শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২৪, বৃহস্পতিবার, ০২ মে, ২০২৪

প্রতিদিন বহুবার ইসতিগফার করা দরকার

আল্লামা মাহ্‌মূদুল হাসান
অনলাইন ভার্সন
প্রতিদিন বহুবার ইসতিগফার করা দরকার

মানুষের সবচেয়ে বড় শত্রু শয়তান। সে তার অপকর্ম থেকে কখনো অবসর নেয় না। যে বান্দা আত্মিক শক্তিতে যত প্রবল তার জন্য তত প্রবল বুদ্ধিসম্পন্ন শয়তান সদস্য নিয়োগ করা হয়। আল্লাহ শয়তানের সব কার্যক্রম আমাদের জানিয়ে দিয়ে তার খপ্পর থেকে বেঁচে থাকার পদ্ধতিও বাতলে দিয়েছেন। তথাপি বারবার আমরা তার খপ্পরে পড়ে যাই, তার প্ররোচনার জালে আটকা পড়ি অর্থাৎ আল্লাহর নাফরমানি করি। তার পরও মেহেরবান আল্লাহ আমাদের পর করে দেন না। 

বান্দা গুনাহ করার পরও কীভাবে আল্লাহর আপন থাকতে পারবে তার তরিকা তিনি শিখিয়েছেন এভাবে, তোমরা নিজেদের গুনাহর জন্য আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাও। অন্য আয়াতে ইরশাদ হয়েছে, তোমরা আল্লাহর রহমত থেকে (কখনো) নিরাশ হয়ো না; (কারণ) নিশ্চয়ই আল্লাহ (তোমরা ক্ষমা প্রার্থনা করলে তোমাদের) সব ধরনের গুনাহ ক্ষমা করে দেন। ইসতিগফার শব্দের অর্থ ক্ষমা প্রার্থনা। 

দুনিয়ায় সন্তান যত বড় অপরাধই করুক, মা-বাবার কাছে যদি আকুতি-মিনতি করে ক্ষমা চায় তাহলে তারা কি ক্ষমা না করে পারে? পারে না। কারণ সন্তানের প্রতি মা-বাবার যে মায়া, বান্দার প্রতি আল্লাহর মায়া তার চেয়ে অনেক বেশি। যা হোক, গুনাহ করার পরও আমরা আল্লাহর আপনত্ব ধরে রাখব, ইসতিগফারের মাধ্যমে। যত বেশি ইসতিগফার করব তত বেশি আপন হব। জানা-অজানা, ইচ্ছায়-অনিচ্ছায়, ছোট-বড় কত গুনাহ যে আমরা করি তার কোনো হিসাব নেই। অতএব প্রতিদিন বহুবার ইসতিগফার করা দরকার। এমনকি হাঁটতে-চলতে সব সময় পড়তে পারি। অন্তত ন্যূনতম এতটুকু পড়তে তো কোনো কষ্ট হয় না। 

মনে রাখতে হবে, আমার প্রতিটি কাজকর্মের হিসাবের জন্য হাশরের ময়দানে আল্লাহর আদালতে আমাকে দাঁড়াতে হবে। দুনিয়ার আদালতে যে বিচার হয়, সেখানে কী বিষয়ের আলোচনা হয়? দোষী সাব্যস্ত হোক বা না হোক পত্রপত্রিকায় প্রথমে আসে গ্রেফতারের কথা। এরপর আদালতে হাজির হতে হয়, উকিলরা জেরা করেন। মানুষ তা শোনে। শরিয়তে এটা নিষেধ নয়। কেননা কোনো মজলুম তার ন্যায্য হক আদায়ের জন্য সর্বশেষ চেষ্টা করবে আদালতের মাধ্যমে। 

শরিয়ত বলে, অন্যের গিবত তথা দোষচর্চা কোরো না, তাহলে তোমার দোষচর্চা করা হবে। তবে নিজের হক আদায়ের জন্য অন্যের দোষ বলা যায়; যদি বিশ্বাস হয় যে তৃতীয় ব্যক্তির কাছে বললে সে আমার হক আদায় করে দিতে পারবে এবং জালিমকে জুলুম করা থেকে ঠেকাবে। তৃতীয় ব্যক্তি সমাজের যে কেউ হতে পারে। তবে এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে সেরা জায়গা হলো আদালত। যদি কারও নাম নিয়ে তার দোষের কথা বিচারকের কাছে বলে তাহলে একে আদৌ গিবত বলা হবে না। তবে মিথ্যা বলতে পারবে না। নিজে মিথ্যা বলবে না, উকিলকেও মিথ্যা বলাবে না। 

কারণ হাদিসে আছে, তোমার মিথ্যা ওকালতি তোমাকে ধ্বংসের মধ্যে নিয়ে যাবে দুনিয়ায় ও আখিরাতে। হাদিসের মধ্যে আছে, তুমি তোমার সঙ্গী, বন্ধুবান্ধব ও মুসলমানদের প্রতি নম্র-ভদ্র ও ন্যায়পরায়ণ হও, এমনকি মজলুম ও জালিমের সাহায্যে এগিয়ে এসো। এক সাহাবি জিজ্ঞেস করলেন, ইয়া রসুলুল্লাহ! মাজলুমকে সাহায্য করার বিষয়টা তো সহজে বোধগম্য কিন্তু জালিমকে কীভাবে সাহায্য করব? হুজুর (সা.) বললেন, জালিমকে সাহায্য করার অর্থ হলো তাকে জুলুম করা থেকে বিরত রাখা। মানুষ অভাবগ্রস্ত, বিপদগ্রস্ত ব্যক্তির সাহায্য করার বিষয়টি বোঝে, কিন্তু লুটেরা, সন্ত্রাসী, অত্যাচারীকে সাহায্য করাটা বোঝে না। 

এজন্যই হজরত আলী (রা.) বলেছেন, মানুষের মস্তিষ্কপ্রসূত যুক্তি অনুপাতে যদি শরিয়তের বিধান সাজানো হতো তাহলে মোজা মাসেহ করার নিয়ম পায়ের নিচ দিয়ে হতো ওপর দিয়ে নয়। কেননা যুক্তি তো হলো ময়লা লাগে পায়ের নিচে, তাই মাসেহ করলে পায়ের নিচে কিংবা ওপর-নিচে সবখানে করা হবে। অথচ নবী (সা.) বলেছেন, তোমরা মোজার শুধু ওপরে মাসেহ কর, নিচে নয়। যুক্তি যতই বলুক পায়ের নিচ দিয়ে মোজা মাসেহ করতে, করা যাবে না।

কারণ নবী (সা.) ওপর দিয়ে মাসেহ করতে বলেছেন। এটা ময়লা দূর করার জন্য করা হচ্ছে না। বরং শরিয়তের একটি নির্দেশ পালনের জন্য করা হচ্ছে। এ নির্দেশ পালনে এ ফায়দা হবে, মোজা খুলে পূর্ণ পা ধুলে যে সওয়াব পাওয়া যেত এখানেও তা পাওয়া যাবে। তাই উদ্দেশ্য ঠিক করে নিতে হবে যে মোজার ওপর মাসেহ করছি শরিয়তের হুকুম পালনের জন্য, ময়লা দূর করার জন্য নয়। এজন্যই তো নামাজ চার রাকাত, তিন রাকাত, দুই রাকাত পড়া হয়। রহস্য কী? 

অনেকে বিভিন্ন উত্তর দেয়। কিন্তু মূল রহস্য হলো শরিয়তের নির্দেশ। তাই যুক্তিতে বুঝে আসুক বা না আসুক বান্দার দায়িত্ব মনিবের হুকুম পালন করা। জালিমকে সাহায্য করার অর্থ কী? মজলুমকে সাহায্য করা সবাই বোঝে কিন্তু জালিমকে সাহায্য করার বিষয় অনেকে বোঝে না। 

সাহাবির প্রশ্নের উত্তরে নবী করিম (সা.) বলেছেন, জালিমকে সাহায্য করা হলো তাকে জুলুম থেকে বিরত রাখা; যেভাবেই হোক। কারণ জুলুমের কারণে দুনিয়ায় শাস্তি পাবে আখিরাতেও শাস্তি পাবে। এভাবে সে দুনিয়া ও আখিরাত উভয় জগতে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তবে হয়তো দুনিয়ায় শরিয়তসম্মত শাস্তি পাওয়ার কারণে আখিরাতের শাস্তিটা আল্লাহ মেহেরবানি করে কমিয়ে দিতে পারেন বা ক্ষমা করে দিতে পারেন।

লেখক : আমির, আল হাইআতুল উলয়া ও বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
লোক-দেখানো ইবাদত মূল্যহীন
লোক-দেখানো ইবাদত মূল্যহীন
যারা সৎপথে জীবিকা নির্বাহ করে তারা খোদার প্রিয় বন্ধু
যারা সৎপথে জীবিকা নির্বাহ করে তারা খোদার প্রিয় বন্ধু
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
সৌদি আরবে পৌঁছেছে বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
সৌদি আরবে পৌঁছেছে বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
সর্বশেষ খবর
লোক-দেখানো ইবাদত মূল্যহীন
লোক-দেখানো ইবাদত মূল্যহীন

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

বাণিজ্যযুদ্ধ, মার্কিনবাজারে চরম অস্থিরতার ক্ষণগণনা শুরু
বাণিজ্যযুদ্ধ, মার্কিনবাজারে চরম অস্থিরতার ক্ষণগণনা শুরু

৮ মিনিট আগে | বাণিজ্য

তাসকিনকে নিয়ে সুখবর পেল বাংলাদেশ
তাসকিনকে নিয়ে সুখবর পেল বাংলাদেশ

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ: মার্চের তুলনায় এপ্রিলে আক্রান্ত-মৃত্যু দ্বিগুণ
বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ: মার্চের তুলনায় এপ্রিলে আক্রান্ত-মৃত্যু দ্বিগুণ

২৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

‘চাকরির সুযোগ তৈরিতে বেসরকারি খাতের বিকল্প নেই’
‘চাকরির সুযোগ তৈরিতে বেসরকারি খাতের বিকল্প নেই’

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পরিচ্ছন্নতা ও দখলমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিতে উত্তরা ঘুরে দেখলেন রাজউক চেয়ারম্যান
পরিচ্ছন্নতা ও দখলমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিতে উত্তরা ঘুরে দেখলেন রাজউক চেয়ারম্যান

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুক্তিযোদ্ধা হেলেন করিমের ৮ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
মুক্তিযোদ্ধা হেলেন করিমের ৮ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

আমেরিকার ব্যবহারের জন্য আইফোন তৈরি হবে ভারতে!
আমেরিকার ব্যবহারের জন্য আইফোন তৈরি হবে ভারতে!

৪৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পীরগঞ্জ বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শ্রমিকদের মাঝে মাটিকাটার উপকরণ বিতরণ
পীরগঞ্জ বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শ্রমিকদের মাঝে মাটিকাটার উপকরণ বিতরণ

৫৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নতুন রূপে মেটা এআই, যে সুবিধা পাওয়া যাবে
নতুন রূপে মেটা এআই, যে সুবিধা পাওয়া যাবে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নতুন করে আলোচনার ইঙ্গিত আমেরিকা-চীনের
নতুন করে আলোচনার ইঙ্গিত আমেরিকা-চীনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল
রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লিতে প্রবল বৃষ্টিপাত, নিহত ৪
দিল্লিতে প্রবল বৃষ্টিপাত, নিহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন প্রেমের ‘আনুষ্ঠানিক’ ঘোষণা দিলেন শিখর ধাওয়ান
নতুন প্রেমের ‘আনুষ্ঠানিক’ ঘোষণা দিলেন শিখর ধাওয়ান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে নিষিদ্ধ সংগঠনের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার
নড়াইলে নিষিদ্ধ সংগঠনের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবার আগে পিএসএল থেকে বিদায় নিলো রিজওয়ানের মুলতান
সবার আগে পিএসএল থেকে বিদায় নিলো রিজওয়ানের মুলতান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতারের নতুন কোচ জুলেন লোপেতেগুই
কাতারের নতুন কোচ জুলেন লোপেতেগুই

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে
ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় পিকআপ চালক নিহত
মুন্সিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় পিকআপ চালক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৮ অঞ্চলে ঝড়ো হাওয়া ও বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
১৮ অঞ্চলে ঝড়ো হাওয়া ও বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেলের দুই আরোহী নিহত
গাইবান্ধায় ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেলের দুই আরোহী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিলবাওকে গুঁড়িয়ে ফাইনালে এক পা দিয়ে রাখল ম্যানইউ
বিলবাওকে গুঁড়িয়ে ফাইনালে এক পা দিয়ে রাখল ম্যানইউ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের পরীক্ষা; ৭২ হাজার ভর্তিচ্ছু
আজ গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের পরীক্ষা; ৭২ হাজার ভর্তিচ্ছু

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্লে-অফ দৌড়ে ছিটকে গেল রাজস্থান
প্লে-অফ দৌড়ে ছিটকে গেল রাজস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তরায় হোটেলে অভিযান চালিয়ে বেশ কয়েকজনকে আটক
উত্তরায় হোটেলে অভিযান চালিয়ে বেশ কয়েকজনকে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের তেল কিনলেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: ট্রাম্প
ইরানের তেল কিনলেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন
সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরো ৩১ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরো ৩১ ফিলিস্তিনি নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ
কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান
করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা
গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল
সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা
ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ
ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক
নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে
পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ
যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান
পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি
“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি
গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি
টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ
৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা
আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান
বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার
পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন
বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন
নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ নারী বিশ্বকাপের সময়সূচি ও ভেন্যুর নাম ঘোষণা
২০২৬ নারী বিশ্বকাপের সময়সূচি ও ভেন্যুর নাম ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক