোণে ঝুলিয়ে রাখল, কেয়ামতের দিন সে আল্লাহর সামনে গলায় ঝুলন্ত কোরআন নিয়ে উপস্থিত হবে। কোরআন বলবে, হে আল্লাহ! আপনার এ বান্দা আমাকে পরিত্যাগ করেছে/পরিত্যক্ত করে রেখেছে। আপনি তার এবং আমার মাঝে ফায়সালা করে দিন। (কুরতুবি।)

প্রখ্যাত মুফাসসির হাফেজে হাদিস আল্লামা ইমাদুদ্দিন ইবনে কাসির (র.) কোরআন পরিত্যাগের ব্যাখ্যায় লেখেন, ‘কাফেরদের সামনে কোরআন তেলাওয়াত করা হলে তারা কোরআন শুনত না এবং অন্যকে শুনতেও দিত না। কোরআনের ভাষায়, ‘কাফেররা বলে, তোমরা এ কোরআন শোনবে না এবং এটা আবৃত্তি করার সময় হট্টগোল/শোরগোল সৃষ্টি করবে। তাহলে তোমরা বিজয়ী হবে। (সূরা হামিম সাজদাহ, ৪১:২৬।) এটা ছিল কাফেরদের কোরআন পরিত্যাগ করা এবং কোরআনের ওপর ইমান না আনা। কোরআনের সত্যতা স্বীকার না করা, কোরআন সম্পর্কে চিন্তা গবেষণা না করাও কোরআন পরিত্যাগের অন্তর্ভুক্ত। (ইবনে কাসির)

প্রত্যেক মুসলমানই দাবি করে তারা কোরআন বিশ্বাস করে এবং ভালোবাসে। কিন্তু কোরআনের সঙ্গে তাদের আচরণ দেখলে যে কেউ বলতে বাধ্য হবে, নিশ্চয়ই এরা কোরআনকে পরিত্যাগ করেছে। কোরআন এসেছে মানুষের জীবনকে বদলানোর জন্য। ‘বদলে যাও বদলে দাও’— এটি কোরআনের স্লোগান। আল্লাহতায়ালা বলেন, ‘আল্লাহ কোনো জাতির ভাগ্য পরিবর্তন করেন না, যতক্ষণ না তারা নিজেরা নিজেদের ভাগ্য পরিবর্তন করে। (সূরা রা’দ, ১৩:১১)

পবিত্র কোরআন আমাদের চোখের সামনে বর্তমান থাকা সত্ত্বেও পৃথিবীর বুকে আমরাই সবচেয়ে হতভাগা ও দুর্বল জাতি হয়ে আছি। বিশ্বের আনাচে-কানাচে মুসলমানরা অপমান এবং লাঞ্ছনার বোঝা নিয়ে নির্বাক জীবনযাপন করছে। মুসলমান নিজেরাই নিজেদের দুর্গে আঘাত হানছে। বিশ্বব্যাপী মুসলমানদের বিচরণক্ষেত্র সীমাবদ্ধ হয়ে আসছে। অথচ আল্লাহতায়ালা বলেন, ‘ত্বা-হা। আমি এ কোরআন তোমার প্রতি এ জন্য নাজিল করিনি যে, তুমি বিপদে পড়বে। (সূরা ত্বা-হা, ২০:১-২)। অর্থাত্ তোমার মাঝে কোরআন থাকা সত্ত্বেও তুমি হতভাগা হয়ে থাকবে, লাঞ্ছনা-অপমানের বোঝা বয়ে বেড়াবে, নিজেরাই নিজেদের শত্রু হয়ে যাবে, বিশাল পৃথিবী তোমার জন্য ছোট হয়ে যাবে এ জন্য আমি কোরআন নাজিল করিনি। আমি কোরআন নাজিল করেছি কোরআন তোমাদের বিশ্বের নেতৃত্বের আসনে অধিষ্ঠিত করবে, মানবতার কল্যাণে নিবেদিতপ্রাণ হিসেবে তৈরি করবে, জ্ঞান-বিজ্ঞানের সব শাখায় অবাধ বিচরণের সুযোগ সৃষ্টি করবে, পৃথিবীর সব জাতি তোমাদের নির্দেশ মেনে চলবে। জীবনে অসংখ্যবার কোরআন খতম করেছে কিন্তু অর্থসহ বুঝে একটি আয়াত কিংবা সূরা পড়া হয়নি— আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলায় এমন মানুষের সংখ্যাই বেশি। কে যেন রটিয়ে দিল অর্থ জানা ছাড়া কোরআন পড়লেও সাওয়াব পাওয়া যায়। সে থেকেই মানুষ সওয়াবের পেছনে ছুটছে নিরন্তর। তাদের জানানো হয়নি কোরআন এসেছে বোঝার জন্য, চিন্তা গবেষণার জন্য। কোরআন সম্পর্কে চিন্তা গবেষণা না করলে কেয়ামতের দিন প্রিয় নবীর মামলায় আসামি হয়ে মহাপ্রতাপশালী অসীম ক্ষমতাধর পর্যন্ত আল্লাহর আসামির কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে। কোরআন পরিত্যাগের অপরাধে অপরাধী হয়ে কঠিন শাস্তি ভোগ করতে হবে। হে আমার মুমিন ভাই! আদরের বোন! আসুন আমরা কোরআন দিয়ে নিজের ভাগ্য বদলাই। কোরআন শিখি, কোরআন বুঝি, কোরআন অনুযায়ী জীবন গড়ি। হে দয়াময়! কোরআনকে আমাদের জীবন পথের পাথেয় করে দিন।  আমিন।


লেখক :  বিশিষ্ট মুফাসসিরে কোরআন ও গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব।


বিডি-প্রতিদিন/ ০৮ ডিসেম্বর, ২০১৫/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
কবরে মৃতদেহ অক্ষত থাকা কি নেককার হওয়ার আলামত
কবরে মৃতদেহ অক্ষত থাকা কি নেককার হওয়ার আলামত
সর্বশেষ খবর
খানসামায় ৬৮ কেজি গাঁজাসহ আটক ১
খানসামায় ৬৮ কেজি গাঁজাসহ আটক ১

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

হাসিনাসহ ৩৯ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনাসহ ৩৯ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাত দফা দাবিতে লক্ষ্মীপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
সাত দফা দাবিতে লক্ষ্মীপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে শরৎকালীন কবিতা উৎসব
রংপুরে শরৎকালীন কবিতা উৎসব

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিপিএলের ইতিহাসে শীর্ষ উইকেটশিকারি এখন নারিন
সিপিএলের ইতিহাসে শীর্ষ উইকেটশিকারি এখন নারিন

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফোন করে মোদিকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন ট্রাম্প
ফোন করে মোদিকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন ট্রাম্প

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রীবাহী বাসের চাপায় অটোভ্যান যাত্রীর মৃত্যু
যাত্রীবাহী বাসের চাপায় অটোভ্যান যাত্রীর মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘের বাজেট কমানোর প্রস্তাব মহাসচিবের, চাকরি হারাবে ২৬৮১ জন
জাতিসংঘের বাজেট কমানোর প্রস্তাব মহাসচিবের, চাকরি হারাবে ২৬৮১ জন

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে চীন-ফিলিপাইনের জাহাজের সংঘর্ষ
দক্ষিণ চীন সাগরে চীন-ফিলিপাইনের জাহাজের সংঘর্ষ

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে ঢাকা-টাঙ্গাইল ও ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
গাজীপুরে ঢাকা-টাঙ্গাইল ও ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমোরিমের অধীনে ম্যানইউয়ের অবস্থা আরও খারাপ হচ্ছে : রুনি
আমোরিমের অধীনে ম্যানইউয়ের অবস্থা আরও খারাপ হচ্ছে : রুনি

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ইতিহাস গড়লেন রিয়ালের আর্জেন্টাইন তারকা
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ইতিহাস গড়লেন রিয়ালের আর্জেন্টাইন তারকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাতরাস্তা মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার, যান চলাচল শুরু
সাতরাস্তা মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার, যান চলাচল শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের এক ঘণ্টা সড়ক ও রেলপথ অবরোধ
ফেনীতে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের এক ঘণ্টা সড়ক ও রেলপথ অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়েত চেম্বারে বাংলাদেশের ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদলের বিশেষ সভা
কুয়েত চেম্বারে বাংলাদেশের ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদলের বিশেষ সভা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনেকে ৮৩৩৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮৩৩৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্লগার সিরাজের আয়ে পাকিস্তানের দুর্গম গ্রামে আধুনিক স্কুল
ভ্লগার সিরাজের আয়ে পাকিস্তানের দুর্গম গ্রামে আধুনিক স্কুল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে অচলাবস্থার সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি তোলা হচ্ছে: দুদু
দেশে অচলাবস্থার সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি তোলা হচ্ছে: দুদু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিদ্ধিরগঞ্জে অস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে অস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ
ফেনীতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে উন্নতির জন্য শাবিপ্রবির চার পদক্ষেপ
বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে উন্নতির জন্য শাবিপ্রবির চার পদক্ষেপ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল মিললো মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মরদেহ
যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল মিললো মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে মাছ ধরা কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ১২
ঝিনাইদহে মাছ ধরা কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ১২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে ২১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে চায় কমিশন
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে ২১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে চায় কমিশন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীবরদীতে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় মদ উদ্ধার
শ্রীবরদীতে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় মদ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী
ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক
রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন

সম্পাদকীয়

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম