শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৩৬, শুক্রবার, ১৮ মার্চ, ২০১৬ আপডেট:

নিজেকে বিলিয়ে দেওয়ার নামই ইসলাম

মাওলানা সেলিম হোসাইন আজাদী
Not defined
অনলাইন ভার্সন
নিজেকে বিলিয়ে দেওয়ার নামই ইসলাম

নৈতিকতার চরম অবক্ষয় চলছে বিশ্বজুড়ে। পিছিয়ে নেই বাংলাদেশও। খবরের কাগজ কিংবা টেলিভিশন খুললেই আঁতকে ওঠার মতো খবর চোখে পড়ে। কিন্তু কোনো খবরেই আঁতকে উঠি না আমরা। জাগে না আমাদের বিবেক। নাড়া দেয় না হৃদয়। ‘সন্তানের হাতে মা-বাবা খুন অথবা মা-বাবার হাতে সন্তান খুন’— এমন সংবাদ এখন আমাদের গা সওয়া হয়ে গেছে। সহি বুখারিতে আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত একটি হাদিস বলছি। রসুল (সা.) বলেছেন, সময় নিকটবর্তী হতে থাকবে, আর আমল কমতে থাকবে। কার্পণ্য ছড়িয়ে দেওয়া হবে এবং ‘ফিতনা’র বিকাশ ঘটবে। ‘হারজ’ ব্যাপকতর হবে। সাহাবিরা (রা.) জিজ্ঞেস করলেন, ‘হারজ’ কি? রসুল (সা.) বললেন, ‘হত্যা! হত্যা।’ (বুখারি)। জাতির এই কঠিন সময়ে আলেম ও ধর্মদিল বান্দাদের মানুষের পাশে দাঁড়ানো সময়ের দাবি। জাতি আজ পবিত্র আত্মা এবং সৎ মানুষের সংকটে ভুগছে। জাতির এ আধ্যাত্মিক বিপর্যয়ে দরদী বন্ধুর ভূমিকা পালন করতে না পারলে আমাদের ধর্ম-দ্বীন পূর্ণ হবে না। আমরা প্রকৃত ধার্মিক হতে পারব না। প্রকৃত ধার্মিক হতে হলে প্রত্যেকের জন্য হৃদয়ে দরদ তৈরি করতে হবে। আত্মায় মানবতা চর্চা করতে হবে। মানুষের দুঃখে দুঃখী হতে হবে। পল্লী কবি জাসীমউদ্দীন খুব চমৎকারভাবে বলেছেন, ‘সবার সুখে হাসব আমি/কাঁদব সবার দুঃখে/নিজের খাবার বিলিয়ে দেব/অনাহারির মুখে।’ ধর্ম কাকে বলে জানে না আজকের ধার্মিক। তাই আজ ধার্মিকের হাতেই ধর্ম সবচেয়ে অনিরাপদ। নির্দিষ্ট পোশাক আর অর্চনার মতো সকাল বিকাল মন্দির-মসজিদে দৌড়ালেই ধার্মিক হওয়া যায় না। ধার্মিক হতে হয় কর্ম করে। মানবতার কল্যাণে কাজ করলেই ধার্মিক হওয়া যায়।

কাজের পাশাপাশি হৃদয়ে মানব প্রেম ও দরদ থাকা চাই। সবসময় মানুষের কল্যাণে নিজেকে নিয়োজিত রাখাই প্রকৃত ধর্ম ও ধার্মিকের কাজ। সহিহ মুসলিম থেকে দুটি হাদিস শোনাচ্ছি। হজরত তামীম দারি (রা.) থেকে বর্ণিত, রসুল (সা.) বলেছেন, ‘আদদ্বীনুন নাসিহা— অর্থাৎ ধর্ম হলো মঙ্গল কামনা করা।’ সাহাবিরা জিজ্ঞেস করলেন, ‘হে আল্লাহর রসুল! কার জন্য মঙ্গল কামনা করব?’ রসুল (সা.) বললেন, ‘আল্লাহ, কিতাব ও রসুলের প্রতি ইমানের ব্যাপারে মঙ্গল কামনা করবে। আর প্রত্যেকে মুসলমান, সাধারণ ও নেতাদের জন্য কল্যাণ কামনা করবে।’ (মুসলিম।) এ হাদিসের ব্যাখ্যায় ইমাম নববী (রহ.) লেখেন— ধর্মের প্রাণ হলো মঙ্গল কামনা করা। যেমন বলা হয় হজের প্রাণ হলো আরাফায় অবস্থান করা। অর্থাৎ আরাফায় অবস্থান না করলে যেমন হজ হয় না তেমনি অন্তরে অন্যের কল্যাণের ইচ্ছা না থাকলে ধর্ম হবে না। (শরহে মুসলিম, ২য় খণ্ড, ৩৭ পৃষ্ঠা)। জারির ইবনে আবদুল্লাহ (রা.) বলেন, ‘আমি রসুল (সা.)-এর কাছে নামাজ কায়েম করা, জাকাত আদায় করা এবং প্রত্যেক মুসলমানের জন্য কল্যাণ কামনা করার বাইয়াত-অঙ্গীকার করেছি।’ (মুসলিম)। প্রত্যেকের জন্য কল্যাণ কামনা করা ধর্মের মৌলিক একটি বিষয়। কারণ একটি সুস্থ-সুন্দর সমাজের প্রথম দাবি হলো— এখানে বসবাসকারী কোনো ব্যক্তি অন্যের কারণে ক্ষতির স্বীকার হবে না এবং নিজেও অন্য কারও ক্ষতি করবে না। আর এটা তখনই সম্ভব হবে যখন কেউ কারও অমঙ্গল চাইবে না। সমাজের সবাই যখন হিংসা-বিদ্বেষ ভুলে একে অপরের কল্যাণ কামনা করবে আর আল্লাহর বিধান মেনে চলবে তখন আল্লাহতায়ালা প্রত্যেকের আত্মায় প্রশান্তি নাজিল করবেন। এমন সমাজ ও দেশের মানুষদের জন্য আকাশ ও পৃথিবীর কল্যাণের দরজা উন্মুক্ত করে দেবেন। কোরআন বলছে, ‘দেশের জনগণ যদি আল্লাহর ওপর ইমান আনত এবং তাকে ভয় করার নীতি অবলম্বন করত, তবে আকাশ ও পৃথিবীর কল্যাণের দরজা তাদের জন্য খুলে দেওয়া হতো। (সূরা আ’রাফ : ৯৬)।

ধর্মপ্রাণ বাংলাদেশে আজ অধর্মের চর্চা হয় ধার্মিকেরই হাতে। মায়ের কোলে শিশু খুন হয় মায়ের আঁচলের ফাঁসে। মানুষ আজ মানুষ নেই। চতুষ্পদ জন্তুও হার মানছে মানুষের কাছে। কয়েক দিন আগে পত্রিকায় দেখেছি, ধান ক্ষেতে ফেলে যাওয়া সদ্য ভূমিষ্ঠ শিশুকে একটি কুকুর মুখে নিয়ে হাসপাতালের দিকে যাচ্ছে। সূরা আ’রাফের ১৭৯নং আয়াতটির কথা মনে পড়ে গেল। আল্লাহ বলেন, ‘তারা পশুর মতো বরং তার চেয়েও নিকৃষ্ট। এরাই ওইসব লোক যারা গাফিলতির মধ্যে পড়ে আছে।’ খবরটি অনেকেরই নজরে পড়েছে হয়তো কিন্তু বিবেকে নাড়া দেয়নি কারও। গভীরভাবে চিন্তার বিষয়, কেন মায়ের কোল শিশুর জন্য অনিরাপদ হয়ে গেল? সমাজ ও অপরাধ বিজ্ঞানীরা বিষয়টি নানাভাবে ব্যাখ্যা করলেও আমি মনে করি এর অন্যতম কারণ হলো— আমাদের সমাজে পরস্পরের কল্যাণ কামনার মানসিকতা কমে গেছে। মানুষ এখন বিভিন্নভাবে পরের অমঙ্গলের চিন্তায় ব্যস্ত রয়েছে। অথচ আল্লাহ আমাদের সৃষ্টি করেছেন মানুষের মঙ্গলের জন্য। আল্লাহ বলেন, ‘তোমরাই শ্রেষ্ঠ জাতি। তোমাদের বের করা হয়েছে মানুষের কল্যাণ ও উপকারের জন্য। তোমরা সৎ কাজের আদেশ করবে, অসৎ কাজের নিষেধ করবে এবং আল্লাহর ওপর ইমান রাখবে।’ (সূরা আলে ইমরান : ১১০)। খোদার সৃষ্ট মানব বাগানে শান্তি ও সম্প্রীতি বজায় রাখার জন্য আমাদের প্রত্যেককে অপর বান্দার জন্য ভাবতে হবে। একটি মানব ফুলও যেন অন্যায়ভাবে ঝরে না পড়ে পৃথিবী থেকে সে বিষয়ে সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে সবাইকে। শান্তিকামী মানুষকে আরও দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে।  হজরত আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত, রসুল (সা.) বলেছেন, ‘সাবধান! তোমরা সবাই দায়িত্বশীল। তোমাদেরকে তোমাদের দায়িত্ব সম্পর্কে প্রশ্ন করা হবে। (মুত্তাফাকুন আলাইহি)।

লেখক : বিশিষ্ট মুফাসিসরে কোরআন ও গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব।

www.selimazadi.com

এই বিভাগের আরও খবর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম
ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম
যে কারণে মানুষের ভাষা, বর্ণ ও চিন্তার পার্থক্য
যে কারণে মানুষের ভাষা, বর্ণ ও চিন্তার পার্থক্য
জান্নাত পাওয়ার সহজ আমল
জান্নাত পাওয়ার সহজ আমল
হজ কার্যক্রমে অংশ নিতে প্রথম পর্যায়ে অনুমতি পেল ১৫৫ এজেন্সি
হজ কার্যক্রমে অংশ নিতে প্রথম পর্যায়ে অনুমতি পেল ১৫৫ এজেন্সি
আইকনিক মসজিদ নির্মাণে ২৪৪ কোটি টাকা দেবে সৌদি সরকার
আইকনিক মসজিদ নির্মাণে ২৪৪ কোটি টাকা দেবে সৌদি সরকার
সর্বশেষ খবর
জামালপুরে নারীদের তিন দিনব্যাপী কেক তৈরির প্রশিক্ষণ কর্মশালা
জামালপুরে নারীদের তিন দিনব্যাপী কেক তৈরির প্রশিক্ষণ কর্মশালা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ২৫০ জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীকে ছাত্রশিবিরের সংবর্ধনা
কুড়িগ্রামে ২৫০ জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীকে ছাত্রশিবিরের সংবর্ধনা

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জিম্বাবুয়েকে গুঁড়িয়ে দিল নিউজিল্যান্ড
জিম্বাবুয়েকে গুঁড়িয়ে দিল নিউজিল্যান্ড

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?
ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক স্বরাষ্ট্র সচিব জাহাংগীর
রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক স্বরাষ্ট্র সচিব জাহাংগীর

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

তুরস্কে রেকর্ড গড়ে গ্যালাতাসারাইয়ে নাইজেরিয়ান গোলমেশিন
তুরস্কে রেকর্ড গড়ে গ্যালাতাসারাইয়ে নাইজেরিয়ান গোলমেশিন

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় কাবাডিতে পদ্মা অঞ্চলের চ্যাম্পিয়ন বগুড়ার দল
জাতীয় কাবাডিতে পদ্মা অঞ্চলের চ্যাম্পিয়ন বগুড়ার দল

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মামার বাড়ি থেকে ফেরার পথে নিখোঁজ ২ বোন
মামার বাড়ি থেকে ফেরার পথে নিখোঁজ ২ বোন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'বাগেরহাটের ২০ লাখ মানুষ নিয়ে নির্বাচন কমিশন ঘেরাও করা হবে'
'বাগেরহাটের ২০ লাখ মানুষ নিয়ে নির্বাচন কমিশন ঘেরাও করা হবে'

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জিম্বাবুয়েকে উড়িয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনালে বাংলাদেশ
জিম্বাবুয়েকে উড়িয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনালে বাংলাদেশ

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পিরোজপুরে জুলাই-আগস্ট শহীদদের স্মরণে দোয়া
পিরোজপুরে জুলাই-আগস্ট শহীদদের স্মরণে দোয়া

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন শুল্কহার কমিয়ে আনা রপ্তানি খাতের জন্য সন্তোষজনক : আমীর খসরু
মার্কিন শুল্কহার কমিয়ে আনা রপ্তানি খাতের জন্য সন্তোষজনক : আমীর খসরু

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস

৪৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শাবিতে জুলাই শহীদদের স্মরণে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন
শাবিতে জুলাই শহীদদের স্মরণে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘ষড়যন্ত্রমূলক’ বৈঠকের তদন্ত চলছে : ডিএমপি
‘ষড়যন্ত্রমূলক’ বৈঠকের তদন্ত চলছে : ডিএমপি

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

অ্যাটলাস ধূমকেতুর গতি ঘিরে বিজ্ঞানীদের কৌতূহল
অ্যাটলাস ধূমকেতুর গতি ঘিরে বিজ্ঞানীদের কৌতূহল

৫২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

মেহেরপুরে ফেনসিডিলসহ স্বামী-স্ত্রী আটক
মেহেরপুরে ফেনসিডিলসহ স্বামী-স্ত্রী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে নারী-শিশুসহ ৯ জনকে পুশইন
পঞ্চগড়ে নারী-শিশুসহ ৯ জনকে পুশইন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে সড়ক সংস্কারের দাবিতে অবরোধ করে বিক্ষোভ
নারায়ণগঞ্জে সড়ক সংস্কারের দাবিতে অবরোধ করে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পরিবারে প্রথম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি, তাই লির জন্য লালগালিচা সংবর্ধনা
পরিবারে প্রথম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি, তাই লির জন্য লালগালিচা সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলো আসবেই গ্রুপের সাবার সঙ্গে বাঁধনের ভার্চুয়াল লড়াই
আলো আসবেই গ্রুপের সাবার সঙ্গে বাঁধনের ভার্চুয়াল লড়াই

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিনমজুরের ছিন্নভিন্ন লাশ উদ্ধার
দিনমজুরের ছিন্নভিন্ন লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্ধু নির্বাচনে সতর্ক থাকা উচিত: তাসকিন
বন্ধু নির্বাচনে সতর্ক থাকা উচিত: তাসকিন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা
সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের স্বার্থ বিসর্জন দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কোনো চুক্তি হয়নি : প্রেসসচিব
দেশের স্বার্থ বিসর্জন দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কোনো চুক্তি হয়নি : প্রেসসচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় বিজ্ঞান বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত এবং পুরস্কার বিতরণ
খুলনায় বিজ্ঞান বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত এবং পুরস্কার বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর
প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা
পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান
মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা
মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা
ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি
ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন
সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা
বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার
৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা
এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী
পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাংবাদিক নেতা কাদের গনিকে দেখতে গেলেন মঈন খান
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাংবাদিক নেতা কাদের গনিকে দেখতে গেলেন মঈন খান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান
ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা
মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল
নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!
চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প
শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক
জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ
কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা
কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই মাসের ৩০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৩২ শতাংশ বৃদ্ধি
জুলাই মাসের ৩০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৩২ শতাংশ বৃদ্ধি

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক
ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য
ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য

নগর জীবন

শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি
শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার
সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল
ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের
আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের

প্রথম পৃষ্ঠা

শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে
শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা
থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

মাঠে ময়দানে

মাটি খুঁড়ে মিলল চুরি হওয়া ১১ লাখ টাকা
মাটি খুঁড়ে মিলল চুরি হওয়া ১১ লাখ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা
আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
জুলাই সনদের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই
নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে গুলি, নিহত ৩০
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে গুলি, নিহত ৩০

পূর্ব-পশ্চিম

ইজিবাইক চালক ও শিক্ষার্থী হত্যা ফাঁসি সাত, যাবজ্জীবন দুজনের
ইজিবাইক চালক ও শিক্ষার্থী হত্যা ফাঁসি সাত, যাবজ্জীবন দুজনের

দেশগ্রাম

প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!
প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!

মাঠে ময়দানে

জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার
প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার

মাঠে ময়দানে

সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল
সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল

মাঠে ময়দানে

জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি
জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’
কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’

শোবিজ

ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’
ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’

শোবিজ

লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা
লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা

মাঠে ময়দানে

২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক
২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি
খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের
লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে