শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:১৩, সোমবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০২১ আপডেট:

প্রতিটি বিজয় আসে আল্লাহর কাছ থেকে

এম এ মান্নান
অনলাইন ভার্সন
প্রতিটি বিজয় আসে আল্লাহর কাছ থেকে

মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ের মাস ডিসেম্বর। মহান আল্লাহ পাকিস্তানি হানাদারদের বিরুদ্ধে মজলুম বাঙালিদের  বিজয় নিশ্চিত করেছিলেন বলেই বাংলাদেশ স্বাধীন-সার্বভৌম দেশ হিসেবে আজ বিশ্ব মানচিত্রে সগৌরবে নিজের অস্তিত্ব ঘোষণা করছে। ইসলামী বিশ্বাস অনুযায়ী বিজয় নির্ধারণ করেন আল্লাহ। আল্লাহ সব সময় ন্যায়ের পক্ষে। মুক্তিযুদ্ধে ন্যায়ের জয় হয়েছিল। অন্যায়কারী শক্তি পরাজিত হয়েছিল। 

পবিত্র কোরআনে রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের মক্কা বিজয় সম্পর্কে ইরশাদ করা হয়েছে, ‘নিশ্চয়ই আমি তোমাকে সুস্পষ্ট বিজয় দান করেছি।’ ৪৮:১ রসুল সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম মুশরেকদের সঙ্গে হুদায়বিয়ার চুক্তিতে আবদ্ধ হন। এ চুক্তি সম্পর্কে মুসলমানদের মধ্যে দ্বিধাদ্বন্দ্ব সংশয় দেখা দেয়। যে সংশয় কাটাতেই আল্লাহ রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বিজয়ের সুসংবাদ দেন।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষিত হয়েছিল ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ। ২৫ মার্চ রাতে পাকিস্তানি হানাদাররা নিরস্ত্র বাঙালিদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ার পর বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। বাংলাদেশের মানুষ দীর্ঘ নয় মাসের মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে আল্লাহর এ নিয়ামতকে অর্জন করেছে। মুক্তিযুদ্ধে সামান্য কিছু রাজাকার আলবদর আলশামস ছাড়া দেশের সিংহভাগ মানুষ ছিল স্বাধীনতার প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ। 

কিছু মোনাফেক বাদে বাংলাদেশের আলেমসমাজও ছিল মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে। তাদের অনেকে অংশ নিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধে। কোনো কোনো ওলামায়ে কিরাম বয়ান-বক্তৃতার মাধ্যমে জনসাধারণকে মহান মুক্তিযুদ্ধে উদ্বুদ্ধ করেছেন। আবার কেউ কেউ নিজের জীবন বাজি রেখে পাকিস্তানি হানাদারদের বিরুদ্ধে অস্ত্র হাতে লড়াই করেছেন। আলেমসমাজের মধ্যে যারা সর্বপ্রথম পাকিস্তানি শাসকদের জুলুম-অত্যাচারের বিরুদ্ধে সাহসী ভূমিকা রেখেছেন তার মধ্যে এক উজ্জ্বল নক্ষত্র মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী (রহ.)। 

মহান মুক্তিযুদ্ধে বলিষ্ঠ ভূমিকা পালনকারী ও স্বাধীনতা সংগ্রামের অন্যতম সংগঠক ছিলেন আলেমসমাজেরই আরেক উজ্জ্বল নক্ষত্র মাওলানা আবদুর রশিদ তর্কবাগীশ (রহ.)। এদের প্রথমজন ছিলেন মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী দল আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাকালীন সভাপতি। দ্বিতীয় জন একই দলের দ্বিতীয় সভাপতি। আল্লাহ প্রতিটি মানুষকে শৃঙ্খলা মুক্তভাবে সৃষ্টি করেছেন। মানুষের এই স্বাধীনতা আল্লাহর নেয়ামত। 

আরবি ভাষার একটি প্রবচন হব্বুল ওয়াতান মিনাল ইমান। যার অর্থ- দেশপ্রেম ইমানের অঙ্গ। জন্মভূমি মক্কার প্রতি রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের অপরিসীম ভালোবাসার কথা আমাদের জানা। প্রতিপক্ষ মুশরিকদের হিংস্রতায় রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মক্কা ছেড়ে মদিনায় চলে যেতে বাধ্য হন। তিনি যখন পবিত্র মদিনার উদ্দেশে যাচ্ছিলেন তখন পেছন ফিরে প্রিয় মাতৃভূমির দিকে তাকাচ্ছিলেন। তিনি বলেছিলেন, ‘হে মক্কা প্রিয় জন্মভূমি আমার! যদি তোমার অধিবাসীরা আমাকে বাধ্য না করত আমি কোনো দিন তোমাকে ছেড়ে যেতাম না।’ 

আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী এবং তাদের এদেশীয় ভাড়াটিয়া গোলামদের অত্যাচারে এক কোটি মানুষ দেশত্যাগে বাধ্য হয়। মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ের পর তারা শত্রুমুক্ত স্বাধীন দেশে ফিরে আসেন। মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ মানুষ প্রাণ দিয়েছেন হানাদার ও তাদের সহযোগীদের হাতে। আড়াই থেকে তিন লাখ মা বোন সম্ভ্রম হারিয়েছেন। গণহত্যা ও নারীর সম্ভ্রম নষ্টের অপরাধে যারা জড়িত আল্লাহ তাদের জন্য লজ্জাজনক পরাজয় এনে দেন। প্রায় এক লাখ পাকিস্তানি সৈন্য আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হয়। 

আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের মূলধন ছিল দেশপ্রেম। রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজে স্বদেশকে ভালোবেসে আমাদের জন্য দেশপ্রেমের আদর্শ রেখে গেছেন। রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর স্বদেশ মক্কাকে ভালোবাসতেন, মক্কার জনগণকে ভালোবাসতেন। তাদের আল্লাহর পথে আনার জন্য তিনি অপরিসীম অত্যাচার সহ্য করেছেন। তারপরও কখনো স্বদেশবাসীর অকল্যাণ কামনা করেননি। তায়েফে নির্যাতিত হওয়ার পরও কোনো বদ দোয়া করেননি। রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মক্কা থেকে হিজরতের পর মদিনাকেও খুব ভালোবাসতেন। 

কোনো সফর থেকে প্রত্যাবর্তনকালে মদিনার সীমান্তে উহুদ পাহাড় চোখে পড়লে নবীজির চেহারায় আনন্দের আভা ফুটে উঠত এবং তিনি বলতেন, ‘এই উহুদ পাহাড় আমাদের ভালোবাসে, আমরাও উহুদ পাহাড়কে ভালোবাসি।’ বুখারি, মুসলিম। তাফসিরে কুরতুবিতে বর্ণনা করা হয়েছে- যখন রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজের জন্মভূমি মক্কা ত্যাগ করে মদিনায় হিজরত করছিলেন, তখন তাঁর চোখ সজল হয়ে উঠেছিল। দেশের জন্য, জন্মভূমির জন্য তাঁর মায়া ও ভালোবাসা ছিল অকৃত্রিম। পরে আল্লাহ রব্বুল আলামিন তাঁর প্রিয় হাবিবের মাধ্যমে মক্কাকে মুশরিকদের হাত থেকে মুক্তি দিয়ে, স্বাধীনতা দিয়ে ধন্য করেছেন। 

হিজরতের পর মদিনায় হজরত আবুবকর ও বিলাল (রা.) জ্বরে আক্রান্ত হয়েছিলেন। অসুস্থ অবস্থায় তাঁদের মনে প্রিয় স্বদেশ মক্কার স্মৃতিচিহ্ন জেগে উঠেছিল। তাঁরা জন্মভূমি মক্কার কথা স্মরণ করে আবেগে আপ্লুত হয়ে কবিতা আবৃত্তি করতে লাগলেন। রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাহাবিদের মনের এ দুরবস্থা দেখে প্রাণভরে দোয়া করলেন, ‘হে আল্লাহ! আমরা মক্কাকে যেমন ভালোবাসি, তেমনি তার চেয়েও বেশি মদিনার ভালোবাসা আমাদের অন্তরে দান করুন।’ বুখারি। 

মহান মুক্তিযুদ্ধে ওলামায়ে কিরাম, পীর-মাশায়েখদের অবদান ও আত্মত্যাগকে অস্বীকার করার কোনো সুযোগ নেই। আলেমসমাজের সঙ্গে রাজাকার-আলবদর বা মতলববাজ ধর্মব্যবসায়ী রাজনীতিকদের এক করে দেখাও ইতিহাস বিকৃতির শামিল। আল্লাহ সবাইকে সুমতি দান করুন। আমাদের স্বাধীনতা এসেছে রক্তের বিনিময়ে। এ স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বকে আল্লাহ হেফাজত করুন। আমাদের দেশকে আরও এগিয়ে নিন।

লেখক : ইসলামবিষয়ক গবেষক।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
তাওবায় আত্মার নবজন্ম হয়
তাওবায় আত্মার নবজন্ম হয়
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৪ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৪ নভেম্বর ২০২৫
ইসলামের শুভেচ্ছারীতি ও পদ্ধতি
ইসলামের শুভেচ্ছারীতি ও পদ্ধতি
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩ নভেম্বর ২০২৫
সাহাবিদের জন্য নবীজি (সা.)-এর দোয়া
সাহাবিদের জন্য নবীজি (সা.)-এর দোয়া
কোরআনের আলোকে ইস্তিগফারের ১০ ফজিলত
কোরআনের আলোকে ইস্তিগফারের ১০ ফজিলত
ক্রীতদাস থেকে দিল্লির বাদশাহ
ক্রীতদাস থেকে দিল্লির বাদশাহ
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
মদিনা সনদের পূর্ণ বিবরণ
মদিনা সনদের পূর্ণ বিবরণ
সর্বশেষ খবর
মানবাধিকার রাষ্ট্রীয় স্বৈরাচার থেকে সুরক্ষা দেয়: কাদের গনি চৌধুরী
মানবাধিকার রাষ্ট্রীয় স্বৈরাচার থেকে সুরক্ষা দেয়: কাদের গনি চৌধুরী

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

টঙ্গী পাইলট স্কুল অ্যান্ড গার্লস কলেজের শিক্ষককে কারণ দর্শানো নোটিশ
টঙ্গী পাইলট স্কুল অ্যান্ড গার্লস কলেজের শিক্ষককে কারণ দর্শানো নোটিশ

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডিসেম্বরে খুলছে গোমা সেতু
ডিসেম্বরে খুলছে গোমা সেতু

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো ঐতিহ্যবাহী রাস উৎসব
পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো ঐতিহ্যবাহী রাস উৎসব

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল
ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘‌‌নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র খড়কুটোর মত ভেসে যাবে’
‘‌‌নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র খড়কুটোর মত ভেসে যাবে’

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণ না করলে লাগাতার আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণ না করলে লাগাতার আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে ব্যবসায়ী ও গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
বাগেরহাটে ব্যবসায়ী ও গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

নিউজিল্যান্ডে জয় দিয়ে সিরিজ শুরু করল ক্যারিবীয়রা
নিউজিল্যান্ডে জয় দিয়ে সিরিজ শুরু করল ক্যারিবীয়রা

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৯৯৯ নম্বর ক্লোন করে প্রতারণার অভিযোগ, সতর্ক থাকার আহ্বান পুলিশের
৯৯৯ নম্বর ক্লোন করে প্রতারণার অভিযোগ, সতর্ক থাকার আহ্বান পুলিশের

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পুজো করলেই পুরোহিতকে লাখ টাকা’, স্ত্রীর মন্তব্যে ক্ষমা চাইলেন গোবিন্দা
‘পুজো করলেই পুরোহিতকে লাখ টাকা’, স্ত্রীর মন্তব্যে ক্ষমা চাইলেন গোবিন্দা

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

পদ হারালেন এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতা
পদ হারালেন এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতা

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

পশ্চিম তীরে এক মাসেই ২৩৫০টি ইসরায়েলি হামলা: রিপোর্ট
পশ্চিম তীরে এক মাসেই ২৩৫০টি ইসরায়েলি হামলা: রিপোর্ট

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের কাছে তৃতীয় ওয়ানডেতে হারল যুবারা
আফগানিস্তানের কাছে তৃতীয় ওয়ানডেতে হারল যুবারা

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির প্রতিনিধি দলের সঙ্গে নেদারল্যান্ডসের রাষ্ট্রদূত বোরিসের সাক্ষাৎ
বিএনপির প্রতিনিধি দলের সঙ্গে নেদারল্যান্ডসের রাষ্ট্রদূত বোরিসের সাক্ষাৎ

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাবনার ভাঙ্গুড়ায় সার সংকটে বিপাকে কৃষক, রাস্তায় বিক্ষোভ
পাবনার ভাঙ্গুড়ায় সার সংকটে বিপাকে কৃষক, রাস্তায় বিক্ষোভ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঠোঁটের যত্নে ঘরেই লিপজেল তৈরি করবেন যেভাবে
ঠোঁটের যত্নে ঘরেই লিপজেল তৈরি করবেন যেভাবে

৫১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

সিআরআইয়ের মাধ্যমে অর্থ আত্মসাৎ : জয়-পুতুলসহ আটজনের বিরুদ্ধে মামলা করবে দুদক
সিআরআইয়ের মাধ্যমে অর্থ আত্মসাৎ : জয়-পুতুলসহ আটজনের বিরুদ্ধে মামলা করবে দুদক

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আত্মহত্যায় প্ররোচনা: ফ্রান্সে টিকটকের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু
আত্মহত্যায় প্ররোচনা: ফ্রান্সে টিকটকের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু

৫৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যশোরে সড়ক দুর্ঘটনায় স্বামী-স্ত্রী নিহত
যশোরে সড়ক দুর্ঘটনায় স্বামী-স্ত্রী নিহত

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিগগিরই পারমাণবিক পরীক্ষা চালাতে পারে উত্তর কোরিয়া, দাবি রিপোর্টে
শিগগিরই পারমাণবিক পরীক্ষা চালাতে পারে উত্তর কোরিয়া, দাবি রিপোর্টে

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী ওয়াদুদ ভূঁইয়ার পক্ষে লিফলেট বিতরণ
খাগড়াছড়িতে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী ওয়াদুদ ভূঁইয়ার পক্ষে লিফলেট বিতরণ

৫৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে যুবলীগ সভাপতিকে মারপিট করে পুলিশের দিল জনতা
ঝিনাইদহে যুবলীগ সভাপতিকে মারপিট করে পুলিশের দিল জনতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবিতে সাংবাদিক মারধরের ঘটনায় ৩ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
ইবিতে সাংবাদিক মারধরের ঘটনায় ৩ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কৃষি গবেষণার মূল লক্ষ্য হোক কৃষকের কল্যাণ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
কৃষি গবেষণার মূল লক্ষ্য হোক কৃষকের কল্যাণ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোট চেয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দেবে জামায়াত
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোট চেয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দেবে জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের বোলারদের উন্নতি
র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের বোলারদের উন্নতি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী
চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল
২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল

দেশগ্রাম

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস
পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি
সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি

খবর

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা