শিরোনাম
প্রকাশ: ০৫:০৬, রবিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২১

ইসলামী অর্থনীতির লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য

মুফতি হুমায়ুন কবির খালভি
অনলাইন ভার্সন
ইসলামী অর্থনীতির লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য

গোটা বিশ্বে ইসলামী অর্থনীতির গ্রহণযোগ্যতা বাড়ছে। অমুসলিমদের মধ্যেও এটা নিয়ে ব্যাপক আগ্রহ তৈরি হয়েছে। এখানে ইসলামী অর্থনীতির পরিচয় ও উদ্দেশ্য তুলে ধরা হল-

ইসলামী অর্থনীতির পরিচয়: ইসলামী অর্থনীতির আরবি প্রতিশব্দ ‘ইকতিসাদ’। শব্দটি ‘কাসদ’ থেকে নির্গত। এর অর্থ হলো রাস্তা সঠিক ও সোজা হওয়া। মহান আল্লাহ ইরশাদ করেন, ‘সরল পথ আল্লাহর কাছে পৌঁছায়।’ (সুরা : নাহল, আয়াত : ৯)

অন্য আয়াতে এসেছে, ‘তুমি পদচারণে মধ্যবর্তিকা অবলম্বন করবে এবং তোমার কণ্ঠস্বর নিচু রাখবে। স্বরের মধ্যে গাধার স্বরই সর্বাপেক্ষা অপ্রীতিকর।’ (সুরা : লুকমান, আয়াত : ১৯)

আর জীবিকার ক্ষেত্রে ‘কাসদ গ্রহণ’ অর্থ অতিরিক্ত ও অপ্রতুল খরচ না করা। কোনো বিষয়ে কাসদ গ্রহণ অর্থ তাতে সীমা লঙ্ঘন না করা। তাই ইকতিসাদ শব্দের অর্থে দুটি বিষয় থাকে। একদিকে ইফরাত বা অতিরিক্ত, অন্যদিকে তাফরিত বা অতিকমতি। (লিসানুল আরব, খণ্ড ৩, পৃষ্ঠা ৩৬৪২)

ড. মাহমুদ আবদুর রহমান বলেন, ইকতিসাদ শব্দটি কাসদ থেকে নির্গত। এর অর্থ মধ্যমপন্থা ও সঠিক পথ তালাশ করা। ইসলামী আইনজ্ঞরা ইকতিসাদ শব্দকে মধ্যমপন্থা অর্থে ব্যবহার করেন। (মুজামুল মুসাতালাহাত ওয়াল আলফাজিল ফিকহিয়্যা, পৃষ্ঠা ২৬০)

তাই ইকতিসাদ শব্দটির অর্থ নিম্নরূপ : 

(১) ইসতিকামা : বলা হয়ে থাকে, সে মুসতাকিম তথা তার কাজে সঠিক অবস্থায় আছে।

(২) ইসরাফের বিপরীত। অর্থাৎ সে ইসরাফমুক্ত তথা খরচে মধ্যমপন্থা গ্রহণ করেছে। বেশি-কম করেনি। (তাজুল আরুস মিন জাওয়াহিরিল কামুস, খণ্ড ৯, পৃষ্ঠা ৩৬)

ইমাম আহমদ (রহ.) বর্ণনা করেন, আবদুল্লাহ বিন মাসউদ থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, ‘যে ব্যক্তি মধ্যমপন্থা গ্রহণ করবে সে অভাবী হয় না।’ (আল মুসনাদ, হাদিস : ৪২৬৯)

৩. সংকল্প।

৪. দৃষ্টি আকর্ষণ।

৫. মধ্যমপন্থা। মধ্যমর্যাদার লোক বলতে সেসব মানুষের কথা বলা হয়, যাদের মর্যাদা নবী (সা.) ও ইমামদের নিচে। মহান আল্লাহ ইরশাদ করেন, ‘তবে তাদের কেউ নিজের প্রতি অত্যাচারী, কেউ মধ্যপন্থী এবং কেউ আল্লাহর ইচ্ছায় কল্যাণ কাজে অগ্রগামী। এটাই মহা অনুগ্রহ।’ (সুরা : ফাতির, আয়াত : ৩২)

ইজ বিন আবদুস সালাম বলেন, ইকতিসাদ হলো দুই স্তরের মধ্যস্তর। কেননা, এর স্তর তিনটি—এক. কল্যাণ অর্জনে কমতি করা। দুই. কল্যাণ অর্জনে সীমা লঙ্ঘন করা। তিন. উভয়ের মধ্যস্তর। তাই কমতি ও সীমা লঙ্ঘন খারাপ। আর উত্তম পথ হলো এই দুয়ের মধ্যস্তর। যেকোনো বিষয়ে মধ্যপন্থা উত্তম। (মুজামুল মুসাতালাহাত ওয়াল আলফাজিল ফিকহিয়্যা, পৃষ্ঠা ২৬০)

পরিভাষায় ‘অর্থনীতি হলো ওই শাস্ত্র, যার মধ্যে বাহ্যিকভাবে উৎপাদন ও বণ্টন নিয়ে আলোচনা করা হয়।’ (আল মুজামুল ওয়াসিত, খণ্ড ২, পৃষ্ঠা ৭৩৮) ড. আহমদ মুখতার বলেন, ‘অর্থনীতি ওই শাস্ত্রকে বলা হয়, যাতে উৎপাদন, বণ্টন ও ব্যয় নিয়ে আলোচনা হয়।’ (মুজামু লুগাতিল আরবিয়্যা আল মুআসিরা, খণ্ড ৩, পৃষ্ঠা ১৮-১৯)

ইসলামী অর্থনীতির সংজ্ঞা নির্ধারণ করতে গিয়ে ড. মুসফির কাহতানি লেখেন, ‘ইসলামী অর্থনীতি হলো ওই সব বিধান ও নিয়মনীতি, যা দ্বারা সম্পদ উপার্জন, ব্যয় ও বৃদ্ধি ব্যবস্থাপনা করা হয়।’ (আন নিজামুল ইকতিসাদি ফিল ইসলাম, পৃষ্ঠা ১)

তাই ইসলামী অর্থনীতি হল, সম্পদ উপার্জনের ব্যবস্থাপনা ও শরয়ি নিয়মনীতি মোতাবেক তা বণ্টন ও খরচ করার পদ্ধতি। কারণ ইসলামী অর্থনীতিতে সম্পদ উপার্জনের নির্দিষ্ট নিয়মনীতি আছে, তেমনি সম্পদ কোন কোন খাতে ব্যবহার করা হবে এবং কিভাবে কী পরিমাণ ব্যয় করা হবে—সব বিস্তারিতভাবে বর্ণিত আছে। তেমনি কত সম্পদ জমা রাখতে পারবে বা কখন গুদামজাত ও সঞ্চয় করতে পারবে, আর কোন বস্তু জমা রাখতে পারবে সব বিষয়ে সুনির্দিষ্ট নিয়মনীতি আছে। সব কোরআন ও সুন্নাহ মতে হতে হবে।

ইসলামী অর্থনীতির লক্ষ্যবস্তু

ইসলামী শরিয়াহর উদ্দেশ্যই মূলত ইসলামী অর্থনীতির উদ্দেশ্য। কেননা ইসলামী অর্থনীতি ইসলামী শরিয়াহর একটি শাখা। তাই ইসলামী অর্থনীতির উদ্দেশ্য হল-

ধ্বংস, মন্দা ও লোকসান থেকে মানুষের সম্পদ হেফাজত করা। তাই ইসলামে কাজ, হালাল উপার্জন এবং রিজিক তালাশকে ইবাদত ও পুণ্যের কাজ ঘোষণা করা হয়েছে। (ইলমুল মাকাসিদিশ শরিয়াহ, খণ্ড ১, পৃষ্ঠা ১৭৫)

মানুষের মধ্যে প্রচলিত ইজারা ও সব ধরনের লেনদেন বৈধ পদ্ধতিতে করার অনুমোদন দেওয়া। সুদ, ঘুষ, ডাকাতি, চুরি ও অবৈধ পন্থায় মানুষের সম্পদ কুক্ষিগত করা হারাম করা এবং এর জন্য শাস্তি, হুদুদ, তাজির ইত্যাদি অনুমোদন দেওয়া।

সম্পদ অপচয়, নষ্ট ও কৃপণতা হারাম ঘোষণা করা। সম্পদ বাতিল, ধ্বংস ও নষ্ট করার কারণে জরিমানা করা। সম্পদ রক্ষা করা, তা হেফাজতের জন্য যুদ্ধ করার বৈধতা প্রদান করা। যদিও সে দুর্বল হয়। বিভিন্ন চুক্তি, এর সাক্ষী, বন্ধক, সালাম পদ্ধতিতে লেনদেন বৈধ প্রদান করা ও সব ধরনের প্রতারণা ও অজ্ঞতাপূর্ণ লেনদেনকে হারাম ঘোষণা করা।

সাক্ষ্যের মাধ্যমে ঋণ অনুমোদন দেওয়া, তা লিখে রাখা এবং তা পূরণ করতে উৎসাহিত করা। উৎপাদনবিহীন সম্পদ গুদামজাত হারাম করা। অর্থ জালিয়তি, মিথ্যার আশ্রয় এবং রাজনৈতিক, বৈজ্ঞানিক, প্রশাসনিক ও ধর্মীয় শক্তি দ্বারা প্রভাব বিস্তার রোধ করা। পাশাপাশি প্রতারণা ও ধোঁকাসহ সব ধরনের বাতিল লেনদেনকে হারাম ঘোষণা করা। (ইলমুল মাকাসিদিশ শরিয়াহ খণ্ড ১, পৃষ্ঠা ১৭৫)

আবদুল্লাহ বিন আবদুল মুহসিন তুর্কি বলেন, আর্থিক লেনদেন বলতে ঋণ, সালাম, হাওয়ালা, কাফালা, সন্ধি, ওকালাহ, মুদারাবা, অংশীদারি কারবার, ইজারা, ধার নেওয়া, আমানত, শুফা, অনাবাদি জমিন আবাদ করা, ওয়াকফ, লুকতা ও হেবা ইত্যাদি বোঝানো হয়। (দিরাসাহ ফি তারিখিহি ওয়া সিমাতিহি ওয়া আশহুরু আলামিহি ওয়া মুয়াল্লাফাতিহি, খণ্ড ১, পৃষ্ঠা ৩৯৪)

সারকথা হলো, আর্থিক লেনদেনের উদ্দেশ্য হলো বৈধ পদ্ধতিতে মানুষের সম্পদ হেফাজত করা, সমস্যা সমাধান করা, সামাজিক জুলুম-নির্যাতন দূর করা, উপার্জনে মানুষের হক প্রতিষ্ঠা করা এবং ব্যক্তিগত, সামাজিক, রাজনৈতিক ও আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে স্বচ্ছ লেনদেনের ব্যবস্থা করা।

বিডি প্রতিদিন/আবু জাফর

এই বিভাগের আরও খবর
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
কবরে মৃতদেহ অক্ষত থাকা কি নেককার হওয়ার আলামত
কবরে মৃতদেহ অক্ষত থাকা কি নেককার হওয়ার আলামত
ভুল স্বীকার করা সততা ও সাহসিকতার পরিচায়ক
ভুল স্বীকার করা সততা ও সাহসিকতার পরিচায়ক
সর্বশেষ খবর
নিখোঁজের তিন দিন পর নদী থেকে লাশ উদ্ধার
নিখোঁজের তিন দিন পর নদী থেকে লাশ উদ্ধার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের
ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের

২১ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শন প্রধান উপদেষ্টার
ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শন প্রধান উপদেষ্টার

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

চাকসু নির্বাচন ঘিরে উৎসবমুখর চবি, দ্বিতীয় দিনে মনোনয়ন নিলেন ১৪১ প্রার্থী
চাকসু নির্বাচন ঘিরে উৎসবমুখর চবি, দ্বিতীয় দিনে মনোনয়ন নিলেন ১৪১ প্রার্থী

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

৪৬ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘ওজোনস্তর রক্ষায় রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা অপরিহার্য’
‘ওজোনস্তর রক্ষায় রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা অপরিহার্য’

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের
ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে এবার ৫৫৩ মণ্ডপে দুর্গাপূজার আয়োজন
মানিকগঞ্জে এবার ৫৫৩ মণ্ডপে দুর্গাপূজার আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে এক লাখ ৭০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩
কক্সবাজারে এক লাখ ৭০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে বৃষ্টিপাত, সিলেটে বাড়ছে নদীর পানি
উজানে বৃষ্টিপাত, সিলেটে বাড়ছে নদীর পানি

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্যারিসে জমকালো আয়োজনে শুরু টেক্সটাইল সোর্সিং মেলা ২০২৫
প্যারিসে জমকালো আয়োজনে শুরু টেক্সটাইল সোর্সিং মেলা ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

পাকিস্তানে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে ৫ সেনা নিহত
পাকিস্তানে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে ৫ সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানী ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ রাজধানী ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুলনায় চুরি হওয়া নবজাতক ৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার
খুলনায় চুরি হওয়া নবজাতক ৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুমিল্লায় চুন কারখানায় অবৈধ গ্যাস সংযোগ, ৮ শ্রমিক কারাগারে
কুমিল্লায় চুন কারখানায় অবৈধ গ্যাস সংযোগ, ৮ শ্রমিক কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিড়ের মধ্যে ঢুকে গেল চলন্ত ট্রাক, নিহত ৩
ভিড়ের মধ্যে ঢুকে গেল চলন্ত ট্রাক, নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবেশ রক্ষায় প্লাস্টিক বর্জ্যকে সম্পদে রূপান্তর করতে হবে: চসিক মেয়র
পরিবেশ রক্ষায় প্লাস্টিক বর্জ্যকে সম্পদে রূপান্তর করতে হবে: চসিক মেয়র

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাইতিতে গ্যাং হামলায় নিহত অর্ধশতাধিক
হাইতিতে গ্যাং হামলায় নিহত অর্ধশতাধিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি
ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন