শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫২, বৃহস্পতিবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

ধন-সম্পদ আল্লাহভীরুদের জন্য বিশেষ অনুগ্রহ

মুফতি মুহাম্মদ মর্তুজা
অনলাইন ভার্সন
ধন-সম্পদ আল্লাহভীরুদের জন্য বিশেষ অনুগ্রহ

ধন-সম্পদ মহান আল্লাহর নিয়ামত। তিনি এগুলোকে তাঁর প্রিয় বান্দাদের জন্য দুনিয়ার শোভারূপে সৃষ্টি করেছেন। যারা এগুলো পেয়ে তাঁর শুকরিয়া জ্ঞাপন করবে। এগুলোর সঠিক ব্যবহারের মাধ্যমে সৎ কাজে আত্মনিয়োগ করবে, এগুলো তাদের জন্য স্থায়ী নিয়ামত হিসেবে গণ্য হবে। এর সুফল তারা জান্নাতেও পাবে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি দুনিয়ার জীবনের শোভা; আর স্থায়ী সৎকাজ।’ (সুরা : কাহফ, আয়াত : ৪৬)

অন্য আয়াতে ইরশাদ হয়েছে, ‘নারী, সন্তান, সোনা-রুপার স্তূপ, বাছাই করা ঘোড়া, গবাদি পশু এবং ক্ষেত-খামারের প্রতি আসক্তি মানুষের নিকট সুশোভিত করা হয়েছে। এসব দুনিয়ার জীবনের ভোগ্য বস্তু।’ (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১৪)

সম্পদ হলো পরীক্ষার উপকরণ : এই আয়াতের সারমর্ম হলো, আল্লাহ তাআলা মানুষের মনে এসব বস্তুর প্রতি স্বভাবগতভাবেই আকর্ষণ সৃষ্টি করে দিয়েছেন। এর মাধ্যমে তাদের পরীক্ষা নেওয়া হয় যে কে এগুলোর আকর্ষণে মত্ত হয়ে আখিরাতকে ভুলে যায় এবং কে এসবের আসল স্বরূপ ও ধ্বংসশীল হওয়ার বিষয় অবগত হয়ে শুধু যতটুকু প্রয়োজন ততটুকু অর্জনে সচেষ্ট হয় ও আখিরাতের কল্যাণ আহরণের লক্ষ্যে তার সুচারু ব্যবহার করে। আল্লাহ তাআলা যেসব বস্তুকে মানুষের দৃষ্টিতে সুশোভিত করে দিয়েছেন, ইসলাম মোতাবেক সেগুলো পরিমিত উপার্জন করলে এবং যতটুকু প্রয়োজন ততটুকু সঞ্চয় করলে দুনিয়া ও আখিরাতের সফলতা অর্জন হবে।

উত্তম মানুষের জন্য উত্তম সম্পদ : প্রিয়নবী (সা.) খাঁটি ঈমানদারদের হাতে সম্পদ আসা পছন্দ করতেন। কারণ তারা সম্পদের মোহে পড়ে আল্লাহকে ভুলে যাবে না; বরং তারা তাদের সম্পদকে মহান আল্লাহর রাস্তায় খরচ করবে। এর মাধ্যমে মাখলুকের সেবা করবে। আমর ইবনুল আস (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী (সা.) লোক মারফত আমাকে নির্দেশ দেন যে আমি যেন পোশাকে ও অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে তাঁর কাছে উপস্থিত হই। অতএব আমি তাই করলাম। আমি যখন তাঁর নিকট এসে উপস্থিত হলাম, তখন তিনি অজু করছিলেন। তিনি আমার দিকে চোখ তুলে তাকিয়ে গভীরভাবে দেখলেন, তারপর দৃষ্টি অবনত করে বলেন, হে আমর, আমি তোমাকে একটি বাহিনীর সেনাপতি নিয়োগ করে পাঠাতে চাচ্ছি, যাতে আল্লাহ তোমাকে গনিমতের সম্পদের অধিকারী করেন। আমি তোমার জন্য উৎকৃষ্ট সম্পদ কামনা করি। 

আমি বললাম, আমি সম্পদের লোভে ইসলাম গ্রহণ করিনি। আমি ইসলামের আকর্ষণে মুসলমান হয়েছি, যাতে আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সঙ্গে থাকতে পারি। তিনি বলেন, হে আমর, উত্তম লোকের জন্যই উত্তম সম্পদ। (মুসনাদে আহমদ, হাদিস : ১৭৭৬৩)

ইবাদত পালনে সম্পদের আবশ্যিকতা : মহান আল্লাহ তাঁর বান্দাদের কিছু কিছু ইবাদত এমন দিয়েছেন, যেগুলো আর্থিক। যেমন- হজ, জাকাত, এই দুটি ইসলামের পঞ্চস্তম্ভের অন্যতম দুটি, এর দু'টিই হলো আর্থিক ইবাদত। যার কাছে অর্থ সম্পদ নেই, সে এই ইবাদতগুলো করতে পারবে না। কিন্তু যে আল্লাহভীরু লোক এবং তার কাছে এই ইবাদত করার মতো সম্পদ আছে, সে অবশ্যই এই ইবাদতগুলো পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে পালন করবে। আবার সে যেহেতু মুত্তাকি, তাই সে তার সম্পদ কখনো বিপথে ব্যয় করবে না। অন্যায়ভাবে হারাম পদ্ধতিতে কোনো সম্পদ অর্জনও করবে না। সুতরাং তার সম্পদ তার জান্নাতে যাওয়ার পথকে সুগম করবে।

আল্লাহভীরুদের সম্পদশালী হওয়া দোষণীয় নয় : আল্লাহর রাসুল (সা.) আল্লাহভীরুদের সম্পদশালী হওয়াকে দোষণীয় মনে করতেন না। আব্দুল্লাহ বিন খুবায়ব তার চাচা সূত্রে বলেন, আমরা এক মজলিসে বসা ছিলাম। এ অবস্থায় নবী (সা.) মাথায় পানির চিহ্নসহ উপস্থিত হলেন। আমাদের কেউ তাকে বলল, আজ আপনাকে আমরা খুব প্রফুল্ল দেখছি। তিনি বলেন, হ্যাঁ, আলহামদুলিল্লাহ। অতঃপর মজলিসের লোকজন ধন-সম্পদের আলোচনায় লিপ্ত হলো। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, তাকওয়ার অধিকারী (খোদাভীরু) লোকদের ধন-সম্পদের মালিক হওয়াতে কোনো দোষ নেই। আর আল্লাহভীরু লোকদের জন্য ধন-সম্পদ থেকে সুস্থতা অধিক উত্তম। মনের প্রফুল্লতাও নিয়ামতরাজির অন্তর্ভুক্ত। (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ২১৪১)

এ কারণে আমাদের উচিত, মহান আল্লাহর কাছে সচ্ছলতার দোয়া করার পাশাপাশি তাকওয়া অর্জন করা। কারণ তাকওয়া না থাকলে ধন-সম্পদ দুনিয়া-আখিরাত ধ্বংসের কারণ হতে পারে, আর তাকওয়া থাকলে এই সম্পদই জান্নাতের সোপান হতে পারে। মহান আল্লাহ সবাইকে তাকওয়া অর্জনের তাওফিক দান করুন। হালাল উপায়ে সম্পদশালী হওয়ার তাওফিক দান করুন। আমিন।


বিডি-প্রতিদিন/সিফাত আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া
জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৪৭ হাজার ২১২ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৪৭ হাজার ২১২ হাজি
আল্লাহর সৃষ্টির প্রতি ভালোবাসা
আল্লাহর সৃষ্টির প্রতি ভালোবাসা
হজ শেষে ফিরেছেন ৪২ হাজার ৯৫০ হাজি
হজ শেষে ফিরেছেন ৪২ হাজার ৯৫০ হাজি
জটিল রোগাক্রান্তদের হজ পালনে নিষেধাজ্ঞা
জটিল রোগাক্রান্তদের হজ পালনে নিষেধাজ্ঞা
উত্তর আফ্রিকার নারী কবি ও ভাষাবিদ
উত্তর আফ্রিকার নারী কবি ও ভাষাবিদ
স্মার্ট প্রতারণার ফাঁদে করপোরেট জগৎ
স্মার্ট প্রতারণার ফাঁদে করপোরেট জগৎ
সফলতা আমলের ওপর নির্ভরশীল
সফলতা আমলের ওপর নির্ভরশীল
নবীজির নিযুক্ত করা মক্কার দায়িত্বশীল ব্যক্তি
নবীজির নিযুক্ত করা মক্কার দায়িত্বশীল ব্যক্তি
হজে গিয়ে আরও ২ বাংলাদেশির মৃত্যু, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৮
হজে গিয়ে আরও ২ বাংলাদেশির মৃত্যু, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৮
আল্লাহর জন্য ত্যাগের অমূল্য প্রতিদান
আল্লাহর জন্য ত্যাগের অমূল্য প্রতিদান
সর্বশেষ খবর
বুধবার জামায়াতের সঙ্গে ইসির বৈঠক
বুধবার জামায়াতের সঙ্গে ইসির বৈঠক

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

কলম্বো টেস্টে জয়ই টাইগার কোচের একমাত্র লক্ষ্য
কলম্বো টেস্টে জয়ই টাইগার কোচের একমাত্র লক্ষ্য

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় দেশীয় অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
বগুড়ায় দেশীয় অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের দাম আপাতত বাড়ছে না: জ্বালানি উপদেষ্টা
জ্বালানি তেলের দাম আপাতত বাড়ছে না: জ্বালানি উপদেষ্টা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পিছিয়ে গেল রিঙ্কু-প্রিয়ার বিয়ে
পিছিয়ে গেল রিঙ্কু-প্রিয়ার বিয়ে

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যান্ড্রয়েডে ব্যবহারকারীদের জন্য গুগলের নতুন ফিচার
অ্যান্ড্রয়েডে ব্যবহারকারীদের জন্য গুগলের নতুন ফিচার

২২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডিজিটাল পদ্ধতিতে চলচ্চিত্র সংরক্ষণে ফিল্ম আর্কাইভকে উদ্যোগ নিতে হবে: তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা
ডিজিটাল পদ্ধতিতে চলচ্চিত্র সংরক্ষণে ফিল্ম আর্কাইভকে উদ্যোগ নিতে হবে: তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশে আরও ২১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২১ জনের করোনা শনাক্ত

২৯ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

ঢাকা-নারিতা সরাসরি ফ্লাইট চালু রাখার দাবিতে মানববন্ধন
ঢাকা-নারিতা সরাসরি ফ্লাইট চালু রাখার দাবিতে মানববন্ধন

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘শুধু ত্যাগ থাকলেই হবে না, দলের আদর্শ লালন করতে হবে’
‘শুধু ত্যাগ থাকলেই হবে না, দলের আদর্শ লালন করতে হবে’

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে দুই চা কারখানাকে জরিমানা
পঞ্চগড়ে দুই চা কারখানাকে জরিমানা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে আয় বাড়াবে ‘শপেবল ভিডিও’, যেভাবে বানাবেন
ফেসবুকে আয় বাড়াবে ‘শপেবল ভিডিও’, যেভাবে বানাবেন

৩৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডেঙ্গু রোগীরা কী খাবেন
ডেঙ্গু রোগীরা কী খাবেন

৪২ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

‘কোটা বিলুপ্তিতে আবারো রক্ত দেব’
‘কোটা বিলুপ্তিতে আবারো রক্ত দেব’

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ডেঙ্গুজ্বরের লক্ষণ ও সতর্কতা
ডেঙ্গুজ্বরের লক্ষণ ও সতর্কতা

৪৮ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

প্রথম দক্ষিণ এশীয় দেশ হিসেবে জাতিসংঘ পানি কনভেনশনে যুক্ত হল বাংলাদেশ
প্রথম দক্ষিণ এশীয় দেশ হিসেবে জাতিসংঘ পানি কনভেনশনে যুক্ত হল বাংলাদেশ

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

সাড়া জাগালো গ্লোবাল ভিলেজ অস্টিন বইমেলা ২০২৫
সাড়া জাগালো গ্লোবাল ভিলেজ অস্টিন বইমেলা ২০২৫

৫১ মিনিট আগে | পরবাস

নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প
নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের বান্দরবান জেলা কমিটি গঠিত
জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের বান্দরবান জেলা কমিটি গঠিত

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার
ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিষ্টির কারখানার সাথে গরুর খামার, জরিমানা ৭০ হাজার
মিষ্টির কারখানার সাথে গরুর খামার, জরিমানা ৭০ হাজার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বসুন্ধরা ক্রিকেট নেটওয়ার্ক থেকে নতুন নক্ষত্রের খোঁজ পাবে বাংলাদেশ’
‘বসুন্ধরা ক্রিকেট নেটওয়ার্ক থেকে নতুন নক্ষত্রের খোঁজ পাবে বাংলাদেশ’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিটনের সামনে দুই মাইলফলকের হাতছানি
লিটনের সামনে দুই মাইলফলকের হাতছানি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৯ মাসে এনবিআরের রাজস্ব আদায় ৯৯৪ কোটি টাকা
৯ মাসে এনবিআরের রাজস্ব আদায় ৯৯৪ কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কলম্বো টেস্টে মিরাজকে নিয়ে আশাবাদী সিমন্স
কলম্বো টেস্টে মিরাজকে নিয়ে আশাবাদী সিমন্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিবাসন-বিরোধী অভিযানে ট্রাম্পের পক্ষে সুপ্রিম কোর্ট
অভিবাসন-বিরোধী অভিযানে ট্রাম্পের পক্ষে সুপ্রিম কোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ আস্তে আস্তে নিষ্ক্রিয় হয়ে যাচ্ছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ আস্তে আস্তে নিষ্ক্রিয় হয়ে যাচ্ছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
গাইবান্ধায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্ষায় লেদারের তৈরি ব্যাগ-জুতার যত্নে যা করবেন
বর্ষায় লেদারের তৈরি ব্যাগ-জুতার যত্নে যা করবেন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার পর রুদ্ধশ্বাস মধ্যরাতে যা যা ঘটলো
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার পর রুদ্ধশ্বাস মধ্যরাতে যা যা ঘটলো

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলায় কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে জানাল ইরান
হামলায় কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে জানাল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল
কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার আগে সতর্ক করায় ইরানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ট্রাম্পের!
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার আগে সতর্ক করায় ইরানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ট্রাম্পের!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিচুয়েশন রুমে’ ট্রাম্পসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা
‘সিচুয়েশন রুমে’ ট্রাম্পসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন
সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান
কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হামলায় আরেকটি নতুন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করল ইরান
ইসরায়েলে হামলায় আরেকটি নতুন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করল ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন
ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল কাতার
ইরানের হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল কাতার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা 'সম্পূর্ণ মিথ্যা', দাবি ইরানি সংবাদ সংস্থার
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা 'সম্পূর্ণ মিথ্যা', দাবি ইরানি সংবাদ সংস্থার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে
মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে ‘হাঁটু গেড়ে না বসানো’ পর্যন্ত হামলা চলবে: ইরান
নেতানিয়াহুকে ‘হাঁটু গেড়ে না বসানো’ পর্যন্ত হামলা চলবে: ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোদিন ভোটকেন্দ্রে যায়নি, তারা শেখাচ্ছে কীভাবে ভোট হবে: রনি
কোনোদিন ভোটকেন্দ্রে যায়নি, তারা শেখাচ্ছে কীভাবে ভোট হবে: রনি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাতারে মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে ইরানের হামলার নিন্দা আমিরাতের
কাতারে মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে ইরানের হামলার নিন্দা আমিরাতের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাহরাইনে সাইরেন বাজিয়ে জনসাধারণকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার নির্দেশ
বাহরাইনে সাইরেন বাজিয়ে জনসাধারণকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবা হারালেন পিয়া জান্নাতুল
বাবা হারালেন পিয়া জান্নাতুল

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেত্রী আয়েশা গ্রেফতার
রাজধানীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেত্রী আয়েশা গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরান এখন কি করবে?
ইরান এখন কি করবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের আল উদেইদ বিমান ঘাঁটিতে আছে ৮ হাজার মার্কিন সেনা
কাতারের আল উদেইদ বিমান ঘাঁটিতে আছে ৮ হাজার মার্কিন সেনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ইরানের হামলার পর কমেছে তেলের দাম
মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ইরানের হামলার পর কমেছে তেলের দাম

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’
‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল
যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ
কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার-আমিরাতের পর আকাশসীমা বন্ধ করলো কুয়েত
কাতার-আমিরাতের পর আকাশসীমা বন্ধ করলো কুয়েত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে নিহত ৩, বহু আহত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে নিহত ৩, বহু আহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আমানত নিয়ে উৎকণ্ঠায় বিনিয়োগকারীরা
আমানত নিয়ে উৎকণ্ঠায় বিনিয়োগকারীরা

শিল্প বাণিজ্য

হাসিনা পরিবারের ১ হাজার ৪৫ কোটি টাকা জব্দ
হাসিনা পরিবারের ১ হাজার ৪৫ কোটি টাকা জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হরমুজ প্রণালি নিয়ে বাড়ছে শঙ্কা
হরমুজ প্রণালি নিয়ে বাড়ছে শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যত বাধা
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যত বাধা

খবর

বিপুর দুই গডফাদার জয় ও ববি
বিপুর দুই গডফাদার জয় ও ববি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুরক্ষা অ্যাপের নিয়ন্ত্রণ পাচ্ছে না স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
সুরক্ষা অ্যাপের নিয়ন্ত্রণ পাচ্ছে না স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদের অনুমোদন বাতিল চায় বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদের অনুমোদন বাতিল চায় বাংলাদেশ ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তা চাষে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি
মুক্তা চাষে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেপরোয়া মব সন্ত্রাসে উৎকণ্ঠা
বেপরোয়া মব সন্ত্রাসে উৎকণ্ঠা

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা
মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোগান্তি পিছু ছাড়ছে না যাত্রীদের
ভোগান্তি পিছু ছাড়ছে না যাত্রীদের

নগর জীবন

অচলাবস্থা কাটছে না সচিবালয়ে
অচলাবস্থা কাটছে না সচিবালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটে পড়বে বেসরকারি খাত
সংকটে পড়বে বেসরকারি খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?
হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?

স্বাস্থ্য

আসিম মুনিরকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য সাবেক মার্কিন দূতের
আসিম মুনিরকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য সাবেক মার্কিন দূতের

পূর্ব-পশ্চিম

নদীতে ঝাঁপ দেওয়া ছাত্রদল নেত্রীর লাশ চার দিন পর উদ্ধার
নদীতে ঝাঁপ দেওয়া ছাত্রদল নেত্রীর লাশ চার দিন পর উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে বিধানসভা উপনির্বাচনে নাটকীয় ফল
ভারতে বিধানসভা উপনির্বাচনে নাটকীয় ফল

পেছনের পৃষ্ঠা

নিত্যপণ্যের দাম জানা যাবে মোবাইলে
নিত্যপণ্যের দাম জানা যাবে মোবাইলে

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি

সম্পাদকীয়

এমন আবহাওয়া ২০ বছর দেখেনি রাজশাহী
এমন আবহাওয়া ২০ বছর দেখেনি রাজশাহী

নগর জীবন

ফেরদৌসী মজুমদারের আফসোস নেই
ফেরদৌসী মজুমদারের আফসোস নেই

শোবিজ

ফলমেলার সামাজিক প্রভাব
ফলমেলার সামাজিক প্রভাব

সম্পাদকীয়

সন্ত্রাসী-সেনাবাহিনী গোলাগুলি, নিহত ১
সন্ত্রাসী-সেনাবাহিনী গোলাগুলি, নিহত ১

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে পোশাকশিল্প
ঝুঁকিতে পোশাকশিল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

এয়ার ইন্ডিয়ার লাইসেন্স বাতিলের হুঁশিয়ারি
এয়ার ইন্ডিয়ার লাইসেন্স বাতিলের হুঁশিয়ারি

পূর্ব-পশ্চিম

কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে মিষ্টি কুমড়া
কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে মিষ্টি কুমড়া

স্বাস্থ্য

টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোট নিয়ে নতুন নিয়ম
টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোট নিয়ে নতুন নিয়ম

নগর জীবন

ইরানে হামলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক বিক্ষোভ
ইরানে হামলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুজ্বরের লক্ষণ ও সতর্কতা
ডেঙ্গুজ্বরের লক্ষণ ও সতর্কতা

স্বাস্থ্য