শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:০৯, সোমবার, ০৮ জুলাই, ২০২৪

হিজরি সনের গুরুত্ব ও তাৎপর্য

আসআদ শাহীন
অনলাইন ভার্সন
হিজরি সনের গুরুত্ব ও তাৎপর্য

সেকেন্ড থেকে ঘণ্টা, ঘণ্টা থেকে দিন, আর এভাবেই মাস ও বছর পর্যন্ত রুটিনের সঠিক ও উপযুক্ত বিভাজনকে আরবিতে তাকবিম, উর্দুতে নিজামুল আওকাত, ইংরেজিতে ক্যালেন্ডার এবং বাংলায় বর্ষপঞ্জি বলা হয়। আর সময় এমন একটি বস্তু, যা তার অক্ষের ওপর ঘুরতে থাকে। সেই সময় থেকে যাবতীয় ঘটনা লিপিবদ্ধ হয়ে অতীতের রেফারেন্সে পরিণত হয়, যেখান থেকে মানুষ শিক্ষা ও উপদেশ গ্রহণ করে তার ভবিষ্যতের বিষয় নির্ধারণ করে। এ ছাড়া প্রত্যেক মানুষের রাজনৈতিক, সামাজিক বিষয়, সামাজিক অনুষ্ঠান ও ধর্মীয় দায়িত্ব পালনের জন্য একটি সুশৃঙ্খল ব্যবস্থা প্রয়োজন, যা ছাড়া একজন মানুষের ওপর আরোপিত দায়িত্ব পালন করা শুধু কঠিনই নয়, অসম্ভব।

এই উদ্দেশ্য সামনে রেখেই বিশ্বে বিভিন্ন সময়সূচি ব্যবস্থা ব্যবহার করা হয়। এর মধ্যে দুটি ব্যবস্থা সাধারণত পরিচিত : ১. সৌর—জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর, ২. চান্দ্র—মহররম থেকে জিলহজ পর্যন্ত। (লিসানুল আরব, খণ্ড-৩, পৃষ্ঠা-৪)
সৌর তারিখ খ্রিস্টাব্দের সঙ্গে সম্পর্কিত [ঈসা (আ.)-এর জন্ম থেকে] আর চান্দ্রের তারিখ রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর হিজরতের সঙ্গে সম্পর্কিত। (আত-তাওকিত ওয়া আত-তাকবিম, পৃষ্ঠা-১০৯)

বর্তমান যুগে সাধারণত সব সরকারি-বেসরকারি, সামরিক-বেসামরিক অফিস-আদালত ইত্যাদি বিষয় সৌর তারিখের পরিপ্রেক্ষিতে করা হয়।

তবে ইসলামী বিধি-বিধান ও ফরজ ইবাদতগুলো চান্দ্র ব্যবস্থার সঙ্গে সম্পর্কিত। যেমন—রোজা, জাকাত, হজ, ঈদ ইত্যাদি।


চান্দ্র বর্ষের তাৎপর্য
আরবিতে চাঁদকে ‘কামার’ বলা হয়, আর সে জন্যই এটিকে কামারি বা চান্দ্র বলা হয়। কারণ এই পুরো ব্যবস্থাটি চাঁদের উত্থান ও পতনের ওপর নির্ভর করে।

উল্লেখ্য, এই ঐতিহাসিক চান্দ্র ক্যালেন্ডার শেষ নবী (সা.)-এর পবিত্র আমল হিজরতের সঙ্গে জড়িত।
(আত-তারিখুল হিজরি, পৃষ্ঠা-২৯)

আল্লামা মুফতি শফি উসমানি (রহ.) বলেন, ইসলামে চান্দ্র মাসের যে বিন্যাস পদ্ধতি প্রচলিত আছে, তা আল্লাহ তাআলা কর্তৃক সুবিন্যস্ত। কেননা তিনি নির্দিষ্ট মাসগুলোর নির্দিষ্ট নির্দেশাবলি এই চান্দ্র হিসেবেই নাজিল করেছেন। এ থেকে বোঝা যায়, আল্লাহ তাআলার কাছে ইসলামের বিধি-বিধান পালনের ক্ষেত্রে চান্দ্র বছরই গ্রহণীয় ও পছন্দনীয়। অতএব, চান্দ্র হিসাব তথা আরবি বর্ষপঞ্জি স্মরণ রাখা ও হেফাজত করা ফরজে কিফায়া।

তাই সমগ্র মুসলিম উম্মাহ যদি চান্দ্র হিসাব স্মরণ না রাখে বা পরিহার করে চলে, তাহলে তারা গুনাহগার হবে। সুতরাং চান্দ্র গণনা সংরক্ষিত থাকলে তবেই সৌর তারিখ ব্যবহার করা জায়েজ।
(মাআরিফুল কোরআন, খণ্ড-৪, পৃষ্ঠা-৩৭৩)

হিজরতের মাধ্যমে ইসলামী সন নির্ধারণ করার কারণ

আল্লামা ইবনে হাজার আসকালানি (রহ.) লিখেছেন, উমর ফারুক (রা.)-এর খিলাফতের চতুর্থ বা পঞ্চম বছরে যখন তারিখ নির্ধারণের বিষয়টি আলোচনা করা হয়, তখন সাহাবায়ে কিরামের সামনে এমন চার ধরনের ঘটনা ঘটেছিল, যা থেকে ইসলামী সন গণনা শুরু হয়।

১. রাসুল (সা.)-এর জন্ম।

২. রাসুল (সা.)-এর নবুয়ত।

৩. রাসুল (সা.)-এর হিজরত।

৪. রাসুল (সা.)-এর মৃত্যু।

তবে মহান সাহাবিরা বিশেষভাবে উমর, উসমান ও আলী (রা.) হিজরতকে বেশি অগ্রাধিকার দিয়েছেন। কারণ জন্ম ও নবুয়তের সময় নির্ধারণের ব্যাপারে বেশ মতভেদ ছিল আর মৃত্যুর বছরকে ইচ্ছাকৃতভাবেই এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে। কেননা তা সর্বদা আফসোস ও শোক প্রকাশেরই কারণ। তাই রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর হিজরতের বছর থেকেই তারিখ গণনা নির্ধারিত হয়। (ফাতহুল বারি, খণ্ড-৭, পৃষ্ঠা-২৬৮)

চান্দ্র বছরের প্রথম মাস মহররম

মহররমের অর্থ সর্বোত্তম, সম্মানিত ও মর্যাদাবান। এই মাসটি আশহুরে হুরুম তথা হারাম মাসের অন্যতম, যার মহিমা ও শ্রেষ্ঠত্ব কোরআন ও হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। এই মাসে নেক আমলের প্রতিদান ও সওয়াব দ্বিগুণ করা হয়। (লাতায়িফুল মাআরিফ, পৃষ্ঠা-৭৯)

মহররম নামকরণের কারণ

প্রথম কারণ : আরবরা এই মাসে যুদ্ধ-বিগ্রহকে হারাম মনে করত, তাই এ মাসের নামকরণ হয়েছে ‘মহররম’। (আল মুতলিয়ু আলা আলফাজিল মুকনিয়ি, পৃষ্ঠা-১৯১)

দ্বিতীয় কারণ : মহররমকে মহররম বলা হয় এর মহিমা ও শ্রেষ্ঠত্বের কারণে। কারণ এটি আশহুরে হুরুমের অন্যতম। তবে আল্লামা সাখাভি (রহ.) বলেন, জাহিলি যুগে আরবরা এই মাস নিয়ে খেল-তামাশা করত। কখনো তারা এ মাসে যুদ্ধ করাকে হারাম মনে করত আবার কখনো হালাল মনে করত। তাই এ মাসে যুদ্ধ নিষিদ্ধ করার প্রতি গুরুত্বারোপ করে একে মহররম বলা হয়েছে। (তাফসিরে ইবনে কাসির, খণ্ড-৪, পৃষ্ঠা-১৪৬; আল মুফাসসাল ফি তারিখিল আরব কাবলাল ইসলাম, খণ্ড-১৬, পৃষ্ঠা-৯৫)

মহররমের ফজিলত ও তাৎপর্য

মহররম মাস সেই চার মাসের একটি, যার শ্রেষ্ঠত্ব ও মহিমা আল্লাহ তাআলা মহাবিশ্ব সৃষ্টি করার সময়ই লিখে রেখেছেন। আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন : ‘প্রকৃতপক্ষে আল্লাহর কাছে আল্লাহর কিতাবে (অর্থাৎ লাওহে মাহফুজে) মাসের সংখ্যা ১২টি। সেই দিন থেকে, যেদিন আল্লাহ আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবী সৃষ্টি করেছিলেন। এর মধ্যে চারটি মাস মর্যাদাপূর্ণ। (সুরা : আত-তাওবা, আয়াত : ৩৬)

এই ১২ মাসের মধ্যে চারটি মাস সম্মানিত। তিনটি ধারাবাহিক—জিলকদ, জিলহজ, মহররম আর চতুর্থটি হলো রজব, যা জুমাদাল উখরা ও শাবান মাসের মধ্যবর্তী মাস। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৪৬৬২; সহিহ মুসলিম, হাদিস : ১৬৭৯)

কাতাদা (রা.) বলেন, সম্মানিত মাসগুলোতে নেক আমল করার সওয়াব অনেক বড়। তাই এই সব মাসে গুনাহর শাস্তিও অনেক বড়, যদিও গুনাহ প্রতিটি যুগে (মন্দের দিক থেকে) বেশি হয়। (তাফসিরে ইবনে কাসির, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-১৪১)

আল্লামা ইবনে রজব হাম্বলি (রহ.) বলেন, পূর্বসূরিরা তিন দশকের প্রতি খুব গুরুত্ব ও মনোযোগ দিতেন—১. রমজানের শেষ দশক, ২. জিলহজের প্রথম দশক, ৩. মহররমের প্রথম দশক। (লাতায়িফুল মাআরিফ, পৃষ্ঠা-৮০)

মহররমের রোজার ফজিলত

মহররম মাসে নফল রোজার গুরুত্ব অপরিসীম। কারণ এই মাসের সঙ্গে আল্লাহ তাআলার এক বিশেষ সম্পর্ক রয়েছে এবং এই সম্পর্কই মহররম মাসের শ্রেষ্ঠত্বের পরিচায়ক। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘রমজানের পর সর্বোত্তম রোজা আল্লাহর মাস মহররমের রোজা।’

(সহিহ মুসলিম, হাদিস : ১১৬৩)

এই হাদিসে মহররমের সাধারণ নফল রোজা উদ্দেশ্য এবং এটিই সর্বাধিক গ্রহণযোগ্য অভিমত।

আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে দ্বিনের সঠিক বুঝ দান করুন। আমিন।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
খাদ্যসংকট নিরসনে ইসলামের নির্দেশনা
খাদ্যসংকট নিরসনে ইসলামের নির্দেশনা
৮ কোটি ২০ লাখ টাকা ফেরত পেয়েছেন হজযাত্রীরা
৮ কোটি ২০ লাখ টাকা ফেরত পেয়েছেন হজযাত্রীরা
ওমরাহ ও হজযাত্রীদের জন্য সুখবর
ওমরাহ ও হজযাত্রীদের জন্য সুখবর
তানজানিয়ায় ইসলাম ও মুসলমান
তানজানিয়ায় ইসলাম ও মুসলমান
মুসলিম সভ্যতায় মসজিদভিত্তিক পাঠাগার
মুসলিম সভ্যতায় মসজিদভিত্তিক পাঠাগার
সহকর্মী ও সহযোদ্ধাদের কৃতিত্ব স্বীকারের গুরুত্ব
সহকর্মী ও সহযোদ্ধাদের কৃতিত্ব স্বীকারের গুরুত্ব
১০ দিনে প্রাথমিক নিবন্ধন করলেন ২৫ হজযাত্রী
১০ দিনে প্রাথমিক নিবন্ধন করলেন ২৫ হজযাত্রী
ভাষাবিদ ড. আব্দুস সাত্তার সিদ্দিকীর জীবন ও কর্ম
ভাষাবিদ ড. আব্দুস সাত্তার সিদ্দিকীর জীবন ও কর্ম
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
সর্বশেষ খবর
ট্যামি ব্রুসকে জাতিসংঘের উপপ্রতিনিধি মনোনীত করলেন ট্রাম্প
ট্যামি ব্রুসকে জাতিসংঘের উপপ্রতিনিধি মনোনীত করলেন ট্রাম্প

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, ভুল সংশোধনের সুযোগ থাকছে ১২ দিন
খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, ভুল সংশোধনের সুযোগ থাকছে ১২ দিন

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

বুড়িচংয়ে ষোলনল ইউনিয়ন যুবদলের দ্বিবার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বুড়িচংয়ে ষোলনল ইউনিয়ন যুবদলের দ্বিবার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বালতির পানিতে ডুবে প্রাণ গেলো শিশুর
বালতির পানিতে ডুবে প্রাণ গেলো শিশুর

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আর্মেনিয়া-আজারবাইজান চুক্তিকে স্বাগত জানাল ইরান
আর্মেনিয়া-আজারবাইজান চুক্তিকে স্বাগত জানাল ইরান

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বারিধারা পার্কে ‘পল্লী কবি জসীমউদ্দীন পাঠাগার' উদ্বোধন
বারিধারা পার্কে ‘পল্লী কবি জসীমউদ্দীন পাঠাগার' উদ্বোধন

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

গার্দিওলার দলে আবারও ইনজুরি ধাক্কা
গার্দিওলার দলে আবারও ইনজুরি ধাক্কা

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু আজ, লাগবে স্মার্ট কার্ড
টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু আজ, লাগবে স্মার্ট কার্ড

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যে নিষিদ্ধ ‘প্যালেস্টাইন অ্যাকশন’ গ্রুপের সমর্থনে বিক্ষোভ, গ্রেপ্তার ৪৬৬
যুক্তরাজ্যে নিষিদ্ধ ‘প্যালেস্টাইন অ্যাকশন’ গ্রুপের সমর্থনে বিক্ষোভ, গ্রেপ্তার ৪৬৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী থেকে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক নেতা গ্রেফতার
রাজধানী থেকে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে ৩৯০ বোতল বিদেশি মদসহ দুইজন গ্রেফতার
রাজধানীতে ৩৯০ বোতল বিদেশি মদসহ দুইজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের চাঞ্চল্যকর সেই দাবি উড়িয়ে দিল পাকিস্তান
ভারতের চাঞ্চল্যকর সেই দাবি উড়িয়ে দিল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো পথ খুঁজছে ঐক্য কমিশন
এখনো পথ খুঁজছে ঐক্য কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় অনাহার-অপুষ্টিতে প্রাণ গেল আরও ১১ জনের
গাজায় অনাহার-অপুষ্টিতে প্রাণ গেল আরও ১১ জনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্যাবের নির্বাচনে হারুন-শাকিল পূর্ণ প্যানেলের নিরঙ্কুশ বিজয়
ড্যাবের নির্বাচনে হারুন-শাকিল পূর্ণ প্যানেলের নিরঙ্কুশ বিজয়

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিতর্কিত ৩ নির্বাচন : আগের সব কর্মকর্তা বাদ দেওয়া কঠিন
বিতর্কিত ৩ নির্বাচন : আগের সব কর্মকর্তা বাদ দেওয়া কঠিন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসির পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশ সকাল ১০টায়
এসএসসির পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশ সকাল ১০টায়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সঞ্চয়পত্রেও আগের মতো আগ্রহ নেই
সঞ্চয়পত্রেও আগের মতো আগ্রহ নেই

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশের গণমাধ্যম
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশের গণমাধ্যম

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

উত্তর কোরিয়া সীমান্ত থেকে লাউড স্পিকার সরিয়ে নিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
উত্তর কোরিয়া সীমান্ত থেকে লাউড স্পিকার সরিয়ে নিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ আগস্ট)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে’
‘বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার জন্য ঘর নির্মাণ করবে বিসিবি
ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার জন্য ঘর নির্মাণ করবে বিসিবি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাগরিক পার্টি কি পারবে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্ব দিতে
নাগরিক পার্টি কি পারবে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্ব দিতে

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আমরা মুক্তির পথ দেখাতে না পারায় আজকের কিশোররা বেশি বিভ্রান্ত
আমরা মুক্তির পথ দেখাতে না পারায় আজকের কিশোররা বেশি বিভ্রান্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিএল থেকে বাদ ঢাকা মেট্রো, যুক্ত হলো নতুন বিভাগ
এনসিএল থেকে বাদ ঢাকা মেট্রো, যুক্ত হলো নতুন বিভাগ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস
চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউ মার্কেট থেকে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার
নিউ মার্কেট থেকে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালে ভর্তির সময় স্বামীর নামের জায়গায় নিজের নাম বসিয়েছে তুষার : নীলা ইস্রাফিল
হাসপাতালে ভর্তির সময় স্বামীর নামের জায়গায় নিজের নাম বসিয়েছে তুষার : নীলা ইস্রাফিল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার
তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অসুস্থ স্ত্রীকে জীবন্ত মাটিচাপা দেওয়ার চেষ্টা স্বামীর, ভিডিও ভাইরাল
অসুস্থ স্ত্রীকে জীবন্ত মাটিচাপা দেওয়ার চেষ্টা স্বামীর, ভিডিও ভাইরাল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা চালু করলো মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা চালু করলো মালয়েশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে এবার নিজেদের অবস্থান জানাল যুক্তরাষ্ট্র
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে এবার নিজেদের অবস্থান জানাল যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হানিট্র্যাপ চক্রের সদস্যদের অপকর্মের ভিডিও করায় তুহিনকে হত্যা : জিএমপি কমিশনার
হানিট্র্যাপ চক্রের সদস্যদের অপকর্মের ভিডিও করায় তুহিনকে হত্যা : জিএমপি কমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিউ মার্কেট থেকে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার
নিউ মার্কেট থেকে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পালানোর সময় দীপু মনির ভাগ্নে আটক
ভারতে পালানোর সময় দীপু মনির ভাগ্নে আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই ভোট: সিইসি
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই ভোট: সিইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাধীনতার পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করা যাবে না : সালাহউদ্দিন
স্বাধীনতার পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করা যাবে না : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপারেশন সিঁদুর নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন ভারতীয় বিমানবাহিনী প্রধান
অপারেশন সিঁদুর নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন ভারতীয় বিমানবাহিনী প্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা হাতে ধরে গণ-অভ্যুত্থানকে মেরে ফেলছি : সামান্তা শারমিন
আমরা হাতে ধরে গণ-অভ্যুত্থানকে মেরে ফেলছি : সামান্তা শারমিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘স্ত্রীকে মেরে ফেলছি, আমাকে নিয়ে যান’, হত্যার পর ৯৯৯-এ স্বামীর ফোন
‘স্ত্রীকে মেরে ফেলছি, আমাকে নিয়ে যান’, হত্যার পর ৯৯৯-এ স্বামীর ফোন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকে অঞ্চল বিনিময়ের সিদ্ধান্তে কড়া বার্তা জেলেনস্কির
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকে অঞ্চল বিনিময়ের সিদ্ধান্তে কড়া বার্তা জেলেনস্কির

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক তুহিন হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে স্বাধীন : র‍্যাব
সাংবাদিক তুহিন হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে স্বাধীন : র‍্যাব

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের শুল্কাঘাতে ভারতে যেসব ব্যবসায় প্রভাব পড়বে
ট্রাম্পের শুল্কাঘাতে ভারতে যেসব ব্যবসায় প্রভাব পড়বে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বিমানবন্দরসহ তিন স্থাপনায় হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলি বিমানবন্দরসহ তিন স্থাপনায় হুথির ড্রোন হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র ও বিমান কেনা আপাতত বন্ধ করল ভারত, দাবি রিপোর্টে
যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র ও বিমান কেনা আপাতত বন্ধ করল ভারত, দাবি রিপোর্টে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ কোটি ২০ লাখ টাকা ফেরত পেয়েছেন হজযাত্রীরা
৮ কোটি ২০ লাখ টাকা ফেরত পেয়েছেন হজযাত্রীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মহাকাশ স্টেশন থেকে পৃথিবীতে যাত্রা শুরু পাঁচ নভোচারীর
মহাকাশ স্টেশন থেকে পৃথিবীতে যাত্রা শুরু পাঁচ নভোচারীর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে ১২টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করলেন উপদেষ্টা আসিফ
রাজশাহীতে ১২টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করলেন উপদেষ্টা আসিফ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ২০ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান
ইসরায়েলের ২০ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ ভিত্তিহীন : মন্ত্রিপরিষদ সচিব
উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ ভিত্তিহীন : মন্ত্রিপরিষদ সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানই দেশের ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমানই দেশের ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হোয়াইট হাউসে আর্মেনিয়া-আজারবাইজানের শান্তি চুক্তি
হোয়াইট হাউসে আর্মেনিয়া-আজারবাইজানের শান্তি চুক্তি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৭ জনের মৃত্যুর ঘটনায় চালকের বিরুদ্ধে মামলা
একই পরিবারের ৭ জনের মৃত্যুর ঘটনায় চালকের বিরুদ্ধে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুধু স্বৈরশাসক নন, হাসিনা ছিলেন মাদকেরও নেত্রী: এ্যানি
শুধু স্বৈরশাসক নন, হাসিনা ছিলেন মাদকেরও নেত্রী: এ্যানি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাইলস্টোনে আহতদের চিকিৎসায় যুক্তরাজ্যের মেডিকেল টিম ঢাকায়
মাইলস্টোনে আহতদের চিকিৎসায় যুক্তরাজ্যের মেডিকেল টিম ঢাকায়

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাইফ আলীর ১৫ হাজার কোটি রুপির সম্পত্তি নিয়ে আদালতের স্থগিতাদেশ
সাইফ আলীর ১৫ হাজার কোটি রুপির সম্পত্তি নিয়ে আদালতের স্থগিতাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলার আসামি শহীদুল কিশোরগঞ্জে গ্রেপ্তার
সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলার আসামি শহীদুল কিশোরগঞ্জে গ্রেপ্তার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে
কী হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলে আছে হাসিনার রেড নোটিস
ঝুলে আছে হাসিনার রেড নোটিস

প্রথম পৃষ্ঠা

তুহিন হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন
তুহিন হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেক ইতিহাস গড়ার দিন
আরেক ইতিহাস গড়ার দিন

মাঠে ময়দানে

পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা খালেদা জিয়াকে
পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা খালেদা জিয়াকে

প্রথম পৃষ্ঠা

থার্ড টার্মিনাল চালুতে জটিলতা অপারেটর নির্বাচনে অচলাবস্থা
থার্ড টার্মিনাল চালুতে জটিলতা অপারেটর নির্বাচনে অচলাবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবু তাহের বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক
আবু তাহের বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক

প্রথম পৃষ্ঠা

‘মিস্টার টোয়েন্টি পার্সেন্ট’
‘মিস্টার টোয়েন্টি পার্সেন্ট’

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারেক রহমানের শাশুড়ির বাসায় বেবী নাজনীন
তারেক রহমানের শাশুড়ির বাসায় বেবী নাজনীন

শোবিজ

নাটোরে ক্রীড়া উপদেষ্টার অনুষ্ঠান বয়কট
নাটোরে ক্রীড়া উপদেষ্টার অনুষ্ঠান বয়কট

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে এলে জনরোষ সৃষ্টি হবে
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে এলে জনরোষ সৃষ্টি হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

লড়তে চান বিএনপির চার নেতা জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত
লড়তে চান বিএনপির চার নেতা জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

মাঠ চষছেন চার দলের ৯ নেতা
মাঠ চষছেন চার দলের ৯ নেতা

নগর জীবন

বিদ্যুৎ কেন্দ্রে রাতভর ডাকাতি, কয়েক কোটি টাকার মালামাল লুট
বিদ্যুৎ কেন্দ্রে রাতভর ডাকাতি, কয়েক কোটি টাকার মালামাল লুট

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবার-আত্মীয়স্বজন আমাকে জেনিফার বলে ডাকে : মেহজাবীন
পরিবার-আত্মীয়স্বজন আমাকে জেনিফার বলে ডাকে : মেহজাবীন

শোবিজ

তারেক রহমানই ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী
তারেক রহমানই ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পীরা কেন পারিশ্রমিক পান না
শিল্পীরা কেন পারিশ্রমিক পান না

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস
চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস

মাঠে ময়দানে

বন্যায় তিস্তাতীরে মানুষের ভোগান্তি
বন্যায় তিস্তাতীরে মানুষের ভোগান্তি

খবর

শেষ বলের ছক্কায় বিশ্ব রেকর্ড
শেষ বলের ছক্কায় বিশ্ব রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

এবার সুরকার কুমার বিশ্বজিৎ
এবার সুরকার কুমার বিশ্বজিৎ

শোবিজ

থমকে রয়েছে বিটিসিএল ফাইভ-জি প্রকল্প
থমকে রয়েছে বিটিসিএল ফাইভ-জি প্রকল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

তুহিনের হত্যাকাণ্ড সাংবাদিকদের নিরাপত্তার কথা পুনরায় ভাবিয়ে তুলেছে
তুহিনের হত্যাকাণ্ড সাংবাদিকদের নিরাপত্তার কথা পুনরায় ভাবিয়ে তুলেছে

খবর

রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়

সম্পাদকীয়

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই নিউজিল্যান্ডের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই নিউজিল্যান্ডের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ঢাকায় আসছেন আজ
ঢাকায় আসছেন আজ

মাঠে ময়দানে

তুহিন হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা
তুহিন হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা

নগর জীবন

হাত-পা বাঁধা অবস্থায় পড়ে ছিলেন ব্র্যাক কর্মী
হাত-পা বাঁধা অবস্থায় পড়ে ছিলেন ব্র্যাক কর্মী

দেশগ্রাম