শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৩৮, বৃহস্পতিবার, ০৪ জুলাই, ২০২৪

প্রতিকূল পরিবেশে ইবাদতে মগ্ন থাকার প্রতিদান

মুফতি ইবরাহিম সুলতান
অনলাইন ভার্সন
প্রতিকূল পরিবেশে ইবাদতে মগ্ন থাকার প্রতিদান

অনুকূল পরিবেশ বা পরিস্থিতি মানুষের কাজকর্ম ও মনমানসিকতায় বিরাট প্রভাব ফেলে। সমসাময়িক ও কাছের মানুষজন যদি দ্বিনের ব্যাপারে সচেতন থাকে এবং আল্লাহর বিধান মেনে চলে তাহলে নিজেরও দ্বিনের ওপর অটল থাকা সহজ হয়। আবার এই মানুষগুলোই যদি উদাসীন হয় এবং আল্লাহর নিষেধাজ্ঞার তোয়াক্কা না করে, তখন দ্বিন মেনে চলা কঠিন হয়ে যায়। কেননা এ অবস্থায় দ্বিনের ব্যাপারে অনুসরণীয় সচেতন ব্যক্তিদের সংখ্যা কমে যায়।

এ জন্যই এমন প্রতিকূল পরিবেশে ও দুর্যোগপূর্ণ সময়ের ইবাদত সম্পর্কে মহা প্রতিদানের কথা ঘোষণা করা হয়েছে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘ব্যাপক গণহত্যার প্রাক্কালে ইবাদত করা আমার কাছে  হিজরত করে আসার সমতুল্য।’
(মুসলিম, হাদিস : ৭২৯০)

ইমাম তাবরানি (রহ.) ভিন্ন শব্দে বর্ণনা করেন, ‘ফিতনার সময়ে ইবাদত করা আমার কাছে  হিজরত করে আসার সমতুল্য।’
(আল-মুজামুল কাবির, হাদিস : ৪৯২)

মূলত এই হাদিসের মাধ্যমে নবী করিম (সা.) আমাদের জানিয়েছেন, প্রতিকূল পরিস্থিতি যথা—গণহত্যা, ফিতনা ও অলসতার সময়ের ইবাদত হিজরতের সওয়াব সমতুল্য।

কারণ হিজরত হলো আনুগত্যের সর্বোচ্চ স্তরের অন্তর্ভুক্ত। আর এই পাপাচারের সয়লাবের মধ্যে স্রোতের বিপরীতে চলে নিজের দ্বিন ও ঈমানকে রক্ষা করাও আত্মসমর্পণ ও দৃঢ় আনুগত্যের বড় প্রমাণ। এ জন্য ফিতনার সময়ের আমলকে হিজরতের ন্যায় মহান ইবাদতের সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে।

উপরোক্ত হাদিসে প্রতিকূল পরিস্থিতিতে ইবাদতে মগ্ন থাকাকে হিজরতের সঙ্গে তুলনা করা প্রসঙ্গে হাদিসের ইমামরা বিভিন্নভাবে এর বিশ্লেষণ করেছেন।

নিম্নে উল্লেখযোগ্য কয়েকজন ইমামের ব্যাখ্যা তুলে ধরা হলো—
১. এই হাদিসের ব্যাখ্যায় ইমাম মুনাবি (রহ.) বলেন, ‘ফিতনা ও বিশৃঙ্খলার যুগের ইবাদত অধিকতর সওয়াবের তুলনায় নবীজির নিকট হিজরত করার মতো। অথবা বলা যেতে পারে, ইসলামের শুরু যুগে সামর্থ্যহীনতার কারণে মুহাজিরদের সংখ্যা ছিল খুবই অল্প। তেমনিভাবে ফিতনার সময় ইবাদতকারীদের সংখ্যাও হবে অল্প।’ (ফয়জুল কাদির, বর্ণনা : ৫৬৬২)

২. ইমাম ইবনুল আরাবি (রহ.) বলেন, ‘এ হাদিসে হিজরতের সঙ্গে তুলনা দেওয়ার কারণ হলো ইসলামের শুরু যুগের মুহাজিররা দারুল কুফর ও তার অধিবাসীদের ত্যাগ করে দারুল ঈমান ও তার অধিবাসীদের নিকট হিজরত করতেন। তেমনিভাবে ফিতনার যুগে মানুষ ওই ফিতনা সৃষ্টিকারী সম্প্রদায় ও সময়কে নিজ অবস্থায় ছেড়ে দ্বিন রক্ষার্থে ইবাদতের আশ্রয়ে পলায়ন করবে। এভাবে এটাও হিজরতের অন্তর্ভুক্ত হবে।’ (ফয়জুল কাদির, বর্ণনা : ৫৬৬২)

৩. ইমাম নববি (রহ.) বলেন, ‘ফিতনার সময়ে সমস্ত মানুষ ইবাদত থেকে উদাসীন ও অনাগ্রহী থাকে। কেবলমাত্র মুষ্টিমেয় কিছু লোক দ্বিনের ওপর অটল থাকে। তাই তাদের এই ইবাদত হিজরতের সমতুল্য।’ (শরহুন নববি, বর্ণনা : ২৯৪৮)

৪. হাফেজ ইবনে রজব হাম্বলি (রহ.) বলেন, ‘ফিতনার যুগে সাধারণত মানুষ নিজের কুপ্রবৃত্তির অনুসারী হয়ে থাকে। দ্বিনের প্রতি উদাসীন থাকে। তাদের অবস্থা তখন জাহেলি যুগের মানুষের মতো হয়ে যায়। বেশির ভাগ মানুষ তো পথভ্রষ্ট হয়ে যায়। তবে কিছু লোক দ্বিনের ওপর অবিচল থাকে, নিজ প্রভুর ইবাদত করে, তাঁর সন্তুষ্টি তালাশ করে এবং অসন্তোষের কাজ থেকে বেঁচে থাকার চেষ্টা করে। মূলত তাদের অবস্থার তুলনা এ হাদিসে। অর্থাৎ জাহেলি যুগের কাফিরদের মধ্যে থেকে কেউ আল্লাহর নবী (সা.)-এর সব আদেশ-নিষেধ মানার প্রতিজ্ঞা করে তাঁর নিকট হিজরত করে এসেছে, ঠিক ফিতনার যুগে ইবাদতকারী ব্যক্তির অবস্থাও এই ঈমানদারের মতো।’ (লাতাইফুল মাআরিফ :  ১/১৩২)

৫. ইমাম ইবনুল জাওজি (রহ.) বলেন, ‘যখন ফিতনা ছড়িয়ে পড়ে তখন মানুষের মনেও গাফিলতি ছেয়ে যায়। এ অবস্থায়ও যদি কেউ ইবাদতের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে পারে তাহলে এটা আল্লাহর সঙ্গে বান্দার মজবুত বন্ধনের প্রমাণ বহন করে। তাই এর প্রতিদান এত বেশি।’ (কাশফুল মুশকিল : ২/৪২)

তাই অনুকূল পরিবেশের ন্যায় প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও আল্লাহর প্রিয় ইবাদতের প্রতি মনোযোগী হওয়া একজন মুমিনের জন্য একান্ত কর্তব্য। কারণ আল্লাহ তাআলার মানুষকে সৃষ্টি করার প্রধান উপলক্ষ হলো তাঁর ইবাদত করা। এ মর্মে তিনি বলেন, ‘আমার ইবাদত করার জন্যই আমি মানব ও জিন জাতি সৃষ্টি করেছি।’ (সুরা : জারিয়াত, আয়াত : ৫৬)

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
কোরআনের দৃষ্টিতে কিয়ামত দিবস
কোরআনের দৃষ্টিতে কিয়ামত দিবস
খাদ্যসংকট নিরসনে ইসলামের নির্দেশনা
খাদ্যসংকট নিরসনে ইসলামের নির্দেশনা
৮ কোটি ২০ লাখ টাকা ফেরত পেয়েছেন হজযাত্রীরা
৮ কোটি ২০ লাখ টাকা ফেরত পেয়েছেন হজযাত্রীরা
ওমরাহ ও হজযাত্রীদের জন্য সুখবর
ওমরাহ ও হজযাত্রীদের জন্য সুখবর
তানজানিয়ায় ইসলাম ও মুসলমান
তানজানিয়ায় ইসলাম ও মুসলমান
মুসলিম সভ্যতায় মসজিদভিত্তিক পাঠাগার
মুসলিম সভ্যতায় মসজিদভিত্তিক পাঠাগার
সহকর্মী ও সহযোদ্ধাদের কৃতিত্ব স্বীকারের গুরুত্ব
সহকর্মী ও সহযোদ্ধাদের কৃতিত্ব স্বীকারের গুরুত্ব
১০ দিনে প্রাথমিক নিবন্ধন করলেন ২৫ হজযাত্রী
১০ দিনে প্রাথমিক নিবন্ধন করলেন ২৫ হজযাত্রী
ভাষাবিদ ড. আব্দুস সাত্তার সিদ্দিকীর জীবন ও কর্ম
ভাষাবিদ ড. আব্দুস সাত্তার সিদ্দিকীর জীবন ও কর্ম
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
সর্বশেষ খবর
রোমে আটকা বিমানের ড্রিমলাইনার, ২৬২ যাত্রী হোটেলে
রোমে আটকা বিমানের ড্রিমলাইনার, ২৬২ যাত্রী হোটেলে

১ সেকেন্ড আগে | এভিয়েশন

ইংল্যান্ড দলে ফেরা নিয়ে সংশয়ে বেয়ারস্টো
ইংল্যান্ড দলে ফেরা নিয়ে সংশয়ে বেয়ারস্টো

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ৮৪তম প্রয়াণ দিবস পালিত
কানাডায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ৮৪তম প্রয়াণ দিবস পালিত

৭ মিনিট আগে | পরবাস

ভার্চুয়াল শুনানির জন্য প্রস্তুত সিএমএম আদালত
ভার্চুয়াল শুনানির জন্য প্রস্তুত সিএমএম আদালত

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের সেরা ছবি এখন মালয়ালম ইন্ডাস্ট্রিরই: জন আব্রাহাম
ভারতের সেরা ছবি এখন মালয়ালম ইন্ডাস্ট্রিরই: জন আব্রাহাম

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

সুদানে এক সপ্তাহে অপুষ্টিতে ৬৩ জনের মৃত্যু, অধিকাংশই নারী-শিশু
সুদানে এক সপ্তাহে অপুষ্টিতে ৬৩ জনের মৃত্যু, অধিকাংশই নারী-শিশু

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টরন্টো চলচ্চিত্র উৎসবে নির্বাচিত ‘আলী’
টরন্টো চলচ্চিত্র উৎসবে নির্বাচিত ‘আলী’

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

জনি হত্যা মামলার রায়ের বাকি অংশ আজ
জনি হত্যা মামলার রায়ের বাকি অংশ আজ

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

তুরস্কে ভূমিকম্পে ধসে পড়েছে ১৬টি ভবন, নিহত ১
তুরস্কে ভূমিকম্পে ধসে পড়েছে ১৬টি ভবন, নিহত ১

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অভিনয় করতে চাইছেন না দীপিকা!
আর অভিনয় করতে চাইছেন না দীপিকা!

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

৬ বছর পর পাকিস্তানের বিপক্ষে জয় পেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
৬ বছর পর পাকিস্তানের বিপক্ষে জয় পেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর ছয় থানার বিভিন্ন স্থানে পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ৪৬
রাজধানীর ছয় থানার বিভিন্ন স্থানে পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ৪৬

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আগস্টের ৯ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ৬৭ কোটি ডলার
আগস্টের ৯ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ৬৭ কোটি ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভোলায় তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
ভোলায় তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিবিপ্রবিতে নবীন শিক্ষার্থীদের ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত
পিবিপ্রবিতে নবীন শিক্ষার্থীদের ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকাতি মামলায় যুবদল নেতাসহ ১০ জনের কারাদণ্ড
ডাকাতি মামলায় যুবদল নেতাসহ ১০ জনের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
রাজধানীতে বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৮ পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু
৮ পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসিবিহীন মায়ামি হারল বড় ব্যবধানে
মেসিবিহীন মায়ামি হারল বড় ব্যবধানে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে অস্ট্রেলিয়া
সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেসকোকে পেয়ে আমি সত্যিই অনেক খুশি: কোচ আমুরি
সেসকোকে পেয়ে আমি সত্যিই অনেক খুশি: কোচ আমুরি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোরআনের দৃষ্টিতে কিয়ামত দিবস
কোরআনের দৃষ্টিতে কিয়ামত দিবস

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফরাসি গোলরক্ষক শেভালিয়ারকে দলে ভেড়ালো পিএসজি
ফরাসি গোলরক্ষক শেভালিয়ারকে দলে ভেড়ালো পিএসজি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার মালয়েশিয়া সফরে গুরুত্ব পাবে অভিবাসন ও বিনিয়োগ
প্রধান উপদেষ্টার মালয়েশিয়া সফরে গুরুত্ব পাবে অভিবাসন ও বিনিয়োগ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় করতোয়া নদী থেকে কৃষকের ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় করতোয়া নদী থেকে কৃষকের ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইকুয়েডরে নাইটক্লাবে গুলি করে ৮ জনকে হত্যা
ইকুয়েডরে নাইটক্লাবে গুলি করে ৮ জনকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে গাজা দখলের ইসরায়েলের পরিকল্পনার কঠোর নিন্দা
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে গাজা দখলের ইসরায়েলের পরিকল্পনার কঠোর নিন্দা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালালে যাত্রী চলাচল নির্বিঘ্ন রাখতে ৫ নির্দেশনা
শাহজালালে যাত্রী চলাচল নির্বিঘ্ন রাখতে ৫ নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ প্রকাশের আগে তথ্য যাচাই অত্যন্ত জরুরি : খুবি উপ-উপাচার্য
সংবাদ প্রকাশের আগে তথ্য যাচাই অত্যন্ত জরুরি : খুবি উপ-উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কানাডায় চিটাগাং বিভাগের বনভোজন ও মেজবানী ফেস্ট সম্পন্ন
কানাডায় চিটাগাং বিভাগের বনভোজন ও মেজবানী ফেস্ট সম্পন্ন

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
সেই আনিসার পরীক্ষার বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত নিলো বোর্ড
সেই আনিসার পরীক্ষার বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত নিলো বোর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জিরো রিটার্ন’ দাখিল আইনত দণ্ডনীয়
‘জিরো রিটার্ন’ দাখিল আইনত দণ্ডনীয়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নাটক কম করো পিও’, তিশার উদ্দেশে বললেন শাওন
‘নাটক কম করো পিও’, তিশার উদ্দেশে বললেন শাওন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাফিক সার্জেন্টকে গালিগালাজ, সাময়িক বরখাস্ত সহকারী কর কমিশনার
ট্রাফিক সার্জেন্টকে গালিগালাজ, সাময়িক বরখাস্ত সহকারী কর কমিশনার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা বোর্ডে নতুন জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮৬ পরীক্ষার্থী, ফেল থেকে পাস ২৯৩
ঢাকা বোর্ডে নতুন জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮৬ পরীক্ষার্থী, ফেল থেকে পাস ২৯৩

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজারে আসছে ১০০ টাকার নতুন নোট
বাজারে আসছে ১০০ টাকার নতুন নোট

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইতিহাস গড়ে এশিয়ান কাপের মূল পর্বে বাংলাদেশের মেয়েরা
ইতিহাস গড়ে এশিয়ান কাপের মূল পর্বে বাংলাদেশের মেয়েরা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইনশাআল্লাহ অতি শিগগিরই আপনাদের সঙ্গে সরাসরি দেখা হবে: তারেক রহমান
ইনশাআল্লাহ অতি শিগগিরই আপনাদের সঙ্গে সরাসরি দেখা হবে: তারেক রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিউটনের দুই গতিসূত্র ‘ভুল’ দাবি আফসার আলীর
নিউটনের দুই গতিসূত্র ‘ভুল’ দাবি আফসার আলীর

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আল জাজিরার ৪ সাংবাদিককে হত্যা করে যা বলল ইসরায়েল
আল জাজিরার ৪ সাংবাদিককে হত্যা করে যা বলল ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিন্ধুতে ভারত বাঁধ নির্মাণ করলে মিসাইল মেরে ধসিয়ে দেবে পাকিস্তান: মুনির
সিন্ধুতে ভারত বাঁধ নির্মাণ করলে মিসাইল মেরে ধসিয়ে দেবে পাকিস্তান: মুনির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পক্ষে জাতীয় পার্টি : রুহুল আমিন হাওলাদার
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পক্ষে জাতীয় পার্টি : রুহুল আমিন হাওলাদার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহারের ঘোষণা
পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহারের ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকা ধার করে কিনেছিলেন শাহরুখ, আজ ‘মান্নাত’র দাম ২২ গুণ বেড়েছে
টাকা ধার করে কিনেছিলেন শাহরুখ, আজ ‘মান্নাত’র দাম ২২ গুণ বেড়েছে

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দ্রুত ‘ইলেকশন অ্যাপ’ চালুর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
দ্রুত ‘ইলেকশন অ্যাপ’ চালুর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা কিনছে সরকার
ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা কিনছে সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অন অ্যারাইভাল ভিসা’ নিয়ে সুখবর দিলো কুয়েত
‘অন অ্যারাইভাল ভিসা’ নিয়ে সুখবর দিলো কুয়েত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে দুর্ধর্ষ 'ধাক্কামারা' চক্রের দুই নারী সদস্য আটক
রাজধানীতে দুর্ধর্ষ 'ধাক্কামারা' চক্রের দুই নারী সদস্য আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্রান্সে পত্রিকার ‘সর্বশেষ’ হকার আলী আকবরকে সম্মাননা দিচ্ছেন ম্যাক্রোঁ
ফ্রান্সে পত্রিকার ‘সর্বশেষ’ হকার আলী আকবরকে সম্মাননা দিচ্ছেন ম্যাক্রোঁ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ায় কমছে পুরুষ, সংকুচিত হচ্ছে সামরিক বাহিনী
দক্ষিণ কোরিয়ায় কমছে পুরুষ, সংকুচিত হচ্ছে সামরিক বাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রীর গাঁজা কাণ্ডে ইউনাইটেড এয়ারলাইনসের ফ্লাইট বিলম্বিত
যাত্রীর গাঁজা কাণ্ডে ইউনাইটেড এয়ারলাইনসের ফ্লাইট বিলম্বিত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসির প্রাথমিক যাচাই-বাছাইয়ে এনসিপিসহ ১৬টি দল উত্তীর্ণ, বাড়তে পারে সংখ্যা
ইসির প্রাথমিক যাচাই-বাছাইয়ে এনসিপিসহ ১৬টি দল উত্তীর্ণ, বাড়তে পারে সংখ্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তালিকা থেকে মৃত ভোটার বাদ যাচ্ছে ২১ লাখ ৩২ হাজার ৫৯০
তালিকা থেকে মৃত ভোটার বাদ যাচ্ছে ২১ লাখ ৩২ হাজার ৫৯০

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এআই টুলের অপব্যবহার বন্ধের তাগিদ মেহজাবিনের
এআই টুলের অপব্যবহার বন্ধের তাগিদ মেহজাবিনের

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা রক্ষা নয়, অপরাধে নীরব দর্শক সরকার : মামুনুল হক
আইনশৃঙ্খলা রক্ষা নয়, অপরাধে নীরব দর্শক সরকার : মামুনুল হক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'চিকন' বলায় বন্ধুকে নৃশংসভাবে হত্যা
'চিকন' বলায় বন্ধুকে নৃশংসভাবে হত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোরিয়ার বিপক্ষে হেরেও মূল পর্বের সম্ভাবনা জিইয়ে আছে বাংলাদেশের
কোরিয়ার বিপক্ষে হেরেও মূল পর্বের সম্ভাবনা জিইয়ে আছে বাংলাদেশের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদিতে অবৈধ প্রবাসী ধরা পড়ল ২২ হাজারের বেশি
সৌদিতে অবৈধ প্রবাসী ধরা পড়ল ২২ হাজারের বেশি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনের ব্যাটারির আয়ু বাড়াতে বন্ধ করুন ৫ ফিচার
ফোনের ব্যাটারির আয়ু বাড়াতে বন্ধ করুন ৫ ফিচার

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী ৯ জন জামায়াতে নতুন মুখ
বিএনপির প্রার্থী ৯ জন জামায়াতে নতুন মুখ

নগর জীবন

আজমের প্রশ্রয়ে তমা ম্যাক্সের রেল রাজত্ব
আজমের প্রশ্রয়ে তমা ম্যাক্সের রেল রাজত্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!
ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!

সম্পাদকীয়

লন্ডনে ব্যাপক বিক্ষোভ ও গ্রেপ্তার
লন্ডনে ব্যাপক বিক্ষোভ ও গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আসল-নকল চেনা দায়
আসল-নকল চেনা দায়

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেই আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, বলল সিপিডি
সংকটেই আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, বলল সিপিডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনামুল করিম সীমাহীন দুর্নীতির বরপুত্র
এনামুল করিম সীমাহীন দুর্নীতির বরপুত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিএনপি ও জামায়াত
প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিএনপি ও জামায়াত

নগর জীবন

শালবনে নজর কাড়ছে পলাশি লতা
শালবনে নজর কাড়ছে পলাশি লতা

পেছনের পৃষ্ঠা

বর্তমান পরিস্থিতিতে বিনিয়োগের প্রত্যাশা কাল্পনিক
বর্তমান পরিস্থিতিতে বিনিয়োগের প্রত্যাশা কাল্পনিক

প্রথম পৃষ্ঠা

শাকিব সময় কাটাচ্ছেন বুবলী-বীরের সঙ্গে
শাকিব সময় কাটাচ্ছেন বুবলী-বীরের সঙ্গে

শোবিজ

পাঁচ বছর নষ্ট এমআরআই মেশিন
পাঁচ বছর নষ্ট এমআরআই মেশিন

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুত নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে
দ্রুত নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

তটিনীর প্রিয় মানুষ
তটিনীর প্রিয় মানুষ

শোবিজ

শিগগিরই সরাসরি দেখা হবে : তারেক রহমান
শিগগিরই সরাসরি দেখা হবে : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিয়ের দিনক্ষণ ঠিক করতে গিয়ে গণপিটুনিতে নিহত
বিয়ের দিনক্ষণ ঠিক করতে গিয়ে গণপিটুনিতে নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়াদের হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন যুবারা
প্রোটিয়াদের হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন যুবারা

মাঠে ময়দানে

এবার ইতিহাস গড়ল ছোটরা
এবার ইতিহাস গড়ল ছোটরা

মাঠে ময়দানে

স্বাস্থ্য উপদেষ্টাকে হুঁশিয়ারি
স্বাস্থ্য উপদেষ্টাকে হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টাদের সততার ওপর পূর্ণ আস্থা রয়েছে
উপদেষ্টাদের সততার ওপর পূর্ণ আস্থা রয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ লিগে অন্যরকম আবাহনী
চ্যালেঞ্জ লিগে অন্যরকম আবাহনী

মাঠে ময়দানে

দেশ অস্থিতিশীল করতে ভয়াবহ পরিকল্পনা
দেশ অস্থিতিশীল করতে ভয়াবহ পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন প্রয়োগকারী সংস্থার ভূমিকা বিশ্লেষণ করতে পারবে তদন্ত কমিশন
আইন প্রয়োগকারী সংস্থার ভূমিকা বিশ্লেষণ করতে পারবে তদন্ত কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগ হতে হবে শক্তিশালী স্বাধীন
বিচার বিভাগ হতে হবে শক্তিশালী স্বাধীন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিটনেসে সেরা নাহিদ রানা
ফিটনেসে সেরা নাহিদ রানা

মাঠে ময়দানে

৩৬ দিনের আন্দোলনে ফ্যাসিবাদ পতন হয়নি
৩৬ দিনের আন্দোলনে ফ্যাসিবাদ পতন হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচ সমঝোতার সম্ভাবনা
মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচ সমঝোতার সম্ভাবনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেভিড ঝড়ে অসিদের রেকর্ড জয়
ডেভিড ঝড়ে অসিদের রেকর্ড জয়

মাঠে ময়দানে

পানিভর্তি বালতিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিভর্তি বালতিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা